শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৯ জুন, ২০২৫

শেষ রাতের সৌভাগ্যবান যারা

মাওলানা সেলিম হোসাইন আজাদী
প্রিন্ট ভার্সন
শেষ রাতের সৌভাগ্যবান যারা

তারায় মোড়ানো রাতের আকাশ। চাঁদের হাসি পৃথিবীর অলিগলিতে ছড়িয়ে পড়েছে। রাত বাড়ছে। হাজার বছরের পুরোনো রাত। একেক মানুষের কাছে রাত এসেছে ভিন্ন ভিন্ন উপলক্ষ্য হয়ে।  খুব অল্পসংখ্যক মানুষের রাত কাটে প্রভুর কদমে সেজদায় লুটিয়ে। জীবনের গুনাহ-খাতা মনে করে ক্ষমার আশায় প্রভুর কোলে ঝাঁপিয়ে পড়ার এ রাতগুলো সোনায় মোড়ানো কোনো সন্দেহ নেই। কেননা কোরআনে বিশ্বাসী বান্দার বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করতে এ বিশেষ সময়ে বিশেষ আমলটির কথা উদ্ধৃত করেছেন আল্লাহতায়ালা। সুরা আলে ইমরানের ১৭ নম্বর আয়াতের শেষ অংশে আল্লাহ বলেন, ‘মুসতাগফিরিনা বিল আসহার। অর্থাৎ তারা শেষ রাতের ক্ষমা প্রার্থণাকারী সৌভাগ্যবান বান্দা।’

আরবি ‘মুসতাগফিরুনা’ শব্দটি ‘মুসতাগফিরুন’ শব্দের বহুবচন। মুসতাগফিরুন ইসমে ফায়েলের সিগাহ। বাবে ইসতিফআল থেকে এসেছে। বহুবচনে অর্থ দাঁড়ায়  ক্ষমা প্রার্থনাকারীরা। একইভাবে আসহার শব্দটিও বহুবচন। একবচন হলো সাহরুন। বহুবচনে অর্থ দাঁড়ায় রাতের শেষ সময়গুলো। পবিত্র রমজান মাসে যে সময়ে আমরা সাহরি খাই এখানে সে সময়টাকেই আসহার বলে উল্লেখ করা হয়েছে। ভোরের আগের সময় হলো সাহর বা সাহরির সময়। ‘মুসতাগফিরিনা বিল আসহার’ অর্থ বিশ্বাসী বান্দারা রাতের শেষ প্রহরে ক্ষমাপ্রার্থনা করে।’

লেখার এ পর্যায়ে আল্লাহতায়ালা একটি চমৎকার চিন্তা কলবে ঢেলে দিয়েছেন। ভুলে যাওয়ার আগে বলে ফেলি। সুরা আলে ইমরানের ১৭ নম্বর আয়াতে আল্লাহতায়ালা মুমিনদের পাঁচটি বিশেষ বৈশিষ্ট্যের কথা উল্লেখ করেন। ‘তারা ধৈর্যশীল, সত্যবাদী, অনুগত, দানশীল ও রাতের শেষ প্রহরে ক্ষমাপ্রার্থনাকারী।’ আয়াতের অনুবাদটি আবার পড়ুন। মুমিন ধৈর্যশীল, সত্যবাদী, অনুগত, দানশীল ও শেষ রাতে ক্ষমাপ্রার্থনাকারী হবে। ৫ নম্বর বৈশিষ্ট্যটি মনোযোগ দিয়ে খেয়াল করুন। তারা শেষ রাতে ক্ষমাপ্রার্থনাকারী। সুবহানাল্লাহ। পৃথিবীর মানুষের বুকে দীর্ঘদিন পুষে রাখা একটি ভুল ভেঙে দিয়েছে এই একটি শব্দই। তারা শেষ রাতে ক্ষমা চায়। কেন ক্ষমা চায়? গুনাহর জন্য। কিসের গুনাহ? যারা ধৈর্যশীল, সত্যবাদী, অনুগত ও দানশীল তাদের কি কোনো গুনাহ থাকতে পারে? আমরা ভাবি মুমিন-মুত্তাকি-পরহেজগার মানেই নিষ্পাপ মাসুম হতে হবে। শুধু আমরা নই। পৃথিবীর সব ধর্মের মানুষই এমনটি ভেবে থাকে। তাদের ফাদার, ধর্মগুরুরা নিষ্পাপ হবেন। কিন্তু কোরআন বলছে ভিন্ন কথা। পরহেজগার হওয়ার জন্য নিষ্পাপ হওয়া জরুরি নয়। পাপ-পুণ্য মিলেই মানুষ। কোনো সম্মানিত ব্যক্তি বা আলেম যদি প্রবৃত্তির তাড়নায় কোনো গুনাহ করে ফেলেন, সেটা স্বাভাবিকভাবেই দেখতে হবে। এজন্য ‘ওভার রিয়েক্ট’ করা যাবে না। কারণ মুমিনের বৈশিষ্ট্যই হলো গুনাহ হয়ে গেলে সে ক্ষমা চেয়ে নেবে। মুত্তাকি হয়েছে বলে একেবারেই গুনাহ হবে না, এ ধারণা কোরআনবিরোধী। আরও একটি চিন্তার দুয়ার খুলে গিয়েছে। হয়তো ওপরে যা বললাম তা আয়াতের একটি ভাবার্থ। মুসলমানের সমাজে কাউকে গুনাহ করতে দেখলে অবাক হওয়ার কিছু নেই। তাকে নিয়ে কানাঘুষা করার সুযোগ নেই। বরং আরও বেশি দরদি হয়ে তাকে ক্ষমার নদীতে গোসল করার সুযোগ করে দেওয়াই সমাজের প্রতিটি মুসলমানের ইমানি দায়িত্ব। এর ফলে ওই গুনাহগার বান্দার প্রতি কুধারণা করে কিংবা তার গিবত করে যে গুনাহ হতো সেটা থেকে সবাই বেঁচে গেল। একইভাবে যে মুমিন ধৈর্যশীল, সত্যবাদী, অনুগত ও দানশীল স্বভাবতই তার মনে শয়তান জায়গা করে নিতে পারে ইবাদতের অহংকারের রূপ ধরে। যদি একটিবারও তার মনে হয়, আমার মতো খাঁটি মুমিন আর কেউ নেই, যারা পাপী তাদের চেয়ে আমি অনেক ভালো, ইবাদতের জোরে আমি জান্নাতে যাব, ব্যস, তার সব আমল তো বরবাদ হবেই, তার ইমানও ঝুঁকিতে পড়ে যাওয়ার সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে। এ কারণে আল্লাহ বলে দিয়েছেন, তারা যথেষ্ট পরহেজগার হওয়া সত্ত্বেও নিজেদের আমল নিয়ে কোনো অহংকার হয় না। বরং সব সময় ভয়ে তটস্থ থাকে কোথাও কোনো ভুল হয়ে গেল কি না। যে কারণে সারা দিন সত্য বলে, দানখয়রাত করে ও আল্লাহ আল্লাহ রসুলের অনুগত থেকেও রাতের শেষে ক্ষমার চাদরে নিজেকে পেঁচিয়ে নেওয়ার কাকুতিমিনতি করে।

শেষ রাতে ক্ষমাপ্রার্থনার ফলে বান্দা অহংকার থেকে মুক্ত থাকে। আর সমাজ মুক্ত থাকে গিবত-কুধারণার মতো কবিরা গুনাহ থেকে। একটি মাত্র শব্দ দিয়ে আল্লাহতায়ালা পরহেজগার বান্দাকেও বাঁচালেন, সমাজের সবাইকেও নিরাপদ রাখলেন। এই হলো কোরআনের শব্দভান্ডারের মোজেজা। প্রিয় পাঠক! ভুল মানুষই করে। সে ভুল নিয়ে বসে থাকলে চলে না। তাই আল্লাহ মানুষের জন্য ক্ষমার দুয়ার খুলে দিয়েছেন। শেষ রাতে ক্ষমার হাত বাড়িয়ে বান্দাকে ডাকতে থাকেন আল্লাহ।

আল্লাহর কাছে ক্ষমা চান। আর আপনার কাছে যারা ক্ষমা চায়, তাদেরও ক্ষমা করে দিন। হয়তো কোনো আমলের কারণে নয় অন্যকে ক্ষমা করার অসিলায় আল্লাহও আপনাকে ক্ষমা করে দেবেন। হে আল্লাহ! আমাদের সবাইকে আপনি ক্ষমা করে দিন। আমিন।

লেখক : প্রিন্সিপাল, সেইফ এডুকেশন ইনস্টিটিউট

এই বিভাগের আরও খবর
ভিন্নমত দমন
ভিন্নমত দমন
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
ইসলাম ভ্রাতৃত্ববোধের প্রতি গুরুত্ব দেয়
ইসলাম ভ্রাতৃত্ববোধের প্রতি গুরুত্ব দেয়
বরফের রাজ্য আলাস্কা
বরফের রাজ্য আলাস্কা
ড. ইউনূস এখন কী করবেন
ড. ইউনূস এখন কী করবেন
অবৈধ অস্ত্রের দাপট
অবৈধ অস্ত্রের দাপট
ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন
ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন
ইসলামের দৃষ্টিতে সমাজ সংস্কার
ইসলামের দৃষ্টিতে সমাজ সংস্কার
সিন্দাবাদের দৈত্য দেশের ঘাড়ে
সিন্দাবাদের দৈত্য দেশের ঘাড়ে
ক্যানসার চিকিৎসা
ক্যানসার চিকিৎসা
ভালো নেই অর্থনীতি
ভালো নেই অর্থনীতি
সর্বশেষ খবর
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ ভাতা বাড়ল ৫০ শতাংশ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ ভাতা বাড়ল ৫০ শতাংশ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

নাইজারে পাওয়া মঙ্গলের উল্কাপিণ্ড বিক্রিতে তদন্ত শুরু
নাইজারে পাওয়া মঙ্গলের উল্কাপিণ্ড বিক্রিতে তদন্ত শুরু

৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
রংপুরে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
শুক্রবার ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নীল নদ থেকে ফোরাত : আরব বিশ্বের জন্য হুমকি নেতানিয়াহুর যে সম্প্রসারণবাদী স্বপ্ন
নীল নদ থেকে ফোরাত : আরব বিশ্বের জন্য হুমকি নেতানিয়াহুর যে সম্প্রসারণবাদী স্বপ্ন

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডলফিন সংরক্ষণ ও গবেষণায় চবির শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
ডলফিন সংরক্ষণ ও গবেষণায় চবির শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

১৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফরিদপুরে বিএনপির কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত
ফরিদপুরে বিএনপির কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাইডেনের ছেলের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি ডলারের মামলার হুমকি মেলেনিয়া ট্রাম্পের
বাইডেনের ছেলের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি ডলারের মামলার হুমকি মেলেনিয়া ট্রাম্পের

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যুৎ ও গ্যাস সংকট পোশাক খাতের বড় চ্যালেঞ্জ : বিজিএমইএ সভাপতি
বিদ্যুৎ ও গ্যাস সংকট পোশাক খাতের বড় চ্যালেঞ্জ : বিজিএমইএ সভাপতি

৩১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র বাহিনী গঠন করছে পাকিস্তান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র বাহিনী গঠন করছে পাকিস্তান

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

আমদানি সহজ করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের মাস্টার সার্কুলার
আমদানি সহজ করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের মাস্টার সার্কুলার

৫১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ব্যর্থ হলে ভারতের ওপর আরও শুল্কের হুমকি আমেরিকার
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ব্যর্থ হলে ভারতের ওপর আরও শুল্কের হুমকি আমেরিকার

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার একদিনের রিমান্ডে
চাঁপাইনবাবগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার একদিনের রিমান্ডে

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে হেল্পার নিহত
রংপুরে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে হেল্পার নিহত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হিলি স্থলবন্দর ও শুল্ক স্টেশন পরিদর্শনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের ১২ সদস্যের প্রতিনিধি দল
হিলি স্থলবন্দর ও শুল্ক স্টেশন পরিদর্শনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের ১২ সদস্যের প্রতিনিধি দল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা সরকারের নজরদারির সরঞ্জাম ক্রয় খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
হাসিনা সরকারের নজরদারির সরঞ্জাম ক্রয় খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে নয়জনকে হত্যার ঘটনায় সাবেক ওসি দেলোয়ার গ্রেফতার
হবিগঞ্জে নয়জনকে হত্যার ঘটনায় সাবেক ওসি দেলোয়ার গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৮
নরসিংদীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৮

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে শিক্ষাবৃত্তি বিতরণ কর্মসূচি
নীলফামারীতে শিক্ষাবৃত্তি বিতরণ কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-চট্টগ্রাম-সিলেট ও এশিয়ান মহাসড়কে দিনভর তীব্র যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম-সিলেট ও এশিয়ান মহাসড়কে দিনভর তীব্র যানজট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোনাইমুড়ী উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতির মৃত্যু
সোনাইমুড়ী উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে অবৈধ পলিথিন জব্দ
শরীয়তপুরে অবৈধ পলিথিন জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় দেয়াল ধসে তিন শ্রমিকের মৃত্যু, আহত ২
নেত্রকোনায় দেয়াল ধসে তিন শ্রমিকের মৃত্যু, আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকসু নির্বাচন : ৩ দফা দাবিতে অনশন কর্মসূচি
রাকসু নির্বাচন : ৩ দফা দাবিতে অনশন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে বিনামূল্যে লাইসেন্স পেলো দেড় হাজার ভ্যানচালক
কুমারখালীতে বিনামূল্যে লাইসেন্স পেলো দেড় হাজার ভ্যানচালক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে বাণিজ্য ঘাটতির রেকর্ড, ভীষণ চাপে অর্থনীতি
ভারতে বাণিজ্য ঘাটতির রেকর্ড, ভীষণ চাপে অর্থনীতি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পারমাণবিক হুমকির পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় ভারতের হুঁশিয়ারি
পাকিস্তানের পারমাণবিক হুমকির পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় ভারতের হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যমুনার পানি বিপৎসীমার পথে, বগুড়ায় বন্যার শঙ্কা
যমুনার পানি বিপৎসীমার পথে, বগুড়ায় বন্যার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!
পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো
প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর
সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদাপাথর লুটের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর গ্রেফতার
সাদাপাথর লুটের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?
ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার
টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম
সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী
৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে মোদির ওপর নাখোশ ট্রাম্প, জানালেন ভারতীয় কূটনীতিক
যে কারণে মোদির ওপর নাখোশ ট্রাম্প, জানালেন ভারতীয় কূটনীতিক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহেই সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা: ইসি সচিব
আগামী সপ্তাহেই সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা: ইসি সচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক তিন গভর্নর ও ছয় ডেপুটি গভর্নরের ব্যাংক হিসাব তলব
সাবেক তিন গভর্নর ও ছয় ডেপুটি গভর্নরের ব্যাংক হিসাব তলব

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম
প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বাগদান সারলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন, পাত্রী কে
বাগদান সারলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন, পাত্রী কে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাঁদাবাজির ঘটনায় কোনো উপদেষ্টা জড়িত কিনা, স্পষ্ট করা দরকার : সালাহউদ্দিন
চাঁদাবাজির ঘটনায় কোনো উপদেষ্টা জড়িত কিনা, স্পষ্ট করা দরকার : সালাহউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা দিল নরওয়ে
এবার নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা দিল নরওয়ে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জম্মুতে জব্দ অক্ষয় কুমারের গাড়ি
জম্মুতে জব্দ অক্ষয় কুমারের গাড়ি

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ আগস্ট)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, ১৫ কারখানা ছুটি ঘোষণা
আশুলিয়ায় শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, ১৫ কারখানা ছুটি ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ
এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা
মালয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে আলাস্কা সম্মেলনের আগে ফোনে পুতিন-কিমের ফোনালাপ
ট্রাম্পের সঙ্গে আলাস্কা সম্মেলনের আগে ফোনে পুতিন-কিমের ফোনালাপ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাদা পাথর লুটের ঘটনায় করা রিটের শুনানি রবিবার
সাদা পাথর লুটের ঘটনায় করা রিটের শুনানি রবিবার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
৪ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেকটি ১/১১-এর ক্ষেত্র তৈরি করবেন না : জামায়াতের নায়েবে আমির
আরেকটি ১/১১-এর ক্ষেত্র তৈরি করবেন না : জামায়াতের নায়েবে আমির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাইলস্টোন ট্রাজেডি: শিক্ষিকা মাহফুজাও মারা গেছেন
মাইলস্টোন ট্রাজেডি: শিক্ষিকা মাহফুজাও মারা গেছেন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটন শহরের বিষফোঁড়া এখন রোহিঙ্গা কিশোর গ্যাং
পর্যটন শহরের বিষফোঁড়া এখন রোহিঙ্গা কিশোর গ্যাং

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ড. ইউনূস এখন কী করবেন
ড. ইউনূস এখন কী করবেন

সম্পাদকীয়

পুলিশের পোশাকে লোকদের হিন্দিতে কথা বলতে শুনি
পুলিশের পোশাকে লোকদের হিন্দিতে কথা বলতে শুনি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশ গেল কই?
ইলিশ গেল কই?

পেছনের পৃষ্ঠা

লাপাত্তা সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া
লাপাত্তা সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ বাজারে আগুন
হঠাৎ বাজারে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ
লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী
আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মুনতাহার পাশে তারেক রহমান
মুনতাহার পাশে তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন
গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে প্রার্থীর ছড়াছড়ি মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপিতে প্রার্থীর ছড়াছড়ি মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

আকবরের দেশত্যাগের গুঞ্জন, আতঙ্কিত রায়হানের মা
আকবরের দেশত্যাগের গুঞ্জন, আতঙ্কিত রায়হানের মা

পেছনের পৃষ্ঠা

কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল
কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রচার-প্রচারণায় বিএনপি জামায়াতের ছয় নেতা
প্রচার-প্রচারণায় বিএনপি জামায়াতের ছয় নেতা

নগর জীবন

গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে
গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে ফের ১/১১ সৃষ্টি হবে
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে ফের ১/১১ সৃষ্টি হবে

নগর জীবন

জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা তলাচ্ছে বিস্তীর্ণ এলাকা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা তলাচ্ছে বিস্তীর্ণ এলাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা
কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা

দেশগ্রাম

প্রভার প্রবাস জীবন
প্রভার প্রবাস জীবন

শোবিজ

দুই শিশুকে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান
দুই শিশুকে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান

নগর জীবন

খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি
খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম
সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন
উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা
শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা

নগর জীবন

চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

খবর

গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের
গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

পেছনের পৃষ্ঠা