শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫

স্লোগান-গ্রাফিতির অবিস্মরণীয় দিনগুলো

হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ
প্রিন্ট ভার্সন
স্লোগান-গ্রাফিতির অবিস্মরণীয় দিনগুলো

কবি হাসান হাফিজুর রহমানের বিখ্যাত ‘অমর একুশে’ কবিতার দুটি পঙ্ক্তি ‘সালাম, রফিকউদ্দিন, জব্বার-কী বিষণ্ন্ন থোকা থোকা নাম, এই একসারি নাম বর্শার তীক্ষè ফলার মতো এখন হৃদয়কে হানে’। উনসত্তরের গণ অভ্যুত্থানে শহীদ নবকুমার ইনস্টিটিউটের ছাত্র মতিউরকে নিয়ে বাংলা ভাষার অন্যতম সেরা কবি আল মাহমুদ লিখেছিলেন- ‘ট্রাক আসছে ট্রাক, এই ট্রাক বেঁধে রাখতে মতিউরকে ডাক’। কবি আল মাহমুদ, শামসুর রাহমান অথবা হাসান হাফিজুর রহমান আজ বেঁচে থাকলে চব্বিশের জুলাইয়ে শহীদ আবু সাঈদ, মুগ্ধ অথবা শিশু রিয়াকে নিয়ে কবিতা লিখতেন।  আর মাত্র কয়েকটি দিন পরেই শেখ হাসিনার কর্তৃত্ববাদী শাসনের পতন ঘটানোর বর্ষপূর্তি। অন্তর্বর্তী সরকারের পাশাপাশি গণ অভ্যুত্থানে অংশ নেওয়া সব রাজনৈতিক দল ও শক্তি এবং বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে সেই দিনগুলো এবং শহীদদের স্মরণ করছে। আজ অনেকের মনেই ভেসে আসছে ঝাঁঝালো সেসব স্লোগান আর দেয়ালে আঁকা গ্রাফিতির কথা; যা অনেকের মনেই স্থায়ী হয়ে আছে। এ দেশে ঘটে যাওয়া বড় গণ আন্দোলনের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন, বাষট্টির শিক্ষা আন্দোলন, উনসত্তরের গণ অভ্যুত্থান এবং নব্বইয়ের গণ আন্দোলন। তবে স্বৈরাচারী আওয়ামী শাসনামলের পতন ঘটাতে জুলাইয়ে ছাত্র-জনতার যে অভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছে সে প্রসঙ্গে বলা যায় যে এত ব্যাপক ও বিশাল আন্দোলন এ দেশে আর কখনো হয়নি। মুক্তিযুদ্ধ ছাড়া আর কোনো গণ অভ্যুত্থানে মাত্র ৩৬ দিনে এত রক্তক্ষয়, প্রাণহানি, আহত হওয়ার নজির এই উপমহাদেশে আর নেই। সরকারি চাকরির কোটা সংস্কারের দাবিতে গড়ে ওঠে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। সরকার ছাত্রদের ন্যায্য দাবি মেনে নেওয়ার পরিবর্তে ছলচাতুরির আশ্রয় নেয়, চলতে থাকে নানা টালবাহানা। এই ছাত্রছাত্রীরা ২০১৮ সাল থেকে সব সময় বিদ্যমান কোটাপ্রথাকে অযৌক্তিক আখ্যায়িত করে এর যৌক্তিক সংস্কার চেয়েছেন। ছাত্ররা কখনোই কোটা পুরোপুরি বাতিল দাবি করেননি।

চব্বিশের জুলাইয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন একপর্যায়ে তীব্র আন্দোলনের দিকে ধাবিত হয়। ১৪ জুলাই আন্দোলন বেগবান হয়ে ওঠে। এদিন বিকালে এক সংবাদ সম্মেলনে দুজন সাংবাদিকের উদ্দেশ্যমূলক প্রশ্নের উত্তরে শেখ হাসিনা আন্দোলনরত ছাত্রছাত্রীদের ‘রাজাকারের নাতিপুতি’ হিসেবে আখ্যায়িত করেন। তিনি শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবির প্রতি কটাক্ষ করে বলেন, ‘মুক্তিযোদ্ধার নাতিপুতিদের চাকরি দেব না, তো রাজাকারের নাতিপুতিদের দেব?’ শেখ হাসিনার এ বক্তব্য আন্দোলনরত ছাত্রছাত্রীদের আত্মমর্যাদায় আঘাত হানে। তারা ক্ষোভে ফেটে পড়েন। ছাত্রছাত্রীরা স্লোগান তোলে- ‘তুমি কে? আমি কে? রাজাকার রাজাকার। কে বলেছে? কে বলেছে? স্বৈরাচার, স্বৈরাচার’। আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রীর এ অপমানসূচক বক্তব্য প্রত্যাহারের দাবি জানানো হয়। শিক্ষার্থীদের অন্যায়ভাবে রাজাকার বলায় প্রধানমন্ত্রীকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়ার দাবিও তোলা হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গভীর রাত পর্যন্ত ছাত্রী হলে হাজারো ছাত্রী প্রতিবাদ জানিয়ে মিছিল স্লোগানে ঝড় তোলেন। পরদিন অসংখ্য প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল থেকে স্লোগান ওঠে ‘পা চাটলে সঙ্গী, না চাটলে জঙ্গি’, ‘চাইলাম অধিকার, হয়ে গেলাম রাজাকার’।

