শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৯ অক্টোবর, ২০২৫

জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট

সহিদুল আলম স্বপন
প্রিন্ট ভার্সন
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট

বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে ১৯৪৭ ও ১৯৭১ দুটি বছরই মাইলফলক। কিন্তু তাদের প্রেক্ষাপট, প্রেরণা ও ফলাফল ছিল সম্পূর্ণ ভিন্ন। ১৯৪৭ সালে উপমহাদেশ বিভাজনের মধ্য দিয়ে জন্ম নিয়েছিল পাকিস্তান, যেখানে ধর্ম ছিল রাষ্ট্র গঠনের প্রধান উপাদান। অন্যদিকে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ জন্ম নিয়েছিল জাতিসত্তা ও মুক্তির চেতনার ভিত্তিতে। এই দুই বছরের মধ্যবর্তী চব্বিশ বছরে বাঙালি জাতি উপলব্ধি করেছিল ধর্মভিত্তিক রাষ্ট্র গঠনের ধারণা কতটা ভ্রান্ত এবং মানবিক মর্যাদা, ন্যায় ও সমতার প্রশ্নে তা কতটা সীমাবদ্ধ। এই প্রেক্ষাপটেই ২০২৬ সালের জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে আবারও প্রশ্ন উঠছে জামায়াতে ইসলামী কি এবার নিজেদের রাজনৈতিক অবস্থান পুনর্নির্ধারণ করবে, নাকি ইতিহাসের ভুল পুনরাবৃত্তি ঘটাবে? বাংলাদেশের রাজনীতিতে জামায়াতে ইসলামীর ভূমিকা সব সময়ই বিতর্কিত। স্বাধীনতাযুদ্ধের সময় তাদের অবস্থান, স্বাধীন বাংলাদেশে পুনঃপ্রবেশের পর রাজনৈতিক আচরণ এবং সাম্প্রতিক বছরগুলোতে রাজনৈতিক নিষ্ক্রিয়তা সবকিছু মিলিয়ে দলটি এখন এক সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে।

জামায়াতে ইসলামী দীর্ঘদিন ধরে ইসলামি আদর্শের নামে রাজনীতি করলেও বাংলাদেশের জনমনে তাদের গ্রহণযোগ্যতা কখনোই স্থায়ীভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়নি। এর প্রধান কারণ তাদের ঐতিহাসিক দায় ১৯৭১ সালে স্বাধীনতার বিরোধিতা ও মানবতাবিরোধী অপরাধে সম্পৃক্ততার অভিযোগ। যদিও পরবর্তী প্রজন্মের অনেক নেতা এই অতীত থেকে সরে আসার চেষ্টা করেছেন, তবু সংগঠন হিসেবে জামায়াত কখনোই স্পষ্টভাবে সেই অতীতের ভুল স্বীকার বা পর্যালোচনা করেনি। ২০২৬ সালের নির্বাচনে তাদের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ এখানেই নিজেদের রাজনৈতিক ও নৈতিক অবস্থান স্পষ্ট করা।

বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক বাস্তবতা ১৯৪৭ বা ১৯৭১ সালের মতো নয়। আজকের বাংলাদেশ একটি স্বাধীন রাষ্ট্র, যার নাগরিকরা ধর্মের পাশাপাশি রাষ্ট্রীয় ন্যায়, অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও গণতন্ত্রের দাবিতে বেশি সচেতন। মানুষ এখন আর ধর্মীয় আবেগে রাজনীতি নির্ধারণ করে না; বরং তারা দেখে কে তাদের জীবনের উন্নতি ঘটাতে পারবে, কে দুর্নীতি রোধ করবে, কে নাগরিক অধিকার রক্ষা করবে। এই প্রেক্ষাপটে জামায়াতে ইসলামীর কাছে প্রশ্ন হলো তারা কি আদৌ নিজেদের ধর্মভিত্তিক পরিচয় ছাপিয়ে একটি প্রগতিশীল, গণতান্ত্রিক দল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে পারবে?

যদি তারা ২০২৬ সালের নির্বাচনে অংশ নিতে চায়, তবে প্রথমেই প্রয়োজন একটি স্পষ্ট মতাদর্শিক সংস্কার। ইসলামি রাজনীতির নামে কেবল প্রতীকী ধর্মীয় ভাষণ আর আবেগনির্ভর প্রচার দিয়ে জনগণকে আকৃষ্ট করা যাবে না। বাংলাদেশের সমাজ আজ বহুমাত্রিক, এখানে তরুণ প্রজন্মের অংশগ্রহণ সবচেয়ে বেশি। এই প্রজন্ম তথ্যপ্রযুক্তিতে দক্ষ, বিশ্বরাজনীতি বোঝে এবং সামাজিক ন্যায়বিচার নিয়ে সংবেদনশীল। তারা দেখতে চায় এমন একটি রাজনৈতিক দল, যারা ধর্মের মূল্যবোধকে মানবতার আলোকে অনুবাদ করতে পারে, যারা ইসলামি নীতিকে আধুনিক সমাজকল্যাণের দৃষ্টিকোণ থেকে ব্যাখ্যা করতে সক্ষম।

জামায়াতের জন্য এই পরিবর্তন সহজ নয়। কারণ তাদের সংগঠনের কাঠামো বহু বছর ধরে একটি কঠোর আদর্শিক গণ্ডির মধ্যে পরিচালিত হয়েছে, যেখানে ভিন্নমত বা অভ্যন্তরীণ সমালোচনার খুব বেশি সুযোগ ছিল না। ফলে নতুন প্রজন্মের নেতা তৈরি হলেও তারা পুরোনো চিন্তাধারার বাইরে যেতে পারেনি। ২০২৬ সালের নির্বাচনের আগে যদি জামায়াত সত্যিকার অর্থে জনগণের আস্থা পুনরুদ্ধার করতে চায়, তাহলে তাদের নেতৃত্ব কাঠামো, ভাষা, ও রাজনৈতিক কৌশল সবকিছুতেই পরিবর্তন আনতে হবে।

প্রথমত দলকে অবশ্যই ১৯৭১ সালের অবস্থান নিয়ে একটি পরিষ্কার বক্তব্য দিতে হবে। অনেকেই মনে করেন, এই প্রশ্নে জামায়াত যদি একবার সাহসিকতার সঙ্গে আত্মসমালোচনা করত, তাহলে তাদের প্রতি জনমানুষের ক্ষোভ অনেকটাই প্রশমিত হতে পারত। কিন্তু এখনো তারা সেই রাজনৈতিক সাহস দেখাতে পারেনি। স্বাধীনতাযুদ্ধের ইতিহাস বাংলাদেশের জাতীয় আত্মপরিচয়ের অবিচ্ছেদ্য অংশ এবং এই সত্যকে অস্বীকার করা মানে জনগণের চেতনার সঙ্গে সংঘাত তৈরি করা।

দ্বিতীয়ত জামায়াতকে বুঝতে হবে বাংলাদেশে ইসলামপন্থি রাজনীতি একধরনের পুনর্গঠন পর্যায়ে রয়েছে। হেফাজতে ইসলাম, বিভিন্ন ছোট ইসলামি দল এবং ধর্মভিত্তিক সিভিল সোসাইটির উত্থান প্রমাণ করে যে ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক চিন্তা পুরোপুরি বিলুপ্ত হয়নি, তবে এর ধরন পরিবর্তিত হয়েছে। এখন ইসলামকে রাজনীতির হাতিয়ার নয়, বরং নৈতিকতা ও সামাজিক ন্যায়বিচারের অনুপ্রেরণা হিসেবে উপস্থাপন করাই যুগোপযোগী। জামায়াত যদি এই দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণ করতে পারে, তাহলে তারা হয়তো নতুন করে প্রাসঙ্গিকতা খুঁজে পাবে।

তৃতীয়ত জামায়াতের সামনে একটি বাস্তব রাজনৈতিক সুযোগ রয়েছে। বাংলাদেশের প্রধান দুই দলের একটি আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ। বিএনপির সামনেও রয়েছে নানা চ্যালেঞ্জ।

তবে এই সুযোগ গ্রহণের আগে জামায়াতকে নিজেদের ইতিহাসের দায় মুছে ফেলার পথ তৈরি করতে হবে। বাংলাদেশের রাজনীতিতে ক্ষমতার সমীকরণ বদলাতে পারে, কিন্তু ইতিহাসের বিচার থেকে কেউ পালাতে পারে না। আজকের তরুণ ভোটাররা একাত্তরের প্রজন্ম নয়, কিন্তু তারা ইতিহাস জানে এবং তারা অতীতের অন্যায় ভুলে যায়নি। তাই জামায়াত যদি সত্যিকার অর্থে জনমুখী রাজনীতি করতে চায়, তবে তাদের প্রথম কাজ হওয়া উচিত একটি নতুন রাজনৈতিক নৈতিকতা প্রতিষ্ঠা করা।

জামায়াতে ইসলামীর আদর্শিক মূলে রয়েছে ‘ইসলামি সমাজব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা’র ধারণা। কিন্তু এই ধারণাকে যদি তারা গণতন্ত্র, মানবাধিকার ও আধুনিক রাষ্ট্রের সঙ্গে সাংঘর্ষিকভাবে উপস্থাপন করে, তাহলে তা কার্যকর রাজনীতির ক্ষেত্র তৈরি করতে পারবে না। ইসলাম কখনোই অন্যায়, নিপীড়ন বা স্বৈরাচারকে সমর্থন করে না এই মৌলিক সত্যকে কেন্দ্র করে জামায়াত যদি নিজেদের রাজনৈতিক তত্ত্ব নতুনভাবে ব্যাখ্যা করে, তবে তারা নতুন প্রজন্মের কাছে প্রাসঙ্গিক হতে পারে।

একই সঙ্গে দলটির প্রয়োজন নারী ও সংখ্যালঘু প্রশ্নে আধুনিক দৃষ্টিভঙ্গি। বাংলাদেশের সমাজে নারীর ভূমিকা এখন অর্থনীতি ও প্রশাসন উভয় ক্ষেত্রেই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু জামায়াতের পূর্ববর্তী অবস্থান নারী নেতৃত্ব ও নারী অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে ছিল রক্ষণশীল ও সীমাবদ্ধ। এই মনোভাব যদি অপরিবর্তিত থাকে, তবে তারা সমাজের অর্ধেক জনগণকে নিজেদের থেকে দূরে রাখবে। একইভাবে সংখ্যালঘুদের প্রতি সহনশীলতা, নাগরিক অধিকার ও ধর্মীয় স্বাধীনতা নিশ্চিত করার বিষয়ে তাদের সুস্পষ্ট নীতি থাকা প্রয়োজন।

অন্যদিকে রাজনৈতিক কৌশলের দিক থেকেও জামায়াতের উচিত বাস্তববাদী হওয়া। বাংলাদেশে রাজনীতি এখন আর শুধু আদর্শের লড়াই নয়, বরং সাংগঠনিক দক্ষতা, গণসংযোগ ও গণমাধ্যমব্যবস্থার ওপর নির্ভরশীল। জামায়াতের সংগঠনমূলক শক্তি অতীতে ছিল তাদের প্রধান সম্পদ, কিন্তু দীর্ঘদিন নিষিদ্ধ ও সীমাবদ্ধ থাকার কারণে সেই শক্তি দুর্বল হয়েছে। তাই তাদের নতুন করে সাংগঠনিক পুনর্গঠন করতে হবে বিশেষ করে তরুণদের আকৃষ্ট করার মাধ্যমে।

২০২৬ সালের নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক মাঠ ইতিমধ্যে উত্তপ্ত হতে শুরু করেছে। জামায়াতের আমির ১৯৪৭ সালের পর দল কোনো অপরাধ করলে ক্ষমা চেয়েছেন কিন্তু একাত্তরের গণহত্যার বিষয়টি এড়িয়ে গেছেন। যা নিয়ে দেশজুড়ে চলছে সমালোচনা। এই প্রেক্ষাপটে জামায়াত যদি একাত্তরের অপরাধের জন্য ক্ষমা চেয়ে নিজেদের নতুনভাবে উপস্থাপন করতে পারে একটি দায়িত্বশীল, নৈতিক ও সংস্কারবাদী রাজনৈতিক শক্তি হিসেবে তাহলে তারা হয়তো জন আস্থা পুনরুদ্ধার করতে পারবে। তবে সেটি হবে না ধর্মীয় আবেগের ওপর ভিত্তি করে, বরং বাস্তববাদী রাজনৈতিক কর্মসূচি, সামাজিক ন্যায়বিচারের অঙ্গীকার ও অতীতের আত্মসমালোচনার সাহসের মাধ্যমে।

১৯৪৭ সালে ধর্মের নামে রাজনীতি মানুষকে বিভক্ত করেছিল, আর ১৯৭১ সালে মানবমুক্তির সংগ্রাম মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করেছিল। আজ ২০২৬-এর প্রাক্কালে বাংলাদেশ সেই ঐক্যের চেতনাকেই ধরে রাখতে চায়। জামায়াতে ইসলামীর সামনে তাই দুটি পথ খোলা একটি পুরোনো পথ, যেখানে তারা ইতিহাসের ভারে নত হয়ে প্রান্তিক হয়ে পড়বে; আরেকটি নতুন পথ, যেখানে আত্মসমালোচনার মধ্য দিয়ে তারা সত্যিকার অর্থে জনগণের আস্থা পুনর্নির্মাণ করতে পারবে। যে পথ তারা বেছে নেবে, সেটিই নির্ধারণ করবে তাদের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ। ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি নয়, এখন সময় আত্মসমালোচনা ও পুনর্জাগরণের। ২০২৬ সালের নির্বাচনে জামায়াতে ইসলামী যদি সত্যিই নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করতে পারে স্বাধীনতার চেতনা, গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ও ইসলামি ন্যায়নীতির সংমিশ্রণে তাহলে বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটি নতুন অধ্যায় শুরু হতে পারে। আর যদি তারা সেই সাহস না দেখায়, তবে ইতিহাস আবারও প্রমাণ করবে যে দল নিজ অতীতের মুখোমুখি হতে পারে না, সে ভবিষ্যতের দাবিও রাখতে পারে না।

লেখক : সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বেসরকারি ব্যাংকিং আর্থিক অপরাধ বিশেষজ্ঞ

এই বিভাগের আরও খবর
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক
ইউক্রেন যুদ্ধ
ইউক্রেন যুদ্ধ
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সর্বশেষ খবর
মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ
মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুদানে আরএসএফ’র বর্বরতার নিন্দা জানালো ইইউ
সুদানে আরএসএফ’র বর্বরতার নিন্দা জানালো ইইউ

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা
স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ধর্ম অবমাননার অভিযোগে ঢাবি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
ধর্ম অবমাননার অভিযোগে ঢাবি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‌‘রাজনীতিতে বৈষম্য দূর করে উন্নত দেশ গঠন করা সম্ভব’
‌‘রাজনীতিতে বৈষম্য দূর করে উন্নত দেশ গঠন করা সম্ভব’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ৭ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
টেকনাফে ৭ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২.১৫ বিলিয়ন ডলার
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২.১৫ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিরাজগঞ্জে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
সিরাজগঞ্জে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের
রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের
এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্তুগালের প্রবাসী বাংলাদেশি খুন
পর্তুগালের প্রবাসী বাংলাদেশি খুন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ভোট পাওয়ার জন্য মোদি নাচতেও পারেন: রাহুল গান্ধী
ভোট পাওয়ার জন্য মোদি নাচতেও পারেন: রাহুল গান্ধী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার
কুমিল্লায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ
৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে কর্মবিরতি
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে কর্মবিরতি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুরে ঐতিহ্যবাহী মেলায় মানুষের ঢল
দিনাজপুরে ঐতিহ্যবাহী মেলায় মানুষের ঢল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চব্বিশের তরুণরা একাত্তরের শহীদদের উত্তরসূরি : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
চব্বিশের তরুণরা একাত্তরের শহীদদের উত্তরসূরি : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোশ্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচার রোধে দুই সেল গঠনের চিন্তা
সোশ্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচার রোধে দুই সেল গঠনের চিন্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কু‌ড়িগ্রামে গৃহবধূ নি‌খোঁজ, উদ্ধারে কাজ কর‌ছে ফায়ার সা‌র্ভিস
কু‌ড়িগ্রামে গৃহবধূ নি‌খোঁজ, উদ্ধারে কাজ কর‌ছে ফায়ার সা‌র্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝালকাঠিতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
ঝালকাঠিতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৪৩২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৪৩২

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পঞ্চগড়ে গ্রাম আদালত কার্যক্রম বিষয়ে মতবিনিময়
পঞ্চগড়ে গ্রাম আদালত কার্যক্রম বিষয়ে মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ বছর পর মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন বিএনপি-জামায়াতের ৪৭ নেতাকর্মী
১০ বছর পর মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন বিএনপি-জামায়াতের ৪৭ নেতাকর্মী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক মুক্ত সমাজ ব্যবস্থা চালু করতে না পারলে পিছিয়ে যাব : এ্যানি
মাদক মুক্ত সমাজ ব্যবস্থা চালু করতে না পারলে পিছিয়ে যাব : এ্যানি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার পারমাণবিক সুপার টর্পেডোর পরীক্ষা চালালো রাশিয়া
এবার পারমাণবিক সুপার টর্পেডোর পরীক্ষা চালালো রাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিকটক প্রতিনিধিদের সঙ্গে সিইসির বৈঠকে ‘অপপ্রচার’ ঠেকাতে আলোচনা
টিকটক প্রতিনিধিদের সঙ্গে সিইসির বৈঠকে ‘অপপ্রচার’ ঠেকাতে আলোচনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ল’ রিপোর্টার্স ফোরামের সদস্যদের জন্য ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
ল’ রিপোর্টার্স ফোরামের সদস্যদের জন্য ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই মাথাওয়ালা শিশুর জন্ম
দুই মাথাওয়ালা শিশুর জন্ম

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬ আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির
৬ আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাকসু নির্বাচনের দাবিতে তিন শিক্ষার্থী অনশনে
বাকসু নির্বাচনের দাবিতে তিন শিক্ষার্থী অনশনে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান
যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা
চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের
জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে
৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট
বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক
বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি
অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের
সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি
মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!
১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান
১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল
সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ
পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন
কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও
স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম
খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ
বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতালে ভর্তি হাসান মাসুদ
হাসপাতালে ভর্তি হাসান মাসুদ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’

নগর জীবন

এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে যাবেন নতুন ডিসি
মাঠে যাবেন নতুন ডিসি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন

নগর জীবন

স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক
স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ

নগর জীবন

শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর
শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের

প্রথম পৃষ্ঠা

বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে
বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু
ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি
বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি

নগর জীবন

হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি
হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

খবর

সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে
সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ
ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমান শাহর ১২ নায়িকা
সালমান শাহর ১২ নায়িকা

শোবিজ

লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ
লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশিসহ ৪৫ হাজার গ্রিনকার্ডধারীকে বহিষ্কারের নোটিস
বাংলাদেশিসহ ৪৫ হাজার গ্রিনকার্ডধারীকে বহিষ্কারের নোটিস

পেছনের পৃষ্ঠা

এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না
এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না

নগর জীবন

তোয়ালে কথন
তোয়ালে কথন

রকমারি লাইফ স্টাইল

ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন
ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

নগর জীবন

‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি
‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি

শোবিজ

সংস্কারের বিপক্ষের কারও সঙ্গে জোট করবে না এনসিপি
সংস্কারের বিপক্ষের কারও সঙ্গে জোট করবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে
চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে

নগর জীবন