শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫

একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি

যুবকরা তো যুদ্ধে গেছেই। উনসত্তরে গেছে, গেছে একাত্তরে। কিন্তু তারপরে? যুদ্ধটা কী শেষ হয়ে গেছে? যুদ্ধটা তো আসলে ছিল শ্রেণিবৈষম্য ও শ্রেণিশোষণ বিলুপ্ত করার জন্যই। জাতীয় মুক্তি আবশ্যক ছিল সব শ্রেণির মানুষের মুক্তির প্রয়োজনেই। একাত্তরে তো সেই যুদ্ধের, অর্থাৎ শ্রেণিমুক্তির যুদ্ধের, মীমাংসা ঘটেনি। বরং উল্টোটাই দেখা গেল। দেখা গেল শ্রেণিবৈষম্য বৃদ্ধি পেয়েছে। তার অসংখ্য নজিরের মধ্যে একটি পাওয়া যাবে শিক্ষাক্ষেত্রেই। শিক্ষাক্ষেত্রে অনেক ‘সংস্কার’ ঘটেছে, কিন্তু সমাজবিপ্লবের আকাক্সক্ষার ভিতর যে প্রতিশ্রুতির উজ্জ্বল উপস্থিতি ছিল, সেটা হলো মাতৃভাষার মাধ্যমে অভিন্ন ধারার শিক্ষার প্রবর্তন। সেটা ঘটেনি। বরং শিক্ষার ক্ষেত্রে যে তিন ধারার বিভাজন- সাধারণ, ইংরেজি মাধ্যম ও মাদরাসা পাকিস্তান আমলে কিছুটা দুর্বল ও সীমিত আকারে ছিল, বাংলাদেশ আমলে সেই বিভাজনই আরও গভীর ও বিস্তৃত হলো। তিন ধারার ভিত্তি ছিল শ্রেণিবিভাজন; ওই তিন ধারা যে নতুনভাবে শক্তিশালী হয়ে উঠল, তাতে বোঝা গেল বিপ্লব ঘটেনি; বরং উল্টোটাই ঘটে গেছে। কিন্তু মুক্তিযোদ্ধা তরুণরা কেন এগিয়ে এলো না প্রতিবিপ্লবকে প্রতিহত করে সমাজতন্ত্র-অভিমুখী একটি সামাজিক বিপ্লবকে সম্ভব করে তুলতে? বিপ্লবী চেতনার উন্মেষ এবং তার দ্রুত অন্তর্ধানের একটি ছোট্ট কিন্তু তাৎপর্যপূর্ণ দৃষ্টান্ত মুক্তিযুদ্ধের সূচনাতে চট্টগ্রামে প্রতিষ্ঠিত স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের নামকরণের ক্ষেত্রে পাওয়া গেছে। শুরুতে নাম ছিল স্বাধীন বাংলা ‘বিপ্লবী’ বেতার কেন্দ্র, কিন্তু সে নাম টেকেনি, নাম থেকে ‘বিপ্লবী’ অভিধাকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। বিপ্লবী আন্দোলনের স্বপ্ন ও বাস্তবতার ব্যবধানটা এভাবেই ঘটেছিল। সেটা যুদ্ধের সময়ে যে অনুপস্থিত ছিল তা নয়, যুদ্ধের পরে প্রকট হয়ে প্রকাশ পেয়েছে।

স্বপ্ন সফল না হওয়ার প্রধান কারণটা কিন্তু নিহিত ছিল একাত্তরের বিজয়ের মধ্যেই। বিজয়ের অর্থটা দাঁড়িয়েছিল হানাদার পাকিস্তানিদের আত্মসমর্পণ। তাদের আত্মসমর্পণের মধ্য দিয়ে অর্জিত ওই বিজয়ের পর বিজয়ীদের জন্য কাজ হতে পারত দুটি। একটি হচ্ছে পাকিস্তানি জাতীয়তাবাদীরা যেমনটা করেছে, যেভাবে লুণ্ঠন ও জবরদখল চালিয়েছে সেই পথেই চলা। অন্যটি হতে পারত সম্পূর্ণ বিপরীত পথে এগোনো, ‘বিজয়’কে আরও সামনের দিকে অর্থাৎ রাষ্ট্র ও সমাজকে সমাজতান্ত্রিক রূপদানের অভিমুখে এগিয়ে নিতে সচেষ্ট থাকা।

যুবকরা তো যুদ্ধে প্রথম কাজটি তেমন কঠিন ছিল না, দ্বিতীয় কাজটি ছিল অত্যন্ত দুরূহ। তরুণদের যারা নেতৃত্ব দিয়েছেন তাদের অনেকের মধ্যেই প্রথম পথে অগ্রসর হওয়ার প্রবণতাটাই প্রধান হয়ে দেখা দিয়েছিল। ফলে তাদের অনুসারীরাও লুণ্ঠন ও জবরদখলে উৎসাহী হয়েছেন। জাতীয়তাবাদীরা মনে করলেন তাঁরাই জিতেছেন, তাই রাষ্ট্রকে তাঁরা নিজেদের সুবিধার্থে যদৃচ্ছা ব্যবহার করবেন। এবং সেটাই তাঁরা করতে থাকলেন।

সমাজতন্ত্রের দিকে যাওয়ার পথটা ছিল কঠিন। রাষ্ট্রক্ষমতা তখন জাতীয়তাবাদীদের হাতে। তারা সমাজতন্ত্রের কথা বলতে ভোলেননি, কিন্তু শেখ মুজিব যে নিজেদের দেশীয় সমাজতন্ত্রের কথা বলেছিলেন, তাতেই তাদের আস্থা ছিল; প্রকৃত (অর্থাৎ বৈজ্ঞানিক) সমাজতন্ত্রে তাদের বিশ্বাস ছিল না। তাদের বড় একটা অংশ আসলে সমাজতন্ত্র-বিরোধীই ছিল। ফলে সমাজতন্ত্রীরা সুবিধা করতে পারেননি। তা ছাড়া সমাজতন্ত্রীরা তো ছিলেন বিভক্ত, কেউ কেউ আবার বিভ্রান্ত। তাঁদের মধ্যে যাঁরা হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে অস্ত্র ধরেছেন, তাঁদেরও কোনো সংগঠিত বাহিনী ছিল না, ছিল না অস্ত্রের সরবরাহ। তবে সমাজতন্ত্রীরাই কিন্তু দেশের ভিতরে থেকে অধিক পরিমাণে যুদ্ধ করেছেন। জাতীয়তাবাদীদের অধিকাংশই (নেতারা তো অবশ্যই) চলে গিয়েছিলেন সীমান্তের ওপারে। শুরুতে গেছেন শরণার্থী হিসেবে, পরে একাংশ যোগ দিয়েছে মুক্তিবাহিনীতে। নেতারা কিন্তু রয়ে গেছেন কলকাতা ও আগরতলাতেই। সমাজতন্ত্রে বিশ্বাসী তরুণদের মুক্তিবাহিনীতে অংশগ্রহণের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা জারি ছিল; চীনপন্থিরা তো অবশ্যই, রুশপন্থিরাও অনুমতি পাননি অন্তর্ভুক্তির। চীনপন্থিদের সম্বন্ধে এমন মিথ্যা প্রচারণাও ছিল যে তারা মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেননি। এমনও বলা হয়েছে যে তাঁরা পাকিস্তানিদের সঙ্গে সহযোগিতা করেছেন। এ প্রচারণায় জাতীয়তাবাদীরাই ছিলেন অগ্রগামী, তাই বলে রুশপন্থিরা যে পিছিয়ে ছিল তা-ও নয়। শেখ মুজিব দেশীয় সমাজতন্ত্রের কথাই বলছিলেন; ছাত্রলীগের অভ্যন্তরে যাঁরা সমাজতন্ত্রের পক্ষে ছিলেন তাঁদের নেতারাও ওই পর্যন্তই যাবার কথাই ভাবছিলেন, তার বেশি নয়। শ্রেণি-সংগ্রামের মধ্য দিয়ে বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রের প্রতিষ্ঠার বিষয়ে তাঁদের জ্ঞান এবং আগ্রহ দুটিতেই বিলক্ষণ ঘাটতি ছিল।

যুদ্ধের পরে আন্দোলনকামী ছাত্ররাও দেখা গেল উধাও হয়ে গেছেন। তার কারণ, যে জাতীয়তাবাদীরা রাষ্ট্রক্ষমতা পেয়েছিলেন তাঁরা ভেবেছেন যা পাওয়ার ছিল সেটা তো হাতে এসেই গেছে, এখন আর আন্দোলন কার বিরুদ্ধে? কীসের জন্য? ছাত্রদের পক্ষে এখন কাজটা হবে ক্ষমতাসীনদের সাহায্য করা, যাতে তারা দেশের উন্নতি ঘটাতে পারেন। ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের অন্তর্গত আওয়ামীপন্থিদের পক্ষে তখন তাই নিষ্ক্রিয় হয়ে যাওয়াটাই ছিল স্বাভাবিক। তাদের একাংশ অবশ্য একেবারে নিষ্ক্রিয় ছিল না। নানা ধরনের দখলদারির কাজে তাদের ব্যস্ত থাকতে দেখা গেছে।

এখানে স্মরণ করা আবশ্যক যে ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ ছিল একটি সর্বদলীয় ঐক্যজোট। ওই জোটে ছাত্রলীগকে যুক্ত করতে রীতিমতো সাধ্যসাধনা করতে হয়েছে। কারণ ছাত্রলীগ ছয় দফার বাইরে যেতে উৎসাহী ছিল না, এগারো দফার সাম্রাজ্যবাদ-পুঁজিবাদ বিরোধিতায় তাঁদের স্বতঃস্ফূর্ত সমর্থন ছিল না। দ্বিতীয়ত ছাত্রলীগ বিশ্বাস করত একক নেতৃত্বে, জাতীয়তাবাদীরা যেটা করতে খুবই অভ্যস্ত; আর ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ প্রতিষ্ঠিত হয় যৌথ নেতৃত্বে, যেমনটি ঘটেছিল বায়ান্নর রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদে। সাতই মার্চের বক্তৃতাতে  শেখ মুজিব পাড়া-মহল্লায় যে সংগ্রাম পরিষদ গঠনের আহ্বান জানিয়েছিলেন, সেখানে নির্দেশ ছিল আওয়ামী লীগকে নেতৃত্বে রাখার। মুক্তিযুদ্ধ ছিল একটি সর্বজনীন জনযুদ্ধ, সেই যুদ্ধে জাতীয় মুক্তির একটি ঐক্যবদ্ধ ফ্রন্ট গঠিত হওয়াটাই ছিল প্রয়োজনীয় এবং স্বাভাবিক। মওলানা ভাসানী এবং বামপন্থি সংগঠনগুলোর কোনো কোনোটি জাতীয় মুক্তির ঐক্যজোট গড়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন। কিন্তু সেটা ঘটেনি। নেতৃত্ব রয়ে গেছে অনুপস্থিত আওয়ামী লীগের নেতাদের হাতেই, যে নেতাদের নিজেদের ভিতরই ঐক্য ছিল না; যে অনৈক্যের প্রমাণ যুদ্ধের সময়ে তো পাওয়া গেছেই, সবচেয়ে মর্মান্তিক প্রকাশ দৃশ্যমান হয়েছে পনেরোই আগস্টে সপরিবারে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডে।

মুক্তিযুদ্ধ যখন চলছিল তখন মুজিবনগরের অস্থায়ী সরকারের পক্ষ থেকে মোট তিনটি রাষ্ট্রীয় লক্ষ্যের কথাই বলা হতো- গণতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা ও সমাজতন্ত্র। বাঙালি জাতীয়তাবাদের কারণেই এবং ভিত্তিতেই তো যুদ্ধটা চলছিল, তাই জাতীয়তাবাদের কথাটা তখন আলাদা করে বলার প্রয়োজন ছিল না। কিন্তু যুদ্ধ শেষে বাংলাদেশ যখন প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, তখন দেখা গেল রাষ্ট্রীয় লক্ষ্য হিসেবে জাতীয়তাবাদও উচ্চারিত হচ্ছে। এরপরে সংবিধান রচনার সময়ে তো জাতীয়তাবাদ রাষ্ট্রীয় মূলনীতির চারটির মধ্যে একটি নয়, প্রথমটি হিসেবেই স্থান করে নিয়েছে। পাকিস্তানি রাষ্ট্রকাঠামোর ভিতরে বাঙালিদের পক্ষে জাতি প্রশ্নের মীমাংসা পাওয়াটা সম্ভবপর ছিল না, তবে যুদ্ধের ভিতর দিয়ে পাকিস্তানের শোষণ বেষ্টনী থেকে মুক্ত হয়ে বাঙালিরা জাতি হিসেবে নিজেদের রাষ্ট্রীয়ভাবেই যেহেতু প্রতিষ্ঠিত করে ফেলেছে, তাই প্রশ্ন উঠতে পারে আবার জাতীয়তাবাদ নিয়ে আসা কেন? কারণটা কী?

কারণ হয়তো তখন রাষ্ট্রের নতুন শাসকের এ স্বাভাবিক উপলব্ধি যে জাতিগত পরিচয়ের পতাকাটি ঊর্ধ্বে তুলে ধরতে পারলে তার নিচে শ্রেণি পরিচয়ের অস্বস্তিকর বিষয়টি প্রধান হয়ে উঠবে না। বলা যাবে আমরা সবাই বাঙালি, সবাই সমান, এখানে অন্য কোনো পরিচয়ের প্রয়োজন নেই। কিন্তু ভিন্ন পরিচয় তো ছিল।

শ্রেণি পরিচয়টা তো মুছে যায়নি। যে ৩০ লাখ মানুষ প্রাণ দিয়েছে, যে ৩ লাখ নারী সম্ভ্রম হারিয়েছেন তাঁদের পরিবার-পরিজন কি ধনী ও সুবিধাপ্রাপ্তদের সমান হয়ে গেছেন? নাকি স্বাধীনতার পর দেখা গেছে যে তাঁদের এবং সাধারণভাবে সব মেহনতি মানুষের জন্যই বৈষম্য আরও বেড়েছে? বৈষম্য কমানো, মানুষের সঙ্গে মানুষের অধিকার ও সুযোগের সাম্য প্রতিষ্ঠা, ক্ষমতার গণতান্ত্রিক বিকেন্দ্রীকরণ- এসবের জন্যই তো মানুষ যুদ্ধে গেছে; এবং শ্রেণিসমস্যার সমাধানের জন্যই তো জাতিসমস্যার সমাধান করা। আর সেই সমস্যার সংরক্ষক ও পৃষ্ঠপোষক পাকিস্তানি ঔপনিবেশিক রাষ্ট্রীয় রাষ্ট্রকাঠামোটি ভেঙে ফেলা আবশ্যক হয়ে পড়েছিল।

                লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
শক্তিশালী পররাষ্ট্রনীতি
শক্তিশালী পররাষ্ট্রনীতি
উগ্রবাদের জায়গা হবে না
উগ্রবাদের জায়গা হবে না
আহা, প্রাচ্যের ওয়াল স্ট্রিট!
আহা, প্রাচ্যের ওয়াল স্ট্রিট!
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
স্লোগান-গ্রাফিতির অবিস্মরণীয় দিনগুলো
স্লোগান-গ্রাফিতির অবিস্মরণীয় দিনগুলো
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
জাতীয় নির্বাচন
জাতীয় নির্বাচন
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
‘আবার তোরা মানুষ হ’
‘আবার তোরা মানুষ হ’
‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’
‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’
খেলাপি ঋণের রেকর্ড
খেলাপি ঋণের রেকর্ড
নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে
নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
নওগাঁয় ‘জুলাইয়ের মায়েরা’ শীর্ষক অভিভাবক সমাবেশ ও আলোচনা সভা
নওগাঁয় ‘জুলাইয়ের মায়েরা’ শীর্ষক অভিভাবক সমাবেশ ও আলোচনা সভা

২৭ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মির্জাপুরে দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
মির্জাপুরে দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে জুলাই আন্দোলনের স্মৃতিচারণে কান্নায় ভেঙে পড়লেন শহীদদের মায়েরা
ঠাকুরগাঁওয়ে জুলাই আন্দোলনের স্মৃতিচারণে কান্নায় ভেঙে পড়লেন শহীদদের মায়েরা

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বনাথে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
বিশ্বনাথে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুড়িগ্রামে জাতীয় শিক্ষক ফোরামের মানববন্ধন ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত
কুড়িগ্রামে জাতীয় শিক্ষক ফোরামের মানববন্ধন ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় পার্টির কার্যালয়ে
আবারও হামলা
বগুড়ায় জাতীয় পার্টির কার্যালয়ে আবারও হামলা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কারখানা বন্ধের জন্য সরকার দায়ী না : শ্রম উপদেষ্টা
কারখানা বন্ধের জন্য সরকার দায়ী না : শ্রম উপদেষ্টা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রায়েরবাজার গণকবরের ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

সাংবাদিক কাদের গনিকে দেখতে হাসপাতালে পেশাজীবী নেতৃবৃন্দ
সাংবাদিক কাদের গনিকে দেখতে হাসপাতালে পেশাজীবী নেতৃবৃন্দ

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

টানা ৫ দিন অতিভারী বর্ষণের আভাস
টানা ৫ দিন অতিভারী বর্ষণের আভাস

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন
জামায়াত আমিরের হার্টের বাইপাস সার্জারি সম্পন্ন

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে ৬৪৪ কৃতী শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
গোপালগঞ্জে ৬৪৪ কৃতী শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউকে বাংলা প্রেসক্লাবের সভাপতি শোয়েব, সম্পাদক মাহফুজ
ইউকে বাংলা প্রেসক্লাবের সভাপতি শোয়েব, সম্পাদক মাহফুজ

৫০ মিনিট আগে | পরবাস

ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা
ইউএনও’র স্বাক্ষর জালিয়াতি, পদ হারালেন জামায়াত নেতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই মাসে ৪৩৮ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার
দুই মাসে ৪৩৮ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন
জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত, ৫ আগস্ট জাতির সামনে উপস্থাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামাতে নামাজ পড়ে পাওয়া গেলো উপহার
জামাতে নামাজ পড়ে পাওয়া গেলো উপহার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!
১৮তলা থেকে পড়েও অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল ৩ বছরের শিশু!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আওয়ামী লীগ অপকর্ম করতে চাইলে কোনোভাবেই ছাড় পাবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ অপকর্ম করতে চাইলে কোনোভাবেই ছাড় পাবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডা. শফিকুর রহমানের হার্টের বাইপাস সার্জারি চলছে
ডা. শফিকুর রহমানের হার্টের বাইপাস সার্জারি চলছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাদক কারবারি আটক, দুটি মোটরসাইকেল জব্দ
দুই মাদক কারবারি আটক, দুটি মোটরসাইকেল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিয়েভে আবারও ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার, নিহত ৩১
কিয়েভে আবারও ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার, নিহত ৩১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে
ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় তিন বাংলাদেশি নিহত, হাসপাতালে আরও দুইজন
মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় তিন বাংলাদেশি নিহত, হাসপাতালে আরও দুইজন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সুন্দরবন মার্কেটের চারপাশ পর্যবেক্ষণ করছে ফায়ার সার্ভিসের ড্রোন ইউনিট
সুন্দরবন মার্কেটের চারপাশ পর্যবেক্ষণ করছে ফায়ার সার্ভিসের ড্রোন ইউনিট

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৫ আগস্টের আগেও জুলাই ঘোষণাপত্র হতে পারে : মাহফুজ আলম
৫ আগস্টের আগেও জুলাই ঘোষণাপত্র হতে পারে : মাহফুজ আলম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণসার্বভৌমত্ব কায়েম করাই গণঅভ্যুত্থানের অভিপ্রায়: ফরহাদ মজহার
গণসার্বভৌমত্ব কায়েম করাই গণঅভ্যুত্থানের অভিপ্রায়: ফরহাদ মজহার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার নিষিদ্ধ হলেন মেসির দেহরক্ষী
এবার নিষিদ্ধ হলেন মেসির দেহরক্ষী

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউডিআরটি প্রশিক্ষণের সমাপনী ও সনদ বিতরণ
ইউডিআরটি প্রশিক্ষণের সমাপনী ও সনদ বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে
‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা
কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী
আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস
বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ
গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ
যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'
'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার হলুদের গল্প
আমার হলুদের গল্প

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার
বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?
ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা
সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে
গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!
দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম
জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে
ফের বিয়ের পরিকল্পনা তানিয়া বৃষ্টির, অভিনয় ছেড়ে স্থায়ী হতে চান বিদেশে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস
পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প
শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি
মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি

শনিবারের সকাল

আর্থিক খাতে আস্থার সংকট
আর্থিক খাতে আস্থার সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট
সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন
আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের
ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের

পেছনের পৃষ্ঠা

কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান
গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন
সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন

শোবিজ

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ
ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি
অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি

মাঠে ময়দানে

দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস
দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস

শনিবারের সকাল

ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে
ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত
অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত

শোবিজ

ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ
ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার
দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই
সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই

নগর জীবন

নিঃসঙ্গ মাহির গান
নিঃসঙ্গ মাহির গান

শোবিজ

বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়
বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস
বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস

মাঠে ময়দানে

স্বরলিপি
স্বরলিপি

শোবিজ

ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে
ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে

মাঠে ময়দানে

গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস
ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস

মাঠে ময়দানে

পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি
পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি

প্রথম পৃষ্ঠা