শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০১ আগস্ট, ২০২৫

‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’

জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি চলছে। আশা করা যায়, রোজার আগে ফেব্রুয়ারিতে ইলেকশন হবে। ধারণা করা হচ্ছে, আগামী ৫ আগস্ট বিষয়টি আরও পরিষ্কার হয়ে যাবে। গণ অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে সেদিন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন। বিভিন্ন সূত্রে খবর হচ্ছে, সরকারের পক্ষ থেকে নির্বাচন কমিশনকে ভোটের প্রস্তুতি নিতে বলা হয়েছে। ইলেকশন ডিউটি করার জন্য সেপ্টেম্বরে দেড় লাখ পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। ৬০ হাজার সেনাসদস্য মাঠে থাকবেন। মোটকথা একটি ভালো নির্বাচন করার জন্য ইন্টেরিম সরকার সচেষ্ট।

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) ফেব্রুয়ারিতে ইলেকশন হবে ধরে নিয়ে প্রার্থী বাছাই, নির্বাচনি ইশতেহার তৈরি, প্রচারণাকৌশল নির্ধারণ ইত্যাদি কাজ গুছিয়ে এনেছে বলে নানা সূত্রে প্রকাশ। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সহসা নির্বাচনের পক্ষপাতী না হলেও তলে তলে ইলেকশনের জন্য তৈরি হচ্ছে। এনসিপি এখনো নিবন্ধন পায়নি। মার্কাও ঠিক হয়নি। তবে দলটি জেলায় জেলায় জুলাই পদযাত্রা কর্মসূচি পালন করছে, সভা-সমাবেশ করছে।

এই আবহের মধ্যেও গণতন্ত্র ও ইলেকশনের পথরেখাকে বিঘ্নসংকুল করে তোলার চেষ্টা চলছে বলে মনে করছেন পর্যবেক্ষক মহলের অনেকে। গণতন্ত্র ও ইলেকশন ট্রেনের গতি রুদ্ধ করার জন্য মহলবিশেষ কৌশল করছে। গত মঙ্গলবারও জামায়াতে ইসলামীর আমির বলেছেন, জুলাই গণহত্যার বিচারের আগে কোনো নির্বাচন নয়। এর মানে কী? বিচারের সঙ্গে নির্বাচনের কী সম্পর্ক? নির্বাচনের মাধ্যমে দেশে গণতান্ত্রিক-রাজনৈতিক সরকার প্রতিষ্ঠিত হলে বিচারপ্রক্রিয়া ব্যাহত হওয়ার কোনো কারণ তো নেই। তাহলে বিচারের বিষয়টি নির্বাচনের পূর্বশর্ত করা হচ্ছে কেন?

এদিকে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা নাহিদ ইসলাম অপ্রাসঙ্গিকভাবে জাতির পিতা ইস্যু সামনে নিয়ে এসেছেন। পার্টি গঠনের আগে তথা উপদেষ্টা হিসেবে তিনি বলেছিলেন, শেখ মুজিবকে আমরা জাতির পিতা মানি না। সে ক্ষেত্রে তিনি মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী, শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হকসহ আরও অনেকের নাম যুক্ত করে ফাউন্ডিং ফাদারস ঘোষণার দাবি করেছিলেন। কিন্তু এই ইস্যুটি রাজনৈতিক মহলে বিশেষ গুরুত্ব পায়নি। সংবিধান সংস্কার কমিশন ২০১১ সালে সংবিধানে যুক্ত হওয়া জাতির পিতাসংক্রান্ত ধারাগুলো বিলুপ্ত করার সুপারিশ করলেও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে এ নিয়ে কোনো আলোচনা হয়েছে বলে শোনা যায়নি। এর মানে হলো সংস্কার প্রশ্নে এটা প্রাসঙ্গিক ইস্যু নয়। এর সঙ্গে জনমানুষের মৌলিক মানবাধিকার ও গণতন্ত্রের কোনো সম্পর্ক নেই। শেখ মুজিবুর রহমান, তার রাজনৈতিক ভূমিকা, তার নামের সঙ্গে যুক্ত উপাধি- সবই ইতিহাসের অংশ। সবই ইতিহাসের পাতায় লিপিবদ্ধ রয়েছে। ইতিহাস কোনো মাঠের ফুটবল নয় যে এদিক থেকে কিক করবেন সেদিক গিয়ে পড়বে। ইতিহাসকে ইতিহাসের জায়গায় থাকতে দিতে হবে। সত্যিকারের বিপ্লবী নায়ক ইতিহাস সৃষ্টি করে। আগের অধ্যায়গুলো মুছে দেওয়া তার কাজ নয়। এনসিপির তরুণ নেতৃত্ব তাহলে কেন বিষয়টি সামনে এনে এত ঘাঁটাঘাঁটি করছেন?

ফাইজুস সালেহীনপ্রসঙ্গত বলা বাঞ্ছনীয় যে ১৯৭২ সালের সংবিধানের কোথাও শেখ মুজিবকে বাংলাদেশের জাতির পিতা বলা হয়নি। সে সময়ে এ বিষয়ে কোনো গেজেট নোটিফিকেশন হয়েছে বলেও তথ্য পাওয়া যায় না। এবং এমনটি অস্বাভাবিকও কিছু না। মহাত্মা গান্ধী ভারতের জাতির পিতা। কিন্তু সংবিধানে সেটা লিপিবদ্ধ নেই। আমেরিকার সংবিধানেও সে দেশের জাতির পিতা বা পিতাদের নাম নেই। জাতির পিতা আসলে একটি সম্মানসূচক উপাধি। এটা কোনো সাংবিধানিক পদ নয়। সেই সময়ের জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে শেখ মুজিবকে জাতির পিতা অভিধায় অভিহিত করেছে। সংবাদপত্রে জাতির জনক, মহান নেতা ইত্যাদি বিশেষণ লাগানো হয়েছে। সবই ছিল স্পন্টেনিয়াস। এমনকি মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীও কাগমারিতে মোহাম্মদ আলী কলেজের ভিত্তি স্থাপন অনুষ্ঠানে মুজিবকে বাংলাদেশের স্থপতি ও জাতির জনক বলে আখ্যায়িত করেন। ২০১১ সালে শেখ হাসিনা নিজের ও পরিবারের স্বার্থে শেখ মুজিবুর রহমানের নাম জাতির পিতা হিসেবে সংবিধানে যুক্ত করেন। নতুন রাজনৈতিক সরকার এসে সংবিধান সংশোধন করবে। তখন সংসদ যদি মনে করে যে সংবিধানে জাতির পিতাসংক্রান্ত ধারাগুলো থাকার দরকার নেই, তাহলে থাকবে না। তবে এখন এটাকে ইস্যু বানানোর কোনো প্রয়োজন নেই। ওয়াকিবহাল মহলের অনেকে বলছেন, এনসিপি আসলে নানা দিক থেকে মুক্তিযুদ্ধকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে চায়। সেই সঙ্গে ইলেকশন বিলম্বিত করার একটা উদ্দেশ্যও হয়তো রয়েছে।

প্রশ্ন হলো, এনসিপি কেন ইলেকশন বিলম্বিত করতে চাইছে। এখন পর্যন্ত অনিবন্ধিত নবগঠিত দলটির হালফিল খুব যে ভালো অবস্থায় নেই, তা ওপেন সিক্রেট। সাত-আট মাসের মধ্যে ইলেকশন হলে এবং অন্তর্বর্তী সরকারের ছাতাটি মাথার ওপর থেকে সরে গেলে দলের অস্তিত্বের সংকট দেখা দিতে পারে।

দল গঠনের আগে দ্বিতীয় স্বাধীনতা, সেকেন্ড রিপাবলিক, রাষ্ট্র মেরামত, নতুন সংবিধান প্রণয়ন, জাতির পিতা ইস্যু ইত্যাদি ছিল নিজেদের জাহির করার কৌশল। এখন পার্টির ভিতরের কোন্দল, নৈতিক স্খলন, চাঁদাবাজি, ক্ষমতার অপব্যবহারসহ বিবিধ অনিয়মের অভিযোগে নবগঠিত দলটির টালমাটাল অবস্থা। এমতাবস্থায় জনগণের দৃষ্টি অন্যদিকে সরিয়ে নেওয়ার জন্য ঢেরা বাজিয়ে ভয় তাড়াবার কৌশল হিসেবে তারা মুজিববাদ মুর্দাবাদ স্লোগান দিচ্ছে, অকারণে জাতির পিতা ইস্যুটি সামনে নিয়ে আসছে।

বাস্তবিক পক্ষেই অঘোষিত কিংস পার্টি এনসিপি কঠিন অবস্থার মধ্যে পড়েছে। আলোচিত নেত্রী উমামা ফাতেমা দলটির সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন তো করেছেনই সম্প্রতি সামাজিক মাধ্যমে লাইভে এসে তিনি অভিযোগ করেন, জুলাই আন্দোলনকে মানি মেকিং মেশিনে পরিণত করা হয়েছে। দলের ভিতরের বিশৃঙ্খলা, স্বেচ্ছাচারিতার নানা দিকও তিনি তুলে ধরেন। উমামার বক্তব্য যে অমূলক ছিল না, হাতেনাতে তার প্রমাণ পাওয়া গেছে গুলশানে আওয়ামী লীগের সাবেক এমপির বাসায় একদল সমন্বয়কের চাঁদাবাজির ঘটনায়। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কমিটি বাদে সব কমিটি ভেঙে দেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে স্বীকার করে নেওয়া হয়েছে, সারা দেশে সমন্বয়কদের অনেকেই চাঁদাবাজি ও দখলবাজি করছে। কেন্দ্র ঠিক রেখে সব ভেঙে দেওয়ার পর সামাজিক মাধ্যমে নেটিজেনদের কেউ কেউ বলছেন, চাঁদাবাজির মূল কেন্দ্র অক্ষত রেখে সারা দেশের কমিটি বিলুপ্ত করা হয়েছে। এটা হাস্যকর। গুলশানে যারা ধরা পড়েছে, তাদের কেউ কেউ কেন্দ্রীয় কমিটির সঙ্গে যুক্ত। এদিকে এনসিপির আরেক নেত্রী নীলা ইসরাফিল ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে এনসিপির সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করেছেন। তিনি দলের নেতাদের উদ্দেশে লেখেন, ‘আপনারা কি দল করেন নাকি ক্ষমতা আর নারীকে ব্যবহার করে ছুড়ে ফেলে দেওয়ার কারখানা চালান?’ উমামা ও নীলার বক্তব্য থেকেই বুঝতে পারা যায়, নবীন এই দলটির ভিতরে ক্লেদ ও ক্লিন্নতা জমেছে কতখানি!

অন্তর্বর্তী সরকারের দুজন উপদেষ্টা রয়েছেন; যারা বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের প্রতিনিধিত্ব করেন। এই দুজনের পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে টেন্ডারবাজি, চাঁদাবাজি ও ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগ করা হয়েছে। ড. মুহাম্মদ ইউনূস যাকে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে আন্দোলনের মাস্টারমাইন্ড হিসেবে পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন, সেই মাহফুজ আলম সম্প্রতি ফেসবুকে একটি বিমূর্ত স্ট্যাটাস দেন, যেখানে একটি নতুন দলের মহারথীদের তীব্র ভাষায় কটাক্ষ করা হয়েছে । পরে অবশ্য তিনি স্ট্যাটাসটি এডিট করে, ‘নতুন দলের জায়গায়’ ‘বিভিন্ন দল’-এর মহারথী লিখেছেন। ততক্ষণে যে ঢোল বাজার, তা বেজে গেছে। এতে বোঝা যায়, নতুন দলটি অল্প বয়সে ভিতরে ভিতরে ক্ষয়ে যাচ্ছে। কিংস পার্টি হয়েও, পুলিশ প্রটেকশন নিয়েও এনসিপি জোর কদমে এগোতে পারছে না। দিন দিন তাদের জনপ্রিয়তার পারদও নামছে।

গত বছর এই সময়ে জুলাইয়ের তরুণ নেতৃত্ব আমাদের আপ্লুত ও আন্দোলিত করেছিল। দল-মতনির্বিশেষে এমনকি আওয়ামী লীগের নীরব সমর্থকদের বড় একটা অংশ এই তরুণদের সঙ্গে আন্দোলনে শরিক হয়েছিল। যারা রাজপথে নামতে পারেননি তারা সামাজিক মাধ্যমে লিখে নৈতিক সমর্থন জুগিয়েছেন। মা-বোন-পিতা, শিশুসন্তানও রাজপথে নেমেছিলেন। শেখ হাসিনার পতনের পর কিশোর ও কিশোরীদের অনেকেই স্বেচ্ছায় নিজের মহল্লায় পরিচ্ছন্নতা অভিযানে নেমে পড়েছিল। কেউ ডাক দেওয়ার আগেই তারা ট্রাফিক সামলাতে নেমেছিলেন। পরে সমন্বয়করা এলো। আমরা আশায় বুক বেঁধেছিলাম এই ভেবে, আমাদের জেন-জি তথা নতুন জেনারেশন ঘুণে ধরা পুরোনো সমাজের আপনপাতে ঝুল টানার ধ্যানধারণা এবার ঠিকই বদলে দেবে। দেয়ালে জেন-জিদের কেউ কেউ লিখেছে, ‘সবার আগে নিজেকে সংস্কার করি।’ এই কথা তারা আন্দোলন চলাকালেই লিখেছে। কিন্তু নেতৃস্থানীয় জেন-জিরা দেয়ালের সেই লিখন পড়লেন না, তারা চাইলেন মসনদের ভাগ। সেটা তারা বাগিয়েও নিলেন। আমরা চাইলাম বৈষম্যবিরোধী ছাত্ররা হবেন গণতন্ত্রের ভ্যানগার্ড। কিন্তু হলেন তারা ক্ষমতার ভাগীদার। পোহালে শর্বরী তারা হয়ে গেলেন রাজনীতির মঞ্চ ও নেপথ্যের কুশীলব। এমন তো হওয়ার কথা ছিল না।

তবু রাজনীতি কিংবা কালযাত্রায় শেষ বলে কিছু নেই। এখনো বদলাবার সময় আছে। তারুণ্যের শক্তি নিয়ে ঘুরে দাঁড়ানো অসম্ভব নয়। ইতিহাস রিসেট করার দরকার নেই, নতুন ইতিহাস সৃষ্টি করুন। নির্মাণের ইতিহাস, গণতন্ত্রের বিজয়ের ইতিহাস। একটা কথা বলি, তথাকথিত সুশীল ও এনজিও চিন্তাবিদদের পরামর্শে ইতিহাস বদলে দেওয়ার জন্য সংস্কার সংস্কার করে গত এক বছরে যে বিপুল অর্থ ও শক্তির ক্ষয় করা হয়েছে তার কিয়দংশ সামাজিক ধ্যানধারণার সংস্কার, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার, রাজনৈতিক সংস্কৃতির পরিবর্তন ও নিজের পাতে ঝুল টানা সংস্কৃতি বদলের কাজে ব্যবহার করা হলে এক বছরের মধ্যে দেশটি হয়ে উঠতে পারত সত্যিকারের সুখী-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ। আর এটাই ছিল সময়ের দাবি। কিন্তু কালের যাত্রার ধ্বনি কেউ শুনতে পেল না। নিদেনপক্ষে পাতে ঝুল টানার নিকৃষ্ট কালচারটিও পরিহার করা গেল না।

                লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
জাতীয় নির্বাচন
জাতীয় নির্বাচন
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
‘আবার তোরা মানুষ হ’
‘আবার তোরা মানুষ হ’
খেলাপি ঋণের রেকর্ড
খেলাপি ঋণের রেকর্ড
নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে
নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
আন্দোলনে আগুন জ্বালানো সেই ঘোষণা
আন্দোলনে আগুন জ্বালানো সেই ঘোষণা
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
সর্বশেষ খবর
আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী
আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

নাইক্ষ্যংছড়িতে অপহৃত শিশুকে ফিরিয়ে দিলো অপহরণকারীরা, আটক ১
নাইক্ষ্যংছড়িতে অপহৃত শিশুকে ফিরিয়ে দিলো অপহরণকারীরা, আটক ১

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস
পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

আমার হলুদের গল্প
আমার হলুদের গল্প

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খুলনায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে টেকসই শান্তি চায় রাশিয়া, বললেন পুতিন
ইউক্রেনে টেকসই শান্তি চায় রাশিয়া, বললেন পুতিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইমের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে সিরিজে এগিয়ে পাকিস্তান
সাইমের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে সিরিজে এগিয়ে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমর্থকদের অসদাচরণের জন্য শাস্তি পেল পিএসজি
সমর্থকদের অসদাচরণের জন্য শাস্তি পেল পিএসজি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে রুটের নতুন রেকর্ড
টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে রুটের নতুন রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডিতে রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিশাল গাছ, দুমড়েমুচড়ে গেছে কয়েকটি গাড়ি
ধানমন্ডিতে রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিশাল গাছ, দুমড়েমুচড়ে গেছে কয়েকটি গাড়ি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অর্ধলক্ষ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক পাঙ্গাস
অর্ধলক্ষ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক পাঙ্গাস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্টের মধ্যে শহীদ ও আহতদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিতে হবে: জোনায়েদ সাকি
৫ আগস্টের মধ্যে শহীদ ও আহতদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিতে হবে: জোনায়েদ সাকি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুড়িগ্রামে বিজিবি কর্তৃক বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধার
কুড়িগ্রামে বিজিবি কর্তৃক বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্তান ভিডিও আপলোড করলে জানতে পারবে মা-বাবা
সন্তান ভিডিও আপলোড করলে জানতে পারবে মা-বাবা

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চট্টগ্রামে ট্রেনের যাত্রা বাতিল, যাত্রীদের বিক্ষোভ
চট্টগ্রামে ট্রেনের যাত্রা বাতিল, যাত্রীদের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে বিশ্ব রেঞ্জার দিবস পালিত
চট্টগ্রামে বিশ্ব রেঞ্জার দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দিনাজপুরে বিদেশি ফল চাষে সফলতা
দিনাজপুরে বিদেশি ফল চাষে সফলতা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই প্রযুক্তির মাধ্যমে বয়স শনাক্ত করবে ইউটিউব
এআই প্রযুক্তির মাধ্যমে বয়স শনাক্ত করবে ইউটিউব

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিকিৎসাধীন সাংবাদিক কাদের গনিকে দেখতে হাসপাতালে পেশাজীবী পরিষদের নেতৃবৃন্দ
চিকিৎসাধীন সাংবাদিক কাদের গনিকে দেখতে হাসপাতালে পেশাজীবী পরিষদের নেতৃবৃন্দ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাগল খেয়ে ফেলায় অজগরকে পিটিয়ে মারল গ্রামবাসী
ছাগল খেয়ে ফেলায় অজগরকে পিটিয়ে মারল গ্রামবাসী

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বর্ষায় সুস্থ থাকতে খেতে হবে যেসব প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার
বর্ষায় সুস্থ থাকতে খেতে হবে যেসব প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মুখের দুর্গন্ধ এড়াতে যা করবেন
মুখের দুর্গন্ধ এড়াতে যা করবেন

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নবীনগরে এক ব্যক্তির আত্মহত্যার অভিযোগ
নবীনগরে এক ব্যক্তির আত্মহত্যার অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১২ বছর বয়সে পদক জিতে চীনা সাঁতারুর রেকর্ড
১২ বছর বয়সে পদক জিতে চীনা সাঁতারুর রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাসের ধাক্কায় ভ্যানচালক নিহত
বাসের ধাক্কায় ভ্যানচালক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু-চিকুনগুনিয়া কি একসঙ্গে হতে পারে
ডেঙ্গু-চিকুনগুনিয়া কি একসঙ্গে হতে পারে

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে
‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান
মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা
মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা
ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা
বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল
মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার
৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা
এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা
কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস
বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী
পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান
ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল
নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক
জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!
চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'
'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প
শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার
বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা
সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেড়েছে সবজি-মুরগির দাম
বেড়েছে সবজি-মুরগির দাম

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে
গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক
ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য
ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য

নগর জীবন

শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি
শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার
সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল
ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের
আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

প্রথম পৃষ্ঠা

থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা
থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে
শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল
মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল

মাঠে ময়দানে

আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা
আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাটি খুঁড়ে মিলল চুরি হওয়া ১১ লাখ টাকা
মাটি খুঁড়ে মিলল চুরি হওয়া ১১ লাখ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
জুলাই সনদের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই
নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’
‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’

সম্পাদকীয়

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে গুলি, নিহত ৩০
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে গুলি, নিহত ৩০

পূর্ব-পশ্চিম

ইজিবাইক চালক ও শিক্ষার্থী হত্যা ফাঁসি সাত, যাবজ্জীবন দুজনের
ইজিবাইক চালক ও শিক্ষার্থী হত্যা ফাঁসি সাত, যাবজ্জীবন দুজনের

দেশগ্রাম

জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!
প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!

মাঠে ময়দানে

প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার
প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার

মাঠে ময়দানে

জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি
জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল
সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল

মাঠে ময়দানে

কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’
কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’

শোবিজ

ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’
ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’

শোবিজ

লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা
লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা

মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি
খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘আবার তোরা মানুষ হ’
‘আবার তোরা মানুষ হ’

সম্পাদকীয়

২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক
২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক

পেছনের পৃষ্ঠা