শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০৯:৫৪, বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ, ২০২৫

সাক্ষাৎকার । ডিএমপি কমিশনার

শৃঙ্খলা রক্ষায় জিরো টলারেন্স

♦ অপরাধ করে কেউ পার পাবেন না ♦ ফ্যাসিবাদী সরকারের পুলিশ সদস্যরা ডিএমপিতে নয় ♦ সব কর্মকর্তাকে বিশেষ প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে
মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
শৃঙ্খলা রক্ষায় জিরো টলারেন্স

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার শেখ সাজ্জাত আলী বলেছেন, পরিচয় যা-ই হোক, অপরাধ করে পার পাবেন না। এরই মধ্যে পুলিশি অ্যাকশন শুরু হয়েছে। রবিবার নিজ অফিসকক্ষে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, পুলিশও যদি অপরাধ করে, তাদের বিরুদ্ধেও আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। শৃঙ্খলা রক্ষায় জিরো টলারেন্স নীতি অনুসরণ করছে ডিএমপি। ফ্যাসিবাদী আমলের যেসব পুলিশ সদস্য ঢাকায় ছিলেন, তারা ডিএমপিতে থাকতে পারবেন না। ইতোমধ্যেই তাদের সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। তাদের স্থলে আনা হচ্ছে চৌকশ কর্মকর্তাদের। থানায় সেবা, ছিনতাই, চাঁদাবাজি এবং ডাকাতিসহ রাজধানীর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিসহ সমসাময়িক ইস্যু নিয়ে নানা প্রশ্নের উত্তর দেন শেখ সাজ্জাত আলী। ৫ আগস্ট ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর পুলিশ বিভাগে বড় ধরনের রদবদল হয়। ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) নতুন কমিশনার হিসেবে নিয়োগ পান শেখ সাজ্জাদ আলী। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে চাকরি হারানো এই অভিজ্ঞ পুলিশ কর্মকর্তাকে অন্তর্র্বতী সরকার পুনর্বহাল করে। ১৯৮৪ সালে বিসিএস পুলিশ ক্যাডারে কর্মজীবন শুরু শেখ সাজ্জাত আলীর। ডিএমপির তেজগাঁও বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি লক্ষ্মীপুরে পুলিশ সুপার এবং চট্টগ্রাম ও ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। হাইওয়ে পুলিশ গঠনকালেও ডিআইজির দায়িত্বে ছিলেন তিনি। অতিরিক্ত আইজিপি হিসেবে পুলিশ সদর দপ্তরে কাজ করেন। গত ১৮ নভেম্বর শেখ মো. সাজ্জাদ আলীর চাকরি পুনর্বহাল করা হয়। আদালতের রায়ের ভিত্তিতে ২০১৬ সালের ৩ সেপ্টেম্বর থেকে তাকে চাকরিতে পুনর্বহাল হিসেবে গণ্য করা হয়। তার প্রাপ্য বেতন-ভাতা এবং অবসরকালীন সুবিধাও মঞ্জুর করা হয়েছে। ২০ নভেম্বর তাকে ডিএমপি কমিশনার হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়।

পুলিশ কমিশনার বলেন, পুলিশবিহীন সমাজ কেমন হতে পারে, তা ৫ আগস্টের পর আমরা দেখেছি। সারা দেশ চুরি, ছিনতাই ও ডাকাতিতে ছেয়ে গিয়েছিল। গত কয়েক মাসে এসব অপরাধ অনেকটা নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়েছি আমরা। বিগত ১৫ বছর পুলিশ সদস্যরা যে আচরণ করেছে, তা থেকে আমরা বেরিয়ে আসতে চাই। সে জন্য কিছুটা সময়ের প্রয়োজন। সব কর্মকর্তার বিশেষ প্রশিক্ষণের প্রয়োজন। ৪০ হাজার পুলিশ সদস্যকে হঠাৎ পরিবর্তন সম্ভব নয়। তাই আমরা প্রশিক্ষণ শুরু করছি। কোথায় কী পরিমাণ বল প্রয়োগ করতে হবে, সে বিষয়ে দৃষ্টি রাখছি। ঢাকাবাসীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা আমাদের পবিত্র দায়িত্ব। সেই লক্ষ্যে আমরা কাজ করছি। শেখ সাজ্জাত আলী বলেন, ছিনতাইকারী ও চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্স ন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিটকে মাঠে নামানো হয়েছে। থানায় সেবার মান বাড়াতে এবং জটিল পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে গঠন করা হবে সিটিজেন ফোরাম। সমস্যা সমাধানের জন্য রাজপথ বেছে না নিয়ে আলোচনার টেবিলে বসার আহ্বান জানান শেখ সাজ্জাত আলী। রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর ভুয়া মামলা বিষয়ে জানতে চাইলে ডিএমপি কমিশনার বলেন, অপরাধের তথ্য-প্রমাণ পাওয়া না গেলে, ভয়ের কিছু নেই। এ ধরনের মামলাগুলো রিভাইজ করা হচ্ছে। এজাহারে প্রকৃত অপরাধীদের নামই শুধু থাকবে। গণহারে ১৫০-২০০ আসামির মামলা থাকবে না। ঘটনার সময় দেশেই ছিলেন না তাদেরও মামলায় আসামি করা হয়েছে।

কমিশনার বলেন, জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের পর নানা কারণে পুলিশ প্রশাসন ক্ষতিগ্রস্ত হয়। পুলিশ সদস্যরা ট্রমার মধ্যে পড়ে যান। গত ৫-৬ মাস অক্লান্ত পরিশ্রম করে সেই অবস্থা থেকে বের করে আনতে সক্ষম হয়েছি। এখন তারা মনোবল ফিরে পেয়েছেন। চাঁদাবাজ ও ছিনতাইকারীদের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে- জানতে চাইলে ডিএমপি প্রধান বলেন, দেড় মাস ধরে চাঁদাবাজ ও ছিনতাইকারীদের বিরুদ্ধে অনেক অভিযান চালানো হয়েছে। অনেককে হাতেনাতে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ব্লক রেইড করেও ধরা হয়েছে। তিনি বলেন, রাজধানীর শপিংমলসহ আবাসিক এলাকার নিরাপত্তায় পুলিশ ও অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বাইরে বেসরকারি কর্মীদের অক্সিলারি ফোর্স হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। মেট্রোপলিটন পুলিশের আইনবলে অক্সিলারি পুলিশ ফোর্স নিয়োগের ক্ষমতা আমার আছে। সেই মোতাবেক অক্সিলারি পুলিশ ফোর্স হিসেবে যারা প্রাইভেট নিরাপত্তার লোকেরা আছে তাদের নিয়োগ দিচ্ছি। তাদের হাতে চিহ্নিতকারী একটি ব্যান্ড থাকবে যা দেখে বোঝা যাবে যে, তারা অক্সিলারি ফোর্স। শেখ সাজ্জাত আলী বলেন, আমরা রাজধানীর প্রত্যেক থানায় সিটিজেন ফোরাম গঠন করছি। এখানে ছাত্র, শিক্ষক, ব্যবসায়ীসহ সব শ্রেণির লোক প্রতিনিধি হিসেবে থাকবেন। সাধারণত তারা থানাকে সহযোগিতা করবেন। ক্রাইসিস, সামাজিক জটিলতা বা অপরাধ প্রবণতা বেড়ে গেলে থানার ওসি তাদের সহযোগিতা নেবেন। সিটিজেন ফোরামের কমিটি হবে ১০ সদস্যবিশিষ্ট। তারা যে কোনো সময় থানায় গিয়ে ওসিকে তথ্য দেওয়াসহ নানা ধরনের সহযোগিতা করতে পারবেন।

ডিএমপি কমিশনার বলেন, টহল ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। থানা, ফাঁড়ি, ডিবি এমনকি সিটিটিসি ইউনিটকেও এ কার্যক্রমে সম্পৃক্ত করা হয়েছে। সিটিটিসির একাংশ ছিনতাইকারী-চাঁদাবাজ দমনে কাজ করছে।

রাজধানীর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি জানতে চাইলে সেখ সাজ্জাত আলী বলেন, বর্তমানে আইনশৃঙ্খলার বিঘ্ন ঘটছে রাস্তায়। বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ ছোটখাটো দাবি নিয়ে রাস্তায় নেমে পড়ছেন। রাস্তায় সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করছেন। এতে ট্রাফিক ব্যবস্থাপনার বিঘ্ন ঘটছে। আমি সবার কাছে অনুরোধ করব, কারও দাবি-দাওয়া থাকলে যেন টেবিলে বসে সমাধান করেন। ডিএমপি কমিশনার বলেন, পুলিশের কোনো সদস্য খারাপ কিছুর সঙ্গে জড়িত হলে অবশ্যই শাস্তি পাবেন। মামলা নিতে কালক্ষেপণ করায় গুলশানের ওসির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। নানা অপরাধে কয়েকজনকে ক্লোজড করা হয়েছে। কোনো অফিসার যদি জুলুম-নিপীড়ন ও নির্যাতনে জড়ান, মামলা না নেন, অন্যায় করেন, তাহলে ডিএমপিতে থাকতে পারবেন না। ডিএমপিতে যোগদানের দিনই মাঠপর্যায়ে এ বার্তা পৌঁছে দিয়েছি। সব অফিসার বার্তা পেয়ে গেছেন।

পুলিশ কমিশনার বলেন, সম্প্রতি ছিনতাই মানুষের মনে ভয়ের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই ছিনতাইয়ের সঙ্গে জড়িত বেশির ভাগ অল্পবয়সী মাদকাসক্ত ছেলে। ২০ থেকে ২২ বছরের ছেলেরা মাদকের টাকা জোগাড় করতে অপরাধে জড়াচ্ছে। এ ছাড়া বেশির ভাগ ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটছে বাস ও প্রাইভেটকারে কথা বলার সময়। এ থেকে বাঁচতে মোবাইল ও ব্যাগ নিজের নিরাপত্তায় রাখুন। আপনি সতর্ক থাকলেই আমাদের সহযোগিতা করা হবে। ছিনতাইকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। দিনে রাতে টহল বাড়ানোর পাশাপাশি ডিবি পুলিশকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
সরকারের ভিতরে বাইরে অস্থিরতা দৃশ্যমান হচ্ছে
সরকারের ভিতরে বাইরে অস্থিরতা দৃশ্যমান হচ্ছে
সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ
সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ
প্রধান আসামির ফাঁসি, তিনজন খালাস
প্রধান আসামির ফাঁসি, তিনজন খালাস
রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প
রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প
দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়
দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়
বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা
বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা
নিশ্চিত হোক ন্যায়বিচার
নিশ্চিত হোক ন্যায়বিচার
নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে
নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে
খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল
খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল
পুশইনে বড় আশঙ্কা
পুশইনে বড় আশঙ্কা
দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ
দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ
বাংলাদেশ আমিরাত প্রথম টি-২০ আজ
বাংলাদেশ আমিরাত প্রথম টি-২০ আজ
সর্বশেষ খবর
সাবেক দুদক চেয়ারম্যানসহ চারজনের নামে মামলার আবেদন
সাবেক দুদক চেয়ারম্যানসহ চারজনের নামে মামলার আবেদন

এই মাত্র | জাতীয়

হত্যা মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন
হত্যা মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৮ কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন অধ্যক্ষ-উপাধ্যক্ষ
১৮ কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন অধ্যক্ষ-উপাধ্যক্ষ

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেঘনায় ধরা পড়ল ২৯ কেজির বিগহেড
মেঘনায় ধরা পড়ল ২৯ কেজির বিগহেড

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বুড়িমারী স্থলবন্দরে আটকা পণ্যবাহী ২০ ট্রাক-কাভার্ডভ্যান
বুড়িমারী স্থলবন্দরে আটকা পণ্যবাহী ২০ ট্রাক-কাভার্ডভ্যান

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর দুই ভাগ: আলোচনায় বসছেন উপদেষ্টা, কলম বিরতিও চলবে
এনবিআর দুই ভাগ: আলোচনায় বসছেন উপদেষ্টা, কলম বিরতিও চলবে

২১ মিনিট আগে | বাণিজ্য

আদালত থেকে পালালেন হত্যা মামলার আসামি
আদালত থেকে পালালেন হত্যা মামলার আসামি

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে শিক্ষকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে শিক্ষকের মৃত্যু

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ
টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দূষণের বিরুদ্ধে পরিবেশ অধিদপ্তরের মোবাইল কোর্ট অভিযান: জরিমানা ও সংযোগ বিচ্ছিন্ন
দূষণের বিরুদ্ধে পরিবেশ অধিদপ্তরের মোবাইল কোর্ট অভিযান: জরিমানা ও সংযোগ বিচ্ছিন্ন

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

কোরবানির বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় প্রস্তুতি নিতে মাঠে ডিএনসিসি প্রশাসক
কোরবানির বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় প্রস্তুতি নিতে মাঠে ডিএনসিসি প্রশাসক

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

হত্যা মামলায় স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার
হত্যা মামলায় স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ সন্ত্রাসী সংগঠন আওয়ামী লীগের ৩ নেতা কারাগারে
নিষিদ্ধ সন্ত্রাসী সংগঠন আওয়ামী লীগের ৩ নেতা কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক নেই, সেতু আছে
সড়ক নেই, সেতু আছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী নির্যাতন মামলায় পুলিশ সদস্যের ২ বছরের কারাদণ্ড
নারী নির্যাতন মামলায় পুলিশ সদস্যের ২ বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুকসুদপুরে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের কর্মী সম্মেলন
মুকসুদপুরে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের কর্মী সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবিতে আন্তঃবিভাগ ভলিবলে লোক প্রশাসন বিভাগ চ্যাম্পিয়ন
গোবিপ্রবিতে আন্তঃবিভাগ ভলিবলে লোক প্রশাসন বিভাগ চ্যাম্পিয়ন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রতিপক্ষের হামলায় যুবক নিহত
প্রতিপক্ষের হামলায় যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেঘনায় মরে ভেসে উঠছে বিভিন্ন প্রজাতির মাছ
মেঘনায় মরে ভেসে উঠছে বিভিন্ন প্রজাতির মাছ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে চাঁদপুরে ইভটিজিং বিরোধী সচেতনতা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে চাঁদপুরে ইভটিজিং বিরোধী সচেতনতা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হবিগঞ্জে ৩ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে ৩ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে চুরি হওয়া ১৩ ল্যাপটপসহ চক্রের ৪ সদস্য আটক
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে চুরি হওয়া ১৩ ল্যাপটপসহ চক্রের ৪ সদস্য আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই মামলায় চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের আদেশ
দুই মামলায় চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শাহবাগ ছাড়ল ছাত্রদল, যান চলাচল স্বাভাবিক
শাহবাগ ছাড়ল ছাত্রদল, যান চলাচল স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চবিতে ‘রোড টু সাকসেস ২০২৫’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত
চবিতে ‘রোড টু সাকসেস ২০২৫’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৬১ কোটি ডলার
১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৬১ কোটি ডলার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের দাবিতে প্রবাসীর বাড়িতে তরুণীর অনশন
বিয়ের দাবিতে প্রবাসীর বাড়িতে তরুণীর অনশন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে রেড ক্রিসেন্টের এডহক কমিটির দায়িত্ব গ্রহণ
জামালপুরে রেড ক্রিসেন্টের এডহক কমিটির দায়িত্ব গ্রহণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত
বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ৩ মাস জেল খেটে ফিরেই বিমানবন্দরে আটক যুবলীগ নেতা
যুক্তরাষ্ট্রে ৩ মাস জেল খেটে ফিরেই বিমানবন্দরে আটক যুবলীগ নেতা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত
দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি
পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’
‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার
পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া
বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি
‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোরবানির হাট কাঁপাবে ৪০ মণ ওজনের সম্রাট
কোরবানির হাট কাঁপাবে ৪০ মণ ওজনের সম্রাট

১৯ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে
ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা
৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস
ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’
‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী
অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা
রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের
হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া
গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর
বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে
ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিল্লির গোলামি থেকে মুক্ত হয়ে ওয়াশিংটনের দাসত্ব মেনে নেওয়া হবে না : মামুনুল হক
দিল্লির গোলামি থেকে মুক্ত হয়ে ওয়াশিংটনের দাসত্ব মেনে নেওয়া হবে না : মামুনুল হক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ
পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি
ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার
মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে
পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ
ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তলানিতে শেয়ারবাজার
তলানিতে শেয়ারবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাসের পাতায় আলফাজ
ইতিহাসের পাতায় আলফাজ

মাঠে ময়দানে

নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে
নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অসময়ে তিস্তার রুদ্রমূর্তি
অসময়ে তিস্তার রুদ্রমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সবার এত প্রশংসা পুরো ক্যারিয়ারে পাইনি
সবার এত প্রশংসা পুরো ক্যারিয়ারে পাইনি

শোবিজ

খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল
খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা
বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাদের জন্য প্রস্তুত জাতীয় স্টেডিয়াম
হামজাদের জন্য প্রস্তুত জাতীয় স্টেডিয়াম

মাঠে ময়দানে

বিএনপির টার্গেট তরুণরা
বিএনপির টার্গেট তরুণরা

নগর জীবন

দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ
দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিএসএলে আজ মাঠে ফিরবেন সাকিব
পিএসএলে আজ মাঠে ফিরবেন সাকিব

মাঠে ময়দানে

ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক স্থাপনে গুরুত্বারোপ
ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক স্থাপনে গুরুত্বারোপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-ভারত ফাইনাল আজ
বাংলাদেশ-ভারত ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে

রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প
রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমা কেন মার খায়
সিনেমা কেন মার খায়

শোবিজ

কান কথা
কান কথা

শোবিজ

স্নাতকোত্তর প্রতিবন্ধীর খামারে গরুর সমাহার
স্নাতকোত্তর প্রতিবন্ধীর খামারে গরুর সমাহার

পেছনের পৃষ্ঠা

খোলাবাজারে ডলার বাড়ল আড়াই টাকা
খোলাবাজারে ডলার বাড়ল আড়াই টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রিকেটারদের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবে বিসিবি
ক্রিকেটারদের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবে বিসিবি

মাঠে ময়দানে

হেরেই গেল ‘এ’ দল
হেরেই গেল ‘এ’ দল

মাঠে ময়দানে

ঈদে আসছে ‘নাদান’
ঈদে আসছে ‘নাদান’

শোবিজ

শিরোপা উৎসবে মাতোয়ারা মোহামেডান
শিরোপা উৎসবে মাতোয়ারা মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

প্রধান আসামির ফাঁসি, তিনজন খালাস
প্রধান আসামির ফাঁসি, তিনজন খালাস

প্রথম পৃষ্ঠা

একঝাঁক তারকার ‘কিং’
একঝাঁক তারকার ‘কিং’

শোবিজ

ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’

সম্পাদকীয়

পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্ট ফি ৩০০ টাকা
পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্ট ফি ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

শারাপোভা প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জয় করেন ২০০৪ সালে
শারাপোভা প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জয় করেন ২০০৪ সালে

মাঠে ময়দানে

দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়
দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ
সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা