শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৪ আগস্ট, ২০২৫

বরফের রাজ্য আলাস্কা

ড. মুহাম্মদ ইসমাইল হোসেন
প্রিন্ট ভার্সন
বরফের রাজ্য আলাস্কা

অবশেষে আমার পক্ষে আলাস্কা ভ্রমণ সম্ভব হলো। ইতিপূর্বে আমেরিকায় এসে দুই দফা সিদ্ধান্ত নিয়েও এ বয়সে সেখানে গিয়ে সুস্থ শরীরে ফিরে আসার বিষয়ে সন্দিহান হয়ে ওঠায় সিদ্ধান্ত বাতিল করতে হয়েছিল। কিন্তু এবার গ্রীষ্ম থাকায় মনে সাহস জুগিয়ে সেখানে গিয়ে কয়েকটা দিন কাটিয়ে এসেছি। আলাস্কা হলো আমেরিকার সর্ববৃহৎ রাজ্য, যার আয়তন ৬ লাখ ৬৩ হাজার ২৬৮ বর্গমাইল বা ১৭ লাখ ১৭ হাজার ৮৫৬ বর্গকিলোমিটার এবং সেখানকার বর্তমান জনসংখ্যা মাত্র ৭ লাখ ৩৬ হাজার ৮১ জন। উত্তর আমেরিকার সর্ব-উত্তরে অবস্থিত বরফের রাজ্য আলাস্কাকে পৃথিবীর শেষ প্রান্ত বলা হয়। উল্লেখ্য, রুশ সাম্রাজ্যের অংশ থেকে আমেরিকা আলাস্কা রাজ্যটি ক্রয় করে। ১৮৬৭ সালের ৩০ মার্চ মাত্র ৭২ লাখ ডলারে আলাস্কা বিক্রির প্রস্তাবে আমেরিকা রাজি হলে, ১৮ অক্টোবর ক্রয়-বিক্রয় চুক্তি অনুযায়ী রাশিয়া আনুষ্ঠানিকভাবে আমেরিকার কাছে রাজ্যটি হস্তান্তর করে। কথিত আছে, রাশিয়া-ইংল্যান্ড যুদ্ধ হলে আলাস্কা ব্রিটিশদের দ্বারা আক্রান্ত হবে এই ভয়ে রাশিয়া আমেরিকার কাছে এলাকাটি বিক্রি করে দিয়েছিল। কারণ সে সময় আমেরিকার সঙ্গে রাশিয়ার সুসম্পর্ক ছিল। অন্যদিকে ব্রিটেন-ফ্রান্স এবং অটোম্যানদের সঙ্গে ১৮৫৩ থেকে ১৮৫৬ পর্যন্ত সংঘটিত ক্রাইমিয়া যুদ্ধে রাশিয়ার পরাজয়ের কারণে রাশিয়ার মনে এক ধরনের ভয় ঢুকে গিয়েছিল যে, ব্রিটেন যদি আলাস্কা দখল করে নেয় তাহলে প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে তাদের প্রভাব এবং কর্তৃত্ব বৃদ্ধি পাবে। অতএব ব্রিটেনের সঙ্গে যুদ্ধে আলাস্কা হারানোর চেয়ে আমেরিকার কাছে রাজ্যটি বিক্রি করে দেওয়াই ভালো। তা ছাড়া রাশিয়ার মূল ভূখণ্ড থেকে আলাস্কা অনেক দূরে অবস্থিত হওয়ায় এবং সে সময় মাত্র ৪০০ জন রুশ নাগরিক সেখানে বসবাসরত থাকায় আলাস্কা সম্পর্কে রাশিয়ার আগ্রহও কম ছিল। আর এভাবেই আলাস্কা রাজ্যটি রাশিয়া বিক্রি করে দেওয়ায় উত্তর আমেরিকায় রাশিয়ার অস্তিত্ব শেষ হয় এবং সেই সঙ্গে প্রশান্ত মহাসাগরের সর্ব উত্তরে আমেরিকার প্রবেশপথ তৈরি হয়। আলাস্কা ক্রয়ের পর প্রথম দিকে আমেরিকাও সেখানে তেমন কোনো মনোযোগ দেয়নি। বরং তদানীন্তন পররাষ্ট্রমন্ত্রী উইলিয়াম সিওয়ার্ড আলাস্কা ক্রয়ে উৎসাহ প্রকাশ করায় অনেকে সেটাকে বোকামি বলে সমালোচনা করেছিল! কিন্তু অল্প দিনেই প্রমাণিত হয় যে আলাস্কা প্রাকৃতিক সম্পদে পরিপূর্ণ একটি এলাকা। ১৮৯৬ সালে সেখানে স্বর্ণের খনি মেলে; তা ছাড়া আলাস্কায় আমেরিকার চতুর্থ বৃহৎ তেল মজুতসহ সর্ববৃহৎ জিঙ্ক মজুতেরও সন্ধান পাওয়া যায়। ক্রয়ের পর প্রথমে আলাস্কা আমেরিকার একটি অঞ্চল হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয় এবং ১৯৫৯ সালে তা ৪৯তম রাজ্যের স্বীকৃতি লাভ করায় অ্যাঙ্কারেজকে রাজধানী ঘোষণা করা হয়।

Activitiesআমি টেক্সাস থেকে আলাস্কার রাজধানী অ্যাঙ্কারেজে পৌঁছে একটি হোটেলে উঠেই টালকিটনা ভ্রমণের জন্য আলাস্কা রেলওয়ের ডেনালি স্টার রেল সার্ভিসের টিকিট ক্রয় করে পরদিন ভোরে সেই ট্রেনে চেপে টালকিটনা পৌঁছাই। এ ট্রেনে চলার পথের দুপাশের প্রাকৃতিক দৃশ্য ভোলার মতো নয়! ভাষায় প্রকাশের অযোগ্য মনভোলানো প্রাকৃতিক সেসব দৃশ্য যে কোনো মানুষের মনকেই রোমাঞ্চিত করে তুলবে! এক পাশে পাহাড় অন্য পাশে নদী, লেক, সাগরের মতো বিশাল জলরাশি দেখতে দেখতে ছোট শহর টালকিটনা পৌঁছে দেখি, আগ  থেকেই সেখানে লোকে লোকারণ্য! কারণ টালকিটনা হলো বিশাল বিশাল পর্বতবেষ্টিত পার্বত্য এলাকা ডেনালির প্রবেশ-দ্বার। পাহাড় থেকে নেমে আসা ডেনালি নদীর আকর্ষণসহ পর্বতের চূড়ায় উঠে গ্লেসিয়ারে হাঁটাচলা, পাহাড়ি নদীতে র‌্যাফটিং, পাহাড়ের গ্লেসিয়ারে হাইকিং ইত্যাদির জন্য পর্যটকরা এখানে ভিড় জমান এবং এখানকার ট্যুরিস্ট অফিস থেকে টিকিট ক্রয় করে র‌্যাফটিং, হাইকিং ইত্যাদিতে বেরিয়ে পড়েন। আমার পক্ষে র‌্যাফটিং, হাইকিং করা সম্ভব নয় বিধায় আমি পাহাড়ের চূড়ায় বরফের রাজ্যে পৌঁছার জন্য ৩০০ ডলারের একটি টিকিট কেটে ছোট্ট একটি বিমানে চেপে বসি! আমাদের ৯ জন যাত্রীকে নিয়ে বিমানের পাইলট ডেনালির সুউচ্চ পাহাড়ের পার্শ্বদেশ এবং খাঁজে খাঁজে ঘুরে অত্যন্ত কাছ থেকে পাহাড়ের গায়ে জমাটবাঁধা বরফরাশি দেখানো শুরু করলে এক অকল্পনীয় এবং মোহনীয় দৃশ্যে আমরা রোমাঞ্চিত হয়ে উঠি! যেন বিমানের জানালা দিয়ে হাত বাড়ালেই পাহাড়ের গায়ের বরফ ছোঁয়া যাবে এমন একটা অনুভূতি নিয়ে আমরা এক ঘণ্টা পাহাড়ের খাঁজ এবং ওপর দিয়ে ঘুরে বেড়ালাম! এভাবে পাহাড়ের পর পাহাড়ের পার্শ্বদেশ (খাঁজ) এবং ওপরে জমাটবাঁধা বরফ দেখতে দেখতে একসময় বিমানটি একটি পাহাড়ের সমতল এলাকায় (যে এলাকাটি পূর্ব থেকেই নির্ধারণ করা ছিল) বিমানটি অবতরণ করলে আমরা  তা থেকে নেমে পড়ি। আমাদের যেহেতু আগে থেকেই বরফের ওপর দিয়ে হাঁটাচলা করার উপযোগী জুতা পরানো হয়েছিল, সুতরাং আমরা সবাই বরফের ওপর চলাফেরা শুরু করলাম। সেখানে নামার পর দেখলাম যত দূর চোখ যায় শুধু বরফ আর বরফ! এভাবে ১৫-২০ মিনিট সময় বরফের ওপর চলাফেরা, ফটো ওঠানো ইত্যাদি কাজ সম্পন্ন হলে পূনরায় আমরা বিমানে চেপে যথাস্থানে পৌঁছে এক অপার আনন্দময় অনুভূতি নিয়ে ফিরতি ট্রেনে চেপে বসি।

আলাস্কার উত্তরের অংশ ভ্রমণের পর অতঃপর দক্ষিণের অংশ অর্থাৎ সাগরের দিকটাও আমার দেখার সুযোগ হয়েছিল। কিন্তু স্থানাভাবে সেসব স্থান ভ্রমণের বিস্তারিত বিবরণ এখানে বর্ণনা করা সম্ভব নয়। দক্ষিণাঞ্চলের সিওয়ার্ড পর্যন্ত আলাস্কা রেলরোডের যে সার্ভিস, সেই ট্রেনের যাত্রীগণ বোটিংসহ অন্যান্য কিছু Activities সম্পন্ন করতে অ্যাঙ্কারেজ থেকে সিওয়ার্ড যাত্রা করে থাকেন। আর আমিও একদিন সেই ট্রেনের যাত্রী হিসেবে বিরল অভিজ্ঞতা এবং বিমল আনন্দ অনুভব করেছি! দক্ষিণাঞ্চলের এই রেলভ্রমণও অত্যন্ত রোমাঞ্চকর! কারণ এই অঞ্চল ভ্রমণের সময়ও ট্রেনের জানালা দিয়ে কাছ থেকে পাহাড়ের চূড়ায় এবং খাঁজে জমাটবাঁধা বরফ দেখা যায়! তা ছাড়া এ সময় আমি জঙ্গলের ভিতর হতে বের হওয়া কালো ভালুক এবং অতঃপর দুটি বাচ্চাসহ একটি ভালুক পরিবারের চলাচলের কিছু দৃশ্যও দেখতে পেয়েছিলাম!

আলাস্কা রাজ্যটি যেহেতু অনেক বড় একটি পাহাড়ি এবং সামুদ্রিক এলাকা, সুতরাং অল্প কয়েক দিনে তা ঘুরেফিরে দেখা সম্ভব নয়। যেমন সমুদ্র ভ্রমণের জন্য কমপক্ষে সাত দিনের একটি সিক্রুজ নিতে হয়, যা আমার পক্ষে সম্ভব হয়নি। তবু স্থলভাগের নদনদী, লেক, পাহাড়পর্বত, জঙ্গল-জলাশয় যতদূর যা দেখেছি তাতেই আমার প্রাণ জুড়িয়েছে! এ বয়সে যেহেতু গৃহত্যাগ করে টানা দীর্ঘদিন ভ্রমণে খাওয়াদাওয়া, ওষুধ সেবন ইত্যাদিতে বড়সড় একটা বিঘ্নের সৃষ্টি হয়, অতএব সমুদ্রভ্রমণ বাদ রেখে আমাকে আলাস্কার পাহাড়পর্বত, নদনদী, লেক, জঙ্গল-জলাশয় দেখেই ফিরে আসতে হয়েছে এবং আমি তাতেই সন্তুষ্ট ।

আলাস্কা ভ্রমণের বিভিন্ন স্তরে দেখতে পেলাম, সৃষ্টিকর্তার সৃষ্ট এই ভূখণ্ডে আজ এখনো কয়েক মাইল পরপর দুই-একটি বাড়ি, যেখানে আবার পাঁচ-সাতজনের বেশি বসতি নেই! আমাদের দেশের চেয়ে ৪ গুণ বড় এই রাজ্যে কোটি কোটি একর সমতল বসবাসযোগ্য পতিত জমি পড়ে থাকা সত্ত্বেও এখানে মনুষ্য বসতির বড়ই অভাব! অথচ এখানে মনুষ্য বসবাসের খুব একটা প্রতিকূল পরিবেশ তেমনটিও নয়। অ্যাঙ্কারেজসহ কিছু এলাকায় দিনরাতে ২২ ঘণ্টাই সূর্যালোক থাকে। যদিও শীতকালে কোনো কোনো অঞ্চল বসবাসের জন্য ভীষণ প্রতিকূল!

আলাস্কার ৭ লাখ মানুষের প্রায় ৩ লাখ শুধু রাজধানী অ্যাঙ্কারেজে বসবাস করে। বাদবাকি ৪ লাখ মানুষ সারা রাজ্যের বিভিন্ন এলাকায় ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে। পাহাড়পর্বত বাদ দিলেও এখানে বসবাসযোগ্য প্রচুর এলাকা বা জমি আছে, অথচ যেসব স্থানেও কোনো জনবসতি বা আবাদ নেই! এ অবস্থায় কোনো আমেরিকান যদি আলাস্কায় বসবাস করতে আগ্রহী হন বা যারা বসবাসরত আছেন আলাস্কা সরকার কর্তৃক তাদের বার্ষিক একটি নগদ অর্থ প্রদান করা হয়, বয়সভেদে যার পরিমাণ ১ থেকে ৩ হাজার ডলার পর্যন্ত।

চলাফেরার পথে আমার সঙ্গে অবসরপ্রাপ্ত একজন আমেরিকান ইঞ্জিনিয়ারের আলাপ-পরিচয় হলে তিনি জানালেন, নিউইয়র্ক শহরে তার বাড়ি ছিল, কিন্তু অবসরগ্রহণের পর তিনি সে বাড়ি বিক্রি করে আলাস্কার ঈগল সিটিতে এসে বসবাস করছেন। ঈগল সিটি আলাস্কার ঈগল নদীতীরের ছোট্ট একটি শহর, যেখানে মাত্র শখানেক লোকের বসবাস। অথচ এখানে সব প্রকার নাগরিক সুযোগসুবিধা বিদ্যমান, এমনকি একটিবারও আছে। নিউইয়র্ক থেকে ঈগল সিটিতে সেটেলড্ অবসরপ্রাপ্ত ইঞ্জিনিয়ার ভদ্রলোক আমাকে আরও জানালেন, সেখানকার শান্তস্নিগ্ধ আবহাওয়ায় তিনি তার স্ত্রী, কন্যা এবং তিনজন নাতিনাতনি নিয়ে অনেক সুখে আছেন।

আলাস্কার প্রাকৃতিক সম্পদের কথা বলতে গেলে সেখানকার অফুরন্ত বনজ সম্পদ, সোনার খনি, তেলের খনি, জিঙ্কের মজুত ইত্যাদি সম্পদের কথা বলতে হয়! তা ছাড়া এখানকার সামুদ্রিক সম্পদের পরিসংখ্যান আরও বিস্ময়কর! সারা আমেরিকার চাহিদার অর্ধেক মৎস্যসম্পদের জোগানদাতা হচ্ছে আলাস্কা! সবশেষে বলতে চাই, আমেরিকার মতো বিশাল একটি দেশ, যে দেশে আলাস্কার মতো জনবিরল রাজ্য আছে, সারা পৃথিবীর ৮০০ কোটি মানুষ ঢুকিয়ে দিলেও যে দেশে বাংলাদেশের মতো জনঘনত্বের সৃষ্টি হবে না, সেই দেশের বর্তমান রাষ্ট্রপতি ইমিগ্রেশন আইনের কঠোরতা প্রয়োগের নামে যা করছেন তা কতটা মানানসই বা যুক্তিসংগত আশা করি সে বিষয়টিও আমেরিকার আইনপ্রণেতারা বিবেচনা করে দেখবেন!

লেখক : বীর মুক্তিযোদ্ধা

এই বিভাগের আরও খবর
ভিন্নমত দমন
ভিন্নমত দমন
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
ইসলাম ভ্রাতৃত্ববোধের প্রতি গুরুত্ব দেয়
ইসলাম ভ্রাতৃত্ববোধের প্রতি গুরুত্ব দেয়
ড. ইউনূস এখন কী করবেন
ড. ইউনূস এখন কী করবেন
অবৈধ অস্ত্রের দাপট
অবৈধ অস্ত্রের দাপট
ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন
ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন
ইসলামের দৃষ্টিতে সমাজ সংস্কার
ইসলামের দৃষ্টিতে সমাজ সংস্কার
সিন্দাবাদের দৈত্য দেশের ঘাড়ে
সিন্দাবাদের দৈত্য দেশের ঘাড়ে
ক্যানসার চিকিৎসা
ক্যানসার চিকিৎসা
ভালো নেই অর্থনীতি
ভালো নেই অর্থনীতি
যে রত্ন কুড়িয়ে পেলাম
যে রত্ন কুড়িয়ে পেলাম
সর্বশেষ খবর
তরুণীকে বিদেশে পাচার: মাদারীপুরে মানবপাচার চক্রের মূলহোতা গ্রেপ্তার
তরুণীকে বিদেশে পাচার: মাদারীপুরে মানবপাচার চক্রের মূলহোতা গ্রেপ্তার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মাদক-সিগারেট ও অনিয়মিত ঘুম বাড়াচ্ছে স্লিপ অ্যাপনিয়ার তীব্রতা
মাদক-সিগারেট ও অনিয়মিত ঘুম বাড়াচ্ছে স্লিপ অ্যাপনিয়ার তীব্রতা

৪২ সেকেন্ড আগে | হেলথ কর্নার

তৃতীয় পর্যায়ে ৯১টি এজেন্সিকে হজ কার্যক্রমে অংশ নেওয়ার অনুমতি
তৃতীয় পর্যায়ে ৯১টি এজেন্সিকে হজ কার্যক্রমে অংশ নেওয়ার অনুমতি

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম
সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ফেনীতে মাদ্রাসা ও এতিমখানায় মৌসুমি ফল বিতরণ
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ফেনীতে মাদ্রাসা ও এতিমখানায় মৌসুমি ফল বিতরণ

১১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ডেঙ্গুতে মারা গেলেন সাংবাদিক সঞ্জয় কুমার দাস লিটুর স্ত্রী
ডেঙ্গুতে মারা গেলেন সাংবাদিক সঞ্জয় কুমার দাস লিটুর স্ত্রী

১৩ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

প্রধান বিচারপতির সঙ্গে মার্কিন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে মার্কিন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে দুইবাসের সংঘর্ষে নিহত ৩
ফরিদপুরে দুইবাসের সংঘর্ষে নিহত ৩

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের বন্যা পরিস্থিতির আরো অবনতি
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের বন্যা পরিস্থিতির আরো অবনতি

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনের ক্ষেপণাস্ত্র কেন্দ্রে হামলার দাবি রাশিয়ার
ইউক্রেনের ক্ষেপণাস্ত্র কেন্দ্রে হামলার দাবি রাশিয়ার

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রামুতে ৭ বছরের শিশু অপহৃত, ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি
রামুতে ৭ বছরের শিশু অপহৃত, ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৮ জেলায় বন্যার সতর্কতা
৮ জেলায় বন্যার সতর্কতা

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মঙ্গলগ্রহে ‘হেলমেট আকৃতির’ রহস্যময় শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার
মঙ্গলগ্রহে ‘হেলমেট আকৃতির’ রহস্যময় শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার

২৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ঢাকায় আওয়ামী লীগের ১৩ নেতাকর্মী গ্রেফতার
ঢাকায় আওয়ামী লীগের ১৩ নেতাকর্মী গ্রেফতার

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রধান বিচারপতির বাসভবন ও আশপাশের এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
প্রধান বিচারপতির বাসভবন ও আশপাশের এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধা জেলার মানবাধিকার পরিস্থিতি পর্যালোচনায় মতবিনিময়
গাইবান্ধা জেলার মানবাধিকার পরিস্থিতি পর্যালোচনায় মতবিনিময়

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু ও প্রভাবমুক্ত নির্বাচন করতে সরকার অঙ্গীকারবদ্ধ : আসিফ মাহমুদ
সুষ্ঠু ও প্রভাবমুক্ত নির্বাচন করতে সরকার অঙ্গীকারবদ্ধ : আসিফ মাহমুদ

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের দাবি
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের দাবি

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা দিল নরওয়ে
এবার নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা দিল নরওয়ে

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ২৫২
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ২৫২

৪৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নেতানিয়াহুর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা কাতারের
নেতানিয়াহুর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা কাতারের

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীরের হড়কা বানে ১২ জনের মৃত্যু
কাশ্মীরের হড়কা বানে ১২ জনের মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় বিদ্যুতায়িত হয়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
গাইবান্ধায় বিদ্যুতায়িত হয়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চানখারপুলে ৬ হত্যা: প্রত্যক্ষদর্শী সাক্ষীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতের নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
চানখারপুলে ৬ হত্যা: প্রত্যক্ষদর্শী সাক্ষীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতের নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

দুদক সংস্কারে দুই মাসের মধ্যে প্রস্তাবিত আইন প্রণয়ন : আসিফ নজরুল
দুদক সংস্কারে দুই মাসের মধ্যে প্রস্তাবিত আইন প্রণয়ন : আসিফ নজরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদাবাজির ঘটনায় কোনো উপদেষ্টা জড়িত কিনা, স্পষ্ট করা দরকার : সালাহউদ্দিন
চাঁদাবাজির ঘটনায় কোনো উপদেষ্টা জড়িত কিনা, স্পষ্ট করা দরকার : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুঁজিবাজারে সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে
পুঁজিবাজারে সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পীরগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান বাবলু মিয়া গ্রেফতার
পীরগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান বাবলু মিয়া গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে মোদির ওপর নাখোশ ট্রাম্প, জানালেন ভারতীয় কূটনীতিক
যে কারণে মোদির ওপর নাখোশ ট্রাম্প, জানালেন ভারতীয় কূটনীতিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহেই সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা: ইসি সচিব
আগামী সপ্তাহেই সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা: ইসি সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!
পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো
প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির দুঃখ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী : এনডিএম মহাসচিব
এনসিপির দুঃখ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী : এনডিএম মহাসচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর
সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদাপাথর লুটের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর গ্রেফতার
সাদাপাথর লুটের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?
ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে
২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার
টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী
৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালের ঘোষণা যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানির
ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালের ঘোষণা যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানির

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু
কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনগণই নির্ধারণ করবে আগামী দিনে কারা রাষ্ট্র পরিচালনা করবে : নিপুণ রায়
জনগণই নির্ধারণ করবে আগামী দিনে কারা রাষ্ট্র পরিচালনা করবে : নিপুণ রায়

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক তিন গভর্নর ও ছয় ডেপুটি গভর্নরের ব্যাংক হিসাব তলব
সাবেক তিন গভর্নর ও ছয় ডেপুটি গভর্নরের ব্যাংক হিসাব তলব

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম
প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহু পথ হারিয়ে ফেলেছেন : নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহু পথ হারিয়ে ফেলেছেন : নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগদান সারলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন, পাত্রী কে
বাগদান সারলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন, পাত্রী কে

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ আগস্ট)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জম্মুতে জব্দ অক্ষয় কুমারের গাড়ি
জম্মুতে জব্দ অক্ষয় কুমারের গাড়ি

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪৬তম বিসিএস পরীক্ষা : ময়মনসিংহের আনন্দ মোহন কলেজ কেন্দ্র পরিবর্তন
৪৬তম বিসিএস পরীক্ষা : ময়মনসিংহের আনন্দ মোহন কলেজ কেন্দ্র পরিবর্তন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে আলাস্কা সম্মেলনের আগে ফোনে পুতিন-কিমের ফোনালাপ
ট্রাম্পের সঙ্গে আলাস্কা সম্মেলনের আগে ফোনে পুতিন-কিমের ফোনালাপ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা
মালয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে মোদির ওপর নাখোশ ট্রাম্প, জানালেন ভারতীয় কূটনীতিক
যে কারণে মোদির ওপর নাখোশ ট্রাম্প, জানালেন ভারতীয় কূটনীতিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অত্যাধুনিক ইন্টারনেট স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল চীন
অত্যাধুনিক ইন্টারনেট স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল চীন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের গাজা দখলের পরিকল্পনার কড়া সমালোচনা উত্তর কোরিয়ার
ইসরায়েলের গাজা দখলের পরিকল্পনার কড়া সমালোচনা উত্তর কোরিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ
এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
৪ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ড. ইউনূস এখন কী করবেন
ড. ইউনূস এখন কী করবেন

সম্পাদকীয়

পুলিশের পোশাকে লোকদের হিন্দিতে কথা বলতে শুনি
পুলিশের পোশাকে লোকদের হিন্দিতে কথা বলতে শুনি

পেছনের পৃষ্ঠা

লাপাত্তা সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া
লাপাত্তা সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ বাজারে আগুন
হঠাৎ বাজারে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ গেল কই?
ইলিশ গেল কই?

পেছনের পৃষ্ঠা

লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ
লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী
আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মুনতাহার পাশে তারেক রহমান
মুনতাহার পাশে তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন
গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে প্রার্থীর ছড়াছড়ি মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপিতে প্রার্থীর ছড়াছড়ি মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

আকবরের দেশত্যাগের গুঞ্জন, আতঙ্কিত রায়হানের মা
আকবরের দেশত্যাগের গুঞ্জন, আতঙ্কিত রায়হানের মা

পেছনের পৃষ্ঠা

কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল
কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রচার-প্রচারণায় বিএনপি জামায়াতের ছয় নেতা
প্রচার-প্রচারণায় বিএনপি জামায়াতের ছয় নেতা

নগর জীবন

গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে
গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে ফের ১/১১ সৃষ্টি হবে
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে ফের ১/১১ সৃষ্টি হবে

নগর জীবন

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা তলাচ্ছে বিস্তীর্ণ এলাকা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা তলাচ্ছে বিস্তীর্ণ এলাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই শিশুকে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান
দুই শিশুকে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান

নগর জীবন

কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা
কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা

দেশগ্রাম

খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি
খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রভার প্রবাস জীবন
প্রভার প্রবাস জীবন

শোবিজ

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম
সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন
উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা
শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা

নগর জীবন

গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের
গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের

পেছনের পৃষ্ঠা

চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

খবর

পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

পেছনের পৃষ্ঠা