শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৮ জুলাই, ২০২৫

গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু

গত বুধবার গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমাবেশকে কেন্দ্র করে ঘটে গেছে তুলকালাম। জয় বাংলা স্লোগান দিয়ে সমাবেশের মঞ্চ লন্ডভন্ড করা হয়েছে। ঘটনায় কমপক্ষে চার ব্যক্তি প্রাণ হারিয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে। পরিস্থিতি জটিল আকার ধারণ করলে এনসিপি নেতারা পুলিশের আশ্রয় গ্রহণ করেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে গোপালগঞ্জে কারফিউ জারি করা হয়। সেই সঙ্গে চলে গ্রেপ্তার অভিযান। যখন লিখছি, তখনকার খবর; সেখানে বিরাজ করছে সুনসান নীরবতা।

গোপালগঞ্জে কেন, কোন প্রেক্ষাপটে এমন ঘটল-তা নিশ্চিত করে এখনই বলা মুশকিল। তবে একটি অনলাইন পোর্টালে রিপোর্ট দেখলাম, বলা হয়েছে, কয়েক দিন আগে থেকেই এই প্রচারণা চালানো হয়েছিল যে এনসিপির মার্চ টু গোপালগঞ্জের উদ্দেশ্য শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিস্থল নিশ্চিহ্ন করে দেওয়া। বিষয়টি গোপালগঞ্জের মানুষ সহজভাবে নেয়নি। আঞ্চলিক সেন্টিমেন্ট বাংলাদেশে নতুন নয়। ১৯৯১ সালের সাধারণ নির্বাচনে জেলে থেকে এইচ এম এরশাদ রংপুরের পাঁচটি আসনে জয়লাভ করেছিলেন। রংপুরের সব কটি আসনে এরশাদের জাতীয় পার্টি জয় পেয়েছিল। কারণ এরশাদ রংপুরের সন্তান। সারা দেশ স্বৈরাচার বলে এরশাদের নিন্দা করলেও রংপুরের মানুষের কাছে তিনি ছিলেন গৌরবের ধন। মনে পড়ে ১৯৭০ সালের নির্বাচনে ময়মনসিংহের নান্দাইল আসনে পিডিপিপ্রধান নূরুল আমিন ভূমিধস বিজয় পেয়েছিলেন। প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের তুখোড় নেতা রফিক ভূইয়ার জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছিল। বায়ান্নর একুশে ফেব্রুয়ারি ছাত্রদের ওপর গুলির নির্দেশ নূরুল ফাইজুস সালেহীনআমিনই দিয়েছিলেন। তিনি ছিলেন তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের মুখ্যমন্ত্রী। বাংলাদেশের রাজনীতিতে নূরুল আমিন ছিলেন একটি নিন্দিত নাম। কিন্তু নান্দাইলে তিনি ছিলেন নন্দিত। কারণ তিনি নান্দাইলের সন্তান। এ ধরনের আঞ্চলিকতাবোধের চটজলদি ব্যাখ্যা দেওয়া কঠিন। সেজন্য গভীর সমাজ গবেষণা প্রয়োজন। শেখ মুজিবুর রহমানের যত সমালোচনাই আমরা করি না কেন, গোপালগঞ্জের মানুষের তিনি পরম আত্মীয়। এটা নেহাতই আঞ্চলিকতা। মুজিবের সমাধি ভাঙা হবে-সত্যিই যদি এমন প্রচারণা কোনো মহল থেকে চালানো হয়ে থাকে, তাহলে সেটা একটা গুরুতর জটিল পরিস্থিতি তৈরির অসৎ উদ্দেশ্যেই হয়তো করা হয়েছিল। এখন বাংলাদেশের রাজনৈতিক আলোচনার কেন্দ্রে রয়েছে জাতীয় ঐক্য এবং জাতীয় সংসদ নির্বাচন ইস্যু। নির্বাচন ইস্যুটিকে পেছনে ঠেলে দেওয়ার জন্য সুপরিকল্পিতভাবেও এই পরিস্থিতি সৃষ্টি করা হয়ে থাকতে পারে। বিষয়টি নিয়ে বিস্তর ভাবনা এবং আলোচনার অপেক্ষা রাখে।

দেশে জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার চেষ্টা চলছে। সুন্দর ও নিরাপদ দেশ বিনির্মাণের জন্য সুদৃঢ় জাতীয় ঐক্য জরুরি। বিভেদ অগ্রসরতার পথে বড় বাধা। রাজনীতিতে মতের ভিন্নতা থাকবে। বহুমত ও বহুপথের অর্থ কখনই বিভেদ নয়। তবে জাতীয় স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে বিভেদ থাকতে পারে না। এটাই গণতন্ত্রের সৌন্দর্য। সব মতের সহাবস্থান। এভাবেই সংহত হয় গণতান্ত্রিক সমাজের ভিত। এভাবেই বিকশিত হয় রেইন বো সোসাইটি-রংধনু সমাজ। জাতীয় ঐক্যের পথে যারা ইচ্ছাকৃত বিঘ্ন সৃষ্টি করছে, তারা দেশের শত্রু। তাদের মধ্যে কেউ কেউ হয়তো গোপন কোনো প্রতিহিংসা চরিতার্থ করতে চাইছে।

বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ সময়ের প্রয়োজনে বারবার ঐক্যের ঝান্ডা ঊর্ধ্বে তুলে ধরেছে এবং বারবারই সেই পতাকা ভূলুণ্ঠিত হয়েছে কোটারি স্বার্থের পদতলে। পরিতাপের বিষয়, বাংলাদেশের ইতিহাসে যারা ঐক্যের মশাল উঁচিয়েছিল, তারাই নিজেদের স্বার্থে ঐক্য নষ্ট করেছে। উনসত্তর, সত্তর ও একাত্তরে বাংলাদেশে (তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান) গড়ে উঠেছিল এক ইস্পাতদৃঢ় জাতীয় ঐক্য। সেই ঐক্যের মধ্যমণি হয়ে উঠেছিলেন শেখ মুজিবুর রহমান। বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার পর সেই জাতীয় ঐক্য বিঘ্নিতও করলেন তিনি নিজেই, একদলীয় শাসনের জাঁতাকলে। ১৯৭৫ সালে আওয়ামী লীগ নামের আগে কৃষক শ্রমিক-এই দুটি শব্দ বসিয়ে বানালেন বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগ তথা বাকশাল। বাকশালের মটো হলো-এক দেশ এক দল এবং এক নেতা। অর্থাৎ শেখ মুজিবুর রহমান আর আওয়ামী লীগই বাংলাদেশ। এই আদর্শটি ধার করা হয়েছিল হিটলারের নাৎসি দলের কাছ থেকে। নাৎসি দলের সেøাগান ছিল, ওয়ান স্টেট, ওয়ান পিপল, ওয়ান লিডার। এর ফলে ছিন্নবিচ্ছিন্ন হয়ে গেল জাতীয় ঐক্যের ধারণা। গণবাহিনী সৃষ্টি হলো। পাহাড়ে শুরু হলো বিচ্ছিন্নতাবাদী সশস্ত্র সংগ্রাম।

নব্বইয়ে এরশাদবিরোধী গণতান্ত্রিক আন্দোলনের মধ্য দিয়ে জাতীয় ঐক্য গড়ে উঠলেও সেটা স্থায়ী হয়নি। ২০২৪ সালের জুলাই আন্দোলনের মধ্য দিয়ে গড়ে উঠল জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত ঐক্য। সত্য বটে হুইস্ল বাজিয়ে ’২৪ সালের আন্দোলনকে ধাপে ধাপে এগিয়ে নিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা। এই আন্দোলন ছিল নেহাতই কোটা সংস্কার আন্দোলন। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ ও মুগ্ধ পুলিশের গুলিতে শাহাদাতবরণের পর সরকারি ও প্রাইভেট ভার্সিটির পাশাপাশি রাজপথে নামলেন স্কুল, কলেজ ও মাদরাসার শিক্ষার্থীরাও। পথে নেমে এলেন অভিভাবকরাও। শেখ হাসিনার সাড়ে ১৬ বছরের অগণতান্ত্রিক ও একনায়কতান্ত্রিক শাসনে দেশের মানুষের দম বন্ধ হয়ে আসছিল। জ্বলে ওঠার জন্য তারা মুখিয়ে ছিলেন। তাদের জ্বলে ওঠার জন্য একটা অবলম্বনের প্রয়োজন ছিল। শিক্ষার্থীদের রক্তঝরা আন্দোলনই হয়ে উঠল জনগণের জ্বলে ওঠার দীপাধার। এই আন্দোলনে সর্বসাধারণের ঝাঁপিয়ে পড়ার অন্তর্গত প্রেরণা ছিল গণতন্ত্রের আকাক্সক্ষা, ভোটের অধিকার ফিরে পাওয়ার প্রত্যাশা। কোনোভাবেই এই আন্দোলন একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধ ও বিজয়ের গৌরব ম্লান করে দেওয়ার আন্দোলন ছিল না।

সব মত, পথ ও শ্রেণির মানুষের, নারী-পুরুষ এমনকি কোমলমতি কিশোরের আত্মত্যাগ ও অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট যে বিজয় অর্জিত হয়েছে, তা জনগণের বিজয়। বিশেষ কোনো দল বা মতাদর্শের বিজয় নয়।

দেড় দশকেরও বেশি সময় ধরে গণতন্ত্রহীনতায় পিষ্ট মানুষ পিঞ্জিরা ভেঙে বেরিয়ে আসতে চাইল। বুকভরে নিঃশ্বাস নিতে চাইল। কিন্তু পাড়ে উঠতে না উঠতেই বাংলাদেশের বাতাসে ছেড়ে দেওয়া হলো নৈরাজ্যের কার্বন ডাই-অক্সাইড। ডেমোক্র্যাসির বদলে জাতি পেল মবোক্র্যাসি। সামনে নিয়ে আসা হলো জুতোমারা কালচার। মানুষ ভীতসন্ত্রস্ত; কখন কার ওপর মব জারি হয়ে যায়! অসহায়-নীরব দর্শকের মতো জাতি দেখল স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়-পথেঘাটে, পাড়া-মহল্লায় সবখানে মব সন্ত্রাস। কোনো বিচার নেই, প্রতিকার নেই। শিক্ষকের গলায় জুতার মালা। মুক্তিযোদ্ধার গলায় জুতা। দেশের প্রবীণ নাগরিক এমনকি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানের সাবেক প্রধানের গলায়ও জুতার মালা।

গালে জুতা মারা হচ্ছে। ক্যাম্পাসে নির্দয়ভাবে মানসিক প্রতিবন্ধী তফাজ্জলকে মব করে হত্যা করা হলো। সিটি করপোরেশনের বুলডোজার নিয়ে মিছিল করে ধানমন্ডির ঐতিহাসিক বাড়ি গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। আর এই সেদিন পৈশাচিক কায়দায় বিশ-বাইশ কেজি ওজনের পাথর মেরে হত্যা করা হয়েছে সোহাগকে। চাঁদাবাজি, দখলদারি আর টেন্ডারবাজি চলছে সমানে। এসব অপরাধের সঙ্গে যুক্ত নেতা-কর্মীদের বেশির ভাগ ক্ষেত্রে বিএনপি ও তার বিভিন্ন অঙ্গসংগঠন থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে এবং এখনো এ প্রক্রিয়া চলমান।

এসব অপকর্মের সঙ্গে সমন্বয়ক নামধারী একশ্রেণির তরুণ এবং কিছু ধর্মভিত্তিক সংগঠনের নেতা-কর্মীর অনেকে জড়িত। লালন উৎসবে বাধা দেওয়া, মাজার ভাঙা, পাবলিক লাইব্রেরিতে হামলা, ভাস্কর্য ভাঙা-এগুলোর সঙ্গে ধর্মভিত্তিক রাজনীতির আড়ালে রয়েছে বিশেষ মহলের দুরভিসন্ধি।

বিএনপির হাইকমান্ড সন্ত্রাস চাঁদাবাজিসহ অপরাধের সঙ্গে যুক্ত নেতা-কর্মীদের ছাড় দিচ্ছেন না। এ পর্যন্ত বহু সহস্র নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে সাংগঠনিক চরম ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। কিন্তু পুলিশ প্রশাসন এই বহিষ্কৃতদের অনেকের বিরুদ্ধেই কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নিজেও অনুরূপ অভিযোগ করেছেন। তাহলে কি প্রশাসন দুষ্কৃতকারীদের প্রশ্রয় দিচ্ছে? কঠিন প্রশ্ন। বিএনপি নিজেদের উচ্ছৃঙ্খল নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিলেও অন্য কোনো দল তাদের উচ্ছৃঙ্খল কর্মীদের বিরুদ্ধে তেমন ব্যবস্থা নেয়নি। তা সত্ত্বেও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে দোষারোপ করা হচ্ছে। অশ্লীল ভাষায় আক্রমণ করা হচ্ছে। এটা কোন ধরনের রাজনীতি? এই রাজনীতির নিট ফল বিভেদ ছাড়া আর কী হতে পারে?

অন্যদিকে এনসিপি, জামায়াতে ইসলামী ও অন্যান্য দল এমন সব দাবি সামনে নিয়ে আসছে, যেগুলো জাতীয় ঐক্যের পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। তারা পার্লামেন্টের উভয় কক্ষে এমনকি নারী আসনেও পিআর চাইছে। বোধগম্য কারণেই বিএনপি পিআরের পক্ষে নয়। এনসিপি ও তার মিত্ররা সংস্কার ও গণহত্যার বিচার শেষ করে ইলেকশন করতে চায়। তারা মুক্তিযুদ্ধের সমান্তরাল জায়গায় নিয়ে আসতে চায় জুলাই আন্দোলনকে। তাদের কথা ও কাজে মনে হয় ২০২৪-এর এক মাসের আন্দোলনকে তারা বাঙালির ২৩ বছরের স্বাধিকার ও স্বাধীনতার সংগ্রাম, সর্বোপরি মুক্তিযুদ্ধে শত-সহস্র মানুষের সর্বোচ্চ ত্যাগেরও ঊর্ধ্বে স্থান দিতে চায়। একাত্তরকে তারা যেন নিক্ষেপ করতে চায় বিস্মৃতির অতল গহ্বরে।

দেশের নাম পরিবর্তন, মূলনীতির আমূল পরিবর্তনের সুপারিশও এসেছিল হয়তো এই দৃষ্টিকোণ থেকেই। এই দৃষ্টিভঙ্গি যত বৈপ্লবিকই হয়ে থাকুক না কেন, তা স্পষ্টত জাতিকে বিভক্ত করার মন্ত্রসিদ্ধ। একপক্ষ; যারা মনেপ্রাণে মুক্তিযুদ্ধের গৌরব ধারণ করে এবং অন্য পক্ষ; যারা মুক্তিযুদ্ধকে বিস্মৃত অতীত মনে করে অবজ্ঞা করে। দ্বিতীয় ভাগে এমন অনেকে হয়তো আছে যারা একাত্তরের পরাজয়ের প্রতিশোধ গ্রহণ করতে চায়। এ ধরনের বিভক্তিকে যারা উসকে দেয়, যারা এ বিষবৃক্ষের গোড়ায় পানি ঢালে, নিঃসন্দেহে তারা জাতীয় ঐক্যের প্রতিপক্ষ।

এই বাস্তবতায় জুলাই সনদ স্বাক্ষরিত হোক বা না হোক, দ্রুত জাতীয় নির্বাচনের মাধ্যমে একটি শক্তিশালী সরকারের হাতে দায়িত্ব হস্তান্তর করা উচিত। কেবল অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্র ও জাতীয় ঐক্যের পথ সুগম হতে পারে। এর কোনো বিকল্প নেই।

 

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
কুসিক : নামেই তালপুকুর...
কুসিক : নামেই তালপুকুর...
জুলুমের সমাপ্তিই ইনসাফের পথ তৈরি করে
জুলুমের সমাপ্তিই ইনসাফের পথ তৈরি করে
স্বাভাবিক মৃত্যুর নিশ্চয়তা চাই
স্বাভাবিক মৃত্যুর নিশ্চয়তা চাই
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’
বস্ত্র খাত হুমকিতে
বস্ত্র খাত হুমকিতে
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
সর্বশেষ খবর
সব ষড়যন্ত্রকে আমরা রুখে দেব : ফারুক
সব ষড়যন্ত্রকে আমরা রুখে দেব : ফারুক

এই মাত্র | রাজনীতি

নাটোরে জুলাই-আগস্ট শহীদদের স্মরণে মৌন মিছিল
নাটোরে জুলাই-আগস্ট শহীদদের স্মরণে মৌন মিছিল

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জের নদীপথে যৌথ বাহিনীর কড়া নজরদারি
গোপালগঞ্জের নদীপথে যৌথ বাহিনীর কড়া নজরদারি

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শহীদদের স্মরণে বিএনপির শোক মিছিল
বগুড়ায় শহীদদের স্মরণে বিএনপির শোক মিছিল

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে জুলাই স্মরণে ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
হবিগঞ্জে জুলাই স্মরণে ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শহীদদের আত্মত্যাগে আমরা নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি : খায়রুল কবির খোকন
শহীদদের আত্মত্যাগে আমরা নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি : খায়রুল কবির খোকন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিল্লির ২০ স্কুলে বোমা হামলার হুমকি
দিল্লির ২০ স্কুলে বোমা হামলার হুমকি

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থান দিবসে খাগড়াছড়িতে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থান দিবসে খাগড়াছড়িতে প্রতীকী ম্যারাথন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
ফরিদপুরে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বসতঘরে মিলল ১ লাখ পিস ইয়াবা, নারী আটক
চট্টগ্রামে বসতঘরে মিলল ১ লাখ পিস ইয়াবা, নারী আটক

৫৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতের বিহারে ভয়াবহ বজ্রপাত, ২৪ ঘণ্টায় ১৯ জনের মৃত্যু
ভারতের বিহারে ভয়াবহ বজ্রপাত, ২৪ ঘণ্টায় ১৯ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ খেলা ক্রিকেটার এখন রাগবি দলের অধিনায়ক
বিশ্বকাপ খেলা ক্রিকেটার এখন রাগবি দলের অধিনায়ক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গরমে শরীর সুস্থ রাখবে যেসব ফল
গরমে শরীর সুস্থ রাখবে যেসব ফল

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত
বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেহেরপুর জেলা বিএনপির মৌন মিছিল
মেহেরপুর জেলা বিএনপির মৌন মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ৬ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ, অধরা রয়ে গেল চোরাকারবারিরা
সিলেটে ৬ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ, অধরা রয়ে গেল চোরাকারবারিরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে কুমিল্লায় প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে কুমিল্লায় প্রতীকী ম্যারাথন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থান দিবসে মেহেরপুরে প্রতীকী ম্যারাথন
ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থান দিবসে মেহেরপুরে প্রতীকী ম্যারাথন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সিটিজেন কেইন’-এর ‘রোজবাড’ স্লেজ বিক্রি ১৫ মিলিয়ন ডলারে
‘সিটিজেন কেইন’-এর ‘রোজবাড’ স্লেজ বিক্রি ১৫ মিলিয়ন ডলারে

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ সিরিয়ায় সংঘর্ষে ৫৯৪ জন নিহত
দক্ষিণ সিরিয়ায় সংঘর্ষে ৫৯৪ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনলাইনে কেনাকাটায় আসক্ত নারী, পার্সেল রাখতেই কিনলেন আলাদা ফ্ল্যাট
অনলাইনে কেনাকাটায় আসক্ত নারী, পার্সেল রাখতেই কিনলেন আলাদা ফ্ল্যাট

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ফেসবুকে ব্যক্তিগত তথ্য চুরি: জাকারবার্গের চুপিসারে নিষ্পত্তি
ফেসবুকে ব্যক্তিগত তথ্য চুরি: জাকারবার্গের চুপিসারে নিষ্পত্তি

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দক্ষিণ কোরিয়ার ১৫ স্বেচ্ছাসেবীকে সংবর্ধনা দিল চাষি বালিগাঁও সমাজকল্যাণ সংঘ
দক্ষিণ কোরিয়ার ১৫ স্বেচ্ছাসেবীকে সংবর্ধনা দিল চাষি বালিগাঁও সমাজকল্যাণ সংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় গণঅভ্যুত্থান দিবসে প্রতীকী ম্যারাথন
কুষ্টিয়ায় গণঅভ্যুত্থান দিবসে প্রতীকী ম্যারাথন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
অবশেষে বিচ্ছেদ গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন ওবামা দম্পতি
অবশেষে বিচ্ছেদ গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন ওবামা দম্পতি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করলেন শারমিন আহমদ ও সোহেল তাজ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করলেন শারমিন আহমদ ও সোহেল তাজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গ্লোবাল সুপার লিগের ফাইনালে রংপুরের প্রতিপক্ষ গায়ানা
গ্লোবাল সুপার লিগের ফাইনালে রংপুরের প্রতিপক্ষ গায়ানা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জ ইস্যুতে গুজবে বিভ্রান্ত না হয়ে সহযোগিতার আহ্বান সেনাবাহিনীর
গোপালগঞ্জ ইস্যুতে গুজবে বিভ্রান্ত না হয়ে সহযোগিতার আহ্বান সেনাবাহিনীর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোককে বলেছি আখের চিনি ব্যবহার করতে: ট্রাম্প
কোককে বলেছি আখের চিনি ব্যবহার করতে: ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পশ্চিমা বিশ্বকে হামলার হুমকি মেদভেদেভের
এবার পশ্চিমা বিশ্বকে হামলার হুমকি মেদভেদেভের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার জনগণ যুদ্ধকে ভয় পায় না, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি আল শারার
সিরিয়ার জনগণ যুদ্ধকে ভয় পায় না, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি আল শারার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকিব খানের সঙ্গে ‘সম্পর্ক’ নিয়ে রহস্যময় উত্তর মিষ্টি জান্নাতের
শাকিব খানের সঙ্গে ‘সম্পর্ক’ নিয়ে রহস্যময় উত্তর মিষ্টি জান্নাতের

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাব-রেজিস্ট্রি অফিস ভূমি মন্ত্রণালয় গ্রহণে প্রস্তুত: ভূমি উপদেষ্টা
সাব-রেজিস্ট্রি অফিস ভূমি মন্ত্রণালয় গ্রহণে প্রস্তুত: ভূমি উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ ও নৌকা ফিরিয়ে আনার জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : রাশেদ প্রধান
আওয়ামী লীগ ও নৌকা ফিরিয়ে আনার জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : রাশেদ প্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্রান্সে ৪০ বছর কারাভোগের পর ফিলিস্তিনপন্থী যোদ্ধাকে মুক্তির নির্দেশ
ফ্রান্সে ৪০ বছর কারাভোগের পর ফিলিস্তিনপন্থী যোদ্ধাকে মুক্তির নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে কারফিউ অব্যাহত থাকবে: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
গোপালগঞ্জে কারফিউ অব্যাহত থাকবে: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৮তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা আজ, পিএসসির তিন নির্দেশনা
৪৮তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা আজ, পিএসসির তিন নির্দেশনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে ২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা খেলাফত মজলিসের
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে ২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা খেলাফত মজলিসের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তান সিরিজের দল ঘোষণা বাংলাদেশের
পাকিস্তান সিরিজের দল ঘোষণা বাংলাদেশের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাতিরঝিলের বাস ও ওয়াটার ট্যাক্সিতে চালু হচ্ছে র‌্যাপিড পাস
হাতিরঝিলের বাস ও ওয়াটার ট্যাক্সিতে চালু হচ্ছে র‌্যাপিড পাস

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে যুক্তরাষ্ট্রের ‘দড়িতে বাঁধা কুকুর’ আখ্যা খামেনির
ইসরায়েলকে যুক্তরাষ্ট্রের ‘দড়িতে বাঁধা কুকুর’ আখ্যা খামেনির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের দুঃসাহস দেখাবেন না : মীর হেলাল
তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের দুঃসাহস দেখাবেন না : মীর হেলাল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ : উত্তীর্ণদের জন্য নতুন নির্দেশনা
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ : উত্তীর্ণদের জন্য নতুন নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা
সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দুই সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধে যাওয়া ৪ ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
দুই সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধে যাওয়া ৪ ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ মাসুদের পদত্যাগ
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ মাসুদের পদত্যাগ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বদলির চিঠি প্রকাশ্যে ছিঁড়ে ফেলায় এবার তিন কর পরিদর্শক বরখাস্ত
বদলির চিঠি প্রকাশ্যে ছিঁড়ে ফেলায় এবার তিন কর পরিদর্শক বরখাস্ত

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সূত্রাপুরে একই পরিবারের দগ্ধ পাঁচজনের সবাই মারা গেছেন
সূত্রাপুরে একই পরিবারের দগ্ধ পাঁচজনের সবাই মারা গেছেন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের আশ্বাস পাওয়ার পর থেকেই বিএনপির জন্য ফাঁদ পাতা হচ্ছে: মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের আশ্বাস পাওয়ার পর থেকেই বিএনপির জন্য ফাঁদ পাতা হচ্ছে: মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তৃষ্ণার জোড়া গোলে ভুটানকে আবারও হারালো বাংলাদেশ
তৃষ্ণার জোড়া গোলে ভুটানকে আবারও হারালো বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ আমলের ৯৬ পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন বাতিল: ইসি
আওয়ামী লীগ আমলের ৯৬ পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন বাতিল: ইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে গোপালগঞ্জে আতঙ্ক
থমথমে গোপালগঞ্জে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা
হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত
বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে ফের সংশয় উৎকণ্ঠা বিএনপির
নির্বাচন নিয়ে ফের সংশয় উৎকণ্ঠা বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীর বান্ধবী নীলা ছিলেন রূপগঞ্জের ‘ছায়ামন্ত্রী’
গাজীর বান্ধবী নীলা ছিলেন রূপগঞ্জের ‘ছায়ামন্ত্রী’

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিকের খেলনায় বড় ঝুঁকি শিশুদের
প্লাস্টিকের খেলনায় বড় ঝুঁকি শিশুদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ঐতিহাসিক নীলকুঠি
ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ঐতিহাসিক নীলকুঠি

নগর জীবন

ইউরোপের শ্রমবাজারে পিছিয়ে বাংলাদেশ
ইউরোপের শ্রমবাজারে পিছিয়ে বাংলাদেশ

নগর জীবন

চেয়েছিলাম ডেমোক্র্যাসি, হয়ে যাচ্ছে মবোক্র্যাসি
চেয়েছিলাম ডেমোক্র্যাসি, হয়ে যাচ্ছে মবোক্র্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনিয়র শিল্পীদের মূল্যায়ন আদৌ কি হচ্ছে?
সিনিয়র শিল্পীদের মূল্যায়ন আদৌ কি হচ্ছে?

শোবিজ

২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা
২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ফাঁদে পা দেবে না
বিএনপি ফাঁদে পা দেবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সুযোগ হারানো ঠিক হবে না
সুযোগ হারানো ঠিক হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক রহমানের প্রয়াণ দিবস আজ - আমাদের উত্তম কুমার
নায়ক রহমানের প্রয়াণ দিবস আজ - আমাদের উত্তম কুমার

শোবিজ

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু

সম্পাদকীয়

অবশেষে ধরা জুতা জামা খুলে নেওয়া সেই ছিনতাইকারীরা
অবশেষে ধরা জুতা জামা খুলে নেওয়া সেই ছিনতাইকারীরা

নগর জীবন

ফেদেরারের প্রিয় কোর্টে এক দিন
ফেদেরারের প্রিয় কোর্টে এক দিন

মাঠে ময়দানে

আত্মরক্ষায় বলপ্রয়োগে বাধ্য হয় সেনাবাহিনী
আত্মরক্ষায় বলপ্রয়োগে বাধ্য হয় সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্মিলিত উদ্যোগই গড়বে মানবিক সমাজ
সম্মিলিত উদ্যোগই গড়বে মানবিক সমাজ

নগর জীবন

নাটক ও চলচ্চিত্র প্রযোজনায় বিগ সিটি কমিউনিকেশনস
নাটক ও চলচ্চিত্র প্রযোজনায় বিগ সিটি কমিউনিকেশনস

শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তাজউদ্দীন পরিবারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তাজউদ্দীন পরিবারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

এতটা হবে সে তথ্য ছিল না
এতটা হবে সে তথ্য ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

ধানমন্ডিতে চালককে পিটিয়ে নিয়ে গেল অটোরিকশা
ধানমন্ডিতে চালককে পিটিয়ে নিয়ে গেল অটোরিকশা

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ আলোচনায় কোচ শেন লি
হঠাৎ আলোচনায় কোচ শেন লি

মাঠে ময়দানে

ঘরে ঢুকে দুজনকে হত্যা
ঘরে ঢুকে দুজনকে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রাপ্তি নগণ্য বললেও ভুল হবে
প্রাপ্তি নগণ্য বললেও ভুল হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

তারিক সিদ্দিকের ৬২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ
তারিক সিদ্দিকের ৬২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহর পদত্যাগ
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহর পদত্যাগ

নগর জীবন