শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত

মো. ইকবাল হোসেন চৌধুরী (জুয়েল)
প্রিন্ট ভার্সন
ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত

বাংলাদেশের আর্থিক খাত গত এক যুগে মোবাইল আর্থিক সেবার (এমএফএস) কারণে এক নতুন বাস্তবতায় প্রবেশ করেছে। বিকাশ, নগদ, রকেটসহ বিভিন্ন এমএফএস প্রতিষ্ঠান লাখ লাখ মানুষকে ডিজিটাল লেনদেনের স্বাদ দিয়েছে। কিন্তু এখানেই থেমে থাকা সম্ভব নয়। বিশ্ব এগোচ্ছে পূর্ণাঙ্গ ডিজিটাল ব্যাংকিং ব্যবস্থার দিকে, যেখানে গ্রাহকরা শুধু টাকা পাঠানো বা বিল পরিশোধ নয়, বরং আমানত রাখা, ঋণ গ্রহণ, আন্তর্জাতিক রেমিট্যান্স এবং বিনিয়োগের মতো সেবা মোবাইল ফোন থেকেই করতে পারেন। সেই প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশ ব্যাংক আবারও নতুন করে ডিজিটাল ব্যাংকের লাইসেন্স প্রদানের উদ্যোগ নিয়েছে।

নতুন লাইসেন্স নীতি ও মূলধনের শর্ত : ২০২৩ সালে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ ব্যাংক ডিজিটাল ব্যাংকের নীতিমালা প্রণয়ন করে। তখন ন্যূনতম পরিশোধিত মূলধন ছিল ১২৫ কোটি টাকা। তবে সম্প্রতি নতুন প্রজ্ঞাপনে সেই সীমা বাড়িয়ে করা হয়েছে ৩০০ কোটি টাকা। উদ্দেশ্য হলো আর্থিকভাবে সক্ষম প্রতিষ্ঠানগুলোকে এগিয়ে আনা এবং দুর্বল প্রতিষ্ঠানগুলোকে ছেঁটে ফেলা। প্রচলিত ব্যাংকের জন্য ন্যূনতম মূলধন যেখানে ৫০০ কোটি টাকা, সেখানে ডিজিটাল ব্যাংকের জন্য ৩০০ কোটি টাকার শর্ত মাঝামাঝি একটি অবস্থান তৈরি করেছে। এবারের উদ্যোগে আর্থিক সক্ষমতার পাশাপাশি প্রযুক্তিগত দক্ষতাকে অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে। কারণ শাখাবিহীন ও অ্যাপভিত্তিক ব্যাংক চালাতে শক্তিশালী প্রযুক্তি অবকাঠামো অপরিহার্য।

বিতর্কিত প্রথম ধাপ : প্রথমবার লাইসেন্স দেওয়ার প্রক্রিয়ায় ৫২টি প্রতিষ্ঠান আবেদন করেছিল। এর মধ্যে মাত্র দুটি প্রতিষ্ঠান এলওআই  (লেটার অব ইনটেন্ট) পায় এবং নগদ ডিজিটাল ব্যাংকের লাইসেন্স নানা অভিযোগে স্থগিত হয়। নিয়ন্ত্রক সংস্থা জানায়, রাজনৈতিক প্রভাব, আর্থিক অনিয়ম ও জালিয়াতির মতো গুরুতর অভিযোগ তাদের বিরুদ্ধে ছিল। অপরদিকে কড়ি ডিজিটাল ব্যাংক এখনো অনুমোদন পায়নি। এ প্রক্রিয়াকে ঘিরে ব্যাপক সমালোচনা ওঠে। বিশ্বব্যাংক গ্রুপের ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স করপোরেশন (আইএফসি) স্পষ্ট ভাষায় বলে, লাইসেন্স প্রদানের ক্ষেত্রে দুর্নীতি, রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ ও স্বচ্ছতার অভাব ছিল। তাদের রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়, এই প্রক্রিয়া উদ্ভাবনকে নিরুৎসাহিত করেছে এবং নতুন উদ্যোক্তাদের পথে বাধা তৈরি করেছে। ফলস্বরূপ, ডিজিটাল ব্যাংকিং যাত্রার প্রাথমিক ধাপেই আস্থার সংকট তৈরি হয়।

কেন ডিজিটাল ব্যাংক অপরিহার্য : বাংলাদেশে এখনো বিপুল জনগোষ্ঠী ব্যাংকিংসুবিধার বাইরে রয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, প্রাপ্তবয়স্ক জনসংখ্যার একটি বড় অংশের কোনো ব্যাংক হিসাব নেই। এর কারণ প্রচলিত ব্যাংকের শাখা ও জনবলভিত্তিক পরিচালন ব্যয় অনেক বেশি। বিশেষ করে প্রত্যন্ত ও দুর্গম গ্রামীণ এলাকায় ব্যাংক স্থাপন আর্থিকভাবে লাভজনক নয়।ডিজিটাল ব্যাংক এই সীমাবদ্ধতা কাটিয়ে উঠতে পারে। এগুলো; ২৪/৭ সেবা : গ্রাহকরা যে কোনো সময় মোবাইল অ্যাপ বা ওয়েবসাইট থেকে সব ধরনের ব্যাংকিং সেবা নিতে পারবে। অফিসবিহীন মডেল : কোনো শাখা বা উপশাখার প্রয়োজন নেই। ফলে ভৌগোলিক সীমাবদ্ধতা থাকবে না। ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের অর্থায়ন : ছোট ব্যবসায়ী বা স্টার্টআপ উদ্যোক্তারা সহজেই ক্ষুদ্র ঋণ পেতে পারবেন। প্রবাসী আয়ের সহজীকরণ : বিদেশ থেকে পাঠানো রেমিট্যান্স সরাসরি ডিজিটাল ব্যাংক অ্যাকাউন্টে জমা হবে। আর্থিক অন্তর্ভুক্তি : দরিদ্র ও ব্যাংকবহির্ভূত জনগোষ্ঠীও ব্যাংকিং সেবার আওতায় আসবে।

বৈশ্বিক অভিজ্ঞতা : ডিজিটাল ব্যাংক কোনো ভবিষ্যৎ কল্পনা নয়, এটি ইতোমধ্যেই বৈশ্বিকভাবে সফল একটি বাস্তবতা। বর্তমানে বিশ্বজুড়ে চার শতাধিক ডিজিটাল ব্যাংক সক্রিয় রয়েছে। রেভোলুট (যুক্তরাজ্য) : মাল্টি-কারেন্সি অ্যাকাউন্ট, আন্তর্জাতিক রেমিট্যান্স ও বিনিয়োগ সেবার কারণে ইউরোপজুড়ে জনপ্রিয়। এন২৬ (জার্মানি) : ব্যবহারবান্ধব মোবাইল অ্যাপ ও ফি-বিহীন অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে তরুণ প্রজন্মের কাছে বিশেষভাবে গ্রহণযোগ্য। নিউব্যাংক (ব্রাজিল) : ক্ষুদ্র ঋণ ও সাশ্রয়ী ক্রেডিট কার্ড সুবিধা দিয়ে কোটি মানুষের আস্থা অর্জন করেছে। ভারত ও পাকিস্তান : প্রতিবেশী দেশগুলো ইতোমধ্যেই ডিজিটাল ব্যাংক চালু করেছে এবং দ্রুত গ্রাহক অর্জন করছে। এই উদাহরণগুলো প্রমাণ করে যে উন্নত অবকাঠামো ও স্বচ্ছ নীতি থাকলে ডিজিটাল ব্যাংক কয়েক বছরের মধ্যেই কোটি গ্রাহককে সেবা দিতে সক্ষম হয়।

সম্ভাব্য চ্যালেঞ্জ : বাংলাদেশের জন্য ডিজিটাল ব্যাংক চালু করা যতটা সম্ভাবনাময়, ততটাই চ্যালেঞ্জপূর্ণ। স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা : প্রথম দফার অভিজ্ঞতা দেখিয়েছে, লাইসেন্সিংয়ে রাজনৈতিক প্রভাব ও দুর্নীতি বড় বাধা। দ্বিতীয় দফায় এ ভুল হলে আস্থা পুনরুদ্ধার করা কঠিন হবে। প্রযুক্তিগত নিরাপত্তা : সাইবার হামলা, জালিয়াতি ও অর্থ পাচারের ঝুঁকি থেকে গ্রাহককে সুরক্ষিত রাখতে উন্নত এনক্রিপশন, বায়োমেট্রিক যাচাইকরণ ও মাল্টি-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন বাধ্যতামূলক করতে হবে। গ্রাহক আস্থা : ব্যাংকিং খাতে গ্রাহকের আস্থা সবচেয়ে বড় সম্পদ। দ্রুত, নিরবচ্ছিন্ন ও স্বচ্ছ সেবা নিশ্চিত না করতে পারলে মানুষ ডিজিটাল ব্যাংকের দিকে ঝুঁকবে না। নিয়ন্ত্রক কাঠামো : নতুন করে পাস হওয়া ‘পরিশোধ ও নিষ্পত্তি ব্যবস্থা আইন, ২০২৪’ পুরোপুরি বাস্তবায়ন করা জরুরি। নীতিশূন্যতা থাকলে ডিজিটাল ব্যাংকের কার্যক্রম ব্যাহত হতে পারে। অবকাঠামোগত সীমাবদ্ধতা : এখনো গ্রামীণ এলাকায় ইন্টারনেট সংযোগ দুর্বল। ডিজিটাল ব্যাংক সফল করতে হলে সবার আগে শক্তিশালী আইসিটি অবকাঠামো নিশ্চিত করতে হবে।

নীতিনির্ধারকদের জন্য করণীয় : লাইসেন্স প্রদানে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করা। শক্তিশালী সাইবার নিরাপত্তাকাঠামো গড়ে তোলা। গ্রাহকের স্বার্থ রক্ষায় ফি ও চার্জ নিয়ন্ত্রণ করা। ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য বিশেষ প্রণোদনা প্যাকেজ চালু করা। পাঁচ বছরের মধ্যে আইপিও বাধ্যতামূলক করার শর্ত কার্যকরভাবে বাস্তবায়ন করা, যাতে ব্যাংকগুলো জনসাধারণের কাছে জবাবদিহি হয়। বাংলাদেশে প্রযুক্তি-সচেতন তরুণ প্রজন্ম, স্মার্টফোনের ব্যাপক ব্যবহার, ইন্টারনেট কভারেজ ও ক্রমবর্ধমান মোবাইল পেমেন্ট ইকোসিস্টেম ডিজিটাল ব্যাংকের জন্য অনুকূল পরিবেশ তৈরি করেছে। কিন্তু সফল হতে হলে নীতিনির্ধারকদের দৃঢ় পদক্ষেপ নিতে হবে। স্বচ্ছতা, প্রযুক্তিগত নিরাপত্তা ও গ্রাহক আস্থা নিশ্চিত করা গেলে ডিজিটাল ব্যাংক শুধু একটি ব্যাংকিং মডেল নয়, বরং টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত হয়ে উঠবে। বাংলাদেশের সামনে এখন সুযোগ ডিজিটাল ব্যাংকের মাধ্যমে বৈশ্বিক আর্থিক ব্যবস্থার সঙ্গে তাল মিলিয়ে এগিয়ে যাওয়ার। সঠিক পরিকল্পনা ও বাস্তবায়ন থাকলে এই উদ্যোগ লাখো মানুষের জীবনযাত্রায় ইতিবাচক পরিবর্তন আনবে এবং দেশকে প্রকৃত অর্থে ক্যাশলেস অর্থনীতির পথে নিয়ে যাবে।

 

লেখক : পরিচালক বেঙ্গল কমার্শিয়াল ব্যাংক, বেঙ্গল ইসলামী লাইফ ইনস্যুরেন্স ও কর্ণধার জেসিএক্স গ্রুপ

এই বিভাগের আরও খবর
আসমানি কিতাবে রসুল (সা.)-এর পূর্বাভাস
আসমানি কিতাবে রসুল (সা.)-এর পূর্বাভাস
কবর থেকে লাশ তুলে আগুন
কবর থেকে লাশ তুলে আগুন
পর্যটন
পর্যটন
ডাকসু নির্বাচন : ১৯৭২ থেকে ২০২৫
ডাকসু নির্বাচন : ১৯৭২ থেকে ২০২৫
মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার
মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার
দুর্নীতি কমেছে
দুর্নীতি কমেছে
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
রসুল (সা.)-এর দাওয়াত
রসুল (সা.)-এর দাওয়াত
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আমাদের করণীয়
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আমাদের করণীয়
বাক্‌স্বাধীনতা কারও দয়ার দান নয়
বাক্‌স্বাধীনতা কারও দয়ার দান নয়
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
দারিদ্র্য ভয়ংকর
দারিদ্র্য ভয়ংকর
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

এই মাত্র | পরবাস

ঢাকায় আজ নানা কর্মসূচি, কোথায় কী হচ্ছে?
ঢাকায় আজ নানা কর্মসূচি, কোথায় কী হচ্ছে?

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচনের দিন চক্রাকারে চলবে শাটল সার্ভিস
ডাকসু নির্বাচনের দিন চক্রাকারে চলবে শাটল সার্ভিস

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নারায়ণগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার ইভনকে কুপিয়ে হত্যা
নারায়ণগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার ইভনকে কুপিয়ে হত্যা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার সৈকতে গোসলে নেমে কলেজছাত্র নিখোঁজ
কক্সবাজার সৈকতে গোসলে নেমে কলেজছাত্র নিখোঁজ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ‘ব্যাপক’ ড্রোন হামলা চালালো ইয়েমেন
ইসরায়েলে ‘ব্যাপক’ ড্রোন হামলা চালালো ইয়েমেন

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন কুঁড়ির আবেদনের সময়সীমা বাড়ল
নতুন কুঁড়ির আবেদনের সময়সীমা বাড়ল

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

সারাদিন যেমন থাকবে আজকের আবহাওয়া
সারাদিন যেমন থাকবে আজকের আবহাওয়া

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

৪৫তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার সংশোধিত সময়সূচি প্রকাশ
৪৫তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার সংশোধিত সময়সূচি প্রকাশ

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজবাড়ীতে সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেলের ২ আরোহী নিহত
রাজবাড়ীতে সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেলের ২ আরোহী নিহত

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এলইডি স্ক্রিনে সরাসরি দেখানো হবে ডাকসুর ভোট গণনা
এলইডি স্ক্রিনে সরাসরি দেখানো হবে ডাকসুর ভোট গণনা

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পুতিনকে ‘তার চাওয়া পূরণ’ করে দিয়েছেন ট্রাম্প: জেলেনস্কি
পুতিনকে ‘তার চাওয়া পূরণ’ করে দিয়েছেন ট্রাম্প: জেলেনস্কি

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকে গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে ভোগান্তি কাম্য নয়
ব্যাংকে গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে ভোগান্তি কাম্য নয়

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আমাদের সব বিভেদের ওপরে উঠতে হবে
আমাদের সব বিভেদের ওপরে উঠতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আরও একটি বহুতল ভবন ধ্বংস, ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৬৫
গাজায় আরও একটি বহুতল ভবন ধ্বংস, ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৬৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিঙি বোট থেকে ৪৭ লাখ টাকার স্বর্ণসহ দুই পাচারকারী আটক
ডিঙি বোট থেকে ৪৭ লাখ টাকার স্বর্ণসহ দুই পাচারকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে ‘শেষবারের মতো সতর্ক’ করলেন ট্রাম্প
হামাসকে ‘শেষবারের মতো সতর্ক’ করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুর ভোটকেন্দ্রে মোবাইল-ব্যাগসহ যেসব জিনিস বহনে নিষেধাজ্ঞা
ডাকসুর ভোটকেন্দ্রে মোবাইল-ব্যাগসহ যেসব জিনিস বহনে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৬ সপ্তাহের জন্য মাঠের বাইরে দেম্বেলে
৬ সপ্তাহের জন্য মাঠের বাইরে দেম্বেলে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবীযুগে মদিনা রাষ্ট্রের অর্থনৈতিক রূপরেখা
নবীযুগে মদিনা রাষ্ট্রের অর্থনৈতিক রূপরেখা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ সেপ্টেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগদাদে উপজাতীয় সংঘর্ষে নিহত ৪ : স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
বাগদাদে উপজাতীয় সংঘর্ষে নিহত ৪ : স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে গাড়িতে ঢিল, যুবককে পিটিয়ে হত্যা
সিদ্ধিরগঞ্জে গাড়িতে ঢিল, যুবককে পিটিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিআরপি ও টিএমএসএস’র মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
সিআরপি ও টিএমএসএস’র মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রশিদপুরে ১০ বছরে ২৫ বিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস পাওয়ার আশা
রশিদপুরে ১০ বছরে ২৫ বিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস পাওয়ার আশা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উমর ভাইকে যেভাবে পেয়েছি
উমর ভাইকে যেভাবে পেয়েছি

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত
ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আফগানদের গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান
আফগানদের গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ব্লাড মুন’ দেখল দেশবাসী
‘ব্লাড মুন’ দেখল দেশবাসী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে কাগজের বাক্সে পাওয়া গেল নবজাতকের মরদেহ!
মুন্সিগঞ্জে কাগজের বাক্সে পাওয়া গেল নবজাতকের মরদেহ!

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছুটি কমানোর পরিকল্পনা সরকারের
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছুটি কমানোর পরিকল্পনা সরকারের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজ রিসোর্ট থেকে গ্রেফতার সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি শামসুদ্দোহা
নিজ রিসোর্ট থেকে গ্রেফতার সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি শামসুদ্দোহা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ আজ, দেখা যাবে কখন
পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ আজ, দেখা যাবে কখন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বাড়ি ভেঙে যদি দেশে শান্তি স্থাপিত হয়, আমি রাজি: কাদের সিদ্দিকী
আমার বাড়ি ভেঙে যদি দেশে শান্তি স্থাপিত হয়, আমি রাজি: কাদের সিদ্দিকী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্রার্থীদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্রার্থীদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মার্কিন বাণিজ্যে শুল্ক ছাড় পাচ্ছে মিত্র দেশগুলো, ট্রাম্পের নতুন আদেশ
মার্কিন বাণিজ্যে শুল্ক ছাড় পাচ্ছে মিত্র দেশগুলো, ট্রাম্পের নতুন আদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধেয়ে আসছে শক্তিশালী ঝড় 'কিকো', আঘাত হানবে যেদিকে
ধেয়ে আসছে শক্তিশালী ঝড় 'কিকো', আঘাত হানবে যেদিকে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাদশে ভর্তি শুরু: কোন কলেজে কত খরচ?
একাদশে ভর্তি শুরু: কোন কলেজে কত খরচ?

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম পাকিস্তানি নারী হিসেবে অনন্য কীর্তি শেহেরবানোর
প্রথম পাকিস্তানি নারী হিসেবে অনন্য কীর্তি শেহেরবানোর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে ১০ দফা দাবি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে ১০ দফা দাবি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোটারদের কাছে এজিএস প্রার্থী মায়েদের অনুরোধ
ভোটারদের কাছে এজিএস প্রার্থী মায়েদের অনুরোধ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘জমিদারের বংশ’ দাবি করে বক্তব্য দেওয়া চবির সেই কর্মকর্তাকে শোকজ
‘জমিদারের বংশ’ দাবি করে বক্তব্য দেওয়া চবির সেই কর্মকর্তাকে শোকজ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বেলজিয়ামের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস
বেলজিয়ামের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে স্ত্রীর গলাকাটা লাশ স্বামীর ঝুলন্ত মরদেহ, জীবিত উদ্ধার দুই শিশু
ঘরে স্ত্রীর গলাকাটা লাশ স্বামীর ঝুলন্ত মরদেহ, জীবিত উদ্ধার দুই শিশু

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বদরুদ্দীন উমর আর নেই
বদরুদ্দীন উমর আর নেই

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়া সফরে যাচ্ছেন ট্রাম্প, শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকের সম্ভাবনা
দক্ষিণ কোরিয়া সফরে যাচ্ছেন ট্রাম্প, শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকের সম্ভাবনা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ব্লাড মুন’ দেখল দেশবাসী
‘ব্লাড মুন’ দেখল দেশবাসী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
টাঙ্গাইলে কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুরাইন কবরস্থানে বদরুদ্দীন উমরের দাফন সোমবার
জুরাইন কবরস্থানে বদরুদ্দীন উমরের দাফন সোমবার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে বিদেশি পর্যটক থেকে আয় কমেছে বছরে এক কোটি ৩০ লাখ ডলার
বাংলাদেশে বিদেশি পর্যটক থেকে আয় কমেছে বছরে এক কোটি ৩০ লাখ ডলার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান ফিরলে ভোটের প্রচারের অর্ধেক কাজ হয়ে যাবে: সালাহউদ্দিন
তারেক রহমান ফিরলে ভোটের প্রচারের অর্ধেক কাজ হয়ে যাবে: সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের সাথে সব সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান খামেনির
ইসরায়েলের সাথে সব সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান খামেনির

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদত্যাগ করছেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী
পদত্যাগ করছেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর কোনো শক্তি নেই ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ঠেকাতে পারে: প্রেস সচিব
পৃথিবীর কোনো শক্তি নেই ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ঠেকাতে পারে: প্রেস সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুরিয়ারের মাধ্যমে ইতালি পাঠানো হচ্ছিল ভয়ঙ্কর মাদক ‘কিটামিন’
কুরিয়ারের মাধ্যমে ইতালি পাঠানো হচ্ছিল ভয়ঙ্কর মাদক ‘কিটামিন’

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রী ভোটারই হতে পারে গেমচেঞ্জার: উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রী ভোটারই হতে পারে গেমচেঞ্জার: উমামা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নুরাল পাগলার মাজারে পুলিশের ওপর হামলার মামলায় গ্রেফতার ৫
নুরাল পাগলার মাজারে পুলিশের ওপর হামলার মামলায় গ্রেফতার ৫

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশ নিশ্চিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
ডাকসু নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশ নিশ্চিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আরিয়ানের সেটে একসঙ্গে তিন খান! ভাইরাল ছবি ঘিরে জল্পনা
আরিয়ানের সেটে একসঙ্গে তিন খান! ভাইরাল ছবি ঘিরে জল্পনা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাহ্নবীকে নিয়ে ঠাট্টা করে বিপাকে পড়লেন সোনম
জাহ্নবীকে নিয়ে ঠাট্টা করে বিপাকে পড়লেন সোনম

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ত্রিমুখী লড়াইয়ের আভাস
ত্রিমুখী লড়াইয়ের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন্নি কেন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী হতে পারেননি
তিন্নি কেন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী হতে পারেননি

শোবিজ

মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার
মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার

সম্পাদকীয়

কওমি-তরিকতপন্থি দ্বন্দ্বের পেছনে আকিদাগত বিরোধ
কওমি-তরিকতপন্থি দ্বন্দ্বের পেছনে আকিদাগত বিরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শিরোপার স্বপ্নে আবুধাবিতে লিটনরা
শিরোপার স্বপ্নে আবুধাবিতে লিটনরা

মাঠে ময়দানে

সীমানা নিয়ে ক্ষোভ-বিক্ষোভ
সীমানা নিয়ে ক্ষোভ-বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্রয়েই স্বস্তি কাবরেরার
ড্রয়েই স্বস্তি কাবরেরার

মাঠে ময়দানে

কাঁচা মরিচবোঝাই ভারতীয় ট্রাকে পিস্তল গুলি, দুজন আটক
কাঁচা মরিচবোঝাই ভারতীয় ট্রাকে পিস্তল গুলি, দুজন আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগস্টে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছে ৫৪৬ জনকে
আগস্টে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছে ৫৪৬ জনকে

খবর

কলেজে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ছাত্রদল নেতার ওপর হামলা
কলেজে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ছাত্রদল নেতার ওপর হামলা

দেশগ্রাম

চাঁদাবাজিতেই আয় হাজার কোটি
চাঁদাবাজিতেই আয় হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

জেলা বিএনপির সম্মেলন আজ
জেলা বিএনপির সম্মেলন আজ

দেশগ্রাম

নিজ রিসোর্ট থেকে সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি গ্রেপ্তার
নিজ রিসোর্ট থেকে সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপির ছয় নেতা, জামায়াতের এক
ভোটের মাঠে বিএনপির ছয় নেতা, জামায়াতের এক

নগর জীবন

কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে ভাঙচুর
কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে ভাঙচুর

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে পৃথক সেনা অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে পৃথক সেনা অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

মৌসুমীর প্রেম
মৌসুমীর প্রেম

শোবিজ

শিগগিরই ফিরছেন তারেক রহমান
শিগগিরই ফিরছেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

বাসাইলে কাদের সিদ্দিকীর মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে ১৪৪ ধারা জারি
বাসাইলে কাদের সিদ্দিকীর মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে ১৪৪ ধারা জারি

নগর জীবন

৩৩ বছর পর মাটির গভীরে মিলল ডুবে যাওয়া কার্গো
৩৩ বছর পর মাটির গভীরে মিলল ডুবে যাওয়া কার্গো

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীপথে আলোর মিছিল
নদীপথে আলোর মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা দখল বন্ধে ইসরায়েলকে বাধ্য করুন
গাজা দখল বন্ধে ইসরায়েলকে বাধ্য করুন

পেছনের পৃষ্ঠা

২৮ বছর পর বিএনপির বিজয়ের স্বপ্ন : মনোনয়ন দৌড়ে তিনজন
২৮ বছর পর বিএনপির বিজয়ের স্বপ্ন : মনোনয়ন দৌড়ে তিনজন

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় হচ্ছে ‘যুদ্ধ মন্ত্রণালয়’
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় হচ্ছে ‘যুদ্ধ মন্ত্রণালয়’

পেছনের পৃষ্ঠা

রোনালদোর গোলের রেকর্ড
রোনালদোর গোলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

এশিয়ার সর্বকালের সেরা টি-২০ একাদশে সাকিব
এশিয়ার সর্বকালের সেরা টি-২০ একাদশে সাকিব

মাঠে ময়দানে

অর্থনীতি সম্প্রসারিত হলেও গতি মন্থর
অর্থনীতি সম্প্রসারিত হলেও গতি মন্থর

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসু একটি ‘মিনি পার্লামেন্ট’, জাতীয় নেতৃত্ব তৈরি হয়
ডাকসু একটি ‘মিনি পার্লামেন্ট’, জাতীয় নেতৃত্ব তৈরি হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

এক জীবনে অনেক কিছুই তো লেখা যায় না...
এক জীবনে অনেক কিছুই তো লেখা যায় না...

শোবিজ