শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ অক্টোবর, ২০২৫

বেঁচে থাকাই জিন্দাবাদ

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
বেঁচে থাকাই জিন্দাবাদ

‘মানুষও বানাইল আল্লায় মানুষ নিল কত সাজ/কেউ আমরা প্রজা সাজি, কেউ সাজে মহারাজ/ আসলে পেটের দায়ে আমরা সবাই ধান্ধাবাজ/জিন্দাবাদ জিন্দাবাদ/বেঁচে থাকাই জিন্দাবাদ।’ ১৯৮০ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘জোকার’ সিনেমার একটি গান। গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছেন প্রখ্যাত কণ্ঠশিল্পী সৈয়দ আবদুল হাদী। গানটির প্রতিটি চরণে একটি ধ্রুব সত্য বাঙ্ময় হয়েছে। আসলে আমরা মানুষ এই যে দুনিয়ায় বেঁচে আছি, তা কিন্তু নানা ফন্দিফিকির করেই। পেটের ভাত জোগাড় করার জন্য, মানে বেঁচে থাকার জন্য আমরা কত কী-ই না করি।  কেউ ব্যবসা করি, কেউ করি চাকরি। আবার কেউবা করি চাষাবাদ। কেউ আবার মজুর খাটি। সবকিছু নিজে বা পরিবারকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য। শুধু মানুষ কেন, জগতের সব প্রাণীই বেঁচে থাকার জন্য নানা কায়দাকানুন রপ্ত ও প্রয়োগ করে থাকে। বন্য পশুরা  একে অন্যকে হত্যা করে তাদের রক্তমাংস উদরস্থ করে ক্ষুণিœœবৃত্তি করে থাকে। নদীসমুদ্রের জলজ প্রাণীরাও তাই করে। এটা সৃষ্টিকর্তার বিধান। তিনিই তাঁর সৃষ্টির কে কোন পন্থায় জীবন ধারণ করবে তা স্থির করে দিয়েছেন। বড় মাছ ছোট মাছকে খেয়ে ফেলে, আমরা আবার সে বড় মাছকে শিকার করে নানারকম উপাদেয় রেসিপিতে রসনা তৃপ্ত করি। এর কোনোটাই অবৈধ বা গুনাহের কাজ নয়। আল্লাহ তাঁর প্রকৃতিকে এভাবে সুশৃঙ্খল করে তৈরি করেছেন।

পশু জগতে কোনো সমাজবদ্ধতা নেই, নেই নিয়মকানুনের বালাই। সেখানে ‘জোর যার মুল্লুক তার’ নীতিই প্রতিষ্ঠিত। সমাজ বা রাষ্ট্রের কোনো অস্তিত্ব সেখানে নেই। বনের পশুরা সব স্বাধীন। অনেকটা কবিগুরুর গানের মতো- ‘আমরা সবাই রাজা আমাদের এ রাজার রাজত্বে।’ সেখানে আইন নেই, বিধান নেই। শক্তিই টিকে থাকা ও প্রভুত্ব করার একমাত্র পথ। ওয়াইল্ড লাইভ টেলিভিশন প্রোগ্রামে দেখানো হয় বন্য পশুদের জীবনাচার। বাঘ, সিংহ, নেকড়ে, হায়েনার কাছে গরু, মহিষ, গয়াল, হরিণ, ঘোড়া, খরগোশ কত অসহায়। একটি বাঘ, সিংহ বা চিতাবাঘ যখন দৌড়ে এসে হরিণ কিংবা গরু-মহিষের ঘাড়ে কামড়ে ধরে ভূপাতিত করে, তখন আক্রান্ত নিরীহ পশুটির করুণ দশা কারও কারও হৃদয়কে নাড়া দেয় না তা নয়। কিন্তু প্রকৃতির বিধান অনুযায়ী তখন ‘সারভাইবাল ফর দ্য ফিটেস্ট’ বা ‘যোগ্যরাই টিকে থাকবে’ কথাটি পরিবর্তিত হয় ‘সারভাইবাল ফর দ্য স্ট্রংগেস্ট’ মানে ‘বলবানরাই টিকে থাকবে’ কথাতে। 

বনে কোনো রাষ্ট্র নেই, সংবিধান থাকার তো প্রশ্নই আসে না। সেখানে নেই নির্বাচনব্যবস্থা। এমনকি রাজতন্ত্র কিংবা গণতন্ত্র কোনো কিছুরই অস্তিত্ব নেই। তারপরও আমরা সিংহকে বলে থাকি ‘বনের রাজা’। কেন, কোন তত্ত্বের ভিত্তিতে সিংহকে এই অভিধায় অভিহিত করা শুরু হয়েছিল, তা বোধ করি কারোরই জানা নেই। অবশ্য সাহিত্যিক ইমরুল চৌধুরী তাঁর শিশুতোষ গ্রন্থ ‘সিংহ কেন বনের রাজা’ বইতে যে কাল্পনিক কাহিনি তুলে ধরেছেন তা নিতান্তই শিশুদের বিনোদনের জন্য। একটি ছড়া তো আমরাও ছেলেবেলায় আওড়াতাম- ‘সিংহ আমি বনের রাজা, কেশর আছে ঘাড়ে/ আমার বাসা গহনগনে বন পাহাড়ের ধারে।’ যখন একটু বড় হলাম, চিন্তাশক্তি তার ডালপালা মেলল, তখন প্রশ্ন জাগল, আচ্ছা আমরা যে সিংহকে বনের রাজা বলি, বনের সিংহ কি তা জানে? যদি জানত, তাহলে সেই রাজাকে ধরে এনে চিড়িয়াখানার খাঁচায় বন্দি করে রাখা কি মানুষের পক্ষে সম্ভব হতো?

অবশ্য ইংরেজ সাহিত্যিক জর্জ অরওয়েল (আসল নাম এরিক আর্থার ব্লেয়ার) তাঁর ‘অ্যানিমেল ফার্ম’ উপন্যাসে পশুদের দলবদ্ধ হয়ে বিদ্রোহ ঘোষণা, সরকার গঠন ইত্যাদি বর্ণনা করেছেন। জর্জ অরওয়েল তাঁর লেখায় রূপক অর্থে সমাজবিপ্লবের নানা অসংগতি ও তার পরিণতি তুলে ধরেছেন। অ্যানিমেল ফার্ম উপন্যাসটিও তাই; যেখানে মি. জোন্স নামে একজন খামার মালিকের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে পশুরা বিদ্রোহ করে এবং তাকে বিতাড়িত করে খামারের কর্তৃত্ব হাতে নেয়। সে এক মজাদার কাহিনি। তবে সেটা কল্পকাহিনি, বাস্তবতার ধারেপাশে নেই। এখানে যে কথাটি আমি বলতে চাচ্ছি, তাহলো বনে যেহেতু কোনো সমাজ বা রাষ্ট্র নেই, তাই সেখানকার বাসিন্দারা যে যার মতো চড়ে বেড়ায়, আহার সংগ্রহ করে খায় এবং অপেক্ষাকৃত বলশালীদের থাবা থেকে কৌশল প্রয়োগ করে জীবন রক্ষা করে।

কিন্তু মানবসমাজে তা সম্ভব নয়। কেননা, মানুষ যে সমাজে বসবাস করে, তা লিখিত ও অলিখিত কিছু নিয়মবিধির দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। মানুষের সঙ্গে পশুর পার্থক্য হলো বিবেক। হ্যাঁ, একমাত্র বিবেকই মানুষকে পশু থেকে আলাদা করেছে। ‘বিবেকহীন মানুষ পশুতুল্য’ কথাটির প্রচলন হয়েছে সে কারণেই। বিবেকের তাড়নায় আমরা অনেক কাজ করি, আবার কিছু কিছু কাজ করতে পারি না। তারপরও কিছু মানুষ এমন সব কাজ করে, যা পশুকেও হার মানায়। পশুকুলের মধ্যে হায়েনা হলো সবচেয়ে হিংস্র। অন্যান্য হিংস্র পশু শিকার ধরে প্রথমে সেটাকে মেরে তারপর খায়। কিন্তু হায়েনা জীবন্ত শিকারকে ছিঁড়ে খাওয়া শুরু করে। পশুর এই হিংস্রতা বর্তমানে মানুষের মধ্যে ভালোভাবেই সংক্রমিত হয়েছে। মানুষ এখন একজন আরেকজনের বুকে গুলি চালাতে দ্বিধা করে না, হাত কাঁপে না কারও গলায় ছোরা বসাতে।

প্রখ্যাত কথাসাহিত্যিক ও নাট্যকার-পরিচালক হুমায়ূন আহমেদের বহুব্রীহি নাটকে অভিনেতা আবুল হায়াত ও আসাদুজ্জামান নূরের সংলাপে মানুষ ও পশুর স্বভাবের একটি পার্থক্য চমৎকারভাবে ফুটে উঠেছে। আবুল হায়াতের মানুষের চেয়ে শ্রেষ্ঠ জীব কী- এ প্রশ্নের উত্তরে নূর বলছিলেন, ‘মাঝে মাঝে পশুকে আমার মানুষের চেয়েও শ্রেষ্ঠ মনে হয়। যেমন হিংস্র বাঘ। সে নিজের জন্য ততটুকু খাবারই সংগ্রহ করবে, যতটুকু প্রয়োজন। এর বেশি কিছু নয়। কিন্তু কিছু কিছু মানুষ অপরকে বঞ্চিত করে সম্পদের পাহাড় জমা করে। এ ক্ষেত্রে পশুরা মানুষের চেয়ে শ্রেষ্ঠ।’ আসাদুজ্জামান নূরের এ ডায়ালগ, যেটির স্রষ্টা হুমায়ূন আহমেদ, তা যে কতটা অভ্রান্ত ব্যাখ্যা করে বলার দরকার পড়ে না। আসলে আমাদের ক্ষুধার জ¦ালা যেন সহজে মেটে না। দাউ দাউ করে সারাক্ষণ জ¦লতেই থাকে। না, আমি খাদ্য-খাবারের ক্ষুধার কথা বলছি না। বলছি ক্ষমতা বা অর্থসম্পদের যে সর্বগ্রাসী ক্ষুধা আমাদের অনেকের চিন্তাচেতনাকে এমনভাবে আচ্ছন্ন করে রেখেছে, তার যেন অন্ত নেই। সবার ক্ষুধা একরকম নয়। কেউ খায় খুব মেপে, পরিমিত। আর কেউ খায় গোগ্রাসে। কারও কারও খাদ্যগ্রহণ দেখলে মনে হয় তারা বাঁচার জন্য খায় না, খাওয়ার জন্যই বেঁচে আছে। পরিমিত আহার গ্রহণ স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। আর অপরিমিত খাবার গ্রহণ শরীরে নানারকম রোগব্যাধির জন্ম দেয়।

রচনাটি শুরু করেছিলাম মানুষের দুনিয়াতে বেঁচে থাকার নানা ফন্দিফিকির নিয়ে। এই বেঁচে থাকার জন্য কেউ রাজা হয়ে প্রজার ওপর জুলুম-নির্যাতন চালায়, আবার কেউ রাজার ওপর মহারাজার আসনে বসে ছড়ি ঘোরায়। যেহেতু এখন আর কার্যকর রাজতন্ত্র নেই, তাই রাজা-মহারাজার প্রতাপও দেখা যায় না। তবে সমাজে একশ্রেণির মানুষ তাদের প্রভুত্ব বিস্তারের জন্য নানারকম কূটকৌশলের আশ্রয় নিয়ে থাকে। বেঁচে তো থাকে সবাই। তবে অন্যের ওপর প্রভুত্ব বিস্তার করে বেঁচে থাকার মজাই আলাদা। এই মজা লুটতে কেউ আশ্রয় নেয় কূটকৌশলের, আবার কেউ বেছে নেয় নৃশংসতা।

বর্তমান সময়ে মানুষের ওপর প্রভুত্ব বিস্তারের দুটি হাতিয়ার মোক্ষম হিসেবে স্বীকৃত। এক. রাজনীতি। দুই. অর্থবিত্ত। এ দুটি মাধ্যম এখন একটি আরেকটির পরিপূরক। অর্থাৎ দুইটি আপনার হাতে থাকলে আপনি অপ্রতিদ্বন্দ্বী। রাজনৈতিক ক্ষমতা হাতে থাকলে ইচ্ছা করলে বিত্তশালী হতে পারবেন। আর যদি আপনার অর্থবিত্ত থাকে, তাহলে রাজনৈতিক ক্ষমতা করায়ত্ত করা আপনার জন্য ফুসমন্তরের ব্যাপার। একটি কথা ঠাট্টাচ্ছলে অনেকেই আজকাল বলেন, ‘রাজনীতি আর আগের মতো নাইরে ভাই, রাজনীতির মধ্যে পলিটিক্স ঢুকে গেছে।’ কথাটিকে অর্থহীন মনে হওয়া স্বাভাবিক। তবে রাজনীতি নিয়ে এ শ্লেষাত্মক বাক্যটি একেবারে অর্থহীন নয়। রাজনীতি যে আজ কতিপয় মানুষের ধান্দাবাজির মাধ্যমে পরিণত হয়েছে, এ কথা অস্বীকার করার কি উপায় আছে?

রাজনীতি ছিল একসময় মানবসেবার অন্যতম বাহন। অতীতে যারাই রাজনীতিতে আত্মনিমগ্ন হয়েছেন, তারা সবাই মানবসেবাকে ব্রত হিসেবে গ্রহণ করেই এ পথে হাঁটতে শুরু করেছিলেন। তাদের চিন্তাচেতনাজুড়ে থাকত দেশ ও মানুষ। ব্যক্তিগত লাভলোকসান কিংবা স্বার্থ কোনোটাই স্থান পেত না তাদের ভাবনায়। এই দেশকে ভালোবেসে কেউ জীবন দিয়েছেন অকাতরে, কেউ কারাগারের অন্ধকার প্রকোষ্ঠে কাটিয়েছেন বছরের পর বছর। তারও আগে ইংরেজ ঔপনিবেশিক আমলে অনেকের ভাগ্যে ঘটেছে দ্বীপান্তরের শাস্তি; যা কারাগারের চেয়েও ভয়ংকর। ভারত মহাসাগরের মাঝে আন্দামান নামে এক জনমানবহীন দ্বীপে নিঃসঙ্গ বসবাসের  দুর্বিষহ কাহিনি অনেক বইপুস্তকে বিধৃত আছে।

এখন সময় বদলেছে। আগের সে ধারা আর নেই। রাজনীতি এখনো জনসেবার মাধ্যম, তবে তা মৌখিক, মৌলিক নয়। আরও পরিষ্কার করে বললে বলতে হয়, এখন তা কতিপয়ের ভাগ্য গড়ার বাহন ছাড়া আর কিছুই নয়। আর সেজন্যই এখন এই মাধ্যমে নাম লেখানোর জন্য দীর্ঘ লাইন দেখতে পাওয়া যায়। এখানেও কিন্তু বেঁচে থাকার বিষয়টি জড়িত। এই বেঁচে থাকা ‘রাজনৈতিক নেতা’র পরিচয়ে মানুষের মধ্যে বেঁচে থাকার অদম্য ইচ্ছা।  কিন্তু রাজনীতির খাতায় নাম লেখালেই কি সবাই মানুষের মনে বা ইতিহাসে বেঁচে থাকতে পারে? যে লোকটি আজ অর্থবিত্তের জাদুতে নেতার আসনে জেঁকে বসতে পেরেছে, সে আদৌ তার উপযুক্ত কি না, তা অনেকেই হিসাব করেন না। আর তাই ওই সব অরাজনৈতিক রাজনীতিকের পদতলে অর্ঘ্য দেওয়ার জন্য ব্যাকুল জনতার বিপুল উপস্থিতি লক্ষ করা যায়। তবে ইতিহাস হলো সব কিছুর পরিমাপক। অর্থবিত্তের বদৌলতে আজকের ‘মহান নেতা’ একসময় নিক্ষিপ্ত হন আস্তাকুঁড়ে। 

♦ লেখক : সাংবাদিক ও কলাম লেখক  

এই বিভাগের আরও খবর
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
ট্রাম্পের শান্তি প্রস্তাব
ট্রাম্পের শান্তি প্রস্তাব
শিশু অধিকার এবং ডিজিটাল শিশু
শিশু অধিকার এবং ডিজিটাল শিশু
বড়পীর আবদুুল কাদের জিলানী (রহ.)
বড়পীর আবদুুল কাদের জিলানী (রহ.)
ভাসানী মুজিব জিয়ার চোখে চীন
ভাসানী মুজিব জিয়ার চোখে চীন
আলেমদের কঠিন পরীক্ষা
আলেমদের কঠিন পরীক্ষা
হজ রোডম্যাপ
হজ রোডম্যাপ
খাগড়াছড়িতে হানাহানি
খাগড়াছড়িতে হানাহানি
বৃদ্ধাশ্রম ও আমরা
বৃদ্ধাশ্রম ও আমরা
পাহাড়ে শান্তি ফেরাতে হবে
পাহাড়ে শান্তি ফেরাতে হবে
নারী সংগঠন, দলছুট হওয়া কেন!
নারী সংগঠন, দলছুট হওয়া কেন!
গাজায় গণহত্যার শেষ কোথায়?
গাজায় গণহত্যার শেষ কোথায়?
সর্বশেষ খবর
ব্রিটেনে স্থায়ীভাবে বসবাসের যোগ্যতাগুলো বলে দিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
ব্রিটেনে স্থায়ীভাবে বসবাসের যোগ্যতাগুলো বলে দিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গোৎসবকে কেন্দ্র করে ফ্যাসিবাদের দোসররা ষড়যন্ত্র করতে পারে : শামা ওবায়েদ
দুর্গোৎসবকে কেন্দ্র করে ফ্যাসিবাদের দোসররা ষড়যন্ত্র করতে পারে : শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোহিঙ্গা গ্রাম ধ্বংস করে সামরিক ঘাঁটি বানাল মিয়ানমার সেনারা
রোহিঙ্গা গ্রাম ধ্বংস করে সামরিক ঘাঁটি বানাল মিয়ানমার সেনারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ অক্টোবর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে নদীতে মিলল দুর্নীতি নিয়ে প্রতিবেদন করা সাংবাদিকের লাশ
ভারতে নদীতে মিলল দুর্নীতি নিয়ে প্রতিবেদন করা সাংবাদিকের লাশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চরফ্যাশন জামায়াতের ৪৫ নেতাকর্মী যোগ দিলেন বিএনপিতে
চরফ্যাশন জামায়াতের ৪৫ নেতাকর্মী যোগ দিলেন বিএনপিতে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিক কল্যাণ তহবিলে প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের অনুদান
শ্রমিক কল্যাণ তহবিলে প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের অনুদান

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আফগানিস্তানে ইন্টারনেট বন্ধে ফ্লাইট, হাসপাতাল, অফিস অচল
আফগানিস্তানে ইন্টারনেট বন্ধে ফ্লাইট, হাসপাতাল, অফিস অচল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফাঁসির আসামিদের কক্ষে’ ইমরান খান: পরিবার-সমর্থকদের শঙ্কা
‘ফাঁসির আসামিদের কক্ষে’ ইমরান খান: পরিবার-সমর্থকদের শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ফের জেলে অপহরণ, ১৪ জনকে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি
বঙ্গোপসাগরে ফের জেলে অপহরণ, ১৪ জনকে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রোহিঙ্গা সংকটের স্থায়ী সমাধানে ড. ইউনূসের ৭ দফা সুপারিশ
রোহিঙ্গা সংকটের স্থায়ী সমাধানে ড. ইউনূসের ৭ দফা সুপারিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হত্যার পর বেবি টেক্সি ছিনতাই: ১৯ বছর পর তিন আসামির যাবজ্জীবন
হত্যার পর বেবি টেক্সি ছিনতাই: ১৯ বছর পর তিন আসামির যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআইভিত্তিক ও আরও উন্নত শিংহে ইন্টেলিজেন্ট নেটওয়ার্ক উন্মোচন করল হুয়াওয়ে
এআইভিত্তিক ও আরও উন্নত শিংহে ইন্টেলিজেন্ট নেটওয়ার্ক উন্মোচন করল হুয়াওয়ে

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

চট্টগ্রামে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
চট্টগ্রামে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পূজামণ্ডপ পরিদর্শনে মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা
চট্টগ্রামে পূজামণ্ডপ পরিদর্শনে মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রেকর্ড জয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়াল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
রেকর্ড জয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়াল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিপাইনে শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামির শঙ্কা
ফিলিপাইনে শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামির শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুরে দুর্গাপূজায় তারেক রহমানের পক্ষে উপহার বিতরণ
শ্রীপুরে দুর্গাপূজায় তারেক রহমানের পক্ষে উপহার বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দলে ফিরলেন ৪২ বছর বয়সি স্কটিশ গোলকিপার
দলে ফিরলেন ৪২ বছর বয়সি স্কটিশ গোলকিপার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের পরিকল্পনার প্রেক্ষিতে গাজায় সহায়তা বাড়াতে প্রস্তুত জাতিসংঘ
ট্রাম্পের পরিকল্পনার প্রেক্ষিতে গাজায় সহায়তা বাড়াতে প্রস্তুত জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আপনার আশপাশ থেকে আওয়ামী লীগের লোক সরান, সারজিসকে যুবদল নেতা
আপনার আশপাশ থেকে আওয়ামী লীগের লোক সরান, সারজিসকে যুবদল নেতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ফ্রিজ মিস্ত্রির মৃত্যু
নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ফ্রিজ মিস্ত্রির মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরুণ ধাওয়ানের গাড়ি ধাক্কায় পথচারী আহত
বরুণ ধাওয়ানের গাড়ি ধাক্কায় পথচারী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
খালেদা জিয়ার সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্যালসিয়ামের অভাব পূরণ করবে যে খাবার
ক্যালসিয়ামের অভাব পূরণ করবে যে খাবার

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বগুড়ায় পিকআপের ধাক্কায় প্রাণ গেল মা-মেয়ের
বগুড়ায় পিকআপের ধাক্কায় প্রাণ গেল মা-মেয়ের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ছুটিতে চলছে ‘বিশেষ ট্রেন’
টানা ছুটিতে চলছে ‘বিশেষ ট্রেন’

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘নির্বাচনকে সামনে রেখে একটি গোষ্ঠী ধর্ম নিয়ে অপপ্রচার করছে’
‘নির্বাচনকে সামনে রেখে একটি গোষ্ঠী ধর্ম নিয়ে অপপ্রচার করছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সের হোটেলে দক্ষিণ আফ্রিকার রাষ্ট্রদূতের রহস্যজনক মৃত্যু
ফ্রান্সের হোটেলে দক্ষিণ আফ্রিকার রাষ্ট্রদূতের রহস্যজনক মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ভৌতিক সিনেমায় ‘জম্বি’ চরিত্রে রণবীর!
এবার ভৌতিক সিনেমায় ‘জম্বি’ চরিত্রে রণবীর!

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের প্রধানমন্ত্রীর কাছে ক্ষমা চাইলেন নেতানিয়াহু
কাতারের প্রধানমন্ত্রীর কাছে ক্ষমা চাইলেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেলিযোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছে আফগানিস্তান
টেলিযোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছে আফগানিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হতে চাইছেন ট্রাম্প!
গাজার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হতে চাইছেন ট্রাম্প!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশের জার্সিতে আর নয়’—সাকিবকে নিয়ে কড়া অবস্থান ক্রীড়া উপদেষ্টার
‘বাংলাদেশের জার্সিতে আর নয়’—সাকিবকে নিয়ে কড়া অবস্থান ক্রীড়া উপদেষ্টার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেন-জি বিক্ষোভের মুখে আরেক দেশের সরকার পতন
জেন-জি বিক্ষোভের মুখে আরেক দেশের সরকার পতন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাসপোর্ট ফেরত পাচ্ছেন না মেঘনা আলম
পাসপোর্ট ফেরত পাচ্ছেন না মেঘনা আলম

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে দেওয়া হবে না, ঘোষণা নেতানিয়াহুর
ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে দেওয়া হবে না, ঘোষণা নেতানিয়াহুর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদাগাস্কারে জেন জি বিক্ষোভের মুখে সরকার ভেঙে দিলেন প্রেসিডেন্ট
মাদাগাস্কারে জেন জি বিক্ষোভের মুখে সরকার ভেঙে দিলেন প্রেসিডেন্ট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশীয় প্রযুক্তির ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
দেশীয় প্রযুক্তির ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
রবিবার আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রধান ও সহকারী প্রধান শিক্ষক পদেও নিয়োগের ক্ষমতা হারাচ্ছে ম্যানেজিং কমিটি
প্রধান ও সহকারী প্রধান শিক্ষক পদেও নিয়োগের ক্ষমতা হারাচ্ছে ম্যানেজিং কমিটি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরে লঘুচাপের আভাস, দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
সাগরে লঘুচাপের আভাস, দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন হামলা হলে জরুরি অবস্থা জারি করতে প্রস্তুত মাদুরো : ভেনেজুয়েলা
মার্কিন হামলা হলে জরুরি অবস্থা জারি করতে প্রস্তুত মাদুরো : ভেনেজুয়েলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইন্ডিজকে গুঁড়িয়ে নেপালের ঐতিহাসিক সিরিজ জয়
উইন্ডিজকে গুঁড়িয়ে নেপালের ঐতিহাসিক সিরিজ জয়

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেধাভিত্তিক সমাজ চাইলে মতিউর ও বেনজীরদের সংখ্যা বাড়বে : জাবি উপাচার্য
মেধাভিত্তিক সমাজ চাইলে মতিউর ও বেনজীরদের সংখ্যা বাড়বে : জাবি উপাচার্য

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অত্যাধুনিক রুশ ‘অ্যাটাক হেলিকপ্টার’ ভূপাতিত করার দাবি ইউক্রেনের
অত্যাধুনিক রুশ ‘অ্যাটাক হেলিকপ্টার’ ভূপাতিত করার দাবি ইউক্রেনের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষমা চেয়ে বিপদে নেতানিয়াহু
ক্ষমা চেয়ে বিপদে নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মের ভিত্তিতে রাজনীতিতে বিভাজন চায় না বিএনপি : সালাহউদ্দিন
ধর্মের ভিত্তিতে রাজনীতিতে বিভাজন চায় না বিএনপি : সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজ প্যাকেজ ঘোষণা
বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজ প্যাকেজ ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জামায়াতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
জামায়াতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বুধবার থেকে চারদিনের ছুটিতে ব্যাংক ও পুঁজিবাজার
বুধবার থেকে চারদিনের ছুটিতে ব্যাংক ও পুঁজিবাজার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মার্কিন ‘আগ্রাসনের’ হুমকি, জরুরি অবস্থা জারি করতে প্রস্তুত ভেনেজুয়েলা
মার্কিন ‘আগ্রাসনের’ হুমকি, জরুরি অবস্থা জারি করতে প্রস্তুত ভেনেজুয়েলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় ভয়াবহ মানবপাচার
মালয়েশিয়ায় ভয়াবহ মানবপাচার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প ঘোষিত ২০ দফা পরিকল্পনায় যা আছে
গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প ঘোষিত ২০ দফা পরিকল্পনায় যা আছে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির বিরুদ্ধে অদৃশ্য ফ্যাসিবাদ চক্র ষড়যন্ত্র করছে : টুকু
বিএনপির বিরুদ্ধে অদৃশ্য ফ্যাসিবাদ চক্র ষড়যন্ত্র করছে : টুকু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেসব কারণে ভেস্তে যেতে পারে ট্রাম্পের ‘গাজা শান্তি প্রস্তাব’
যেসব কারণে ভেস্তে যেতে পারে ট্রাম্পের ‘গাজা শান্তি প্রস্তাব’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আপনার আশপাশ থেকে আওয়ামী লীগের লোক সরান, সারজিসকে যুবদল নেতা
আপনার আশপাশ থেকে আওয়ামী লীগের লোক সরান, সারজিসকে যুবদল নেতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনি বন্দিদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে চায় ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি বন্দিদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে চায় ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ শেষ হওয়ার এক বছরের মধ্যে গাজায় নির্বাচন: মাহমুদ আব্বাস
যুদ্ধ শেষ হওয়ার এক বছরের মধ্যে গাজায় নির্বাচন: মাহমুদ আব্বাস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ সেপ্টেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘটনা এক স্থানে মামলা আরেক স্থানে
ঘটনা এক স্থানে মামলা আরেক স্থানে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেড় শ বছরের সম্প্রীতির বন্ধন ফেনীতে
দেড় শ বছরের সম্প্রীতির বন্ধন ফেনীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রলারের নিচে ঝুলে শট দেন
ট্রলারের নিচে ঝুলে শট দেন

শোবিজ

ইলিশের দাম কেন লাগামহীন
ইলিশের দাম কেন লাগামহীন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

কাউনিয়ার তেজপাতা যাচ্ছে ২১ দেশে
কাউনিয়ার তেজপাতা যাচ্ছে ২১ দেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

জিটুজির আওতায় চাল আমদানি করবে সরকার
জিটুজির আওতায় চাল আমদানি করবে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

পাকিস্তান শ্রীলঙ্কাকে হারানোর স্বপ্ন নিগারদের
পাকিস্তান শ্রীলঙ্কাকে হারানোর স্বপ্ন নিগারদের

মাঠে ময়দানে

বেঁচে থাকাই জিন্দাবাদ
বেঁচে থাকাই জিন্দাবাদ

সম্পাদকীয়

ঢালাওভাবে ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ করা ঠিক হবে না
ঢালাওভাবে ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ করা ঠিক হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতসহ পাঁচ দলের নতুন কর্মসূচি
জামায়াতসহ পাঁচ দলের নতুন কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানী মুজিব জিয়ার চোখে চীন
ভাসানী মুজিব জিয়ার চোখে চীন

সম্পাদকীয়

কিছু আন্তর্জাতিক মহল নির্বাচন চায় না : প্রধান উপদেষ্টা
কিছু আন্তর্জাতিক মহল নির্বাচন চায় না : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপিসহ দুই দল নিবন্ধন পাচ্ছে
এনসিপিসহ দুই দল নিবন্ধন পাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যাকাণ্ড ৪১ জেলার ৪৩৮ স্থানে
হত্যাকাণ্ড ৪১ জেলার ৪৩৮ স্থানে

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর নিয়ে দেশ অস্থিতিশীল
পিআর নিয়ে দেশ অস্থিতিশীল

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় শান্তি ফেরাতে ট্রাম্পের রূপরেখা
গাজায় শান্তি ফেরাতে ট্রাম্পের রূপরেখা

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনই থামাতে পারে ইউক্রেন যুদ্ধ
চীনই থামাতে পারে ইউক্রেন যুদ্ধ

পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে আত্মঘাতী হামলায় নিহত ১০
পাকিস্তানে আত্মঘাতী হামলায় নিহত ১০

পূর্ব-পশ্চিম

নজর কেড়েছে মুগ ডালের দেবী দুর্গা
নজর কেড়েছে মুগ ডালের দেবী দুর্গা

দেশগ্রাম

জামায়াত আমির-আর্জেন্টিনা রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
জামায়াত আমির-আর্জেন্টিনা রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাসংকট নিয়ে সাত প্রস্তাব ড. ইউনূসের
রোহিঙ্গাসংকট নিয়ে সাত প্রস্তাব ড. ইউনূসের

প্রথম পৃষ্ঠা

মিথ্যা তথ্য দিয়ে পূর্বাচলে প্লট নেন হাসিনা পুতুল জয়
মিথ্যা তথ্য দিয়ে পূর্বাচলে প্লট নেন হাসিনা পুতুল জয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবাধিকার সম্মাননা পেলেন তিনজন
মানবাধিকার সম্মাননা পেলেন তিনজন

খবর

সেতুতে পিকআপের ধাক্কা ভাঙল রেলিং
সেতুতে পিকআপের ধাক্কা ভাঙল রেলিং

দেশগ্রাম

স্বাভাবিক হচ্ছে খাগড়াছড়ি, তদন্ত কমিটি গঠন
স্বাভাবিক হচ্ছে খাগড়াছড়ি, তদন্ত কমিটি গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশু অধিকার এবং ডিজিটাল শিশু
শিশু অধিকার এবং ডিজিটাল শিশু

সম্পাদকীয়

১৮ অক্টোবর মিরপুরে শুরু ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজ
১৮ অক্টোবর মিরপুরে শুরু ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজ

মাঠে ময়দানে