শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৩, শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫

মাফিয়া আমলার সাতকাহন- ৩

বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা

আহমদ কায়কাউস বিদ্যুৎ বিভাগের সচিব ছিলেন দুই বছরের কম সময়। কিন্তু এ সময়ের মধ্যেই বিদ্যুতের সর্বোচ্চ লুণ্ঠন করেছেন তিনি। বিদ্যুতের লুণ্ঠনের প্রক্রিয়া নির্বিঘ্ন করতে ২০০৯ সালে ক্ষমতায় এসেই সরকার একের পর এক পরিকল্পনা গ্রহণ করে। আর এসব পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল আবুল কালাম আজাদকে। আবুল কালাম আজাদ বিদ্যুৎ সচিব হিসেবে দায়িত্ব পাওয়ার পর ‘কুইক রেন্টাল’ পদ্ধতি আবিষ্কার করেন। বেসরকারি খাতে বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনের জন্য অনুমতি দেওয়া হয়। এজন্য আইন সংশোধন করা হয়। এর মাধ্যমে দুর্নীতির ফ্লাডগেট উন্মোচন করে দেন আবুল কালাম আজাদ।

বলা হয়, দ্রুত বিদ্যুৎসংকট মোকাবিলার জন্য ‘কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র’ স্থাপন করতে হবে। কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র যাঁরা স্থাপন করবেন, তাঁদের বিদ্যুৎ সরকার কিনুক না কিনুক তাঁদের ‘ক্যাপাসিটি চার্জ’ প্রদান করা হবে। এ ক্যাপাসিটি চার্জ প্রদান করা হবে ডলারে। আবুল কালাম আজাদ শুধু এ রকম একটি বিধিবদ্ধ আইনব্যবস্থাই করেননি, বরং এসব দুর্নীতি এবং লুণ্ঠন যেন আইন এবং বিচারের ঊর্ধ্বে থাকে, সেজন্য দায়মুক্তি আইন বা ইনডেমনিটি অ্যাক্ট করেছিলেন। বিদ্যুৎ খাতে যেসব কেনাকাটা এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে সেগুলোর জন্য কোনো বিচার করা যাবে না। এ ব্যবস্থার মাধ্যমে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ খাতে লুণ্ঠনের প্রবেশদ্বার উন্মোচিত হয়। সরকারি দল আওয়ামী লীগের বিভিন্ন নেতা, উপনেতা, পাতিনেতা কুইক রেন্টালের জন্য আবেদন করতে থাকেন এবং হাজার হাজার কোটি টাকা লেনদেনের বিনিময়ে বিদ্যুতের কুইক সেন্টারের লাইসেন্স দেওয়া শুরু হয়। বিদ্যুৎ খাত হয়ে ওঠে হরিলুটের আখড়া। কিন্তু আবুল কালাম আজাদ এ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে কয়েকটি বিদ্যুৎ কুইক রেন্টালের অনুমোদন দেওয়ার পরই সেখান থেকে চলে যান। এরপর তিনি ইআরডি সচিব হয়েছিলেন। পরে তিনি আসেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখ্য সচিব হিসেবে। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব হওয়ার পরও তিনি বিদ্যুৎ বিভাগের ওপর নজরদারি রাখতেন। কারা কারা কুইক রেন্টাল পাবে, না পাবে ইত্যাদি তদারকি করবেন। কিন্তু আবুল কালাম আজাদের এ কর্তৃত্ব ভেঙে যায় যখন আহমদ কায়কাউস বিদ্যুৎ সচিব হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন।

বিদ্যুৎ সচিব হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেই আহমদ কায়কাউস নিজের কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি সাবেক প্রধানমন্ত্রীর কাছে বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপুর বিভিন্ন দুর্নীতির তথ্যপ্রমাণ উপস্থাপন করেন। এর ফলে ২০১৬ সালে আহমদ কায়কাউস দায়িত্ব গ্রহণের পর অন্তত ৬৮টি বেসরকারি খাতের বিদ্যুৎ কেন্দ্র বা কুইক রেন্টালের লাইসেন্স আটকে যায়। এ ছাড়া যেসব কুইক রেন্টাল দেওয়া হয়েছে আহমদ কায়কাউস সেগুলোর ব্যাপারে তদন্তের জন্য একটি কমিটি গঠন করেন। এদের সম্ভাব্যতা যাচাই এবং কার্যকারিতা নিরীক্ষা করার জন্য পৃথক আরেকটি কমিটি গঠন করেন। এটি ছিল মূলত এসব কুইক রেন্টাল কোম্পানিকে বাগে আনা এবং তাদের কাছ থেকে নিয়মিত অর্থ আদায়ের কৌশল। সে কৌশলে আহমদ কায়কাউস সফল হয়েছিলেন। বিদ্যুৎ খাতের কুইক রেন্টাল কোম্পানিগুলো বুঝতে পারে এখন ক্ষমতা কার কাছে। কাজেই তারা আবুল কালাম আজাদকে বাদ দিয়ে আহমদ কায়কাউসের দ্বারস্থ হতে শুরু করে। আহমদ কায়কাউস এদের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ নিয়মিতভাবে আদায় করতে থাকেন। এ অর্থ দিয়ে তিনি মূলত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সম্পদের পাহাড় গড়েছেন। আহমদ কায়কাউস বুঝতে পেরেছিলেন আবুল কালাম আজাদের কর্তৃত্ব যদি খর্ব না করা যায়, তাহলে বিদ্যুৎ খাতে লুণ্ঠন সম্ভব হবে না। আর এ কারণেই তিনি আবুল কালাম আজাদকে শেখ হাসিনার প্রভাববলয় থেকে দূরে ঠেলে দেন। আবুল কালাম আজাদের বিভিন্ন দুর্নীতি-অনিয়ম সম্পর্কে একটি দীর্ঘ প্রতিবেদন তিনি তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর কাছে জমা দেন। এর ফলে শেখ হাসিনার সঙ্গে আবুল কালাম আজাদের দূরত্ব তৈরি হয়। আহমদ কায়কাউস একজন ধুরন্ধর মাফিয়া প্রকৃতির দুর্নীতিবাজ। তিনি মন্ত্রীর সঙ্গে মিলেমিশে দুর্নীতি করার নীতিতেও বিশ্বাসী ছিলেন না। বিদ্যুৎ বিভাগে একক কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠার জন্য একের পর এক কৌশল আঁটেন কায়কাউস। এর ফলে নসরুল হামিদ বিপুর কর্তৃত্ব বিদ্যুৎ বিভাগে কমে যায়। একসময় শেখ হাসিনা সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন নসরুল হামিদ বিপুকে মন্ত্রিত্ব থেকে অব্যাহতি দেবেন। কিন্তু সে রকম পরিস্থিতির মধ্যেও নসরুল হামিদ বিপু শেষ পর্যন্ত টিকে যান। সেটি ভিন্ন বিষয়। তবে আহমদ কায়কাউস ২০১৬ সালের শেষ সময় থেকে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন পর্যন্ত বিদ্যুতের একক অধিপতি হয়ে উঠেছিলেন। বিদ্যুৎ খাতে কী হবে, না হবে, কোথায় কাকে নিয়োগ দেওয়া হবে, কী কেনাকাটা হবে ইত্যাদি নির্ধারিত হতো আহমদ কায়কাউসের দ্বারা। দুর্নীতিবিরোধী প্রমাণ করে নিজেকে একজন সৎ ব্যক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হয়েছিলেন বাকপটু এই আমলা। আহমদ কায়কাউসের সঙ্গে অন্য দুর্নীতিবাজদের একটা মৌলিক পার্থক্য আছে। অন্য দুর্নীতিবাজরা যেমন দেশে টাকা গ্রহণ করতেন, আহমদ কায়কাউস তেমনটি করতেন না। তিনি সব টাকা নিতেন বিদেশে। তিনি বিদ্যুৎ সচিব থাকাকালেই তাঁর স্ত্রী এবং কন্যা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি দেন। ঢাকায় তিনি এক ধরনের ব্যাচেলর জীবনযাপন করতেন। তিনি তাঁর পরিবারকে দেখার জন্য কদিন পরপরই যুক্তরাষ্ট্রে যেতেন।

সরকারি নথি এবং প্রজ্ঞাপন পর্যালোচনা করে দেখা যায়, ২০১৬ থেকে ২০২২-এ ছয় বছর আহমদ কায়কাউস যুক্তরাষ্ট্রে গেছেন মোট ৫২ বার। অর্থাৎ প্রতি দুই মাসে তিনি অন্তত একবার যুক্তরাষ্ট্রে গেছেন। সবাইকে তিনি দেখাতে সক্ষম হন যে তাঁর পুত্র সেখানে থাকে, কন্যা সেখানে লেখাপড়া করে এজন্য তাঁর যাওয়াটা প্রয়োজন। কিন্তু মূল বিষয় ছিল তাঁর অর্থ পাচার করা। আহমদ কায়কাউস যে সময় যুক্তরাষ্ট্রে যেতেন, সে সময় কোনো না কোনো কুইক রেন্টাল কোম্পানি অথবা বিদেশি কোনো এজেন্ট তাঁর যুক্তরাষ্ট্র পৌঁছানোর আগে বা পরে যুক্তরাষ্ট্রে যেতেন। সেখানে তাদের আর্থিক লেনদেন ইত্যাদি হতো।

বাংলাদেশ প্রতিদিনের অনুসন্ধানে দেখা গেছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আহমদ কায়কাউস তাঁর স্ত্রী এবং কন্যার নামে অন্তত আটটি কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। এগুলো সবই পরামর্শক প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিত। ‘কে কে কনসালট্যান্ট’ বা ‘গ্রিন এনার্জি লিমিটেড’, ‘ক্লাইমেট অ্যান্ড পাওয়ার’ ইত্যাদি নামে নানা রকম কনসালট্যান্সি ও গবেষণা ফার্ম স্থাপন করা হয়েছে। সবকটিরই পেছনে আছেন আহমদ কায়কাউস এবং তাঁর পরিবার। মূলত এ ধরনের কনসালট্যান্সি ফার্মের মাধ্যমেই বাংলাদেশ থেকে পাচারের টাকা যুক্তরাষ্ট্রে নিরাপদে সরিয়েছেন এবং সেখানে বিনিয়োগ করেছেন।

আহমদ কায়কাউসের দুর্নীতির প্রক্রিয়া ছিল সম্পূর্ণ ভিন্ন। যেমন যতগুলো কুইক রেন্টাল দেওয়া হয়েছিল, প্রতিটি কুইক রেন্টাল কোম্পানি জানত মাসের নির্দিষ্ট সময়ে নির্ধারিত টাকা যুক্তরাষ্ট্রের নির্দিষ্ট অ্যাকাউন্টে পৌঁছে দিতে হবে। এ টাকা না পৌঁছালে সেই কুইক রেন্টালের বিল আটকে দেওয়া হতো। শুধু কুইক রেন্টালের এ অর্থ নয়, জ্বালানি খাতে যত কেনাকাটা এবং টেন্ডার সেগুলোর ওপর পুরো নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করেছিলেন আহমদ কায়কাউস। আর এর মাধ্যমে অন্তত ২০ হাজার কোটি টাকা যুক্তরাষ্ট্রে পাচার করেছেন আহমদ কায়কাউস। শুধু তাই নয়, ২০২৩ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি আহমদ কায়কাউস মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আদালতে একটি সেলফ ডিক্লারেশন এফিডেভিট প্রদান করেন। এ ডিক্লারেশনের মাধ্যমে তিনি এবং তাঁর পরিবারের সদস্যরা যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ১২ মিলিয়ন ডলার বৈধ করে নিয়েছেন। সেলফ ডিসক্লোজাল এফিডেভিট হলো এমন একটি ব্যবস্থা যেখানে একজন ব্যক্তি তাঁর অঘোষিত উপার্জনের অর্থ ‘অস্ত্র বা মাদক খাত থেকে উৎসারিত নয়’ মর্মে হলফনামা দিয়ে নির্দিষ্ট পরিমাণ জরিমানা দিয়ে অর্থ বৈধ করেন। যার ফলে আহমদ কায়কাউসের যুক্তরাষ্ট্রে যে সম্পদ এবং অর্থ রয়েছে সবই আইনের দৃষ্টিতে এখন বৈধ। সবকিছু তিনি করেছেন কৌশলে।

একটি কুইক রেন্টালের কর্ণধার জানিয়েছেন, তিনি যখন যুক্তরাষ্ট্রে ড. আহমদ কায়কাউসের জন্য টাকা দিয়েছেন, তখন সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে মার্কিন আইন অনুযায়ী ট্যাক্সের টাকা আলাদাভাবে দিতে হয়েছে। ট্যাক্সের টাকা না দেওয়া হলে সে টাকা নিতেন না আহমদ কায়কাউস। ঘুষ লেনদেনে তাঁর শর্তই ছিল ট্যাক্সসহ টাকা দিতে হবে। ট্যাক্সের টাকা পরিশোধ করতে হবে। এখন যদি প্রতিটি কুইক রেন্টালের অডিট হিসাব নিরীক্ষা করা যায়, তাহলে দেখা যাবে কীভাবে যুক্তরাষ্ট্রে তাঁরা টাকা পাঠিয়েছেন। কোন কনসালট্যান্সি ফার্মে তাঁরা দিয়েছেন। প্রতিটি কনসালট্যান্সি ফার্ম আহমদ কায়কাউসের নিয়ন্ত্রিত প্রতিষ্ঠান। আর এভাবেই বিদ্যুৎ খাত ধ্বংস করেছেন তিনি। তবে বিদ্যুৎ এবং জ্বালানি খাতের সবচেয়ে বড় দুর্নীতিটি তিনি করেছেন গভীর সমুদ্রবন্দরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান ইজারা দেওয়ার ক্ষেত্রে। সে সময় তিনি ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব। প্রথমে যে কমিটি করা হয়েছিল, সে কমিটি আহমদ কায়কাউসের কথা শুনবে না জন্য ভেঙে ফেলা হয়েছে। পরে আহমদ কায়কাউস পছন্দের কমিটি করেন। অবশ্য এ কাজ তিনি শেষ করতে পারেননি। দুর্নীতিতে মেধার প্রয়োগ ঘটিয়ে নিত্যনতুন পদ্ধতি আবিষ্কার করে একজন সত্যিকারের ‘হোয়াইট কালার ক্রিমিনাল’ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন এই দুর্বৃত্ত মাফিয়া আমলা।

এই বিভাগের আরও খবর
পাচারের উদ্দেশ্যে বন্দি আট নারী-শিশু টেকনাফে উদ্ধার
পাচারের উদ্দেশ্যে বন্দি আট নারী-শিশু টেকনাফে উদ্ধার
জুলাই বিপ্লবের আসামি বানিয়ে মামলাবাণিজ্য
জুলাই বিপ্লবের আসামি বানিয়ে মামলাবাণিজ্য
মানব পাচারে অপরিবর্তিত বাংলাদেশ
মানব পাচারে অপরিবর্তিত বাংলাদেশ
কয়েদিরাও ভোট দিতে পারবেন পোস্টাল ব্যালটে
কয়েদিরাও ভোট দিতে পারবেন পোস্টাল ব্যালটে
নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ব্যাখ্যা তামিমের
নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ব্যাখ্যা তামিমের
রাষ্ট্রপতির চিঠি পররাষ্ট্র উপদেষ্টাকে
রাষ্ট্রপতির চিঠি পররাষ্ট্র উপদেষ্টাকে
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সাক্ষাৎ দুই রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সাক্ষাৎ দুই রাষ্ট্রদূতের
মিয়ানমারের ভিতরেই রোহিঙ্গা সংকটের সমাধান
মিয়ানমারের ভিতরেই রোহিঙ্গা সংকটের সমাধান
আজ দেশে ফিরছেন প্রধান উপদেষ্টা
আজ দেশে ফিরছেন প্রধান উপদেষ্টা
জামায়াতকে অনেকে ছায়া সরকার বলছে
জামায়াতকে অনেকে ছায়া সরকার বলছে
যত বাধাই আসুক, ফেব্রুয়ারিতে ভোট
যত বাধাই আসুক, ফেব্রুয়ারিতে ভোট
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার হচ্ছে না
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার হচ্ছে না
সর্বশেষ খবর
সুমুদ ফ্লোটিলা আটকানোর প্রতিবাদে ইতালিতে সাধারণ ধর্মঘটের ডাক
সুমুদ ফ্লোটিলা আটকানোর প্রতিবাদে ইতালিতে সাধারণ ধর্মঘটের ডাক

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস, সাত জেলায় বন্যার শঙ্কা
ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস, সাত জেলায় বন্যার শঙ্কা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দোষ উডের নয়, ব্যর্থতার দায় আমাদের : জাকের
দোষ উডের নয়, ব্যর্থতার দায় আমাদের : জাকের

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হস্তক্ষেপের নিন্দা মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হস্তক্ষেপের নিন্দা মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ভয় উপেক্ষা করে গাজার দিকে ছুটছে ত্রাণবাহী ৩০ নৌযান
ইসরায়েলের ভয় উপেক্ষা করে গাজার দিকে ছুটছে ত্রাণবাহী ৩০ নৌযান

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাগামী ফ্লোটিলা থেকে গ্রেটা থুনবার্গসহ কয়েকজন অধিকারকর্মী আটক
গাজাগামী ফ্লোটিলা থেকে গ্রেটা থুনবার্গসহ কয়েকজন অধিকারকর্মী আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে ডাকাত দলের ১৩ সদস্য গ্রেপ্তার
ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে ডাকাত দলের ১৩ সদস্য গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে বজ্রপাতে বিএনপি নেতাসহ নিহত ২
যশোরে বজ্রপাতে বিএনপি নেতাসহ নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে ৫০০ রোগী পেলেন বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা
শরীয়তপুরে ৫০০ রোগী পেলেন বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে মাসব্যাপী ব্রেস্ট ক্যান্সার সচেতনতা কর্মসূচি শুরু
চট্টগ্রামে মাসব্যাপী ব্রেস্ট ক্যান্সার সচেতনতা কর্মসূচি শুরু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচ জয়ে রাঙাতে চান নিগার
বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচ জয়ে রাঙাতে চান নিগার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৯৯ অক্সিজেন প্লান্টের ২০টির বেশি অকেজো
৯৯ অক্সিজেন প্লান্টের ২০টির বেশি অকেজো

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামে অমুসলিমদের সঙ্গে আচরণ ও ধর্ম পালনের স্বাধীনতা
ইসলামে অমুসলিমদের সঙ্গে আচরণ ও ধর্ম পালনের স্বাধীনতা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গ্রেটা থুনবার্গদের জাহাজে ইসরায়েলি সেনা, যা জানা গেল
গ্রেটা থুনবার্গদের জাহাজে ইসরায়েলি সেনা, যা জানা গেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই বিপ্লবের আসামি বানিয়ে মামলাবাণিজ্য
জুলাই বিপ্লবের আসামি বানিয়ে মামলাবাণিজ্য

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেউলিয়াত্ব ঠেকাতে ২ হাজার কোটি
দেউলিয়াত্ব ঠেকাতে ২ হাজার কোটি

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ অক্টোবর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিন কেন সোশ্যাল মিডিয়ায় নেই, জানাল ক্রেমলিন
পুতিন কেন সোশ্যাল মিডিয়ায় নেই, জানাল ক্রেমলিন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হবে: টুকু
৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হবে: টুকু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইএলটি–টোয়েন্টিতে দল পেলেন সাকিব-তাসকিন
আইএলটি–টোয়েন্টিতে দল পেলেন সাকিব-তাসকিন

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মরক্কোতে তরুণদের সঙ্গে নিরাপত্তা বাহিনীর ব্যাপক সংঘর্ষ
মরক্কোতে তরুণদের সঙ্গে নিরাপত্তা বাহিনীর ব্যাপক সংঘর্ষ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনে কুমিরের আক্রমণে জেলের মৃত্যু, ৭ ঘণ্টা পর লাশ উদ্ধার
সুন্দরবনে কুমিরের আক্রমণে জেলের মৃত্যু, ৭ ঘণ্টা পর লাশ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাপ্তাই হ্রদে নৌকা ডুবে তিনজনের মৃত্যু
কাপ্তাই হ্রদে নৌকা ডুবে তিনজনের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে আগুনে পুড়ল পাঁচ দোকান
গাজীপুরে আগুনে পুড়ল পাঁচ দোকান

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় ফাঁদ পেতে মেছো বিড়াল হত্যা
কুষ্টিয়ায় ফাঁদ পেতে মেছো বিড়াল হত্যা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৬ ঘণ্টা পর জট কেটেছে মেঘনা টোলপ্লাজার, মদনপুরে ১২ কি.মি তীব্র যানজট
১৬ ঘণ্টা পর জট কেটেছে মেঘনা টোলপ্লাজার, মদনপুরে ১২ কি.মি তীব্র যানজট

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে অটোরিকশা চালককে হত্যায় আটক ২
চট্টগ্রামে অটোরিকশা চালককে হত্যায় আটক ২

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চুয়াডাঙ্গায় পানিতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
চুয়াডাঙ্গায় পানিতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু
পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাসড়কে বিশেষ অভিযান: বগুড়ায় ১৮ হাজার মামলায় সোয়া ৬ কোটি টাকা জরিমানা আদায়
মহাসড়কে বিশেষ অভিযান: বগুড়ায় ১৮ হাজার মামলায় সোয়া ৬ কোটি টাকা জরিমানা আদায়

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজাগামী ফ্লোটিলার দুই জাহাজকে ঘিরে ফেলেছে ইসরায়েল
গাজাগামী ফ্লোটিলার দুই জাহাজকে ঘিরে ফেলেছে ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন তামিম
বিসিবি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন তামিম

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাপলার পরিবর্তে থালাবাটি, এনসিপি নেতারা বললেন ‘খুবই হাস্যকর’
শাপলার পরিবর্তে থালাবাটি, এনসিপি নেতারা বললেন ‘খুবই হাস্যকর’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬-এর শুরু থেকেই নতুন পে স্কেলে বেতন পাবেন সরকারি চাকরিজীবীরা
২০২৬-এর শুরু থেকেই নতুন পে স্কেলে বেতন পাবেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের সম্ভাবনা নেই : আসিফ নজরুল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের সম্ভাবনা নেই : আসিফ নজরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে বিরল দুই প্রজাতির গেছো সাপের সন্ধান
বাংলাদেশে বিরল দুই প্রজাতির গেছো সাপের সন্ধান

২০ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

কাতারে আক্রমণ হলে প্রতিশোধ নেবে যুক্তরাষ্ট্র, ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশ
কাতারে আক্রমণ হলে প্রতিশোধ নেবে যুক্তরাষ্ট্র, ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রেন টিউমারে আক্রান্ত ইলিয়াস কাঞ্চন, লন্ডনে চলছে চিকিৎসা
ব্রেন টিউমারে আক্রান্ত ইলিয়াস কাঞ্চন, লন্ডনে চলছে চিকিৎসা

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাজেট পাসে ব্যর্থ সিনেট, যুক্তরাষ্ট্রে সরকারি কার্যক্রমে শাটডাউন
বাজেট পাসে ব্যর্থ সিনেট, যুক্তরাষ্ট্রে সরকারি কার্যক্রমে শাটডাউন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে শক্তিশালী নিম্নচাপ, ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে শক্তিশালী নিম্নচাপ, ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় জানালার ফাঁক দিয়ে ঘুমন্ত যুবককে গুলি করে হত্যা
খুলনায় জানালার ফাঁক দিয়ে ঘুমন্ত যুবককে গুলি করে হত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক শিল্পমন্ত্রীর সেই ছবি নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্রসচিব
সাবেক শিল্পমন্ত্রীর সেই ছবি নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্রসচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি নোবেল না পেলে সেটা হবে যুক্তরাষ্ট্রের জন্য অপমান: ট্রাম্প
আমি নোবেল না পেলে সেটা হবে যুক্তরাষ্ট্রের জন্য অপমান: ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ২০ কিলোমিটার যানজট
সোনারগাঁয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ২০ কিলোমিটার যানজট

