শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫

সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন

পান্থ আফজাল
প্রিন্ট ভার্সন
সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন

দেশীয় শোবিজ ইন্ডাস্ট্রিতে নবীন শিল্পীর কাজ বেড়েছে। পারিশ্রমিকও বেড়েছে কয়েকগুণ। কিন্তু বেশির ভাগ সিনিয়র অভিনয় শিল্পীর হাতে তেমন কাজ নেই। পারিশ্রমিকও আগের মতো বাড়ছে না। এমনকি পর্দায় তাঁদের চরিত্রের ব্যাপ্তিও কমে এসেছে। গল্পে তাঁদের চরিত্র রাখাকে প্রয়োজন মনে করছেন না নাট্যনির্মাতা, প্রযোজক, অডিও প্রযোজনা সংস্থা, বিজ্ঞাপন এজেন্সি বা চ্যানেল মালিকরা। ফলে এসব শিল্পীর কাজ ও মেধার সঠিকভাবে মূল্যায়ন হচ্ছে না ইন্ডাস্ট্রিতে। এমনিতে এসব শিল্পীর আয়ের কোনো উৎস নেই। অভিনয় করেই সংসার চলে। কিন্তু কাজ না থাকায় তাঁরা মানবেতর জীবনযাপন করছেন। আবার ঠিকমতো পারিশ্রমিক না পেয়ে হতাশায় ডুবে আছেন কেউ কেউ। অথচ তাঁরা অভিনয়কে ভালোবেসে এই পেশায় এসেছেন। সম্প্রতি ছোট ও বড়পর্দার সিনিয়র অভিনেত্রী শিখা খান মৌয়ের হতাশা ও আক্ষেপের খবর সবার নজরে আসে। এরপরই ইন্ডাস্ট্রির সবাই নড়েচড়ে বসেছেন।

বেশ কয়েক মাস আগে অভিনয়ে বেশ ব্যস্ত সময় পার করলেও দীর্ঘ সময় ধরে কাজহীন ছিলেন শিখা খান মৌ। সে সময় নিজের এ অবস্থা নিয়ে গণমাধ্যমে বলেন, ‘অনেক বছর থেকে অভিনয় করে আসছি। এতদিন নিজেকে অভিনেত্রী হিসেবেই জানতাম, কিন্তু গত আড়াই মাস ধরে নিজেকে অভিনেত্রী ভাবতে লজ্জা হচ্ছে। আগে যেখানে মাসে ১৫ থেকে ২০ দিন কাজ করতাম সেখানে আড়াই মাস যাবৎ মাসে চার থেকে পাঁচ দিন কাজ করছি। তাহলে কীভাবে মনে হবে আমি অভিনয় শিল্পী? অভিনয় করেই আমার সংসার চলে। তবে আমি জানি বেঁচে থাকতে আমার মূল্যায়ন করা না হলেও আমার মৃত্যুর পর কিছু মানুষ হলেও আমাকে মনে রাখবে। হয়তো বলবে আহারে মহিলা তো কত ভালো ছিল, কত সহজ সরল ছিল, কারও সাতপাঁচে ছিল না; কারও সামনে-পেছনে ছিল না। আহারে মহিলাটির আত্মার শান্তি পাক। কিন্তু তাতে কী লাভ হবে আমার। বেঁচে থাকতে তো দরকার আমার কাজের, বেঁচে থাকতেই দেখে যেতে চাই আমার মূল্যায়ন হচ্ছে। কিন্তু সেটা কি আদৌ দেখে যেতে পারব, আমি জানি না। তবে আমার অনুরোধ, আমি মরে গেলে দয়া করে কেউ আফসোস করবেন না। আমাকে মনে করারও কোনো দরকার নেই।’ দীর্ঘ ২৫ বছরে একই পারিশ্রমিকে কাজ করেছেন উল্লেখ করে জানান, ‘হঠাৎ করে কেন কাজ কমে গেল? কেন আমাকে ডিরেক্টররা ডাকছেন না, মনে করছেন না কেন। তাদের গল্পের চরিত্রের সঙ্গে আমি নিজেকে খাপ খাওয়াতে পারব। আমি তো আমার রেমুনারেশন বাড়াইনি। ২৫ বছর যাবৎ মিডিয়ায় আছি। এখনো আমার রেমুনারেশন মাত্র ৫ হাজার টাকা। এটাও কি খুব বেশি? যাই হোক যত দিন বাঁচি কাজ করে যেতে চাই। আপনারা ব্যাপারটা দেখবেন। আমার সহকর্মী যারা আছেন তারা আমার ব্যাপারটা দেখে একটু সাহায্য করবেন। একটা শিল্পীর জন্য হঠাৎ করে কাজ কমে যাওয়া কম কিছু না। আপনারা পাশে থেকে আমাকে সাহায্য করবেন।’ এদিকে অভিনেত্রী শিখা মৌ এই হতাশা ও ক্ষোভের পর তার ভক্ত, অনুরাগী ও সহকর্মী তারকারা তার পাশে থাকার আশ্বাস দিয়েছেন। গতকাল খোঁজ নিয়ে জানা গেল, শিখা মৌ একটি শুটিংয়ে ব্যস্ত। কথা প্রসঙ্গে বললেন, ‘অনেক দিন ধরে কাজহীন ছিলাম। তাই হতাশায় কথাগুলো বলেছি। এখন আবার কাজ করছি। তবে নিয়মিতভাবে কাজ করে যেতে চাই।’ খোঁজ নিয়ে আরও জানা যায়, শিখা খান মৌয়ের মতো এমন অনেক শিল্পী রয়েছেন, যারা কাজহীন। তবে লোকলজ্জার কারণে তাদের দুর্দশার কথা কাউকে বলছেন না। যেমন কাজের মূল্যায়নের অভাবে এখন পর্দায় তেমন করে দেখা যায় না খালেদা আক্তার কল্পনা, রেহানা জলি, আনোয়ারা, সমু চৌধুরী, আমিরুল হক চৌধুরী, রাইসুল ইসলাম আসাদ, সুজাতা, ডলি জহুর, খায়রুল আলম সবুজের মতো সিনিয়রদের। আবুল হায়াত, দিলারা জামান, শিরিন আলম, তারিক আনাম, মনিরা মিঠু, সাবেরী আলম, নরেশ ভূইয়া, শিল্পী সরকার অপু, মিলি বাসার, মাসুম বাসার, রেশমা, আবদুল্লাহ রানার মতো কেউ কেউ কাজ করলেও বাকিরা তেমন করে কাজ করছেন না। অন্যদিকে চলচ্চিত্রের বেশির ভাগ সিনিয়র শিল্পী তো কাজহীন। এ বিষয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে গুণী অভিনেতা আবুল হায়াত বলেন, ‘সিনিয়র শিল্পীদের প্রতি চরম অবহেলা করা হচ্ছে। শিল্পের প্রতি যাদের ভালোবাসা, তারা কি নাটক বানাচ্ছেন? সিনিয়র শিল্পীদের এসব নাটকে কি প্রয়োজন? নাটকে নেই ভাই-বোন, মা-বাবা, শিশু বা দাদা-দাদি। বলতে গেলে তো অনেক ক্ষোভের কথা বলতে হয়! সেদিনকার ছেলেমেয়ে এসেই চার-পাঁচ গুণ বেশি টাকা নিয়ে যাচ্ছে। নেবে সমস্যা নেই, তবে একটা ভারসাম্য থাকা উচিত।’ দিলারা জামান বলেন, ‘বাজেট স্বল্পতা দেখিয়ে নির্মাতারা দিনে দিনে এই চরিত্র কাটছাঁট করছেন। তিন-চারজনকে নিয়ে নাটক বানাচ্ছেন। নির্মাতারা এখন নাটক দুই-তিন দিনের মধ্যে শেষ করছেন, যেখানে সিনিয়র শিল্পী সংখ্যা নেই বললেই চলে। সম্মানি দিতে গেলেও সবাই টালবাহানা করে। মূল্যায়ন কমে গেছে। এখন আমাদের মতো সিনিয়রদের কাজ কমে যাচ্ছে।’ ডলি জহুর বলেন, ‘আমরা সিনিয়র অভিনয় শিল্পীরা একজন জুনিয়রের তুলনায় সম্মানি, মূল্যায়ন কম পাচ্ছি। নাটকে আমাদের চরিত্র বাদ দেওয়া হচ্ছে। আগের তুলনায় কাজও কমে গেছে। কারণ নির্মাতা, প্রযোজক বা চ্যানেল মালিক একটা গৎবাঁধা নিয়মে কাজ করছেন। টোটাল ক্ষেত্রটাই অপরিচ্ছন্ন হয়ে গেছে।’ রাইসুল ইসলাম আসাদ বলেন, ‘সিনিয়র অভিনয় শিল্পীরা সবাই বেকার হয়ে পড়েছেন। নাটকে বাবা থাকলে মা নেই, আবার মা থাকলে বাবা নেই! সিনিয়র শিল্পীদের সম্মানি, তাদের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ বাড়ানো এখন অত্যাবশ্যকীয় হয়ে পড়েছে।’

শিরিন আলম বলেন, ‘নাটকে চরিত্রের আধিক্য না থাকার কারণে আমাদের অনেক সিনিয়র শিল্পীই আজ বেকার। অনেকের কথা কী বলব আমি নিজেই সাফার করছি, কাজ নেই, প্রায় সময় বসে থাকতে হয়। এখনকার সময়ে সবাই নায়ক-নায়িকা ছাড়া আর কিছু বোঝে না। এর সমস্যা আসলে বাজেট, আমার কাছে তাই মনে হয়। এখন নাট্যকারদের সেভাবেই বলে দেওয়া হয় গল্প লিখতে, যেখানে বাবা-মা কিংবা ভাইবোনের কোনো চরিত্রই থাকে না।’ এদিকে খায়রুল আলম সবুজ মনে করেন, সম্মানি দিয়ে মূল্যায়ন হয় না। এখনকার সময়ে যার কাটতি থাকবে তাকে সবাই নেবে। তবে সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন, কী করছেন, খোঁজ নেওয়া শিল্পীদের দায়িত্ব হওয়া উচিত।  বাস্তব বিষয়টা হলো, সাম্প্রতিক সময়ে নাট্যাঙ্গনে যেন এক ধরনের অদ্ভুত সুনসান নীরবতা নেমে এসেছে। একদিকে কেউ কাজ করছেন অন্যদিকে একটি অংশ অভিযোগ করছেন, মাসের পর মাস বসে আছেন। চিত্রটা যেন অনেকটা ‘কাজ আছে, আবার কাজ নেই’- নাট্যাঙ্গনে চলছে এক টানাপোড়েন। একটা সময় ছিল নির্মাতা-শিল্পীরা মাসের পর মাস শুটিংয়ে ব্যস্ত থাকতেন। টিভি চ্যানেল থেকে শুরু করে ইউটিউব পর্যন্ত এক ধরনের হাইপ তৈরি হতো। সম্প্রতি সেই চিত্র বদলে গেছে। এখন ঈদ বা উৎসবেও কাজ কমেছে, এর বাইরে বছরজুড়ে নির্মাণ সংখ্যা ব্যাপকভাবে হ্রাস পাচ্ছে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বাজেটের একটা বড় অংশ যায় প্রধান শিল্পীদের পারিশ্রমিকেই। ফলে বাকি সিনিয়র শিল্পীরা কর্মহীন হয়ে পড়ছেন। মূলত গত বছরের ৫ আগস্টের পর থেকে দেশের চলমান নানা ইস্যুর কারণে কাজ কমে গেছে বলে দাবি করেছেন কেউ কেউ।

অনেকে আবার বলছেন স্পন্সরশিপ সংকট ও অনলাইন মাধ্যমে (ফেসবুক-ইউটিউবে) আয়ের রেশিও একেবারে তলানিতে নেমে আসাতেই এই কাজ কমে যাওয়া। কারণ যাই হোক না কেন মোদ্দা কথা নাটক ইন্ডাস্ট্রি এখন খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে। টেলিভিশনের পর এবার অনলাইন বিভিন্ন মাধ্যমের জন্য নাটক নির্মাণেও পড়েছে ভাটা। তবে যারা এখন নিয়মিত কাজ পাচ্ছেন, তারা মূলত অল্প সংখ্যক পরিচিত মুখ। জনপ্রিয় শিল্পীদের ঘিরেই বেশি কাজ হয়, একই পরিচালকের টিম বারবার দেখা যায়। এটাই একটা বিভক্ত বাস্তবতা সৃষ্টি করেছে, যেখানে কেউ বলছেন, ‘আমরা তো কাজ করছি’, আবার কেউ বলছেন, ‘আমরা তো বসে আছি’। এর বাইরে অনেক উদীয়মান ও মধ্যম পর্যায়ের শিল্পীদেরই অভিযোগ, বছরজুড়ে হাতে গোনা কাজ পাচ্ছেন। যেগুলো দিয়ে জীবিকা চালানো প্রায় অসম্ভব।

এই বিভাগের আরও খবর
আসছেন সামীর-কান্তা
আসছেন সামীর-কান্তা
দ্বৈত রূপে ববি...
দ্বৈত রূপে ববি...
সুনেরাহর নতুন গল্প
সুনেরাহর নতুন গল্প
কাজই আমার কথা বলবে
কাজই আমার কথা বলবে
দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা
দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা
অব্যাহতি পেলেন না জ্যাকুলিন
অব্যাহতি পেলেন না জ্যাকুলিন
আসছেন বুবলী
আসছেন বুবলী
সাবিলার রাক্ষস
সাবিলার রাক্ষস
রিটায়ার্ড মানুষের কোনো বক্তব্য নাই
রিটায়ার্ড মানুষের কোনো বক্তব্য নাই
সিনেমার আকর্ষণীয় প্রচারণা কেন এখন অতীত
সিনেমার আকর্ষণীয় প্রচারণা কেন এখন অতীত
আপনি রিয়েল হিরো
আপনি রিয়েল হিরো
নাটকের জনপ্রিয় যত সংলাপ
নাটকের জনপ্রিয় যত সংলাপ
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে পুকুর থেকে লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে পুকুর থেকে লাশ উদ্ধার

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিবন্ধন পেল লেবার পার্টি
নিবন্ধন পেল লেবার পার্টি

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

মাগুরা হাসপাতালে চারটি হুইলচেয়ার প্রদান
মাগুরা হাসপাতালে চারটি হুইলচেয়ার প্রদান

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাকসু নির্বাচনে খসড়া ব্যালট নম্বর প্রকাশ, প্রচারণা শুরু
চাকসু নির্বাচনে খসড়া ব্যালট নম্বর প্রকাশ, প্রচারণা শুরু

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রোগীর মূত্রথলি ও ভুঁড়ি কেটে দেয়ার অভিযোগ
রোগীর মূত্রথলি ও ভুঁড়ি কেটে দেয়ার অভিযোগ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে শুরু হচ্ছে গ্র্যান্ড সুফী নাইট
আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে শুরু হচ্ছে গ্র্যান্ড সুফী নাইট

১৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

এক ইলিশ বিক্রি ১৪ হাজার টাকায়
এক ইলিশ বিক্রি ১৪ হাজার টাকায়

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৩২
দেশে ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৩২

৩৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কালকিনিতে আড়িয়াল খাঁ নদীর ভাঙনে নিঃস্ব শতাধিক পরিবার
কালকিনিতে আড়িয়াল খাঁ নদীর ভাঙনে নিঃস্ব শতাধিক পরিবার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল, ইসরায়েলকে নিষিদ্ধের উদ্যোগ ঠেকাবে যুক্তরাষ্ট্র
২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল, ইসরায়েলকে নিষিদ্ধের উদ্যোগ ঠেকাবে যুক্তরাষ্ট্র

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলায় সাবেক মন্ত্রীসহ ২৩১ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলায় সাবেক মন্ত্রীসহ ২৩১ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট

৫৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মানুষের আস্থা অর্জন করাই বিচার বিভাগের কাজ­ : প্রধান বিচারপতি
মানুষের আস্থা অর্জন করাই বিচার বিভাগের কাজ­ : প্রধান বিচারপতি

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

চাকসু নির্বাচনে প্রার্থীদের চূড়ান্ত তালিকা ও ব্যালট নম্বর প্রকাশ
চাকসু নির্বাচনে প্রার্থীদের চূড়ান্ত তালিকা ও ব্যালট নম্বর প্রকাশ

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইট হাউসে ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠক করবেন শেহবাজ শরিফ
হোয়াইট হাউসে ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠক করবেন শেহবাজ শরিফ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর্জেন্টিনায় নতুন প্রজাতির ডাইনোসর আবিষ্কার
আর্জেন্টিনায় নতুন প্রজাতির ডাইনোসর আবিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সারা দেশে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৬৪৪
সারা দেশে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৬৪৪

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইসিসিবিতে তিন শিল্পপণ্যের প্রদর্শনী শুরু
আইসিসিবিতে তিন শিল্পপণ্যের প্রদর্শনী শুরু

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচনে গাদ্দাফির অর্থ ব্যবহার, দোষী সাব্যস্ত সাবেক ফরাসি প্রেসিডেন্ট সারকোজি
নির্বাচনে গাদ্দাফির অর্থ ব্যবহার, দোষী সাব্যস্ত সাবেক ফরাসি প্রেসিডেন্ট সারকোজি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সংঘর্ষে যুবক নিহত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সংঘর্ষে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ কার্যদিবসে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন
শেষ কার্যদিবসে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনার প্রতিবাদে বান্দরবানে বিক্ষোভ সমাবেশ
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনার প্রতিবাদে বান্দরবানে বিক্ষোভ সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা ইস্যুতে ২১-দফা নতুন পরিকল্পনা ট্রাম্পের
গাজা ইস্যুতে ২১-দফা নতুন পরিকল্পনা ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসী-বর্বর রাজনৈতিক দল : দুদু
আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসী-বর্বর রাজনৈতিক দল : দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় বাসের ধাক্কায় ট্রাকের হেলপার নিহত
বগুড়ায় বাসের ধাক্কায় ট্রাকের হেলপার নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে পাকিস্তানের একাদশে পরিবর্তনের আভাস
বাংলাদেশের বিপক্ষে পাকিস্তানের একাদশে পরিবর্তনের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে আটক ১০ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর
ভারতে আটক ১০ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদের মেরু অঞ্চলে মরিচা ধরা ধাতুর সন্ধান পেলেন বিজ্ঞানীরা
চাঁদের মেরু অঞ্চলে মরিচা ধরা ধাতুর সন্ধান পেলেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

স্কেটিং জুতা কিনে না দেওয়ায় মায়ের উপর অভিমান করে শিশুর আত্মহত্যা
স্কেটিং জুতা কিনে না দেওয়ায় মায়ের উপর অভিমান করে শিশুর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘আমি বললাম একটা জিনিস পোড়াতে, ওরা পুড়িয়ে দিল সেতু ভবন’: তাপসের সঙ্গে ফোনালাপে হাসিনা
‘আমি বললাম একটা জিনিস পোড়াতে, ওরা পুড়িয়ে দিল সেতু ভবন’: তাপসের সঙ্গে ফোনালাপে হাসিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে
ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!
লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়
বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...
১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এরদোয়ানের সুর বদল, এফ-১৬ নয় কান ফাইটার জেটের ইঞ্জিন কিনতে চায় তুরস্ক
এরদোয়ানের সুর বদল, এফ-১৬ নয় কান ফাইটার জেটের ইঞ্জিন কিনতে চায় তুরস্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা স্থগিত রেখে ১১৫ প্রতীকের তালিকা প্রকাশ
নৌকা স্থগিত রেখে ১১৫ প্রতীকের তালিকা প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি র‌্যাংকিংয়ে ১৩৩ ধাপ লাফ সাইফের, শীর্ষ দশে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টি র‌্যাংকিংয়ে ১৩৩ ধাপ লাফ সাইফের, শীর্ষ দশে মুস্তাফিজ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি
বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সংবর্ধনায় প্রধান উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ
ট্রাম্পের সংবর্ধনায় প্রধান উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের সঙ্গে সম্পর্কের কোনও মানেই ছিল না: ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে সম্পর্কের কোনও মানেই ছিল না: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প
নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধ করলেই ট্রাম্প নোবেল পাবেন: ম্যাক্রো
গাজা যুদ্ধ বন্ধ করলেই ট্রাম্প নোবেল পাবেন: ম্যাক্রো

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪
রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত
দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২
ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু মেট্রোর আগুন নয়, বহু আগুনের পেছনেই ছিল খুনির ক্ষমতালিপ্সা : ফারুকী
শুধু মেট্রোর আগুন নয়, বহু আগুনের পেছনেই ছিল খুনির ক্ষমতালিপ্সা : ফারুকী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার
দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফুজ্জামানের চেক দিয়ে ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা উত্তোলন, কর্মকর্তা গ্রেফতার
সাইফুজ্জামানের চেক দিয়ে ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা উত্তোলন, কর্মকর্তা গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, প্রধান উপদেষ্টাও সহযোগিতা করছেন : ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, প্রধান উপদেষ্টাও সহযোগিতা করছেন : ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের
দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোটেল-ফ্ল্যাট-ছাত্রাবাসে আওয়ামী লীগের কর্মী থাকলে তথ্য দিতে অনুরোধ
হোটেল-ফ্ল্যাট-ছাত্রাবাসে আওয়ামী লীগের কর্মী থাকলে তথ্য দিতে অনুরোধ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ
ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইরানের ঐতিহাসিক পারমাণবিক চুক্তি
রাশিয়া-ইরানের ঐতিহাসিক পারমাণবিক চুক্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হৃতিকের সঙ্গে বিয়ের বিষয়ে যা বললেন সাবা
হৃতিকের সঙ্গে বিয়ের বিষয়ে যা বললেন সাবা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকায় মিছিল থেকে বোমা
ঢাকায় মিছিল থেকে বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি
ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি

সম্পাদকীয়

সাজানো ছকে নির্বাচন!
সাজানো ছকে নির্বাচন!

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান নবীন-প্রবীণ চার নেতা
বিএনপির মনোনয়ন চান নবীন-প্রবীণ চার নেতা

নগর জীবন

১২ কোটি টাকার ভবন আছে সেবা নেই
১২ কোটি টাকার ভবন আছে সেবা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট ঘিরে তৎপর পশ্চিমারা
ভোট ঘিরে তৎপর পশ্চিমারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা
দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা

শোবিজ

গবেষণা নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে
গবেষণা নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বকে নির্বাচনের প্রস্তুতি জানাবেন ড. ইউনূস
বিশ্বকে নির্বাচনের প্রস্তুতি জানাবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা, অন্যদের একক
প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

লালমনিরহাটে শীতের আগমনি বার্তা
লালমনিরহাটে শীতের আগমনি বার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি
হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন ও সাধনার জীবন
স্বপ্ন ও সাধনার জীবন

বিশেষ আয়োজন

পাঁচ ব্যাংকের প্রশাসক হচ্ছেন কারা
পাঁচ ব্যাংকের প্রশাসক হচ্ছেন কারা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে
বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে
হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি
মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

অধিগ্রহণ জমির সঠিক মূল্য দাবি
অধিগ্রহণ জমির সঠিক মূল্য দাবি

দেশগ্রাম

মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও
মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধ নিয়ে উত্তপ্ত জাতিসংঘ
যুদ্ধ নিয়ে উত্তপ্ত জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-পাকিস্তান অলিখিত সেমিফাইনাল
বাংলাদেশ-পাকিস্তান অলিখিত সেমিফাইনাল

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘ সম্মেলন এলাকা থেকে বিপুল সিমকার্ড ও সার্ভার জব্দ
জাতিসংঘ সম্মেলন এলাকা থেকে বিপুল সিমকার্ড ও সার্ভার জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়
রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বৈত রূপে ববি...
দ্বৈত রূপে ববি...

শোবিজ

ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না
ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসী ভোট
পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসী ভোট

পেছনের পৃষ্ঠা