শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১২ আগস্ট, ২০২৫

আপনা মাঝে শক্তি ধর

ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
আপনা মাঝে শক্তি ধর

অকৃতজ্ঞ, অসতর্ক সমাজ ও সময়ের এগিয়ে চলায় পিছিয়ে পড়ছে মানবতা, মূল্যবোধ এবং আদর্শিক অবস্থান। সবার। শুধু ডোনাল্ড ট্রাম্প, বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এবং আলী খামেনিরা নন, নন ভøাদিমির পুতিন কিংবা জেলেনস্কি, বাংলাদেশের অত্যন্ত প্রত্যন্ত অঞ্চলের একজন সাধারণ মানুষ মুকুল ব্যাপারীও। মুকুলের বার্থ সার্টিফিকেট নেই, এনআইডিতে বাবা-মায়ের নামের বানান ভুল, তার দুস্থ ভাতার পুরো টাকা সে পায় না। এবার মাত্র ৫০ টাকা বেড়েছে। তার অতিসামান্য জমিজমাও চালাকেরা চেটেপুটে খেয়ে ফেলেছে। ইসরায়েলের সুরক্ষিত শহরে ইরানের মিসাইল কখন কীভাবে আঘাত হানে মুকুল তার কোনো খবর রাখে না। তবে তার দেশ ও সংসারে মতানৈক্যের মিসাইলের আঘাতের খবর হয় যখন-তখন। প্রচারসর্বস্ব জিডিপি পরিসংখ্যান মতে, বাংলাদেশের মানুষের মাথাপিছু আয় যখন ২ হাজার ৮০০ মার্কিন ডলার, মুকুলের তখন বাজারসদাই করারই পয়সা পকেটে থাকে না।

মুকুলের পূর্বপুরুষেরা ছিল মস্ত ধনী, ব্যাপারীদের হাতে তখন অনেক টাকা। ভৈরবে বড় বজরা নৌকায় সওদাপাতি নিয়ে চাঁদপুরে ফেরি করত তার দাদা মফিজ ব্যাপারী।। মফিজ ব্যাপারীর সুন্দরী বউ চার পোলা জন্ম দেওয়ার পর যেদিন সাপে কাটল, সেদিন থেকে ব্যাপারীদের দুর্দিনের শুরু। আজ এটা যায় কাল সেটা- এভাবে সত্তরের বড় ঝড়ে ব্যাপারীর বজরা ডুবে যায় মেঘনার বুকে ভরা জোয়ারের সময়। পুঁজিপাতি সব শেষ। মুকুলের বাপ শফিক ব্যাপারীর বয়স তখন চল্লিশের কাছাকাছি। সে সময় দেশে বাধে বেজায় গোলযোগ। যুদ্ধের পর শফিক ব্যাপারী মারা গেলে ছোট তিন ভাইকে নিয়ে মুকুল সংসারের হাল ধরে। তার লেখাপড়ার সুযোগ শেষ। সেই  বড় কঠিনকালে  ছোট ভাই সাদিক হারিয়েই গেল আরেক গন্ডগোলের বছর। ১৫ বছর পর পর পট পরিবর্তনের সুযোগ শুরু হয় তার দেশে। কে ঠিক কে বেঠিক সেটি ঠিক করতে করতে সময় যেমন বেড়েছে মুকুল ব্যাপারীর কপাল ক্রমশ তত পুড়েছে।মার্কিন ডলার

ব্রিটিশ আঁতেল আমলা উইলিয়াম হান্টার যেমন লিখেছিলেন, কীভাবে মাত্র ১০০ বছরের ব্যবধানে ভারতবর্ষে মুসলমান সমাজ ও সম্প্রদায় রাজসিক অবস্থান থেকে গরিবি হালতে চলে যায়। অমর্ত্য সেন প্রমুখেরা দেখিয়েছেন কীভাবে সম্পদ ও কৃষি-বাণিজ্য বৈভবের বাংলা অঞ্চল মনুষ্যসৃষ্ট দুর্ভিক্ষের কবলে পতিত হয়েছে, যারা এখন শুধু অদক্ষ শ্রমিক হয়ে বিদেশে গিয়ে স্বদেশে সর্বভুক অর্থনীতির জন্য রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছে। মুকুল ব্যাপারী দেখছে তার চোখের সামনে কীভাবে ধনী আরও ধনী হয়েছে এবং গরিব আরও গরিব। মুকুলের সমাজ ও অর্থনীতিতে গরিবেরা রাঁধে-বাড়ে আর বড় লোকেরা তা খেয়ে সাবাড় করে। গরিবেরা সুদ ঘুষ দিয়ে ধনীদের সম্পদ বাড়ায়, সেই সম্পদ ধনীরা বিদেশে পাচার করে, দেশের টাকা বিদেশে বিনিয়োগ হয়, সেখানে কর্মসৃজন হয়, তাদের উৎপাদন বাড়ে। দেশে অদক্ষ ও অপুষ্টিতে ভোগা শ্রমিকের বেকারত্ব বাড়ে।  শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে বিনিয়োগ যেমন মানসম্মত শিক্ষাব্যবস্থা ও পদ্ধতিকে উন্নততর করার জন্য নয়, তেমন স্বাস্থ্যসেবাকে আমজনতার দোরগোড়ায় পৌঁছানোর পরিবর্তে নগর ও ক্লিনিকের ভাগাড়ে নিয়ে তো যাচ্ছেই, উন্নত চিকিৎসা ও সুশিক্ষার জন্য বিদেশে অর্থ পাচার চলছেই। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে নামতে গিয়ে সেই যে পাঠবিমুখ রয়ে যাচ্ছে টগবগে তাজা তরুণেরা, তারা বিনা পরীক্ষায় পাস করতে চাচ্ছে। বেকারত্বের অভিশাপ থেকে মুক্তি পাওয়ার অন্যতম হাতিয়ার যেখানে গুণগতমানসম্পন্ন শিক্ষা লাভ, দক্ষতা অর্জন, সেখানে নিজেরা নিজেদের বঞ্চনা-বৈষম্যের শিকার হচ্ছে, দেশের চাকরির বাজার বিদেশিদের হাতে চলে যাচ্ছে। লাখ লাখ বেকারের কর্মসংস্থান না করে দেশের টাকা বিদেশে বিনিয়োগ করে সে দেশের ধনীর ক্লাবে নাম লেখানোর তৃপ্তি অনেকের চোখমুখে। সেই টাকা দেশে ফেরত আনার কোশেশে বাদ সাধছে লুট করা টাকায় আইনের আশ্রয় চেয়ে, তাদের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠায়। চোরকে চোর বলা যাবে না, তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত করা যাবে না।

অসম্ভব বেআইনি কাজ করে এখন আইনের আশ্রয় নেওয়ার ধুম পড়ে যাচ্ছে। মৌলিক অধিকার হরণকারীরা মৌলিক অধিকার লাভের জিকির তুলছে। যারা বিচ্যুত করেছে মানবাধিকার, ন্যায়নীতিনির্ভরতা থেকে তাদের সমর্থনে অন্তর্ভুক্তির বয়ান আওড়াচ্ছে সবখানে ও ক্ষেত্রে, ঘাপটি মেরে বসে আছে অন্তর্ঘাত সৃষ্টির পরিকল্পনা নিয়ে। আপনা মাঝে শক্তি সঞ্চয় করা ছাড়া মুকুল ব্যাপারীদের উপায় নেই। কেননা  এ মুহূর্তে মূক, অন্ধ ও বধির হয়েও তাদের অন্তর্চোখে এটা দেখতে হচ্ছে বা হবে কেন এবং কীভাবে (১) সর্বত্র দুর্নীতির সুগার বাড়িয়ে গোটা সমাজকে ডায়াবেটিসের রোগী বানানো হয়েছে, (২) শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দেশ ও জাতিকে মেধাশূন্য বোকার স্বর্গে বসবাসের ব্যবস্থা করা হয়েছে, (৩) রাজনীতি ও ক্ষমতার মসনদকে নতুন নতুুন শর্তে ও সাবুদে বন্দোবস্ত দেওয়া-নেওয়ার মহড়া বেগবান করা হচ্ছে, (৪) স্বাস্থ্যসেবা খাতকে নিজ ঘরে হাতুড়েনির্ভর ও পক্ষাঘাতগ্রস্ত করে বিদেশে ব্যয় বাড়ানো হয়েছে, (৫) আন্দোলন তথা তীব্র প্রতিবাদের পথ ও পন্থাকে পঙ্কিলতার ছাপছোপ লাগিয়ে দীর্ঘ মেয়াদে নিরুৎসাহ করার চল চালু হচ্ছে, (৬) অন্তর্ভুক্তির নামে বিচুুতিই বাড়ছে, (৭) সততা, দক্ষতা ও জনসেবা এবং আত্মমর্যাদাবোধ বিকাশের পথ রুদ্ধ করার ষড়যন্ত্র জ্যামিতিক হারে বাড়ানো হচ্ছে, (৮) সিন্ডিকেট ষড়যন্ত্র তৈরিতে শক্তিমত্তা দেখানোতে পিছিয়ে নেই, (৯) রক্ষক অতিমাত্রায় ভক্ষকে পরিণত হচ্ছে, (১০) নিরাপত্তাবিধায়ক নিজেই হুমকি হয়ে দাঁড়াচ্ছে সর্বজনীন নিরাপত্তার দোহাই দিয়ে। মুকুল মনে মনে ভাবে আদি পিতা-মাতাকে স্বর্গচ্যুতি ঘটানোয় শয়তান ষড়যন্ত্রের যে বীজ বপন করেছিল তা যেন সর্বত্র সর্বব্যাপী হিসেবে বিদ্যমান। এটা যেন প্রকৃতির অমোঘ বিধান যে- ষড়যন্ত্র চলছে চলবে, একইভাবে একই সময় সুশাসনের সন্ধানে, বৈষম্যবিহীন বাংলাদেশের সপক্ষে জনতার সংগ্রামও চলছে চলবে। মুকুল তার জীবনের গোধূলিবেলায় অস্থায়মান লগ্নে চোখে সর্ষে ফুল দেখছে। তবে তাতে বুঁদ হয়ে পড়ে থাকার অবকাশ নেই। আপনা মাঝে শক্তি ধরতে, নিজেরে জয় করার ব্রত নিয়ে জুলাই বিপ্লবের অনির্বাণ শিখা জ্বালানোর কাজে তাকে জয়ী হতেই হবে। শুধু রিহার্সাল নয়, প্রতিরোধের প্রতিশোধনের চেষ্টাও একই সমূলে বেগবান রাখার অনিবার্যতাকে কেউ অস্বীকার  করতে পারে না। শত শহীদের কাছে এ প্রতিজ্ঞা।

মুকুল যদিও দেশের রাজধানী থেকে ঢের দূরে অবস্থান করে, রাজধানীতে (যেখানে রাজা-বাদশাহ ও ঘসেটি বেগমদের  বিচরণ) ঘটে যাওয়া আন্দোলনের ঢেউ তার পর্ণকুটিরে কদাচিৎ পৌঁছানোয় ইদানীং মুকুলরা তার আঁচ অনুভব করতে শুরু করেছে। জুলাই ঘোষণা কেন এবং কী তার মর্তবা, জজবা মুকুলরা জানতে বা বুঝতে না পারলেও এটা উপলব্ধি করছে যে ব্যাপারটা বিষদ বোঝাপড়ার বাস্তবে পরিণত হতে চলেছে। কেননা ঘটনার কারণ ও কার্যকরণ (Cause and effect) একই সমতলে সংস্থাপিত না হলে বিপদ ও বিপত্তির সমূহ সম্ভাবনা থেকে যায়। মুকুল সেদিন শুনছিল চায়ের দোকানে মনু চাচা খবরের কাগজ পড়ে বোঝাচ্ছিলেন। চায়ের দোকানের সবাই কি এক ব্যাপারে শুনে বলাবলি করছিল তাই তো! তাই তো!

অর্থাৎ যে যার খবর তারা রাখে না, অথচ যা একটা মস্ত ব্যাপার হয়ে দাঁড়াচ্ছে সবার কাছে, তা যেন সবার মাথাব্যথার কারণ না হয়ে দাঁড়ায় তা দেখতে হবে। মুকুল ভাবে বারবার বড় ভুল করা সমীচীন হবে না জেনেও মাথার ওপর যারা থাকেন, তারা কেন সেই সমস্যার সাগরে ঝাঁপ দিয়ে থাকেন? দেশের লাখো কোটি টাকা বলা না কওয়া না, সরিয়ে নিয়ে গেল- তাদের ধরার কি কোনো পথ নেই? তাদের বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করানোটা  কি সত্যিই কঠিন? সাধারণ আমানতকারীরা কোথায় দাঁড়াবে? তাদের টাকা কেউ নিয়ে যাবে, তাদের রাষ্ট্র বা ব্যবস্থাপনা ধরতে না পারলে, একে অন্যকে দোষারোপ করতেই থাকবে? দোষারোপের দ্বারা আমানতকারীর অন্তত আসল টাকা উদ্ধারের প্রয়াস ঘেরাটোপে আটকে যাবে? দুর্নীতিই দুর্নীতির উৎস তা কেন বারবার প্রমাণিত হতে থাকবে?

লেখক : অনুচিন্তক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
ট্রাম্পের শান্তি প্রস্তাব
ট্রাম্পের শান্তি প্রস্তাব
শিশু অধিকার এবং ডিজিটাল শিশু
শিশু অধিকার এবং ডিজিটাল শিশু
বড়পীর আবদুুল কাদের জিলানী (রহ.)
বড়পীর আবদুুল কাদের জিলানী (রহ.)
বেঁচে থাকাই জিন্দাবাদ
বেঁচে থাকাই জিন্দাবাদ
ভাসানী মুজিব জিয়ার চোখে চীন
ভাসানী মুজিব জিয়ার চোখে চীন
আলেমদের কঠিন পরীক্ষা
আলেমদের কঠিন পরীক্ষা
হজ রোডম্যাপ
হজ রোডম্যাপ
খাগড়াছড়িতে হানাহানি
খাগড়াছড়িতে হানাহানি
বৃদ্ধাশ্রম ও আমরা
বৃদ্ধাশ্রম ও আমরা
পাহাড়ে শান্তি ফেরাতে হবে
পাহাড়ে শান্তি ফেরাতে হবে
নারী সংগঠন, দলছুট হওয়া কেন!
নারী সংগঠন, দলছুট হওয়া কেন!
সর্বশেষ খবর
এমবাপ্পের দুর্দান্ত হ্যাটট্রিকে কাইরাতকে উড়িয়ে দিল রিয়াল মাদ্রিদ
এমবাপ্পের দুর্দান্ত হ্যাটট্রিকে কাইরাতকে উড়িয়ে দিল রিয়াল মাদ্রিদ

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুবিন গর্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুরে যাচ্ছেন আসামের বিশেষ তদন্তকারী দল
জুবিন গর্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুরে যাচ্ছেন আসামের বিশেষ তদন্তকারী দল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সোনারগাঁয়ে অভিযান, ৫২৬ কেজি নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ
সোনারগাঁয়ে অভিযান, ৫২৬ কেজি নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে স্থায়ীভাবে বসবাসের যোগ্যতাগুলো বলে দিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
ব্রিটেনে স্থায়ীভাবে বসবাসের যোগ্যতাগুলো বলে দিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গোৎসবকে কেন্দ্র করে ফ্যাসিবাদের দোসররা ষড়যন্ত্র করতে পারে : শামা ওবায়েদ
দুর্গোৎসবকে কেন্দ্র করে ফ্যাসিবাদের দোসররা ষড়যন্ত্র করতে পারে : শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোহিঙ্গা গ্রাম ধ্বংস করে সামরিক ঘাঁটি বানাল মিয়ানমার সেনারা
রোহিঙ্গা গ্রাম ধ্বংস করে সামরিক ঘাঁটি বানাল মিয়ানমার সেনারা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে নদীতে মিলল দুর্নীতি নিয়ে প্রতিবেদন করা সাংবাদিকের লাশ
ভারতে নদীতে মিলল দুর্নীতি নিয়ে প্রতিবেদন করা সাংবাদিকের লাশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চরফ্যাশন জামায়াতের ৪৫ নেতাকর্মী যোগ দিলেন বিএনপিতে
চরফ্যাশন জামায়াতের ৪৫ নেতাকর্মী যোগ দিলেন বিএনপিতে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিক কল্যাণ তহবিলে প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের অনুদান
শ্রমিক কল্যাণ তহবিলে প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের অনুদান

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আফগানিস্তানে ইন্টারনেট বন্ধে ফ্লাইট, হাসপাতাল, অফিস অচল
আফগানিস্তানে ইন্টারনেট বন্ধে ফ্লাইট, হাসপাতাল, অফিস অচল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফাঁসির আসামিদের কক্ষে’ ইমরান খান: পরিবার-সমর্থকদের শঙ্কা
‘ফাঁসির আসামিদের কক্ষে’ ইমরান খান: পরিবার-সমর্থকদের শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ফের জেলে অপহরণ, ১৪ জনকে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি
বঙ্গোপসাগরে ফের জেলে অপহরণ, ১৪ জনকে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রোহিঙ্গা সংকটের স্থায়ী সমাধানে ড. ইউনূসের ৭ দফা সুপারিশ
রোহিঙ্গা সংকটের স্থায়ী সমাধানে ড. ইউনূসের ৭ দফা সুপারিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হত্যার পর বেবি টেক্সি ছিনতাই: ১৯ বছর পর তিন আসামির যাবজ্জীবন
হত্যার পর বেবি টেক্সি ছিনতাই: ১৯ বছর পর তিন আসামির যাবজ্জীবন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআইভিত্তিক ও আরও উন্নত শিংহে ইন্টেলিজেন্ট নেটওয়ার্ক উন্মোচন করল হুয়াওয়ে
এআইভিত্তিক ও আরও উন্নত শিংহে ইন্টেলিজেন্ট নেটওয়ার্ক উন্মোচন করল হুয়াওয়ে

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

চট্টগ্রামে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
চট্টগ্রামে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পূজামণ্ডপ পরিদর্শনে মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা
চট্টগ্রামে পূজামণ্ডপ পরিদর্শনে মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রেকর্ড জয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়াল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
রেকর্ড জয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়াল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিপাইনে শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামির শঙ্কা
ফিলিপাইনে শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামির শঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুরে দুর্গাপূজায় তারেক রহমানের পক্ষে উপহার বিতরণ
শ্রীপুরে দুর্গাপূজায় তারেক রহমানের পক্ষে উপহার বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দলে ফিরলেন ৪২ বছর বয়সি স্কটিশ গোলকিপার
দলে ফিরলেন ৪২ বছর বয়সি স্কটিশ গোলকিপার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের পরিকল্পনার প্রেক্ষিতে গাজায় সহায়তা বাড়াতে প্রস্তুত জাতিসংঘ
ট্রাম্পের পরিকল্পনার প্রেক্ষিতে গাজায় সহায়তা বাড়াতে প্রস্তুত জাতিসংঘ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আপনার আশপাশ থেকে আওয়ামী লীগের লোক সরান, সারজিসকে যুবদল নেতা
আপনার আশপাশ থেকে আওয়ামী লীগের লোক সরান, সারজিসকে যুবদল নেতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ফ্রিজ মিস্ত্রির মৃত্যু
নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ফ্রিজ মিস্ত্রির মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরুণ ধাওয়ানের গাড়ি ধাক্কায় পথচারী আহত
বরুণ ধাওয়ানের গাড়ি ধাক্কায় পথচারী আহত

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
খালেদা জিয়ার সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্যালসিয়ামের অভাব পূরণ করবে যে খাবার
ক্যালসিয়ামের অভাব পূরণ করবে যে খাবার

৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বগুড়ায় পিকআপের ধাক্কায় প্রাণ গেল মা-মেয়ের
বগুড়ায় পিকআপের ধাক্কায় প্রাণ গেল মা-মেয়ের

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ছুটিতে চলছে ‘বিশেষ ট্রেন’
টানা ছুটিতে চলছে ‘বিশেষ ট্রেন’

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের প্রধানমন্ত্রীর কাছে ক্ষমা চাইলেন নেতানিয়াহু
কাতারের প্রধানমন্ত্রীর কাছে ক্ষমা চাইলেন নেতানিয়াহু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেলিযোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছে আফগানিস্তান
টেলিযোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছে আফগানিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হতে চাইছেন ট্রাম্প!
গাজার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হতে চাইছেন ট্রাম্প!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশের জার্সিতে আর নয়’—সাকিবকে নিয়ে কড়া অবস্থান ক্রীড়া উপদেষ্টার
‘বাংলাদেশের জার্সিতে আর নয়’—সাকিবকে নিয়ে কড়া অবস্থান ক্রীড়া উপদেষ্টার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেন-জি বিক্ষোভের মুখে আরেক দেশের সরকার পতন
জেন-জি বিক্ষোভের মুখে আরেক দেশের সরকার পতন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে দেওয়া হবে না, ঘোষণা নেতানিয়াহুর
ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে দেওয়া হবে না, ঘোষণা নেতানিয়াহুর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাসপোর্ট ফেরত পাচ্ছেন না মেঘনা আলম
পাসপোর্ট ফেরত পাচ্ছেন না মেঘনা আলম

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশীয় প্রযুক্তির ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
দেশীয় প্রযুক্তির ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
রবিবার আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রধান ও সহকারী প্রধান শিক্ষক পদেও নিয়োগের ক্ষমতা হারাচ্ছে ম্যানেজিং কমিটি
প্রধান ও সহকারী প্রধান শিক্ষক পদেও নিয়োগের ক্ষমতা হারাচ্ছে ম্যানেজিং কমিটি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরে লঘুচাপের আভাস, দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
সাগরে লঘুচাপের আভাস, দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন হামলা হলে জরুরি অবস্থা জারি করতে প্রস্তুত মাদুরো : ভেনেজুয়েলা
মার্কিন হামলা হলে জরুরি অবস্থা জারি করতে প্রস্তুত মাদুরো : ভেনেজুয়েলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেধাভিত্তিক সমাজ চাইলে মতিউর ও বেনজীরদের সংখ্যা বাড়বে : জাবি উপাচার্য
মেধাভিত্তিক সমাজ চাইলে মতিউর ও বেনজীরদের সংখ্যা বাড়বে : জাবি উপাচার্য

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উইন্ডিজকে গুঁড়িয়ে নেপালের ঐতিহাসিক সিরিজ জয়
উইন্ডিজকে গুঁড়িয়ে নেপালের ঐতিহাসিক সিরিজ জয়

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষমা চেয়ে বিপদে নেতানিয়াহু
ক্ষমা চেয়ে বিপদে নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অত্যাধুনিক রুশ ‘অ্যাটাক হেলিকপ্টার’ ভূপাতিত করার দাবি ইউক্রেনের
অত্যাধুনিক রুশ ‘অ্যাটাক হেলিকপ্টার’ ভূপাতিত করার দাবি ইউক্রেনের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আপনার আশপাশ থেকে আওয়ামী লীগের লোক সরান, সারজিসকে যুবদল নেতা
আপনার আশপাশ থেকে আওয়ামী লীগের লোক সরান, সারজিসকে যুবদল নেতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের ভিত্তিতে রাজনীতিতে বিভাজন চায় না বিএনপি : সালাহউদ্দিন
ধর্মের ভিত্তিতে রাজনীতিতে বিভাজন চায় না বিএনপি : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজ প্যাকেজ ঘোষণা
বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজ প্যাকেজ ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পাঁচ ব্যাংকের একীভূত ‘ইউনাইটেড ইসলামী’ ব্যাংকের অফিসের অনুমোদন
পাঁচ ব্যাংকের একীভূত ‘ইউনাইটেড ইসলামী’ ব্যাংকের অফিসের অনুমোদন

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
জামায়াতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বুধবার থেকে চারদিনের ছুটিতে ব্যাংক ও পুঁজিবাজার
বুধবার থেকে চারদিনের ছুটিতে ব্যাংক ও পুঁজিবাজার

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যেসব কারণে ভেস্তে যেতে পারে ট্রাম্পের ‘গাজা শান্তি প্রস্তাব’
যেসব কারণে ভেস্তে যেতে পারে ট্রাম্পের ‘গাজা শান্তি প্রস্তাব’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় ভয়াবহ মানবপাচার
মালয়েশিয়ায় ভয়াবহ মানবপাচার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন ‘আগ্রাসনের’ হুমকি, জরুরি অবস্থা জারি করতে প্রস্তুত ভেনেজুয়েলা
মার্কিন ‘আগ্রাসনের’ হুমকি, জরুরি অবস্থা জারি করতে প্রস্তুত ভেনেজুয়েলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির বিরুদ্ধে অদৃশ্য ফ্যাসিবাদ চক্র ষড়যন্ত্র করছে : টুকু
বিএনপির বিরুদ্ধে অদৃশ্য ফ্যাসিবাদ চক্র ষড়যন্ত্র করছে : টুকু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প ঘোষিত ২০ দফা পরিকল্পনায় যা আছে
গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প ঘোষিত ২০ দফা পরিকল্পনায় যা আছে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি বন্দিদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে চায় ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি বন্দিদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে চায় ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ শেষ হওয়ার এক বছরের মধ্যে গাজায় নির্বাচন: মাহমুদ আব্বাস
যুদ্ধ শেষ হওয়ার এক বছরের মধ্যে গাজায় নির্বাচন: মাহমুদ আব্বাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ সেপ্টেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঘটনা এক স্থানে মামলা আরেক স্থানে
ঘটনা এক স্থানে মামলা আরেক স্থানে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেড় শ বছরের সম্প্রীতির বন্ধন ফেনীতে
দেড় শ বছরের সম্প্রীতির বন্ধন ফেনীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশের দাম কেন লাগামহীন
ইলিশের দাম কেন লাগামহীন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

কাউনিয়ার তেজপাতা যাচ্ছে ২১ দেশে
কাউনিয়ার তেজপাতা যাচ্ছে ২১ দেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রলারের নিচে ঝুলে শট দেন
ট্রলারের নিচে ঝুলে শট দেন

শোবিজ

জিটুজির আওতায় চাল আমদানি করবে সরকার
জিটুজির আওতায় চাল আমদানি করবে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

শেষ দিনগুলো কাটছে আতঙ্ক-অবহেলায়
শেষ দিনগুলো কাটছে আতঙ্ক-অবহেলায়

পেছনের পৃষ্ঠা

পাকিস্তান শ্রীলঙ্কাকে হারানোর স্বপ্ন নিগারদের
পাকিস্তান শ্রীলঙ্কাকে হারানোর স্বপ্ন নিগারদের

মাঠে ময়দানে

ভিন্ন লুকে নোরা...
ভিন্ন লুকে নোরা...

শোবিজ

নেপালের সিরিজ জয়ের ইতিহাস
নেপালের সিরিজ জয়ের ইতিহাস

মাঠে ময়দানে

জয়ে শুরু ভারতের
জয়ে শুরু ভারতের

মাঠে ময়দানে

ঢালাওভাবে ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ করা ঠিক হবে না
ঢালাওভাবে ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ করা ঠিক হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানী মুজিব জিয়ার চোখে চীন
ভাসানী মুজিব জিয়ার চোখে চীন

সম্পাদকীয়

বেঁচে থাকাই জিন্দাবাদ
বেঁচে থাকাই জিন্দাবাদ

সম্পাদকীয়

আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির আরও অবনতি
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির আরও অবনতি

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াতসহ পাঁচ দলের নতুন কর্মসূচি
জামায়াতসহ পাঁচ দলের নতুন কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু আন্তর্জাতিক মহল নির্বাচন চায় না : প্রধান উপদেষ্টা
কিছু আন্তর্জাতিক মহল নির্বাচন চায় না : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপিসহ দুই দল নিবন্ধন পাচ্ছে
এনসিপিসহ দুই দল নিবন্ধন পাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর নিয়ে দেশ অস্থিতিশীল
পিআর নিয়ে দেশ অস্থিতিশীল

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় শান্তি ফেরাতে ট্রাম্পের রূপরেখা
গাজায় শান্তি ফেরাতে ট্রাম্পের রূপরেখা

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যাকাণ্ড ৪১ জেলার ৪৩৮ স্থানে
হত্যাকাণ্ড ৪১ জেলার ৪৩৮ স্থানে

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনই থামাতে পারে ইউক্রেন যুদ্ধ
চীনই থামাতে পারে ইউক্রেন যুদ্ধ

পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত আমির-আর্জেন্টিনা রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
জামায়াত আমির-আর্জেন্টিনা রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাভাবিক হচ্ছে খাগড়াছড়ি, তদন্ত কমিটি গঠন
স্বাভাবিক হচ্ছে খাগড়াছড়ি, তদন্ত কমিটি গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাসংকট নিয়ে সাত প্রস্তাব ড. ইউনূসের
রোহিঙ্গাসংকট নিয়ে সাত প্রস্তাব ড. ইউনূসের

প্রথম পৃষ্ঠা

মিথ্যা তথ্য দিয়ে পূর্বাচলে প্লট নেন হাসিনা পুতুল জয়
মিথ্যা তথ্য দিয়ে পূর্বাচলে প্লট নেন হাসিনা পুতুল জয়

পেছনের পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে আত্মঘাতী হামলায় নিহত ১০
পাকিস্তানে আত্মঘাতী হামলায় নিহত ১০

পূর্ব-পশ্চিম