শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম

একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধের কথাটি বারবার নানাভাবে আসে এবং আসবেই। কারণ তা ছিল কঠিন দুঃসময়। আমরা প্রত্যেকেই ভীষণ বিপদে ছিলাম। প্রত্যেকটি দিন, প্রতিটি রাত, এমনকি মুহূর্তও ছিল মহা আতঙ্কের। মুখ্যত ব্যক্তিগত নিরাপত্তা নিয়েই ভাবতাম। বড়জোর আপনজনদের বিষয়ে। এর মধ্যেও আমরা ব্যস্ত ছিলাম। খবরের আদানপ্রদান করি, কোথায় কী ঘটছে জানতে চাই, রেডিও শুনি, মুক্তিযোদ্ধাদের কীভাবে সাহায্য করা যায়, তা নিয়ে চিন্তা করি। আর যারা যুদ্ধে ছিলেন, তাদের তো মরণপণ অবস্থা। আমাদের সবার জন্য কাজ ছিল। বিপদ আমাদের তাড়া করছিল; কিন্তু স্বপ্নও ছিল। সামনে একটি স্বপ্ন ছিল। সমষ্টিগত এবং মস্ত বড় স্বপ্ন। আমরা আশা করতাম হানাদারদের তাড়িয়ে দেব, আমরা মুক্ত হব আর সেই লক্ষ্যে আমরা কাজও করতাম। যে যেভাবে পারি কাজ করতে চাইতাম।

ওই যে চিন্তাভাবনা করা, স্বপ্ন দেখা, দুঃস্বপ্নে শিউরে ওঠা- এসব এখনো চলছে। কিন্তু সমষ্টিগত স্বপ্নটি এখন আর যেন নেই। সবার মুক্তির কথা এখন আর ভাবা হয় না। ব্যস্ত সবাই নিজেরটি নিয়ে। আমার কী হলো, আমি কী পেলাম- হিসাব এখন সেটিরই। একাত্তরেও নিজের কথা কেউ ভাবত না, তা তো নয়। অবশ্যই ভাবত; কিন্তু সেই দুঃস্বপ্নের কালে এটি জানা ছিল আমাদের, আমাদের ব্যক্তিগত মুক্তি সবার মুক্তির সঙ্গে যুক্ত। দেশকে যদি হানাদারমুক্ত না করা যায় তাহলে ব্যক্তিগতভাবে আমরা কেউ-ই বাঁচব না। তাই বাঁচার লড়াইটি সর্বজনীন লড়াই হয়ে দাঁড়িয়েছিল। সবাই যে এক জায়গায় ছিলাম তা তো নয়। দেশের ভিতরে ছিলাম। ছিলাম আমরা দেশের বাইরে। কিন্তু যেখানেই থাকি, চিন্তা ছিল ওই একটিই। কবে মুক্ত হবে এবং কীভাবে তাড়ানো যাবে হানাদার পাকিস্তানি নরঘাতকদের।

তারপর কী ঘটল? বিজয়ের পর আমাদের অভিজ্ঞতাটি কী? তা একেবারেই ভিন্ন রকমের। দেখা গেল, আমরা আলাদা হয়ে গেছি। আমাদের স্বপ্নগুলো ব্যক্তিগত হয়ে গেছে। আমাদের হাতে সময় নেই সমষ্টিগত স্বার্থ নিয়ে চিন্তা করার। অথচ সমষ্টিগত কাজ কত পড়ে রয়েছে! আমাদের দরকার দারিদ্র্য দূর করা। চাই শিল্পে বিনিয়োগ। প্রয়োজন কিঞ্চিৎ মনোযোগী হওয়া। শিক্ষায় এগিয়ে যাওয়া। এগুলো সবাই মিলে করার কাজ। কারও একার পক্ষে এসব করা সম্ভব নয়; কিন্তু সবাই যে মিলিতভাবে এসব কাজ করব তা-তো হচ্ছে না। যা করার, ব্যক্তিগত পর্যায়ে করছি।

সবাই মিলে করব এমনটা কেন হচ্ছে না তা ভেবে দেখার মতো। ভাবতে গেলে মনে হয় কূলকিনারা নেই। আমরা দোষ দিই রাজনৈতিক নেতৃত্বের। কিন্তু দেশটি যে স্বাধীন হয়েছে তা তো রাজনৈতিক নেতৃত্বের কারণেই। মুক্তির যে আন্দোলন, তাকে তারাই গড়ে তুলেছেন। স্বাধীনতার জন্য আন্দোলনের কৃতিত্ব দাবি করতে পারেন- যা করার রাজনীতির লোকজনই করেছেন। তবে তারা যে আমাদের অনেক দূর নিয়ে যাবেন তা করতে পারেননি। একটি সীমা পর্যন্ত এগিয়েছেন, তারপর তাদের যাত্রা শেষ।

একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধের কথাটি বারবার নানাভাবে আসে এবং আসবেইহ্যাঁ, রাষ্ট্র বদল হয়েছে। ব্রিটিশ আমলে যে রাষ্ট্রের অধীনে আমরা বসবাস করতাম, তা ছিল অনেক বড়। পাকিস্তান প্রতিষ্ঠা করে রাষ্ট্রের আয়তন আমরা ছোট করলাম। বাংলাদেশ একসময়ের তুলনায় আরও ক্ষুদ্রকার একটি রাষ্ট্র বটে। এ রাষ্ট্র নতুন; কিন্তু কতটা নতুন? বড় সমস্যাটা ওইখানেই। আমরা নতুন রাষ্ট্র পেয়েছি। ব্রিটিশ ও পাঞ্জাবিদের শাসনাধীন যে রাষ্ট্র ছিল, সেই রাষ্ট্রের কাঠামো এবং চরিত্র যেমন ছিল আমলাতান্ত্রিক, স্বাধীন বাংলাদেশও সেই রকমেরই আমলাতান্ত্রিক রয়ে গেছে। বদলায়নি। সেই একই আইন-আদালত, নিয়মকানুন, প্রশাসন, বিভিন্ন রকমের বাহিনী এখনো রয়ে গেছে।

আমলাতান্ত্রিক রাষ্ট্রে ক্ষমতা থাকে সরকারি আমলাদের হাতে। পরাধীন ভারতবর্ষে ব্রিটিশ আমলারাই ছিল সর্বেসর্বা। পাকিস্তান আমলেও আমলারাই রাষ্ট্র শাসন করেছে এবং তাদের সামরিক আমলারাই পূর্ববঙ্গে গণহত্যা ঘটিয়েছে। বাংলাদেশেও আমরা বারবার সামরিক শাসন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার, জরুরি অবস্থা, অন্তর্বর্তী সরকার ইত্যাদি পেয়েছি। রাজনৈতিক নেতারা যখন দেশ শাসন করেছেন বলে মনে হয়েছে, তখনো ক্ষমতার চাবিকাঠি আমলাদের হাতেই ছিল।

অসাংবিধানিক সরকার কখনোই গণতান্ত্রিক হতে পারে না, হয় না, হওয়ার উপায় নেই। গণতন্ত্রের জন্য চাই জবাবদিহি। আমলাতন্ত্রের জন্য কোনো জবাবদিহির বালাই থাকে না। গণতন্ত্রে ক্ষমতা ছড়িয়ে থাকে সর্বত্র। আমলাতান্ত্রিক ব্যবস্থার সব ক্ষমতা চলে যায় কেন্দ্রে। গণতন্ত্রে জনপ্রতিনিধিদের শাসন থাকে, আমলাতন্ত্রে শাসন করে কতিপয় উড়ে এসে জুড়ে বসারা। তারা দেশের স্বার্থের কথা ভাবে না, ভাবে নিজেদের স্বার্থের কথা।

রাজনৈতিক নেতাদের ব্যর্থতা এখানে। তারা পুরোনো আমলাতান্ত্রিক রাষ্ট্রটি ভেঙে সেখানে একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে পারেননি। তারা রাষ্ট্র শাসনের ক্ষমতা পেয়েছেন এবং তাতেই সন্তুষ্ট থেকেছেন। তারা ভেবেছেন একসূত্র হতে পেরেছেন। জনগণের সংগ্রামের মধ্য দিয়ে যে রাষ্ট্রটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, পরে মালিকানা যে জনগণের হবে, এ কাজে বিন্দুমাত্র উৎসাহ নেই তাদের, এখনো তো নেই-ই।

যে রাজনৈতিক নেতৃত্বের কথা আমরা বলছি তা অন্য কিছু নয়, একটি শাসক শ্রেণি বটে। বাংলাদেশে একটি শক্তিশালী নব্য শাসক শ্রেণি গড়ে উঠেছে, যারা দেশের মানুষের উন্নতি চায় না, উন্নতি চায় নিজেদের। এ শাসক শ্রেণিই ভিন্ন নামে দেশের শাসনক্ষমতা লাভ করে এবং আমলাদের সাহায্যে দেশ শাসন করে। তাদের মধ্যে ঝগড়া-কলহ আছে, সেই কলহ মাঝেমধ্যে অত্যন্ত কুৎসিত আকার ধারণ করে। ঝগড়া-কলহটা আদর্শ নিয়ে নয়। আদর্শের ব্যাপারে তারা এক ও অভিন্ন। তারা লুণ্ঠন করতে চায় এবং লুণ্ঠনকারীদের মধ্যে যে ধরনের সংঘর্ষ বাধে, তা-ই আমরা তাদের মধ্যে ঘটছে দেখতে পাই। রাজনীতির মূল ধারাটিই হচ্ছে ভাগাভাগির লড়াই।

আদর্শের কথা বলছিলাম। ওই আদর্শের একটি নাম আছে। বিশ্বজুড়ে যার পরিচিতি হলো পুঁজিবাদ। পুঁজিবাদ উৎপাদন করে থাকে। কিন্তু আমাদের দেশে যে পুঁজিবাদ প্রতিষ্ঠা পেয়েছে তা উৎপাদনে যতটা আগ্রহী, তার চেয়ে বেশি আগ্রহী লুণ্ঠনে। অন্যদিকে পুঁজিবাদের যেসব দোষ তা সবই আমাদের প্রতিনিয়ত সহ্য করতে হচ্ছে। যেমন ব্যক্তিগত স্বার্থ দেখা এবং ভোগবিলাসে মত্ত হওয়া। একাত্তরে এটি ছিল না। একাত্তরে সবার স্বার্থ এক হয়ে গিয়েছিল এবং ভোগবিলাসের কোনো প্রশ্নই ওঠেনি। মানুষের চিন্তা ছিল কীভাবে দেশকে মুক্ত করা যায় তা নিয়ে, উৎসাহ ছিল আত্মত্যাগে। আমরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা বলি। সেই চেতনাটি হচ্ছে গণতান্ত্রিক। যার মূল কথাটি হচ্ছে মানুষে মানুষে অধিকার ও সুযোগের সাম্য প্রতিষ্ঠা করা। একাত্তরের যুদ্ধক্ষেত্রে ওই সাম্যটা গড়ে উঠেছিল। যুদ্ধক্ষেত্রটি তো কোনো একটি জায়গায় সীমাবদ্ধ ছিল না, তা বিস্তৃত ছিল দেশব্যাপী। দেশব্যাপী কেন বলছি, লড়াইটি তো বিদেশেও চলেছে, যাতে জড়িত ছিলেন প্রবাসীরাও।

পুঁজিবাদী আদর্শ ফিরে এসেছে। ওই আদর্শেই ব্রিটিশের রাষ্ট্র পরিচালিত হয়েছে। পাকিস্তানিরাও ওই আদর্শেই দীক্ষিত ছিল। এখনকার শাসনকর্তারাও প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে পুঁজিবাদী আদর্শের আশ্রয়েই রয়েছেন। ফলে রাষ্ট্রের আদর্শ তো বটেই, সমাজের আদর্শও সেই আগের মতোই রয়ে গেছে, বদলায়নি।

আমাদের জন্য প্রথম যা দরকার তা হলো কাজ। মানুষ কাজ চায়। এ দেশের মানুষ মোটেই অলস নয়, তারা কর্মী। দেশজুড়ে আজ কাজের জন্য হাহাকার। কাজের সন্ধানে মানুষ উন্মাদের মতো দেশবিদেশে ছোটাছুটি করছে। বিদেশে গিয়ে সেখানকার স্থানীয় মানুষ যে কাজ করতে চায় না; তেমন নিম্নমান কাজ লুফে নিচ্ছে। অথচ কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করার ব্যাপারে আমাদের শাসক শ্রেণির বিন্দুমাত্র আগ্রহ নেই। দুর্নীতি বাড়ে; কিন্তু কাজের সুযোগ বৃদ্ধি পায় না।

কাজ বাড়াতে হলে বিনিয়োগ চাই। বিনিয়োগের জন্য পুঁজি দরকার। এদিকে আমলাতান্ত্রিক এই রাষ্ট্র যে বিনিয়োগের পরিবেশ সৃষ্টি করবে তা-ও করছে না। কেননা তারা ঘুষ, দুর্নীতি বোঝেন, কর্মসৃষ্টি বোঝেন না।

আরেকটা মারাত্মক ঘটনা ঘটেছে। তা হলো বৈষম্য বৃদ্ধি। ধনীকে সে আরও ধনী করে, গরিবকে করে আরও গরিব। বাংলাদেশের গত চুয়ান্ন বছরের ইতিহাস সর্বাধিক বৈষম্য বৃদ্ধির ইতিহাস। একাত্তরের চেতনা যে ঐক্য গড়ে তুলেছিল, বৈষম্য বৃদ্ধি তাকে পদে পদে দলিতমথিত করেছে। ধনীদরিদ্রের বৈষম্য তো রয়েছেই, বৈষম্য বেড়েছে নারী-পুরুষের অবস্থানের ক্ষেত্রেও। কর্মক্ষেত্রে মেয়েরা যখন ভালো করছে, শিল্প ক্ষেত্রে তাদের উপস্থিতি আগের সব মাত্রা অতিক্রম করেছে। কিন্তু তাদের নিরাপত্তা বাড়েনি। মর্যাদাও যে বেড়েছে তা বলা যাবে না।

একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম। সেই দেশপ্রেম এখন আর দেখা যাচ্ছে না। কারণ পুঁজিবাদী আদর্শের অপ্রতিহত দৌরাত্ম্য। প্রত্যেকেই যদি কেবল নিজের কথাই ভাবেন, তাহলে দেশের কথা ভাববেন কে? কিন্তু ভাবতে তো হবে! দেশ না থাকলে তা আমরা নেই। কেবল যে পরিচয় বিলীন হয়ে যাবে তা নয়, দাঁড়ানোর জায়গাটিও থাকবে না। আমরা শ্যাওলার মতো ভাসতে থাকব।

ভাবলেই চলবে না, কাজও চাই। সবচেয়ে বড় কাজটা হচ্ছে রাষ্ট্র ও সমাজকে গণতান্ত্রিক করা। কারা করবেন চিন্তাভাবনা এবং যোগ দেবেন এ কাজে? দেবেন তারাই যারা দেশপ্রেমিক ও গণতান্ত্রিক। তাদের সংখ্যা কম নয়। মুক্তিযুদ্ধের চেতনাটি তো একদিনে গড়ে ওঠেনি, তা আছে এবং থাকবেও।

নইলে বিপদ বাড়বে, এখন যেমন বাড়ছে, বেড়েই চলেছে। বিদ্যমান এই দেওয়া না-দেওয়ার ওপরই আমাদের ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে। অনেক কাজই জরুরি। তবে সবচেয়ে জরুরি হচ্ছে দেশকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় গণতান্ত্রিক করা, তা ভুললে চলবে না।

                লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
স্ট্রোকের চিকিৎসা
স্ট্রোকের চিকিৎসা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
সর্বশেষ খবর
গাজীপুরে যৌথবাহিনীর অভিযানে অস্ত্র ও মাদকসহ বাবা-ছেলে আটক
গাজীপুরে যৌথবাহিনীর অভিযানে অস্ত্র ও মাদকসহ বাবা-ছেলে আটক

এই মাত্র | নগর জীবন

তরুণ সমাজে ভয়াবহ সমস্যা হিসেবে দেখা দিয়েছে মাদক: বাণিজ্য উপদেষ্টা
তরুণ সমাজে ভয়াবহ সমস্যা হিসেবে দেখা দিয়েছে মাদক: বাণিজ্য উপদেষ্টা

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

জমা হয়নি রাবি ছাত্রী মৃত্যুর তদন্ত প্রতিবেদন, প্রশাসন ভবন ঘেরাও
জমা হয়নি রাবি ছাত্রী মৃত্যুর তদন্ত প্রতিবেদন, প্রশাসন ভবন ঘেরাও

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কিশোরগঞ্জ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ল্যাব থেকে মাইক্রোটম মেশিন উধাও
কিশোরগঞ্জ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ল্যাব থেকে মাইক্রোটম মেশিন উধাও

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক সম্প্রসারণ নিয়ে স্থানীয়দের মানববন্ধন
ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক সম্প্রসারণ নিয়ে স্থানীয়দের মানববন্ধন

১১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ট্রাম্পের সফর, তোষামোদকে শিল্পের পর্যায়ে নিলেন এশিয়ার নেতারা!
ট্রাম্পের সফর, তোষামোদকে শিল্পের পর্যায়ে নিলেন এশিয়ার নেতারা!

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে ভোলায় শুভসংঘের আলোচনা সভা
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে ভোলায় শুভসংঘের আলোচনা সভা

১৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাইবান্ধায় উদীচীর ৫৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
গাইবান্ধায় উদীচীর ৫৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধার প্রত্যন্ত গ্রামে জ্ঞানের আলো ছড়াচ্ছে বসুন্ধরা শুভসংঘ স্কুল
গাইবান্ধার প্রত্যন্ত গ্রামে জ্ঞানের আলো ছড়াচ্ছে বসুন্ধরা শুভসংঘ স্কুল

৩১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঝুলে যাচ্ছে জেনারেটর দুর্নীতি মামলার বিচার
ঝুলে যাচ্ছে জেনারেটর দুর্নীতি মামলার বিচার

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?
কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশপুর সীমান্ত থেকে ভারতীয় ফেন্সিডিল উদ্ধার, আটক ৭
মহেশপুর সীমান্ত থেকে ভারতীয় ফেন্সিডিল উদ্ধার, আটক ৭

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাপানে আন্তর্জাতিক অনুষ্ঠানে বাউবি উপাচার্যের অংশগ্রহণ
জাপানে আন্তর্জাতিক অনুষ্ঠানে বাউবি উপাচার্যের অংশগ্রহণ

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সুন্দরবনের দুর্ধর্ষ ডাকাত শরীফ বাহিনীর ১ সহযোগী আটক
সুন্দরবনের দুর্ধর্ষ ডাকাত শরীফ বাহিনীর ১ সহযোগী আটক

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকের চরিত্রে শুভশ্রী, মুক্তির পথে ‘অনুসন্ধান’
সাংবাদিকের চরিত্রে শুভশ্রী, মুক্তির পথে ‘অনুসন্ধান’

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

কেইনের জোড়া গোলে বায়ার্নের জয়ের রেকর্ড
কেইনের জোড়া গোলে বায়ার্নের জয়ের রেকর্ড

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দি এক আসামির ঢামেকে মৃত্যু
কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দি এক আসামির ঢামেকে মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারীর প্রতি সহিংসতা রোধে ঝিনাইদহে বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রচারণা
নারীর প্রতি সহিংসতা রোধে ঝিনাইদহে বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রচারণা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মৌলভীবাজারে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় সিগারেট ও মোটরসাইকেল জব্দ
মৌলভীবাজারে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় সিগারেট ও মোটরসাইকেল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাস অস্ত্র ছাড়ুক চায় না অধিকাংশ ফিলিস্তিনি: জরিপ
হামাস অস্ত্র ছাড়ুক চায় না অধিকাংশ ফিলিস্তিনি: জরিপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা আবেদনকারীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জার্মান দূতাবাসের
ভিসা আবেদনকারীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জার্মান দূতাবাসের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনে ইসির দিকনির্দেশনা অনুযায়ী পদক্ষেপ নেওয়া হবে : চাঁপাইনবাবগঞ্জের ডিসি
নির্বাচনে ইসির দিকনির্দেশনা অনুযায়ী পদক্ষেপ নেওয়া হবে : চাঁপাইনবাবগঞ্জের ডিসি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ মন্ত্রণালয় ও বিভাগীয় প্রধানের সঙ্গে বিকেলে ইসির সভা
৩১ মন্ত্রণালয় ও বিভাগীয় প্রধানের সঙ্গে বিকেলে ইসির সভা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত দিন পেছাল অষ্টম শ্রেণির জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা
সাত দিন পেছাল অষ্টম শ্রেণির জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জে পরিবেশ অধিদপ্তরের তারুণ্যের উৎসব
গোপালগঞ্জে পরিবেশ অধিদপ্তরের তারুণ্যের উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা শুরু
৩ দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা
ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে চালককে আহত করে অটোরিকশা ছিনতাই
রাজধানীতে চালককে আহত করে অটোরিকশা ছিনতাই

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি
মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান
১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা
স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী
এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ
মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!
১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?
অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?
কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও
স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে
পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার সামিরার মা লুসির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
এবার সামিরার মা লুসির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ
বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার পারমাণবিক সুপার টর্পেডোর পরীক্ষা চালালো রাশিয়া
এবার পারমাণবিক সুপার টর্পেডোর পরীক্ষা চালালো রাশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের
রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়
মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন
প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির সাথে জড়িতরা বিএনপি সদস্য হতে পারবে না : রিজভী
সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির সাথে জড়িতরা বিএনপি সদস্য হতে পারবে না : রিজভী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা

৪ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সরকারি চাকরিজীবীদের ঈদ বোনাস দ্বিগুণ করার প্রস্তাব
সরকারি চাকরিজীবীদের ঈদ বোনাস দ্বিগুণ করার প্রস্তাব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ
৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের
এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনকালে নিজ বা শ্বশুরবাড়ি এলাকায় পোস্টিং হবে না
নির্বাচনকালে নিজ বা শ্বশুরবাড়ি এলাকায় পোস্টিং হবে না

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের
পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধ মোবাইল সেট ব্যবহার বন্ধে ১৬ ডিসেম্বর চালু হচ্ছে এনইআইআর সিস্টেম
অবৈধ মোবাইল সেট ব্যবহার বন্ধে ১৬ ডিসেম্বর চালু হচ্ছে এনইআইআর সিস্টেম

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টুর্নামেন্ট থেকে বিদায়ের পর আবেগঘন বার্তা রোনালদোর
টুর্নামেন্ট থেকে বিদায়ের পর আবেগঘন বার্তা রোনালদোর

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন নিয়ে সংকট
নির্বাচন নিয়ে সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা
মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়
রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব
৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব

নগর জীবন

টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী

সম্পাদকীয়

জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল

নগর জীবন

বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা
বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা

শোবিজ

ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ
ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ

দেশগ্রাম

এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!
এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?
জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির
ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির

নগর জীবন

খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি
খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি

নগর জীবন

টাকা পাচারের নতুন গন্তব্য
টাকা পাচারের নতুন গন্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২
উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২

পেছনের পৃষ্ঠা

ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ
ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ

নগর জীবন

রাশমিকার গোপন বাগদান
রাশমিকার গোপন বাগদান

শোবিজ

শক্ত অবস্থানে বিএনপি আত্মবিশ্বাসী অন্যরা
শক্ত অবস্থানে বিএনপি আত্মবিশ্বাসী অন্যরা

নগর জীবন

প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম
প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম

শোবিজ

বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না
বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ওটিটিতে পপি-রাজু
ওটিটিতে পপি-রাজু

শোবিজ

নির্বাচন বানচালে বড় শক্তি কাজ করবে
নির্বাচন বানচালে বড় শক্তি কাজ করবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন
চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন

নগর জীবন

মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে
মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন

স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান
স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান

নগর জীবন

জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল
জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল

নগর জীবন

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়

নগর জীবন

দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু
দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু

নগর জীবন

ডেসকো পরিচালনা সভা
ডেসকো পরিচালনা সভা

নগর জীবন