শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২৬, বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ, ২০২৫

শারীরিক যোগ্যতা সুস্বাস্থ্যের মাপকাঠি

ডা. এম শমশের আলী
অনলাইন ভার্সন
শারীরিক যোগ্যতা সুস্বাস্থ্যের মাপকাঠি

হজম না হওয়া খাদ্যবস্তুর অংশ মলের মাধ্যমে শরীর থেকে বেরিয়ে যায়। এ ক্ষেত্রে সঠিক পরিমাণে সুষম খাদ্য গ্রহণ খুবই জরুরি। যদি কেউ সুুষম খাদ্য গ্রহণে ব্যর্থ হয় অথবা সঠিক পরিমাণ খাদ্য গ্রহণ না করে,  তবে সে পুষ্টিহীনতায় পর্যবসিত হবে

মানব জীবনে শারীরিক যোগ্যতা এমন একটি অবস্থা যা শরীরের প্রত্যেকটি অঙ্গের ওপর নির্ভরশীল। যদি মানব দেহের কোনো একটি অঙ্গ সঠিকভাবে কাজ করতে না পারে, তবে মানুষের শারীরিক যোগ্যতা কমে যাবে-এটাই স্বাভাবিক। যদি মস্তিষ্ক সঠিকভাবে কাজ না করে, লিভার সঠিকভাবে কাজ না করে অথবা মাংসপেশি, কিডনি, পরিপাকতন্ত্র ইত্যাদি অঙ্গ সঠিকভাবে কর্মক্ষম না থাকে; তা হলে অবধারিতভাবে মানুষের শারীরিক যোগ্যতা কমে যাবে। মানব দেহের প্রতিটি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সঠিকভাবে কার্যক্রম পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় মাত্রায় রসদ (খাদ্যকণা) এবং অক্সিজেনের প্রয়োজন হয়। রসদ বা খাদ্যকণা আসে পরিপাকতন্ত্র থেকে, খাদ্যবস্তু হজমের মাধ্যমে। মানুষ যে সব বস্তু খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করে পরিপাকতন্ত্রের মাধ্যমে তা হজম হয়ে শরীরের প্রয়োজনীয় খাদ্যকণা খাদ্যনালির মাধ্যমে শোষিত হয়ে রক্তে প্রবেশ করে। অপ্রয়োজনীয় খাদ্যাংশ এবং হজম না হওয়া খাদ্যবস্তুর অংশ মলের মাধ্যমে শরীর থেকে বেরিয়ে যায়। এ ক্ষেত্রে সঠিক পরিমাণে সুষম খাদ্য গ্রহণ খুবই জরুরি। যদি কেউ সুুষম খাদ্য গ্রহণে ব্যর্থ হয় অথবা সঠিক পরিমাণ খাদ্য গ্রহণ না করে, তবে সে পুষ্টিহীনতায় পর্যবসিত হবে এবং ব্যক্তির শারীরিক যোগ্যতা কমে যাবে। তাই প্রতিটি ব্যক্তিকেই সব ধরনের খাদ্যবস্তু গ্রহণ করতে হবে, যা স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মুখ্য ভূমিকা রাখে। সব ধরনের খাদ্যবস্তু বলতে এমন সব খাদ্যকে বোঝানো হয়, যাতে প্রয়োজনীয় পরিমাণে প্রোটিন, কার্বো-হাইড্রেট বা শর্করা, স্নেহ জাতীয় খাদ্য মানে তেল চর্বি, বিভিন্ন ধরনের লবণ বা মিনারেল, সব ধরনের ভিটামিন এবং প্রয়োজনীয় পরিমাণে পানি এই ছয়টি উপাদানকে বোঝানো হয়। উল্লেখিত উপাদানের কোনো একটির কমতি হলে আপনার স্বাস্থ্যহানি ঘটবে এটা নিঃসন্দেহে বলা যায়। প্রোটিন যুক্ত খাবার হলো- মাছ, মাংস, ডিম, দুধ, ডাল, মাশরুম। স্নেহ জাতীয় খাদ্য হলো সব ধরনের উদ্ভিজ্জ তেল, সয়াবিন, পাম, সরিষার তেল ইত্যাদি এবং পশুপাখি, মাছের চর্বি ও ঘি-মাখন। শর্করা জাতীয় খাদ্য মানে চাল, গম, আলু, ভুট্টা থেকে তৈরি করা সমস্ত খাদ্য, এমনকী মিষ্টি জাতীয় বস্তু। ভিটামিন, লবণ বা মিনারেল আমরা শাকসবজি এবং ফলমূল থেকে পেয়ে থাকি। শারীরিক যোগ্যতা বজায় রাখার জন্য এই ছয় ধরনের (প্রোটিন, শর্করা, স্নেহ, ভিটামিন, মিনারেল এবং পানি) খাদ্যবস্তু সুষম মাত্রায় বা সঠিক পরিমাণে অবশ্যই গ্রহণ করতে হবে।

প্রতিটি অঙ্গের সুস্বাস্থ্য রক্ষার্থে রসদ ছাড়াও অক্সিজেন নামক এক ধরনের জ্বালানির প্রয়োজন যা বাতাসে পাওয়া যায়, তা প্রায় সবারই জানা। মানুষ শ্বাস গ্রহণের ফলে শ্বাসনালির মাধ্যমে বাতাস ফুসফুসে নিয়ে থাকে। ফুসফুসের বাতাস থেকে অক্সিজেন শোষিত হয়ে রক্তে প্রবেশ করে। সুতরাং খাদ্যনালি থেকে রসদ এবং ফুসফুস থেকে অক্সিজেন রক্তে মিশ্রিত হয়ে রক্ত প্রবাহের মাধ্যমে অক্সিজেন ও রসদ প্রতিটি অঙ্গে অঙ্গে পৌঁছে সারা শরীরের কার্যক্রম মানে কর্মক্ষমতা রক্ষা করে, শরীরিক সুস্বাস্থ্য বজায় রাখে যার ফলে মানুষের শারীরিক যোগ্যতা বজায় থাকে। হার্ট রক্ত পাম্প করে রক্তপ্রবাহ সৃষ্টি করে রক্তে বিদ্যমান থাকা রসদ ও অক্সিজেন সব অঙ্গে পৌঁছে দেওয়ার দায়িত্ব পালন করে। হার্ট রক্ত পাম্প করে রক্তপ্রবাহ সৃষ্টি করে সারা শরীরে রক্তপ্রবাহ সঠিক রাখে। ফলশ্রুতিতে আমাদের সারা শরীরে অতি প্রয়োজনীয় রসদ এবং অক্সিজেন পৌঁছে দেয়। হার্ট মাতৃগর্ভ থেকে মৃত্যু পর্যন্ত অবিরতভাবে রক্ত পাম্প করে রক্তপ্রবাহ বজায় রাখে। যদি কোনো কারণে হার্ট তিন থেকে চার মিনিটের জন্য রক্ত পাম্প করতে অপারগ হয় তবে ব্যক্তির মৃত্যু অবধারিত। বর্তমান সমাজে খাদ্য বা রসদ প্রায় সবারই পর্যাপ্ত পরিমাণে গ্রহণ করতে পারে, তবে তা সুষম মাত্রায় কি না তা নিয়ে প্রশ্ন আছে।

মানব শরীরে প্রতিটি অঙ্গই নির্দিষ্ট কাজে নিয়োজিত, ব্রেন মানুষকে সঠিক পথে পরিচালনা করে, নার্ভ শরীরের গতিপ্রকৃতি নিয়ন্ত্রণ করে, কিডনি রক্ত ছাকনির মাধ্যমে বিষাক্ত এবং অপ্রয়োজনীয় বস্তু শরীর থেকে বের করে দেয়। খাদ্যনালি থেকে খাদ্যকণা রক্তে শোষিত হওয়ার পর খাদ্যনালির সমস্ত রক্ত লিভারের মাধ্যমে খাদ্যনালি থেকে শোষিত রক্তকে যাচাই-বাছাই করে অপ্রয়োজনীয় এবং বিষাক্ত বস্তু পিত্ত রসের সঙ্গে খাদ্যনালি হয়ে মলের সঙ্গে শরীর থেকে বের করে দেয় এবং প্রয়োজনীয় বস্তুকে রক্তের মূলধারায় প্রবেশ করার অনুমতি প্রদান করে। মাংস পেশি ও হাড় মানুষের চলাচল করা ও শারীরিক কর্মকান্ড সম্পাদনে সাহায্য করে এবং সব সময়েই নার্ভের মাধ্যমে মস্তিষ্ক তা নিয়ন্ত্রণ করে। যার জন্য আমরা মস্তিষ্ক নষ্ট (ব্রেন স্ট্রোক) হওয়া ব্যক্তিকে প্যারালাইসিসে আক্রান্ত হতে দেখে থাকি। তার মানে ব্রেন যে আমাদের গতিপ্রকৃতি পরিচালনা করে, তা স্ট্রোকে আক্রান্ত ব্যক্তির হাত-পা অচল হওয়া দেখে ভালোভাবে বোঝা যায়।

আগেই আলোচনা করেছি, রক্তপ্রবাহ সৃষ্টির মাধ্যমে হার্ট তার দায়িত্ব পালন করে থাকে। হার্টকে মানব শরীরের ইঞ্জিন বলা যেতে পারে। কারণ সে সব সময় রক্ত পাম্প করে সারা শরীরের সুস্থতা রক্ষার্থে কাজ করে থাকে। অন্যভাবে বলতে গেলে বলা যায়, যদি কোনোভাবে হার্টের কর্মক্ষমতা কমে যায়, মানে হার্ট শারীরিক চাহিদা মোতাবেক প্রয়োজনীয় পরিমাণ রক্ত পাম্প করতে ব্যর্থ হয়, তবে শরীরের অন্যান্য অঙ্গ সঠিকভাবে কাজ করতে পারবে না। যাকে অনেকেই শারীরিক দুর্বলতা বলে মনে করে। এসব দুর্বলতাকে শারীরিক অযোগ্যতা বলা হয়। মানুষের শারীরিক যোগ্যতা অনেকাংশেই হার্টের যোগ্যতার সঙ্গে সম্পর্কিত, তার মানে যদি কারও হার্টের যোগ্যতা বা কর্মক্ষমতা কমে যায়, তবে সে শারীরিক অযোগ্যতায় আক্রান্ত হবেন। শারীরিক যোগ্যতা ঠিক রাখার জন্য অবশ্যই হার্টের যোগ্যতা স্বাভাবিক থাকা খুবই জরুরি। পরিশেষে এ কথা বলা যায়, আপনি যদি শারীরিকভাবে যোগ্য (ফিট) থাকেন তবে আপনার শরীরে বড় ধরনের কোনো অসুস্থতা না থাকাটাই স্বাভাবিক। আর যদি আপনার শারীরিক যোগ্যতা কমে যেতে থাকে, তবে আপনি ধরে নিতে পারেন, আপনার শরীরে যে কোনো ধরনের জটিল অসুস্থতা দেখা দিয়েছে। বয়স যদি ৫০ এর বেশি হয়, তবে সবার আগে জেনে নেবেন যে  হার্ট সুস্থ আছে কিনা। যে কোনো বয়সে যদি কারও শারীরিক যোগ্যতা কমে যায় তবে দেরি না করে চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করুন। অসুস্থতা সঠিকভাবে নির্ণয় করে, চিকিৎসার মাধ্যমে সুস্থ হলে আপনি আবার আপনার শারীরিক যোগ্যতা ফিরে পেতে পারেন।

লেখক : চিফ কনসালট্যান্ট শমশের হার্ট কেয়ার, শ্যামলী, ঢাকা


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
ঈদের দিনের খাওয়া-দাওয়া
ঈদের দিনের খাওয়া-দাওয়া
গর্ভকালীন ডায়াবেটিস : মা ও নবজাতাকের অসুস্থতা কিভাবে
গর্ভকালীন ডায়াবেটিস : মা ও নবজাতাকের অসুস্থতা কিভাবে
ঈদ যাত্রায় স্বাস্থ্যঝুঁকি
ঈদ যাত্রায় স্বাস্থ্যঝুঁকি
লাইপোমার উপসর্গ ও চিকিৎসা
লাইপোমার উপসর্গ ও চিকিৎসা
পরিপাকতন্ত্রের বিরল রোগ
পরিপাকতন্ত্রের বিরল রোগ
হার্ট ব্লক নিয়ে কিছু কথা
হার্ট ব্লক নিয়ে কিছু কথা
কবজি ব্যথা: কারণ ও করণীয়
কবজি ব্যথা: কারণ ও করণীয়
ঈদের দিনের খাবার দাবার
ঈদের দিনের খাবার দাবার
পায়ের পাতা ও গোড়ালি ব্যথায় করণীয়
পায়ের পাতা ও গোড়ালি ব্যথায় করণীয়
ডায়াবেটিস রোগীর কাঁধে ব্যথা
ডায়াবেটিস রোগীর কাঁধে ব্যথা
ঈদের দিনের পুষ্টি ভাবনা
ঈদের দিনের পুষ্টি ভাবনা
হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?
হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?
সর্বশেষ খবর
ফ্যাসিবাদ মানুষের ওপরে সর্বোচ্চ জুলুম-নির্যাতন করেছে : টুকু
ফ্যাসিবাদ মানুষের ওপরে সর্বোচ্চ জুলুম-নির্যাতন করেছে : টুকু

এই মাত্র | রাজনীতি

নওগাঁয় ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৪
নওগাঁয় ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৪

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাত্র আন্দোলনে হত্যাকারীদের বিচার এই বাংলার মাটিতে হবে : নাসীরুদ্দীন
ছাত্র আন্দোলনে হত্যাকারীদের বিচার এই বাংলার মাটিতে হবে : নাসীরুদ্দীন

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ মীর মুগ্ধের বাসায় গেলেন রিজভী
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ মীর মুগ্ধের বাসায় গেলেন রিজভী

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

মিয়ানমারে ভূমিকম্প : নিহত ২ হাজার ছাড়াল
মিয়ানমারে ভূমিকম্প : নিহত ২ হাজার ছাড়াল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবককে গুলি করে হত্যা
যুবককে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় পৃথক দুর্ঘটনায় বাবা-মেয়েসহ নিহত ৩
বগুড়ায় পৃথক দুর্ঘটনায় বাবা-মেয়েসহ নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ হওয়া এই সময়ের জন্য বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ : প্রধান উপদেষ্টা
ঐক্যবদ্ধ হওয়া এই সময়ের জন্য বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের শুভেচ্ছা মমতার ভাতিজা অভিষেকের
ঈদের শুভেচ্ছা মমতার ভাতিজা অভিষেকের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্সে অ্যাপলকে ১৫০ মিলিয়ন ইউরো জরিমানা
ফ্রান্সে অ্যাপলকে ১৫০ মিলিয়ন ইউরো জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশাশুনিতে বাঁধ ভেঙে ৬ গ্রাম প্লাবিত
আশাশুনিতে বাঁধ ভেঙে ৬ গ্রাম প্লাবিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের দিন সিলেটের জাফলংয়ে বেড়াতে গিয়ে প্রাণ গেল পর্যটকের
ঈদের দিন সিলেটের জাফলংয়ে বেড়াতে গিয়ে প্রাণ গেল পর্যটকের

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঈদের নামাজ পড়তে পারেননি ইমরান খান
ঈদের নামাজ পড়তে পারেননি ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনে মার্কিন হামলায় নিহত ২
ইয়েমেনে মার্কিন হামলায় নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদে ঘুরতে বেরিয়ে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১
ঈদে ঘুরতে বেরিয়ে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদ আনন্দেও ব্যস্ত নারী ক্রিকেট দল, রইলেন মিরপুরেই
ঈদ আনন্দেও ব্যস্ত নারী ক্রিকেট দল, রইলেন মিরপুরেই

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ত্রিপাঠীর ব্যর্থতাই চেন্নাইয়ের সমস্যা, ইঙ্গিত দিলেন রুতুরাজ
ত্রিপাঠীর ব্যর্থতাই চেন্নাইয়ের সমস্যা, ইঙ্গিত দিলেন রুতুরাজ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদের খুতবায় ফিলিস্তিন থেকে ইসরায়েলকে উৎখাতের অঙ্গীকার খামেনির
ঈদের খুতবায় ফিলিস্তিন থেকে ইসরায়েলকে উৎখাতের অঙ্গীকার খামেনির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় কেন্দ্রীয় ঈদগাহে মুসল্লিদের ঢল
কুমিল্লায় কেন্দ্রীয় ঈদগাহে মুসল্লিদের ঢল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনের সংকীর্ণতা কাটিয়ে মানুষের সেবা করতে হবে: সারজিস আলম
মনের সংকীর্ণতা কাটিয়ে মানুষের সেবা করতে হবে: সারজিস আলম

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিজ এলাকায় ঈদের নামাজ আদায় করলেন হাসনাত আবদুল্লাহ
নিজ এলাকায় ঈদের নামাজ আদায় করলেন হাসনাত আবদুল্লাহ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেলে ঘুরতে বেরিয়ে প্রাণ গেল যুবকের
মোটরসাইকেলে ঘুরতে বেরিয়ে প্রাণ গেল যুবকের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি নিয়ে সুখবর দিল আবহাওয়া অফিস
বৃষ্টি নিয়ে সুখবর দিল আবহাওয়া অফিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় আগুনে পুড়ে বসতঘর ছাই
ভাঙ্গায় আগুনে পুড়ে বসতঘর ছাই

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের নামাজ শেষে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান ঘিরে উত্তেজনা, গ্রেপ্তার ৫
ঈদের নামাজ শেষে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান ঘিরে উত্তেজনা, গ্রেপ্তার ৫

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ঈদ আনন্দ নেই শহীদ পরিবারে, খুনিদের ফাঁসির দাবি
লক্ষ্মীপুরে ঈদ আনন্দ নেই শহীদ পরিবারে, খুনিদের ফাঁসির দাবি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায়
জয়পুরহাটে ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায়

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে ঈদগাহে চাঁদা আদায়কে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, আহত ৯
কুমারখালীতে ঈদগাহে চাঁদা আদায়কে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, আহত ৯

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মায়ের হঠাৎ অসুস্থতার খবরে দেশে আসলেন কোকোর স্ত্রী শর্মিলা
মায়ের হঠাৎ অসুস্থতার খবরে দেশে আসলেন কোকোর স্ত্রী শর্মিলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের বোমা হামলার হুমকির জবাবে যে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানাল ইরান
ট্রাম্পের বোমা হামলার হুমকির জবাবে যে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানাল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘদিন পর পরিবারের সঙ্গে ঈদ উদযাপন খালেদা জিয়ার
দীর্ঘদিন পর পরিবারের সঙ্গে ঈদ উদযাপন খালেদা জিয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের ওপর খুবই রাগান্বিত ও বিরক্ত ট্রাম্প
পুতিনের ওপর খুবই রাগান্বিত ও বিরক্ত ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে সুলতানি আমলের আদলে ঈদ আনন্দ মিছিল
রাজধানীতে সুলতানি আমলের আদলে ঈদ আনন্দ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাসে প্রথমবার স্বর্ণের দাম ৩১০০ ডলার ছাড়ালো
ইতিহাসে প্রথমবার স্বর্ণের দাম ৩১০০ ডলার ছাড়ালো

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রধান উপদেষ্টার ঈদ আয়োজনে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ
প্রধান উপদেষ্টার ঈদ আয়োজনে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টি নিয়ে সুখবর দিল আবহাওয়া অফিস
বৃষ্টি নিয়ে সুখবর দিল আবহাওয়া অফিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিধি ভেঙে তৃতীয়বার প্রেসিডেন্ট হওয়ার ফন্দি ট্রাম্পের!
বিধি ভেঙে তৃতীয়বার প্রেসিডেন্ট হওয়ার ফন্দি ট্রাম্পের!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বক্স অফিসে ধাক্কা খেল ‘সিকান্দার’, মুক্তির আগেই পাইরেসি
বক্স অফিসে ধাক্কা খেল ‘সিকান্দার’, মুক্তির আগেই পাইরেসি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের মহারাষ্ট্রে মসজিদে বিস্ফোরণ, গ্রেফতার ২
ভারতের মহারাষ্ট্রে মসজিদে বিস্ফোরণ, গ্রেফতার ২

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার মধ্যে আরও কঠিন ঐক্য গড়ে তুলতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
সবার মধ্যে আরও কঠিন ঐক্য গড়ে তুলতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিবীণায় অবৈধ যাত্রী ওঠানোর দায়ে ক্যাটারিং সার্ভিসের কার্যক্রম বন্ধ
অগ্নিবীণায় অবৈধ যাত্রী ওঠানোর দায়ে ক্যাটারিং সার্ভিসের কার্যক্রম বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে ভূমিকম্প : ৬০ ঘণ্টা পর চারজনকে জীবিত উদ্ধার
মিয়ানমারে ভূমিকম্প : ৬০ ঘণ্টা পর চারজনকে জীবিত উদ্ধার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শোলাকিয়ায় স্মরণকালের বৃহত্তম ঈদজামাত
শোলাকিয়ায় স্মরণকালের বৃহত্তম ঈদজামাত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে নতুন তেলের খনি আবিষ্কার
চীনে নতুন তেলের খনি আবিষ্কার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে ফের ভূমিকম্প, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৭০০, শতাধিক উদ্ধার
মিয়ানমারে ফের ভূমিকম্প, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৭০০, শতাধিক উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের
ইরানে বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদে কারাবন্দিদের জন্য থাকছে যেসব খাবার
ঈদে কারাবন্দিদের জন্য থাকছে যেসব খাবার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে ঈদগাহ মাঠে ১৪৪ ধারা জারি
টাঙ্গাইলে ঈদগাহ মাঠে ১৪৪ ধারা জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের খুতবায় ফিলিস্তিন থেকে ইসরায়েলকে উৎখাতের অঙ্গীকার খামেনির
ঈদের খুতবায় ফিলিস্তিন থেকে ইসরায়েলকে উৎখাতের অঙ্গীকার খামেনির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন না হলে দেশ অস্থিতিশীল হওয়ার শঙ্কা বিএনপির
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন না হলে দেশ অস্থিতিশীল হওয়ার শঙ্কা বিএনপির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্যাসিবাদের পতনে ঈদ আনন্দে স্বস্তি যোগ হয়েছে : মাহফুজ আলম
ফ্যাসিবাদের পতনে ঈদ আনন্দে স্বস্তি যোগ হয়েছে : মাহফুজ আলম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোর-এ-শহীদ ময়দানে দেশের সবচেয়ে বড় ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত
গোর-এ-শহীদ ময়দানে দেশের সবচেয়ে বড় ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ নম্বরে নামার কারণ জানালেন মহেন্দ্র সিং ধোনি
৯ নম্বরে নামার কারণ জানালেন মহেন্দ্র সিং ধোনি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ বছর পর নাটোর কেন্ত্রীয় ঈদগাহ মাঠে বিএনপি নেতাকর্মীদের নামাজ আদায়
১৫ বছর পর নাটোর কেন্ত্রীয় ঈদগাহ মাঠে বিএনপি নেতাকর্মীদের নামাজ আদায়

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিকেলে প্রধান উপদেষ্টার ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়
বিকেলে প্রধান উপদেষ্টার ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ চার পরিবারের সঙ্গে জামায়াত আমিরের সাক্ষাৎ
জুলাই শহীদ চার পরিবারের সঙ্গে জামায়াত আমিরের সাক্ষাৎ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধোনি-জাদেজার লড়াই ব্যর্থ, রাজস্থানের বিপক্ষে চেন্নাইয়ের পরাজয়
ধোনি-জাদেজার লড়াই ব্যর্থ, রাজস্থানের বিপক্ষে চেন্নাইয়ের পরাজয়

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক