শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই, ২০২৫

স্বাভাবিক মৃত্যুর নিশ্চয়তা চাই

মাহরুফ চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
স্বাভাবিক মৃত্যুর নিশ্চয়তা চাই

একটি আধুনিক ও ন্যায়ভিত্তিক রাষ্ট্রের মৌলিক দায়িত্ব তার প্রতিটি নাগরিকের জান, মাল ও সম্মানের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। নাগরিকের নিরাপত্তা কেবল রাষ্ট্রীয় দয়ার বিষয় নয়, এটি তার সাংবিধানিক অধিকার। রাষ্ট্র তখনই প্রকৃত অর্থে ন্যায্যতা ও নৈতিকতার প্রতীক হয়ে উঠতে পারে, যখন সে এমন একটি পরিবেশ গড়ে তোলে যেখানে নাগরিকরা নিরাপদে, স্বাধীনভাবে সম্মানের সঙ্গে জীবনযাপন করতে পারে এবং জীবনের শেষ পরিণতিও হয় স্বাভাবিক ও মর্যাদাপূর্ণ। কিন্তু বাস্তবতা অত্যন্ত বেদনাদায়ক; আজকের বাংলাদেশে এ মৌলিক অধিকারটি নিশ্চিত নয়। বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড, নিখোঁজ হওয়া, বন্দুকযুদ্ধের নামে ‘অপমৃত্যু’, গণপিটুনি বা গণধোলাই, ধর্ষণ কিংবা সন্ত্রাসের শিকার হয়ে খুন- এসব ঘটনায় নাগরিকের স্বাভাবিক মৃত্যু যেন এক বিলাসিতা হয়ে উঠেছে। তাই ‘স্বাভাবিক মৃত্যুর নিশ্চয়তা চাই’ এ আহ্বান এখন আর কেবল মানবিক আর্তি নয়, বরং এটি এক গভীর রাজনৈতিক ও নৈতিক দাবি হয়ে উঠেছে। এ দাবি রাষ্ট্র ব্যবস্থার ব্যর্থতার বিরুদ্ধে জনগণের মৌলিক প্রতিক্রিয়া এবং ন্যায়বিচারভিত্তিক সমাজ গঠনের প্রাথমিক শর্ত।

রাষ্ট্রবিজ্ঞানের ভাষায়, রাষ্ট্রের বৈধতা (লেজিটিমেসি) নির্ভর করে জনগণের মৌলিক অধিকার সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা বিধানে তার সক্ষমতার ওপর। জন লকের ‘সামাজিক চুক্তি’ তত্ত্ব অনুসারে, মানুষ রাষ্ট্রকে যে ক্ষমতা দিয়েছে, তার মূল শর্তই ছিল ব্যক্তির নিরাপত্তা ও ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা। কিন্তু বাংলাদেশে সেই চুক্তির শর্ত বারবার লঙ্ঘিত হচ্ছে। বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড, বিশেষত ‘ক্রসফায়ার’ যা একরকম রাষ্ট্রীয় হত্যার পর্যায়ে পড়ে, তা আমাদের রাষ্ট্রের একটি ঘৃণ্য সংস্কৃতিতে পরিণত হয়েছিল। এটি শুধু মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন নয়, বরং রাষ্ট্রীয় নৈতিকতার বিপর্যয়ের প্রতীক। এ ছাড়াও প্রতিদিনের সড়ক দুর্ঘটনায় যেভাবে নিরীহ মানুষ প্রাণ হারাচ্ছে, তা অনিবার্য কোনো দুর্ভাগ্য নয়; বরং এটি দীর্ঘদিন ধরে চলা অনিয়ম, দুর্নীতি, অদক্ষতা ও জবাবদিহির অভাবের নিষ্ঠুর পরিণতি। অবৈধ রুট পারমিট, লাইসেন্সবিহীন চালক, ট্রাফিক আইনের প্রয়োগে শৈথিল্য সব মিলিয়ে এটি এক রাষ্ট্রীয় অব্যবস্থাপনার প্রতিফলন।

যখন একটি সমাজের মানুষ সহিংস হয়ে ওঠে, একে অপরের রক্তে হাত রাঙায়, তখন সেই সমাজ আর মানবিক থাকে না, তখন তা এক ধরনের আধুনিক বর্বরতায় পরিণত হয়। ইতিহাসবিদ আর্নল্ড টয়েনবি তাঁর সভ্যতার বিশ্লেষণে বলেছিলেন, কোনো সভ্যতা বাইরে থেকে নয়, ভেঙে পড়ে ভিতর থেকে যেখানে সহানুভূতি বিলুপ্ত হয়, ন্যায়বিচারের জায়গা দখল করে হিংসা ও প্রতিহিংসা। আজকের সমাজে আমরা যেন সেই ভিতর থেকে ক্ষয়িষ্ণু মানবিকতাকেই প্রত্যক্ষ করছি। রাষ্ট্রের অব্যবস্থা যেমন মানুষের জীবন হরণ করছে, তেমনি সমাজের বিদ্বেষ, ধর্মীয় উগ্রতা, লিঙ্গবৈষম্য, সম্পদের লোভ, জমির বিরোধ বা রাজনৈতিক শত্রুতা এসবই নাগরিকের স্বাভাবিক মৃত্যুর পথে অন্তরায় হয়ে দাঁড়িয়েছে।

বাংলাদেশের সমাজে ক্রমবর্ধমানভাবে একটি ভয়াবহ প্রবণতা দৃশ্যমান হয়ে উঠেছে যখন-তখন যে কেউ আইন নিজের হাতে তুলে নিচ্ছে। বিচার প্রক্রিয়ার দীর্ঘসূত্রতা, প্রশাসনিক নিষ্ক্রিয়তা এবং বিচারহীনতার সংস্কৃতি এ প্রবণতাকে বাড়িয়ে তুলছে। ফলে হতাশাগ্রস্ত জনগণ নিজেরাই বিচারক ও শাস্তিদাতা হয়ে উঠছে। কেউ চোর সন্দেহে গণপিটুনির শিকার হচ্ছে, কেউ আবার ‘ধর্ষকের বিচার রাস্তায়’ স্লোগানের ভিতরে রাষ্ট্রীয় বিচারব্যবস্থাকে উপেক্ষা করে ভিন্ন ধারার বিচার দাবি করছে। প্রশাসনের উপস্থিতিতেই কখনো কখনো অপরাধীকে ছিনিয়ে নিয়ে গণদণ্ড কার্যকর করা হচ্ছে। এসব ঘটনা কেবল বিচ্ছিন্ন উন্মত্ততা নয়, বরং আইনশৃঙ্খলার অবক্ষয়ের সুস্পষ্ট লক্ষণ।

রাষ্ট্রতত্ত্বে ‘আইনের শাসন’ বলতে বোঝায় কোনো ব্যক্তি, গোষ্ঠী বা রাষ্ট্রীয় কর্তৃপক্ষ আইনের ঊর্ধ্বে নয় এবং প্রতিটি অপরাধের জন্য শাস্তি বিচার রাষ্ট্রীয় বিদ্যমান বিচার প্রক্রিয়ার ভিতর দিয়েই সম্পন্ন হবে; কিন্তু যখন রাষ্ট্র এ মৌলিক নীতিকে রক্ষা করতে ব্যর্থ হয় তখনই আইনহীনতা ও প্রতিশোধপরায়ণতার এক অন্ধ সংস্কৃতি গড়ে ওঠে, যা সমাজকে ধীরে ধীরে অরাজকতার দিকে ঠেলে দেয়। এ অরাজকতা কেবল সমাজের শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানকে ব্যাহত করে না; এটি মানুষের স্বাভাবিক মৃত্যুর পথেও প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে। বিচারহীনতার বিরুদ্ধে জনরোষ এবং বিচারবহির্ভূত প্রতিশোধ- এ দুই চরম প্রবণতার ফলে সমাজে ন্যায্যতা, মানবিকতা ও স্বাভাবিকতার ধারণা ক্রমেই ম্লান হয়ে যাচ্ছে। এ সংকটময় ও অমানবিক বাস্তবতা থেকে উত্তরণে রাষ্ট্রের সামনে কিছু অপরিহার্য করণীয় রয়েছে, যা অবিলম্বে কার্যকরভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে।

প্রথমত, দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করতে হবে দৃঢ়তার সঙ্গে শুধু কাগজে-কলমে নয়, বাস্তবে বিদ্যমান আইনগুলোর প্রয়োগে। প্রতিটি অপরাধ যেন নিরপেক্ষ ও স্বচ্ছ প্রক্রিয়ায়, যথাসময়ে এবং যথোপযুক্তভাবে বিচারাধীন হয় এবং আইনি প্রক্রিয়া দ্রুততার সঙ্গে সম্পন্ন হয়- এটি নিশ্চিত করা রাষ্ট্রের ন্যূনতম দায়িত্ব। বলা হয়ে থাকে- ‘বিচার বিলম্বিত হলে ন্যায়বিচারও অপ্রাপ্ত থেকে যায়’ (জাস্টিস ডিলেইড ইজ জাস্টিস ডিনাইড)। এ বহুল ব্যবহৃত আপ্ত বাক্যটি আজ আমাদের বাস্তবতার নির্মম প্রতিচ্ছবি হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিচারহীনতার সংস্কৃতি একটি সমাজে সহিংসতা ও প্রতিহিংসার রূপ নেয়, যা রাষ্ট্রকে নৈতিকভাবে অকার্যকর করে তোলে। তাই অপরাধী যে-ই হোক তার রাজনৈতিক পরিচয়, সামাজিক প্রভাব বা পেশাগত অবস্থান যেমনই হোক তাকে আইনের আওতায় এনে দ্রুত ও নিরপেক্ষ বিচার নিশ্চিত করা জরুরি।

দ্বিতীয়ত, বিচারবহির্ভূত হত্যা ও গুমের মতো রাষ্ট্রীয় সহিংসতা বন্ধে রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে কঠোর জবাবদিহির কাঠামোর আওতায় আনতে হবে, যেন তাদের কোনো অপারেশন বা ‘ক্রসফায়ার’ নামের বিচারবহির্ভূত হত্যা নির্ভরতা তৈরি করতে না পারে। আইন প্রয়োগকারী সংস্থার দায়হীনতা একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের জন্য চরম বিপৎসংকেত। এ অপসংস্কৃতির স্থায়ী অবসান ঘটানো রাষ্ট্রীয় নৈতিকতার পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য অনিবার্য।

তৃতীয়ত, সড়ক নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ রাষ্ট্রের এক অগ্রাধিকারযোগ্য দায়িত্ব হয়ে উঠেছে, বিশেষত এমন এক প্রেক্ষাপটে যেখানে প্রতিদিন অনিয়ন্ত্রিত যান চলাচল, অদক্ষ চালক, দুর্নীতিগ্রস্ত পরিবহন নীতিমালা ও দুর্বল আইন প্রয়োগের ফলে বহু নিরীহ মানুষ প্রাণ হারাচ্ছে। এ পরিস্থিতি উত্তরণে শুধু অবকাঠামোগত উন্নয়ন নয়, দরকার নিরাপদ সড়কের জন্য একটি সমন্বিত রাষ্ট্রীয় কৌশল। এর অংশ হিসেবে চালকদের জন্য যথাযথ ও বাধ্যতামূলক প্রশিক্ষণ, ট্রাফিক আইনের কঠোর প্রয়োগ, ড্রাইভিং লাইসেন্স, রুট পারমিট ও ফিটনেস সার্টিফিকেট প্রদানকে দুর্নীতিমুক্ত এবং বিচার বিভাগের কার্যকর হস্তক্ষেপ নিশ্চিত করতে হবে। সড়কে মৃত্যু যেন আর দৈব ব্যাপার হিসেবে বিবেচনা করা না হয়। প্রতিটি মৃত্যুর জন্য সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের আইনের আওতায় এনে জবাবদিহি নিশ্চিত করতে হবে। সড়ক দুর্ঘটনা নিয়ন্ত্রণে রাষ্ট্রীয় দায়িত্ববোধ জাগ্রত করতে হবে। প্রতিটি অপমৃত্যুর জন্য ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থা করতে হবে।

চতুর্থত, সমাজে ক্রমবর্ধমান সহিংসতা প্রতিরোধে মানবিক বোধ ও নাগরিক মূল্যবোধ জাগ্রত করা এখন সময়ের দাবি। ব্যক্তিগত আক্রোশ, ধর্মীয় উগ্রতা, রাজনৈতিক হিংসা কিংবা সামাজিক বৈষম্য থেকে উদ্ভূত সহিংসতাগুলো কেবল ব্যক্তিগত ক্ষতিই ডেকে আনে না, বরং সামগ্রিক সমাজ ও রাষ্ট্রের শৃঙ্খলা ভেঙে দেয়। রাষ্ট্রকে তাই এমন সব সহিংসতা রোধে নিরপেক্ষ, কার্যকর ও দৃঢ় অবস্থান নিতে হবে। আইন প্রয়োগের ক্ষেত্রে দলীয় পক্ষপাত, ধর্মীয় তোষণনীতি কিংবা গোষ্ঠীগত বিবেচনা না করে সব নাগরিকের নিরাপত্তা সমানভাবে নিশ্চিত করতে হবে। এ সহিংসতা-প্রতিরোধ শুধু প্রশাসনিক ব্যবস্থা নয়, এটি একটি বৃহত্তর নৈতিক, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক দায়িত্বও বটে।

পঞ্চমত, নাগরিকদের মানসিক স্বাস্থ্য ও সুস্থতা নিশ্চিত করা এখন আর অতিরিক্ত সুবিধা নয়, এটি রাষ্ট্রের মৌলিক দায়িত্বের একটি অংশ। আত্মহত্যার ক্রমবর্ধমান প্রবণতা আমাদের সমাজে এক নীরব মহামারির রূপ নিয়েছে, যা মূলত পারিবারিক ভাঙন, সামাজিক চাপ, অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা এবং পারস্পরিক সহানুভূতির অভাব থেকে উদ্ভূত। এ সংকট থেকে উত্তরণে মানসিক স্বাস্থ্যকে জনস্বাস্থ্য নীতির কেন্দ্রে রাখতে হবে। প্রতিটি নাগরিক যেন সহজেই গোপনীয়তা ও সম্মানের সঙ্গে মানসিক স্বাস্থ্য পরামর্শ ও সেবা গ্রহণ করতে পারে এমন এক সামাজিক ও প্রাতিষ্ঠানিক পরিকাঠামো গড়ে তোলার জন্য রাষ্ট্রকে বিনিয়োগ ও সদিচ্ছা উভয়ই দেখাতে হবে। মানসিক যন্ত্রণা ও বিষণ্নতা একা কারও ব্যর্থতা নয়; এটি একটি বৃহত্তর সমাজব্যবস্থার অসাম্য ও অবহেলারই বহির্প্রকাশ।

ষষ্ঠত, মানবিক নাগরিক গঠনে শিক্ষাব্যবস্থাকে কেবল পরীক্ষানির্ভরতা বা ডিগ্রিকেন্দ্রিকতা থেকে সরিয়ে একটি মূল্যবোধভিত্তিক মানবিক কাঠামোয় রূপান্তর করতে হবে। নৈতিকতা, সহানুভূতি, সহমর্মিতা, সহনশীলতা ও সামাজিক দায়িত্ববোধ যেন শিক্ষার মূল স্তম্ভ হয়। শিশুদের ছোটবেলা থেকেই মানুষকে শ্রদ্ধা করতে শেখাতে হবে। তাদের শিক্ষা দিতে হবে যে, মানুষ মানুষের জন্য, জীবনের প্রতি ভালোবাসাই মানবিকতার ভিত্তি এবং মতভেদ থাকা সত্ত্বেও অন্যের সঙ্গে সহাবস্থান মানুষের নৈতিক দায়। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বলেছেন, ‘শিক্ষা যদি আমাদের মনুষ্যত্ব না জাগায়, তবে তা শিক্ষা নয়, বোঝা’। শিক্ষা তাই কেবল তথ্য প্রদান নয়, মানবিকতা সৃষ্টি করার এক মহৎ হাতিয়ার, যা দীর্ঘমেয়াদে সমাজকে রক্ষা করতে পারে হিংসা, অবিচার ও অপমৃত্যুর অনৈতিক সংস্কৃতি থেকে।

আমাদের মনে রাখতে হবে যে- ‘স্বাভাবিক মৃত্যুর নিশ্চয়তা চাই’ এ আহ্বান কেবল একটি মানবিক আর্তি নয়, এটি নাগরিকের ন্যায্য অধিকার ও রাষ্ট্রের অপরিহার্য দায়িত্বের ঘোষণা। রাষ্ট্র যদি মানুষের জীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে না পারে তবে তার অস্তিত্ব রাজনৈতিকভাবে বৈধ থাকে না। রাষ্ট্র হয়ে পড়ে নিছক এক দমনযন্ত্র, শাসনের খোলস। উন্নয়ন, অবকাঠামো, প্রবৃদ্ধির পরিসংখ্যান কিংবা জীবনের জৌলুস এসব বাহ্যিক সাফল্য তখনই অর্থবহ হয় যখন প্রতিটি নাগরিক নিশ্চিত থাকে যে, সে একটি নিরাপদ ও মর্যাদাসম্পন্ন জীবন কাটাবে এবং এক দিন সম্মানজনকভাবে স্বাভাবিক পথে মৃত্যুবরণ করবে।

লেখক : ভিজিটিং ফ্যাকাল্টি, ইউনিভার্সিটি অব রোহ্যাম্পটন, যুক্তরাজ্য

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
কুসিক : নামেই তালপুকুর...
কুসিক : নামেই তালপুকুর...
জুলুমের সমাপ্তিই ইনসাফের পথ তৈরি করে
জুলুমের সমাপ্তিই ইনসাফের পথ তৈরি করে
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’
বস্ত্র খাত হুমকিতে
বস্ত্র খাত হুমকিতে
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
সর্বশেষ খবর
কলাপাড়ায় ক্ষতিকারক সামাজিক রীতিনীতিকে চ্যালেঞ্জ জানাতে সম্প্রদায় বিষয়ক সংলাপ অনুষ্ঠিত
কলাপাড়ায় ক্ষতিকারক সামাজিক রীতিনীতিকে চ্যালেঞ্জ জানাতে সম্প্রদায় বিষয়ক সংলাপ অনুষ্ঠিত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চীনে বৈদ্যুতিক গাড়ির বাজারে লাগাম টানতে সরকারের কড়াকড়ি
চীনে বৈদ্যুতিক গাড়ির বাজারে লাগাম টানতে সরকারের কড়াকড়ি

৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আমতলীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে যক্ষ্মা প্রতিরোধে সচেতনতামূলক সভা
আমতলীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে যক্ষ্মা প্রতিরোধে সচেতনতামূলক সভা

৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ইসরায়েলকে যুক্তরাষ্ট্রের ‘দড়িতে বাঁধা কুকুর’ আখ্যা খামেনির
ইসরায়েলকে যুক্তরাষ্ট্রের ‘দড়িতে বাঁধা কুকুর’ আখ্যা খামেনির

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহরের জন্য কাজ করা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে নাগরিক পদক দিচ্ছে ডিএনসিসি
শহরের জন্য কাজ করা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে নাগরিক পদক দিচ্ছে ডিএনসিসি

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাবির তিন কর্মকর্তাকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ
রাবির তিন কর্মকর্তাকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভবিষ্যতের শহর ‘দ্য লাইন’ নিয়ে পরিকল্পনা ছোট করছে সৌদি আরব
ভবিষ্যতের শহর ‘দ্য লাইন’ নিয়ে পরিকল্পনা ছোট করছে সৌদি আরব

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ময়মনসিংহের যে ভবনটি ভাঙা হচ্ছে তা সত্যজিৎ রায়ের পৈতৃক বাড়ি নয়: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
ময়মনসিংহের যে ভবনটি ভাঙা হচ্ছে তা সত্যজিৎ রায়ের পৈতৃক বাড়ি নয়: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে তলে তলে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : রিজভী
নির্বাচন নিয়ে তলে তলে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : রিজভী

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে ২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা খেলাফত মজলিসের
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে ২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা খেলাফত মজলিসের

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিরিয়ার জনগণ যুদ্ধকে ভয় পায় না, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি আল শারার
সিরিয়ার জনগণ যুদ্ধকে ভয় পায় না, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি আল শারার

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় যুবদলের বিক্ষোভ মিছিল
নওগাঁয় যুবদলের বিক্ষোভ মিছিল

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : দুলু
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : দুলু

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

সব উইন্ডোজ কম্পিউটারে এআই যুক্ত করার পথে মাইক্রোসফট
সব উইন্ডোজ কম্পিউটারে এআই যুক্ত করার পথে মাইক্রোসফট

৩৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রংপুরে যুবদলের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ
রংপুরে যুবদলের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠনের দুঃসাহস মোকাবেলা করতে হবে: গোলাম পরওয়ার
নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠনের দুঃসাহস মোকাবেলা করতে হবে: গোলাম পরওয়ার

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

শেরপুরে কিশোর গ্যাং প্রতিরোধে শুভসংঘের আলোচনা সভা
শেরপুরে কিশোর গ্যাং প্রতিরোধে শুভসংঘের আলোচনা সভা

৩৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কিশোরগঞ্জে হত্যা মামলায় ১৩ জনের যাবজ্জীবন
কিশোরগঞ্জে হত্যা মামলায় ১৩ জনের যাবজ্জীবন

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে ট্রাক ও পুলিশ ভ্যানে বাসের ধাক্কা, নিহত ২
রংপুরে ট্রাক ও পুলিশ ভ্যানে বাসের ধাক্কা, নিহত ২

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁ জেলা যুবলীগের সভাপতি গ্রেফতার
নওগাঁ জেলা যুবলীগের সভাপতি গ্রেফতার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে অন্যায়কারীদের ছাড় দেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
গোপালগঞ্জে অন্যায়কারীদের ছাড় দেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সাব-রেজিস্ট্রি অফিস ভূমি মন্ত্রণালয় গ্রহণে প্রস্তুত: ভূমি উপদেষ্টা
সাব-রেজিস্ট্রি অফিস ভূমি মন্ত্রণালয় গ্রহণে প্রস্তুত: ভূমি উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ইস্তাম্বুলের মেয়র গ্রেফতার, ব্যাপক বিক্ষোভ
ইস্তাম্বুলের মেয়র গ্রেফতার, ব্যাপক বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের বন্যায় ফেনীতে দেড়শ কোটি টাকার ক্ষয়-ক্ষতি
এবারের বন্যায় ফেনীতে দেড়শ কোটি টাকার ক্ষয়-ক্ষতি

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগের ফাইনালে রংপুরের প্রতিপক্ষ গায়ানা
গ্লোবাল সুপার লিগের ফাইনালে রংপুরের প্রতিপক্ষ গায়ানা

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশের খসড়া চূড়ান্ত অনুমোদন
মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশের খসড়া চূড়ান্ত অনুমোদন

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে সহিংসতার ঘটনায় ৩ সদস্যের তদন্ত কমিটি
গোপালগঞ্জে সহিংসতার ঘটনায় ৩ সদস্যের তদন্ত কমিটি

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শেরপুরে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন, ৫ জনের কারাদণ্ড
শেরপুরে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন, ৫ জনের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিংড়ায় বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
সিংড়ায় বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের দ্বাদশ বর্ষে পদার্পণ
ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের দ্বাদশ বর্ষে পদার্পণ

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
গোপালগঞ্জের সংঘর্ষ নিয়ে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং
গোপালগঞ্জের সংঘর্ষ নিয়ে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ ঘিরে সংঘর্ষে নিহত ৪
গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ ঘিরে সংঘর্ষে নিহত ৪

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়ার সেই ঘোষণা বাস্তবায়নের এখনই সময় : পিনাকী
খালেদা জিয়ার সেই ঘোষণা বাস্তবায়নের এখনই সময় : পিনাকী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্লকেড সরিয়ে নেওয়ার আহ্বান নাহিদের
ব্লকেড সরিয়ে নেওয়ার আহ্বান নাহিদের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দ্রুজ কারা, যাদের জন্য সিরিয়ায় হামলা করছে ইসরায়েল?
দ্রুজ কারা, যাদের জন্য সিরিয়ায় হামলা করছে ইসরায়েল?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম এনসিপির
গোপালগঞ্জে হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম এনসিপির

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাষ্ট্রের গোপন নথি প্রকাশ করায় এনবিআরের দ্বিতীয় সচিব সাময়িক বরখাস্ত
রাষ্ট্রের গোপন নথি প্রকাশ করায় এনবিআরের দ্বিতীয় সচিব সাময়িক বরখাস্ত

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে বর্বরতায় জড়িতদের শাস্তি পেতেই হবে: অন্তর্বর্তী সরকার
গোপালগঞ্জে বর্বরতায় জড়িতদের শাস্তি পেতেই হবে: অন্তর্বর্তী সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান বরখাস্ত
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্লোবাল সুপার লিগ: রূপকথা লিখে ফাইনালে রংপুর
গ্লোবাল সুপার লিগ: রূপকথা লিখে ফাইনালে রংপুর

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ভারতীয় নার্সকে ক্ষমা করবে না ভুক্তভোগী পরিবার
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ভারতীয় নার্সকে ক্ষমা করবে না ভুক্তভোগী পরিবার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে বৈজ্ঞানিক উপায়ে বংশগত রোগমুক্ত হলো শিশুরা!
যে বৈজ্ঞানিক উপায়ে বংশগত রোগমুক্ত হলো শিশুরা!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঙ্কানদের মাটিতে ইতিহাস গড়ে সিরিজ জয় টাইগারদের
লঙ্কানদের মাটিতে ইতিহাস গড়ে সিরিজ জয় টাইগারদের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে কারফিউ জারি
গোপালগঞ্জে কারফিউ জারি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার সারাদেশে জামায়াতের বিক্ষোভ
বৃহস্পতিবার সারাদেশে জামায়াতের বিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভারত-চীন-ব্রাজিলকে কঠোর হুঁশিয়ারি ন্যাটোর
এবার ভারত-চীন-ব্রাজিলকে কঠোর হুঁশিয়ারি ন্যাটোর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার সংঘর্ষ ও ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৩০০, যুদ্ধবিরতির চেষ্টা
সিরিয়ার সংঘর্ষ ও ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৩০০, যুদ্ধবিরতির চেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিস্তায় ১২ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প বাস্তবায়নের পথে : পরিবেশ উপদেষ্টা
তিস্তায় ১২ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প বাস্তবায়নের পথে : পরিবেশ উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ভিডিও গোপালগঞ্জের দাবি করে পোস্ট করলেন জয়
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ভিডিও গোপালগঞ্জের দাবি করে পোস্ট করলেন জয়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জের হামলা নির্বাচন পেছানোর নতুন ষড়যন্ত্র কিনা প্রশ্ন ফারুকের
গোপালগঞ্জের হামলা নির্বাচন পেছানোর নতুন ষড়যন্ত্র কিনা প্রশ্ন ফারুকের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগ মোড় অবরোধ, যানচলাচল বন্ধ
শাহবাগ মোড় অবরোধ, যানচলাচল বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরিয়ায় টিভি ভবনে হামলা, দৌড়ে পালালেন উপস্থাপিকা
সিরিয়ায় টিভি ভবনে হামলা, দৌড়ে পালালেন উপস্থাপিকা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর ১৮ কোটি ১৬ লাখ টাকা অবরুদ্ধের আদেশ
মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর ১৮ কোটি ১৬ লাখ টাকা অবরুদ্ধের আদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির কর্মসূচিতে হামলার ঘটনায় অলি আহমদের নিন্দা
এনসিপির কর্মসূচিতে হামলার ঘটনায় অলি আহমদের নিন্দা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে চলছে ২২ ঘণ্টার কারফিউ
গোপালগঞ্জে চলছে ২২ ঘণ্টার কারফিউ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শাশুড়ি ও পুত্রবধূকে গলা কেটে হত্যা
বগুড়ায় শাশুড়ি ও পুত্রবধূকে গলা কেটে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৮০ বছর পর বসনিয়ার কুতাইসি মসজিদে নামাজ আদায়
৮০ বছর পর বসনিয়ার কুতাইসি মসজিদে নামাজ আদায়

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এনসিপির উপর হামলার প্রতিবাদে রাজধানীতে জামায়াতের বিক্ষোভ
এনসিপির উপর হামলার প্রতিবাদে রাজধানীতে জামায়াতের বিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ৫ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ৫ দিন ভারী বর্ষণের আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কড়া বার্তা দিলেন খামেনি
কড়া বার্তা দিলেন খামেনি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’

সম্পাদকীয়

কঠোর অবস্থানে এনবিআর
কঠোর অবস্থানে এনবিআর

পেছনের পৃষ্ঠা

রেকর্ড উৎপাদনের পরও ইলিশ রপ্তানিতে ধস
রেকর্ড উৎপাদনের পরও ইলিশ রপ্তানিতে ধস

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবার চেয়েও ভয়ংকর পুত্র পাপ্পা গাজী
বাবার চেয়েও ভয়ংকর পুত্র পাপ্পা গাজী

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

যেভাবে অশ্লীলতায় ডুবেছিল ঢাকাই ছবি
যেভাবে অশ্লীলতায় ডুবেছিল ঢাকাই ছবি

শোবিজ

১০ বিলিয়ন ডলার হাতাল বেপরোয়া প্রতারক চক্র
১০ বিলিয়ন ডলার হাতাল বেপরোয়া প্রতারক চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে বন্ধ সেই বাড়ি ভাঙার কাজ
অবশেষে বন্ধ সেই বাড়ি ভাঙার কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস মোল্লাহর বস্তিবাণিজ্য
ইলিয়াস মোল্লাহর বস্তিবাণিজ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে ফের বড় পদোন্নতি
প্রশাসনে ফের বড় পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যেখানে সংকট সেখানেই ভরসা সেনাবাহিনী
যেখানে সংকট সেখানেই ভরসা সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি করতে গিয়ে পুলিশ সদস্যের স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
চুরি করতে গিয়ে পুলিশ সদস্যের স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

স্কুলছাত্র ইনামুলের বিমান উড়ছে আকাশে!
স্কুলছাত্র ইনামুলের বিমান উড়ছে আকাশে!

নগর জীবন

ক্যাকটাস থেকে চন্দন সব মিলছে বৃক্ষমেলায়
ক্যাকটাস থেকে চন্দন সব মিলছে বৃক্ষমেলায়

রকমারি নগর পরিক্রমা

অদম্য লিতুনজিরার পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ
অদম্য লিতুনজিরার পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন পিছিয়ে দিতেই ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন পিছিয়ে দিতেই ষড়যন্ত্র চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়া কি টালিউডে নিষিদ্ধ হচ্ছেন?
জয়া কি টালিউডে নিষিদ্ধ হচ্ছেন?

শোবিজ

চার জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা
চার জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

এক রাতেই সব শেষ শবনমের
এক রাতেই সব শেষ শবনমের

শোবিজ

গণভবনে ১১১ কোটি টাকা ব্যয়ের পদ্ধতিতে টিআইবির উদ্বেগ
গণভবনে ১১১ কোটি টাকা ব্যয়ের পদ্ধতিতে টিআইবির উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা নেই সোহাগ হত্যায়
রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা নেই সোহাগ হত্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিদিন ২০০ টন বর্জ্য সামলাতে হিমশিম
প্রতিদিন ২০০ টন বর্জ্য সামলাতে হিমশিম

রকমারি নগর পরিক্রমা

লাথি মেরে বের করে দেওয়ার হুমকি জামায়াত নেতার
লাথি মেরে বের করে দেওয়ার হুমকি জামায়াত নেতার

পেছনের পৃষ্ঠা

কফিনমিছিল
কফিনমিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনা টহল টিমের তৎপরতায় ব্যাহত নৃশংস হত্যাকাণ্ড
সেনা টহল টিমের তৎপরতায় ব্যাহত নৃশংস হত্যাকাণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্বিগ্ন বিএনপি, অন্য দলগুলোরও নিন্দা
উদ্বিগ্ন বিএনপি, অন্য দলগুলোরও নিন্দা

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে ছয় মাসে ১৩০ খুন
চট্টগ্রামে ছয় মাসে ১৩০ খুন

নগর জীবন

বিক্ষোভ রূপ নেয় সরকার পতন আন্দোলনে
বিক্ষোভ রূপ নেয় সরকার পতন আন্দোলনে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাকা-খাওয়ার খোঁটা দেওয়ায় ট্রিপল মার্ডার
থাকা-খাওয়ার খোঁটা দেওয়ায় ট্রিপল মার্ডার

পেছনের পৃষ্ঠা