শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০১ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০১:৪৭, শুক্রবার, ০১ আগস্ট, ২০২৫

জাতীয় ঐকমত্য কমিশন

উত্তেজনা আপত্তি পিআর নিয়ে

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
উত্তেজনা আপত্তি পিআর নিয়ে

সংসদের উচ্চকক্ষে প্রতিনিধি নির্বাচনে পিআর পদ্ধতি এবং সংবিধান সংশোধনে উচ্চকক্ষের ক্ষমতা নিয়ে বিএনপি ও সমমনা দলগুলো আপত্তি জানিয়েছে। সিপিবিসহ কয়েকটি দল উচ্চকক্ষ গঠনের বিরোধিতা করেছে। এনিয়ে আলোচনায় সংলাপে উত্তেজনা দেখা দেয়।

এরপর বিএনপিসহ অন্যদের ‘নোট অব ডিসেন্ট’ (আপত্তি)সহ পিআর পদ্ধতিতে ১০০ আসনের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত জানিয়েছে কমিশন। একইভাবে বিএনপি ও সমমনা দলগুলোর আপত্তি সত্ত্বেও পিএসসি, দুদক, সিএজি ও ন্যায়পাল নিয়োগের বিধান সংবিধানে যুক্ত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এছাড়া তিন বাহিনী ও দুই গোয়েন্দাপ্রধান নিয়োগ সরাসরি রাষ্ট্রপতির হাতে রাখার প্রস্তাব গৃহীত হয়েছে। কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, দুই কক্ষের সদস্যদের ভোটে নির্বাচিত হবেন রাষ্ট্রপতি।

গতকাল রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় ধাপের ২৩তম দিনের আলোচনায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সংলাপে সরকারি কর্মকমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন, মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক এবং ন্যায়পাল নিয়োগ বিধান সম্পর্কিত বিধান, উচ্চকক্ষের গঠন, সদস্য নির্বাচনের পদ্ধতি, এখতিয়ার, রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি, ইলেকটোরাল কলেজ, রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা ও দায়িত্ব, তত্ত্বাবধায়ক সরকার, নাগরিকের মৌলিক অধিকার সম্প্রসারণ সম্পর্কিত প্রস্তাব এবং রাষ্ট্রের মূলনীতি নিয়ে আলোচনা হয়। ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজের সভাপতিত্বে ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দারের সঞ্চালনায় সংলাপে উপস্থিত ছিলেন কমিশনের সদস্য বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, ড. ইফতেখারুজ্জামান, ড. বদিউল আলম মজুমদার, সফর রাজ হোসেন ও ড. মো. আইয়ুব মিয়া। সংলাপে ৩০টি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।

ঐকমত্য কমিশন জানায়, একশো আসনের একটি উচ্চকক্ষ গঠন করা হবে, যেখানে সদস্যরা নিম্নকক্ষে প্রতিটি দলের প্রাপ্ত ভোটের শতাংশ অনুযায়ী সংখ্যাগত প্রতিনিধিত্ব (পিআর) পদ্ধতিতে মনোনীত হবেন। এর আগে দীর্ঘ আলোচনা সত্ত্বেও দলগুলোর মধ্যে ঐক্যমত্য না হওয়ায় এবং ভিন্নমত থাকায়, বিষয়টি কমিশনের ওপর ন্যস্ত করা হয়েছিল। সেই দায়িত্ব পালনের অংশ হিসেবে কমিশন এ সিদ্ধান্ত জানায়।

সংসদের উচ্চকক্ষের নিজস্ব কোনো আইন প্রণয়নের ক্ষমতা থাকবে না। তবে, অর্থবিল ব্যতীত অন্য সব বিল নিম্নকক্ষ ও উচ্চকক্ষ উভয় কক্ষে উপস্থাপন করতে হবে। উচ্চকক্ষ কোনো বিল স্থায়ীভাবে আটকে রাখতে পারবে না। এক মাসের বেশি বিল আটকে রাখলে, সেটিকে উচ্চকক্ষ কর্তৃক অনুমোদিত বলে গণ্য করা হবে। নিম্নকক্ষ কর্তৃক প্রস্তাবিত বিলসমূহ পর্যালোচনা ও বিশ্লেষণ করবে উচ্চকক্ষ এবং নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে তা অনুমোদন অথবা প্রত্যাখ্যান করতে হবে। যদি উচ্চকক্ষ কোনো বিল অনুমোদন করে, তবে উভয় কক্ষে পাস হওয়া বিল রাষ্ট্রপতির সম্মতির জন্য পাঠানো হবে। আর যদি উচ্চকক্ষ কোনো বিল প্রত্যাখ্যান করে, তাহলে তা সংশোধনের সুপারিশসহ নিম্নকক্ষে পুনর্বিবেচনার জন্য পাঠানো হবে। নিম্নকক্ষ সেই সংশোধনসমূহ আংশিক বা পূর্ণভাবে গ্রহণ কিংবা প্রত্যাখ্যান করতে পারবে। তবে বিএনপি এবং তাদের মিত্র জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট, ১২ দলীয় জোট, এনডিএম ও এলডিপি দাবি জানিয়েছে, উচ্চকক্ষে আসন বরাদ্দ নিম্নকক্ষে প্রাপ্ত আসনের ভিত্তিতে দিতে হবে। তারা উচ্চকক্ষের এখতিয়ার নিয়েও আপত্তি তুলেছে।

অন্যদিকে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল-বাসদ এবং জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম উচ্চকক্ষ গঠনের বিরোধিতা করেছে। তারা বলছে, দেশের বর্তমান সামাজিক ও অর্থনৈতিক বাস্তবতায় উচ্চকক্ষের কোনো প্রয়োজন নেই।

উচ্চকক্ষের পিআর নিয়ে উত্তেজনা : পিআর পদ্ধতিতে উচ্চকক্ষের প্রস্তাব করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এই আলোচনায় এনসিপি যুগ্ম আহ্বায়ক জাবেদ রাসিনের উদ্দেশে জাতীয় দলের চেয়ারম্যান ও ১২-দলীয় জোটের সমন্বয়ক সৈয়দ এহসানুল হুদা কটাক্ষ করে ‘২৩ সালে কোথায় ছিলেন’ মন্তব্য করলে সংলাপে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। যদিও পরে ক্ষমা চান হুদা। এ বিষয়ে আলোচনার শুরুতে পিআর নিয়ে বিএনপির অবস্থান ব্যাখ্যা করেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেন, তাঁরা সংবিধান সংশোধনের ক্ষমতা উচ্চকক্ষের হাতে দিতে চান না। উচ্চকক্ষের প্রতিনিধি অনির্বাচিত। পৃথিবীর কোনো দেশেই অনির্বাচিত ব্যক্তিদের হাতে সংবিধান সংশোধনের ক্ষমতা থাকে না।

সালাহউদ্দিন আহমদের বক্তব্য শেষ হলে জাবেদ রাসিন বলেন, ভোটের সংখ্যানুপাতিকে উচ্চকক্ষ গঠিত হলে সেটি তো জনগণের প্রতিনিধিত্বের প্রতিফলন হয়। এ বিষয়ে সালাহউদ্দিনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন তিনি। তখন সালাহউদ্দিন ব্যাখ্যা দেন। ঠিক তখনই সৈয়দ এহসানুল হুদা মাইক ছাড়াই জাবেদ রাসিনের উদ্দেশে বলেন, ২০২৩ সালে যখন আন্দোলন হচ্ছিল, তখন আপনারা কোথায় ছিলেন।

জাবেদ রাসিন এ সময় মাইক ছাড়াই তাঁর মন্তব্যের প্রতিবাদ করেন। ফলে সংলাপে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। তাঁরা দুজনই মাইক ছাড়া পাল্টাপাল্টি বক্তব্য দেন। তখন অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, হুদা ভাই, এর আগেও আপনারা একজনের বক্তব্য নিয়ে আপত্তি জানিয়েছেন। তখন আমরা থামিয়েছিলাম। এখানে আমরা কে, কেন এসেছি, সে প্রশ্ন তুললে বিপজ্জনক পরিস্থিতির সৃষ্টি হবে। কারণ, আজ যদি সে প্রশ্ন করেন, তাহলে রাজনৈতিক শক্তি হিসেবে আমাকেও সে প্রশ্ন করতে পারেন।

তারপর এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেন, তিনি (হুদা) এ কথা বলতেই পারেন না। এ সময় সালাহউদ্দিন তাঁর পিঠ চাপড়ে থামতে অনুরোধ করেন। আখতার তখনো বলতে থাকেন, ‘আমরা বাচ্চাকাল থেকে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করে আসছি। তখন আলী রীয়াজ বলেন, কারও লোকাস স্ট্যান্ডার্ড গুরুত্বপূর্ণ। তা নিয়ে প্রশ্ন করার দরকার নেই। প্রত্যেকের লোকাস স্ট্যান্ডার্ড আছে বলেই আমরা এই জায়গায় আসতে পেরেছি।

তখন এনসিপি’র আখতার হোসেন বলেন, গায়ের জোরে এসব প্রশ্ন করলে তো আমরা মানব না। জবাবে আলী রীয়াজ বলেন, আমি তো হস্তক্ষেপ করলাম। আখতার তখনো বলেন, সবাইকে নিয়ে আমরা গণ-অভ্যুত্থান করেছি। গোটা অভ্যুত্থানে ছাত্র-জনতা মাঠে নেমে আসল, সেটার অস্তিত্ব নিয়ে প্রশ্ন করা হয়েছে। এটার জন্য উনার ক্ষমা চাওয়া উচিত।

এ সময় সালাহউদ্দিন আহমদকে বলতে শোনা যায়, হুদা ভাই, আপনি সরি বলেন। তখন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি এ বিষয়ে কথা বলতে উঠে দাঁড়ালে তাঁকে অনুরোধ করে বসিয়ে দেওয়া হয়। এরপর সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, কেউ মনে কষ্ট পেয়ে থাকলে, তার জন্য সরি বলেন।

পরে এহসানুল হুদা মাইক নিয়ে বলেন, আমি বলতে চেয়েছিলাম, ২০২৩ সালে আমরা উচ্চকক্ষের প্রস্তাব দিয়েছিলাম, তখন সে প্রস্তাবটি (পিআর) কোথায় ছিল। তারপরও কেউ যদি আঘাত পেয়ে থাকে, আমি দুঃখিত। এরপরই আলী রীয়াজ মধ্যাহ্নভোজের বিরতির ঘোষণা করেন। বিরতির সময় সম্মেলন কক্ষে হুদাকে আবার আখতারের কাছে তাঁর বক্তব্যের ব্যাখ্যা দিয়ে কোলাকুলি করতে দেখা যায়।

পিএসসি-দুদক-সিএজি ও ন্যায়পাল নিয়োগের বিধান থাকবে সংবিধানে : সরকারি কর্মকমিশন (পিএসসি), দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক), মহা-হিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক (সিএজি) ও ন্যায়পাল নিয়োগের বিধান সংবিধানের অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। তবে বিষয়টিতে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ দেবে বিএনপিসহ পাঁচটি দল ও জোট।

আলোচনায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দীন আহমেদ নিয়োগের জন্য শক্ত আইন করার পক্ষে মত দেন। তবে সংবিধানের নিয়োগ কমিটির বিধান যুক্ত করার বিরোধিতা করেন তিনি।

পরে কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ জানান, এ বিষয়গুলোতে বিএনপি, জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট, ১২ দলীয় জোট, এনডিএম ও আমজনতার দল নোট অব ডিসেন্ট দেবে।

তিন বাহিনী ও দুই গোয়েন্দাপ্রধান নিয়োগ রাষ্ট্রপতির হাতে : তিন বাহিনীর প্রধান এবং দুটি প্রধান গোয়েন্দা সংস্থার প্রধান নিয়োগের ক্ষমতা সরাসরি রাষ্ট্রপতির হাতে তুলে দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছে ঐকমত্য কমিশন। এই প্রস্তাবে সংবিধানের চতুর্থ ভাগের প্রথম পরিচ্ছেদের ৪৮ (৩) অনুচ্ছেদ সংশোধনের সুপারিশ করা হয়েছে। বর্তমান সংবিধানের ৪৮ (৩) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, প্রধানমন্ত্রী ও প্রধান বিচারপতি নিয়োগ ব্যতীত রাষ্ট্রপতি তাঁর অন্য সব দায়িত্ব পালনে প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শ অনুযায়ী কার্যনির্বাহ করেন। তবে, ঐকমত্য কমিশনের সংশোধিত খসড়া প্রস্তাবে এই ক্ষমতা আরো বিস্তৃত করার কথা বলা হয়েছে।

প্রস্তাবিত সংশোধিত খসড়া অনুযায়ী, রাষ্ট্রপতি নিম্নলিখিত বিষয়াবলিতে প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শ ছাড়াই কার্যনির্বাহ করতে পারবেন। অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ, জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ও সদস্যদের নিয়োগ, তথ্য কমিশনের চেয়ারম্যান ও সদস্যদের নিয়োগ, বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান নিয়োগ, আইন কমিশনের চেয়ারম্যান নিয়োগ, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের নিয়োগ, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান ও সদস্যদের নিয়োগ, এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের চেয়ারম্যান ও সদস্যদের নিয়োগ, বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশনস রেগুলেটরি কমিশনের চেয়ারম্যান ও সদস্যদের নিয়োগ, সশস্ত্র বাহিনীসমূহের (সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনী) প্রধানদের নিয়োগ, প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তরের (ডিজিএফআই) মহাপরিচালক নিয়োগ এবং জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দার (এনএসআই) মহাপরিচালক নিয়োগ। এই প্রস্তাব কার্যকর হলে দেশের গুরুত্বপূর্ণ নিয়োগ প্রক্রিয়ায় রাষ্ট্রপতির ভূমিকা আরো শক্তিশালী হবে বলে কমিশনের পক্ষ থেকে আশা প্রকাশ করা হয়।

সংলাপ শেষে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ঐকমত্য কমিশনে কিছু দল জটিল পরিস্থিতি তৈরি করছে। তারা শুধু পিআর পদ্ধতির কথা বলছে। আমরা চাই, সংসদের উচ্চকক্ষের প্রতিনিধি নির্বাচিত হবেন নিম্নকক্ষের আসনের ভিত্তিতে। আর সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানের নিয়োগও আইনের মাধ্যমে করতে চাই। তিনি বলেন, ৩১ দফা কর্মসূচিতে আমরাই প্রথম সংসদের উচ্চকক্ষের প্রস্তাব দিয়েছি; যেখানে সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদান রাখা বিশিষ্ট ও প্রতিভাবান ব্যক্তিরা থাকবেন। তবে তারা নির্বাচিত হবেন নিম্নকক্ষের আসনের ভিত্তিতে। আর তারা সংবিধান সংশোধনের সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন না। কারণ তারা নির্বাচিত নন। এ ক্ষেত্রে নির্বাচিত প্রতিনিধিরাই আইন তৈরি করবেন।

বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নিয়োগের বিষয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, কমিশনের প্রস্তাব অনুযায়ী এসব প্রতিষ্ঠানের নিয়োগে একটি বাছাই কমিটি হবে। যেখানে পিএসসি, দুদক, মহা হিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক এবং মানবাধিকার কমিশনের প্রধানের নিয়োগ হবে সাংবিধানিক প্রক্রিয়ায়। আমরা মনে করি, এ পদগুলো নির্বাহী আইনের ভিত্তিতে হলে ভালো। কারণ এতে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে হবে। তাই এটি সরকারের হাতে থাকা উচিত। নির্বাচন কমিশনের সাংবিধানিক নিয়োগ নিয়ে আমরা কোন আপত্তি করিনি।

পিএসসির বিষয়ে সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, বিগত দিনে পিএসসির প্রশ্ন ফাঁস ও দুর্নীতির মূল কারণ ছিল, ৫৬ শতাংশ কোটা। এখন আর তা নেই। মাত্র সাত শতাংশ আছে। আমরা বলেছি, সেটিও সংসদে আলোচনা ও আইনগত নিয়মে থাকা উচিত। আমরা পিএসসির ভাইভা ২০০ এর পরিবর্তে ৫০ নম্বর করার কথা বলেছি। সেখানে কোন ধরনের বৈষম্য করা যাবে না। সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলোর নিয়োগ নিয়ে বিএনপি ‘নোট অব ডিসেন্ট’ দিয়েছে। তিনি জানান, সংসদ সদস্যরা গোপন ব্যালটের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন করবেন। এতে সকলেই একমত। কেউ ভিন্ন মত দেয়নি। তবে কিছু ক্ষমতা আমরা রাষ্ট্রপতিকে দিতে চাই; যাতে একটি ভারসাম্য থাকে। তিনি বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি। মৌলিক অধিকারের বিষয়গুলোও নিশ্চিতের বিষয়ে আমরা জোর দিয়েছি। আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে দেশ গড়তে চাই।

জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমীর ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের বলেন, সাংবিধানিক বিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানগুলোর নিয়োগে সাংবিধানিক প্রক্রিয়া অনুসরণের পক্ষে অধিকাংশ দল। আর বিএনপিসহ কয়েকটি দল বিপক্ষে ছিল। তারপরও শেষ পর্যন্ত নোট অব ডিসেন্ট দিয়ে তারাও একমত হয়েছে। এ নিয়োগগুলো সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দিয়েছে কমিশন।

সংসদের উচ্চকক্ষের বিষয় ডা. তাহের বলেন, আমরা উচ্চকক্ষ ও নিম্নকক্ষে পূর্ণাঙ্গ পিআর চাই, যা হবে রাজনৈতিক দলের প্রাপ্ত ভোটের ভিত্তিতে। কারণ বিগত দিনগুলোতে অংশগ্রহণমূলক ভোট হয়নি। রাতে ভোট হয়েছে। তাই গ্রহণযোগ্য প্রার্থী নির্বাচিত হয়ে আসতে পারেননি। আর পিআর পদ্ধতি তো অনেক দেশেই আছে। তাই আমরা মনে করি পিআর পদ্ধতি বাস্তবায়ন না করার কোন কারণ নেই।

এনসিপির সদস্য সচিব আখতার হোসেন বলেন, কমিশনের প্রস্তাব অনুযায়ী রাজনৈতিক দলগুলোর ভোটের আনুপাতিক হারে সংসদের উচ্চ কক্ষের ১০০ সদস্য নির্বাচিত হবেন। এতে সমাজের পরিশীলিত ধারার কিছু ব্যক্তি নির্বাচিত হয়ে আসতে পারবেন। আমরাও এটির পক্ষে। কারণ নিম্নকক্ষের ত্রুটি বিচ্যুতিগুলো তারা তুলে ধরবেন। এতে বহু দলের সমন্বয়ে দেশ গড়া সম্ভব হবে। আমরা মনে করি, এতে চেক অ্যান্ড ব্যালেন্স থাকবে।

তবে জাতীয় নাগরিক পার্টির পক্ষ থেকে বারবার দাবি জানানো হয়েছে, সংবিধান সংশোধনের ক্ষেত্রে উচ্চকক্ষে টু-থার্ড মেজরিটি নিশ্চিত করতে হবে। অনেকে বলছেন, পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচিতরা প্রকৃত নির্বাচিত প্রতিনিধি নন। কিন্তু সারা পৃথিবীতেই এফপিটিপি ও পিআর, উভয় পদ্ধতির মাধ্যমে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের বৈধতা রয়েছে। উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতির মাধ্যমে নির্বাচিত প্রতিনিধিরাও জনগণের প্রতিনিধি।

সিপিবি সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট সংসদ এদেশের আর্থ সামাজিক ও ভূ-পরিবেশ বিবেচনায় উচ্চ কক্ষ অনুকূলে না। বরং উচ্চ কক্ষের প্রস্তাবনা এদেশের আর্থ সামাজিক ব্যবস্থায় বিবেচনায় উচ্চভিলাসী। তাই ‘নোট অব ডিসেন্ট’ না, উচ্চকক্ষের আলোচনা প্রত্যাখান করেছে সিপিবি, বাসদ গণফোরামসহ বামদলগুলো। তিনি বলেন, সব দল সব বিষয়ে একমত না। সুতরাং গুটিকয়েক দলের মতের ভিত্তিতে সার্বিক ঐকমত্য বলাটা যুক্তিযুক্ত না।

বাংলাদেশ এলডিপির চেয়ারম্যান ও ১২ দলীয় জোটের মুখপাত্র শাহাদাত হোসোন সেলিম বলেন, উচ্চকক্ষের নামে নখ দন্তহীন একটি প্রতিষ্ঠান গড়ে রাষ্ট্রের ব্যয় বিলাসী চিন্তা করা হচ্ছে। উচ্চকক্ষের নামে আগামীর সরকারকে হাত পা বেঁধে সাঁতার কাটার পরিস্থিতি তৈরিতে উচ্চকক্ষের আলোচনা এর বিরোধীতা করছি।

এই বিভাগের আরও খবর
৩৩ শতাংশ মনোনয়ন চান নারী নেত্রীরা
৩৩ শতাংশ মনোনয়ন চান নারী নেত্রীরা
চট্টগ্রাম ক্যানসার ইনস্টিটিউটে রোগীর ৬০ শতাংশই নারী
চট্টগ্রাম ক্যানসার ইনস্টিটিউটে রোগীর ৬০ শতাংশই নারী
নির্বাচনি সংলাপ ২৮ সেপ্টেম্বর শুরু
নির্বাচনি সংলাপ ২৮ সেপ্টেম্বর শুরু
আবারও নিন্দা জানাল সরকার
আবারও নিন্দা জানাল সরকার
শাপলা পাচ্ছে না এনসিপি
শাপলা পাচ্ছে না এনসিপি
গুজব ছড়ালে ব্যবস্থা
গুজব ছড়ালে ব্যবস্থা
পিআরের মাধ্যমে ফ্যাসিজম ফেরানোর চেষ্টা
পিআরের মাধ্যমে ফ্যাসিজম ফেরানোর চেষ্টা
সৌদির গ্র্যান্ড মুফতির ইন্তেকাল
সৌদির গ্র্যান্ড মুফতির ইন্তেকাল
কোনো নেতা-কর্মীকে সবুজ সংকেত দেওয়া হয়নি
কোনো নেতা-কর্মীকে সবুজ সংকেত দেওয়া হয়নি
যে পরিমাণ ডলার আছে পর্যাপ্ত নয়
যে পরিমাণ ডলার আছে পর্যাপ্ত নয়
টঙ্গীতে দগ্ধ ফায়ার ফাইটার শামীমের মৃত্যু
টঙ্গীতে দগ্ধ ফায়ার ফাইটার শামীমের মৃত্যু
৩০ আসন চেয়েছিল মন্তব্য ফখরুলের
৩০ আসন চেয়েছিল মন্তব্য ফখরুলের
সর্বশেষ খবর
ইরানের হাতে অত্যাধুনিক রুশ যুদ্ধবিমানের চালান, বড় সামরিক পদক্ষেপের ইঙ্গিত
ইরানের হাতে অত্যাধুনিক রুশ যুদ্ধবিমানের চালান, বড় সামরিক পদক্ষেপের ইঙ্গিত

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওআইসির শ্রম কেন্দ্রের মহাপরিচালকের সঙ্গে শ্রম উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
ওআইসির শ্রম কেন্দ্রের মহাপরিচালকের সঙ্গে শ্রম উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

১ মিনিট আগে | জাতীয়

থেয়ারওয়ার্ল্ডের আনলক বিগ চেঞ্জ অ্যাওয়ার্ড পেলেন প্রধান উপদেষ্টা
থেয়ারওয়ার্ল্ডের আনলক বিগ চেঞ্জ অ্যাওয়ার্ড পেলেন প্রধান উপদেষ্টা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বজ্রপাত রোধে ধর্মপাশায় শুভসংঘের উদ্যোগে তালগাছের চারা ও বীজ বিতরণ
বজ্রপাত রোধে ধর্মপাশায় শুভসংঘের উদ্যোগে তালগাছের চারা ও বীজ বিতরণ

১২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দ্য ওয়েস্টিন ঢাকায় ইতালীয় স্বাদের নতুন অভিজ্ঞতা
দ্য ওয়েস্টিন ঢাকায় ইতালীয় স্বাদের নতুন অভিজ্ঞতা

১৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ডাকাতির সময় শিশুর গলায় অস্ত্র ঠেকিয়ে গৃহবধূকে পালাক্রমে ধর্ষণ
ডাকাতির সময় শিশুর গলায় অস্ত্র ঠেকিয়ে গৃহবধূকে পালাক্রমে ধর্ষণ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৪৫তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল ঘোষণা ১০ ডিসেম্বর
৪৫তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল ঘোষণা ১০ ডিসেম্বর

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রক্তের দাগ এখনো শুকায়নি, ফ্যাসিবাদের পুনরাবৃত্তি হতে দেব না
রক্তের দাগ এখনো শুকায়নি, ফ্যাসিবাদের পুনরাবৃত্তি হতে দেব না

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঢাকা সফর নিয়ে আবেগঘন বার্তা হানিয়া আমিরের
ঢাকা সফর নিয়ে আবেগঘন বার্তা হানিয়া আমিরের

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

চমক রেখেই ইংল্যান্ডের অ্যাশেজ স্কোয়াড ঘোষণা
চমক রেখেই ইংল্যান্ডের অ্যাশেজ স্কোয়াড ঘোষণা

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়ার যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার ক্ষমতা ন্যাটো সদস্যদের আছে : ট্রাম্প
রাশিয়ার যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার ক্ষমতা ন্যাটো সদস্যদের আছে : ট্রাম্প

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ব্যবসায়ীর বাড়িতে ডাকাতি, টাকা-স্বর্ণালংকার লুট
সাভারে ব্যবসায়ীর বাড়িতে ডাকাতি, টাকা-স্বর্ণালংকার লুট

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঠাকুরগাঁওয়ে কুরিয়ারে কয়েলের বক্সে ২০ হাজার ইয়াবা জব্দ
ঠাকুরগাঁওয়ে কুরিয়ারে কয়েলের বক্সে ২০ হাজার ইয়াবা জব্দ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেস্ট ক্রিকেট থেকে বিরতিতে আইয়ার
টেস্ট ক্রিকেট থেকে বিরতিতে আইয়ার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝুঁকিপূর্ণ কাজ করে জীবন চালাচ্ছেন দৃষ্টি প্রতিবন্ধী রমেশ
ঝুঁকিপূর্ণ কাজ করে জীবন চালাচ্ছেন দৃষ্টি প্রতিবন্ধী রমেশ

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নারায়ণগঞ্জে ইজিবাইকের ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে ইজিবাইকের ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যান্সার ও কিডনি সেন্টার স্থাপনে সহায়তা দিল প্রাইম ব্যাংক ফাউন্ডেশন
ক্যান্সার ও কিডনি সেন্টার স্থাপনে সহায়তা দিল প্রাইম ব্যাংক ফাউন্ডেশন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটির ট্রাস্টি বোর্ডের সভা অনুষ্ঠিত
সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটির ট্রাস্টি বোর্ডের সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম ভারতীয় ক্রিকেটার হিসেবে বিগ ব্যাশে অশ্বিন
প্রথম ভারতীয় ক্রিকেটার হিসেবে বিগ ব্যাশে অশ্বিন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এআইইউবি চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
এআইইউবি চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনাল অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইএসইউ ও মেটাহিড লিমিটেডের মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই
আইএসইউ ও মেটাহিড লিমিটেডের মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘চ্যাম্পিয়ন হওয়া থেকে মাত্র ২ জয় দূরে পাকিস্তান’
‘চ্যাম্পিয়ন হওয়া থেকে মাত্র ২ জয় দূরে পাকিস্তান’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা সনেট কারাগারে
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা সনেট কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোনারগাঁয়ে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সাথে বিএনপির মতবিনিময়
সোনারগাঁয়ে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সাথে বিএনপির মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্ঝরের কথা-সুরে ব্লুজ অ্যালবাম ‘বুঝলাম’
নির্ঝরের কথা-সুরে ব্লুজ অ্যালবাম ‘বুঝলাম’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী আওয়ামী লীগ নেতা জাহিদের বাড়িতে ডিম নিক্ষেপ
যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী আওয়ামী লীগ নেতা জাহিদের বাড়িতে ডিম নিক্ষেপ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজারহাটে  নকল সার ও কীটনাশক ধ্বংস, ব্যবসায়ীকে জরিমানা
রাজারহাটে নকল সার ও কীটনাশক ধ্বংস, ব্যবসায়ীকে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে অংশ নিতে মালয়েশিয়ায় যাচ্ছে ইউএফটিবি’র টিম ‘AutoPilot’
ফাইনালে অংশ নিতে মালয়েশিয়ায় যাচ্ছে ইউএফটিবি’র টিম ‘AutoPilot’

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের বিপক্ষে টাইগারদের একাদশে আসছে কি বড় পরিবর্তন?
ভারতের বিপক্ষে টাইগারদের একাদশে আসছে কি বড় পরিবর্তন?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইতিহাসের সর্বনিম্ন পর্যায়ে ভারতীয় রুপির মান
ইতিহাসের সর্বনিম্ন পর্যায়ে ভারতীয় রুপির মান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কের রাস্তায় আটকা পড়ে ট্রাম্পকে ফোন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট মাখোঁর
নিউইয়র্কের রাস্তায় আটকা পড়ে ট্রাম্পকে ফোন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট মাখোঁর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়া মানে হামাসকে পুরস্কৃত করা: জাতিসংঘে ট্রাম্প
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়া মানে হামাসকে পুরস্কৃত করা: জাতিসংঘে ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ফাইনালের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল পাকিস্তান
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ফাইনালের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের জন্য ‘রেড লাইন’ ঘোষণা সৌদি-ফ্রান্সের
ইসরায়েলের জন্য ‘রেড লাইন’ ঘোষণা সৌদি-ফ্রান্সের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড ভেঙে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দামে স্বর্ণ
রেকর্ড ভেঙে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দামে স্বর্ণ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিউইয়র্ক বিমানবন্দরের ঘটনায় অন্তর্বর্তী সরকারের বিবৃতি
নিউইয়র্ক বিমানবন্দরের ঘটনায় অন্তর্বর্তী সরকারের বিবৃতি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার জন্য যাত্রা করা গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ
গাজার জন্য যাত্রা করা গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে অস্ত্র সমর্পণ করতে বললেন মাহমুদ আব্বাস
হামাসকে অস্ত্র সমর্পণ করতে বললেন মাহমুদ আব্বাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমির হামজাকে আইনি নোটিশ, ক্ষমা চাইতে ৪৮ ঘণ্টা
আমির হামজাকে আইনি নোটিশ, ক্ষমা চাইতে ৪৮ ঘণ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলের ওপর পূর্ণ অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্পেন
ইসরায়েলের ওপর পূর্ণ অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্পেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউজিল্যান্ড ছাড়ার হিড়িক নাগরিকদের, অভিবাসী নিতে নতুন পদক্ষেপ কর্তৃপক্ষের
নিউজিল্যান্ড ছাড়ার হিড়িক নাগরিকদের, অভিবাসী নিতে নতুন পদক্ষেপ কর্তৃপক্ষের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেরা অভিনেতা শাহরুখ খান ও অভিনেত্রী রানী মুখার্জী
সেরা অভিনেতা শাহরুখ খান ও অভিনেত্রী রানী মুখার্জী

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে প্রথমবারের মতো বিমানবন্দরে পাইপলাইনে জ্বালানি সরবরাহ শুরু
দেশে প্রথমবারের মতো বিমানবন্দরে পাইপলাইনে জ্বালানি সরবরাহ শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রূপপুর গ্রিন সিটির বালিশকাণ্ডে শাস্তি পেলেন দুই প্রকৌশলী
রূপপুর গ্রিন সিটির বালিশকাণ্ডে শাস্তি পেলেন দুই প্রকৌশলী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার জাতিসংঘকে ‘অকার্যকর’ আখ্যা দিলেন ট্রাম্প
এবার জাতিসংঘকে ‘অকার্যকর’ আখ্যা দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে গাজার ‘গণহত্যার’ করুণ চিত্র তুলে ধরলেন এরদোয়ান
জাতিসংঘে গাজার ‘গণহত্যার’ করুণ চিত্র তুলে ধরলেন এরদোয়ান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার টাইফুন রাগাসার তাণ্ডবে তাইওয়ানে নিহত ১৪, নিখোঁজ ১২৪
সুপার টাইফুন রাগাসার তাণ্ডবে তাইওয়ানে নিহত ১৪, নিখোঁজ ১২৪

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের উদ্বোধনী অধিবেশনে প্রধান উপদেষ্টার যোগদান
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের উদ্বোধনী অধিবেশনে প্রধান উপদেষ্টার যোগদান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে থাকা বাংলাদেশি কর্মীদের সতর্ক করল দূতাবাস
কাতারে থাকা বাংলাদেশি কর্মীদের সতর্ক করল দূতাবাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর আমিই বুঝি না দেশের জনগণ কীভাবে বুঝবে, প্রশ্ন সেলিমা রহমানের
পিআর আমিই বুঝি না দেশের জনগণ কীভাবে বুঝবে, প্রশ্ন সেলিমা রহমানের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফাইনালের মিশনে আজ ভারতের মুখোমুখি বাংলাদেশ
ফাইনালের মিশনে আজ ভারতের মুখোমুখি বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদির গ্র্যান্ড মুফতির ইন্তেকাল
সৌদির গ্র্যান্ড মুফতির ইন্তেকাল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে চলন্ত ট্রেনে বোমা হামলা, মুহূর্তেই উল্টে গেল বগি (ভিডিও)
পাকিস্তানে চলন্ত ট্রেনে বোমা হামলা, মুহূর্তেই উল্টে গেল বগি (ভিডিও)

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির জন্য ইসির তালিকায় নেই শাপলা প্রতীক
এনসিপির জন্য ইসির তালিকায় নেই শাপলা প্রতীক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ সেপ্টেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় রাজি নয় ইরান : খামেনি
পারমাণবিক ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় রাজি নয় ইরান : খামেনি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আটটি পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করছে রাশিয়া
ইরানে আটটি পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করছে রাশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘের অধিবেশনে নির্বাচনী প্রস্তুতির রূপরেখা দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতিসংঘের অধিবেশনে নির্বাচনী প্রস্তুতির রূপরেখা দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিউইয়র্কে তুলকালাম
নিউইয়র্কে তুলকালাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০ আসন চেয়েছিল মন্তব্য ফখরুলের
৩০ আসন চেয়েছিল মন্তব্য ফখরুলের

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কা বাড়াচ্ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
শঙ্কা বাড়াচ্ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের সামনে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
ভারতের সামনে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

৮০টি ইলিশের দাম ২ লাখ ১৩ হাজার টাকা
৮০টি ইলিশের দাম ২ লাখ ১৩ হাজার টাকা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রবাসী নেতারাও চান বিএনপির মনোনয়ন
প্রবাসী নেতারাও চান বিএনপির মনোনয়ন

নগর জীবন

অনলাইন রিটার্নে স্বস্তির সঙ্গে আছে ভোগান্তিও
অনলাইন রিটার্নে স্বস্তির সঙ্গে আছে ভোগান্তিও

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ বলপ্রয়োগের নির্দেশ দেন সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিব
সর্বোচ্চ বলপ্রয়োগের নির্দেশ দেন সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিব

পেছনের পৃষ্ঠা

মামুনুল হকের সফর ও আফগান ইতিকথা
মামুনুল হকের সফর ও আফগান ইতিকথা

সম্পাদকীয়

বিএনপিতে ছয়, একক প্রার্থী জামায়াতের
বিএনপিতে ছয়, একক প্রার্থী জামায়াতের

নগর জীবন

লন্ডনের কলি কি নিউইয়র্কে ফুল হয়ে ফুটবে?
লন্ডনের কলি কি নিউইয়র্কে ফুল হয়ে ফুটবে?

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট ব্যাপক প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে ভোট ব্যাপক প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বীকৃতির পরও ফিলিস্তিনে বর্বরতা
স্বীকৃতির পরও ফিলিস্তিনে বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদির গ্র্যান্ড মুফতির ইন্তেকাল
সৌদির গ্র্যান্ড মুফতির ইন্তেকাল

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেম্বেলে আইতানার হাতে ব্যালন ডিঅর
ডেম্বেলে আইতানার হাতে ব্যালন ডিঅর

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত ভোটার তালিকায় নেই ২১ কাউন্সিলর
বিতর্কিত ভোটার তালিকায় নেই ২১ কাউন্সিলর

মাঠে ময়দানে

প্রশাসনের চোখ জনপ্রশাসনে
প্রশাসনের চোখ জনপ্রশাসনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনী শুরু
আইসিসিবিতে মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনী শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সংস্কার চায় না ভারত
বাংলাদেশের সংস্কার চায় না ভারত

নগর জীবন

খেলনা শিল্প রপ্তানিতে নতুন সম্ভাবনা
খেলনা শিল্প রপ্তানিতে নতুন সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

টঙ্গীতে দগ্ধ ফায়ার ফাইটার শামীমের মৃত্যু
টঙ্গীতে দগ্ধ ফায়ার ফাইটার শামীমের মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজায় তিন স্তরের নিরাপত্তা
দুর্গাপূজায় তিন স্তরের নিরাপত্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

টানা বৃষ্টিতে ব্যাহত কলকাতার জনজীবন পাঁচজনের মৃত্যু
টানা বৃষ্টিতে ব্যাহত কলকাতার জনজীবন পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শরীরে পেট্রোল ঢেলে রিকশাচালকের মৃত্যু
শরীরে পেট্রোল ঢেলে রিকশাচালকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

কোনো নেতা-কর্মীকে সবুজ সংকেত দেওয়া হয়নি
কোনো নেতা-কর্মীকে সবুজ সংকেত দেওয়া হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুজব ছড়ালে ব্যবস্থা
গুজব ছড়ালে ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোটই সমস্যার একমাত্র সমাধান
গণভোটই সমস্যার একমাত্র সমাধান

নগর জীবন

হাজারো কষ্ট সত্ত্বেও তিনি দেশ ছেড়ে যাননি
হাজারো কষ্ট সত্ত্বেও তিনি দেশ ছেড়ে যাননি

নগর জীবন

পিআরের মাধ্যমে ফ্যাসিজম ফেরানোর চেষ্টা
পিআরের মাধ্যমে ফ্যাসিজম ফেরানোর চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা