শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত

মো. ইকবাল হোসেন চৌধুরী (জুয়েল)
প্রিন্ট ভার্সন
ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত

বাংলাদেশের আর্থিক খাত গত এক যুগে মোবাইল আর্থিক সেবার (এমএফএস) কারণে এক নতুন বাস্তবতায় প্রবেশ করেছে। বিকাশ, নগদ, রকেটসহ বিভিন্ন এমএফএস প্রতিষ্ঠান লাখ লাখ মানুষকে ডিজিটাল লেনদেনের স্বাদ দিয়েছে। কিন্তু এখানেই থেমে থাকা সম্ভব নয়। বিশ্ব এগোচ্ছে পূর্ণাঙ্গ ডিজিটাল ব্যাংকিং ব্যবস্থার দিকে, যেখানে গ্রাহকরা শুধু টাকা পাঠানো বা বিল পরিশোধ নয়, বরং আমানত রাখা, ঋণ গ্রহণ, আন্তর্জাতিক রেমিট্যান্স এবং বিনিয়োগের মতো সেবা মোবাইল ফোন থেকেই করতে পারেন। সেই প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশ ব্যাংক আবারও নতুন করে ডিজিটাল ব্যাংকের লাইসেন্স প্রদানের উদ্যোগ নিয়েছে।

নতুন লাইসেন্স নীতি ও মূলধনের শর্ত : ২০২৩ সালে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ ব্যাংক ডিজিটাল ব্যাংকের নীতিমালা প্রণয়ন করে। তখন ন্যূনতম পরিশোধিত মূলধন ছিল ১২৫ কোটি টাকা। তবে সম্প্রতি নতুন প্রজ্ঞাপনে সেই সীমা বাড়িয়ে করা হয়েছে ৩০০ কোটি টাকা। উদ্দেশ্য হলো আর্থিকভাবে সক্ষম প্রতিষ্ঠানগুলোকে এগিয়ে আনা এবং দুর্বল প্রতিষ্ঠানগুলোকে ছেঁটে ফেলা। প্রচলিত ব্যাংকের জন্য ন্যূনতম মূলধন যেখানে ৫০০ কোটি টাকা, সেখানে ডিজিটাল ব্যাংকের জন্য ৩০০ কোটি টাকার শর্ত মাঝামাঝি একটি অবস্থান তৈরি করেছে। এবারের উদ্যোগে আর্থিক সক্ষমতার পাশাপাশি প্রযুক্তিগত দক্ষতাকে অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে। কারণ শাখাবিহীন ও অ্যাপভিত্তিক ব্যাংক চালাতে শক্তিশালী প্রযুক্তি অবকাঠামো অপরিহার্য।

বিতর্কিত প্রথম ধাপ : প্রথমবার লাইসেন্স দেওয়ার প্রক্রিয়ায় ৫২টি প্রতিষ্ঠান আবেদন করেছিল। এর মধ্যে মাত্র দুটি প্রতিষ্ঠান এলওআই  (লেটার অব ইনটেন্ট) পায় এবং নগদ ডিজিটাল ব্যাংকের লাইসেন্স নানা অভিযোগে স্থগিত হয়। নিয়ন্ত্রক সংস্থা জানায়, রাজনৈতিক প্রভাব, আর্থিক অনিয়ম ও জালিয়াতির মতো গুরুতর অভিযোগ তাদের বিরুদ্ধে ছিল। অপরদিকে কড়ি ডিজিটাল ব্যাংক এখনো অনুমোদন পায়নি। এ প্রক্রিয়াকে ঘিরে ব্যাপক সমালোচনা ওঠে। বিশ্বব্যাংক গ্রুপের ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স করপোরেশন (আইএফসি) স্পষ্ট ভাষায় বলে, লাইসেন্স প্রদানের ক্ষেত্রে দুর্নীতি, রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ ও স্বচ্ছতার অভাব ছিল। তাদের রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়, এই প্রক্রিয়া উদ্ভাবনকে নিরুৎসাহিত করেছে এবং নতুন উদ্যোক্তাদের পথে বাধা তৈরি করেছে। ফলস্বরূপ, ডিজিটাল ব্যাংকিং যাত্রার প্রাথমিক ধাপেই আস্থার সংকট তৈরি হয়।

কেন ডিজিটাল ব্যাংক অপরিহার্য : বাংলাদেশে এখনো বিপুল জনগোষ্ঠী ব্যাংকিংসুবিধার বাইরে রয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, প্রাপ্তবয়স্ক জনসংখ্যার একটি বড় অংশের কোনো ব্যাংক হিসাব নেই। এর কারণ প্রচলিত ব্যাংকের শাখা ও জনবলভিত্তিক পরিচালন ব্যয় অনেক বেশি। বিশেষ করে প্রত্যন্ত ও দুর্গম গ্রামীণ এলাকায় ব্যাংক স্থাপন আর্থিকভাবে লাভজনক নয়।ডিজিটাল ব্যাংক এই সীমাবদ্ধতা কাটিয়ে উঠতে পারে। এগুলো; ২৪/৭ সেবা : গ্রাহকরা যে কোনো সময় মোবাইল অ্যাপ বা ওয়েবসাইট থেকে সব ধরনের ব্যাংকিং সেবা নিতে পারবে। অফিসবিহীন মডেল : কোনো শাখা বা উপশাখার প্রয়োজন নেই। ফলে ভৌগোলিক সীমাবদ্ধতা থাকবে না। ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের অর্থায়ন : ছোট ব্যবসায়ী বা স্টার্টআপ উদ্যোক্তারা সহজেই ক্ষুদ্র ঋণ পেতে পারবেন। প্রবাসী আয়ের সহজীকরণ : বিদেশ থেকে পাঠানো রেমিট্যান্স সরাসরি ডিজিটাল ব্যাংক অ্যাকাউন্টে জমা হবে। আর্থিক অন্তর্ভুক্তি : দরিদ্র ও ব্যাংকবহির্ভূত জনগোষ্ঠীও ব্যাংকিং সেবার আওতায় আসবে।

বৈশ্বিক অভিজ্ঞতা : ডিজিটাল ব্যাংক কোনো ভবিষ্যৎ কল্পনা নয়, এটি ইতোমধ্যেই বৈশ্বিকভাবে সফল একটি বাস্তবতা। বর্তমানে বিশ্বজুড়ে চার শতাধিক ডিজিটাল ব্যাংক সক্রিয় রয়েছে। রেভোলুট (যুক্তরাজ্য) : মাল্টি-কারেন্সি অ্যাকাউন্ট, আন্তর্জাতিক রেমিট্যান্স ও বিনিয়োগ সেবার কারণে ইউরোপজুড়ে জনপ্রিয়। এন২৬ (জার্মানি) : ব্যবহারবান্ধব মোবাইল অ্যাপ ও ফি-বিহীন অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে তরুণ প্রজন্মের কাছে বিশেষভাবে গ্রহণযোগ্য। নিউব্যাংক (ব্রাজিল) : ক্ষুদ্র ঋণ ও সাশ্রয়ী ক্রেডিট কার্ড সুবিধা দিয়ে কোটি মানুষের আস্থা অর্জন করেছে। ভারত ও পাকিস্তান : প্রতিবেশী দেশগুলো ইতোমধ্যেই ডিজিটাল ব্যাংক চালু করেছে এবং দ্রুত গ্রাহক অর্জন করছে। এই উদাহরণগুলো প্রমাণ করে যে উন্নত অবকাঠামো ও স্বচ্ছ নীতি থাকলে ডিজিটাল ব্যাংক কয়েক বছরের মধ্যেই কোটি গ্রাহককে সেবা দিতে সক্ষম হয়।

সম্ভাব্য চ্যালেঞ্জ : বাংলাদেশের জন্য ডিজিটাল ব্যাংক চালু করা যতটা সম্ভাবনাময়, ততটাই চ্যালেঞ্জপূর্ণ। স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা : প্রথম দফার অভিজ্ঞতা দেখিয়েছে, লাইসেন্সিংয়ে রাজনৈতিক প্রভাব ও দুর্নীতি বড় বাধা। দ্বিতীয় দফায় এ ভুল হলে আস্থা পুনরুদ্ধার করা কঠিন হবে। প্রযুক্তিগত নিরাপত্তা : সাইবার হামলা, জালিয়াতি ও অর্থ পাচারের ঝুঁকি থেকে গ্রাহককে সুরক্ষিত রাখতে উন্নত এনক্রিপশন, বায়োমেট্রিক যাচাইকরণ ও মাল্টি-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন বাধ্যতামূলক করতে হবে। গ্রাহক আস্থা : ব্যাংকিং খাতে গ্রাহকের আস্থা সবচেয়ে বড় সম্পদ। দ্রুত, নিরবচ্ছিন্ন ও স্বচ্ছ সেবা নিশ্চিত না করতে পারলে মানুষ ডিজিটাল ব্যাংকের দিকে ঝুঁকবে না। নিয়ন্ত্রক কাঠামো : নতুন করে পাস হওয়া ‘পরিশোধ ও নিষ্পত্তি ব্যবস্থা আইন, ২০২৪’ পুরোপুরি বাস্তবায়ন করা জরুরি। নীতিশূন্যতা থাকলে ডিজিটাল ব্যাংকের কার্যক্রম ব্যাহত হতে পারে। অবকাঠামোগত সীমাবদ্ধতা : এখনো গ্রামীণ এলাকায় ইন্টারনেট সংযোগ দুর্বল। ডিজিটাল ব্যাংক সফল করতে হলে সবার আগে শক্তিশালী আইসিটি অবকাঠামো নিশ্চিত করতে হবে।

নীতিনির্ধারকদের জন্য করণীয় : লাইসেন্স প্রদানে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করা। শক্তিশালী সাইবার নিরাপত্তাকাঠামো গড়ে তোলা। গ্রাহকের স্বার্থ রক্ষায় ফি ও চার্জ নিয়ন্ত্রণ করা। ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য বিশেষ প্রণোদনা প্যাকেজ চালু করা। পাঁচ বছরের মধ্যে আইপিও বাধ্যতামূলক করার শর্ত কার্যকরভাবে বাস্তবায়ন করা, যাতে ব্যাংকগুলো জনসাধারণের কাছে জবাবদিহি হয়। বাংলাদেশে প্রযুক্তি-সচেতন তরুণ প্রজন্ম, স্মার্টফোনের ব্যাপক ব্যবহার, ইন্টারনেট কভারেজ ও ক্রমবর্ধমান মোবাইল পেমেন্ট ইকোসিস্টেম ডিজিটাল ব্যাংকের জন্য অনুকূল পরিবেশ তৈরি করেছে। কিন্তু সফল হতে হলে নীতিনির্ধারকদের দৃঢ় পদক্ষেপ নিতে হবে। স্বচ্ছতা, প্রযুক্তিগত নিরাপত্তা ও গ্রাহক আস্থা নিশ্চিত করা গেলে ডিজিটাল ব্যাংক শুধু একটি ব্যাংকিং মডেল নয়, বরং টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত হয়ে উঠবে। বাংলাদেশের সামনে এখন সুযোগ ডিজিটাল ব্যাংকের মাধ্যমে বৈশ্বিক আর্থিক ব্যবস্থার সঙ্গে তাল মিলিয়ে এগিয়ে যাওয়ার। সঠিক পরিকল্পনা ও বাস্তবায়ন থাকলে এই উদ্যোগ লাখো মানুষের জীবনযাত্রায় ইতিবাচক পরিবর্তন আনবে এবং দেশকে প্রকৃত অর্থে ক্যাশলেস অর্থনীতির পথে নিয়ে যাবে।

 

লেখক : পরিচালক বেঙ্গল কমার্শিয়াল ব্যাংক, বেঙ্গল ইসলামী লাইফ ইনস্যুরেন্স ও কর্ণধার জেসিএক্স গ্রুপ

এই বিভাগের আরও খবর
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ব্যবসায় দুর্দিন
ব্যবসায় দুর্দিন
দেশবাসী কী চায়
দেশবাসী কী চায়
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত
ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় বিএনপির তিন কর্মী নিহত
বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় বিএনপির তিন কর্মী নিহত

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু
গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ
৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং
রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের
ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন
বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি
শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু
হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ
ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ৩ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ৩৫০ মিলিয়ন ডলার
নভেম্বরের ৩ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ৩৫০ মিলিয়ন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে যুবক খুন, গ্রেফতার ২
গাজীপুরে যুবক খুন, গ্রেফতার ২

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপিকে ‌‘শাপলা কলি’ দিয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি
এনসিপিকে ‌‘শাপলা কলি’ দিয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদকাসক্তি কেড়ে নিল শন উইলিয়ামসের ক্যারিয়ার
মাদকাসক্তি কেড়ে নিল শন উইলিয়ামসের ক্যারিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লিতে প্রতি ৭ জনের ১ জনের মৃত্যু বায়ুদূষণে: গবেষণা
দিল্লিতে প্রতি ৭ জনের ১ জনের মৃত্যু বায়ুদূষণে: গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিকে সেরা বলে বিনয়ী হতে চাই না : রোনালদো
মেসিকে সেরা বলে বিনয়ী হতে চাই না : রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দল যা-ই বলে, সরকার তা-ই করে : মির্জা আব্বাস
দুই দল যা-ই বলে, সরকার তা-ই করে : মির্জা আব্বাস

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমান বাংলাদেশকে এয়ারবাস কেনার প্রস্তাব চার ইউরোপীয় রাষ্ট্রদূতের
বিমান বাংলাদেশকে এয়ারবাস কেনার প্রস্তাব চার ইউরোপীয় রাষ্ট্রদূতের

৩ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান
গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাক আগ্রাসনের ‘মূল হোতা’ সাবেক মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্টের মৃত্যু
ইরাক আগ্রাসনের ‘মূল হোতা’ সাবেক মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্টের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তরিকুল ইসলাম ছিলেন দলের দুর্দিনের কাণ্ডারি: তৃপ্তি
তরিকুল ইসলাম ছিলেন দলের দুর্দিনের কাণ্ডারি: তৃপ্তি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রামপালে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ৩ আরোহী নিহত
রামপালে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ৩ আরোহী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০৮৩ সাল পর্যন্ত পৃথিবী সঙ্গী দুই চাঁদ!
২০৮৩ সাল পর্যন্ত পৃথিবী সঙ্গী দুই চাঁদ!

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ভিয়েতনামে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪০
ভিয়েতনামে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪০

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ
বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

১০ ঘণ্টা আগে | টক শো

মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ
মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী
খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান
এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই
কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি
জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার
যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্র তীরে শতাব্দী পুরনো জাহাজের ধ্বংসাবশেষের খোঁজ
সমুদ্র তীরে শতাব্দী পুরনো জাহাজের ধ্বংসাবশেষের খোঁজ

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুমি কি শাহরুখ খানকে চেনো? সুদানে আটক ভারতীয়কে বিদ্রোহীদের প্রশ্ন!
তুমি কি শাহরুখ খানকে চেনো? সুদানে আটক ভারতীয়কে বিদ্রোহীদের প্রশ্ন!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন
লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আলু এখন কৃষকের বোঝা
আলু এখন কৃষকের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী
আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা
বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা

ভোটের মাঠে

এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা
এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা

মাঠে ময়দানে

ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার
ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব
প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি
ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা
ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা

নগর জীবন

ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট
ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু
পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু

নগর জীবন

উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা
মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ
বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু
দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার
ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা
এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

দেশগ্রাম

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

দেশগ্রাম

নির্বাচন ঘিরে অর্থনৈতিক চাপ আরও বাড়বে
নির্বাচন ঘিরে অর্থনৈতিক চাপ আরও বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত
বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি
বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি

দেশগ্রাম

কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি
কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি

পূর্ব-পশ্চিম