শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ অক্টোবর, ২০২৫

ভাসানী মুজিব জিয়ার চোখে চীন

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
ভাসানী মুজিব জিয়ার চোখে চীন

চীন জনসংখ্যায় পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম দেশ। অর্থনৈতিক দিক থেকেও দ্বিতীয়। তবে অনেকের ধারণা মাও সে তুংয়ের দেশ ইতোমধ্যে প্রথম স্থানে পৌঁছে গেছে। সামরিক শক্তিতে চীন এখন তৃতীয়। আমেরিকা ও রাশিয়ার পর তাদের অবস্থান। তবে এ ক্ষেত্রেও চীন যে খুব দ্রুত শীর্ষস্থানের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে তাতে দ্বিমতের সুযোগ নেই।

চীনের প্রাচীন ইতিহাসের দিকে তাকালে দেখা যাবে সমৃদ্ধ ওই দেশটিতে বারবার আগ্রাসন চালিয়েছে বিদেশি হানাদাররা। কখনো কখনো তারা আধিপত্য বিস্তারেও সক্ষম হয়েছে। মঙ্গোলীয় নেতা চেঙ্গিস খানের চীন জয় সে সাক্ষ্য দেয়। তবে হার না মানা এই জাতি হানাদারদের আধিপত্য বেশি দিন মেনে নেয়নি। বিদেশি আগ্রাসনকারীরা একসময় পালাতে বাধ্য হয়েছে। বিদেশি হানাদারদের প্রতিরোধে গড়ে তোলা হয় বিশাল প্রাচীর। বিশ্বের বিস্ময় বলে যা পরিচিত। সেই প্রাচীন যুগে চীনারা ইউরোপ, এশিয়া ও আফ্রিকার বিভিন্ন দেশের সঙ্গে স্থল ও সমুদ্রপথে গড়ে তুলেছিল বাণিজ্য। বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাণিজ্যের জন্য চীনাদের ব্যবহৃত সিল্ক পথ তারই প্রমাণ। প্রাচীন ও মধ্যযুগে চীনা নৌবহর দেশে দেশে ঘুরেছে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ও বন্ধুত্বের বাণী নিয়ে।

ভাসানী মুজিব জিয়ার চোখে চীনচীনকে বলা হয় প্রাচীন সভ্যতার দেশ। জ্ঞানবিজ্ঞান বিকাশে যে দেশের অবদান বিশাল। এ দেশটিতে জন্মগ্রহণ করেছেন কনফুসিয়াসের মতো মহান দার্শনিক, শিক্ষক ও রাজনৈতিক তাত্ত্বিক (জন্ম খ্রিস্টপূর্ব ৫৫১ ও মৃত্যু খ্রিস্টপূর্ব ৪৭৯)। চীনে আবিষ্কৃত হয় লেখার কাগজ। মুদ্রণপদ্ধতির প্রবর্তকও তারা। চীনারা গান পাউডার বা বারুদের আবিষ্কারক। কম্পাস আবিষ্কৃত হয়েছে চীনে। চীনামাটির বাসন, কাগজের টাকারও উদ্ভব প্রাচীন সভ্যতার ওই দেশে। আজ থেকে ১৪০০ বছর আগেও চীন ছিল জ্ঞানার্জনের জন্য দুনিয়াজুড়ে প্রসিদ্ধ। মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর একটি হাদিস তার প্রমাণ। যাতে তিনি জ্ঞানার্জনের প্রয়োজনে চীন দেশে যাওয়ারও নির্দেশনা দেন।

চীনে মাঞ্চু রাজবংশ প্রতিষ্ঠিত হয় ১৬৪৪ সালে। যে রাজবংশ টিকে ছিল ১৯১১ সাল পর্যন্ত। চীনের ইতিহাস-ঐতিহ্যের প্রতি সুবিচার করতে পারেনি এই রাজবংশের সম্রাটরা। চীনের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বও প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে ওঠে মাঞ্চু সম্রাটদের আমলে। ব্রিটিশ ও অন্যান্য ইউরোপীয়রা চীনে আসে বাণিজ্যের নামে। তারপর আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টাও চালায় নানাভাবে। ইউরোপীয়দের আধিপত্যবাদী বাণিজ্যে চীনারা একসময় হয়ে ওঠে আফিমে বুঁদ একটি জাতি। ব্রিটিশরা চীনে তাদের উপনিবেশ স্থাপন করতে না পারলেও মাঞ্চু সম্রাটদের দুর্বলতায় সে দেশের ওপর পরোক্ষভাবে বজায় রেখেছিল তাদের আধিপত্য। চীনের হংকং বন্দরকে ৯৯ বছরের চুক্তি বলে ব্রিটিশরা ব্যবহারের সুযোগ পায়। একইভাবে পর্তুগিজরা আধিপত্য বিস্তার করে চীনের ম্যাকাওয়ে। চীনের মহামহিম সম্রাটের তা মেনে নেওয়া ছাড়া উপায় ছিল না। ১৮৯৪ সালে শুরু হয় চীন জাপান যুদ্ধ। এই যুদ্ধে জাপান চীনের কাছ থেকে কোরিয়া দখল করে। এর ফলে বিশ্বশক্তি হিসেবে জাপানের আত্মপ্রকাশ ঘটে। চীনারা এই লজ্জা থেকে রেহাই পাওয়ার জন্য উন্মুখ হয়ে ওঠে। মহান জাতীয়তাবাদী নেতা ডা. সান ইয়েত সেনের নেতৃত্বে সংগঠিত বিপ্লবে ১৯১১ সালে রাজতন্ত্রের পতন ঘটে। ছয় বছর বয়সি সর্বশেষ সম্রাট পুয়ির পদত্যাগের অধ্যাদেশ জারি করা হয়। চীনের নানজিংয়ে বিপ্লবী সেনারা অস্থায়ী জোট সরকার গঠন করে। দেশের উত্তর ও পশ্চিম অংশের গৃহযুদ্ধ সমঝোতার মাধ্যমে শেষ হয়। এটি ছিল ১৯১১ সালের চীনা বিপ্লবের সাফল্য। কিন্তু শেষ পর্যন্ত জাতীয়তাবাদীদের কোন্দলে জাতীয় সরকার গঠন সম্ভব হয়নি। পরিস্থিতি নেতিবাচক দিকে মোড় নিতে থাকে। শুরু হয় রাজতন্ত্র ফিরিয়ে আনার ষড়যন্ত্র। রাজনৈতিক বিভাজনের সুযোগে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে যুদ্ধবাজরা জেঁকে বসে।

দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের সময় জাপান চীনের ওপর চড়াও হয়। বিশাল এলাকা তাদের দখলে চলে যায়। গণহত্যা ও গণধর্ষণের শিকার হয় চীনারা। জাপানি দখলদারদের বিরুদ্ধে চীনের জাতীয়তাবাদী সরকার শক্ত প্রতিরোধ গড়ে তুলতে ব্যর্থ হয়। জাপানিদের গণহত্যা ও ধর্ষণ জনমনে সীমাহীন ক্ষোভ সৃষ্টি করে। বিদেশি হানাদারদের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নিতে চীনা কমিউনিস্ট পার্টির নেতৃত্বে গড়ে ওঠে লাল ফৌজ। তারা জাপানিদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের পাশাপাশি সাম্যবাদে বিশ্বাসী এক নতুন চীন প্রতিষ্ঠায় দেশবাসীকে উদ্বুদ্ধ করে। ১৯৪৯ সালের ১ অক্টোবর মাও সে তুংয়ের নেতৃত্বে লাল ফৌজ চীনের রাজধানী বেইজিং দখল করে। ওই দিনই শপথ নেয় গণপ্রজাতন্ত্রী চীন সরকার। চিয়াং কাইসেকের জাতীয়তাবাদী সরকার ফরমোজা দ্বীপে পালিয়ে যায়। মাও সে তুং গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের প্রতিষ্ঠাতা। তবে এ দেশটিকে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় অর্থনৈতিক শক্তিতে পরিণত করার পথ দেখিয়েছেন আরেক চীনা নেতা দেং সিয়াও পিং।

॥দুই॥

চীন বাংলাদেশের ঘনিষ্ঠ বন্ধু দেশ। হাজার বছর ধরে গড়ে উঠেছে দুই দেশের সম্পর্ক। আজ থেকে ১৪০০ বছর আগে চীনে ইসলাম প্রচার হয় রসুল (সা.)-এর সাহাবি সাদ ইবনে আবি ওয়াক্কাসের নেতৃত্বে। তিনি বাংলাদেশ হয়ে চীনে গিয়েছিলেন। চীনে বৌদ্ধ ধর্ম বিস্তারে বাংলাদেশের অতীশ দীপঙ্করের নাম ইতিহাসের অংশ। আধুনিক চীনের প্রতিষ্ঠাতা মাও সে তুংয়ের রাজনৈতিক গুরু ছিলেন এমএন রায় নামের একজন বাঙালি। আধুনিক চীনের সঙ্গে বাঙালিদের সম্পর্ক গড়ে তোলার ক্ষেত্রে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নাম প্রাতঃস্মরণীয়। চীন সরকারের আমন্ত্রণে ১৯২৪ সালে তিনি সে দেশ সফর করেন। কবিগুরুকে বর্ণাঢ্য সংবর্ধনা দেওয়া হয় চীনে। কনফুসিয়াসের দেশে শুরু হয় রবীন্দ্রচর্চা। শত বছর পরও কবিগুরু আজও চীনে বেশ নন্দিত।

বাংলাদেশ চীন বন্ধুত্বের সেতু নির্মাণে আমাদের তিন জাতীয় নেতা মওলানা ভাসানী, শেখ মুজিবুর রহমান ও রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের অবদান অবিস্মরণীয়। পাকিস্তান আমলে ১৯৫২ সালে মাত্র ৩২ বছর বয়সে শেখ মুজিব চীন সফর করেন। সে সময়ে তিনি ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক। দলের সভাপতি মওলানা ভাসানীর নির্দেশে পাকিস্তানি এক প্রতিনিধিদল চীন সফর করে। চীনের বেইজিংয়ে এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় দেশগুলোর প্রতিনিধিদের নিয়ে অনুষ্ঠিত হয় শান্তি সম্মেলন। নয়া চীনের তৃতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ২ থেকে ১২ অক্টোবর পর্যন্ত ওই সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। শেখ মুজিব ছিলেন সে দলের অন্যতম সদস্য। চার বছর পর তিনি যখন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, তখন আবার চীন সফর করেন পাকিস্তানি প্রতিনিধিদলের নেতা হিসেবে। চীন সফর শেখ  মুজিবের ওপর ব্যাপক প্রভাব ফেলতে সক্ষম হয়। সমাজতান্ত্রিক ধ্যানধারণার প্রতি দুর্বলতার শুরু সে সময়ে। চীনের সর্বোচ্চ নেতা মাও সে তুংয়ের সঙ্গে প্রতিনিধিদলের দেখা হয়। ২৫ দিনের সফরে শেখ মুজিব চীনের শ্রমিক ও কৃষকদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে মেশেন। খেটে খাওয়া মানুষের কল্যাণে চীনের সাম্যবাদী সরকারের কর্মসূচিতে মুগ্ধ হন তিনি। ‘আমার দেখা নয়া চীন’ বইয়ে তিনি এ বিষয়ে তুলে ধরেছেন। তার ভাষায় ‘নয়াচীন বেকার সমস্যা দূর করতে চেষ্টা করছে। এজন্য তারা নজর দিচ্ছে কুটিরশিল্পের দিকে। কুটিরশিল্পে সরকার থেকে সাহায্য করা হয়। হাজার হাজার বেকারকে কাজ দেওয়া হয়েছে। আমাদের দেশের তাঁতিদের মতো লাখ লাখ তাঁতি কাপড় তৈয়ার করে সুতা কেটে জীবন ধারণ করে।’

সাংহাইয়ের ইংরেজি দৈনিকের সম্পাদক শেখ মুজিবকে জানান, ‘এখন পর্যন্ত প্রায় ১৫ লাখ বেকার আছে, তাদের সরকার টেকনিক্যাল ট্রেনিং দেওয়ার ব্যবস্থা করেছে। কাহারও ছয় মাস লাগবে, কাহারও এক বছর, আর কাহারও চার বছর লাগবে। এদের ট্রেনিং হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কাজ মিলে যাবে। ট্রেনিংয়ের সময় সরকার এদের অ্যালাউন্স দেয়, যদিও তা যথেষ্ট নয়। ... তিন বছর পরে যদি কোনো দিন আসেন তবে দেখতে পাবেন, একটাও আর বেকার লোক নয়া চীনে নাই।”

চীনের সঙ্গে স্বাধীন বাংলাদেশের মেলবন্ধন রচিত হয় শহীদ জিয়ার আমলে। ১৯৭৭ সালের ২ থেকে ৫ জানুয়ারি চীন সফরে যান প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক জেনারেল জিয়াউর রহমান। চার দিনের ওই শুভেচ্ছা সফরে তাঁকে সরকারপ্রধানের মর্যাদা দিয়ে অভ্যর্থনা জানানো হয়। ২ জানুয়ারি বিকালে বেইজিং বিমানবন্দরে চীনের সর্বোচ্চ নেতা হুয়া কুয়ো ফেং তাঁকে অভ্যর্থনা জানান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপপ্রধানমন্ত্রী লি শিয়েন লিয়েন, পররাষ্ট্রমন্ত্রী হুয়াং হুয়া এবং অন্যান্য নেতা। বিমানবন্দর সাজানো হয় দুই দেশের পতাকা দিয়ে। হাজার হাজার শিশু ও সর্বস্তরের মানুষ তীব্র শীত উপেক্ষা করে বাংলাদেশি নেতাকে অভ্যর্থনা জানায়। জিয়াউর রহমানের সম্মানে দেওয়া ভোজসভায় দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষা ও বহিঃশত্রুর চাপ উপেক্ষা করে এগিয়ে চলার জন্য বাংলাদেশি নেতার ভূয়সী প্রশংসা করেন চীনা উপপ্রধানমন্ত্রী লি শিয়েন লিয়েন।

বাংলাদেশ ও চীনের মৈত্রী বন্ধনের ভিত রচনা করেন মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী। ১৯৫২ সালে তিনি শেখ মুজিবসহ তাঁর প্রিয় শিষ্যদের পাঠান চীন সফরে। ১৯৬৩ সালে তিনি নিজে চীন সফর করেন। মওলানা ভাসানী তাঁর চীন সফরের স্মৃতিচারণা করেছেন ‘মাও সে তুং-এর দেশে’ নামের বইতে। চীনে মওলানা ভাসানীকে যে সংবর্ধনা দেওয়া হয়, তা একমাত্র রাষ্ট্রপ্রধানদেরই প্রাপ্য। হুজুর ভাসানী তাঁর চীন সফরের স্মৃতিচারণ করে লিখেছেন, ‘আমরা যখন পিকিং পৌঁছিলাম তখন অবিরাম বৃষ্টি হচ্ছে। বৃষ্টি আর হিমেল হওয়ার ঝাপটায় ঘরের বাইরে বেরুনো কষ্টদায়ক। কিন্তু সেই বৃষ্টি আর শীতের হাওয়া উপেক্ষা করেও বিমানবন্দরে কয়েক হাজার লোক আমাদের জন্য অপেক্ষা করছিলেন। চীন সরকারের সহকারী প্রধানমন্ত্রী মার্শাল চেন ই এবং সরকার ও কমিউনিস্ট পার্টির নেতারা আমাদের অভ্যর্থনা জানালেন।’

মওলানা ভাসানী যখন চীন সফর করেন, প্রেসিডেন্ট আইউব খান তখন পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট। তিনি বেইজিংয়ে নিযুক্ত রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল নবাবজাদা আগা মোহাম্মদ রাজাকে হুজুর ভাসানীর শারীরিক অবস্থার খোঁজখবর রাখার নির্দেশ দেন। মওলানা চীন সফরকালে কয়েক দিন হাসপাতালে ছিলেন। হুজুর দেশি খাবার পছন্দ করতেন। আর তাই রাষ্ট্রদূত প্রতিদিনই টিফিন ক্যারিয়ারে করে তাঁর বাড়ি থেকে খাবার নিয়ে আসতেন। রাষ্ট্রদূতের এই আদরযত্ন মওলানার দৃষ্টি এড়ায়নি। তিনি রাষ্ট্রদূতকে উদ্দেশ করে উর্দুতে বলেন- ‘রাষ্ট্রদূত, আপনাকে কী বলে ধন্যবাদ জানাব জানি না। তবে আপনাদের আইউব খানের রাজনীতির মাহাত্ম্য এই, একজন পাঞ্জাবি যিনি মাছ-ভাতে অভ্যস্ত নন, তাঁকে টিফিন ক্যারিয়ার বয়ে নিয়ে বেড়াতে হচ্ছে আমার জন্য।’

রাষ্ট্রদূত জবাব দেন, ‘হুজুর আপনার কথাই ঠিক। চাকরি বাঁচানো ফরজ। আপনার জন্য দুই টুকরো মাছ এনে যদি সেই ফরজ পালন করতে পারি, তবে এর চেয়ে আনন্দের আর কী হতে পারে।’

পাদটীকা : মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানী চীন সফর শেষে ঢাকায় ফেরেন করাচি হয়ে। করাচির মেয়র মওলানার সম্মানে নাগরিক সংবর্ধনার আয়োজন করেন। তাঁর গায়ে ছিল লংক্লথের পাঞ্জাবি আর পরনে কম দামি লুঙ্গি। মাথায় তালপাতার টুপি।

ভাসানী মঞ্চে উঠলেন। তাঁর বেশভূষা দেখে দর্শক-শ্রোতাদের গুঞ্জন, ‘ইয়ে তো মিসকিন হ্যায়!’ মওলানা কোরআন থেকে পাঠ করে ভাষণ শুরু করলেন। দর্শকদের মধ্যে শোনা গেল গুঞ্জন, ‘ইয়ে তো মাওলানা হ্যায়!’ ভাসানী বক্তৃতা শুরু করলেন বিশুদ্ধ উর্দুতে। এবার শ্রোতাদের প্রতিক্রিয়া, ‘আরে বাহ্, ইয়ে তো পলিটিশিয়ান হ্যায়!’ মওলানা তাঁর ভাষণে বিশ্বপরিস্থিতি ও সাম্রাজ্যবাদী শোষণনিপীড়নের কথা বললেন জোরালোভাবে। এবার সবার বিস্ময়, ‘ইয়া আল্লাহ, ইয়ে তো স্টেটসম্যান হ্যায়!’

♦ লেখক : সিনিয়র সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর
তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল
মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪
রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার কতবার ফাঁসি হবে তা কেউ বলতে পারবে না : আমান
শেখ হাসিনার কতবার ফাঁসি হবে তা কেউ বলতে পারবে না : আমান

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চুয়েটে নিরাপত্তা বিষয়ক জাতীয় কর্মশালা
চুয়েটে নিরাপত্তা বিষয়ক জাতীয় কর্মশালা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১০ ঘণ্টা আগে | টক শো

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন