শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

নারী সংগঠন, দলছুট হওয়া কেন!

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
নারী সংগঠন, দলছুট হওয়া কেন!

ঘুমের খুব সমস্যা আমার। স্লিপিং পিল খেয়েও রাতের পর রাত ঘুম হয় না। দুপুরে ঘুমের অভ্যাস কোনোকালেই নেই। আজ খাওয়ার পর মাথা ভারী হয়েছিল। আসলে রাতে ঘুম না হলে এমনটা হয়। বিছানায় শুয়ে শুয়ে আকাশপাতাল ভাবতে ভাবতে যা কখনোই হয় না আজ তাই হলো। কখন একটু ঘুমিয়ে পড়েছিলাম জানি না। হঠাৎ ঘুম ভেঙে গেল টেলিফোনের টানা শব্দে। অচেনা এক ভদ্রমহিলা আমার নাম বলে জানতে চাইলেন, আমি কি না। হ্যাঁ বলাতে তিনি লেখিকাদের একটা সংগঠনের নাম করে বললেন, সেখান থেকে বলছেন। জানতে চাইলেন, আমি তাদের সংগঠনে লেখা দিয়েছি কি না। বললাম, ওই সংগঠনের শীর্ষ ব্যক্তির আহ্বানে আমি লেখা দিয়েছি। মহিলা জানতে চাইলেন, কয়টা লেখা দিয়েছি। বললাম, একটা। এবার উনি বললেন, টাকা দিয়েছি কি না। আমি শোয়া থেকে উঠে বসলাম। কারণ বিষয়টা নিয়ে ইতোমধ্যে যথেষ্ট কথা হয়ে গেছে। যিনি আমার কাছ থেকে লেখা নিয়েছেন তিনি লেখা নেওয়ার আগে বলেননি টাকা দিতে হবে। বললে আমি কখনোই লেখা দিতাম না। বলেছেন লেখা পাঠানোর পর মেসেঞ্জারে। তাকে জানিয়ে দিয়েছি, টাকা দিয়ে আমি লেখা ছাপি না। সারা জীবনে কোনো প্রকাশক বা অন্য কাউকে পাঁচ টাকাও দিইনি। আমার লেখা যেন না ছাপা হয়। আমি ওনার কথায় দুটি লেখা তৈরি করেছিলাম। ওনার এ কথার পর আমি দ্বিতীয় লেখাটা আর পাঠাইনি। উনি গাঁইগুঁই করে বলেছেন, আমার কাছে টাকা চাননি। আমি লেখা দিয়েছি এটাই যথেষ্ট। উনি শুধু অবগতির জন্য জানিয়েছিলেন। টাকা যদি না চান, আমার অবগতির দরকার কী। আগে অবগত করালে তো আমি লেখাই দিতাম না। এ ধরনের কাজ নৈতিকতাবিরোধী। এরপর আমি আর কথা বাড়াইনি। ভদ্রমহিলা যথেষ্ট বয়স্ক, এখনো উদ্যম নিয়ে কাজ করেন। বয়স্ক মানুষের সঙ্গে কথাকাটাকাটি করতে আমার ইচ্ছা হয়নি। লেখা ছাপতে বারণ করেছি এটাই যথেষ্ট। আর বাড়তি কথার তো দরকার নেই। কিন্তু এরপর আবার কেন টাকা চেয়ে ফোন এলো। আমার মাথা ঠিক রাখা কঠিন হয়ে দাঁড়াল। কোনোক্রমে মেজাজ ঠিক রেখে এই কথাগুলোই মহিলাকে বললাম।

এমন বেশ কিছু সংগঠন আছে ঢাকাসহ সারা দেশে, যাদের কাজই হচ্ছে নিজেরা চাঁদা তুলে বড় বড় অনুষ্ঠান করা,  বই বের করা, পুরস্কার দেওয়া। এমনকি এরা নিজেরাই নিজেদের পুরস্কার দিয়ে থাকে। অবাক লাগে আমার। নিজেদের পুরস্কার নিজেরা নেয় কী করে! ১৯৯২ সালের কথা।  মাঠ প্রশাসন থেকে সবে সচিবালয়ে পোস্টিং হয়েছে। একদিন জাদুঘরের সামনে দিয়ে যাচ্ছি। দেখি এরকম একটা নারী সংগঠনের ব্যানার। তাদের অনুষ্ঠান হচ্ছে। তখন ওই সংগঠনটিতে বড় বড় নারীরা ছিলেন। অনেকে নামে অনেক ভারী। তবে লেখক হিসেবে ততটা ভারী মনে হতো না আমার অনেককেই। তবে সেই ১৯৯২ সালে শতপ্রতিকূলতার মাঝে তারা যে লিখছিলেন, লেখাকে বাঁচিয়ে রাখছিলেন এটাই বড় কথা।

আমি হাঁটতে হাঁটতে জাদুঘরে ঢুকলাম। পুরোটা অনুষ্ঠান দেখলাম। পরদিন একটা ফিচার লিখে দৈনিক জনকণ্ঠে পাঠিয়ে দিলাম। দিন কয়েক পরে লেখাটা ছাপা হয়ে গেল। তখন ওই সংগঠনের কাউকে আমি চিনতাম না। ওরাও কেউ আমাকে চিনত না। অনেক পরে সংগঠনের একজন শীর্ষ লেখিকার সঙ্গে আমার যোগাযোগ হয়। তিনি একজন চমৎকার মনের দরদি মহিলা ছিলেন। আমাকে স্নেহ করতেন। মাঝেমধ্যে ছোট ছোট চিঠি লিখতেন। কিন্তু আশ্চর্যের ব্যাপার কোনো দিন তার সংগঠনে আমাকে যুক্ত হতে বলেননি। উনি ওনার বোধ বিবেচনা দিয়ে বুঝেছিলেন, সংগঠনের ভালোমন্দ আমি লিখব ঠিক আছে কিন্তু সংগঠনে যুক্ত হব না। তা ছাড়া যেসব সংগঠন নারী লেখক পুরুষ লেখক বলে একটা  ভেদরেখা টেনে দেয় সেখানে আমি কোনো দিনই যাব না। ওই আপা মারা গেছেন বহুদিন। তারপর যারা সভাপতি সাধারণ সম্পাদক ছিলেন তারা সবাই আমার চেনা। কেউ কেউ টানা অনেক দিন ছিলেন। প্রত্যেকেই ওই সংগঠনের শ্রেষ্ঠ লেখকের পুরস্কারটি নিয়েছেন। লাজে মরে যাই! আরও মজার ব্যাপার পুরস্কার নেওয়া হয়ে যাওয়ার পর কেউই আর তেমনভাবে সক্রিয় থাকেননি। এখন নেতৃত্ব তরুণ ঠিক বলা যাবে না অপেক্ষাকৃত কম বয়সিদের হাতে। যাদের লেখক হিসেবে তেমন নামধাম নেই।

তাদেরই একজন সম্প্রতি আমাকে ফোন করলেন। লেখার জগতে দীর্ঘদিন ধরে থাকায় এখন সবাই সবাইকে চিনি। সেটাই স্বাভাবিক। মেয়েটি সংগঠনে তার পদবি জানিয়ে বলল, মাত্র তিন-চার দিনের মধ্যে আমি একটা লেখা দিতে পারব কি না। লেখার বিষয়টা আমার ভালো লাগল। তা ছাড়া এক দিন দুই দিন চার দিন ব্যাপারগুলো আমাকে খুব আনন্দ দেয়, চ্যালেঞ্জিং মনে হয়। রাজি হলাম। ওর দেওয়া তারিখের আগেই লেখাটা হয়ে গেল। খুব খেটে লিখেছি। আমার ধারণা লেখাটা বেশ ভালো হয়েছে। লেখা পাঠাব তখন হঠাৎ করেই আমার সাম্প্রতিক অভিজ্ঞতাটা মনে হলো। এরা আবার টাকা  নেওয়া পার্টি না তো?  আমি মেয়েটার কাছে মেসেঞ্জারে জানতে চাইলাম, লেখার সঙ্গে কোনো টাকা দিতে হবে কি না। সে জানাল ৩ হাজার টাকা দিতে হবে। আমি কি পানিতে পড়েছি, নাকি আমার লেখা কোনো দিন ছাপা হয় না যে ৩ হাজার টাকা দিয়ে লেখা ছাপাব বরং এ লেখার জন্য আমাকেই ৩ হাজার কেন আরও বেশি টাকা দেওয়া উচিত। অনেকে বলতে পারেন, বলেনও, সংগঠন চালাতে গেলে টাকা লাগে। বই বের করতে গেলে টাকা লাগে। চাঁদা না দিলে এরা পাবে কি করে! ন্যায্য কথা! সংগঠন চালাতে গেলে টাকা লাগে। মাসিক ভিত্তিতে যেটুকু লাগে টাকা নিন, যতটুকু প্রয়োজন। বড় বড় প্রজেক্ট বানিয়ে এক লেখার জন্য ২ হাজার, দুই লেখার জন্য ৩ হাজার, তিন লেখার জন্য ৫ হাজার টাকা চাঁদা ধার্য করে বইমেলায় স্টল দিয়ে সেই বই পুশ সেলিং করে করে সাহিত্য শিল্প-সংস্কৃতির কী লাভ হচ্ছে? এভাবে বই বের করে লাভ কী। বরং ভালো লেখার চেষ্টা করে পেশাদার পাবলিশার দিয়ে বই বের করলে সেটার আলাদা মূল্য আছে। নিজের প্রকাশনা থেকে নিজের বই বের করলে মানুষকে তো বলাও যায় না। ধরে নিলাম, একটা সময় হয়তো তারা ভেবেছিলেন নারীদের একত্র হওয়া প্রয়োজন, তারা একত্র হয়েছিলেন। নারীদের অবস্থা তখন খুবই নাজুক ছিল হয়তো। নারীর অবস্থা এখনো নাজুক, তারপরও তারা স্বতন্ত্র অস্তিত্ব নিয়ে দাঁড়াবার চেষ্টা করছে, পুরুষের সমানতালে লিখছে। নারীদের পেছনে ফেলে রাখার চেষ্টা এখনো আছে। তারপরও নারীরা লিখছে, পুরস্কার পাচ্ছে, তাদের বই বের হচ্ছে।  তাহলে নিজেদের নারী নারী বলে এভাবে আলাদা করে দলছুট রাখার প্রয়োজন কী?

একবার একটা সংগঠন থেকে আমাকে খানিকটা জোরাজুরি করে পুরস্কার দেওয়া হয়েছিল। আমি পুরস্কার নিতে গিয়ে অবাক হয়ে দেখেছিলাম,  সেই সংগঠনের  প্রেসিডেন্ট, জেনারেল সেক্রেটারি পুুরস্কার পাচ্ছে নিজ সংগঠনের। লজ্জায় ঘৃণায় সে পুরস্কার আমি কোনো দিন বের করিনি। যে পুরস্কার লুকিয়ে রাখতে হয় তেমন পুরস্কার আমি কেন নেব? আমাদের সাহিত্য সংগঠনসহ সব ধরনের সংগঠনের মধ্যে ব্যক্তিগত পছন্দ অপছন্দ রেশারেশি দলাদলি প্রকট। একই সংগঠনে কারও জন্মদিন পালিত হচ্ছে কারও হচ্ছে না, কেউ পুরস্কার পেলে অনুষ্ঠান হচ্ছে, কারওটা  হচ্ছে না, কারও বাড়ির অনুষ্ঠানে কেউ দাওয়াত পাচ্ছে কেউ পাচ্ছে না। কারও কারও প্রতি পক্ষপাতিত্ব প্রবলভাবে চোখে পড়ে। সংগঠনে প্রতি সদস্যের মূল্য সমান হওয়া উচিত। সেখানে কোনো পক্ষপাতা থাকা উচিত না। কিন্তু এ দেশের অধিকাংশ সংগঠনে সেটা হয় না। সংগঠনে কেউ হয় প্রধান কেউ অপ্রধান।

আজকাল অদ্ভুত অদ্ভুত কথা শুনি। একসময় আমরা টাকা দিয়ে বই ছাপানোর কথা ভাবতে পারতাম না। এখন টাকা দিয়ে বই ছাপানোই দস্তুর। অল্প কিছু প্রকাশক বাদে অধিকাংশ প্রকাশক লেখকের টাকা নিয়ে বই ছাপছেন। বই ছেপে ব্যবসা করছেন। ব্যবসা করতে এসেছেন প্রকাশকরা, ব্যবসা করবেনই কিন্তু তাই বলে লেখকদের পথে বসিয়ে নয়। আজকাল আর একটা কথাও বাতাসে ভাসে। বিশ্বাস করতে ইচ্ছে হয় না। নিজে যেহেতু কোনো দিন এসব করিনি, বিশ্বাস হওয়ার কথাও না। কোনো কোনো লেখক নাকি সম্পাদককে ক্যাশ বা কাইন্ডস দিয়ে লেখা ছাপান। কতটা সত্যি জানি না। তবে শুনতে বড় খারাপ লাগে।

যা হোক, নারী সংগঠনের টাকা নিয়ে বই ছাপানোর ব্যাপারে লেখা শুরু করেছিলাম। আপনারা যা করছেন করুন। তবে এতে করে গুদাম বোঝাই আর তেলাপোকার বংশবৃদ্ধি ছাড়া আর কিছু হবে বলে আমার মনে হয় না। তা ছাড়া এখানেই শেষ নয়, এরপর বই বিক্রি করার, কেনার আর একটা চাপ আছে। একজন লিখবে নাকি এসব চাপ সহ্য করবে। সবশেষে বলি, এটা কোনো ভালো কালচার না, অনুসরণযোগ্য কালচার না। কাজেই এ ধরনের কাজ পরিত্যাজ্য।

 

লেখক : কথাশিল্পী, গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
আলেমদের কঠিন পরীক্ষা
আলেমদের কঠিন পরীক্ষা
হজ রোডম্যাপ
হজ রোডম্যাপ
খাগড়াছড়িতে হানাহানি
খাগড়াছড়িতে হানাহানি
বৃদ্ধাশ্রম ও আমরা
বৃদ্ধাশ্রম ও আমরা
পাহাড়ে শান্তি ফেরাতে হবে
পাহাড়ে শান্তি ফেরাতে হবে
গাজায় গণহত্যার শেষ কোথায়?
গাজায় গণহত্যার শেষ কোথায়?
ব্যবসাবান্ধব রাজনীতি
ব্যবসাবান্ধব রাজনীতি
দেবী দুর্গার তত্ত্ব
দেবী দুর্গার তত্ত্ব
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
বগুড়ার টিএমএসএস বিনোদন জগৎ
বগুড়ার টিএমএসএস বিনোদন জগৎ
অরণ্যে আওয়ামী লীগ, রাস্তায় গর্ভপাতের উন্নয়ন
অরণ্যে আওয়ামী লীগ, রাস্তায় গর্ভপাতের উন্নয়ন
ভ্যাটিকান সিটি
ভ্যাটিকান সিটি
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্পের শান্তি পরিকল্পনায় রাজি নেতানিয়াহু
ট্রাম্পের শান্তি পরিকল্পনায় রাজি নেতানিয়াহু

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আকাশে দেখা যাবে বিরল পূর্ণচন্দ্র
অক্টোবরের আকাশে দেখা যাবে বিরল পূর্ণচন্দ্র

৫০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকার সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট করেছে দিল্লি : মির্জা ফখরুল
ঢাকার সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট করেছে দিল্লি : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই অভ্যুত্থানে ৩ লাখ গুলি ছোড়ে পুলিশ, ঢাকায় ৯৫ হাজার রাউন্ড
জুলাই অভ্যুত্থানে ৩ লাখ গুলি ছোড়ে পুলিশ, ঢাকায় ৯৫ হাজার রাউন্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টই মুছে ফেলা হয় শেখ হাসিনার ১ হাজার কল রেকর্ড
৫ আগস্টই মুছে ফেলা হয় শেখ হাসিনার ১ হাজার কল রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে হবে: আমানউল্লাহ আমান
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে হবে: আমানউল্লাহ আমান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মৃৎশিল্পে অবদানের স্বীকৃতি পেলেন ১২ শিল্পী
মৃৎশিল্পে অবদানের স্বীকৃতি পেলেন ১২ শিল্পী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের জরিমানা
গাইবান্ধায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কখনোই পারমাণবিক কর্মসূচি ত্যাগ করবে না উত্তর কোরিয়া’
‘কখনোই পারমাণবিক কর্মসূচি ত্যাগ করবে না উত্তর কোরিয়া’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
কক্সবাজারে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি সিনেমায় ১০০ শতাংশ শুল্ক বসাবেন ট্রাম্প
বিদেশি সিনেমায় ১০০ শতাংশ শুল্ক বসাবেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা ইলিশ রক্ষায় দেশব্যাপী অভিযান শুরু করবে নৌপুলিশ
মা ইলিশ রক্ষায় দেশব্যাপী অভিযান শুরু করবে নৌপুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আখাউড়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান, বিপুল পরিমাণ চায়না জাল জব্ধ
আখাউড়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান, বিপুল পরিমাণ চায়না জাল জব্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় স্বর্ণের বারসহ নারী পাচারকারী আটক
চুয়াডাঙ্গায় স্বর্ণের বারসহ নারী পাচারকারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুধবার থেকে অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা
বুধবার থেকে অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার্ট ভালো রাখতে যাদুকরী সবজি বিট
হার্ট ভালো রাখতে যাদুকরী সবজি বিট

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাজ্যের অভিবাসন আইনে বড় পরিবর্তন, কঠিন হচ্ছে স্থায়ী বসবাসের নিয়ম
যুক্তরাজ্যের অভিবাসন আইনে বড় পরিবর্তন, কঠিন হচ্ছে স্থায়ী বসবাসের নিয়ম

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬ দিনের রিমান্ডে জাপার কাজী মামুন
৬ দিনের রিমান্ডে জাপার কাজী মামুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরিস্থিতির উন্নতি হলে সব ধরনের ভিসা দেবে ভারত : প্রণয় ভার্মা
পরিস্থিতির উন্নতি হলে সব ধরনের ভিসা দেবে ভারত : প্রণয় ভার্মা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে ‍যুক্তরাষ্ট্র?
ইউক্রেনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে ‍যুক্তরাষ্ট্র?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত সফরের আগেই বড় ধাক্কা ওয়েস্ট ইন্ডিজ শিবিরে
ভারত সফরের আগেই বড় ধাক্কা ওয়েস্ট ইন্ডিজ শিবিরে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটকে পরিচয়, দেখা করতে এসে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার তরুণী
টিকটকে পরিচয়, দেখা করতে এসে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার তরুণী

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরে গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক সভা করবে চীন
অক্টোবরে গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক সভা করবে চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনাথে রেলের পরিত্যক্ত কক্ষে ৩ ককটেল উদ্ধার
বিশ্বনাথে রেলের পরিত্যক্ত কক্ষে ৩ ককটেল উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

টিকটকের ফাঁদে ফেলে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, দুইজন গ্রেফতার
টিকটকের ফাঁদে ফেলে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, দুইজন গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোস্টগার্ডের অভিযানে তিন অপহৃত উদ্ধার, অপহরণকারী আটক
কোস্টগার্ডের অভিযানে তিন অপহৃত উদ্ধার, অপহরণকারী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে যানজট কমাতে ফিল্ড সার্ভে শুরু: চসিক মেয়র
চট্টগ্রামে যানজট কমাতে ফিল্ড সার্ভে শুরু: চসিক মেয়র

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বরিশালে পৃথক দুই হত্যা মামলায় চারজন ৪ গ্রেফতার
বরিশালে পৃথক দুই হত্যা মামলায় চারজন ৪ গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় পতাকা ছাড়াই চলছে সাব-রেজিস্ট্রার অফিস
জাতীয় পতাকা ছাড়াই চলছে সাব-রেজিস্ট্রার অফিস

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে দেশজুড়ে ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট
আফগানিস্তানে দেশজুড়ে ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মোদি বললেন ‘খেলার মাঠেও অপারেশন সিঁদুর’, পাল্টা জবাব নাকভির
মোদি বললেন ‘খেলার মাঠেও অপারেশন সিঁদুর’, পাল্টা জবাব নাকভির

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান-সৌদি চুক্তিতে ইরানকেও যোগ দেওয়ার প্রস্তাব
পাকিস্তান-সৌদি চুক্তিতে ইরানকেও যোগ দেওয়ার প্রস্তাব

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক দুই এমপিসহ আওয়ামী লীগের ১৩ নেতাকর্মী গ্রেফতার
সাবেক দুই এমপিসহ আওয়ামী লীগের ১৩ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত ভ্রমণে নতুন নিয়ম, ১ অক্টোবর থেকে কার্যকর
ভারত ভ্রমণে নতুন নিয়ম, ১ অক্টোবর থেকে কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক রাতেই ইউক্রেনে রাশিয়ার ৫৯৫ ড্রোন ও ৪৮ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
এক রাতেই ইউক্রেনে রাশিয়ার ৫৯৫ ড্রোন ও ৪৮ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক আইনমন্ত্রীর বান্ধবীর ১১৪টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দের নির্দেশ
সাবেক আইনমন্ত্রীর বান্ধবীর ১১৪টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল হুতি, বেজে উঠলো সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল হুতি, বেজে উঠলো সাইরেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন চার ভিসা চালুসহ আরব আমিরাতের ভিসার নিয়মে বড় পরিবর্তন
নতুন চার ভিসা চালুসহ আরব আমিরাতের ভিসার নিয়মে বড় পরিবর্তন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের জয় থেকে ট্রফি বিতর্ক, আসলে কী ঘটেছিল সেই এক ঘণ্টায়
ভারতের জয় থেকে ট্রফি বিতর্ক, আসলে কী ঘটেছিল সেই এক ঘণ্টায়

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শতবর্ষী মাহাথির মোহাম্মদের দীর্ঘ জীবনের রহস্য
শতবর্ষী মাহাথির মোহাম্মদের দীর্ঘ জীবনের রহস্য

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪০ জন নিহত, বিজয় কি গ্রেপ্তার হবেন?
৪০ জন নিহত, বিজয় কি গ্রেপ্তার হবেন?

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত বা ফ্যাসিস্টদের ইন্ধনে খাগড়াছড়িতে অস্থিরতা : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারত বা ফ্যাসিস্টদের ইন্ধনে খাগড়াছড়িতে অস্থিরতা : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে কবে ট্রফি দেওয়া হবে জানালেন বুলবুল
ভারতকে কবে ট্রফি দেওয়া হবে জানালেন বুলবুল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপার রওশনপন্থী মহাসচিব মামুনুর রশীদ গ্রেফতার
জাপার রওশনপন্থী মহাসচিব মামুনুর রশীদ গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খাগড়াছড়ি ও গুইমারায় সহিংসতা সম্পর্কে সেনাবাহিনীর বিবৃতি
খাগড়াছড়ি ও গুইমারায় সহিংসতা সম্পর্কে সেনাবাহিনীর বিবৃতি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি রাশিয়ার সহায়তায় তাইওয়ানে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে চীন?
সত্যিই কি রাশিয়ার সহায়তায় তাইওয়ানে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে চীন?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপ ট্রফি নিয়ে নকভির আচরণে আইসিসিতে অভিযোগ জানাবে ভারত
এশিয়া কাপ ট্রফি নিয়ে নকভির আচরণে আইসিসিতে অভিযোগ জানাবে ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপ ২০২৫: ব্যাট হাতে সেরা পাঁচ ক্রিকেটার
এশিয়া কাপ ২০২৫: ব্যাট হাতে সেরা পাঁচ ক্রিকেটার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাকিব বিষয়ে যা বলেছিল ডিবি, মুখ খুললেন মেঘনা আলম
সাকিব বিষয়ে যা বলেছিল ডিবি, মুখ খুললেন মেঘনা আলম

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পশ্চিম তীরে ‘নিজেদের গুলিতে’ ইসরায়েলি সেনা নিহত
পশ্চিম তীরে ‘নিজেদের গুলিতে’ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করলেন স্ন্যাপচ্যাটের সাবেক সিএসও
বাংলাদেশে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করলেন স্ন্যাপচ্যাটের সাবেক সিএসও

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ারাপান ২’-এর শুটিংয়ে প্রথমবার একসঙ্গে ইমরান-দিশা
‘আওয়ারাপান ২’-এর শুটিংয়ে প্রথমবার একসঙ্গে ইমরান-দিশা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুচলেকায় ছাড়া পাওয়া সেই ‘সমন্বয়ক’ ফের চাঁদাবাজির অভিযোগে আটক
মুচলেকায় ছাড়া পাওয়া সেই ‘সমন্বয়ক’ ফের চাঁদাবাজির অভিযোগে আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ঘণ্টার পথ এখন দু’মিনিটের
দুই ঘণ্টার পথ এখন দু’মিনিটের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প প্রশাসনের ২১ দফা পরিকল্পনায় যা আছে
গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প প্রশাসনের ২১ দফা পরিকল্পনায় যা আছে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপ সেরা অভিষেক শর্মা
এশিয়া কাপ সেরা অভিষেক শর্মা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাতক্ষীরা আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক রত্না গ্রেফতার
সাতক্ষীরা আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক রত্না গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয় শেষে পাক ক্রিকেটার আব্রারকে নিয়ে হাস্যরস ভারতের তিন ক্রিকেটারের
জয় শেষে পাক ক্রিকেটার আব্রারকে নিয়ে হাস্যরস ভারতের তিন ক্রিকেটারের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে বাবার পর না ফেরার দেশে শিশুসন্তান
যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে বাবার পর না ফেরার দেশে শিশুসন্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বুধবার থেকে অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা
বুধবার থেকে অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রার্থী বাছাইয়ে ব্যস্ত বিএনপি
প্রার্থী বাছাইয়ে ব্যস্ত বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গতি নেই রেড নোটিসে
গতি নেই রেড নোটিসে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সতর্ক অবস্থানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে চেকপোস্ট
সতর্ক অবস্থানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে চেকপোস্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

১৩ লাখ গ্রাহকের আহাজারি
১৩ লাখ গ্রাহকের আহাজারি

শিল্প বাণিজ্য

গাজায় জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ধ্বংস সবকিছুই
গাজায় জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ধ্বংস সবকিছুই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান হান্নান শাহর ছোট ছেলে
বিএনপির মনোনয়ন চান হান্নান শাহর ছোট ছেলে

নগর জীবন

মার্কিন ক্রেতাদের নজর এখন বাংলাদেশের ট্রাভেল পণ্যে
মার্কিন ক্রেতাদের নজর এখন বাংলাদেশের ট্রাভেল পণ্যে

শিল্প বাণিজ্য

অধরাই সম্ভাবনার নীল অর্থনীতি
অধরাই সম্ভাবনার নীল অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বুলবুল-ফাহিম
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বুলবুল-ফাহিম

মাঠে ময়দানে

পুরোনো ঘাঁটি পুনরুদ্ধারে প্রার্থী হতে চান বিএনপির অর্ধ ডজন নেতা
পুরোনো ঘাঁটি পুনরুদ্ধারে প্রার্থী হতে চান বিএনপির অর্ধ ডজন নেতা

নগর জীবন

ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি মুরালিধরন
ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি মুরালিধরন

মাঠে ময়দানে

শেষ হয়েও থামছে না উত্তেজনা
শেষ হয়েও থামছে না উত্তেজনা

মাঠে ময়দানে

অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ অন্যতম চ্যালেঞ্জ
অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ অন্যতম চ্যালেঞ্জ

নগর জীবন

নভেম্বরে ঢাকায় আসছে পাকিস্তান হকি দল
নভেম্বরে ঢাকায় আসছে পাকিস্তান হকি দল

মাঠে ময়দানে

সেই পরীক্ষা কেন্দ্র বাতিল, বরখাস্ত যুগ্ম পরিচালক
সেই পরীক্ষা কেন্দ্র বাতিল, বরখাস্ত যুগ্ম পরিচালক

নগর জীবন

কুলাউড়ায় ফলদ গাছের চারা বিতরণ করল শুভসংঘ
কুলাউড়ায় ফলদ গাছের চারা বিতরণ করল শুভসংঘ

নগর জীবন

জাপার রওশনপন্থি অংশের মহাসচিব কাজী মামুন রিমান্ডে
জাপার রওশনপন্থি অংশের মহাসচিব কাজী মামুন রিমান্ডে

নগর জীবন

পরিত্যক্ত গাড়ি ফুলের মাচা!
পরিত্যক্ত গাড়ি ফুলের মাচা!

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজউককে গতিশীল করতে যুক্ত হচ্ছে স্থানীয় সরকার প্রতিনিধি
রাজউককে গতিশীল করতে যুক্ত হচ্ছে স্থানীয় সরকার প্রতিনিধি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা সম্প্রীতি ও ঐক্যের উৎসব
দুর্গাপূজা সম্প্রীতি ও ঐক্যের উৎসব

নগর জীবন

দেশে মেজরিটি মাইনোরিটি বলতে কিছু নেই
দেশে মেজরিটি মাইনোরিটি বলতে কিছু নেই

নগর জীবন

রোহিঙ্গা ইস্যুতে জাতিসংঘে সম্মেলন আজ
রোহিঙ্গা ইস্যুতে জাতিসংঘে সম্মেলন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সব ধর্মের মানুষ এখন নিরাপদ
সব ধর্মের মানুষ এখন নিরাপদ

নগর জীবন

২২৭ কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে দক্ষতা ও উদ্ভাবনী প্রতিযোগিতা
২২৭ কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে দক্ষতা ও উদ্ভাবনী প্রতিযোগিতা

নগর জীবন

স্থবির নাট্যশিল্প, কষ্টে শিল্পীরা
স্থবির নাট্যশিল্প, কষ্টে শিল্পীরা

শোবিজ

দুর্গোৎসবের মূলমন্ত্র হলো অশুভ শক্তির বিনাশ
দুর্গোৎসবের মূলমন্ত্র হলো অশুভ শক্তির বিনাশ

নগর জীবন

জেলা পরিষদের জমি ইজারা নিয়ে প্লট করে বিক্রি
জেলা পরিষদের জমি ইজারা নিয়ে প্লট করে বিক্রি

নগর জীবন

ভিসা জটিলতায় সৌম্যর আমিরাত যাওয়া অনিশ্চিত
ভিসা জটিলতায় সৌম্যর আমিরাত যাওয়া অনিশ্চিত

মাঠে ময়দানে

নারী সংগঠন, দলছুট হওয়া কেন!
নারী সংগঠন, দলছুট হওয়া কেন!

সম্পাদকীয়