শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০১ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০৯:৫৪, শুক্রবার, ০১ আগস্ট, ২০২৫

‘আবার তোরা মানুষ হ’

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
‘আবার তোরা মানুষ হ’

১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের পর তরুণ মুক্তিযোদ্ধারা বিপথে পরিচালিত হয়েছিলেন। অস্ত্র এবং ক্ষমতা পেয়ে তারা দিশাহারা হয়ে যান। তাদের দেওয়া হয়নি সঠিক নির্দেশনা। রাজনৈতিক নেতৃত্বের ব্যর্থতার কারণে তারা হতাশ হতে থাকেন। এরপর হয়ে ওঠেন আত্মবিনাশী। বিভিন্ন স্থানে ছিনতাই, ডাকাতি এবং চাঁদাবাজির অভিযোগ উঠেছিল তাদের বিরুদ্ধে। সাধারণ মানুষ সে সময় এসব বীর তরুণ মুক্তিযোদ্ধার ওপর বিরক্ত হয়েছিল, হতাশা প্রকাশ করেছিল। তরুণ সমাজের একটি অংশ নিজেদের অবৈধ উপায়ে অর্থ উপার্জনের দিকে বেশি মনোযোগী হয়ে উঠেছিল। দেশজুড়ে তাদের ত্রাসে জনমনে নতুন আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছিল। সে সময় গুণী নির্মাতা খান আতাউর রহমান একটি অসাধারণ চলচ্চিত্র নির্মাণ করেছিলেন বিভ্রান্ত তরুণদের ওপর। সিনেমাটির নাম ‘আবার তোরা মানুষ হ’। সে সময়কার প্রেক্ষাপটে এ ছবিটি সাধারণ মানুষের মধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলেছিল। যে ছবিতে এ রকম বিপথগামী কিছু তরুণকে আবার সুপথে ফিরিয়ে আনার জন্য একজন শিক্ষকের প্রচেষ্টা দেখানো হয়েছিল। আজ বাংলাদেশে চারপাশে তারুণ্যের বিভ্রান্তি দেখে সে সিনেমাটির কথা নতুন করে মনে হলো।

বাংলাদেশের দ্বিতীয় স্বাধীনতা এসেছে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট। দীর্ঘ ৩৬ দিনের রক্তক্ষয়ী আন্দোলনের মাধ্যমে তরুণরা দেশ ফ্যাসিবাদ এবং স্বৈরাচারমুক্ত করেন। বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশের দরজা খুলে দেন। নতুন বাংলাদেশ নিয়ে এ দেশের জনগণের ব্যাপক আকাক্সক্ষা এবং প্রত্যাশা তৈরি হয়। তরুণরা অসম্ভবকে সম্ভব করেছেন। দেশের জনগণকে মুক্ত করেছেন। কিন্তু গত এক বছরে এ দেশের প্রত্যাশার ফানুস যেন চুপসে গেছে। এর অন্যতম কারণ, জুলাই আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী কারও কারও অনভিপ্রেত কর্মকা । পেছন ফিরে তাকালে দেখা যায় আন্দোলনে ভূমিকা রাখা তরুণদের মধ্যে এক ধরনের বিভ্রান্তি। তাদের মধ্যে একটা বেপরোয়া মনোভাব জনগণকে আতঙ্কিত করেছে। সাম্প্রতিক সময়ে জুলাই আন্দোলনে সম্পৃক্ত শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে একের পর এক অভিযোগ উঠছে। চাঁদাবাজি, কমিশন বাণিজ্য এবং নানা রকম অনৈতিক কর্মকাে  জড়িয়ে পড়ার কারণে তাদের নিয়ে জনগণ ক্রমে হতাশ হচ্ছে, বিভ্রান্ত হচ্ছে।

সম্প্রতি সমন্বয়ক পরিচয় দিয়ে গুলশানে চাঁদাবাজির অভিযোগে গ্রেপ্তার হয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা আবদুর রাজ্জাক বিন সুলাইমান ওরফে রিয়াদ। রিয়াদের ঘটনাটি প্রথম না। গত এক বছরে এ রকম অনেক ঘটনা ঘটেছে, যেগুলো সমাজমাধ্যমে ঝড় তুলেছে। এ জুলাই যোদ্ধাদের ভূমিকা প্রশ্নবিদ্ধ করেছে নতুন করে। এসব বন্ধে কেন্দ্রীয় ছাড়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সব কমিটি বিলুপ্ত করা হয়েছে। কিন্তু সর্বনাশ যা হওয়ার তা তো হয়ে গেছে।

২০২৪ সালের ৮ আগস্ট অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করে। দায়িত্ব গ্রহণের পর নতুন সরকারের মধ্যে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষ থেকে দুজনকে উপদেষ্টা করা হয়। পরে তিনজন ছাত্র প্রতিনিধি উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। নাহিদ ইসলাম পদত্যাগ করলে আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং মাহফুজ আলম উপদেষ্টা হিসেবে এখনো দায়িত্ব পালন করছেন। এ দুই উপদেষ্টাকে নিয়ে প্রতিনিয়ত সৃষ্টি হচ্ছে নানা বিতর্ক। সর্বশেষ উদাহরণ হলো মুরাদনগরের সহিংসতা।

উপদেষ্টাদের ব্যক্তিগত কর্মকর্তাদের নিয়ে প্রথম বিতর্কের সূত্রপাত হয়। আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার সহকারী একান্ত সচিব মো. মোয়াজ্জেম হোসেন এবং উপদেষ্টা নূরজাহান বেগমের ব্যক্তিগত কর্মকর্তা ছাত্র প্রতিনিধি তুহিন ফারাবীর বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে। তাদের বিরুদ্ধে ওঠা শতকোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ তদন্ত করছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। শুধু তাই নয়, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক সাবেক তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা নাহিদ ইসলামের সাবেক পিএস আতিক মোর্শেদের বিরুদ্ধেও মোবাইল ব্যাংকিং নগদের দেড় শ কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ অভিযোগ নিয়েও এখন তদন্ত হচ্ছে। এনসিপির অন্যতম প্রভাবশালী নেতা এবং দলের যুগ্ম সদস্যসচিব গাজী সালাউদ্দিন তানভীরের বিরুদ্ধে তদবির বাণিজ্যের অভিযোগ ওঠে। পাঠ্যপুস্তকের টেন্ডারে প্রভাব বিস্তার করে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে তার বিরুদ্ধে। দেশজুড়ে জুলাই আন্দোলনে সক্রিয়দের বিরুদ্ধে এ ধরনের অভিযোগ উঠছে। চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী নেতার বিরুদ্ধে ২ কোটি টাকা চাঁদা দাবি করার অভিযোগ উঠেছে। চাঁদা না পেয়ে মব তৈরি করে চট্টগ্রামে পেট্রো কর্মচারী জামায়াত নেতা নওশেদ জামালকে মারধর করে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়ার অভিযোগ ওঠার পর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মহানগর কমিটির সদস্যসচিব নিজাম উদ্দিনের পদ সাময়িক স্থগিত করা হয়। গাজীপুরে চাঁদা দাবির অভিযোগে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাসহ ১২ অজ্ঞাত ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। এ মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, গাজীপুর জেলার যুগ্ম আহ্বায়ক আকাশ খান, ইমতিয়াজ শুভ, মোক্তার হোসেন, ইফতেখার শুভ, মো. আসিফ, পিয়াস ঘোষ প্রিন্স চাঁদাবাজি করেছেন একজন আওয়ামী লীগ নেতার বাসায়। এরা সবাই জুলাই যোদ্ধা। প্রশ্ন উঠেছে-তাদের কেন এসব অবৈধ কর্মকাে  জড়াতে হবে? এ ধরনের অভিযোগগুলো নিয়ে এখন সাধারণ মানুষ শুধু বিরক্ত নয়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের যারা উদ্যোক্তা তারাও বিব্রত। দেশের শীর্ষস্থানীয় রাজনৈতিক দলের নেতারা জুলাই যোদ্ধা পরিচয় দেওয়া এসব শিক্ষার্থীর বেপরোয়া কর্মকাে  হতবাক, লজ্জিত। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, এসব খবরে তিনি বেদনায় নীল হয়ে যান। তিনি শুধু একা নন, এ ধরনের সংবাদ গোটা বাংলাদেশকেই বেদনার্ত করে। এক বছর আগে তাদের ব্যাপারে সাধারণ মানুষের যে আবেগ আর ভালোবাসা ছিল, এখন তা শূন্যের কোঠায়।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের হাত ধরে গঠিত হয় জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। এনসিপির একাধিক নেতার বিরুদ্ধে ইতোমধ্যে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ উঠেছে। সে অভিযোগের কারণে তাদের কার্যক্রম এনসিপি স্থগিত করেছে। কিন্তু এনসিপির বহু কর্মকা ই জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেছে। এমনকি জুলাই আন্দোলনের সহযোদ্ধারাও তাদের বিরুদ্ধে প্রশ্ন তুলছেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক মুখপাত্র ও সমন্বয়ক উমামা ফাতেমা জুলাই আন্দোলনকে ‘মানি মেকিং মেশিন’ বানানো হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেছেন। তিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের এসব পরিণতি দেখে সমাজমাধ্যমে একাধিক পোস্ট দিয়েছেন। তিনি নিজেও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে নিজেকে সরিয়ে নিয়েছেন।

এখন প্রশ্ন হলো-এ ধরনের ঘটনাগুলো কেন ঘটছে? কেন জুলাই আন্দোলনে যারা সক্রিয় ছিলেন, তারা এখন বিপথে পরিচালিত হচ্ছেন? এর একটি বড় কারণ হলো সঠিক দিকনির্দেশনা এবং রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার অভাব। সুনির্দিষ্ট রাজনৈতিক দিকনির্দেশনা ছাড়া এসব তরুণ যে বিভ্রান্ত হবেন, তা বলাই বাহুল্য। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব ছিল দ্রুত সব পরিস্থিতি ঠিকঠাক করে একটি নির্বাচনের পথে যাওয়া। নির্বাচিত সরকার জুলাই আন্দোলনের তরুণদের ব্যাপারে একটি সুনির্দিষ্ট কর্মপন্থা গ্রহণ করবে এবং তাদের রাষ্ট্রের ‘বিবেক’ হিসেবে ব্যবহার করবে, যেন তারা যে কোনো সরকারের ভুলভ্রান্তি বা যে কোনো অসংগতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদে সোচ্চার হতে পারেন। তারা জনগণের কণ্ঠস্বর হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন, এটাই ছিল সবার প্রত্যাশা। কিন্তু জুলাই বিপ্লবের পরপরই প্রথম থেকে লক্ষ করা যায়, কিছু কিছু বিভ্রান্ত তরুণ এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে নিজেদের বিত্তশালী হওয়ার চেষ্টা করেন। কারও কারও মধ্যে রাতারাতি ধনী হওয়ার প্রতিযোগিতা শুরু হয়। যাদের ঘরে টিন ছিল না, তারা পাকা দালান দেওয়া শুরু করেন। দৃষ্টিকটুভাবে বিত্তবৈভবের প্রদর্শনী করেন। এরপর যখন এ তরুণরা রাজনৈতিক উদ্যোগ গ্রহণ করেন, তখন অনেকের মধ্যে ধারণা হতে থাকে যে এ রাজনৈতিক উদ্যোগের পেছনে রয়েছে কোনো লাভজনক অভিপ্রায়। দেশবদলের জন্য নয়, বরং নিজেদের ভাগ্যবদলের জন্যই রাজনৈতিক আয়োজন। এ দলের কিছু কিছু নেতার কর্মকাে  তার লক্ষণ সুস্পষ্টভাবে দেখা যাচ্ছে। একটা কথা মনে রাখতে হবে, জুলাইয়ে যারা আন্দোলন করেছেন, যারা সামনে থেকে মৃত্যুকে আলিঙ্গন করে স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে অকুতোভয় সৈনিকের মতো লড়াই করেছেন তারা আমাদের গর্ব। সাধারণ মানুষ প্রত্যাশা করে তারা এটি করেছিলেন দেশপ্রেমের জন্য, ব্যক্তিগত স্বার্থে নয়। দেশ মুক্ত করার জন্য। কিন্তু তারা যদি ব্যক্তিগত স্বার্থ এবং লাভের জন্য মরিয়া হয়ে ওঠেন এবং নিজেদের ভাগ্য পাল্টে ফেলার জন্য অনৈতিক পন্থা অবলম্বন করেন; চাঁদাবাজি, কমিশন বাণিজ্য বা বিভিন্ন ধরনের অগ্রহণযোগ্য পন্থায় অর্থ উপার্জন শুরু করেন তাহলে সাধারণ মানুষ সেটাকে ইতিবাচকভাবে নেবে না এবং নিচ্ছেও না। এর ফলে নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন বিলীন হয়ে যাচ্ছে।

অনেকে মনে করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের যেভাবে পথ দেখানো উচিত ছিল, সেভাবে পথ দেখানো হয়নি। বরং ক্ষমতার লোভ দেখিয়ে কোনো কোনো স্বার্থান্বেষী মহল তাদের ক্ষমতার লড়াইয়ের মাঠে নামিয়েছে। তরুণদের রাজনৈতিক দল গঠন দোষের কিছু নয়, কিন্তু দরকার প্রস্তুতি এবং অধ্যবসায়। তরুণরা এ ধরনের রাজনৈতিক নেতৃত্বের জন্য কতটা প্রস্তুত সে প্রশ্ন রয়ে গেছে। এ তরুণরা যদি বিভ্রান্ত হয়ে যান, বিপথে পরিচালিত হন এবং যেভাবে তাদের বিরুদ্ধে কথাবার্তা হচ্ছে, তা যদি জনতার কণ্ঠস্বর হয়ে যায় তাহলে শেষ পর্যন্ত জুলাই বিপ্লব ব্যর্থতায় পর্যবসিত হবে। এ দেশের মানুষ খুবই আবেগপ্রবণ। সহজেই একটি ভালো জিনিসের প্রতি যেমন তারা আপ্লুত হয়, তেমন একটি খারাপ ঘটনা তাদের ক্ষুব্ধ করে তোলে। আর সে কারণেই সবাই প্রত্যাশা করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের সঠিক পথে ফিরিয়ে আনতে হবে। আর সেই সঠিক পথে ফিরিয়ে আনার একমাত্র পথ হলো দেশে দ্রুত অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের ব্যবস্থা করা। একটি গণতান্ত্রিক এবং জবাবদিহিমূলক সরকার প্রতিষ্ঠা হলে তরুণদের এ বিভ্রান্তি দূর হবে। গণতান্ত্রিক চর্চার মধ্য দিয়ে তারা বিকশিত হবেন। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের পর তরুণরা যেভাবে বিভ্রান্তির চোরাগলিতে আটকা পড়ে একটি প্রজন্ম ধ্বংস হয়েছিল, আমরা চাই না চব্বিশের জুলাই যোদ্ধারাও সেভাবে বিতর্কিত হোন, ধ্বংস হয়ে যান।

এই বিভাগের আরও খবর
পোশাক খাতে অস্থিরতা
পোশাক খাতে অস্থিরতা
চাপে নতি স্বীকার নয়
চাপে নতি স্বীকার নয়
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি
নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
নির্বাচনি দায়িত্ব
নির্বাচনি দায়িত্ব
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
সর্বশেষ খবর
ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে ট্রাক চাপায় নিহত ২
ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে ট্রাক চাপায় নিহত ২

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়ার টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন ম্যাক্সওয়েল
অস্ট্রেলিয়ার টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন ম্যাক্সওয়েল

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফ্রিল্যান্সিং শুরুর আগে যা জানার দরকার
ফ্রিল্যান্সিং শুরুর আগে যা জানার দরকার

২৫ মিনিট আগে | ক্যারিয়ার

কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প
কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের শতাধিক নেতাকর্মীর বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের শতাধিক নেতাকর্মীর বিএনপিতে যোগদান

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গাড়ির ধাক্কায় যুবক নিহত
যাত্রাবাড়ীতে গাড়ির ধাক্কায় যুবক নিহত

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৫৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চতুর্থবারের মতো প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ঘোষণা ব্রাজিলের লুলার
চতুর্থবারের মতো প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ঘোষণা ব্রাজিলের লুলার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবি শিবিরের উদ্যোগে ক্যাম্পাসে দুই দিনব্যাপী পরিচ্ছন্নতা অভিযান
শাবি শিবিরের উদ্যোগে ক্যাম্পাসে দুই দিনব্যাপী পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্টার সিনেপ্লেক্সে এ সপ্তাহে দুই সিনেমা: ‘চেইনসো ম্যান’ ও ‘কন্যা’
স্টার সিনেপ্লেক্সে এ সপ্তাহে দুই সিনেমা: ‘চেইনসো ম্যান’ ও ‘কন্যা’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নরসিংদীতে বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ তিনজন নিহত
নরসিংদীতে বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ তিনজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাণঘাতী সংঘর্ষের পর টিএলপিকে নিষিদ্ধ করলো পাকিস্তান
প্রাণঘাতী সংঘর্ষের পর টিএলপিকে নিষিদ্ধ করলো পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি চাকরিজীবীদের টানা তিনদিনের ছুটি
সরকারি চাকরিজীবীদের টানা তিনদিনের ছুটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেঁপে খাওয়ার যত উপকার
পেঁপে খাওয়ার যত উপকার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’
মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোগীদের সুস্থতায় চিকিৎসকদের পরম আনন্দ : চসিক মেয়র
রোগীদের সুস্থতায় চিকিৎসকদের পরম আনন্দ : চসিক মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিষেধাজ্ঞা শেষে শনিবার মধ্যরাতে ইলিশ আহরণে নামবেন জেলেরা
নিষেধাজ্ঞা শেষে শনিবার মধ্যরাতে ইলিশ আহরণে নামবেন জেলেরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ভারত
নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ভারত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য ধ্বংসপ্রাপ্ত সিরিয়ার পুনর্গঠন গুরুত্বপূর্ণ: জাতিসংঘ
আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য ধ্বংসপ্রাপ্ত সিরিয়ার পুনর্গঠন গুরুত্বপূর্ণ: জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ছুটির দিনেও অস্বাস্থ্যকর ঢাকার বাতাস
ছুটির দিনেও অস্বাস্থ্যকর ঢাকার বাতাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি খুবই হতাশ: স্যামি
আমি খুবই হতাশ: স্যামি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা ভয়াবহ ‘মাইনফিল্ড’, বোমামুক্ত করতে লাগবে ৩০ বছর
গাজা ভয়াবহ ‘মাইনফিল্ড’, বোমামুক্ত করতে লাগবে ৩০ বছর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ কোরিয়ায় শি’র সঙ্গে বৈঠক করবেন ট্রাম্প: হোয়াইট হাউজ
দক্ষিণ কোরিয়ায় শি’র সঙ্গে বৈঠক করবেন ট্রাম্প: হোয়াইট হাউজ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে ইয়াবা পাচারের অভিযোগে যাত্রীবাহী বাসের সুপারভাইজার গ্রেফতার
নোয়াখালীতে ইয়াবা পাচারের অভিযোগে যাত্রীবাহী বাসের সুপারভাইজার গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এ বছরের মধ্যে সৌদি-ইসরায়েল কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করবে, দাবি ট্রাম্পের
এ বছরের মধ্যে সৌদি-ইসরায়েল কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করবে, দাবি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনিনে বিরোধী দলীয় নেতার প্রেসিডেন্ট প্রার্থীতা বাতিল
বেনিনে বিরোধী দলীয় নেতার প্রেসিডেন্ট প্রার্থীতা বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্য সংকট প্রকট : ডব্লিউএইচও
যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্য সংকট প্রকট : ডব্লিউএইচও

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস
করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?
ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর
হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী
নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’
‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক
ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র
পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়ান যুব গেমসে এবার ইতিহাস গড়লো বালক কাবাডি দল
এশিয়ান যুব গেমসে এবার ইতিহাস গড়লো বালক কাবাডি দল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আড়াই মাস পর ভেসে উঠল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
আড়াই মাস পর ভেসে উঠল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

১৯ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন
টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থানের সমস্যা দূর করা হবে’
‘বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থানের সমস্যা দূর করা হবে’

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘পশ্চিম তীর ইসরায়েলের নয়, ফিলিস্তিনের সার্বভৌম অঞ্চল’
‘পশ্চিম তীর ইসরায়েলের নয়, ফিলিস্তিনের সার্বভৌম অঞ্চল’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১৫০ যুদ্ধবিমান দেবে সুইডেন
ইউক্রেনকে ১৫০ যুদ্ধবিমান দেবে সুইডেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’
সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক
ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক

শোবিজ

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সিরিজ জয়
বাংলাদেশের সিরিজ জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি
বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি

দেশগ্রাম

সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

নগর জীবন

একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার
একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক
গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক

দেশগ্রাম

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

নগর জীবন

১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি
১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার কাজ শেষ আসছে রায়
বিচার কাজ শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি
১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি

শোবিজ

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ
থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ

নগর জীবন

কাবাডিতে এলো দুই পদক
কাবাডিতে এলো দুই পদক

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে