শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০১ আগস্ট, ২০২৫

‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’

জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি চলছে। আশা করা যায়, রোজার আগে ফেব্রুয়ারিতে ইলেকশন হবে। ধারণা করা হচ্ছে, আগামী ৫ আগস্ট বিষয়টি আরও পরিষ্কার হয়ে যাবে। গণ অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে সেদিন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন। বিভিন্ন সূত্রে খবর হচ্ছে, সরকারের পক্ষ থেকে নির্বাচন কমিশনকে ভোটের প্রস্তুতি নিতে বলা হয়েছে। ইলেকশন ডিউটি করার জন্য সেপ্টেম্বরে দেড় লাখ পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। ৬০ হাজার সেনাসদস্য মাঠে থাকবেন। মোটকথা একটি ভালো নির্বাচন করার জন্য ইন্টেরিম সরকার সচেষ্ট।

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) ফেব্রুয়ারিতে ইলেকশন হবে ধরে নিয়ে প্রার্থী বাছাই, নির্বাচনি ইশতেহার তৈরি, প্রচারণাকৌশল নির্ধারণ ইত্যাদি কাজ গুছিয়ে এনেছে বলে নানা সূত্রে প্রকাশ। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সহসা নির্বাচনের পক্ষপাতী না হলেও তলে তলে ইলেকশনের জন্য তৈরি হচ্ছে। এনসিপি এখনো নিবন্ধন পায়নি। মার্কাও ঠিক হয়নি। তবে দলটি জেলায় জেলায় জুলাই পদযাত্রা কর্মসূচি পালন করছে, সভা-সমাবেশ করছে।

এই আবহের মধ্যেও গণতন্ত্র ও ইলেকশনের পথরেখাকে বিঘ্নসংকুল করে তোলার চেষ্টা চলছে বলে মনে করছেন পর্যবেক্ষক মহলের অনেকে। গণতন্ত্র ও ইলেকশন ট্রেনের গতি রুদ্ধ করার জন্য মহলবিশেষ কৌশল করছে। গত মঙ্গলবারও জামায়াতে ইসলামীর আমির বলেছেন, জুলাই গণহত্যার বিচারের আগে কোনো নির্বাচন নয়। এর মানে কী? বিচারের সঙ্গে নির্বাচনের কী সম্পর্ক? নির্বাচনের মাধ্যমে দেশে গণতান্ত্রিক-রাজনৈতিক সরকার প্রতিষ্ঠিত হলে বিচারপ্রক্রিয়া ব্যাহত হওয়ার কোনো কারণ তো নেই। তাহলে বিচারের বিষয়টি নির্বাচনের পূর্বশর্ত করা হচ্ছে কেন?

এদিকে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা নাহিদ ইসলাম অপ্রাসঙ্গিকভাবে জাতির পিতা ইস্যু সামনে নিয়ে এসেছেন। পার্টি গঠনের আগে তথা উপদেষ্টা হিসেবে তিনি বলেছিলেন, শেখ মুজিবকে আমরা জাতির পিতা মানি না। সে ক্ষেত্রে তিনি মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী, শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হকসহ আরও অনেকের নাম যুক্ত করে ফাউন্ডিং ফাদারস ঘোষণার দাবি করেছিলেন। কিন্তু এই ইস্যুটি রাজনৈতিক মহলে বিশেষ গুরুত্ব পায়নি। সংবিধান সংস্কার কমিশন ২০১১ সালে সংবিধানে যুক্ত হওয়া জাতির পিতাসংক্রান্ত ধারাগুলো বিলুপ্ত করার সুপারিশ করলেও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে এ নিয়ে কোনো আলোচনা হয়েছে বলে শোনা যায়নি। এর মানে হলো সংস্কার প্রশ্নে এটা প্রাসঙ্গিক ইস্যু নয়। এর সঙ্গে জনমানুষের মৌলিক মানবাধিকার ও গণতন্ত্রের কোনো সম্পর্ক নেই। শেখ মুজিবুর রহমান, তার রাজনৈতিক ভূমিকা, তার নামের সঙ্গে যুক্ত উপাধি- সবই ইতিহাসের অংশ। সবই ইতিহাসের পাতায় লিপিবদ্ধ রয়েছে। ইতিহাস কোনো মাঠের ফুটবল নয় যে এদিক থেকে কিক করবেন সেদিক গিয়ে পড়বে। ইতিহাসকে ইতিহাসের জায়গায় থাকতে দিতে হবে। সত্যিকারের বিপ্লবী নায়ক ইতিহাস সৃষ্টি করে। আগের অধ্যায়গুলো মুছে দেওয়া তার কাজ নয়। এনসিপির তরুণ নেতৃত্ব তাহলে কেন বিষয়টি সামনে এনে এত ঘাঁটাঘাঁটি করছেন?

ফাইজুস সালেহীনপ্রসঙ্গত বলা বাঞ্ছনীয় যে ১৯৭২ সালের সংবিধানের কোথাও শেখ মুজিবকে বাংলাদেশের জাতির পিতা বলা হয়নি। সে সময়ে এ বিষয়ে কোনো গেজেট নোটিফিকেশন হয়েছে বলেও তথ্য পাওয়া যায় না। এবং এমনটি অস্বাভাবিকও কিছু না। মহাত্মা গান্ধী ভারতের জাতির পিতা। কিন্তু সংবিধানে সেটা লিপিবদ্ধ নেই। আমেরিকার সংবিধানেও সে দেশের জাতির পিতা বা পিতাদের নাম নেই। জাতির পিতা আসলে একটি সম্মানসূচক উপাধি। এটা কোনো সাংবিধানিক পদ নয়। সেই সময়ের জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে শেখ মুজিবকে জাতির পিতা অভিধায় অভিহিত করেছে। সংবাদপত্রে জাতির জনক, মহান নেতা ইত্যাদি বিশেষণ লাগানো হয়েছে। সবই ছিল স্পন্টেনিয়াস। এমনকি মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীও কাগমারিতে মোহাম্মদ আলী কলেজের ভিত্তি স্থাপন অনুষ্ঠানে মুজিবকে বাংলাদেশের স্থপতি ও জাতির জনক বলে আখ্যায়িত করেন। ২০১১ সালে শেখ হাসিনা নিজের ও পরিবারের স্বার্থে শেখ মুজিবুর রহমানের নাম জাতির পিতা হিসেবে সংবিধানে যুক্ত করেন। নতুন রাজনৈতিক সরকার এসে সংবিধান সংশোধন করবে। তখন সংসদ যদি মনে করে যে সংবিধানে জাতির পিতাসংক্রান্ত ধারাগুলো থাকার দরকার নেই, তাহলে থাকবে না। তবে এখন এটাকে ইস্যু বানানোর কোনো প্রয়োজন নেই। ওয়াকিবহাল মহলের অনেকে বলছেন, এনসিপি আসলে নানা দিক থেকে মুক্তিযুদ্ধকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে চায়। সেই সঙ্গে ইলেকশন বিলম্বিত করার একটা উদ্দেশ্যও হয়তো রয়েছে।

প্রশ্ন হলো, এনসিপি কেন ইলেকশন বিলম্বিত করতে চাইছে। এখন পর্যন্ত অনিবন্ধিত নবগঠিত দলটির হালফিল খুব যে ভালো অবস্থায় নেই, তা ওপেন সিক্রেট। সাত-আট মাসের মধ্যে ইলেকশন হলে এবং অন্তর্বর্তী সরকারের ছাতাটি মাথার ওপর থেকে সরে গেলে দলের অস্তিত্বের সংকট দেখা দিতে পারে।

