শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই, ২০২৫

জুলুমের সমাপ্তিই ইনসাফের পথ তৈরি করে

মাহমুদ হাসান ফাহিম
প্রিন্ট ভার্সন
জুলুমের সমাপ্তিই ইনসাফের পথ তৈরি করে

পৃথিবীতে একের পর এক পরস্পরবিরোধী শক্তির শাসন চলে আসছে। রাতের পর দিন হয়, আঁধারের পর আসে আলো। অমাবস্যার ঘোর অমানিশার পরে পূর্ণিমা যথা নিয়মেই আত্মপ্রকাশ করে। পৃথিবীর ইতিহাসে দেশ ও সরকারের ক্ষেত্রেও এ নীতির ব্যতিক্রম হয়নি। যখনই কোনো জালেম সরকারের পতন হয়েছে, এক ন্যায়পরায়ণ সরকার তার স্থলাভিষিক্ত হয়েছে। অত্যাচারের অবসান মানেই ইনসাফের আবির্ভাব। রাতের বিদায় মানেই দিনের উদয়। অত্যাচারী জাতির শক্তি যখন লোপ পায়, তখনই এক ন্যায়পরায়ণতার শাসন প্রতিষ্ঠিত হয়। কালের সাক্ষী হয়ে আছে ফেরাউনের স্বৈরশাসন। তার অত্যাচারমূলক শাসনের অবসান এক ন্যায়পরায়ণ সরকারের আবির্ভাবের পূর্বাভাস ছিল। তাই ফেরাউনের অনিবার্য ধ্বংসের সংবাদের সঙ্গে ন্যায়ের শাসন প্রতিষ্ঠার সুসংবাদও এসেছে পবিত্র কোরআনে। ফেরাউন কর্তৃক পৃথিবীতে ঔদ্ধত্য প্রকাশ, তার অধিবাসীদের পৃথক-পৃথক দলে বিভক্তকরণ ও তাদের এক শ্রেণিবিশেষকে অত্যন্ত দুর্বল করে রাখা ইত্যাদির ফলে কোরআনের ভাষায় সে পৃথিবীতে ‘অনর্থ সৃষ্টিকারী’ খেতাবে ভূষিত হয়েছে। আর যাদের সে দুর্বল করে রেখেছিল, আল্লাহতায়ালা তাঁদের প্রতি অনুগ্রহ করলেন, পৃথিবীর নেতৃত্ব তাঁদের হাতে এলো। সে দেশের ভূমি ও সম্পদের উত্তরাধিকারী তাদেরই বানানো হলো (সুরা কাসাস : ৪-৫)।

ফলে তারাই হলেন বড় বড় তখ্ত ও তাজের মালিক। তাদের রাজত্বই প্রতিষ্ঠিত হলো। একসময় ফেরাউন ও হামানরা যেসব ব্যাপারে ঠকিয়ে তাদের দুর্বল করে রাখত, পরে সেসব অবস্থা তাদের ভাগ্যেই দেখা দিল। এ ছিল ফেরাউনের রাজত্বে বিপ্লব সৃষ্টির কাহিনি। কিন্তু ভেবে দেখুন, এ ঘটনার নিমিত্তে কোরআন কী এক চিরন্তন খোদায়ী বিধানের সংবাদ বয়ে এনেছে। পবিত্র কোরআন বলছে, পৃথিবীটা যেন জাঁকজমক ও শক্তি প্রতিপত্তি দেখানোর কেন্দ্রস্থল। সেই সঙ্গে দুর্বলদের নিধনের যজ্ঞশালা। শক্তিশালী জাতিগুলো দুর্বল জাতিগুলোকে দাস বানিয়ে রাখে, তাদের ভিতর বিভেদ সৃষ্টি করে তাদের বিভিন্ন দল ও শ্রেণিতে ঐক্য প্রতিষ্ঠিত হতে দেয় না। কারণ তারা সংহত হয়ে গেলে আর দুর্বল থাকবে না। ঐক্যবদ্ধ শক্তি নিয়ে আন্দোলন গড়ে তুলবে এবং জালিমের তখ্ত উল্টে ফেলবে। এ নজিরই প্রতিষ্ঠা করেছিল মিসরের বনি ইসরাইলরা।

আবার এমনও হয়, যখন অত্যাচার ও অহংকার সীমা ছাড়িয়ে যায়। তখন পৃথিবীটা শক্তিশালীদের হাত থেকে ছিনিয়ে নিয়ে দুর্বলদের হাতে তুলে দেওয়া হয়। তখন যে মাটিতে দুর্বলের বলিদান করা হতো, সেখানে সবলদের নিধনযজ্ঞ গড়ে তোলা হয়। সেদিন ছোটকে বড় এবং বড়কে ছোট করে দেওয়া হয়। যারা দুর্বল, অসহায়, যারা শুধু কান্না, হাহাকার, মাতম তোলা ও গড়াগড়ি যাওয়ার লোক, তখন তাদের ওপরই আল্লাহর অনুগ্রহ বর্ষিত হয়। শক্তিবানদের দুর্বল করা হয়, সামর্থ্যবানদের করা হয় অসহায়। আনন্দ-উল্লাসকারীরা কান্নাকাটি করে, বিলাসীরা হয় মাতমকারী। আর লুণ্ঠকদের লুণ্ঠিত সামগ্রী সাজিয়ে গোটা পৃথিবীকে দেখানো হয়। পবিত্র কোরআনে এ কথাই বলা হয়েছে, ‘বলুন, হে আল্লাহ! সার্বভৌম শক্তির মালিক! আপনি যাকে চান ক্ষমতা দান করেন, আর যার থেকে চান ক্ষমতা কেড়ে নেন। যাকে ইচ্ছা সম্মান দান করেন এবং যাকে চান লাঞ্ছিত করেন। সমস্ত কল্যাণ আপনারই হাতে। নিশ্চয়ই আপনি সর্ববিষয়ে ক্ষমতাবান (সুরা আলে ইমরান-২৬)। আল্লাহ কাউকে রাজত্ব দিয়ে সম্মানিত করেন। আবার কাউকে করেন পরীক্ষা। যারা ন্যায় ইনসাফের সঙ্গে রাষ্ট্র পরিচালনা করে ক্ষমতা তাদের জন্য সম্মানের। আর যারা ক্ষমতাকে নিজের অর্জন মনে করে ইচ্ছাধীন অপপ্রয়োগ করে, ইতিহাস তাদের জন্য মহা সত্যের পরম শিক্ষা।

এমনটা মনে করার সুযোগ নেই, এই গদি আমার অধিকার। যখনই কোনো সরকার দমনপীড়নে বেপরোয়া হয়ে উঠবে, শাসনের নামে শোষণ শুরু করবে, প্রজাদের নৈতিক অধিকার হরণ করে তাদের তার হুকুমের দাস বানিয়ে রাখবে, তার পতন সুনিশ্চিত। আজ হোক কাল হোক, সে লাঞ্ছিত ও অপদস্থ হয়ে ক্ষমতার গদি ছেড়ে পালিয়ে জীবন বাঁচাতে বাধ্য হবে।

কোরআনের শিক্ষা মনে রাখবেন, ফেরাউন ইতিহাস থেকে হারিয়ে যায়নি। কেয়ামত পর্যন্ত আগত শাসকদের জুলুমের ভয়াবহ পরিণতির কথা সে মনে করিয়ে দেয় এবং তার মতো না হওয়ার অনুরোধ জানায়। এটা এমনই এক মহাসত্য বিষয়, যার মৃত্যু নেই।

কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো, ফেরাউনের এই উপদেশ কেউ গ্রহণ করে না। রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার পর সব শাসকই এ সত্যটা ভুলে যায়। ফলে তাদের পতনও হয় একই কারণে।

লেখক : ইসলামবিষয়ক গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
কুসিক : নামেই তালপুকুর...
কুসিক : নামেই তালপুকুর...
স্বাভাবিক মৃত্যুর নিশ্চয়তা চাই
স্বাভাবিক মৃত্যুর নিশ্চয়তা চাই
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’
বস্ত্র খাত হুমকিতে
বস্ত্র খাত হুমকিতে
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
সর্বশেষ খবর
শাকিবের সঙ্গে ‘সম্পর্ক’ নিয়ে রহস্যময় উত্তর মিষ্টি জান্নাতের
শাকিবের সঙ্গে ‘সম্পর্ক’ নিয়ে রহস্যময় উত্তর মিষ্টি জান্নাতের

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

লামা উপজেলার পর্যটনকেন্দ্র সব পর্যটকদের জন্য উন্মুক্ত
লামা উপজেলার পর্যটনকেন্দ্র সব পর্যটকদের জন্য উন্মুক্ত

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কায় সিরিজ জয় দলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ : নাফিস
শ্রীলঙ্কায় সিরিজ জয় দলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ : নাফিস

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কলাপাড়ায় ক্ষতিকারক সামাজিক রীতিনীতিকে চ্যালেঞ্জ জানাতে সম্প্রদায় বিষয়ক সংলাপ অনুষ্ঠিত
কলাপাড়ায় ক্ষতিকারক সামাজিক রীতিনীতিকে চ্যালেঞ্জ জানাতে সম্প্রদায় বিষয়ক সংলাপ অনুষ্ঠিত

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনে বৈদ্যুতিক গাড়ির বাজারে লাগাম টানতে সরকারের কড়াকড়ি
চীনে বৈদ্যুতিক গাড়ির বাজারে লাগাম টানতে সরকারের কড়াকড়ি

২০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আমতলীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে যক্ষ্মা প্রতিরোধে সচেতনতামূলক সভা
আমতলীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে যক্ষ্মা প্রতিরোধে সচেতনতামূলক সভা

২২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ইসরায়েলকে যুক্তরাষ্ট্রের ‘দড়িতে বাঁধা কুকুর’ আখ্যা খামেনির
ইসরায়েলকে যুক্তরাষ্ট্রের ‘দড়িতে বাঁধা কুকুর’ আখ্যা খামেনির

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহরের জন্য কাজ করা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে নাগরিক পদক দিচ্ছে ডিএনসিসি
শহরের জন্য কাজ করা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে নাগরিক পদক দিচ্ছে ডিএনসিসি

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাবির তিন কর্মকর্তাকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ
রাবির তিন কর্মকর্তাকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভবিষ্যতের শহর ‘দ্য লাইন’ নিয়ে পরিকল্পনা ছোট করছে সৌদি আরব
ভবিষ্যতের শহর ‘দ্য লাইন’ নিয়ে পরিকল্পনা ছোট করছে সৌদি আরব

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ময়মনসিংহের যে ভবনটি ভাঙা হচ্ছে তা সত্যজিৎ রায়ের পৈতৃক বাড়ি নয়: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
ময়মনসিংহের যে ভবনটি ভাঙা হচ্ছে তা সত্যজিৎ রায়ের পৈতৃক বাড়ি নয়: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে তলে তলে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : রিজভী
নির্বাচন নিয়ে তলে তলে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : রিজভী

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে ২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা খেলাফত মজলিসের
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে ২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা খেলাফত মজলিসের

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিরিয়ার জনগণ যুদ্ধকে ভয় পায় না, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি আল শারার
সিরিয়ার জনগণ যুদ্ধকে ভয় পায় না, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি আল শারার

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় যুবদলের বিক্ষোভ মিছিল
নওগাঁয় যুবদলের বিক্ষোভ মিছিল

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : দুলু
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : দুলু

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

সব উইন্ডোজ কম্পিউটারে এআই যুক্ত করার পথে মাইক্রোসফট
সব উইন্ডোজ কম্পিউটারে এআই যুক্ত করার পথে মাইক্রোসফট

৫০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রংপুরে যুবদলের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ
রংপুরে যুবদলের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠনের দুঃসাহস মোকাবেলা করতে হবে: গোলাম পরওয়ার
নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠনের দুঃসাহস মোকাবেলা করতে হবে: গোলাম পরওয়ার

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

শেরপুরে কিশোর গ্যাং প্রতিরোধে শুভসংঘের আলোচনা সভা
শেরপুরে কিশোর গ্যাং প্রতিরোধে শুভসংঘের আলোচনা সভা

৫৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কিশোরগঞ্জে হত্যা মামলায় ১৩ জনের যাবজ্জীবন
কিশোরগঞ্জে হত্যা মামলায় ১৩ জনের যাবজ্জীবন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে ট্রাক ও পুলিশ ভ্যানে বাসের ধাক্কা, নিহত ২
রংপুরে ট্রাক ও পুলিশ ভ্যানে বাসের ধাক্কা, নিহত ২

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁ জেলা যুবলীগের সভাপতি গ্রেফতার
নওগাঁ জেলা যুবলীগের সভাপতি গ্রেফতার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে অন্যায়কারীদের ছাড় দেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
গোপালগঞ্জে অন্যায়কারীদের ছাড় দেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাব-রেজিস্ট্রি অফিস ভূমি মন্ত্রণালয় গ্রহণে প্রস্তুত: ভূমি উপদেষ্টা
সাব-রেজিস্ট্রি অফিস ভূমি মন্ত্রণালয় গ্রহণে প্রস্তুত: ভূমি উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইস্তাম্বুলের মেয়র গ্রেফতার, ব্যাপক বিক্ষোভ
ইস্তাম্বুলের মেয়র গ্রেফতার, ব্যাপক বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের বন্যায় ফেনীতে দেড়শ কোটি টাকার ক্ষয়-ক্ষতি
এবারের বন্যায় ফেনীতে দেড়শ কোটি টাকার ক্ষয়-ক্ষতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগের ফাইনালে রংপুরের প্রতিপক্ষ গায়ানা
গ্লোবাল সুপার লিগের ফাইনালে রংপুরের প্রতিপক্ষ গায়ানা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশের খসড়া চূড়ান্ত অনুমোদন
মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশের খসড়া চূড়ান্ত অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে সহিংসতার ঘটনায় ৩ সদস্যের তদন্ত কমিটি
গোপালগঞ্জে সহিংসতার ঘটনায় ৩ সদস্যের তদন্ত কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
গোপালগঞ্জের সংঘর্ষ নিয়ে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং
গোপালগঞ্জের সংঘর্ষ নিয়ে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ ঘিরে সংঘর্ষে নিহত ৪
গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ ঘিরে সংঘর্ষে নিহত ৪

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়ার সেই ঘোষণা বাস্তবায়নের এখনই সময় : পিনাকী
খালেদা জিয়ার সেই ঘোষণা বাস্তবায়নের এখনই সময় : পিনাকী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্লকেড সরিয়ে নেওয়ার আহ্বান নাহিদের
ব্লকেড সরিয়ে নেওয়ার আহ্বান নাহিদের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দ্রুজ কারা, যাদের জন্য সিরিয়ায় হামলা করছে ইসরায়েল?
দ্রুজ কারা, যাদের জন্য সিরিয়ায় হামলা করছে ইসরায়েল?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম এনসিপির
গোপালগঞ্জে হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম এনসিপির

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাষ্ট্রের গোপন নথি প্রকাশ করায় এনবিআরের দ্বিতীয় সচিব সাময়িক বরখাস্ত
রাষ্ট্রের গোপন নথি প্রকাশ করায় এনবিআরের দ্বিতীয় সচিব সাময়িক বরখাস্ত

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে বর্বরতায় জড়িতদের শাস্তি পেতেই হবে: অন্তর্বর্তী সরকার
গোপালগঞ্জে বর্বরতায় জড়িতদের শাস্তি পেতেই হবে: অন্তর্বর্তী সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান বরখাস্ত
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্লোবাল সুপার লিগ: রূপকথা লিখে ফাইনালে রংপুর
গ্লোবাল সুপার লিগ: রূপকথা লিখে ফাইনালে রংপুর

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ভারতীয় নার্সকে ক্ষমা করবে না ভুক্তভোগী পরিবার
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ভারতীয় নার্সকে ক্ষমা করবে না ভুক্তভোগী পরিবার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে বৈজ্ঞানিক উপায়ে বংশগত রোগমুক্ত হলো শিশুরা!
যে বৈজ্ঞানিক উপায়ে বংশগত রোগমুক্ত হলো শিশুরা!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঙ্কানদের মাটিতে ইতিহাস গড়ে সিরিজ জয় টাইগারদের
লঙ্কানদের মাটিতে ইতিহাস গড়ে সিরিজ জয় টাইগারদের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে কারফিউ জারি
গোপালগঞ্জে কারফিউ জারি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার সারাদেশে জামায়াতের বিক্ষোভ
বৃহস্পতিবার সারাদেশে জামায়াতের বিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ভিডিও গোপালগঞ্জের দাবি করে পোস্ট করলেন জয়
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ভিডিও গোপালগঞ্জের দাবি করে পোস্ট করলেন জয়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভারত-চীন-ব্রাজিলকে কঠোর হুঁশিয়ারি ন্যাটোর
এবার ভারত-চীন-ব্রাজিলকে কঠোর হুঁশিয়ারি ন্যাটোর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার সংঘর্ষ ও ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৩০০, যুদ্ধবিরতির চেষ্টা
সিরিয়ার সংঘর্ষ ও ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৩০০, যুদ্ধবিরতির চেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিস্তায় ১২ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প বাস্তবায়নের পথে : পরিবেশ উপদেষ্টা
তিস্তায় ১২ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প বাস্তবায়নের পথে : পরিবেশ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জের হামলা নির্বাচন পেছানোর নতুন ষড়যন্ত্র কিনা প্রশ্ন ফারুকের
গোপালগঞ্জের হামলা নির্বাচন পেছানোর নতুন ষড়যন্ত্র কিনা প্রশ্ন ফারুকের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগ মোড় অবরোধ, যানচলাচল বন্ধ
শাহবাগ মোড় অবরোধ, যানচলাচল বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরিয়ায় টিভি ভবনে হামলা, দৌড়ে পালালেন উপস্থাপিকা
সিরিয়ায় টিভি ভবনে হামলা, দৌড়ে পালালেন উপস্থাপিকা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর ১৮ কোটি ১৬ লাখ টাকা অবরুদ্ধের আদেশ
মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর ১৮ কোটি ১৬ লাখ টাকা অবরুদ্ধের আদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির কর্মসূচিতে হামলার ঘটনায় অলি আহমদের নিন্দা
এনসিপির কর্মসূচিতে হামলার ঘটনায় অলি আহমদের নিন্দা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে চলছে ২২ ঘণ্টার কারফিউ
গোপালগঞ্জে চলছে ২২ ঘণ্টার কারফিউ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শাশুড়ি ও পুত্রবধূকে গলা কেটে হত্যা
বগুড়ায় শাশুড়ি ও পুত্রবধূকে গলা কেটে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৮০ বছর পর বসনিয়ার কুতাইসি মসজিদে নামাজ আদায়
৮০ বছর পর বসনিয়ার কুতাইসি মসজিদে নামাজ আদায়

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এনসিপির উপর হামলার প্রতিবাদে রাজধানীতে জামায়াতের বিক্ষোভ
এনসিপির উপর হামলার প্রতিবাদে রাজধানীতে জামায়াতের বিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ৫ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ৫ দিন ভারী বর্ষণের আভাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কড়া বার্তা দিলেন খামেনি
কড়া বার্তা দিলেন খামেনি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’

সম্পাদকীয়

কঠোর অবস্থানে এনবিআর
কঠোর অবস্থানে এনবিআর

পেছনের পৃষ্ঠা

রেকর্ড উৎপাদনের পরও ইলিশ রপ্তানিতে ধস
রেকর্ড উৎপাদনের পরও ইলিশ রপ্তানিতে ধস

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবার চেয়েও ভয়ংকর পুত্র পাপ্পা গাজী
বাবার চেয়েও ভয়ংকর পুত্র পাপ্পা গাজী

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

যেভাবে অশ্লীলতায় ডুবেছিল ঢাকাই ছবি
যেভাবে অশ্লীলতায় ডুবেছিল ঢাকাই ছবি

শোবিজ

১০ বিলিয়ন ডলার হাতাল বেপরোয়া প্রতারক চক্র
১০ বিলিয়ন ডলার হাতাল বেপরোয়া প্রতারক চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে বন্ধ সেই বাড়ি ভাঙার কাজ
অবশেষে বন্ধ সেই বাড়ি ভাঙার কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস মোল্লাহর বস্তিবাণিজ্য
ইলিয়াস মোল্লাহর বস্তিবাণিজ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে ফের বড় পদোন্নতি
প্রশাসনে ফের বড় পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যেখানে সংকট সেখানেই ভরসা সেনাবাহিনী
যেখানে সংকট সেখানেই ভরসা সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি করতে গিয়ে পুলিশ সদস্যের স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
চুরি করতে গিয়ে পুলিশ সদস্যের স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

স্কুলছাত্র ইনামুলের বিমান উড়ছে আকাশে!
স্কুলছাত্র ইনামুলের বিমান উড়ছে আকাশে!

নগর জীবন

ক্যাকটাস থেকে চন্দন সব মিলছে বৃক্ষমেলায়
ক্যাকটাস থেকে চন্দন সব মিলছে বৃক্ষমেলায়

রকমারি নগর পরিক্রমা

অদম্য লিতুনজিরার পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ
অদম্য লিতুনজিরার পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন পিছিয়ে দিতেই ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন পিছিয়ে দিতেই ষড়যন্ত্র চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়া কি টালিউডে নিষিদ্ধ হচ্ছেন?
জয়া কি টালিউডে নিষিদ্ধ হচ্ছেন?

শোবিজ

চার জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা
চার জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

এক রাতেই সব শেষ শবনমের
এক রাতেই সব শেষ শবনমের

শোবিজ

গণভবনে ১১১ কোটি টাকা ব্যয়ের পদ্ধতিতে টিআইবির উদ্বেগ
গণভবনে ১১১ কোটি টাকা ব্যয়ের পদ্ধতিতে টিআইবির উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা নেই সোহাগ হত্যায়
রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা নেই সোহাগ হত্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিদিন ২০০ টন বর্জ্য সামলাতে হিমশিম
প্রতিদিন ২০০ টন বর্জ্য সামলাতে হিমশিম

রকমারি নগর পরিক্রমা

লাথি মেরে বের করে দেওয়ার হুমকি জামায়াত নেতার
লাথি মেরে বের করে দেওয়ার হুমকি জামায়াত নেতার

পেছনের পৃষ্ঠা

কফিনমিছিল
কফিনমিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনা টহল টিমের তৎপরতায় ব্যাহত নৃশংস হত্যাকাণ্ড
সেনা টহল টিমের তৎপরতায় ব্যাহত নৃশংস হত্যাকাণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্বিগ্ন বিএনপি, অন্য দলগুলোরও নিন্দা
উদ্বিগ্ন বিএনপি, অন্য দলগুলোরও নিন্দা

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে ছয় মাসে ১৩০ খুন
চট্টগ্রামে ছয় মাসে ১৩০ খুন

নগর জীবন

থাকা-খাওয়ার খোঁটা দেওয়ায় ট্রিপল মার্ডার
থাকা-খাওয়ার খোঁটা দেওয়ায় ট্রিপল মার্ডার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ রূপ নেয় সরকার পতন আন্দোলনে
বিক্ষোভ রূপ নেয় সরকার পতন আন্দোলনে

প্রথম পৃষ্ঠা