শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৪ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০০:৫১, বৃহস্পতিবার, ১৪ আগস্ট, ২০২৫

আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী

সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণার দুই সপ্তাহের মধ্যেই নির্বাচন নিয়ে নানানরকম অনিশ্চয়তা এবং ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ‘নির্বাচন বানচালের জন্য একটি মহল ষড়যন্ত্র করছে।’ কারা সে ষড়যন্ত্র করছে সেই বিতর্কে না গিয়েও বলা যায়, একটি মহল গণতন্ত্র উত্তরণকে বিলম্বিত করতে সরব হয়েছে। তবে এ অনিশ্চয়তার মধ্যেও সবচেয়ে আশার কথা হলো- নির্বাচন কমিশন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে ফেলেছে। নির্বাচন সংক্রান্ত আইন গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ বা আরপিওর যে সংশোধনী প্রস্তাব নির্বাচন কমিশন করেছে, তা অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের পক্ষে একটি বড় উদ্যোগ। সাধারণ ভোটাররা উৎসাহিত হয়েছে। নির্বাচনসংক্রান্ত এ সংশোধনীতে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সংজ্ঞায় সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীকে যুক্ত করার প্রস্তাব করেছে নির্বাচন কমিশন। আইনে এটি যুক্ত হলে তিন বাহিনীকে নির্বাচনি দায়িত্ব দিতে আলাদা কোনো আদেশের প্রয়োজন হবে না। এ ছাড়া সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা পুলিশের মতো ভোট কেন্দ্রের দায়িত্ব পালন করতে পারবেন এবং বিনা পরোয়ানায় গ্রেপ্তারের ক্ষমতা পাবেন। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য আমি মনে করি এটি অত্যন্ত একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। এ পদক্ষেপের ফলে একটি অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যাপারে যে সংশয় তা কিছুটা হলেও দূর হবে। নির্বাচনের আগেই অনেকে নানারকম কথাবার্তা বলে রাজনৈতিক পরিস্থিতিকেই উত্তপ্ত করতে চাইছেন। গত মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) জাতীয় যুব দিবস উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে সাবেক উপদেষ্টা এবং এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম আরেকটি ‘এক-এগারো’র শঙ্কার কথা নতুনভাবে বলেছেন। এনসিপির পক্ষ থেকে ইদানীং প্রায়ই এক-এগারোর কথা উচ্চারণ করা হয়। কেন, কোন প্রেক্ষাপটে তারা এটি বলেন সেটি আলোচনার দাবি রাখে। নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আমরা নির্বাচন চাই। নির্বাচন ও ভোটাধিকারের জন্য আমাদের লড়াই ছিল। কিন্তু আমরা এও বলেছি পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশকে যেতে হবে। বাংলাদেশে এ মুহূর্তে সবচেয়ে বড় সংকট হচ্ছে স্থিতিশীলতা এবং জাতীয় ঐক্য ধরে রাখা। যদি রাজনৈতিক দলগুলো নিজেদের মধ্যে জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে না পারে, দেশের স্থিতিশীলতা নিশ্চিতে নিজেদের মধ্যে ছাড় দেওয়ার মানসিকতা তৈরি না হয়, তাহলে আরেকটা এক-এগারো আসবে। কারণ আমরা ইতিহাসে এটাই দেখেছি।’ নাহিদ ইসলামের এ বক্তব্যটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণার পর কেন তিনি এমনটি বললেন? একদিকে তিনি বললেন, রাজনৈতিক দলগুলোকে ছাড় দিতে হবে। এটি সঠিক। সম্প্রতি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানও রাজনৈতিক সৌহার্দের ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘ আমাদের মুখ দেখাদেখি যেন বন্ধ না হয়। মত ও পথের পার্থক্যের পর এই সম্প্রীতি জরুরি। এই ছাড় দেওয়ার মানসিকতা, সৌজন্যতা এবং পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ যদি সব রাজনৈতিক দলের মধ্যে থাকে, তাহলে কখনোই এক- এগারো আসবে না। তবে নাহিদ ইসলামের ওই অনুষ্ঠানের বক্তব্যই স্ববিরোধী। তিনি যেমন বলেছেন ছাড় দিতে হবে, তেমনি এর বিপরীত কথাও তিনি ওই একই অনুষ্ঠানে বলেছেন। তিনি বলেছেন, ‘গত এক বছর ছাড় দিয়েছি, জুলাই ঘোষণাপত্রে ছাড় দিয়েছি। জুলাই সনদে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। ১ শতাংশ ছাড়ও জুলাই সনদে দেওয়া হবে না।’ অর্থাৎ একদিকে যেন তিনি বলছেন রাজনৈতিক দলগুলোকে সবাইকে ছাড় দিতে হবে। অন্যদিকে তিনি আবার বলছেন, ছাড় দেওয়া হবে না। এরকম অনমনীয় অবস্থান কখনোই একটি সুস্থ রাজনৈতিক পরিবেশের জন্য ইতিবাচক নয়। এরকম পরিস্থিতিই একটি এক-এগারো আনার ক্ষেত্রে ভূমিকা পালন করে বলে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করেন। আমরা বিশ্বাস করি নাহিদ ইসলাম জুলাই বিপ্লবের একজন অগ্রণী সৈনিক, অন্যতম নেতা। তিনি এ রাজনৈতিক ঐক্য ধরে রাখার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবেন।

এ কথা অস্বীকার করার উপায় নেই বর্তমানে যে অনিশ্চয়তা, অস্থিতিশীলতা সেখান থেকে উত্তরণের একটাই পথ, তা হলো গণতন্ত্র, একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন। নির্বাচন না হলে এক-এগারো আসবে। তাহলে কি নির্বাচন বানচাল করতে চায় কোনো কোনো মহল? নাহিদ ইসলাম এবং আরও বিভিন্ন মহল থেকে যে এক-এগারোর শঙ্কার কথা বলা হচ্ছে, সেই শঙ্কার বাস্তব ভিত্তি কতটুকু? এ কথা ঠিক যতক্ষণ পর্যন্ত অন্তর্বর্তী সরকার নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করেনি ততক্ষণ পর্যন্ত একটি শঙ্কা ছিল। কিন্তু আমি মনে করি নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণার পর আরেকটি এক-এগারো নিয়ে সংশয় অনেকটাই কেটে গেছে।

এক-এগারো নিয়ে শঙ্কাহীন থাকার আরও একটি কারণ আছে। ২০০৭ সালে এক-এগারো সরকারের ক্ষমতায় আসার ক্ষেত্রে অন্যতম সহায়ক শক্তি ছিল বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী। সশস্ত্র বাহিনীর সমর্থনেই ড. ফখরুদ্দীন আহমদের নেতৃত্বে অনির্বাচিত একটি সরকার ক্ষমতা দখল করেছিল। কিন্তু এবার সশস্ত্র বাহিনী মোটেও সে পথে যাচ্ছে না। বরং সশস্ত্র বাহিনী নির্বাচন, গণতন্ত্রের পক্ষে অতন্ত্র প্রহরীর মতো দাঁড়িয়ে আছে। গত বছরের জুলাই থেকে সংবিধান, গণতন্ত্র এবং আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় সশস্ত্র বাহিনীর ভূমিকা নিঃসন্দেহে প্রশংসার দাবি রাখে।

আমাদের নিশ্চয়ই মনে আছে, ৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের পর সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান ক্ষমতা গ্রহণ করেননি। সেই সময় তিনি চাইলেই ক্ষমতা গ্রহণ করতে পারতেন, সামরিক শাসন জারি করতে পারতেন। কিন্তু তিনি সে পথে না গিয়ে বরং দেশে একটি সাংবিধানিক ধারাবাহিকতা অক্ষুণ্ন রাখার পক্ষে কাজ করেছেন। এখান থেকেই স্পষ্ট হয়েছিল, সেনাবাহিনী আরেকটি এক-এগারো চায়নি। এ সময় নানা প্রতিকূলতা এবং প্রতিবন্ধকতার মধ্যে বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী ধৈর্য, সংযম এবং দৃঢ়তার পরিচয় দিয়েছে তা আমাদের নিশ্চয়ই মনে আছে। সেনাবাহিনীর প্রধান বারবার দেড় বছরের মধ্যে নির্বাচনের কথা বলেছিলেন। আমরা যদি হিসাব করে দেখি, তাহলে এ সরকারের দেড় বছর মেয়াদপূর্তি হচ্ছে ফেব্রুয়ারিতে। সেক্ষেত্রে সশস্ত্র বাহিনীর আকাঙ্ক্ষা এবং অভিপ্রায় অনুযায়ী দেড় বছরের মধ্যেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। যেখানে রাজনৈতিক দলগুলো নির্বাচন পেছানো এবং বিভিন্ন রকম দাবিদাওয়া এনে নির্বাচন বিলম্বিত করতে চেয়েছিল, সেখানে সশস্ত্র বাহিনী বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক অভিযাত্রাকে গন্তব্যে নেওয়ার আন্তরিক অভিপ্রায় আমাদের জন্য একটি বড় ইতিবাচক দিক।

