শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই, ২০২৫

ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা

খায়রুল কবির খোকন
প্রিন্ট ভার্সন
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা

অভাবিত কিছু না ঘটলে আগামী ফেব্রুয়ারিতেই দেশ গণতন্ত্রের পথে যাত্রা শুরু করবে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সরকার এ বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছেছে। লন্ডন বৈঠকের পর সরকার নির্বাচন নিয়ে ধোঁয়াশা সৃষ্টির অপকৌশল থেকে আপাতত সরে এসেছে বলে মনে হচ্ছে। এ ঐকমত্যের মাধ্যমে গণতন্ত্রের পথে যাত্রা শুরু শুধু নয়, প্রকারান্তরে অন্তর্বর্তী সরকারের নির্বিঘ্নে ক্ষমতা ত্যাগেরও সুযোগও সৃষ্টি হয়েছে। এটি সরকারের জন্যও একটি ইতিবাচক দিক। তবে ফেব্রুয়ারির আসন্ন নির্বাচন ভণ্ডুলের জন্য সরকারের ভিতর থেকে নানামুখী অপতৎপরতা চলছে এমন অভিযোগও সাধারণ্যে ব্যাপকভাবে আলোচিত হচ্ছে।

সংবিধানে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের কোনো সুযোগ নেই। তারপরও বর্তমান সরকার সর্বোচ্চ আদালতের নির্দেশনায় যেহেতু গঠিত, সেহেতু তারা সাংবিধানিক বৈধতা অর্জন করেছে। দেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন সম্পন্ন করা এ সরকারের প্রধান কর্তব্য। অথচ তারা সে কর্তব্যের প্রতি কতটা মনোযোগী তা সংশয়ের ঊর্ধ্বে নয়। বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষকে নির্বোধ ভেবে স্থানীয় সরকার সংস্কারের নামে পাকিস্তান আমলের ঘৃণিত মৌলিক গণতন্ত্রের প্রেতাত্মা চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছে স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশন। সভ্য সব গণতান্ত্রিক দেশে স্থানীয় সরকারকে জনগণের সরকার বলে ভাবা হয়। কারণ ইউনিয়ন পরিষদ, উপজেলা পরিষদ বা পৌরসভার মতো স্থানীয় পর্যায়ের ‘সরকারের’ সঙ্গে থাকে তৃণমূল পর্যায়ের মানুষের সুখ-দুঃখের সম্পর্ক। কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে কোনোভাবেই সে সম্পর্ক গড়ে ওঠে না।

পাকিস্তানের সেনাপতি শাসক জেনারেল আইয়ুব খানের কথা এ যুগের প্রবীণদের অনেকেরই জানা। ১৯৫৮ সালের অক্টোবরে পাকিস্তানের শাসনক্ষমতা দখল করেন এই জেনারেল। বাড়ির নিরাপত্তার জন্য যে দারোয়ান পোষা হয়, সে হয়ে দাঁড়ায় বাড়ির মালিক। অবৈধ দখলদারি চিরস্থায়ী করতে মৌলিক গণতন্ত্র নামের এক অদ্ভুত গণতন্ত্র হাজির করেন তিনি।

মৌলিক গণতন্ত্রে প্রেসিডেন্ট, পার্লামেন্ট, সবকিছু নির্বাচনের ভার দেওয়া হয় ৮০ হাজার মৌলিক গণতন্ত্রীর হাতে। মৌলিক গণতন্ত্রী বা ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার নির্বাচন ছাড়া আর কোথাও জনগণের ভোটাধিকার ছিল না। ১৯৬৯ সালের গণ অভ্যুত্থানের মাধ্যমে আইয়ুব খানের পতন ঘটে। তার মৌলিক গণতন্ত্রব্যবস্থারও ইতি ঘটে। অনেকের মতে, অন্তর্বর্তী সরকার কবর থেকে মৌলিক গণতন্ত্রের পচা লাশ উঠিয়ে তা জনগণের ওপর চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে। কারও কারও মতে, এটা চাপিয়ে দেওয়া সম্ভব হবে না জেনেও বিষয়টির অবতারণা করা হচ্ছে অহেতুক বিতর্ক সৃষ্টির জন্য।

জাতীয় নির্বাচন প্রশ্নে সরকারের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর সমঝোতা প্রতিষ্ঠা হলেও সেখানেও চলছে মাদারির খেল। বাংলাদেশে ইসরায়েল মার্কা আনুপাতিক হারের নির্বাচনব্যবস্থা চালুর জন্য অশুভ রাজনৈতিক ঐক্য গড়ে তোলার চেষ্টা করছে মুক্তিযুদ্ধে বিতর্কিত ভূমিকা পালনকারী

একটি মহল। যে কোনো নির্বাচন হতে হবে সংবিধানের অধীনে। সংবিধান সংশোধন ছাড়া যে আনুপাতিক হারের নির্বাচন সম্ভব নয়, তা সরকারের কর্তাব্যক্তিদের অজানা নয়। সরকার বা নির্বাচন কমিশন চাইলেও এমন কোনো নির্বাচনি বিধান চাপিয়ে দিতে পারবে না, যা সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। সংবিধানে জাতীয় সংসদ নির্বাচন সম্পর্কে সুস্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে। সংবিধানের ৬৫(২) ধারায় বলা হয়েছে, একক আসনভিত্তিক নির্বাচনের কথা। সে পথ এড়িয়ে আনুপাতিক পদ্ধতির নির্বাচনের পথে হাঁটার চেষ্টা কীসের আলামত তা স্পষ্ট নয়।

সংবিধান অনুযায়ী জাতীয় নির্বাচনে একই আসনে প্রতিদ্বন্দ্বী বিভিন্ন দলের প্রার্থী থাকে। থাকতে পারে নির্দলীয় প্রার্থীও। নির্বাচনে এসব প্রার্থীর মধ্যে যিনি বেশি ভোট পান তিনিই জয়ী বলে ঘোষিত হন। প্রচলিত নির্বাচন পদ্ধতিতে রাজনৈতিক দল কোনো আসনে যোগ্য প্রার্থীকে মনোনয়ন না দিলে সত্যিকারের যোগ্য প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে জিতে আসার সম্ভাবনা থাকে। দেশের ইতিহাসে দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে জিতে আসার অসংখ্য নজির রয়েছে। ফলে রাজনৈতিক দলগুলো প্রার্থী মনোনয়নের ক্ষেত্রে সত্যিকারের যোগ্য ব্যক্তিদের মনোনয়ন দেওয়ার চেষ্টা করে। আনুপাতিক হারের নির্বাচনে প্রার্থীরা দলের নেতৃত্বের কাছে কার্যত জিম্মি হয়ে পড়ে। যোগ্য প্রার্থী মনোনয়ন না পেলে সে সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের সুযোগ থাকে না। আনুপাতিক নির্বাচন পদ্ধতিতে ভোটের আগে প্রতিটি দল ক্রম ভিত্তিতে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করে। এর ফলে কোনো এলাকা থেকে একাধিক সংসদ সদস্যের সংসদে আসার সুযোগ সৃষ্টি হতে পারে। আবার কোনো এলাকা সংসদ সদস্যশূন্য হয়ে থাকতে পারে।

এ প্রসঙ্গে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ গণমাধ্যমের কাছে সুস্পষ্ট বক্তব্য রেখেছেন। বলেছেন, বাংলাদেশের রাজনৈতিক এবং সামাজিক ব্যবস্থায় মানুষ তার নির্দিষ্ট নির্বাচনি এলাকায় একজন ব্যক্তিকে জনপ্রতিনিধি হিসেবে দেখতে অভ্যস্ত। যিনি তাদের প্রতিনিধিত্ব করবেন, তাকে দেখেই ভোটাররা ভোট দেন। একাধিক প্রতিনিধি মানুষের মধ্যে ভোটের আগ্রহ কমিয়ে দেবে এবং কার্যকরী গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হবে না। স্বতন্ত্র প্রার্থীর কোনো বিধানও আনুপাতিক হার বা পিআরে নেই। একজন জনপ্রিয় নিরপেক্ষ ব্যক্তির নির্বাচনে জয়ী হয়ে  সংসদে যাওয়ার সুযোগ থাকবে না। এরকম বহুবিধ অসুবিধা আছে পিআর পদ্ধতিতে। এসব কারণে কোনোমতেই তা মানা সম্ভব নয়। যে কারণে বিএনপিসহ সমমনা দলগুলো আনুপাতিক হারের ভোটের প্রস্তাবকে আমলে নিতে রাজি নয়। বিষয়টি চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা হলে রাজনৈতিকভাবে তা মোকাবিলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশের বৃহত্তম দলটি। আনুপাতিক হারের পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে দেশের সবচেয়ে বড় দল ৪০ শতাংশ ভোট পেলেও তাদের জন্য এককভাবে সরকার গঠন করা অসম্ভব হয়ে দাঁড়াবে। কারণ ওই পদ্ধতিতে তারা ৩০০ আসনের মধ্যে ১২০ আসন পাবে। সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেতে ২১টি আসনের জন্য তাদের অন্য দলের কাছে হাত পাততে হবে। নইলে তারা সরকার গঠন করতে পারবে না। এরকম জটিল অবস্থায় কোয়ালিশন সরকার গঠন এবং ঝুলন্ত সংসদ অনিবার্য হয়ে দাঁড়াবে। এতে কোনো সরকারের পক্ষে সুষ্ঠুভাবে দেশ পরিচালনা সম্ভব হবে না। বিদেশিরা দেশের ব্যাপারে নাক গলানোর সুযোগ পাবে।

আনুপাতিক হারের নির্বাচন রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য বিপদ ডেকে আনে এটি একটি প্রমাণিত সত্য। এর প্রকৃষ্ট উদাহরণ আমাদের দক্ষিণ এশিয়ার প্রতিবেশী দেশ নেপাল। নেপালে রাজতন্ত্র উচ্ছেদের পর গণতান্ত্রিক শাসন প্রতিষ্ঠিত হয়। বেছে নেওয়া হয় আনুপাতিক হারের নির্বাচন। কিন্তু সে নির্বাচনের পর রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা নির্বাসনে চলে  গেছে। কোনো সরকারের পক্ষে এক বছরও ক্ষমতায় থাকা কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। বাংলাদেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা নষ্টের জন্য আনুপাতিক হারের নির্বাচনের পক্ষে প্রচারণা চালাচ্ছে বিদেশি মদতপুষ্ট অশুভ কোনো মহল।

সবচেয়ে বড় কথা আনুপাতিক নির্বাচন চালু করতে চাইলে সংবিধান সংশোধনের প্রয়োজন হবে। সংবিধান সংশোধন করা যায় জাতীয় সংসদে। দেশে বর্তমানে কোনো জাতীয় সংসদ নেই। ঐকমত্যের ভিত্তিতে আনুপাতিক হারের নির্বাচন ব্যবস্থা চালু করা হলে তার যথার্থতা নিয়ে প্রশ্ন উঠবে। কারণ সরকারের গঠিত ঐকমত্য কমিশন রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে যে আলোচনা করছে তাতে সব রাজনৈতিক দলকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি বা তারা অংশ নিচ্ছে না। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের ধারণা, নির্বাচন বিলম্বিত করার জন্য একের পর এক অদ্ভুত প্রস্তাব আনা হচ্ছে। আনুপাতিক হারের নির্বাচন তার মধ্যে একটি। এটি কোনোভাবে বাংলাদেশের মানুষের ওপর চাপিয়ে দেওয়া সম্ভব হলে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা কেড়ে নেওয়া সম্ভব হবে। বাংলাদেশের ভূরাজনৈতিক গুরুত্বের জন্য এ দেশের ওপর আধিপত্য বিস্তার করতে চায় বিশেষ একটি দেশ। মুক্তিযুদ্ধের প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ দলগুলোকে তারা তাদের ষড়যন্ত্র বাস্তবায়নের পথে বাধা মনে করে। বিশেষ করে স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমানের প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলকে তারা পথের কাঁটা বলে মনে করে। আর সে কারণেই বিদেশি অপশক্তি মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী শক্তিকে পক্ষে এনে আনুপাতিক হারের নির্বাচনের মতো বিতর্কিত ব্যবস্থা চালু করতে চাচ্ছে। এর ফলে দেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ভেস্তে যাবে। ক্ষতিগ্রস্ত হবে অর্থনীতি। এমনটি হলে বাংলাদেশের ওপর যা ইচ্ছা তাই চাপিয়ে দেওয়া সম্ভব হবে। দেশবাসীকে এ ষড়যন্ত্র সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে জোরালোভাবে। বাংলাদেশকে গাজা বানানোর জন্য যারা ইসরায়েলি পদ্ধতির নির্বাচন চাপিয়ে দিতে চায় তাদের রুখতে হবে যে কোনো মূল্যে।

লেখক : বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব

ডাকসুর সাবেক জিএস

এই বিভাগের আরও খবর
আলেমদের কঠিন পরীক্ষা
আলেমদের কঠিন পরীক্ষা
হজ রোডম্যাপ
হজ রোডম্যাপ
খাগড়াছড়িতে হানাহানি
খাগড়াছড়িতে হানাহানি
বৃদ্ধাশ্রম ও আমরা
বৃদ্ধাশ্রম ও আমরা
পাহাড়ে শান্তি ফেরাতে হবে
পাহাড়ে শান্তি ফেরাতে হবে
নারী সংগঠন, দলছুট হওয়া কেন!
নারী সংগঠন, দলছুট হওয়া কেন!
গাজায় গণহত্যার শেষ কোথায়?
গাজায় গণহত্যার শেষ কোথায়?
ব্যবসাবান্ধব রাজনীতি
ব্যবসাবান্ধব রাজনীতি
দেবী দুর্গার তত্ত্ব
দেবী দুর্গার তত্ত্ব
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
বগুড়ার টিএমএসএস বিনোদন জগৎ
বগুড়ার টিএমএসএস বিনোদন জগৎ
অরণ্যে আওয়ামী লীগ, রাস্তায় গর্ভপাতের উন্নয়ন
অরণ্যে আওয়ামী লীগ, রাস্তায় গর্ভপাতের উন্নয়ন
সর্বশেষ খবর
লিবিয়ায় বিশ্ব কুরআন প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের হাফেজ আনাছ তৃতীয়
লিবিয়ায় বিশ্ব কুরআন প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের হাফেজ আনাছ তৃতীয়

২২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ট্রাম্পের শান্তি পরিকল্পনায় রাজি নেতানিয়াহু
ট্রাম্পের শান্তি পরিকল্পনায় রাজি নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আকাশে দেখা যাবে বিরল পূর্ণচন্দ্র
অক্টোবরের আকাশে দেখা যাবে বিরল পূর্ণচন্দ্র

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকার সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট করেছে দিল্লি : মির্জা ফখরুল
ঢাকার সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট করেছে দিল্লি : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই অভ্যুত্থানে ৩ লাখ গুলি ছোড়ে পুলিশ, ঢাকায় ৯৫ হাজার রাউন্ড
জুলাই অভ্যুত্থানে ৩ লাখ গুলি ছোড়ে পুলিশ, ঢাকায় ৯৫ হাজার রাউন্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টই মুছে ফেলা হয় শেখ হাসিনার ১ হাজার কল রেকর্ড
৫ আগস্টই মুছে ফেলা হয় শেখ হাসিনার ১ হাজার কল রেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে হবে: আমানউল্লাহ আমান
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে হবে: আমানউল্লাহ আমান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মৃৎশিল্পে অবদানের স্বীকৃতি পেলেন ১২ শিল্পী
মৃৎশিল্পে অবদানের স্বীকৃতি পেলেন ১২ শিল্পী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের জরিমানা
গাইবান্ধায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কখনোই পারমাণবিক কর্মসূচি ত্যাগ করবে না উত্তর কোরিয়া’
‘কখনোই পারমাণবিক কর্মসূচি ত্যাগ করবে না উত্তর কোরিয়া’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
কক্সবাজারে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি সিনেমায় ১০০ শতাংশ শুল্ক বসাবেন ট্রাম্প
বিদেশি সিনেমায় ১০০ শতাংশ শুল্ক বসাবেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা ইলিশ রক্ষায় দেশব্যাপী অভিযান শুরু করবে নৌপুলিশ
মা ইলিশ রক্ষায় দেশব্যাপী অভিযান শুরু করবে নৌপুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আখাউড়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান, বিপুল পরিমাণ চায়না জাল জব্ধ
আখাউড়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান, বিপুল পরিমাণ চায়না জাল জব্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় স্বর্ণের বারসহ নারী পাচারকারী আটক
চুয়াডাঙ্গায় স্বর্ণের বারসহ নারী পাচারকারী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুধবার থেকে অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা
বুধবার থেকে অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার্ট ভালো রাখতে যাদুকরী সবজি বিট
হার্ট ভালো রাখতে যাদুকরী সবজি বিট

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাজ্যের অভিবাসন আইনে বড় পরিবর্তন, কঠিন হচ্ছে স্থায়ী বসবাসের নিয়ম
যুক্তরাজ্যের অভিবাসন আইনে বড় পরিবর্তন, কঠিন হচ্ছে স্থায়ী বসবাসের নিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬ দিনের রিমান্ডে জাপার কাজী মামুন
৬ দিনের রিমান্ডে জাপার কাজী মামুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরিস্থিতির উন্নতি হলে সব ধরনের ভিসা দেবে ভারত : প্রণয় ভার্মা
পরিস্থিতির উন্নতি হলে সব ধরনের ভিসা দেবে ভারত : প্রণয় ভার্মা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে ‍যুক্তরাষ্ট্র?
ইউক্রেনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে ‍যুক্তরাষ্ট্র?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত সফরের আগেই বড় ধাক্কা ওয়েস্ট ইন্ডিজ শিবিরে
ভারত সফরের আগেই বড় ধাক্কা ওয়েস্ট ইন্ডিজ শিবিরে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটকে পরিচয়, দেখা করতে এসে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার তরুণী
টিকটকে পরিচয়, দেখা করতে এসে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার তরুণী

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরে গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক সভা করবে চীন
অক্টোবরে গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক সভা করবে চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনাথে রেলের পরিত্যক্ত কক্ষে ৩ ককটেল উদ্ধার
বিশ্বনাথে রেলের পরিত্যক্ত কক্ষে ৩ ককটেল উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

টিকটকের ফাঁদে ফেলে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, দুইজন গ্রেফতার
টিকটকের ফাঁদে ফেলে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, দুইজন গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোস্টগার্ডের অভিযানে তিন অপহৃত উদ্ধার, অপহরণকারী আটক
কোস্টগার্ডের অভিযানে তিন অপহৃত উদ্ধার, অপহরণকারী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে যানজট কমাতে ফিল্ড সার্ভে শুরু: চসিক মেয়র
চট্টগ্রামে যানজট কমাতে ফিল্ড সার্ভে শুরু: চসিক মেয়র

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বরিশালে পৃথক দুই হত্যা মামলায় চারজন ৪ গ্রেফতার
বরিশালে পৃথক দুই হত্যা মামলায় চারজন ৪ গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় পতাকা ছাড়াই চলছে সাব-রেজিস্ট্রার অফিস
জাতীয় পতাকা ছাড়াই চলছে সাব-রেজিস্ট্রার অফিস

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মোদি বললেন ‘খেলার মাঠেও অপারেশন সিঁদুর’, পাল্টা জবাব নাকভির
মোদি বললেন ‘খেলার মাঠেও অপারেশন সিঁদুর’, পাল্টা জবাব নাকভির

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান-সৌদি চুক্তিতে ইরানকেও যোগ দেওয়ার প্রস্তাব
পাকিস্তান-সৌদি চুক্তিতে ইরানকেও যোগ দেওয়ার প্রস্তাব

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত ভ্রমণে নতুন নিয়ম, ১ অক্টোবর থেকে কার্যকর
ভারত ভ্রমণে নতুন নিয়ম, ১ অক্টোবর থেকে কার্যকর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক দুই এমপিসহ আওয়ামী লীগের ১৩ নেতাকর্মী গ্রেফতার
সাবেক দুই এমপিসহ আওয়ামী লীগের ১৩ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন চার ভিসা চালুসহ আরব আমিরাতের ভিসার নিয়মে বড় পরিবর্তন
নতুন চার ভিসা চালুসহ আরব আমিরাতের ভিসার নিয়মে বড় পরিবর্তন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক আইনমন্ত্রীর বান্ধবীর ১১৪টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দের নির্দেশ
সাবেক আইনমন্ত্রীর বান্ধবীর ১১৪টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল হুতি, বেজে উঠলো সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল হুতি, বেজে উঠলো সাইরেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের জয় থেকে ট্রফি বিতর্ক, আসলে কী ঘটেছিল সেই এক ঘণ্টায়
ভারতের জয় থেকে ট্রফি বিতর্ক, আসলে কী ঘটেছিল সেই এক ঘণ্টায়

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪০ জন নিহত, বিজয় কি গ্রেপ্তার হবেন?
৪০ জন নিহত, বিজয় কি গ্রেপ্তার হবেন?

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শতবর্ষী মাহাথির মোহাম্মদের দীর্ঘ জীবনের রহস্য
শতবর্ষী মাহাথির মোহাম্মদের দীর্ঘ জীবনের রহস্য

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত বা ফ্যাসিস্টদের ইন্ধনে খাগড়াছড়িতে অস্থিরতা : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারত বা ফ্যাসিস্টদের ইন্ধনে খাগড়াছড়িতে অস্থিরতা : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপার রওশনপন্থী মহাসচিব মামুনুর রশীদ গ্রেফতার
জাপার রওশনপন্থী মহাসচিব মামুনুর রশীদ গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতকে কবে ট্রফি দেওয়া হবে জানালেন বুলবুল
ভারতকে কবে ট্রফি দেওয়া হবে জানালেন বুলবুল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাগড়াছড়ি ও গুইমারায় সহিংসতা সম্পর্কে সেনাবাহিনীর বিবৃতি
খাগড়াছড়ি ও গুইমারায় সহিংসতা সম্পর্কে সেনাবাহিনীর বিবৃতি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি রাশিয়ার সহায়তায় তাইওয়ানে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে চীন?
সত্যিই কি রাশিয়ার সহায়তায় তাইওয়ানে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে চীন?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপ ট্রফি নিয়ে নকভির আচরণে আইসিসিতে অভিযোগ জানাবে ভারত
এশিয়া কাপ ট্রফি নিয়ে নকভির আচরণে আইসিসিতে অভিযোগ জানাবে ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপ ২০২৫: ব্যাট হাতে সেরা পাঁচ ক্রিকেটার
এশিয়া কাপ ২০২৫: ব্যাট হাতে সেরা পাঁচ ক্রিকেটার

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাকিব বিষয়ে যা বলেছিল ডিবি, মুখ খুললেন মেঘনা আলম
সাকিব বিষয়ে যা বলেছিল ডিবি, মুখ খুললেন মেঘনা আলম

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পশ্চিম তীরে ‘নিজেদের গুলিতে’ ইসরায়েলি সেনা নিহত
পশ্চিম তীরে ‘নিজেদের গুলিতে’ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করলেন স্ন্যাপচ্যাটের সাবেক সিএসও
বাংলাদেশে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করলেন স্ন্যাপচ্যাটের সাবেক সিএসও

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুচলেকায় ছাড়া পাওয়া সেই ‘সমন্বয়ক’ ফের চাঁদাবাজির অভিযোগে আটক
মুচলেকায় ছাড়া পাওয়া সেই ‘সমন্বয়ক’ ফের চাঁদাবাজির অভিযোগে আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প প্রশাসনের ২১ দফা পরিকল্পনায় যা আছে
গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প প্রশাসনের ২১ দফা পরিকল্পনায় যা আছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই ঘণ্টার পথ এখন দু’মিনিটের
দুই ঘণ্টার পথ এখন দু’মিনিটের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপ সেরা অভিষেক শর্মা
এশিয়া কাপ সেরা অভিষেক শর্মা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাতক্ষীরা আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক রত্না গ্রেফতার
সাতক্ষীরা আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক রত্না গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুধবার থেকে অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা
বুধবার থেকে অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে বাবার পর না ফেরার দেশে শিশুসন্তান
যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে বাবার পর না ফেরার দেশে শিশুসন্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জয় শেষে পাক ক্রিকেটার আব্রারকে নিয়ে হাস্যরস ভারতের তিন ক্রিকেটারের
জয় শেষে পাক ক্রিকেটার আব্রারকে নিয়ে হাস্যরস ভারতের তিন ক্রিকেটারের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ভারতের বিপক্ষে আর খেলা উচিত নয়’
‘ভারতের বিপক্ষে আর খেলা উচিত নয়’

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপের নিজের পুরো ম্যাচ ফি ভারতীয় আর্মিকে দেওয়ার ঘোষণা সূর্যকুমারের
এশিয়া কাপের নিজের পুরো ম্যাচ ফি ভারতীয় আর্মিকে দেওয়ার ঘোষণা সূর্যকুমারের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রার্থী বাছাইয়ে ব্যস্ত বিএনপি
প্রার্থী বাছাইয়ে ব্যস্ত বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গতি নেই রেড নোটিসে
গতি নেই রেড নোটিসে

প্রথম পৃষ্ঠা

১৩ লাখ গ্রাহকের আহাজারি
১৩ লাখ গ্রাহকের আহাজারি

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

থমথমে খাগড়াছড়ি চলছে ১৪৪ ধারা
থমথমে খাগড়াছড়ি চলছে ১৪৪ ধারা

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ধ্বংস সবকিছুই
গাজায় জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ধ্বংস সবকিছুই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান হান্নান শাহর ছোট ছেলে
বিএনপির মনোনয়ন চান হান্নান শাহর ছোট ছেলে

নগর জীবন

মার্কিন ক্রেতাদের নজর এখন বাংলাদেশের ট্রাভেল পণ্যে
মার্কিন ক্রেতাদের নজর এখন বাংলাদেশের ট্রাভেল পণ্যে

শিল্প বাণিজ্য

ঘাঁটি পুনরুদ্ধারে প্রার্থী হতে চান বিএনপির অর্ধ ডজন নেতা
ঘাঁটি পুনরুদ্ধারে প্রার্থী হতে চান বিএনপির অর্ধ ডজন নেতা

নগর জীবন

অধরাই সম্ভাবনার নীল অর্থনীতি
অধরাই সম্ভাবনার নীল অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

এসেনসিয়াল ড্রাগসে সামাদ মৃধার অনিয়ম-দুর্নীতির মহোৎসব
এসেনসিয়াল ড্রাগসে সামাদ মৃধার অনিয়ম-দুর্নীতির মহোৎসব

নগর জীবন

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বুলবুল-ফাহিম
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বুলবুল-ফাহিম

মাঠে ময়দানে

পরিত্যক্ত গাড়ি ফুলের মাচা!
পরিত্যক্ত গাড়ি ফুলের মাচা!

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি মুরালিধরন
ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি মুরালিধরন

মাঠে ময়দানে

এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতার পদত্যাগ
এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতার পদত্যাগ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বাংলাদেশের সম্ভাবনা ও প্রস্তুতি
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বাংলাদেশের সম্ভাবনা ও প্রস্তুতি

শিল্প বাণিজ্য

শেষ হয়েও থামছে না উত্তেজনা
শেষ হয়েও থামছে না উত্তেজনা

মাঠে ময়দানে

অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ অন্যতম চ্যালেঞ্জ
অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ অন্যতম চ্যালেঞ্জ

নগর জীবন

পাচার অর্থ নিয়ে অনেক তেলেসমাতি
পাচার অর্থ নিয়ে অনেক তেলেসমাতি

প্রথম পৃষ্ঠা

৫৫ শতাংশ নারী পোশাকশ্রমিক মানসিক নির্যাতনের শিকার
৫৫ শতাংশ নারী পোশাকশ্রমিক মানসিক নির্যাতনের শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

নভেম্বরে ঢাকায় আসছে পাকিস্তান হকি দল
নভেম্বরে ঢাকায় আসছে পাকিস্তান হকি দল

মাঠে ময়দানে

টিসিবির তালিকায় আসছে আরও পাঁচ পণ্য
টিসিবির তালিকায় আসছে আরও পাঁচ পণ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই পরীক্ষা কেন্দ্র বাতিল, বরখাস্ত যুগ্ম পরিচালক
সেই পরীক্ষা কেন্দ্র বাতিল, বরখাস্ত যুগ্ম পরিচালক

নগর জীবন

কুলাউড়ায় ফলদ গাছের চারা বিতরণ করল শুভসংঘ
কুলাউড়ায় ফলদ গাছের চারা বিতরণ করল শুভসংঘ

নগর জীবন

জাপার রওশনপন্থি অংশের মহাসচিব কাজী মামুন রিমান্ডে
জাপার রওশনপন্থি অংশের মহাসচিব কাজী মামুন রিমান্ডে

নগর জীবন

রাজউককে গতিশীল করতে যুক্ত হচ্ছে স্থানীয় সরকার প্রতিনিধি
রাজউককে গতিশীল করতে যুক্ত হচ্ছে স্থানীয় সরকার প্রতিনিধি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা সম্প্রীতি ও ঐক্যের উৎসব
দুর্গাপূজা সম্প্রীতি ও ঐক্যের উৎসব

নগর জীবন

সব ধর্মের মানুষ এখন নিরাপদ
সব ধর্মের মানুষ এখন নিরাপদ

নগর জীবন

রোহিঙ্গা ইস্যুতে জাতিসংঘে সম্মেলন আজ
রোহিঙ্গা ইস্যুতে জাতিসংঘে সম্মেলন আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গোৎসবের মূলমন্ত্র অশুভ শক্তির বিনাশ
দুর্গোৎসবের মূলমন্ত্র অশুভ শক্তির বিনাশ

নগর জীবন