শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

পাহাড়ে শান্তি ফেরাতে হবে

জুবায়ের হাসান
প্রিন্ট ভার্সন
পাহাড়ে শান্তি ফেরাতে হবে

পৃথিবীর সব দেশেই কমবেশি অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড ঘটে থাকে। বাংলাদেশও এর বাইরে নয়। দেশের প্রত্যেক জেলাতেই কমবেশি ধর্ষণ, খুন, অপহরণ, চুরি, ডাকাতি, চাঁদাবাজি, ভূমি দখল এসবের মতো জঘন্য অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড ঘটে থাকে। এসব ঘটনার কোনোটার বিচার হয়, আবার কতক ক্ষেত্রে অপরাধীরা আইনের ফাঁক দিয়ে বেরিয়ে যায়, কতক ক্ষেত্রে প্রশাসন নীরব থাকে, আবার কতক ক্ষেত্রে ভুক্তভোগী নিজেই চেপে যায়। বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রামের তিন জেলাতেও ধর্ষণ, খুন, অপহরণ বা চাঁদাবাজির মতো অপরাধমূলক ঘটনা ঘটে থাকে। তবে এ ক্ষেত্রে এক ভয়ংকর প্রবণতা হলো বিচারের আগেই সামাজিক প্রতিক্রিয়া হয়ে পড়ে সহিংস। অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের প্রতিক্রিয়ায় শুরু হয় কুটিল রাজনীতি। এসব অপরাধমূলক ঘটনাকে রাজনৈতিক রং দেওয়ার কারণে সেখানকার পাহাড়ি জনগোষ্ঠী ও বাংলাভাষী জনগোষ্ঠীর মধ্যে সহিংসতা দেখা দেয়।  যেমন ২৩ সেপ্টেম্বর এক পাহাড়ি স্কুলছাত্রীর অপহরণ ও ধর্ষণের অভিযোগকে কেন্দ্র করে খাগড়াছড়ি জেলায় কয়েক দিন ধরে ব্যাপক সহিংসতার ঘটনা ঘটে। একে কেন্দ্র করে শুরু হয় পাহাড়ি ও বাংলাভাষী জনগোষ্ঠীর মধ্যে উত্তেজনা। ঘটনার তদন্তের আগেই পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর লোকজন বাংলাভাষী লোকজনের ওপর ক্ষিপ্ত হয়। ঘটনায় অভিযুক্ত নয়ন শীল নামের একজন যুবককে গ্রেপ্তার করা হলেও পরিস্থিতি শান্ত হয় না। জুম্ম ছাত্র-জনতা এই ছদ্মবেশী ব্যানারে খাগড়াছড়ি জেলাজুড়ে হরতাল অবরোধের ডাক দিয়ে ওই এলাকার জনগণকে অবরুদ্ধ করে ফেলা হয়।

অতীতের কয়েকটি ঘটনাতেও দেখা গেছে যে পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর কেউ নিপীড়নের শিকার হওয়ামাত্রই পুরো পাহাড়কে উত্তপ্ত করে ফেলা হয়েছে। তদন্ত ও বিচারের আগেই পুরো দায় বাংলাভাষী জনগণের ওপর চাপানো হয়েছে এবং পাহাড়ে শান্তি রক্ষার কাজে নিয়োজিত বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ওপর অযথাই অভিযোগের তির ছোড়া হয়েছে। ২০১৭ সালে খাগড়াছড়ি সরকারি কলেজের ছাত্রী ইতি চাকমাকে গলা কেটে হত্যা করা হয়েছিল। এ ঘটনা বাংলাভাষী জনগোষ্ঠীর কেউ ঘটিয়েছে এমন দাবি তুলে সামাজিক মাধ্যমে এবং মাঠে আন্দোলন শুরু হয়। উত্তপ্ত হয়ে ওঠে রাজপথ এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম। কিন্তু পরবর্তী সময়ে পুলিশের তদন্তে বেরিয়ে আসে তুষার চাকমা ও তার সহযোগী পাঁচজন চাকমা যুবক এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে, কারণ ইতি তার প্রেম প্রত্যাখ্যান করেছিল।

ওই বছর ২০১৭ সালে আরেকটি ঘটনা ঘটেছিল। পানছড়িতে বালাতি ত্রিপুরাকে হত্যা করে সাধন ত্রিপুরা ও তার সহযোগীরা। প্রথমে তিন বাংলাভাষীকে দোষারোপ করে আন্দোলন শুরু হয় ক্ষুদ্র BP 101নৃগোষ্ঠীর সংগঠনগুলো। কিন্তু তাদের কূটকৌশল ধরা পড়ে যায়। ঘটনার মাত্র ছয় দিনের মাথায় বালাতি ত্রিপুরার খুনের মূল নায়ক কার্বারি সাধন ত্রিপুরা নামক একজনকে গ্রেপ্তার করে পানছড়ি থানার পুলিশ। তদন্তের পর সাধন ত্রিপুরা গ্রেপ্তার হন, যিনি নিজেই বাংলাভাষীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ করেছিলেন। (সূত্র : দৈনিক পূর্বকোণ, সেপ্টেম্বর ১৯, ২০১৭)।

এর আগের বছর ২০১৬ সালে এক বাংলাভাষী ছেলের দোকানে কলেজে ভর্তির আবেদন করতে যাওয়ার ‘অপরাধে’ ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর একটি সংগঠন পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের নেতারা আয়না চাকমাকে ধরে নিয়ে যৌন নির্যাতন করে। পুলিশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করে, কিন্তু উল্টো গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের মুক্তির দাবিতে হরতাল-অবরোধ ও বিক্ষোভ করে খোদ পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ সংগঠন। (সূত্র : পরিবর্তন ডটকম, ২৭ জুন ২০১৬)।

২০১৪ সালে ঘটেছিল বিশাখা চাকমা ধর্ষণ ও হত্যা। রাঙামাটিতে বিশাখা চাকমার লাশ কাপ্তাই হ্রদে পাওয়া যায়। ঘটনার পরপরই শুরু হয় বাংলাভাষীদের দোষারোপের রাজনীতি। শুরু হয় সমাবেশ-মানববন্ধন। কিন্তু পুলিশি তদন্তে দেখা যায় তার স্বামী লক্ষ্মীরাম চাকমার উপস্থিতিতে সঞ্জয়, তত্তারাম ও বিনোদ চাকমা মিলে ধর্ষণ ও হত্যা করে। পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করে। (সূত্র : সিএইচটি টাইমস, ২২ নভেম্বর ২০১৪)। ওই একই বছর ২০১৪ সালে বান্দরবানে ব্র্যাক স্কুলের শিক্ষিকা উ প্রু মারমাকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়। এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে তোলে স্থানীয় ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সংগঠনের সদস্যরা বাংলাভাষী কাঠুরিয়া মুসলিম উদ্দিনকে গণপিটুনি দিয়ে হত্যা করে। কিন্তু পরবর্তী সময়ে তদন্তে দেখা যায় ওই ধর্ষণ ও হত্যার মূল খলনায়ক রশদ তঞ্চঙ্গ্যার ছেলে বিজয় তঞ্চঙ্গ্যা, যে একজন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর যুবক। (সূত্র : পার্বত্য নিউজ, ৮ জুন ২০১৪)।

২০১৪ সালের আরেকটি ঘটনা হলো, খাগড়াছড়ির কমলছড়িতে সবিতা চাকমার লাশ পাওয়া যায়। বাংলাভাষী ট্রাক ড্রাইভার ও হেলপারকে দায়ী করে গণধর্ষণের অভিযোগে আন্দোলন করে উপজাতীয় সংগঠন। কিন্তু ময়নাতদন্তে ধর্ষণের কোনো আলামতই পাওয়া যায়নি। এখানে  উল্লেখ্য যে খাগড়াছড়ি সদর হাসপাতালসহ পাহাড়ের হাসপাতালগুলোতে অধিকাংশ চিকিৎসকই ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর।

এদিকে ২০১৮ সালের ২৮ জুলাই খাগড়াছড়ির দীঘিনালার ৯ মাইলে কৃত্তিকা ত্রিপুরা নামে পঞ্চম শ্রেণির এক শিশুকে হত্যা করা হয়। পাহাড়ি সংগঠনগুলো এই ধর্ষণ ও হত্যার দায় চাপায় বাংলাভাষীদের ওপর। আন্দোলনের মাধ্যমে পরিস্থিতি উপ্তপ্ত করে তোলা হয়েছিল এবং স্থানীয় পুলিশকে বাধ্য করে ঘটনার সঙ্গে জড়িত মর্মে দুই বাঙালির স্বীকারোক্তি আদায় করা হয়েছিল। পরে পিবিআইয়ের তদন্তে সগোত্রীয়রা জড়িত বলে প্রমাণ হয়। (সূত্র : দৈনিক আমার দেশ, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫)।

এভাবে তিন পার্বত্য জেলার ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর শিশু ও নারীর পরিচালিত নিপীড়নের ঘটনাগুলো রাজনৈতিক রং লাগিয়ে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করা হয়। ২০২৫ সালের ১৯ আগস্ট ৫ জন মারমা নৃগোষ্ঠীর যুবক স্বগোত্রীয় এক মারমা স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণ করে। কোনো সংগঠন প্রতিবাদ করেনি, বরং ঘটনা চেপে যাওয়া হয়। স্থানীয় সালিশে শুকর জরিমানা দিয়ে বিচার মীমাংসার চেষ্টা হয়। ২০২৫ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর রাতে কক্সবাজারের কলাতলী এলাকায় ঘটে যায় আরেকটি বিভীষিকাময় ঘটনা। চাকমা দম্পতি রঞ্জন চাকমা ও তার স্ত্রী স্থানীয় একটি সুপারিবাগানে কাজ করতেন। সেই পরিচয়ের সূত্র ধরে চাকমা যুবক বীরেল চাকমা একদিন সেখানে হাজির হয়। মদ্যপ অবস্থায় স্ত্রীকে কুপ্রস্তাব দিলে রঞ্জন বাধা দেন। তাতেই ক্ষিপ্ত হয়ে বীরেল চাকমা রঞ্জনকে দা দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে, এরপর তার স্ত্রীর ওপর পাশবিক নির্যাতন চালায়। সেনাবাহিনী ঘটনাস্থল থেকে অভিযুক্তকে রক্তমাখা অবস্থায় আটক করে পুলিশের হাতে তুলে দেয়। ঘটনাটি ছিল ভয়াবহ, নির্মম ও নৃশংস।

২০২৪ সালের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার পতনের পর পার্বত্য জেলার পরিস্থিতি আরও বেশি অস্থির হয়েছে। ওই বছরের ১৮ সেপ্টেম্বর ভোররাতে খাগড়াছড়ি জেলা সদরে ফার্নিচার ব্যবসায়ী মো. মামুনকে মোটরসাইকেল চুরির অভিযোগে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। এ ঘটনার জেরে দীঘিনালা, খাগড়াছড়ি সদর এবং রাঙামাটি সদরে পাহাড়ি ও বাংলাভাষী জনগোষ্ঠীর মধ্যে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়ে। এতে হতাহতের ঘটনা ঘটে এবং জানমালের ক্ষতি হয়। ওই সহিংস ঘটনার প্রথম বার্ষিকী উপলক্ষে জুম্ম ছাত্র-জনতা ব্যানারে এ বছরের ১৯ সেপ্টেম্বর পাহাড়িদের ছদ্মবেশী সংগঠন কর্মসূচি আয়োজন করে। এরপর ২৩ সেপ্টেম্বরের ওই মারমা স্কুলছাত্রী নিপীড়নের ঘটনা পুরো পরিস্থিতিকে সহিংস করে তোলে। বস্তুত পার্বত্য জেলার খুন, গুম, ধর্ষণ, অপহরণ এসব অপরাধকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করছে কিছু গোষ্ঠী, যারা আইনের বাইরে থেকে নিজেদের স্বার্থ হাসিল করছে। এদের উদ্দেশ্য হলো পার্বত্য চট্টগ্রামে রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করা। তারা নারী নির্যাতনের ঘটনাগুলোকে ব্যবহার করে আন্তর্জাতিক সহানুভূতি অর্জনের চেষ্টা করে। এরা গণমাধ্যমে বিভ্রান্তিকর প্রচারণা চালায়, বাংলাভাষীদের বিরুদ্ধে ঘৃণা ছড়ায়, সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালায়। এভাবে তারা পার্বত্য চট্টগ্রামকে ভারতের সঙ্গে একীভূত করার মূল লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে যেতে চায়।

এখন এই অশুভ লক্ষ্য ব্যর্থ করতে হলে জনগণের করণীয় হলো, অপরাধের বিচার চাইতে হবে আইন ও ইনসাফের ভিত্তিতে। ধর্ম, জাতি বা গোত্রের ভিত্তিতে নয়। অপহরণ, খুন, ধর্ষণ ও চাঁদাবাজির মতো ঘটনায় সব রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনগুলোকে পক্ষপাত ত্যাগ করে নৈতিক অবস্থান নিতে হবে। প্রথাগত সালিশ নিষিদ্ধ করে, প্রচলিত আইনের আওতায় বিচার নিশ্চিত করতে হবে। নারীকে রাজনীতির হাতিয়ার নয়, সম্মানিত মানুষ হিসেবে দেখতে হবে।

পার্বত্য চট্টগ্রামের বাংলাভাষী এবং ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর লোকজন সবাই এ দেশেরই গর্বিত নাগরিক। এদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় পার্বত্য চট্টগ্রামের তিন জেলায় শান্তি ও সম্প্রীতি বজায় রাখা এবং অর্থনৈতিক উন্নয়ন সম্ভব। ভারতীয় মদতপুষ্ট কুচক্রী মহলের ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করতে হলে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে আসতে হবে। শান্তি, সম্প্রীতি ও উন্নয়নের পথে হাঁটতে হলে জাতিগত বিভেদ পরিহার করে ন্যায়ের ভিত্তিতে প্রতিবাদ করতে হবে। কোনো নারীর সম্ভ্রমহানি ঘটবে, আর সেটাকে পুঁজি করে রাজনৈতিক অভিসন্ধি পূরণের চেষ্টা করা হবে- এটা মেনে নেওয়া যায় না। কেননা এটি নারীর মানবিক মর্যাদার প্রশ্ন।

 

লেখক : রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
আলেমদের কঠিন পরীক্ষা
আলেমদের কঠিন পরীক্ষা
হজ রোডম্যাপ
হজ রোডম্যাপ
খাগড়াছড়িতে হানাহানি
খাগড়াছড়িতে হানাহানি
বৃদ্ধাশ্রম ও আমরা
বৃদ্ধাশ্রম ও আমরা
নারী সংগঠন, দলছুট হওয়া কেন!
নারী সংগঠন, দলছুট হওয়া কেন!
গাজায় গণহত্যার শেষ কোথায়?
গাজায় গণহত্যার শেষ কোথায়?
ব্যবসাবান্ধব রাজনীতি
ব্যবসাবান্ধব রাজনীতি
দেবী দুর্গার তত্ত্ব
দেবী দুর্গার তত্ত্ব
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
বগুড়ার টিএমএসএস বিনোদন জগৎ
বগুড়ার টিএমএসএস বিনোদন জগৎ
অরণ্যে আওয়ামী লীগ, রাস্তায় গর্ভপাতের উন্নয়ন
অরণ্যে আওয়ামী লীগ, রাস্তায় গর্ভপাতের উন্নয়ন
ভ্যাটিকান সিটি
ভ্যাটিকান সিটি
সর্বশেষ খবর
আদর্শ প্রস্তুতি ছাড়া ক্রিকেট বিশ্বকাপে নারী দল
আদর্শ প্রস্তুতি ছাড়া ক্রিকেট বিশ্বকাপে নারী দল

৫০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

পাহাড়ে অশান্তির বিষ টার্গেট সেনাবাহিনী
পাহাড়ে অশান্তির বিষ টার্গেট সেনাবাহিনী

৫৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

লিবিয়ায় বিশ্ব কুরআন প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের হাফেজ আনাছ তৃতীয়
লিবিয়ায় বিশ্ব কুরআন প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের হাফেজ আনাছ তৃতীয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ট্রাম্পের শান্তি পরিকল্পনায় রাজি নেতানিয়াহু
ট্রাম্পের শান্তি পরিকল্পনায় রাজি নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আকাশে দেখা যাবে বিরল পূর্ণচন্দ্র
অক্টোবরের আকাশে দেখা যাবে বিরল পূর্ণচন্দ্র

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকার সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট করেছে দিল্লি : মির্জা ফখরুল
ঢাকার সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট করেছে দিল্লি : মির্জা ফখরুল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই অভ্যুত্থানে ৩ লাখ গুলি ছোড়ে পুলিশ, ঢাকায় ৯৫ হাজার রাউন্ড
জুলাই অভ্যুত্থানে ৩ লাখ গুলি ছোড়ে পুলিশ, ঢাকায় ৯৫ হাজার রাউন্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টই মুছে ফেলা হয় শেখ হাসিনার ১ হাজার কল রেকর্ড
৫ আগস্টই মুছে ফেলা হয় শেখ হাসিনার ১ হাজার কল রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে হবে: আমানউল্লাহ আমান
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে হবে: আমানউল্লাহ আমান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মৃৎশিল্পে অবদানের স্বীকৃতি পেলেন ১২ শিল্পী
মৃৎশিল্পে অবদানের স্বীকৃতি পেলেন ১২ শিল্পী

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের জরিমানা
গাইবান্ধায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কখনোই পারমাণবিক কর্মসূচি ত্যাগ করবে না উত্তর কোরিয়া’
‘কখনোই পারমাণবিক কর্মসূচি ত্যাগ করবে না উত্তর কোরিয়া’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
কক্সবাজারে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি সিনেমায় ১০০ শতাংশ শুল্ক বসাবেন ট্রাম্প
বিদেশি সিনেমায় ১০০ শতাংশ শুল্ক বসাবেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা ইলিশ রক্ষায় দেশব্যাপী অভিযান শুরু করবে নৌপুলিশ
মা ইলিশ রক্ষায় দেশব্যাপী অভিযান শুরু করবে নৌপুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আখাউড়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান, বিপুল পরিমাণ চায়না জাল জব্ধ
আখাউড়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান, বিপুল পরিমাণ চায়না জাল জব্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় স্বর্ণের বারসহ নারী পাচারকারী আটক
চুয়াডাঙ্গায় স্বর্ণের বারসহ নারী পাচারকারী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুধবার থেকে অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা
বুধবার থেকে অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার্ট ভালো রাখতে যাদুকরী সবজি বিট
হার্ট ভালো রাখতে যাদুকরী সবজি বিট

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাজ্যের অভিবাসন আইনে বড় পরিবর্তন, কঠিন হচ্ছে স্থায়ী বসবাসের নিয়ম
যুক্তরাজ্যের অভিবাসন আইনে বড় পরিবর্তন, কঠিন হচ্ছে স্থায়ী বসবাসের নিয়ম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬ দিনের রিমান্ডে জাপার কাজী মামুন
৬ দিনের রিমান্ডে জাপার কাজী মামুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরিস্থিতির উন্নতি হলে সব ধরনের ভিসা দেবে ভারত : প্রণয় ভার্মা
পরিস্থিতির উন্নতি হলে সব ধরনের ভিসা দেবে ভারত : প্রণয় ভার্মা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে ‍যুক্তরাষ্ট্র?
ইউক্রেনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে ‍যুক্তরাষ্ট্র?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত সফরের আগেই বড় ধাক্কা ওয়েস্ট ইন্ডিজ শিবিরে
ভারত সফরের আগেই বড় ধাক্কা ওয়েস্ট ইন্ডিজ শিবিরে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটকে পরিচয়, দেখা করতে এসে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার তরুণী
টিকটকে পরিচয়, দেখা করতে এসে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার তরুণী

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরে গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক সভা করবে চীন
অক্টোবরে গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক সভা করবে চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনাথে রেলের পরিত্যক্ত কক্ষে ৩ ককটেল উদ্ধার
বিশ্বনাথে রেলের পরিত্যক্ত কক্ষে ৩ ককটেল উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

টিকটকের ফাঁদে ফেলে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, দুইজন গ্রেফতার
টিকটকের ফাঁদে ফেলে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, দুইজন গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোস্টগার্ডের অভিযানে তিন অপহৃত উদ্ধার, অপহরণকারী আটক
কোস্টগার্ডের অভিযানে তিন অপহৃত উদ্ধার, অপহরণকারী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে যানজট কমাতে ফিল্ড সার্ভে শুরু: চসিক মেয়র
চট্টগ্রামে যানজট কমাতে ফিল্ড সার্ভে শুরু: চসিক মেয়র

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
মোদি বললেন ‘খেলার মাঠেও অপারেশন সিঁদুর’, পাল্টা জবাব নাকভির
মোদি বললেন ‘খেলার মাঠেও অপারেশন সিঁদুর’, পাল্টা জবাব নাকভির

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান-সৌদি চুক্তিতে ইরানকেও যোগ দেওয়ার প্রস্তাব
পাকিস্তান-সৌদি চুক্তিতে ইরানকেও যোগ দেওয়ার প্রস্তাব

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত ভ্রমণে নতুন নিয়ম, ১ অক্টোবর থেকে কার্যকর
ভারত ভ্রমণে নতুন নিয়ম, ১ অক্টোবর থেকে কার্যকর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক দুই এমপিসহ আওয়ামী লীগের ১৩ নেতাকর্মী গ্রেফতার
সাবেক দুই এমপিসহ আওয়ামী লীগের ১৩ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন চার ভিসা চালুসহ আরব আমিরাতের ভিসার নিয়মে বড় পরিবর্তন
নতুন চার ভিসা চালুসহ আরব আমিরাতের ভিসার নিয়মে বড় পরিবর্তন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক আইনমন্ত্রীর বান্ধবীর ১১৪টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দের নির্দেশ
সাবেক আইনমন্ত্রীর বান্ধবীর ১১৪টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দের নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল হুতি, বেজে উঠলো সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল হুতি, বেজে উঠলো সাইরেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের জয় থেকে ট্রফি বিতর্ক, আসলে কী ঘটেছিল সেই এক ঘণ্টায়
ভারতের জয় থেকে ট্রফি বিতর্ক, আসলে কী ঘটেছিল সেই এক ঘণ্টায়

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪০ জন নিহত, বিজয় কি গ্রেপ্তার হবেন?
৪০ জন নিহত, বিজয় কি গ্রেপ্তার হবেন?

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শতবর্ষী মাহাথির মোহাম্মদের দীর্ঘ জীবনের রহস্য
শতবর্ষী মাহাথির মোহাম্মদের দীর্ঘ জীবনের রহস্য

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত বা ফ্যাসিস্টদের ইন্ধনে খাগড়াছড়িতে অস্থিরতা : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারত বা ফ্যাসিস্টদের ইন্ধনে খাগড়াছড়িতে অস্থিরতা : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপার রওশনপন্থী মহাসচিব মামুনুর রশীদ গ্রেফতার
জাপার রওশনপন্থী মহাসচিব মামুনুর রশীদ গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতকে কবে ট্রফি দেওয়া হবে জানালেন বুলবুল
ভারতকে কবে ট্রফি দেওয়া হবে জানালেন বুলবুল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাগড়াছড়ি ও গুইমারায় সহিংসতা সম্পর্কে সেনাবাহিনীর বিবৃতি
খাগড়াছড়ি ও গুইমারায় সহিংসতা সম্পর্কে সেনাবাহিনীর বিবৃতি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি রাশিয়ার সহায়তায় তাইওয়ানে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে চীন?
সত্যিই কি রাশিয়ার সহায়তায় তাইওয়ানে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে চীন?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপ ট্রফি নিয়ে নকভির আচরণে আইসিসিতে অভিযোগ জানাবে ভারত
এশিয়া কাপ ট্রফি নিয়ে নকভির আচরণে আইসিসিতে অভিযোগ জানাবে ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপ ২০২৫: ব্যাট হাতে সেরা পাঁচ ক্রিকেটার
এশিয়া কাপ ২০২৫: ব্যাট হাতে সেরা পাঁচ ক্রিকেটার

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাকিব বিষয়ে যা বলেছিল ডিবি, মুখ খুললেন মেঘনা আলম
সাকিব বিষয়ে যা বলেছিল ডিবি, মুখ খুললেন মেঘনা আলম

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পশ্চিম তীরে ‘নিজেদের গুলিতে’ ইসরায়েলি সেনা নিহত
পশ্চিম তীরে ‘নিজেদের গুলিতে’ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করলেন স্ন্যাপচ্যাটের সাবেক সিএসও
বাংলাদেশে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করলেন স্ন্যাপচ্যাটের সাবেক সিএসও

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুচলেকায় ছাড়া পাওয়া সেই ‘সমন্বয়ক’ ফের চাঁদাবাজির অভিযোগে আটক
মুচলেকায় ছাড়া পাওয়া সেই ‘সমন্বয়ক’ ফের চাঁদাবাজির অভিযোগে আটক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প প্রশাসনের ২১ দফা পরিকল্পনায় যা আছে
গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প প্রশাসনের ২১ দফা পরিকল্পনায় যা আছে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই ঘণ্টার পথ এখন দু’মিনিটের
দুই ঘণ্টার পথ এখন দু’মিনিটের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপ সেরা অভিষেক শর্মা
এশিয়া কাপ সেরা অভিষেক শর্মা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাতক্ষীরা আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক রত্না গ্রেফতার
সাতক্ষীরা আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক রত্না গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুধবার থেকে অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা
বুধবার থেকে অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের বিপক্ষে আর খেলা উচিত নয়’
‘ভারতের বিপক্ষে আর খেলা উচিত নয়’

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে বাবার পর না ফেরার দেশে শিশুসন্তান
যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে বাবার পর না ফেরার দেশে শিশুসন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জয় শেষে পাক ক্রিকেটার আব্রারকে নিয়ে হাস্যরস ভারতের তিন ক্রিকেটারের
জয় শেষে পাক ক্রিকেটার আব্রারকে নিয়ে হাস্যরস ভারতের তিন ক্রিকেটারের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপের নিজের পুরো ম্যাচ ফি ভারতীয় আর্মিকে দেওয়ার ঘোষণা সূর্যকুমারের
এশিয়া কাপের নিজের পুরো ম্যাচ ফি ভারতীয় আর্মিকে দেওয়ার ঘোষণা সূর্যকুমারের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রার্থী বাছাইয়ে ব্যস্ত বিএনপি
প্রার্থী বাছাইয়ে ব্যস্ত বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গতি নেই রেড নোটিসে
গতি নেই রেড নোটিসে

প্রথম পৃষ্ঠা

১৩ লাখ গ্রাহকের আহাজারি
১৩ লাখ গ্রাহকের আহাজারি

শিল্প বাণিজ্য

থমথমে খাগড়াছড়ি চলছে ১৪৪ ধারা
থমথমে খাগড়াছড়ি চলছে ১৪৪ ধারা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গাজায় জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ধ্বংস সবকিছুই
গাজায় জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ধ্বংস সবকিছুই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান হান্নান শাহর ছোট ছেলে
বিএনপির মনোনয়ন চান হান্নান শাহর ছোট ছেলে

নগর জীবন

মার্কিন ক্রেতাদের নজর এখন বাংলাদেশের ট্রাভেল পণ্যে
মার্কিন ক্রেতাদের নজর এখন বাংলাদেশের ট্রাভেল পণ্যে

শিল্প বাণিজ্য

ঘাঁটি পুনরুদ্ধারে প্রার্থী হতে চান বিএনপির অর্ধ ডজন নেতা
ঘাঁটি পুনরুদ্ধারে প্রার্থী হতে চান বিএনপির অর্ধ ডজন নেতা

নগর জীবন

অধরাই সম্ভাবনার নীল অর্থনীতি
অধরাই সম্ভাবনার নীল অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

এসেনসিয়াল ড্রাগসে সামাদ মৃধার অনিয়ম-দুর্নীতির মহোৎসব
এসেনসিয়াল ড্রাগসে সামাদ মৃধার অনিয়ম-দুর্নীতির মহোৎসব

নগর জীবন

টিসিবির তালিকায় আসছে আরও পাঁচ পণ্য
টিসিবির তালিকায় আসছে আরও পাঁচ পণ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বুলবুল-ফাহিম
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বুলবুল-ফাহিম

মাঠে ময়দানে

পাচার অর্থ নিয়ে অনেক তেলেসমাতি
পাচার অর্থ নিয়ে অনেক তেলেসমাতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বাংলাদেশের সম্ভাবনা ও প্রস্তুতি
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বাংলাদেশের সম্ভাবনা ও প্রস্তুতি

শিল্প বাণিজ্য

এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতার পদত্যাগ
এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতার পদত্যাগ

প্রথম পৃষ্ঠা

ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি মুরালিধরন
ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি মুরালিধরন

মাঠে ময়দানে

৫৫ শতাংশ নারী পোশাকশ্রমিক মানসিক নির্যাতনের শিকার
৫৫ শতাংশ নারী পোশাকশ্রমিক মানসিক নির্যাতনের শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ইস্যুতে জাতিসংঘে সম্মেলন আজ
রোহিঙ্গা ইস্যুতে জাতিসংঘে সম্মেলন আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিত্যক্ত গাড়ি ফুলের মাচা!
পরিত্যক্ত গাড়ি ফুলের মাচা!

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ হয়েও থামছে না উত্তেজনা
শেষ হয়েও থামছে না উত্তেজনা

মাঠে ময়দানে

অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ অন্যতম চ্যালেঞ্জ
অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ অন্যতম চ্যালেঞ্জ

নগর জীবন

সেই পরীক্ষা কেন্দ্র বাতিল, বরখাস্ত যুগ্ম পরিচালক
সেই পরীক্ষা কেন্দ্র বাতিল, বরখাস্ত যুগ্ম পরিচালক

নগর জীবন

নভেম্বরে ঢাকায় আসছে পাকিস্তান হকি দল
নভেম্বরে ঢাকায় আসছে পাকিস্তান হকি দল

মাঠে ময়দানে

কুলাউড়ায় ফলদ গাছের চারা বিতরণ করল শুভসংঘ
কুলাউড়ায় ফলদ গাছের চারা বিতরণ করল শুভসংঘ

নগর জীবন

জাপার রওশনপন্থি অংশের মহাসচিব কাজী মামুন রিমান্ডে
জাপার রওশনপন্থি অংশের মহাসচিব কাজী মামুন রিমান্ডে

নগর জীবন

রাজউককে গতিশীল করতে যুক্ত হচ্ছে স্থানীয় সরকার প্রতিনিধি
রাজউককে গতিশীল করতে যুক্ত হচ্ছে স্থানীয় সরকার প্রতিনিধি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা সম্প্রীতি ও ঐক্যের উৎসব
দুর্গাপূজা সম্প্রীতি ও ঐক্যের উৎসব

নগর জীবন

দুর্গোৎসবের মূলমন্ত্র অশুভ শক্তির বিনাশ
দুর্গোৎসবের মূলমন্ত্র অশুভ শক্তির বিনাশ

নগর জীবন

সব ধর্মের মানুষ এখন নিরাপদ
সব ধর্মের মানুষ এখন নিরাপদ

নগর জীবন