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার অপরিশোধিত তেল আমদানিতে শীর্ষে তাইওয়ান, ভারত দ্বিতীয়
রাশিয়ার অপরিশোধিত তেল আমদানিতে শীর্ষে তাইওয়ান, ভারত দ্বিতীয়

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রেইন ড্রেইনের কবলে যুক্তরাষ্ট্র : চাকরি ছাড়ছেন দেড় লক্ষাধিক সরকারি কর্মী
ব্রেইন ড্রেইনের কবলে যুক্তরাষ্ট্র : চাকরি ছাড়ছেন দেড় লক্ষাধিক সরকারি কর্মী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ ঘণ্টা পর জট কেটেছে মেঘনা টোলপ্লাজার, মদনপুরে ১২ কি.মি তীব্র যানজট
১৬ ঘণ্টা পর জট কেটেছে মেঘনা টোলপ্লাজার, মদনপুরে ১২ কি.মি তীব্র যানজট

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৮ মাসে ১ কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের সিদ্ধান্ত নিয়েছি : আমীর খসরু
১৮ মাসে ১ কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের সিদ্ধান্ত নিয়েছি : আমীর খসরু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সংকটে বেসামাল পোশাক খাত
সংকটে বেসামাল পোশাক খাত

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেদারল্যান্ডসের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস
নেদারল্যান্ডসের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইএলটি–টোয়েন্টিতে দল পেলেন সাকিব-তাসকিন
আইএলটি–টোয়েন্টিতে দল পেলেন সাকিব-তাসকিন

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে কুমিরের আক্রমণে নিহত জেলের পরিবার পাবে সরকারি অনুদান
সুন্দরবনে কুমিরের আক্রমণে নিহত জেলের পরিবার পাবে সরকারি অনুদান

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যে মাদুরোর সম্মানসূচক ডিগ্রি গ্রহণ
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যে মাদুরোর সম্মানসূচক ডিগ্রি গ্রহণ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টির অলরাউন্ডার র‍্যাংকিংয়ে শীর্ষে সাইম আইয়ুব
টি-টোয়েন্টির অলরাউন্ডার র‍্যাংকিংয়ে শীর্ষে সাইম আইয়ুব

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আদালত থেকে পালিয়ে যাওয়া জিসান হত্যা মামলার আসামি কারাগারে
আদালত থেকে পালিয়ে যাওয়া জিসান হত্যা মামলার আসামি কারাগারে

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরের তিন উপজেলায় মানবদেহে ছড়িয়ে পড়েছে অ্যানথ্রাক্স
রংপুরের তিন উপজেলায় মানবদেহে ছড়িয়ে পড়েছে অ্যানথ্রাক্স

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সন্ধ্যার মধ্যে দেশের ১০ জেলায় ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়ের আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে দেশের ১০ জেলায় ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়ের আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেউলিয়াত্ব ঠেকাতে ২ হাজার কোটি
দেউলিয়াত্ব ঠেকাতে ২ হাজার কোটি

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গ্রেটা থুনবার্গদের জাহাজে ইসরায়েলি সেনা, যা জানা গেল
গ্রেটা থুনবার্গদের জাহাজে ইসরায়েলি সেনা, যা জানা গেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আশার পর হতাশা
আশার পর হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজিবি-বিএসএফের মানবিকতায় বাবা মেয়ের শেষ দেখা
বিজিবি-বিএসএফের মানবিকতায় বাবা মেয়ের শেষ দেখা

পেছনের পৃষ্ঠা

খুচরা বাজারে দাপট সুপারশপের
খুচরা বাজারে দাপট সুপারশপের

পেছনের পৃষ্ঠা

অবহেলিত মিষ্টি আলুর কেজি ২০০ টাকা
অবহেলিত মিষ্টি আলুর কেজি ২০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসির সামনে অনেক চ্যালেঞ্জ
ইসির সামনে অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিগারদের মিশন শুরু আজ
নিগারদের মিশন শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

উৎসবমুখর কক্সবাজার সৈকত
উৎসবমুখর কক্সবাজার সৈকত

নগর জীবন

‘এলডিপির ঘাঁটি’তে বিএনপি থেকে মনোনয়ন প্রার্থী পাঁচ
‘এলডিপির ঘাঁটি’তে বিএনপি থেকে মনোনয়ন প্রার্থী পাঁচ

নগর জীবন

রাষ্ট্রপতির চিঠি পররাষ্ট্র উপদেষ্টাকে
রাষ্ট্রপতির চিঠি পররাষ্ট্র উপদেষ্টাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিন নয়, সবাই রেড সিগন্যালে আছেন
গ্রিন নয়, সবাই রেড সিগন্যালে আছেন

নগর জীবন

বেশি দিন অনির্বাচিত সরকার থাকলে শাসন ব্যবস্থা ভেঙে পড়ে
বেশি দিন অনির্বাচিত সরকার থাকলে শাসন ব্যবস্থা ভেঙে পড়ে

খবর

মিয়ানমারের ভিতরেই রোহিঙ্গা সংকটের সমাধান
মিয়ানমারের ভিতরেই রোহিঙ্গা সংকটের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

শাপলা চত্বরের হত্যাযজ্ঞ ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা হয়েছিল
শাপলা চত্বরের হত্যাযজ্ঞ ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা হয়েছিল

নগর জীবন

সাগরে নৌকা থেকে পড়ে জেলে নিখোঁজ
সাগরে নৌকা থেকে পড়ে জেলে নিখোঁজ

দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লবের আসামি বানিয়ে মামলাবাণিজ্য
জুলাই বিপ্লবের আসামি বানিয়ে মামলাবাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা রাষ্ট্রদ্রোহী নই, ভারতবিরোধী
আমরা রাষ্ট্রদ্রোহী নই, ভারতবিরোধী

নগর জীবন

১৮ মাসের মধ্যে ১ কোটি কর্মসংস্থান
১৮ মাসের মধ্যে ১ কোটি কর্মসংস্থান

নগর জীবন

আজ দেশে ফিরছেন প্রধান উপদেষ্টা
আজ দেশে ফিরছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানব পাচারে অপরিবর্তিত বাংলাদেশ
মানব পাচারে অপরিবর্তিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমিরের আক্রমণে জেলের মৃত্যু
কুমিরের আক্রমণে জেলের মৃত্যু

দেশগ্রাম

ছুটিতে ঢাকা ছাড়ছে মানুষ, মহাসড়কে ভোগান্তি
ছুটিতে ঢাকা ছাড়ছে মানুষ, মহাসড়কে ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচারের আগে আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার অধিকার নেই
বিচারের আগে আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার অধিকার নেই

নগর জীবন

রিটায়ার্ড অ্যাসোসিয়েশনের পাঁচ দফা
রিটায়ার্ড অ্যাসোসিয়েশনের পাঁচ দফা

নগর জীবন

দুর্গাপূজা সুন্দর সৌহার্দপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হচ্ছে
দুর্গাপূজা সুন্দর সৌহার্দপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হচ্ছে

নগর জীবন

নিহত শিশুদের পরিবারকে সম্মাননা দেওয়া হবে
নিহত শিশুদের পরিবারকে সম্মাননা দেওয়া হবে

নগর জীবন

আগুনে পুড়ল ব্যবসা প্রতিষ্ঠান
আগুনে পুড়ল ব্যবসা প্রতিষ্ঠান

দেশগ্রাম

শেয়ারবাজারের অর্থ পাচার রোধে আইন প্রয়োগ জরুরি
শেয়ারবাজারের অর্থ পাচার রোধে আইন প্রয়োগ জরুরি

নগর জীবন

রাবার বাগানে যুবকের লাশ
রাবার বাগানে যুবকের লাশ

দেশগ্রাম

নদীতে শিশুর লাশ
নদীতে শিশুর লাশ

দেশগ্রাম