আন্দোলনের এ পর্যায়ে আরও কিছু স্লোগান দমকা হাওয়ার মতো আগুনের শিখাকে যেন ছড়িয়ে দেয়। এর একটি হচ্ছে, ‘মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, দেশটা কারও বাপের না’। সেই সময়ের আরও একটি উল্লেখযোগ্য স্লোগান ছিল, ‘বিকল্প কে? আমি-তুমি-সে’। ১৬ জুলাই রংপুরে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র আবু সাঈদ দুই হাত প্রসারিত করে পুলিশের সামনে বুক পেতে দাঁড়িয়ে যান। মাত্র ১৫ মিটার দূর থেকে পুলিশের চালানো গুলিতে লুটিয়ে পড়েন আবু সাঈদ। আবু সাঈদের এ বীরোচিত মৃত্যু কোটা সংস্কার আন্দোলনকে নিয়ে যায় গণ অভ্যুত্থানের পথে। গণমাধ্যম ও সামাজিক মাধ্যমে আবু সাঈদের মৃত্যুর ছবি দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে পড়লে সারা দেশে জনরোষের সৃষ্টি হয়। এরপরেই রাজধানীর উত্তরায় মাহফুজুর রহমান মুগ্ধর মৃত্যু বাঁধভাঙা জোয়ার ডেকে আনে। এর আগে আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া একটি বড় অংশকে গ্রেপ্তার এবং মিছিলে পুলিশ ও সরকারদলীয় সমর্থকরা হামলা কিছু সময়ের জন্য আন্দোলনকারীদের স্তিমিত করে দেয়। একপর্যায়ে রাজপথ প্রকম্পিত করে মিছিল থেকে আবু সাঈদ, মুগ্ধের নামে নতুন স্লোগান উচ্চারিত হয়- ‘আবু সাঈদ মুগ্ধ, শেষ হয়নি যুদ্ধ’। চট্টগ্রাম কলেজের স্নাতক চতুর্থ বর্ষের ছাত্র ওয়াসিম আকরামের মৃত্যু ছিল এক হৃদয়বিদারক ঘটনা। মৃত্যুর মাত্র ১৪ ঘণ্টা আগে নিজের ফেসবুক টাইমলাইনে ‘সাধারণ শিক্ষার্থীদের পাশে আমার প্রাণের সংগঠন, আমি এই পরিচয়ে শহীদ হবো’ এই প্রত্যয় ঘোষণা করে গত বছরের ১৬ জুলাই শহীদ হয়েছিলেন ওয়াসিম আকরাম। চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন যখন তীব্র হয়ে উঠছে তখন ছাত্রদল কর্মী ওয়াসিমের এ ঘোষণা দিয়ে মৃত্যুবরণ করার উদাহরণ আর দ্বিতীয়টি ছিল না। রংপুরের আবু সাঈদ এবং চট্টগ্রামে ওয়াসিম আকরাম একই দিনে শহীদ হন।

সাঈদ, মুগ্ধ ও ওয়াসিমের মৃত্যুতে বিক্ষোভে ফেটে পড়ে সারা দেশ। আন্দোলনের তীব্রতায় স্বৈরাচারী সরকার দিশাহারা হয়ে পড়ে। ওই সময়ে আরও কিছু স্লোগান ও দেয়ালের গ্রাফিতি কর্তৃত্ববাদী শেখ হাসিনার পতনকে অনিবার্য করে তোলে। এর মধ্যে বিশেষভাবে উল্লেখের দাবি রাখে একটি স্লোগান- ‘যদি তুমি ভয় পাও, তবে তুমি শেষ; যদি তুমি রুখে দাঁড়াও; তবে তুমিই বাংলাদেশ’। আরেকটি জ্বালাময়ী স্লোগান ছিল- ‘বুকের ভিতর অনেক ঝড়, বুক পেতেছি গুলি কর’।

সরকারি বিভিন্ন বাহিনীর হত্যাযজ্ঞের প্রতিবাদে ছাত্রছাত্রীদের মিছিল সমাবেশ ক্রমেই বিশাল আকার ধারণ করে। স্কুল, কলেজ, পাবলিক-প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের লাখ লাখ ছাত্রছাত্রী আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়েন। হাজার হাজার নারী রাজপথে নেমে আসেন। বাংলাদেশে এর আগে আর কোনো আন্দোলনে এত নারীর অংশগ্রহণ ছিল না। গণ অভ্যুত্থানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করেন রিকশাচালক, দিনমজুর, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী, দোকানদার, শ্রমজীবীসহ সর্বস্তরের মানুষ। বিএনপি, জামায়াতসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের মাধ্যমে দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে প্রায় ১৫ বছর ধরে আন্দোলন করে আসছিল। স্বৈরাচারী সরকার পরপর তিনটি একতরফা ও পাতানো নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচনি ব্যবস্থা পুরোপুরি ধ্বংস করে দিয়েছিল। বিএনপি, জামায়াত, বিভিন্ন বামদলসহ গণতন্ত্রকামী সব রাজনৈতিক দল শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের প্রতি সর্বাত্মক সমর্থন জানায়। একপর্যায়ে রাজনৈতিক দলের কর্মী-সমর্থকরা ছাত্রছাত্রীদের আন্দোলনে ব্যাপকভাবে শামিল হলে আন্দোলন তুঙ্গে ওঠে। সরকারি এবং দলীয় বিভিন্ন বাহিনীর দমন-নির্যাতন উপেক্ষা করে কোটা সংস্কার আন্দোলন পরিণত হয় কর্তৃত্ববাদী শেখ হাসিনার পদত্যাগের এক দফার আন্দোলনে। নজিরবিহীন আন্দোলনের মুখে সরকারের বিভিন্ন বাহিনী আন্দোলন দমন করতে একের পর এক হত্যাকাণ্ড ঘটাতে থাকে। সরকারকে যেন খুনের নেশায় পেয়ে বসে। তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সঙ্গে কয়েকজন পুলিশ কর্মকর্তার ফাঁস হয়ে যাওয়া কথোপকথনের ভিডিওতে দেখা যায়, এক পুলিশ কর্মকর্তা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে বলছেন- ‘স্যার, গুলি করি, মরে একটা, আহত হয় একটা। একটাই যায় স্যার, বাকিডি যায় না। এইডাই হলো স্যার সবচেয়ে বড় আতঙ্কের।’ এ ভিডিও ভাইরাল হয়ে ছাত্র-জনতার মাঝে যেন বারুদ জেলে দেয়।

আশুলিয়ায় গুলি চালিয়ে হত্যাকাণ্ড সংঘটিত করে কয়েকটি লাশ স্তূপ করে তাতে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে এক নারকীয় দৃষ্টান্ত স্থাপন করা হয়। মনে পড়ে নারায়ণগঞ্জের ছয় বছরের ফুটফুটে শিশু রিয়ার কথা। রিয়া গোপ চিরদিনের জন্য নিভে যাওয়া এক হাসির নাম। শহরের নয়ামাটিতে নিজের বাড়ির ছাদে খেলছিল রিয়া। বাইরে তখন গুলির শব্দ।

আতঙ্কে মেয়েকে আনতে ছাদে যান বাবা দীপক গোপ। কোলে নিতেই একটি বুলেট এসে রিয়ার মাথায় বিঁধে। বাবার বুকেই নিথর হয়ে যায় রিয়া। জুলাই অভ্যুত্থানে দেড় শতাধিক শিশু-কিশোর নিহত হয়। আন্দোলনের তীব্রতা সামাল দিতে না পেরে পুলিশ ও র‌্যাব মধ্যরাতে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় ব্লক রেইড দিয়ে অসংখ্য শিক্ষার্থী ও তরুণকে গ্রেপ্তার করে।

এর মধ্যে একটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা ঘটে। ৩ আগস্ট সকালে সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান সেনা কর্মকর্তাদের নিয়ে এক সভা ডাকেন। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে জেনারেল সেনাবাহিনীর করণীয় সম্পর্কে জানতে চাইলে, তরুণ কর্মকর্তারা আন্দোলনরত ছাত্র-জনতার ওপর গুলি না চালানোর পক্ষে তাদের মতামত তুলে ধরেন। সেনাপ্রধান এ থেকে পরিষ্কার বার্তা পেয়ে যান, সেনাবাহিনী ছাত্রদের ওপর গুলি চালাবে না। সেনাপ্রধানও একই সিদ্ধান্ত নেন ছাত্র-জনতার গণ আন্দোলনে গুলি চালিয়ে সেনাবাহিনীকে জনগণের মুখোমুখি করা হবে না। এ ছাড়া সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল ইকবাল করিম ভূইয়ার নেতৃত্বে প্রায় অর্ধশত অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা রাওয়া ক্লাবে এক বৈঠকে মিলিত হয়ে পরিস্থিতি মূল্যায়ন করে আন্দোলনরত ছাত্র-জনতার বিরুদ্ধে অবস্থান না নেওয়ার জন্য সেনাবাহিনীর বর্তমান নেতৃত্বের প্রতি আহ্বান জানান। ৩ আগস্ট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সমবেত কয়েক লাখ মানুষের সামনে আন্দোলনের তরুণ নেতারা তাদের ৯ দফা কর্মসূচি বাদ দিয়ে ‘এক দফা, শেখ হাসিনার পদত্যাগ’ কর্মসূচি ঘোষণা করেন।

তারা বলেন, ‘ফ্যাসিবাদের পতন না ঘটিয়ে আমরা ঘরে ফিরব না।’ ৪ আগস্ট রাজধানীর সব মহল্লা, অলিগলি, রাজপথ মিছিল আর জনস্রোতে পরিপূর্ণ হয়ে যায়। ঘোষণা করা হয়- ‘কমপ্লিট শাটডাউন’। প্রথমে ৬ আগস্ট, পরে তা এগিয়ে এনে ৫ আগস্ট রাজধানী অভিমুখে লংমাচ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়। সরকার কারফিউ ঘোষণা করে। ইতোমধ্যেই পরিস্থিতি সম্পূর্ণ সরকারের নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। রাজধানীর বুকে জড়ো হয় লাখ লাখ প্রতিবাদী মানুষ। জনস্রোতে সরকারের সব ঘোষণা, কারফিউ ভেস্তে যায়। ৫ আগস্ট সকালে উত্তরা, যাত্রাবাড়ী, আমিন বাজারসহ চতুর্দিক থেকে গণভবন অভিমুখে বিশাল প্রতিবাদী মিছিল অগ্রসর হতে থাকে। সশস্ত্র বাহিনী প্রধানরা শেখ হাসিনাকে পদত্যাগ করে দেশ ছেড়ে চলে যাওয়ার জন্য একটি সময় বেঁধে দেন, যা ছিল ৪৫ মিনিটের মতো।  শেখ হাসিনা সারা দেশের পরিস্থিতি দেখে এবং গণভবনমুখী লাখ লাখ জনতার ফ্যাসিস্টবিরোধী আগমন বুঝতে পারেন। তাই নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই ছোট বোন শেখ রেহানাকে নিয়ে সেনাবাহিনীর একটি উড়োজাহাজে করে ভারতে গিয়ে আশ্রয় নেন। পতন ঘটে দীর্ঘস্থায়ী এক ফ্যাসিবাদী শাসনের। বাঁধভাঙা উল্লাসে মেতে ওঠে সারা দেশের মানুষ, সে এক অবিস্মরণীয় দৃশ্য। বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাসে জুলাই ৩৬ ছিল এক অভূতপূর্ব ঘটনা। স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে শহীদদের স্মরণে তাই আমাদের নতুন স্লোগান- ‘মুক্তির আকাশে প্রতিবাদী সূর্য, তুমিই সাঈদ, তুমিই মুগ্ধ।’

লেখক : চেয়ারম্যান, ডিবেট ফর ডেমোক্রেসি

ইমেইল :  [email protected] 

এই বিভাগের আরও খবর
শারদীয় দুর্গাপূজা
শারদীয় দুর্গাপূজা
নির্বাচন প্রস্তুতি
নির্বাচন প্রস্তুতি
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
যে ছয়টি পুরস্কার বয়ে আনে সালাত
যে ছয়টি পুরস্কার বয়ে আনে সালাত
সংগীতচর্চা ও ধর্মশিক্ষা নিয়ে এত বিতর্ক কেন
সংগীতচর্চা ও ধর্মশিক্ষা নিয়ে এত বিতর্ক কেন
ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি
ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি
ঢাবি অ্যালামনাই : প্রজন্ম থেকে প্রজন্মের সেতুবন্ধ
ঢাবি অ্যালামনাই : প্রজন্ম থেকে প্রজন্মের সেতুবন্ধ
ঋণের দায়ে আত্মহত্যা
ঋণের দায়ে আত্মহত্যা
বাণিজ্যিক আদালত
বাণিজ্যিক আদালত
জাহান্নামের কঠিন শাস্তি
জাহান্নামের কঠিন শাস্তি
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
মামুনুল হকের সফর ও আফগান ইতিকথা
মামুনুল হকের সফর ও আফগান ইতিকথা
সর্বশেষ খবর
৮ উইকেট হারাল বাংলাদেশ
৮ উইকেট হারাল বাংলাদেশ

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে উঠতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৩৬ রান
ফাইনালে উঠতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৩৬ রান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুরে ঝুট গুদামে আগুন
গাজীপুরে ঝুট গুদামে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে কুবির ৯ বিভাগের ১৮ পরীক্ষা স্থগিত
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে কুবির ৯ বিভাগের ১৮ পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানিতে ডুবে দাদি-নাতির মৃত্যু
পানিতে ডুবে দাদি-নাতির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসপাতালের অব্যবস্থাপনায় নবজাতকের মৃত্যু
হাসপাতালের অব্যবস্থাপনায় নবজাতকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা
স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে টেকনিশিয়ানের মৃত্যু
যশোরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে টেকনিশিয়ানের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানেলে যানবাহন সীমিত থাকবে ৬ দিন
টানেলে যানবাহন সীমিত থাকবে ৬ দিন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে একযোগে কাজ করতে হবে : তৃপ্তি
বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে একযোগে কাজ করতে হবে : তৃপ্তি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু
আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে গ্রাম আদালত নিয়ে পর্যালোচনা সভা
গোপালগঞ্জে গ্রাম আদালত নিয়ে পর্যালোচনা সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় ভারতীয় মোবাইল ডিসপ্লে জব্দ
আখাউড়ায় ভারতীয় মোবাইল ডিসপ্লে জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামের উন্নয়নে নগর সরকার দরকার : মেয়র ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামের উন্নয়নে নগর সরকার দরকার : মেয়র ডা. শাহাদাত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাবনায় ৫ বছরের শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা
পাবনায় ৫ বছরের শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদে মরিচা ধরা নিয়ে নতুন রহস্য
চাঁদে মরিচা ধরা নিয়ে নতুন রহস্য

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া
নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক
নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ
হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

বিএনপির পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে : আমির খসরু
বিএনপির পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে : আমির খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীর সুবর্ণচরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় সম্মাননায় খুশি কৃষির মাঠ কর্মকর্তারা
কুমিল্লায় সম্মাননায় খুশি কৃষির মাঠ কর্মকর্তারা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হাত-পা ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ
বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হাত-পা ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্যোন অ্যারেস্ট সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের দুই এজেন্ট
শ্যোন অ্যারেস্ট সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের দুই এজেন্ট

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাকা-ইসলামাবাদ অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদারের অঙ্গীকার
ঢাকা-ইসলামাবাদ অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদারের অঙ্গীকার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফাইনালের লক্ষ্যে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, আজও নেই লিটন
ফাইনালের লক্ষ্যে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, আজও নেই লিটন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার মানোন্নয়নে নর্দান বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিক্ষার মানোন্নয়নে নর্দান বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ক্রীড়া প্রতিযোগিতা
কুমারখালীতে ক্রীড়া প্রতিযোগিতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে
ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!
লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...
১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়
বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার
দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি
বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত
দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প
গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন
১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪
রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু
আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প
নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২
ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, প্রধান উপদেষ্টাও সহযোগিতা করছেন : ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, প্রধান উপদেষ্টাও সহযোগিতা করছেন : ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হৃতিকের সঙ্গে বিয়ের বিষয়ে যা বললেন সাবা
হৃতিকের সঙ্গে বিয়ের বিষয়ে যা বললেন সাবা

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের
দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ
ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি
চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা
ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ
সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নড়াইলের সাবেক এমপি কবিরুল হক মুক্তি গ্রেপ্তার
নড়াইলের সাবেক এমপি কবিরুল হক মুক্তি গ্রেপ্তার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অঘোষিত সেমিফাইনালে রাতে মুখোমুখি বাংলাদেশ-পাকিস্তান
অঘোষিত সেমিফাইনালে রাতে মুখোমুখি বাংলাদেশ-পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলি দখলদারিত্ব বন্ধ করতে হবে : ফিনল্যান্ড
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলি দখলদারিত্ব বন্ধ করতে হবে : ফিনল্যান্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহমুদ আব্বাসের জাতিসংঘ ভাষণ ‘দুর্ভাগ্যজনক’: হামাস
মাহমুদ আব্বাসের জাতিসংঘ ভাষণ ‘দুর্ভাগ্যজনক’: হামাস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক