শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই, ২০২৫

ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা

খায়রুল কবির খোকন
প্রিন্ট ভার্সন
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা

অভাবিত কিছু না ঘটলে আগামী ফেব্রুয়ারিতেই দেশ গণতন্ত্রের পথে যাত্রা শুরু করবে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সরকার এ বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছেছে। লন্ডন বৈঠকের পর সরকার নির্বাচন নিয়ে ধোঁয়াশা সৃষ্টির অপকৌশল থেকে আপাতত সরে এসেছে বলে মনে হচ্ছে। এ ঐকমত্যের মাধ্যমে গণতন্ত্রের পথে যাত্রা শুরু শুধু নয়, প্রকারান্তরে অন্তর্বর্তী সরকারের নির্বিঘ্নে ক্ষমতা ত্যাগেরও সুযোগও সৃষ্টি হয়েছে। এটি সরকারের জন্যও একটি ইতিবাচক দিক। তবে ফেব্রুয়ারির আসন্ন নির্বাচন ভণ্ডুলের জন্য সরকারের ভিতর থেকে নানামুখী অপতৎপরতা চলছে এমন অভিযোগও সাধারণ্যে ব্যাপকভাবে আলোচিত হচ্ছে।

সংবিধানে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের কোনো সুযোগ নেই। তারপরও বর্তমান সরকার সর্বোচ্চ আদালতের নির্দেশনায় যেহেতু গঠিত, সেহেতু তারা সাংবিধানিক বৈধতা অর্জন করেছে। দেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন সম্পন্ন করা এ সরকারের প্রধান কর্তব্য। অথচ তারা সে কর্তব্যের প্রতি কতটা মনোযোগী তা সংশয়ের ঊর্ধ্বে নয়। বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষকে নির্বোধ ভেবে স্থানীয় সরকার সংস্কারের নামে পাকিস্তান আমলের ঘৃণিত মৌলিক গণতন্ত্রের প্রেতাত্মা চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছে স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশন। সভ্য সব গণতান্ত্রিক দেশে স্থানীয় সরকারকে জনগণের সরকার বলে ভাবা হয়। কারণ ইউনিয়ন পরিষদ, উপজেলা পরিষদ বা পৌরসভার মতো স্থানীয় পর্যায়ের ‘সরকারের’ সঙ্গে থাকে তৃণমূল পর্যায়ের মানুষের সুখ-দুঃখের সম্পর্ক। কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে কোনোভাবেই সে সম্পর্ক গড়ে ওঠে না।

পাকিস্তানের সেনাপতি শাসক জেনারেল আইয়ুব খানের কথা এ যুগের প্রবীণদের অনেকেরই জানা। ১৯৫৮ সালের অক্টোবরে পাকিস্তানের শাসনক্ষমতা দখল করেন এই জেনারেল। বাড়ির নিরাপত্তার জন্য যে দারোয়ান পোষা হয়, সে হয়ে দাঁড়ায় বাড়ির মালিক। অবৈধ দখলদারি চিরস্থায়ী করতে মৌলিক গণতন্ত্র নামের এক অদ্ভুত গণতন্ত্র হাজির করেন তিনি।

মৌলিক গণতন্ত্রে প্রেসিডেন্ট, পার্লামেন্ট, সবকিছু নির্বাচনের ভার দেওয়া হয় ৮০ হাজার মৌলিক গণতন্ত্রীর হাতে। মৌলিক গণতন্ত্রী বা ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার নির্বাচন ছাড়া আর কোথাও জনগণের ভোটাধিকার ছিল না। ১৯৬৯ সালের গণ অভ্যুত্থানের মাধ্যমে আইয়ুব খানের পতন ঘটে। তার মৌলিক গণতন্ত্রব্যবস্থারও ইতি ঘটে। অনেকের মতে, অন্তর্বর্তী সরকার কবর থেকে মৌলিক গণতন্ত্রের পচা লাশ উঠিয়ে তা জনগণের ওপর চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে। কারও কারও মতে, এটা চাপিয়ে দেওয়া সম্ভব হবে না জেনেও বিষয়টির অবতারণা করা হচ্ছে অহেতুক বিতর্ক সৃষ্টির জন্য।

জাতীয় নির্বাচন প্রশ্নে সরকারের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর সমঝোতা প্রতিষ্ঠা হলেও সেখানেও চলছে মাদারির খেল। বাংলাদেশে ইসরায়েল মার্কা আনুপাতিক হারের নির্বাচনব্যবস্থা চালুর জন্য অশুভ রাজনৈতিক ঐক্য গড়ে তোলার চেষ্টা করছে মুক্তিযুদ্ধে বিতর্কিত ভূমিকা পালনকারী

একটি মহল। যে কোনো নির্বাচন হতে হবে সংবিধানের অধীনে। সংবিধান সংশোধন ছাড়া যে আনুপাতিক হারের নির্বাচন সম্ভব নয়, তা সরকারের কর্তাব্যক্তিদের অজানা নয়। সরকার বা নির্বাচন কমিশন চাইলেও এমন কোনো নির্বাচনি বিধান চাপিয়ে দিতে পারবে না, যা সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। সংবিধানে জাতীয় সংসদ নির্বাচন সম্পর্কে সুস্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে। সংবিধানের ৬৫(২) ধারায় বলা হয়েছে, একক আসনভিত্তিক নির্বাচনের কথা। সে পথ এড়িয়ে আনুপাতিক পদ্ধতির নির্বাচনের পথে হাঁটার চেষ্টা কীসের আলামত তা স্পষ্ট নয়।

সংবিধান অনুযায়ী জাতীয় নির্বাচনে একই আসনে প্রতিদ্বন্দ্বী বিভিন্ন দলের প্রার্থী থাকে। থাকতে পারে নির্দলীয় প্রার্থীও। নির্বাচনে এসব প্রার্থীর মধ্যে যিনি বেশি ভোট পান তিনিই জয়ী বলে ঘোষিত হন। প্রচলিত নির্বাচন পদ্ধতিতে রাজনৈতিক দল কোনো আসনে যোগ্য প্রার্থীকে মনোনয়ন না দিলে সত্যিকারের যোগ্য প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে জিতে আসার সম্ভাবনা থাকে। দেশের ইতিহাসে দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে জিতে আসার অসংখ্য নজির রয়েছে। ফলে রাজনৈতিক দলগুলো প্রার্থী মনোনয়নের ক্ষেত্রে সত্যিকারের যোগ্য ব্যক্তিদের মনোনয়ন দেওয়ার চেষ্টা করে। আনুপাতিক হারের নির্বাচনে প্রার্থীরা দলের নেতৃত্বের কাছে কার্যত জিম্মি হয়ে পড়ে। যোগ্য প্রার্থী মনোনয়ন না পেলে সে সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের সুযোগ থাকে না। আনুপাতিক নির্বাচন পদ্ধতিতে ভোটের আগে প্রতিটি দল ক্রম ভিত্তিতে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করে। এর ফলে কোনো এলাকা থেকে একাধিক সংসদ সদস্যের সংসদে আসার সুযোগ সৃষ্টি হতে পারে। আবার কোনো এলাকা সংসদ সদস্যশূন্য হয়ে থাকতে পারে।

এ প্রসঙ্গে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ গণমাধ্যমের কাছে সুস্পষ্ট বক্তব্য রেখেছেন। বলেছেন, বাংলাদেশের রাজনৈতিক এবং সামাজিক ব্যবস্থায় মানুষ তার নির্দিষ্ট নির্বাচনি এলাকায় একজন ব্যক্তিকে জনপ্রতিনিধি হিসেবে দেখতে অভ্যস্ত। যিনি তাদের প্রতিনিধিত্ব করবেন, তাকে দেখেই ভোটাররা ভোট দেন। একাধিক প্রতিনিধি মানুষের মধ্যে ভোটের আগ্রহ কমিয়ে দেবে এবং কার্যকরী গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হবে না। স্বতন্ত্র প্রার্থীর কোনো বিধানও আনুপাতিক হার বা পিআরে নেই। একজন জনপ্রিয় নিরপেক্ষ ব্যক্তির নির্বাচনে জয়ী হয়ে  সংসদে যাওয়ার সুযোগ থাকবে না। এরকম বহুবিধ অসুবিধা আছে পিআর পদ্ধতিতে। এসব কারণে কোনোমতেই তা মানা সম্ভব নয়। যে কারণে বিএনপিসহ সমমনা দলগুলো আনুপাতিক হারের ভোটের প্রস্তাবকে আমলে নিতে রাজি নয়। বিষয়টি চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা হলে রাজনৈতিকভাবে তা মোকাবিলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশের বৃহত্তম দলটি। আনুপাতিক হারের পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে দেশের সবচেয়ে বড় দল ৪০ শতাংশ ভোট পেলেও তাদের জন্য এককভাবে সরকার গঠন করা অসম্ভব হয়ে দাঁড়াবে। কারণ ওই পদ্ধতিতে তারা ৩০০ আসনের মধ্যে ১২০ আসন পাবে। সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেতে ২১টি আসনের জন্য তাদের অন্য দলের কাছে হাত পাততে হবে। নইলে তারা সরকার গঠন করতে পারবে না। এরকম জটিল অবস্থায় কোয়ালিশন সরকার গঠন এবং ঝুলন্ত সংসদ অনিবার্য হয়ে দাঁড়াবে। এতে কোনো সরকারের পক্ষে সুষ্ঠুভাবে দেশ পরিচালনা সম্ভব হবে না। বিদেশিরা দেশের ব্যাপারে নাক গলানোর সুযোগ পাবে।

আনুপাতিক হারের নির্বাচন রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য বিপদ ডেকে আনে এটি একটি প্রমাণিত সত্য। এর প্রকৃষ্ট উদাহরণ আমাদের দক্ষিণ এশিয়ার প্রতিবেশী দেশ নেপাল। নেপালে রাজতন্ত্র উচ্ছেদের পর গণতান্ত্রিক শাসন প্রতিষ্ঠিত হয়। বেছে নেওয়া হয় আনুপাতিক হারের নির্বাচন। কিন্তু সে নির্বাচনের পর রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা নির্বাসনে চলে  গেছে। কোনো সরকারের পক্ষে এক বছরও ক্ষমতায় থাকা কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। বাংলাদেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা নষ্টের জন্য আনুপাতিক হারের নির্বাচনের পক্ষে প্রচারণা চালাচ্ছে বিদেশি মদতপুষ্ট অশুভ কোনো মহল।

সবচেয়ে বড় কথা আনুপাতিক নির্বাচন চালু করতে চাইলে সংবিধান সংশোধনের প্রয়োজন হবে। সংবিধান সংশোধন করা যায় জাতীয় সংসদে। দেশে বর্তমানে কোনো জাতীয় সংসদ নেই। ঐকমত্যের ভিত্তিতে আনুপাতিক হারের নির্বাচন ব্যবস্থা চালু করা হলে তার যথার্থতা নিয়ে প্রশ্ন উঠবে। কারণ সরকারের গঠিত ঐকমত্য কমিশন রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে যে আলোচনা করছে তাতে সব রাজনৈতিক দলকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি বা তারা অংশ নিচ্ছে না। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের ধারণা, নির্বাচন বিলম্বিত করার জন্য একের পর এক অদ্ভুত প্রস্তাব আনা হচ্ছে। আনুপাতিক হারের নির্বাচন তার মধ্যে একটি। এটি কোনোভাবে বাংলাদেশের মানুষের ওপর চাপিয়ে দেওয়া সম্ভব হলে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা কেড়ে নেওয়া সম্ভব হবে। বাংলাদেশের ভূরাজনৈতিক গুরুত্বের জন্য এ দেশের ওপর আধিপত্য বিস্তার করতে চায় বিশেষ একটি দেশ। মুক্তিযুদ্ধের প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ দলগুলোকে তারা তাদের ষড়যন্ত্র বাস্তবায়নের পথে বাধা মনে করে। বিশেষ করে স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমানের প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলকে তারা পথের কাঁটা বলে মনে করে। আর সে কারণেই বিদেশি অপশক্তি মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী শক্তিকে পক্ষে এনে আনুপাতিক হারের নির্বাচনের মতো বিতর্কিত ব্যবস্থা চালু করতে চাচ্ছে। এর ফলে দেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ভেস্তে যাবে। ক্ষতিগ্রস্ত হবে অর্থনীতি। এমনটি হলে বাংলাদেশের ওপর যা ইচ্ছা তাই চাপিয়ে দেওয়া সম্ভব হবে। দেশবাসীকে এ ষড়যন্ত্র সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে জোরালোভাবে। বাংলাদেশকে গাজা বানানোর জন্য যারা ইসরায়েলি পদ্ধতির নির্বাচন চাপিয়ে দিতে চায় তাদের রুখতে হবে যে কোনো মূল্যে।

লেখক : বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব

ডাকসুর সাবেক জিএস

এই বিভাগের আরও খবর
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
জাতীয় নির্বাচন
জাতীয় নির্বাচন
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
‘আবার তোরা মানুষ হ’
‘আবার তোরা মানুষ হ’
‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’
‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’
খেলাপি ঋণের রেকর্ড
খেলাপি ঋণের রেকর্ড
নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে
নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
আন্দোলনে আগুন জ্বালানো সেই ঘোষণা
আন্দোলনে আগুন জ্বালানো সেই ঘোষণা
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জে সড়ক সংস্কারের দাবিতে অবরোধ করে বিক্ষোভ
নারায়ণগঞ্জে সড়ক সংস্কারের দাবিতে অবরোধ করে বিক্ষোভ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে
‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

পরিবারে প্রথম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি, তাই লির জন্য লালগালিচা সংবর্ধনা
পরিবারে প্রথম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি, তাই লির জন্য লালগালিচা সংবর্ধনা

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলো আসবেই গ্রুপের সাবার সঙ্গে বাঁধনের ভার্চুয়াল লড়াই
আলো আসবেই গ্রুপের সাবার সঙ্গে বাঁধনের ভার্চুয়াল লড়াই

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনমজুরের ছিন্নভিন্ন লাশ উদ্ধার
দিনমজুরের ছিন্নভিন্ন লাশ উদ্ধার

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৩৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

বন্ধু নির্বাচনে সতর্ক থাকা উচিত: তাসকিন
বন্ধু নির্বাচনে সতর্ক থাকা উচিত: তাসকিন

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা
সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেশের স্বার্থ বিসর্জন দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কোনো চুক্তি হয়নি : প্রেসসচিব
দেশের স্বার্থ বিসর্জন দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কোনো চুক্তি হয়নি : প্রেসসচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় বিজ্ঞান বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত এবং পুরস্কার বিতরণ
খুলনায় বিজ্ঞান বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত এবং পুরস্কার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বায়ুদূষণের সঙ্গে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের যোগসূত্র?
বায়ুদূষণের সঙ্গে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের যোগসূত্র?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাই বৈষম্যের বিরুদ্ধে তীব্র এক বিস্ফোরণ : ফারুকী
জুলাই বৈষম্যের বিরুদ্ধে তীব্র এক বিস্ফোরণ : ফারুকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রূপগঞ্জের ভুলতা স্কুল এন্ড কলেজের সরকারি ফলজ গাছের চারা বিতরণ না করে ফেলে দিলেন অধ্যক্ষ
রূপগঞ্জের ভুলতা স্কুল এন্ড কলেজের সরকারি ফলজ গাছের চারা বিতরণ না করে ফেলে দিলেন অধ্যক্ষ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
করোনায় আরও একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক যুবকের মৃত্যু
খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!
দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩৬ বছর বয়সে সৌদি ছেড়ে ফের ইউরোপে অবামেয়াং
৩৬ বছর বয়সে সৌদি ছেড়ে ফের ইউরোপে অবামেয়াং

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কলাপাড়ায় ট্রান্সফরমার চোর চক্রের সদস্য গ্রেফতার
কলাপাড়ায় ট্রান্সফরমার চোর চক্রের সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে হত্যার পর সন্তানসহ থানায় হাজির স্বামী
স্ত্রীকে হত্যার পর সন্তানসহ থানায় হাজির স্বামী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওভাল টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন ওকস
ওভাল টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন ওকস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইবির ক্যাম্পাসে সাপ আতঙ্ক
ইবির ক্যাম্পাসে সাপ আতঙ্ক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডল‌ফিন
কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডল‌ফিন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকেন নেকে চিন্তা, রেল যোগাযোগ বাড়াচ্ছে ভারত
চিকেন নেকে চিন্তা, রেল যোগাযোগ বাড়াচ্ছে ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিলের ঘটনায় মামলা, গ্রেফতার ৬
নোয়াখালীতে ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিলের ঘটনায় মামলা, গ্রেফতার ৬

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে সংসদীয় আসন কমানোয় বিক্ষোভ অব্যাহত, মহাসড়ক আবরোধের ডাক
বাগেরহাটে সংসদীয় আসন কমানোয় বিক্ষোভ অব্যাহত, মহাসড়ক আবরোধের ডাক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর
প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা
পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান
মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা
মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা
ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি
ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন
সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা
বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা
এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার
৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল
মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত
ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী
পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাংবাদিক নেতা কাদের গনিকে দেখতে গেলেন মঈন খান
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাংবাদিক নেতা কাদের গনিকে দেখতে গেলেন মঈন খান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান
ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু আলোচনা পুনরায় শুরুর আগে ক্ষতিপূরণ দাবি ইরানের
পরমাণু আলোচনা পুনরায় শুরুর আগে ক্ষতিপূরণ দাবি ইরানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা
মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!
চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প
শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিশোরী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন, সন্তানের ভরণপোষণের নির্দেশ
কিশোরী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন, সন্তানের ভরণপোষণের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল
নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক
জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিসহ ২৮ দল হিসাব দিল
বিএনপিসহ ২৮ দল হিসাব দিল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক
ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য
ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য

নগর জীবন

শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি
শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার
সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল
ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের
আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের

প্রথম পৃষ্ঠা

থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা
থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে
শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল
মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল

মাঠে ময়দানে

মাটি খুঁড়ে মিলল চুরি হওয়া ১১ লাখ টাকা
মাটি খুঁড়ে মিলল চুরি হওয়া ১১ লাখ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা
আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
জুলাই সনদের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’
‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই
নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

ইজিবাইক চালক ও শিক্ষার্থী হত্যা ফাঁসি সাত, যাবজ্জীবন দুজনের
ইজিবাইক চালক ও শিক্ষার্থী হত্যা ফাঁসি সাত, যাবজ্জীবন দুজনের

দেশগ্রাম

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে গুলি, নিহত ৩০
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে গুলি, নিহত ৩০

পূর্ব-পশ্চিম

প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!
প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!

মাঠে ময়দানে

প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার
প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার

মাঠে ময়দানে

জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল
সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল

মাঠে ময়দানে

জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি
জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’
কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’

শোবিজ

ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’
ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’

শোবিজ

লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা
লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা

মাঠে ময়দানে

২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক
২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের
লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি
খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা