শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০১ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০১:৪৭, শুক্রবার, ০১ আগস্ট, ২০২৫

জাতীয় ঐকমত্য কমিশন

উত্তেজনা আপত্তি পিআর নিয়ে

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
উত্তেজনা আপত্তি পিআর নিয়ে

সংসদের উচ্চকক্ষে প্রতিনিধি নির্বাচনে পিআর পদ্ধতি এবং সংবিধান সংশোধনে উচ্চকক্ষের ক্ষমতা নিয়ে বিএনপি ও সমমনা দলগুলো আপত্তি জানিয়েছে। সিপিবিসহ কয়েকটি দল উচ্চকক্ষ গঠনের বিরোধিতা করেছে। এনিয়ে আলোচনায় সংলাপে উত্তেজনা দেখা দেয়।

এরপর বিএনপিসহ অন্যদের ‘নোট অব ডিসেন্ট’ (আপত্তি)সহ পিআর পদ্ধতিতে ১০০ আসনের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত জানিয়েছে কমিশন। একইভাবে বিএনপি ও সমমনা দলগুলোর আপত্তি সত্ত্বেও পিএসসি, দুদক, সিএজি ও ন্যায়পাল নিয়োগের বিধান সংবিধানে যুক্ত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এছাড়া তিন বাহিনী ও দুই গোয়েন্দাপ্রধান নিয়োগ সরাসরি রাষ্ট্রপতির হাতে রাখার প্রস্তাব গৃহীত হয়েছে। কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, দুই কক্ষের সদস্যদের ভোটে নির্বাচিত হবেন রাষ্ট্রপতি।

গতকাল রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় ধাপের ২৩তম দিনের আলোচনায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সংলাপে সরকারি কর্মকমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন, মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক এবং ন্যায়পাল নিয়োগ বিধান সম্পর্কিত বিধান, উচ্চকক্ষের গঠন, সদস্য নির্বাচনের পদ্ধতি, এখতিয়ার, রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি, ইলেকটোরাল কলেজ, রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা ও দায়িত্ব, তত্ত্বাবধায়ক সরকার, নাগরিকের মৌলিক অধিকার সম্প্রসারণ সম্পর্কিত প্রস্তাব এবং রাষ্ট্রের মূলনীতি নিয়ে আলোচনা হয়। ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজের সভাপতিত্বে ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দারের সঞ্চালনায় সংলাপে উপস্থিত ছিলেন কমিশনের সদস্য বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, ড. ইফতেখারুজ্জামান, ড. বদিউল আলম মজুমদার, সফর রাজ হোসেন ও ড. মো. আইয়ুব মিয়া। সংলাপে ৩০টি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।

ঐকমত্য কমিশন জানায়, একশো আসনের একটি উচ্চকক্ষ গঠন করা হবে, যেখানে সদস্যরা নিম্নকক্ষে প্রতিটি দলের প্রাপ্ত ভোটের শতাংশ অনুযায়ী সংখ্যাগত প্রতিনিধিত্ব (পিআর) পদ্ধতিতে মনোনীত হবেন। এর আগে দীর্ঘ আলোচনা সত্ত্বেও দলগুলোর মধ্যে ঐক্যমত্য না হওয়ায় এবং ভিন্নমত থাকায়, বিষয়টি কমিশনের ওপর ন্যস্ত করা হয়েছিল। সেই দায়িত্ব পালনের অংশ হিসেবে কমিশন এ সিদ্ধান্ত জানায়।

সংসদের উচ্চকক্ষের নিজস্ব কোনো আইন প্রণয়নের ক্ষমতা থাকবে না। তবে, অর্থবিল ব্যতীত অন্য সব বিল নিম্নকক্ষ ও উচ্চকক্ষ উভয় কক্ষে উপস্থাপন করতে হবে। উচ্চকক্ষ কোনো বিল স্থায়ীভাবে আটকে রাখতে পারবে না। এক মাসের বেশি বিল আটকে রাখলে, সেটিকে উচ্চকক্ষ কর্তৃক অনুমোদিত বলে গণ্য করা হবে। নিম্নকক্ষ কর্তৃক প্রস্তাবিত বিলসমূহ পর্যালোচনা ও বিশ্লেষণ করবে উচ্চকক্ষ এবং নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে তা অনুমোদন অথবা প্রত্যাখ্যান করতে হবে। যদি উচ্চকক্ষ কোনো বিল অনুমোদন করে, তবে উভয় কক্ষে পাস হওয়া বিল রাষ্ট্রপতির সম্মতির জন্য পাঠানো হবে। আর যদি উচ্চকক্ষ কোনো বিল প্রত্যাখ্যান করে, তাহলে তা সংশোধনের সুপারিশসহ নিম্নকক্ষে পুনর্বিবেচনার জন্য পাঠানো হবে। নিম্নকক্ষ সেই সংশোধনসমূহ আংশিক বা পূর্ণভাবে গ্রহণ কিংবা প্রত্যাখ্যান করতে পারবে। তবে বিএনপি এবং তাদের মিত্র জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট, ১২ দলীয় জোট, এনডিএম ও এলডিপি দাবি জানিয়েছে, উচ্চকক্ষে আসন বরাদ্দ নিম্নকক্ষে প্রাপ্ত আসনের ভিত্তিতে দিতে হবে। তারা উচ্চকক্ষের এখতিয়ার নিয়েও আপত্তি তুলেছে।

অন্যদিকে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল-বাসদ এবং জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম উচ্চকক্ষ গঠনের বিরোধিতা করেছে। তারা বলছে, দেশের বর্তমান সামাজিক ও অর্থনৈতিক বাস্তবতায় উচ্চকক্ষের কোনো প্রয়োজন নেই।

উচ্চকক্ষের পিআর নিয়ে উত্তেজনা : পিআর পদ্ধতিতে উচ্চকক্ষের প্রস্তাব করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এই আলোচনায় এনসিপি যুগ্ম আহ্বায়ক জাবেদ রাসিনের উদ্দেশে জাতীয় দলের চেয়ারম্যান ও ১২-দলীয় জোটের সমন্বয়ক সৈয়দ এহসানুল হুদা কটাক্ষ করে ‘২৩ সালে কোথায় ছিলেন’ মন্তব্য করলে সংলাপে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। যদিও পরে ক্ষমা চান হুদা। এ বিষয়ে আলোচনার শুরুতে পিআর নিয়ে বিএনপির অবস্থান ব্যাখ্যা করেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেন, তাঁরা সংবিধান সংশোধনের ক্ষমতা উচ্চকক্ষের হাতে দিতে চান না। উচ্চকক্ষের প্রতিনিধি অনির্বাচিত। পৃথিবীর কোনো দেশেই অনির্বাচিত ব্যক্তিদের হাতে সংবিধান সংশোধনের ক্ষমতা থাকে না।

সালাহউদ্দিন আহমদের বক্তব্য শেষ হলে জাবেদ রাসিন বলেন, ভোটের সংখ্যানুপাতিকে উচ্চকক্ষ গঠিত হলে সেটি তো জনগণের প্রতিনিধিত্বের প্রতিফলন হয়। এ বিষয়ে সালাহউদ্দিনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন তিনি। তখন সালাহউদ্দিন ব্যাখ্যা দেন। ঠিক তখনই সৈয়দ এহসানুল হুদা মাইক ছাড়াই জাবেদ রাসিনের উদ্দেশে বলেন, ২০২৩ সালে যখন আন্দোলন হচ্ছিল, তখন আপনারা কোথায় ছিলেন।

জাবেদ রাসিন এ সময় মাইক ছাড়াই তাঁর মন্তব্যের প্রতিবাদ করেন। ফলে সংলাপে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। তাঁরা দুজনই মাইক ছাড়া পাল্টাপাল্টি বক্তব্য দেন। তখন অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, হুদা ভাই, এর আগেও আপনারা একজনের বক্তব্য নিয়ে আপত্তি জানিয়েছেন। তখন আমরা থামিয়েছিলাম। এখানে আমরা কে, কেন এসেছি, সে প্রশ্ন তুললে বিপজ্জনক পরিস্থিতির সৃষ্টি হবে। কারণ, আজ যদি সে প্রশ্ন করেন, তাহলে রাজনৈতিক শক্তি হিসেবে আমাকেও সে প্রশ্ন করতে পারেন।

তারপর এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেন, তিনি (হুদা) এ কথা বলতেই পারেন না। এ সময় সালাহউদ্দিন তাঁর পিঠ চাপড়ে থামতে অনুরোধ করেন। আখতার তখনো বলতে থাকেন, ‘আমরা বাচ্চাকাল থেকে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করে আসছি। তখন আলী রীয়াজ বলেন, কারও লোকাস স্ট্যান্ডার্ড গুরুত্বপূর্ণ। তা নিয়ে প্রশ্ন করার দরকার নেই। প্রত্যেকের লোকাস স্ট্যান্ডার্ড আছে বলেই আমরা এই জায়গায় আসতে পেরেছি।

তখন এনসিপি’র আখতার হোসেন বলেন, গায়ের জোরে এসব প্রশ্ন করলে তো আমরা মানব না। জবাবে আলী রীয়াজ বলেন, আমি তো হস্তক্ষেপ করলাম। আখতার তখনো বলেন, সবাইকে নিয়ে আমরা গণ-অভ্যুত্থান করেছি। গোটা অভ্যুত্থানে ছাত্র-জনতা মাঠে নেমে আসল, সেটার অস্তিত্ব নিয়ে প্রশ্ন করা হয়েছে। এটার জন্য উনার ক্ষমা চাওয়া উচিত।

এ সময় সালাহউদ্দিন আহমদকে বলতে শোনা যায়, হুদা ভাই, আপনি সরি বলেন। তখন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি এ বিষয়ে কথা বলতে উঠে দাঁড়ালে তাঁকে অনুরোধ করে বসিয়ে দেওয়া হয়। এরপর সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, কেউ মনে কষ্ট পেয়ে থাকলে, তার জন্য সরি বলেন।

পরে এহসানুল হুদা মাইক নিয়ে বলেন, আমি বলতে চেয়েছিলাম, ২০২৩ সালে আমরা উচ্চকক্ষের প্রস্তাব দিয়েছিলাম, তখন সে প্রস্তাবটি (পিআর) কোথায় ছিল। তারপরও কেউ যদি আঘাত পেয়ে থাকে, আমি দুঃখিত। এরপরই আলী রীয়াজ মধ্যাহ্নভোজের বিরতির ঘোষণা করেন। বিরতির সময় সম্মেলন কক্ষে হুদাকে আবার আখতারের কাছে তাঁর বক্তব্যের ব্যাখ্যা দিয়ে কোলাকুলি করতে দেখা যায়।

পিএসসি-দুদক-সিএজি ও ন্যায়পাল নিয়োগের বিধান থাকবে সংবিধানে : সরকারি কর্মকমিশন (পিএসসি), দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক), মহা-হিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক (সিএজি) ও ন্যায়পাল নিয়োগের বিধান সংবিধানের অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। তবে বিষয়টিতে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ দেবে বিএনপিসহ পাঁচটি দল ও জোট।

আলোচনায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দীন আহমেদ নিয়োগের জন্য শক্ত আইন করার পক্ষে মত দেন। তবে সংবিধানের নিয়োগ কমিটির বিধান যুক্ত করার বিরোধিতা করেন তিনি।

পরে কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ জানান, এ বিষয়গুলোতে বিএনপি, জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট, ১২ দলীয় জোট, এনডিএম ও আমজনতার দল নোট অব ডিসেন্ট দেবে।

তিন বাহিনী ও দুই গোয়েন্দাপ্রধান নিয়োগ রাষ্ট্রপতির হাতে : তিন বাহিনীর প্রধান এবং দুটি প্রধান গোয়েন্দা সংস্থার প্রধান নিয়োগের ক্ষমতা সরাসরি রাষ্ট্রপতির হাতে তুলে দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছে ঐকমত্য কমিশন। এই প্রস্তাবে সংবিধানের চতুর্থ ভাগের প্রথম পরিচ্ছেদের ৪৮ (৩) অনুচ্ছেদ সংশোধনের সুপারিশ করা হয়েছে। বর্তমান সংবিধানের ৪৮ (৩) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, প্রধানমন্ত্রী ও প্রধান বিচারপতি নিয়োগ ব্যতীত রাষ্ট্রপতি তাঁর অন্য সব দায়িত্ব পালনে প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শ অনুযায়ী কার্যনির্বাহ করেন। তবে, ঐকমত্য কমিশনের সংশোধিত খসড়া প্রস্তাবে এই ক্ষমতা আরো বিস্তৃত করার কথা বলা হয়েছে।

প্রস্তাবিত সংশোধিত খসড়া অনুযায়ী, রাষ্ট্রপতি নিম্নলিখিত বিষয়াবলিতে প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শ ছাড়াই কার্যনির্বাহ করতে পারবেন। অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ, জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ও সদস্যদের নিয়োগ, তথ্য কমিশনের চেয়ারম্যান ও সদস্যদের নিয়োগ, বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান নিয়োগ, আইন কমিশনের চেয়ারম্যান নিয়োগ, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের নিয়োগ, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান ও সদস্যদের নিয়োগ, এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের চেয়ারম্যান ও সদস্যদের নিয়োগ, বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশনস রেগুলেটরি কমিশনের চেয়ারম্যান ও সদস্যদের নিয়োগ, সশস্ত্র বাহিনীসমূহের (সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনী) প্রধানদের নিয়োগ, প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তরের (ডিজিএফআই) মহাপরিচালক নিয়োগ এবং জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দার (এনএসআই) মহাপরিচালক নিয়োগ। এই প্রস্তাব কার্যকর হলে দেশের গুরুত্বপূর্ণ নিয়োগ প্রক্রিয়ায় রাষ্ট্রপতির ভূমিকা আরো শক্তিশালী হবে বলে কমিশনের পক্ষ থেকে আশা প্রকাশ করা হয়।

সংলাপ শেষে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ঐকমত্য কমিশনে কিছু দল জটিল পরিস্থিতি তৈরি করছে। তারা শুধু পিআর পদ্ধতির কথা বলছে। আমরা চাই, সংসদের উচ্চকক্ষের প্রতিনিধি নির্বাচিত হবেন নিম্নকক্ষের আসনের ভিত্তিতে। আর সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানের নিয়োগও আইনের মাধ্যমে করতে চাই। তিনি বলেন, ৩১ দফা কর্মসূচিতে আমরাই প্রথম সংসদের উচ্চকক্ষের প্রস্তাব দিয়েছি; যেখানে সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদান রাখা বিশিষ্ট ও প্রতিভাবান ব্যক্তিরা থাকবেন। তবে তারা নির্বাচিত হবেন নিম্নকক্ষের আসনের ভিত্তিতে। আর তারা সংবিধান সংশোধনের সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন না। কারণ তারা নির্বাচিত নন। এ ক্ষেত্রে নির্বাচিত প্রতিনিধিরাই আইন তৈরি করবেন।

বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নিয়োগের বিষয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, কমিশনের প্রস্তাব অনুযায়ী এসব প্রতিষ্ঠানের নিয়োগে একটি বাছাই কমিটি হবে। যেখানে পিএসসি, দুদক, মহা হিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক এবং মানবাধিকার কমিশনের প্রধানের নিয়োগ হবে সাংবিধানিক প্রক্রিয়ায়। আমরা মনে করি, এ পদগুলো নির্বাহী আইনের ভিত্তিতে হলে ভালো। কারণ এতে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে হবে। তাই এটি সরকারের হাতে থাকা উচিত। নির্বাচন কমিশনের সাংবিধানিক নিয়োগ নিয়ে আমরা কোন আপত্তি করিনি।

পিএসসির বিষয়ে সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, বিগত দিনে পিএসসির প্রশ্ন ফাঁস ও দুর্নীতির মূল কারণ ছিল, ৫৬ শতাংশ কোটা। এখন আর তা নেই। মাত্র সাত শতাংশ আছে। আমরা বলেছি, সেটিও সংসদে আলোচনা ও আইনগত নিয়মে থাকা উচিত। আমরা পিএসসির ভাইভা ২০০ এর পরিবর্তে ৫০ নম্বর করার কথা বলেছি। সেখানে কোন ধরনের বৈষম্য করা যাবে না। সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলোর নিয়োগ নিয়ে বিএনপি ‘নোট অব ডিসেন্ট’ দিয়েছে। তিনি জানান, সংসদ সদস্যরা গোপন ব্যালটের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন করবেন। এতে সকলেই একমত। কেউ ভিন্ন মত দেয়নি। তবে কিছু ক্ষমতা আমরা রাষ্ট্রপতিকে দিতে চাই; যাতে একটি ভারসাম্য থাকে। তিনি বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি। মৌলিক অধিকারের বিষয়গুলোও নিশ্চিতের বিষয়ে আমরা জোর দিয়েছি। আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে দেশ গড়তে চাই।

জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমীর ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের বলেন, সাংবিধানিক বিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানগুলোর নিয়োগে সাংবিধানিক প্রক্রিয়া অনুসরণের পক্ষে অধিকাংশ দল। আর বিএনপিসহ কয়েকটি দল বিপক্ষে ছিল। তারপরও শেষ পর্যন্ত নোট অব ডিসেন্ট দিয়ে তারাও একমত হয়েছে। এ নিয়োগগুলো সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দিয়েছে কমিশন।

সংসদের উচ্চকক্ষের বিষয় ডা. তাহের বলেন, আমরা উচ্চকক্ষ ও নিম্নকক্ষে পূর্ণাঙ্গ পিআর চাই, যা হবে রাজনৈতিক দলের প্রাপ্ত ভোটের ভিত্তিতে। কারণ বিগত দিনগুলোতে অংশগ্রহণমূলক ভোট হয়নি। রাতে ভোট হয়েছে। তাই গ্রহণযোগ্য প্রার্থী নির্বাচিত হয়ে আসতে পারেননি। আর পিআর পদ্ধতি তো অনেক দেশেই আছে। তাই আমরা মনে করি পিআর পদ্ধতি বাস্তবায়ন না করার কোন কারণ নেই।

এনসিপির সদস্য সচিব আখতার হোসেন বলেন, কমিশনের প্রস্তাব অনুযায়ী রাজনৈতিক দলগুলোর ভোটের আনুপাতিক হারে সংসদের উচ্চ কক্ষের ১০০ সদস্য নির্বাচিত হবেন। এতে সমাজের পরিশীলিত ধারার কিছু ব্যক্তি নির্বাচিত হয়ে আসতে পারবেন। আমরাও এটির পক্ষে। কারণ নিম্নকক্ষের ত্রুটি বিচ্যুতিগুলো তারা তুলে ধরবেন। এতে বহু দলের সমন্বয়ে দেশ গড়া সম্ভব হবে। আমরা মনে করি, এতে চেক অ্যান্ড ব্যালেন্স থাকবে।

তবে জাতীয় নাগরিক পার্টির পক্ষ থেকে বারবার দাবি জানানো হয়েছে, সংবিধান সংশোধনের ক্ষেত্রে উচ্চকক্ষে টু-থার্ড মেজরিটি নিশ্চিত করতে হবে। অনেকে বলছেন, পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচিতরা প্রকৃত নির্বাচিত প্রতিনিধি নন। কিন্তু সারা পৃথিবীতেই এফপিটিপি ও পিআর, উভয় পদ্ধতির মাধ্যমে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের বৈধতা রয়েছে। উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতির মাধ্যমে নির্বাচিত প্রতিনিধিরাও জনগণের প্রতিনিধি।

সিপিবি সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট সংসদ এদেশের আর্থ সামাজিক ও ভূ-পরিবেশ বিবেচনায় উচ্চ কক্ষ অনুকূলে না। বরং উচ্চ কক্ষের প্রস্তাবনা এদেশের আর্থ সামাজিক ব্যবস্থায় বিবেচনায় উচ্চভিলাসী। তাই ‘নোট অব ডিসেন্ট’ না, উচ্চকক্ষের আলোচনা প্রত্যাখান করেছে সিপিবি, বাসদ গণফোরামসহ বামদলগুলো। তিনি বলেন, সব দল সব বিষয়ে একমত না। সুতরাং গুটিকয়েক দলের মতের ভিত্তিতে সার্বিক ঐকমত্য বলাটা যুক্তিযুক্ত না।

বাংলাদেশ এলডিপির চেয়ারম্যান ও ১২ দলীয় জোটের মুখপাত্র শাহাদাত হোসোন সেলিম বলেন, উচ্চকক্ষের নামে নখ দন্তহীন একটি প্রতিষ্ঠান গড়ে রাষ্ট্রের ব্যয় বিলাসী চিন্তা করা হচ্ছে। উচ্চকক্ষের নামে আগামীর সরকারকে হাত পা বেঁধে সাঁতার কাটার পরিস্থিতি তৈরিতে উচ্চকক্ষের আলোচনা এর বিরোধীতা করছি।

এই বিভাগের আরও খবর
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি
খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি
নির্বাচনি প্রস্তুতির কোনো বার্তা দেওয়া হয়নি
নির্বাচনি প্রস্তুতির কোনো বার্তা দেওয়া হয়নি
রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনানি ১৩ আগস্ট পর্যন্ত মুলতবি
রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনানি ১৩ আগস্ট পর্যন্ত মুলতবি
জুলাইয়ে রাজনৈতিক সহিংসতায় নিহত ৯ গণপিটুনিতে ১৬
জুলাইয়ে রাজনৈতিক সহিংসতায় নিহত ৯ গণপিটুনিতে ১৬
হাসিনা পরিবারের বিচার শুরু
হাসিনা পরিবারের বিচার শুরু
থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা
থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা
জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা
নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই
নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই
আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা
আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা
বার্ন ইনস্টিটিউট ছাড়ল আরও তিন শিক্ষার্থী
বার্ন ইনস্টিটিউট ছাড়ল আরও তিন শিক্ষার্থী
রিমেম্বারিং আওয়ার হিরোজ
রিমেম্বারিং আওয়ার হিরোজ
সর্বশেষ খবর
পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস
পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

আমার হলুদের গল্প
আমার হলুদের গল্প

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

খুলনায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে টেকসই শান্তি চায় রাশিয়া, বললেন পুতিন
ইউক্রেনে টেকসই শান্তি চায় রাশিয়া, বললেন পুতিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইমের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে সিরিজে এগিয়ে পাকিস্তান
সাইমের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে সিরিজে এগিয়ে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমর্থকদের অসদাচরণের জন্য শাস্তি পেল পিএসজি
সমর্থকদের অসদাচরণের জন্য শাস্তি পেল পিএসজি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে রুটের নতুন রেকর্ড
টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে রুটের নতুন রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডিতে রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিশাল গাছ, দুমড়েমুচড়ে গেছে কয়েকটি গাড়ি
ধানমন্ডিতে রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিশাল গাছ, দুমড়েমুচড়ে গেছে কয়েকটি গাড়ি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অর্ধলক্ষ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক পাঙ্গাস
অর্ধলক্ষ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক পাঙ্গাস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্টের মধ্যে শহীদ ও আহতদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিতে হবে: জোনায়েদ সাকি
৫ আগস্টের মধ্যে শহীদ ও আহতদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিতে হবে: জোনায়েদ সাকি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুড়িগ্রামে বিজিবি কর্তৃক বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধার
কুড়িগ্রামে বিজিবি কর্তৃক বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্তান ভিডিও আপলোড করলে জানতে পারবে মা-বাবা
সন্তান ভিডিও আপলোড করলে জানতে পারবে মা-বাবা

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চট্টগ্রামে ট্রেনের যাত্রা বাতিল, যাত্রীদের বিক্ষোভ
চট্টগ্রামে ট্রেনের যাত্রা বাতিল, যাত্রীদের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে বিশ্ব রেঞ্জার দিবস পালিত
চট্টগ্রামে বিশ্ব রেঞ্জার দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দিনাজপুরে বিদেশি ফল চাষে সফলতা
দিনাজপুরে বিদেশি ফল চাষে সফলতা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই প্রযুক্তির মাধ্যমে বয়স শনাক্ত করবে ইউটিউব
এআই প্রযুক্তির মাধ্যমে বয়স শনাক্ত করবে ইউটিউব

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিকিৎসাধীন সাংবাদিক কাদের গনিকে দেখতে হাসপাতালে পেশাজীবী পরিষদের নেতৃবৃন্দ
চিকিৎসাধীন সাংবাদিক কাদের গনিকে দেখতে হাসপাতালে পেশাজীবী পরিষদের নেতৃবৃন্দ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাগল খেয়ে ফেলায় অজগরকে পিটিয়ে মারল গ্রামবাসী
ছাগল খেয়ে ফেলায় অজগরকে পিটিয়ে মারল গ্রামবাসী

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বর্ষায় সুস্থ থাকতে খেতে হবে যেসব প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার
বর্ষায় সুস্থ থাকতে খেতে হবে যেসব প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মুখের দুর্গন্ধ এড়াতে যা করবেন
মুখের দুর্গন্ধ এড়াতে যা করবেন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নবীনগরে এক ব্যক্তির আত্মহত্যার অভিযোগ
নবীনগরে এক ব্যক্তির আত্মহত্যার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১২ বছর বয়সে পদক জিতে চীনা সাঁতারুর রেকর্ড
১২ বছর বয়সে পদক জিতে চীনা সাঁতারুর রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাসের ধাক্কায় ভ্যানচালক নিহত
বাসের ধাক্কায় ভ্যানচালক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু-চিকুনগুনিয়া কি একসঙ্গে হতে পারে
ডেঙ্গু-চিকুনগুনিয়া কি একসঙ্গে হতে পারে

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

মঙ্গলের হিমবাহ মূলত বিশুদ্ধ পানির বরফ, বলছে নতুন গবেষণা
মঙ্গলের হিমবাহ মূলত বিশুদ্ধ পানির বরফ, বলছে নতুন গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'
'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়াবেটিস রোগীর কাঁধে ব্যথা
ডায়াবেটিস রোগীর কাঁধে ব্যথা

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান
মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে
‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা
মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা
ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা
বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল
মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার
৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা
এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা
কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস
বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী
পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান
ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল
নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক
জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!
চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প
শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'
'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার
বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা
সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেড়েছে সবজি-মুরগির দাম
বেড়েছে সবজি-মুরগির দাম

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে
গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক
ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য
ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য

নগর জীবন

শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি
শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার
সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল
ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের
আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

প্রথম পৃষ্ঠা

থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা
থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে
শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল
মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল

মাঠে ময়দানে

আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা
আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাটি খুঁড়ে মিলল চুরি হওয়া ১১ লাখ টাকা
মাটি খুঁড়ে মিলল চুরি হওয়া ১১ লাখ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
জুলাই সনদের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই
নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’
‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’

সম্পাদকীয়

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে গুলি, নিহত ৩০
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে গুলি, নিহত ৩০

পূর্ব-পশ্চিম

ইজিবাইক চালক ও শিক্ষার্থী হত্যা ফাঁসি সাত, যাবজ্জীবন দুজনের
ইজিবাইক চালক ও শিক্ষার্থী হত্যা ফাঁসি সাত, যাবজ্জীবন দুজনের

দেশগ্রাম

জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!
প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!

মাঠে ময়দানে

প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার
প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার

মাঠে ময়দানে

জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি
জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল
সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল

মাঠে ময়দানে

কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’
কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’

শোবিজ

ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’
ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’

শোবিজ

লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা
লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা

মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি
খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘আবার তোরা মানুষ হ’
‘আবার তোরা মানুষ হ’

সম্পাদকীয়

২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক
২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক

পেছনের পৃষ্ঠা