আমাদের সশস্ত্র বাহিনী গণতন্ত্র চাচ্ছে। তারা আরেকটি এক-এগারোর হিস্সা হতে চায় না। গত এক বছরে বাংলাদেশের বাস্তব অবস্থা যদি নির্মোহভাবে বিশ্লেষণ করা যায়, তাহলে দেখা যাবে যে সশস্ত্র বাহিনী বাংলাদেশকে আগলে রেখেছে। বিপ্লবোত্তর বাংলাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি, অর্থনীতি, আর্থসামাজিক পরিস্থিতির একটা বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির সশস্ত্র বাহিনী একমাত্র আশার আলো। ৫ আগস্টের পর একটা লম্বা সময় পর্যন্ত পুলিশ কোনো কাজ করেনি। এ সময় সশস্ত্র বাহিনী জনগণের জানমালের নিরাপত্তার হেফাজত করেছে। এ সময় বেশ কিছু অনভিপ্রেত ঘটনা ঘটেছে, দুর্ঘটনা ঘটেছে। কিন্তু সশস্ত্র বাহিনীর উপস্থিতির কারণে কোনো কিছু সীমার বাইরে যায়নি। বরং সশস্ত্র বাহিনী সব সময় চেষ্টা করেছে ঠান্ডা মাথায় বলপ্রয়োগ না করে মানুষকে শান্ত করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে।

এখনো পুলিশ বাহিনী নিষ্ক্রিয়। মানুষের আস্থার ভরসাস্থল হলো সশস্ত্র বাহিনী। বিভিন্ন স্থানে সশস্ত্র বাহিনী যেভাবে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেছে, তাতে এটুকু বলা যায় সশস্ত্র বাহিনী মাঠে আছে এজন্যই আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এখন পর্যন্ত সহনশীল। মানুষ অন্তত ঘর থেকে বেরোতে পারছে, কর্মস্থলে যেতে পারছে। সাধারণ জনগণের অন্তত একটি ভরসাস্থল আছে।

৫ আগস্টের পর অর্থনীতিতে একটি বড় সংকট চলছে। যাকে-তাকে ফ্যাসিবাদের ‘দোসর’ হিসেবে ট্যাগ দিয়ে কলকারখানায় আগুন লাগানো, চাঁদাবাজি, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান দখলের মতো ঘটনাগুলো শুরু হয়। এ ক্ষেত্রেও সশস্ত্র বাহিনী গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন। সশস্ত্র বাহিনীর সক্রিয় উপস্থিতির কারণে বিভিন্ন স্থানে চাঁদাবাজ, ছিনতাইকারী এবং মবকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা সম্ভব হয়েছে। সশস্ত্র বাহিনী যদি না থাকত তাহলে এ ধরনের ঘটনাগুলো কী ভয়াবহ রূপ নিত তা ভাবলেও শিউরে উঠতে হয়। ৫ আগস্টের পর চাইলেই সশস্ত্র বাহিনী সহজে ক্ষমতা গ্রহণ করতে পারত, কিন্তু সেই ক্রান্তিকালে ক্ষমতা গ্রহণ না করে সাংবিধানিক ধারা অক্ষুণ্ন রাখার চেষ্টা করেছে। আমরা যদি আরেকটু পেছনে ফিরে দেখি তাহলে দেখব বাংলাদেশে স্বৈরশাসনের পতনেও সশস্ত্র বাহিনীর ভূমিকা ছিল সবচেয়ে গৌরবোজ্জ্বল। সেই ইতিহাস আমরা অনেকেই স্মরণ করি না। গত বছরের জুলাই মাসে সেনাপ্রধান ওয়াকার-উজ-জামান আন্দোলনকারীদের ওপর বলপ্রয়োগ না করার জন্য সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেন। মূলত এ সিদ্ধান্ত ছিল আন্দোলনের টার্নিং পয়েন্ট। এখান থেকেই আন্দোলন নতুন পথে মোড় নেয়। এ কথা নিঃসন্দেহে বলা যায় যে, জুলাই বিপ্লবকে সফল করার ক্ষেত্রে নেপথ্যে ভূমিকা রেখেছিল আমাদের সশস্ত্র বাহিনী। শুধু তাই নয়, ৫ আগস্টের পর কী ধরনের সরকার হবে, সেটির জন্য ক্যান্টনমেন্টে সব রাজনৈতিক দলকে নিয়ে গিয়ে বৈঠক করা এবং নতুন সরকার গঠন প্রক্রিয়া করার ক্ষেত্রে সেনাবাহিনীর ভূমিকা ছিল অতুলনীয় এবং গৌরবোজ্জ্বল। সেনাপ্রধান তখন নিরলসভাবে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের সব দায়িত্ব পালন করেন নিষ্ঠার সঙ্গে।

আমরা আশা করি, আরপিও সংশোধনের ফলে সশস্ত্র বাহিনীর যে ক্ষমতা বৃদ্ধি করা হয়েছে এবং তাদের আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সংজ্ঞাভুক্ত করা হয়েছে, এর ফলে নির্বাচন ঘিরে যে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি বা মব সন্ত্রাস, পেশিশক্তির প্রয়োগ ইত্যাদি বন্ধ হবে। বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী গত এক বছরের কর্মকাণ্ড দিয়ে প্রমাণ করেছে তারা আরেকটি এক-এগারো চায় না। তারা একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে একটি গণতান্ত্রিক সরকারকে ক্ষমতায় দেখতে চায় এবং ব্যারাকে ফিরে যেতে চায়। এজন্যই রাজনৈতিক দলগুলোকে এখন দায়িত্বশীল আচরণ করতে হবে। গণতন্ত্রের উত্তরণের পথে বিভক্তি, হানাহানি নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য। এ ঐক্যই গণতন্ত্রের শক্তি। এক-এগারোর আতঙ্কে না ভুগে গণতন্ত্র উত্তরণের জন্য নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে সবাইকে সম্মিলিতভাবে। মনে রাখতে হবে সশস্ত্র বাহিনীর ক্ষমতালিপ্সা ছাড়া কখনো এক-এগারোর মতো অনভিপ্রেত ঘটনা ঘটে না। গত এক বছরে বাংলাদেশের গৌরবের প্রতীক সশস্ত্র বাহিনী প্রমাণ করেছে তারা আরেকটি এক-এগারো চায় না। একটি গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ চায়।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশ বিনিয়োগের জন্য এখন প্রস্তুত
বাংলাদেশ বিনিয়োগের জন্য এখন প্রস্তুত
সাবেক গভর্নর ও ডেপুটি গভর্নরদের হিসাব তলব
সাবেক গভর্নর ও ডেপুটি গভর্নরদের হিসাব তলব
গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন
গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন
বিচার বিভাগের পৃথক সচিবালয় প্রশ্নে রায় ২ সেপ্টেম্বর
বিচার বিভাগের পৃথক সচিবালয় প্রশ্নে রায় ২ সেপ্টেম্বর
মিথ্যা মামলায় বাদীর সাজা এসএমএসে সমন
মিথ্যা মামলায় বাদীর সাজা এসএমএসে সমন
মানবাধিকার পরিস্থিতি স্থিতিশীল, আছে উদ্বেগও
মানবাধিকার পরিস্থিতি স্থিতিশীল, আছে উদ্বেগও
গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে
গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে
উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন
উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন
মুনতাহার পাশে তারেক রহমান
মুনতাহার পাশে তারেক রহমান
একপেশে নীতির কারণেই সংকট ওষুধশিল্পে
একপেশে নীতির কারণেই সংকট ওষুধশিল্পে
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন
খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি
খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি
সর্বশেষ খবর
আর্জেন্টিনার বিস্ময়বালককে আজ পরিচয় করাবে রিয়াল
আর্জেন্টিনার বিস্ময়বালককে আজ পরিচয় করাবে রিয়াল

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তেজগাঁওয়ে ডিএমপির বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫৯
তেজগাঁওয়ে ডিএমপির বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫৯

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

জম্মুতে জব্দ অক্ষয় কুমারের গাড়ি
জম্মুতে জব্দ অক্ষয় কুমারের গাড়ি

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২০ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২০ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ ইউরোপজুড়ে তীব্র তাপপ্রবাহ, দাবানলে তিনজনের মৃত্যু
দক্ষিণ ইউরোপজুড়ে তীব্র তাপপ্রবাহ, দাবানলে তিনজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউজিল্যান্ড ছেড়ে স্কটল্যান্ডের হয়ে খেলবেন টম ব্রুস
নিউজিল্যান্ড ছেড়ে স্কটল্যান্ডের হয়ে খেলবেন টম ব্রুস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়ায় টেলিগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপ কলে আংশিক নিষেধাজ্ঞা
রাশিয়ায় টেলিগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপ কলে আংশিক নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি আয়োজকের অনুষ্ঠানে বাদশা, সতর্ক করল এফডব্লিউআইসিই
পাকিস্তানি আয়োজকের অনুষ্ঠানে বাদশা, সতর্ক করল এফডব্লিউআইসিই

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইসিসির শাস্তি পেলেন প্রোটিয়া অলরাউন্ডার করবিন বশ
আইসিসির শাস্তি পেলেন প্রোটিয়া অলরাউন্ডার করবিন বশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
গোপালগঞ্জে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০০ বছরেও প্রথম স্তরে উঠতে পারবে না ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ক্লাইভ লয়েড
১০০ বছরেও প্রথম স্তরে উঠতে পারবে না ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ক্লাইভ লয়েড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাজে মৌসুম কাটিয়েও শীর্ষে রিয়াল মাদ্রিদ
বাজে মৌসুম কাটিয়েও শীর্ষে রিয়াল মাদ্রিদ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লক্ষ্মীপুরে ১২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের নতুন কমিটি
লক্ষ্মীপুরে ১২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের নতুন কমিটি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানকে নিয়ে শোয়েব আখতারের তীব্র সমালোচনা
পাকিস্তানকে নিয়ে শোয়েব আখতারের তীব্র সমালোচনা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪৬ বছর বয়সেও থামছেন না ইমরান তাহির
৪৬ বছর বয়সেও থামছেন না ইমরান তাহির

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা
মালয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে আবারও ওয়ান ইলেভেন সৃষ্টি হবে : খোকন
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে আবারও ওয়ান ইলেভেন সৃষ্টি হবে : খোকন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বাড়ছে
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বাড়ছে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের সঙ্গে হাত মেলানো উচিত নয়: হরভজন সিং
পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের সঙ্গে হাত মেলানো উচিত নয়: হরভজন সিং

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালি উপকূলে নৌকাডুবিতে ২০ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃত্যু, নিখোঁজ ১৭
ইতালি উপকূলে নৌকাডুবিতে ২০ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃত্যু, নিখোঁজ ১৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে অবৈধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা
নারায়ণগঞ্জে অবৈধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের সঙ্গে আলাস্কা সম্মেলনের আগে ফোনে পুতিন-কিমের ফোনালাপ
ট্রাম্পের সঙ্গে আলাস্কা সম্মেলনের আগে ফোনে পুতিন-কিমের ফোনালাপ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!
পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শের-ই-বাংলা মেডিকেলের ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতির আল্টিমেটাম
শের-ই-বাংলা মেডিকেলের ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতির আল্টিমেটাম

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্য হান্ড্রেডে রশিদ খানের লজ্জার রেকর্ড
দ্য হান্ড্রেডে রশিদ খানের লজ্জার রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিজয়নগরে মাদকসেবীর ৬ মাসের কারাদণ্ড
বিজয়নগরে মাদকসেবীর ৬ মাসের কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোটেলে নাস্তার পর টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে গুলি, নারীসহ আহত ২
হোটেলে নাস্তার পর টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে গুলি, নারীসহ আহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামের ৪১ ওয়ার্ডে হবে ৪১ খেলার মাঠ : চসিক মেয়র
চট্টগ্রামের ৪১ ওয়ার্ডে হবে ৪১ খেলার মাঠ : চসিক মেয়র

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?
ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো
প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ
নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারের পর তিন মাসে ২২৩ বার ধর্ষণ
বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারের পর তিন মাসে ২২৩ বার ধর্ষণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র
নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রো স্টেশনের নিচে এডিসিকে ছুরি মেরে পালাল ছিনতাইকারী
মেট্রো স্টেশনের নিচে এডিসিকে ছুরি মেরে পালাল ছিনতাইকারী

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য
হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের ‘অপমান’, কংগ্রেসের তীব্র নিন্দা
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের ‘অপমান’, কংগ্রেসের তীব্র নিন্দা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ
এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাইরালের বিড়ম্বনা, বিপদে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক মিজান
ভাইরালের বিড়ম্বনা, বিপদে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক মিজান

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এনসিপির দুঃখ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী : এনডিএম মহাসচিব
এনসিপির দুঃখ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী : এনডিএম মহাসচিব

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় টানা বৃষ্টির আভাস, অন্যান্য অঞ্চলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকায় টানা বৃষ্টির আভাস, অন্যান্য অঞ্চলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৪ ঘণ্টা ওয়াই-ফাই রাউটার চালালে বিদ্যুৎ খরচ কত?
২৪ ঘণ্টা ওয়াই-ফাই রাউটার চালালে বিদ্যুৎ খরচ কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত
হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!
পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাকিব ও শেহজাদকে নিয়ে বুবলীর আবেগঘন পোস্ট
শাকিব ও শেহজাদকে নিয়ে বুবলীর আবেগঘন পোস্ট

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিজেদের মাটিতে পাকিস্তানকে লজ্জায় ডুবালো উইন্ডিজ
নিজেদের মাটিতে পাকিস্তানকে লজ্জায় ডুবালো উইন্ডিজ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো
প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্ধ ৩৫৩ কারখানা, লক্ষাধিক বেকার
বন্ধ ৩৫৩ কারখানা, লক্ষাধিক বেকার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওয়াশিংটনের 'কুখ্যাত অপরাধী' ট্রাম্প, বলল ইলন মাস্কের গ্রক
ওয়াশিংটনের 'কুখ্যাত অপরাধী' ট্রাম্প, বলল ইলন মাস্কের গ্রক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য
কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহবধূকে অনৈতিক কাজে বাধ্য করায় দম্পতি-সহ তিনজনের ৮ বছরের কারাদণ্ড
গৃহবধূকে অনৈতিক কাজে বাধ্য করায় দম্পতি-সহ তিনজনের ৮ বছরের কারাদণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু
কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাপ্তাই হ্রদে মাছের বাম্পার আহরণ, রাজস্ব আয়ে রেকর্ড
কাপ্তাই হ্রদে মাছের বাম্পার আহরণ, রাজস্ব আয়ে রেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৬ কোটি টাকার অনিয়ম
৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৬ কোটি টাকার অনিয়ম

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে
২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নির্বাচনের খবরে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন : আমীর খসরু
নির্বাচনের খবরে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন : আমীর খসরু

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালের ঘোষণা যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানির
ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালের ঘোষণা যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ড. ইউনূস এখন কী করবেন
ড. ইউনূস এখন কী করবেন

সম্পাদকীয়

লাপাত্তা সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া
লাপাত্তা সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ বাজারে আগুন
হঠাৎ বাজারে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের পোশাকে লোকদের হিন্দিতে কথা বলতে শুনি
পুলিশের পোশাকে লোকদের হিন্দিতে কথা বলতে শুনি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইলিশ গেল কই?
ইলিশ গেল কই?

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী
আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ
লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

পেছনের পৃষ্ঠা

মুনতাহার পাশে তারেক রহমান
মুনতাহার পাশে তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই শিশুকে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান
দুই শিশুকে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান

নগর জীবন

আকবরের দেশত্যাগের গুঞ্জন, আতঙ্কিত রায়হানের মা
আকবরের দেশত্যাগের গুঞ্জন, আতঙ্কিত রায়হানের মা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে প্রার্থীর ছড়াছড়ি মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপিতে প্রার্থীর ছড়াছড়ি মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন
গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রচার-প্রচারণায় বিএনপি জামায়াতের ছয় নেতা
প্রচার-প্রচারণায় বিএনপি জামায়াতের ছয় নেতা

নগর জীবন

গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের
গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের

পেছনের পৃষ্ঠা

চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

খবর

পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

পেছনের পৃষ্ঠা

কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল
কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে
গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দাবিতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে কাফনের কাপড়ে মুক্তিযোদ্ধা পরিবার
দুই দাবিতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে কাফনের কাপড়ে মুক্তিযোদ্ধা পরিবার

নগর জীবন

খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি
খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা
কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা

দেশগ্রাম

হিমাগারে অস্ত্রের মুখে ডাকাতি, সিআইডির অভিযানে দুজন গ্রেপ্তার
হিমাগারে অস্ত্রের মুখে ডাকাতি, সিআইডির অভিযানে দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা
শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা

নগর জীবন

উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন
উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম
সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের পৃথক সচিবালয় প্রশ্নে রায় ২ সেপ্টেম্বর
বিচার বিভাগের পৃথক সচিবালয় প্রশ্নে রায় ২ সেপ্টেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু অজ্ঞাত নারীর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু অজ্ঞাত নারীর

দেশগ্রাম