দল গঠনের আগে দ্বিতীয় স্বাধীনতা, সেকেন্ড রিপাবলিক, রাষ্ট্র মেরামত, নতুন সংবিধান প্রণয়ন, জাতির পিতা ইস্যু ইত্যাদি ছিল নিজেদের জাহির করার কৌশল। এখন পার্টির ভিতরের কোন্দল, নৈতিক স্খলন, চাঁদাবাজি, ক্ষমতার অপব্যবহারসহ বিবিধ অনিয়মের অভিযোগে নবগঠিত দলটির টালমাটাল অবস্থা। এমতাবস্থায় জনগণের দৃষ্টি অন্যদিকে সরিয়ে নেওয়ার জন্য ঢেরা বাজিয়ে ভয় তাড়াবার কৌশল হিসেবে তারা মুজিববাদ মুর্দাবাদ স্লোগান দিচ্ছে, অকারণে জাতির পিতা ইস্যুটি সামনে নিয়ে আসছে।

বাস্তবিক পক্ষেই অঘোষিত কিংস পার্টি এনসিপি কঠিন অবস্থার মধ্যে পড়েছে। আলোচিত নেত্রী উমামা ফাতেমা দলটির সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন তো করেছেনই সম্প্রতি সামাজিক মাধ্যমে লাইভে এসে তিনি অভিযোগ করেন, জুলাই আন্দোলনকে মানি মেকিং মেশিনে পরিণত করা হয়েছে। দলের ভিতরের বিশৃঙ্খলা, স্বেচ্ছাচারিতার নানা দিকও তিনি তুলে ধরেন। উমামার বক্তব্য যে অমূলক ছিল না, হাতেনাতে তার প্রমাণ পাওয়া গেছে গুলশানে আওয়ামী লীগের সাবেক এমপির বাসায় একদল সমন্বয়কের চাঁদাবাজির ঘটনায়। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কমিটি বাদে সব কমিটি ভেঙে দেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে স্বীকার করে নেওয়া হয়েছে, সারা দেশে সমন্বয়কদের অনেকেই চাঁদাবাজি ও দখলবাজি করছে। কেন্দ্র ঠিক রেখে সব ভেঙে দেওয়ার পর সামাজিক মাধ্যমে নেটিজেনদের কেউ কেউ বলছেন, চাঁদাবাজির মূল কেন্দ্র অক্ষত রেখে সারা দেশের কমিটি বিলুপ্ত করা হয়েছে। এটা হাস্যকর। গুলশানে যারা ধরা পড়েছে, তাদের কেউ কেউ কেন্দ্রীয় কমিটির সঙ্গে যুক্ত। এদিকে এনসিপির আরেক নেত্রী নীলা ইসরাফিল ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে এনসিপির সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করেছেন। তিনি দলের নেতাদের উদ্দেশে লেখেন, ‘আপনারা কি দল করেন নাকি ক্ষমতা আর নারীকে ব্যবহার করে ছুড়ে ফেলে দেওয়ার কারখানা চালান?’ উমামা ও নীলার বক্তব্য থেকেই বুঝতে পারা যায়, নবীন এই দলটির ভিতরে ক্লেদ ও ক্লিন্নতা জমেছে কতখানি!

অন্তর্বর্তী সরকারের দুজন উপদেষ্টা রয়েছেন; যারা বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের প্রতিনিধিত্ব করেন। এই দুজনের পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে টেন্ডারবাজি, চাঁদাবাজি ও ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগ করা হয়েছে। ড. মুহাম্মদ ইউনূস যাকে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে আন্দোলনের মাস্টারমাইন্ড হিসেবে পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন, সেই মাহফুজ আলম সম্প্রতি ফেসবুকে একটি বিমূর্ত স্ট্যাটাস দেন, যেখানে একটি নতুন দলের মহারথীদের তীব্র ভাষায় কটাক্ষ করা হয়েছে । পরে অবশ্য তিনি স্ট্যাটাসটি এডিট করে, ‘নতুন দলের জায়গায়’ ‘বিভিন্ন দল’-এর মহারথী লিখেছেন। ততক্ষণে যে ঢোল বাজার, তা বেজে গেছে। এতে বোঝা যায়, নতুন দলটি অল্প বয়সে ভিতরে ভিতরে ক্ষয়ে যাচ্ছে। কিংস পার্টি হয়েও, পুলিশ প্রটেকশন নিয়েও এনসিপি জোর কদমে এগোতে পারছে না। দিন দিন তাদের জনপ্রিয়তার পারদও নামছে।

গত বছর এই সময়ে জুলাইয়ের তরুণ নেতৃত্ব আমাদের আপ্লুত ও আন্দোলিত করেছিল। দল-মতনির্বিশেষে এমনকি আওয়ামী লীগের নীরব সমর্থকদের বড় একটা অংশ এই তরুণদের সঙ্গে আন্দোলনে শরিক হয়েছিল। যারা রাজপথে নামতে পারেননি তারা সামাজিক মাধ্যমে লিখে নৈতিক সমর্থন জুগিয়েছেন। মা-বোন-পিতা, শিশুসন্তানও রাজপথে নেমেছিলেন। শেখ হাসিনার পতনের পর কিশোর ও কিশোরীদের অনেকেই স্বেচ্ছায় নিজের মহল্লায় পরিচ্ছন্নতা অভিযানে নেমে পড়েছিল। কেউ ডাক দেওয়ার আগেই তারা ট্রাফিক সামলাতে নেমেছিলেন। পরে সমন্বয়করা এলো। আমরা আশায় বুক বেঁধেছিলাম এই ভেবে, আমাদের জেন-জি তথা নতুন জেনারেশন ঘুণে ধরা পুরোনো সমাজের আপনপাতে ঝুল টানার ধ্যানধারণা এবার ঠিকই বদলে দেবে। দেয়ালে জেন-জিদের কেউ কেউ লিখেছে, ‘সবার আগে নিজেকে সংস্কার করি।’ এই কথা তারা আন্দোলন চলাকালেই লিখেছে। কিন্তু নেতৃস্থানীয় জেন-জিরা দেয়ালের সেই লিখন পড়লেন না, তারা চাইলেন মসনদের ভাগ। সেটা তারা বাগিয়েও নিলেন। আমরা চাইলাম বৈষম্যবিরোধী ছাত্ররা হবেন গণতন্ত্রের ভ্যানগার্ড। কিন্তু হলেন তারা ক্ষমতার ভাগীদার। পোহালে শর্বরী তারা হয়ে গেলেন রাজনীতির মঞ্চ ও নেপথ্যের কুশীলব। এমন তো হওয়ার কথা ছিল না।

তবু রাজনীতি কিংবা কালযাত্রায় শেষ বলে কিছু নেই। এখনো বদলাবার সময় আছে। তারুণ্যের শক্তি নিয়ে ঘুরে দাঁড়ানো অসম্ভব নয়। ইতিহাস রিসেট করার দরকার নেই, নতুন ইতিহাস সৃষ্টি করুন। নির্মাণের ইতিহাস, গণতন্ত্রের বিজয়ের ইতিহাস। একটা কথা বলি, তথাকথিত সুশীল ও এনজিও চিন্তাবিদদের পরামর্শে ইতিহাস বদলে দেওয়ার জন্য সংস্কার সংস্কার করে গত এক বছরে যে বিপুল অর্থ ও শক্তির ক্ষয় করা হয়েছে তার কিয়দংশ সামাজিক ধ্যানধারণার সংস্কার, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার, রাজনৈতিক সংস্কৃতির পরিবর্তন ও নিজের পাতে ঝুল টানা সংস্কৃতি বদলের কাজে ব্যবহার করা হলে এক বছরের মধ্যে দেশটি হয়ে উঠতে পারত সত্যিকারের সুখী-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ। আর এটাই ছিল সময়ের দাবি। কিন্তু কালের যাত্রার ধ্বনি কেউ শুনতে পেল না। নিদেনপক্ষে পাতে ঝুল টানার নিকৃষ্ট কালচারটিও পরিহার করা গেল না।

                লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
রসুলের প্রতি ভালোবাসা আমাদের ইমানি দায়িত্ব
রসুলের প্রতি ভালোবাসা আমাদের ইমানি দায়িত্ব
বেগমপাড়া
বেগমপাড়া
বেপরোয়া চাঁদাবাজি
বেপরোয়া চাঁদাবাজি
স্মরণ : প্রিন্সিপাল আবদুল হামিদ
স্মরণ : প্রিন্সিপাল আবদুল হামিদ
জ্বলন্ত চিতায় ক্ষমতার দম্ভের সমাপ্তি
জ্বলন্ত চিতায় ক্ষমতার দম্ভের সমাপ্তি
গণহত্যাকারীদের বিচার হতে হবে
গণহত্যাকারীদের বিচার হতে হবে
নড়বড়ে রেলপথ
নড়বড়ে রেলপথ
দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি
দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি
মানসম্মত শিক্ষার জন্য জাতীয়করণ চাই
মানসম্মত শিক্ষার জন্য জাতীয়করণ চাই
হালাল উপার্জন ইবাদত কবুলের শর্ত
হালাল উপার্জন ইবাদত কবুলের শর্ত
মাছ চাষে চাই আধুনিক প্রযুক্তি
মাছ চাষে চাই আধুনিক প্রযুক্তি
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
সর্বশেষ খবর
আশুলিয়ায় পোশাক কারখানার আগুন নিয়ন্ত্রণে
আশুলিয়ায় পোশাক কারখানার আগুন নিয়ন্ত্রণে

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

ডলারের দুই পাশে ট্রাম্পের ছবি, নতুন 'কয়েন' আনছে যুক্তরাষ্ট্র
ডলারের দুই পাশে ট্রাম্পের ছবি, নতুন 'কয়েন' আনছে যুক্তরাষ্ট্র

২০ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুমের কয়েক মামলার তদন্ত প্রতিবেদন এ সপ্তাহেই : চিফ প্রসিকিউটর
গুমের কয়েক মামলার তদন্ত প্রতিবেদন এ সপ্তাহেই : চিফ প্রসিকিউটর

১ মিনিট আগে | জাতীয়

খেলাফত মজলিস এখনো কোনো নির্বাচনী জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়নি: মামুনুল হক
খেলাফত মজলিস এখনো কোনো নির্বাচনী জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়নি: মামুনুল হক

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

এক মাস না যেতেই পদত্যাগ করলেন ফ্রান্সের প্রধানমন্ত্রী
এক মাস না যেতেই পদত্যাগ করলেন ফ্রান্সের প্রধানমন্ত্রী

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীতে সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সংবাদ সম্মেলন
নরসিংদীতে সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সংবাদ সম্মেলন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের প্রথম ‘বিটকয়েন জাতি’ এল সালভাদর: নেপথ্যে যে ঘটনা
বিশ্বের প্রথম ‘বিটকয়েন জাতি’ এল সালভাদর: নেপথ্যে যে ঘটনা

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উস্কানিমূলক কর্মকাণ্ড মোকাবিলায় সক্ষম যুদ্ধজাহাজ পরিদর্শন কিমের
উস্কানিমূলক কর্মকাণ্ড মোকাবিলায় সক্ষম যুদ্ধজাহাজ পরিদর্শন কিমের

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসায় নোবেল পেলেন ৩ বিজ্ঞানী
চিকিৎসায় নোবেল পেলেন ৩ বিজ্ঞানী

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬০ ও ৬১ নম্বর ওয়ার্ডকে ঢাকা-৫ আসনের অধীনে রাখার দাবিতে মানববন্ধন
৬০ ও ৬১ নম্বর ওয়ার্ডকে ঢাকা-৫ আসনের অধীনে রাখার দাবিতে মানববন্ধন

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভাড়াটে লোক দিয়ে নিজ দোকানে ডাকাতি, স্বর্ণ ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
ভাড়াটে লোক দিয়ে নিজ দোকানে ডাকাতি, স্বর্ণ ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে বেড়ে চলেছে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা
সিলেটে বেড়ে চলেছে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা

২৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

৭৩০ দিনের গণহত্যা: ২ লাখ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল, নিহত ৭৬ হাজারের বেশি
৭৩০ দিনের গণহত্যা: ২ লাখ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল, নিহত ৭৬ হাজারের বেশি

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৭৭২ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৭৭২ মামলা

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ট্রাম্পের ‘এফ-শব্দে’ তিরস্কার: ‘তুমি এত নেতিবাচক কেন?’
নেতানিয়াহুকে ট্রাম্পের ‘এফ-শব্দে’ তিরস্কার: ‘তুমি এত নেতিবাচক কেন?’

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফটিকছড়িতে যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু, পুলিশি হেফাজতে মা
ফটিকছড়িতে যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু, পুলিশি হেফাজতে মা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সেনাপ্রধানের বক্তব্য বিকৃতি ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিবৃতি
সেনাপ্রধানের বক্তব্য বিকৃতি ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিবৃতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপসর্গ থাকলেও গাইবান্ধায় নারীর মৃত্যু অ্যানথ্রাক্সে নয়
উপসর্গ থাকলেও গাইবান্ধায় নারীর মৃত্যু অ্যানথ্রাক্সে নয়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেফ এক্সিট খুঁজতে উপদেষ্টাদের কষ্ট করতে হবে না : রুমিন ফারহানা
সেফ এক্সিট খুঁজতে উপদেষ্টাদের কষ্ট করতে হবে না : রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

পরশুরামে ভারতীয় মদসহ চিহ্নিত মাদক কারবারি আটক
পরশুরামে ভারতীয় মদসহ চিহ্নিত মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আশুলিয়ায় পোশাক কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৬ ইউনিট
আশুলিয়ায় পোশাক কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৬ ইউনিট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে ঝুট গোডাউনে আগুন, পুড়ে গেছে মালামাল
টঙ্গীতে ঝুট গোডাউনে আগুন, পুড়ে গেছে মালামাল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৪৩৭ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৪৩৭ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে র‍্যাগিং: শাস্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা আপিলের সুযোগ পাবেন
শাবিপ্রবিতে র‍্যাগিং: শাস্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা আপিলের সুযোগ পাবেন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফটিকছড়িতে গভীর রাতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ৮ দোকান পুড়ে ছাই
ফটিকছড়িতে গভীর রাতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ৮ দোকান পুড়ে ছাই

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য অটুট থাকলে নির্বাচন নিয়ে সংকট সৃষ্টি হবে না: সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য অটুট থাকলে নির্বাচন নিয়ে সংকট সৃষ্টি হবে না: সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খাগড়াছড়ির গহীন জঙ্গলে ইউপিডিএফের গোপন আস্তানার সন্ধান
খাগড়াছড়ির গহীন জঙ্গলে ইউপিডিএফের গোপন আস্তানার সন্ধান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তার পানি এখনো বিপৎসীমার ওপরে
তিস্তার পানি এখনো বিপৎসীমার ওপরে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে বিশ্ব বসতি দিবস উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
রাজবাড়ীতে বিশ্ব বসতি দিবস উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নকআউটে চেনা প্রতিপক্ষ পেল আর্জেন্টিনা
নকআউটে চেনা প্রতিপক্ষ পেল আর্জেন্টিনা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ওএসডি ৬৯ উপসচিবকে পদায়ন
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ওএসডি ৬৯ উপসচিবকে পদায়ন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোজাম্মেল গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোজাম্মেল গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফগানদের ধবলধোলাই করল টাইগাররা
আফগানদের ধবলধোলাই করল টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নের হুঁশিয়ারি পুতিনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নের হুঁশিয়ারি পুতিনের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ওড়িশায় সংঘর্ষ-সহিংসতা: ইন্টারনেট বন্ধ, কারফিউ জারি
ভারতের ওড়িশায় সংঘর্ষ-সহিংসতা: ইন্টারনেট বন্ধ, কারফিউ জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই দেশে ফিরে আসব, নির্বাচনে অংশ নেব : বিবিসি বাংলাকে তারেক রহমান
দ্রুতই দেশে ফিরে আসব, নির্বাচনে অংশ নেব : বিবিসি বাংলাকে তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক পিছিয়ে ছিলাম: রশিদ
ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক পিছিয়ে ছিলাম: রশিদ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কে পাচ্ছেন বিএনপির মনোনয়ন, বাছাই কৌশল জানালেন তারেক রহমান
কে পাচ্ছেন বিএনপির মনোনয়ন, বাছাই কৌশল জানালেন তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১-২ বছর ধরে এভাবেই খেলছি: সাইফ হাসান
১-২ বছর ধরে এভাবেই খেলছি: সাইফ হাসান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের দিনই জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোট হতে পারে: সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের দিনই জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোট হতে পারে: সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘প্রাথমিকের শিক্ষকদের বেতন বিশ্ববিদ্যালয়ের সমান হওয়া উচিত’
‘প্রাথমিকের শিক্ষকদের বেতন বিশ্ববিদ্যালয়ের সমান হওয়া উচিত’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘উপদেষ্টাদের অনেকেই সেফ এক্সিটের কথা ভাবছেন’
‘উপদেষ্টাদের অনেকেই সেফ এক্সিটের কথা ভাবছেন’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি বাংলার জন্য কাজ করি, কোনও নির্দিষ্ট দেশের জন্য নয়: জয়া
আমি বাংলার জন্য কাজ করি, কোনও নির্দিষ্ট দেশের জন্য নয়: জয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফ্লোটিলা থেকে আটকদের সঙ্গে 'বানরের মতো' আচরণ করছে ইসরায়েলি সেনারা
ফ্লোটিলা থেকে আটকদের সঙ্গে 'বানরের মতো' আচরণ করছে ইসরায়েলি সেনারা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্র সমর্পণে সম্মত হওয়ার খবর ‘ভিত্তিহীন’ : হামাস
অস্ত্র সমর্পণে সম্মত হওয়ার খবর ‘ভিত্তিহীন’ : হামাস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়লো ৫০০, প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলনের ডাক
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়লো ৫০০, প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলনের ডাক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে আটক ফরাসি সংসদ সদস্যরা অনশনে
ইসরায়েলে আটক ফরাসি সংসদ সদস্যরা অনশনে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারীতে ঝড়ে তছনছ ৫ শতাধিক ঘরবাড়ি, আহত ৫০
নীলফামারীতে ঝড়ে তছনছ ৫ শতাধিক ঘরবাড়ি, আহত ৫০

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানের প্রথম ‘আয়রন লেডি’ সানায়ে তাকাইচি কে?
জাপানের প্রথম ‘আয়রন লেডি’ সানায়ে তাকাইচি কে?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেফ এক্সিট খুঁজতে উপদেষ্টাদের কষ্ট করতে হবে না : রুমিন ফারহানা
সেফ এক্সিট খুঁজতে উপদেষ্টাদের কষ্ট করতে হবে না : রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

গাজায় ইসরায়েলকে বোমাবর্ষণ বন্ধ করতে বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় ইসরায়েলকে বোমাবর্ষণ বন্ধ করতে বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয় দিয়ে সরকারি অফিসে একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক নিষিদ্ধের যাত্রা শুরু : পরিবেশ উপদেষ্টা
সচিবালয় দিয়ে সরকারি অফিসে একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক নিষিদ্ধের যাত্রা শুরু : পরিবেশ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোনো ব্যক্তি নয়, মাস্টারমাইন্ড গণতন্ত্রকামী জনগণ : তারেক রহমান
কোনো ব্যক্তি নয়, মাস্টারমাইন্ড গণতন্ত্রকামী জনগণ : তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশংসায় ভাসছে বাউল শফি মন্ডলের গাওয়া গান ‌‘পণ্ডিত হবা’
প্রশংসায় ভাসছে বাউল শফি মন্ডলের গাওয়া গান ‌‘পণ্ডিত হবা’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আমেরিকার সাথে সমঝোতা চায় ভারত
আমেরিকার সাথে সমঝোতা চায় ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিনেমার টানে ৩০ লাখের চাকরি ছাড়েন 'ব্যাডস অব বলিউড' তারকা
সিনেমার টানে ৩০ লাখের চাকরি ছাড়েন 'ব্যাডস অব বলিউড' তারকা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দাউদকান্দি উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান সুমন গ্রেফতার
দাউদকান্দি উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান সুমন গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম লাইফ সাপোর্টে
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম লাইফ সাপোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীমঙ্গলে ১২ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার
শ্রীমঙ্গলে ১২ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আলোচিত যাদের ঠিকানা এখন কানাডা
আলোচিত যাদের ঠিকানা এখন কানাডা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন করতে চান তিনজন ব্যারিস্টার
নির্বাচন করতে চান তিনজন ব্যারিস্টার

নগর জীবন

জ্বলন্ত চিতায় ক্ষমতার দম্ভের সমাপ্তি
জ্বলন্ত চিতায় ক্ষমতার দম্ভের সমাপ্তি

সম্পাদকীয়

বিচারের মুখোমুখি হচ্ছে আওয়ামী লীগ
বিচারের মুখোমুখি হচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টার পদত্যাগ করা উচিত
উপদেষ্টার পদত্যাগ করা উচিত

খবর

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপি-জামায়াতসহ সব দলের একক প্রার্থীর চমক
বিএনপি-জামায়াতসহ সব দলের একক প্রার্থীর চমক

নগর জীবন

নতুন হলে ওঠার স্বপ্ন আট বছর ধরে আটকা
নতুন হলে ওঠার স্বপ্ন আট বছর ধরে আটকা

নগর জীবন

বাড়ছে অ্যানথ্রাক্স, শুরু সমন্বিত কার্যক্রম
বাড়ছে অ্যানথ্রাক্স, শুরু সমন্বিত কার্যক্রম

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীমঙ্গলে ১২ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার
শ্রীমঙ্গলে ১২ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

সময় বাড়ে ব্যয় বাড়ে শেষ হয় না কাজ
সময় বাড়ে ব্যয় বাড়ে শেষ হয় না কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচিত বিসিবি নির্বাচন আজ
আলোচিত বিসিবি নির্বাচন আজ

মাঠে ময়দানে

লেবু চাষে অনুপ্রেরণা
লেবু চাষে অনুপ্রেরণা

পেছনের পৃষ্ঠা

চড়ুই পাখির রাজ্য
চড়ুই পাখির রাজ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতারাতি তারকা, হঠাৎ হারিয়ে যাওয়া
রাতারাতি তারকা, হঠাৎ হারিয়ে যাওয়া

শোবিজ

মির্জা ফখরুলসহ ২২ জনকে অব্যাহতি
মির্জা ফখরুলসহ ২২ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে অ্যানথ্রাক্স
রংপুরে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে অ্যানথ্রাক্স

নগর জীবন

গণভোটে বাস্তবায়ন জুলাই সনদ, একমত দলগুলো
গণভোটে বাস্তবায়ন জুলাই সনদ, একমত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

বিকল্পধারা নির্বাচনমুখী দল
বিকল্পধারা নির্বাচনমুখী দল

নগর জীবন

অধরাই থাকল ভাসমান মানুষের আবাসন
অধরাই থাকল ভাসমান মানুষের আবাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণহত্যাকারীদের বিচার হতে হবে
গণহত্যাকারীদের বিচার হতে হবে

সম্পাদকীয়

পার্বত্যাঞ্চল অশান্ত করার ষড়যন্ত্র চলছে
পার্বত্যাঞ্চল অশান্ত করার ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় স্থবির বাণিজ্য
অনিশ্চয়তায় স্থবির বাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম
বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক এমপিসহ আওয়ামী লীগের ৯ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
সাবেক এমপিসহ আওয়ামী লীগের ৯ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সাবেক মন্ত্রীর ফাঁসি দাবিতে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ
সাবেক মন্ত্রীর ফাঁসি দাবিতে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

বেগমপাড়া
বেগমপাড়া

সম্পাদকীয়

খেলাফত আন্দোলনের সঙ্গে এনসিপির মতবিনিময়
খেলাফত আন্দোলনের সঙ্গে এনসিপির মতবিনিময়

নগর জীবন

পি কে হালদারের ঘনিষ্ঠ সহযোগী তাজবীর কারাগারে
পি কে হালদারের ঘনিষ্ঠ সহযোগী তাজবীর কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

লক্ষ্মীপূজা আজ
লক্ষ্মীপূজা আজ

পেছনের পৃষ্ঠা