নায়করাজ রাজ্জাক
প্রয়াত নায়করাজ রাজ্জাক অতিথি চরিত্রে অভিনয় করেছেন বুলবুল আহমেদের ‘রাজলক্ষ্মী শ্রীকান্ত’, নঈম ইমতিয়াজ নেয়ামুলের ‘এক কাপ চা’ ও বাপ্পারাজের ‘কার্তুজ’ ছবিতে।
সোহেল রানা
সোহেল রানা
রেদওয়ান রনির ‘চোরাবালি’ ছবিতে সৎ রাজনীতিবিদ, সাফি উদ্দিন সাফির ‘পূর্ণদৈর্ঘ্য প্রেমকাহিনী’ ছবিতে অতিথি শিল্পী হন এ কিংবদন্তি অভিনেতা।
ববিতা
ববিতা
সোহেল রানার সঙ্গে ববিতাও সাফিউদ্দীন সাফির ‘পূর্ণদৈর্ঘ্য প্রেমকাহিনী’ ছবিতে অতিথি শিল্পী হন।
রহমান
হাফিজ উদ্দিনের ‘অবদান’ ছবিতে অতিথি চরিত্রে অভিনয় করেন রহমান। ছবিটির প্রধান চরিত্রে ছিলেন জসীম, শাবানা ও জাফর ইকবাল।
জসীম
আমজাদ হোসেনের ‘সুন্দরী’ ছবিতে ববিতার বাবার চরিত্রে অভিনয় করেছেন এ নায়ক। ফ্ল্যাশব্যাকে তাঁকে দেখানো হয়। ছবির গল্পে একসময় হত্যার শিকার হন তিনি।
আফজাল হোসেন
শহিদুল ইসলাম খোকনের ‘পালাবি কোথায়’ ছবিতে অতিথি হন। তা ছাড়া ‘ঢাকা অ্যাটাক’ ছবিতেও তাঁকে অতিথি চরিত্রে দেখা গেছে।
ইলিয়াস কাঞ্চন
‘কে আপন কে পর’ ও ‘স্বর্গ থেকে নরক’ ছবিতে অতিথি হন ঢাকাই ছবির এ সুপার স্টার।
মৌসুমী
মৌসুমী
এস এ হক অলিকের ‘হৃদয়ের কথা’ ও অশোক পতির ‘আশিকী’ ছবিতে অতিথি হয়েছেন প্রিয়দর্শিনী অভিনেত্রী খ্যাত মৌসুমী।
রিয়াজ
মোস্তাফিজুর রহমান মানিকের ‘দুই নয়নের আলো’ ছবিতে ছোট্ট একটি চরিত্রে দেখা যায় তাঁকে। ছবির পাত্র-পাত্রী শাবনূর-ফেরদৌস ও শাকিল খান।
শাকিব খান
শাহীন-সুমনের ‘কে আপন কে পর’, নঈম ইমতিয়াজ নেয়ামুলের ‘এক কাপ চা’, জাকির হোসেন রাজুর ‘দবির সাহেবের সংসার’ ও সর্বশেষ সাইফুল ইসলাম মান্নুর ‘পুত্র’ ছবিতে অতিথি হয়েছেন ঢাকাই ছবির এ শীর্ষ নায়ক।
ফেরদৌস
মুশফিকুর রহমান গুলজারের ‘মন জানে না মনের ঠিকানা’ ও নাসির উদ্দীন ইউসুফের ‘গেরিলা’ ছবিতে অতিথি হয়েছেন অভিনেতা ফেরদৌস।
আরিফিন শুভ
অমিতাভ রেজার ‘আয়নাবাজি’র একেবারে শেষে পুলিশ অফিসারের বেশে অতিথি চরিত্রে হাজির হন এ নায়ক।