শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ অক্টোবর, ২০২৫

বেঁচে থাকাই জিন্দাবাদ

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
বেঁচে থাকাই জিন্দাবাদ

‘মানুষও বানাইল আল্লায় মানুষ নিল কত সাজ/কেউ আমরা প্রজা সাজি, কেউ সাজে মহারাজ/ আসলে পেটের দায়ে আমরা সবাই ধান্ধাবাজ/জিন্দাবাদ জিন্দাবাদ/বেঁচে থাকাই জিন্দাবাদ।’ ১৯৮০ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘জোকার’ সিনেমার একটি গান। গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছেন প্রখ্যাত কণ্ঠশিল্পী সৈয়দ আবদুল হাদী। গানটির প্রতিটি চরণে একটি ধ্রুব সত্য বাঙ্ময় হয়েছে। আসলে আমরা মানুষ এই যে দুনিয়ায় বেঁচে আছি, তা কিন্তু নানা ফন্দিফিকির করেই। পেটের ভাত জোগাড় করার জন্য, মানে বেঁচে থাকার জন্য আমরা কত কী-ই না করি।  কেউ ব্যবসা করি, কেউ করি চাকরি। আবার কেউবা করি চাষাবাদ। কেউ আবার মজুর খাটি। সবকিছু নিজে বা পরিবারকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য। শুধু মানুষ কেন, জগতের সব প্রাণীই বেঁচে থাকার জন্য নানা কায়দাকানুন রপ্ত ও প্রয়োগ করে থাকে। বন্য পশুরা  একে অন্যকে হত্যা করে তাদের রক্তমাংস উদরস্থ করে ক্ষুণিœœবৃত্তি করে থাকে। নদীসমুদ্রের জলজ প্রাণীরাও তাই করে। এটা সৃষ্টিকর্তার বিধান। তিনিই তাঁর সৃষ্টির কে কোন পন্থায় জীবন ধারণ করবে তা স্থির করে দিয়েছেন। বড় মাছ ছোট মাছকে খেয়ে ফেলে, আমরা আবার সে বড় মাছকে শিকার করে নানারকম উপাদেয় রেসিপিতে রসনা তৃপ্ত করি। এর কোনোটাই অবৈধ বা গুনাহের কাজ নয়। আল্লাহ তাঁর প্রকৃতিকে এভাবে সুশৃঙ্খল করে তৈরি করেছেন।

পশু জগতে কোনো সমাজবদ্ধতা নেই, নেই নিয়মকানুনের বালাই। সেখানে ‘জোর যার মুল্লুক তার’ নীতিই প্রতিষ্ঠিত। সমাজ বা রাষ্ট্রের কোনো অস্তিত্ব সেখানে নেই। বনের পশুরা সব স্বাধীন। অনেকটা কবিগুরুর গানের মতো- ‘আমরা সবাই রাজা আমাদের এ রাজার রাজত্বে।’ সেখানে আইন নেই, বিধান নেই। শক্তিই টিকে থাকা ও প্রভুত্ব করার একমাত্র পথ। ওয়াইল্ড লাইভ টেলিভিশন প্রোগ্রামে দেখানো হয় বন্য পশুদের জীবনাচার। বাঘ, সিংহ, নেকড়ে, হায়েনার কাছে গরু, মহিষ, গয়াল, হরিণ, ঘোড়া, খরগোশ কত অসহায়। একটি বাঘ, সিংহ বা চিতাবাঘ যখন দৌড়ে এসে হরিণ কিংবা গরু-মহিষের ঘাড়ে কামড়ে ধরে ভূপাতিত করে, তখন আক্রান্ত নিরীহ পশুটির করুণ দশা কারও কারও হৃদয়কে নাড়া দেয় না তা নয়। কিন্তু প্রকৃতির বিধান অনুযায়ী তখন ‘সারভাইবাল ফর দ্য ফিটেস্ট’ বা ‘যোগ্যরাই টিকে থাকবে’ কথাটি পরিবর্তিত হয় ‘সারভাইবাল ফর দ্য স্ট্রংগেস্ট’ মানে ‘বলবানরাই টিকে থাকবে’ কথাতে। 

বনে কোনো রাষ্ট্র নেই, সংবিধান থাকার তো প্রশ্নই আসে না। সেখানে নেই নির্বাচনব্যবস্থা। এমনকি রাজতন্ত্র কিংবা গণতন্ত্র কোনো কিছুরই অস্তিত্ব নেই। তারপরও আমরা সিংহকে বলে থাকি ‘বনের রাজা’। কেন, কোন তত্ত্বের ভিত্তিতে সিংহকে এই অভিধায় অভিহিত করা শুরু হয়েছিল, তা বোধ করি কারোরই জানা নেই। অবশ্য সাহিত্যিক ইমরুল চৌধুরী তাঁর শিশুতোষ গ্রন্থ ‘সিংহ কেন বনের রাজা’ বইতে যে কাল্পনিক কাহিনি তুলে ধরেছেন তা নিতান্তই শিশুদের বিনোদনের জন্য। একটি ছড়া তো আমরাও ছেলেবেলায় আওড়াতাম- ‘সিংহ আমি বনের রাজা, কেশর আছে ঘাড়ে/ আমার বাসা গহনগনে বন পাহাড়ের ধারে।’ যখন একটু বড় হলাম, চিন্তাশক্তি তার ডালপালা মেলল, তখন প্রশ্ন জাগল, আচ্ছা আমরা যে সিংহকে বনের রাজা বলি, বনের সিংহ কি তা জানে? যদি জানত, তাহলে সেই রাজাকে ধরে এনে চিড়িয়াখানার খাঁচায় বন্দি করে রাখা কি মানুষের পক্ষে সম্ভব হতো?

অবশ্য ইংরেজ সাহিত্যিক জর্জ অরওয়েল (আসল নাম এরিক আর্থার ব্লেয়ার) তাঁর ‘অ্যানিমেল ফার্ম’ উপন্যাসে পশুদের দলবদ্ধ হয়ে বিদ্রোহ ঘোষণা, সরকার গঠন ইত্যাদি বর্ণনা করেছেন। জর্জ অরওয়েল তাঁর লেখায় রূপক অর্থে সমাজবিপ্লবের নানা অসংগতি ও তার পরিণতি তুলে ধরেছেন। অ্যানিমেল ফার্ম উপন্যাসটিও তাই; যেখানে মি. জোন্স নামে একজন খামার মালিকের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে পশুরা বিদ্রোহ করে এবং তাকে বিতাড়িত করে খামারের কর্তৃত্ব হাতে নেয়। সে এক মজাদার কাহিনি। তবে সেটা কল্পকাহিনি, বাস্তবতার ধারেপাশে নেই। এখানে যে কথাটি আমি বলতে চাচ্ছি, তাহলো বনে যেহেতু কোনো সমাজ বা রাষ্ট্র নেই, তাই সেখানকার বাসিন্দারা যে যার মতো চড়ে বেড়ায়, আহার সংগ্রহ করে খায় এবং অপেক্ষাকৃত বলশালীদের থাবা থেকে কৌশল প্রয়োগ করে জীবন রক্ষা করে।

কিন্তু মানবসমাজে তা সম্ভব নয়। কেননা, মানুষ যে সমাজে বসবাস করে, তা লিখিত ও অলিখিত কিছু নিয়মবিধির দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। মানুষের সঙ্গে পশুর পার্থক্য হলো বিবেক। হ্যাঁ, একমাত্র বিবেকই মানুষকে পশু থেকে আলাদা করেছে। ‘বিবেকহীন মানুষ পশুতুল্য’ কথাটির প্রচলন হয়েছে সে কারণেই। বিবেকের তাড়নায় আমরা অনেক কাজ করি, আবার কিছু কিছু কাজ করতে পারি না। তারপরও কিছু মানুষ এমন সব কাজ করে, যা পশুকেও হার মানায়। পশুকুলের মধ্যে হায়েনা হলো সবচেয়ে হিংস্র। অন্যান্য হিংস্র পশু শিকার ধরে প্রথমে সেটাকে মেরে তারপর খায়। কিন্তু হায়েনা জীবন্ত শিকারকে ছিঁড়ে খাওয়া শুরু করে। পশুর এই হিংস্রতা বর্তমানে মানুষের মধ্যে ভালোভাবেই সংক্রমিত হয়েছে। মানুষ এখন একজন আরেকজনের বুকে গুলি চালাতে দ্বিধা করে না, হাত কাঁপে না কারও গলায় ছোরা বসাতে।

প্রখ্যাত কথাসাহিত্যিক ও নাট্যকার-পরিচালক হুমায়ূন আহমেদের বহুব্রীহি নাটকে অভিনেতা আবুল হায়াত ও আসাদুজ্জামান নূরের সংলাপে মানুষ ও পশুর স্বভাবের একটি পার্থক্য চমৎকারভাবে ফুটে উঠেছে। আবুল হায়াতের মানুষের চেয়ে শ্রেষ্ঠ জীব কী- এ প্রশ্নের উত্তরে নূর বলছিলেন, ‘মাঝে মাঝে পশুকে আমার মানুষের চেয়েও শ্রেষ্ঠ মনে হয়। যেমন হিংস্র বাঘ। সে নিজের জন্য ততটুকু খাবারই সংগ্রহ করবে, যতটুকু প্রয়োজন। এর বেশি কিছু নয়। কিন্তু কিছু কিছু মানুষ অপরকে বঞ্চিত করে সম্পদের পাহাড় জমা করে। এ ক্ষেত্রে পশুরা মানুষের চেয়ে শ্রেষ্ঠ।’ আসাদুজ্জামান নূরের এ ডায়ালগ, যেটির স্রষ্টা হুমায়ূন আহমেদ, তা যে কতটা অভ্রান্ত ব্যাখ্যা করে বলার দরকার পড়ে না। আসলে আমাদের ক্ষুধার জ¦ালা যেন সহজে মেটে না। দাউ দাউ করে সারাক্ষণ জ¦লতেই থাকে। না, আমি খাদ্য-খাবারের ক্ষুধার কথা বলছি না। বলছি ক্ষমতা বা অর্থসম্পদের যে সর্বগ্রাসী ক্ষুধা আমাদের অনেকের চিন্তাচেতনাকে এমনভাবে আচ্ছন্ন করে রেখেছে, তার যেন অন্ত নেই। সবার ক্ষুধা একরকম নয়। কেউ খায় খুব মেপে, পরিমিত। আর কেউ খায় গোগ্রাসে। কারও কারও খাদ্যগ্রহণ দেখলে মনে হয় তারা বাঁচার জন্য খায় না, খাওয়ার জন্যই বেঁচে আছে। পরিমিত আহার গ্রহণ স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। আর অপরিমিত খাবার গ্রহণ শরীরে নানারকম রোগব্যাধির জন্ম দেয়।

রচনাটি শুরু করেছিলাম মানুষের দুনিয়াতে বেঁচে থাকার নানা ফন্দিফিকির নিয়ে। এই বেঁচে থাকার জন্য কেউ রাজা হয়ে প্রজার ওপর জুলুম-নির্যাতন চালায়, আবার কেউ রাজার ওপর মহারাজার আসনে বসে ছড়ি ঘোরায়। যেহেতু এখন আর কার্যকর রাজতন্ত্র নেই, তাই রাজা-মহারাজার প্রতাপও দেখা যায় না। তবে সমাজে একশ্রেণির মানুষ তাদের প্রভুত্ব বিস্তারের জন্য নানারকম কূটকৌশলের আশ্রয় নিয়ে থাকে। বেঁচে তো থাকে সবাই। তবে অন্যের ওপর প্রভুত্ব বিস্তার করে বেঁচে থাকার মজাই আলাদা। এই মজা লুটতে কেউ আশ্রয় নেয় কূটকৌশলের, আবার কেউ বেছে নেয় নৃশংসতা।

বর্তমান সময়ে মানুষের ওপর প্রভুত্ব বিস্তারের দুটি হাতিয়ার মোক্ষম হিসেবে স্বীকৃত। এক. রাজনীতি। দুই. অর্থবিত্ত। এ দুটি মাধ্যম এখন একটি আরেকটির পরিপূরক। অর্থাৎ দুইটি আপনার হাতে থাকলে আপনি অপ্রতিদ্বন্দ্বী। রাজনৈতিক ক্ষমতা হাতে থাকলে ইচ্ছা করলে বিত্তশালী হতে পারবেন। আর যদি আপনার অর্থবিত্ত থাকে, তাহলে রাজনৈতিক ক্ষমতা করায়ত্ত করা আপনার জন্য ফুসমন্তরের ব্যাপার। একটি কথা ঠাট্টাচ্ছলে অনেকেই আজকাল বলেন, ‘রাজনীতি আর আগের মতো নাইরে ভাই, রাজনীতির মধ্যে পলিটিক্স ঢুকে গেছে।’ কথাটিকে অর্থহীন মনে হওয়া স্বাভাবিক। তবে রাজনীতি নিয়ে এ শ্লেষাত্মক বাক্যটি একেবারে অর্থহীন নয়। রাজনীতি যে আজ কতিপয় মানুষের ধান্দাবাজির মাধ্যমে পরিণত হয়েছে, এ কথা অস্বীকার করার কি উপায় আছে?

রাজনীতি ছিল একসময় মানবসেবার অন্যতম বাহন। অতীতে যারাই রাজনীতিতে আত্মনিমগ্ন হয়েছেন, তারা সবাই মানবসেবাকে ব্রত হিসেবে গ্রহণ করেই এ পথে হাঁটতে শুরু করেছিলেন। তাদের চিন্তাচেতনাজুড়ে থাকত দেশ ও মানুষ। ব্যক্তিগত লাভলোকসান কিংবা স্বার্থ কোনোটাই স্থান পেত না তাদের ভাবনায়। এই দেশকে ভালোবেসে কেউ জীবন দিয়েছেন অকাতরে, কেউ কারাগারের অন্ধকার প্রকোষ্ঠে কাটিয়েছেন বছরের পর বছর। তারও আগে ইংরেজ ঔপনিবেশিক আমলে অনেকের ভাগ্যে ঘটেছে দ্বীপান্তরের শাস্তি; যা কারাগারের চেয়েও ভয়ংকর। ভারত মহাসাগরের মাঝে আন্দামান নামে এক জনমানবহীন দ্বীপে নিঃসঙ্গ বসবাসের  দুর্বিষহ কাহিনি অনেক বইপুস্তকে বিধৃত আছে।

এখন সময় বদলেছে। আগের সে ধারা আর নেই। রাজনীতি এখনো জনসেবার মাধ্যম, তবে তা মৌখিক, মৌলিক নয়। আরও পরিষ্কার করে বললে বলতে হয়, এখন তা কতিপয়ের ভাগ্য গড়ার বাহন ছাড়া আর কিছুই নয়। আর সেজন্যই এখন এই মাধ্যমে নাম লেখানোর জন্য দীর্ঘ লাইন দেখতে পাওয়া যায়। এখানেও কিন্তু বেঁচে থাকার বিষয়টি জড়িত। এই বেঁচে থাকা ‘রাজনৈতিক নেতা’র পরিচয়ে মানুষের মধ্যে বেঁচে থাকার অদম্য ইচ্ছা।  কিন্তু রাজনীতির খাতায় নাম লেখালেই কি সবাই মানুষের মনে বা ইতিহাসে বেঁচে থাকতে পারে? যে লোকটি আজ অর্থবিত্তের জাদুতে নেতার আসনে জেঁকে বসতে পেরেছে, সে আদৌ তার উপযুক্ত কি না, তা অনেকেই হিসাব করেন না। আর তাই ওই সব অরাজনৈতিক রাজনীতিকের পদতলে অর্ঘ্য দেওয়ার জন্য ব্যাকুল জনতার বিপুল উপস্থিতি লক্ষ করা যায়। তবে ইতিহাস হলো সব কিছুর পরিমাপক। অর্থবিত্তের বদৌলতে আজকের ‘মহান নেতা’ একসময় নিক্ষিপ্ত হন আস্তাকুঁড়ে। 

♦ লেখক : সাংবাদিক ও কলাম লেখক  

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন
ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর

১ মিনিট আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে আগুন
কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে আগুন

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা

২৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা

৩৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই
বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ
নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ
আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক
চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি
শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত
জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান
মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’
‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা