শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৪ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০৯:৪৮, বৃহস্পতিবার, ১৪ আগস্ট, ২০২৫

ড. ইউনূস এখন কী করবেন

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
ড. ইউনূস এখন কী করবেন

অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূস বারবার বলেছেন, তাঁর সরকারের ওপর প্রধানত তিনটি কাজের দায়িত্ব ছিল। সংস্কার, বিচার এবং নির্বাচন। অর্থাৎ রাষ্ট্রের ভেঙে পড়া সব গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানের সংস্কার, স্বৈরাচার ও তার দোসরদের বিচার এবং একটি সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠান। গত ৫ আগস্ট রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউর সমাবেশে তিনি বলেছেন, ‘আমরা আমাদের সর্বশেষ এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়ে প্রবেশ করব। আমরা এবার একটি নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তরের প্রক্রিয়া শুরু করব।’ প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী তিনি তা করেছেনও। পর দিনই নির্বাচন কমিশনকে চিঠি দিয়ে নির্বাচন অনুষ্ঠানের আয়োজন করতে বলেছেন। তাঁর এ উদ্যোগে দেশবাসী আশ্বস্ত হয়েছে। অধিকাংশ রাজনৈতিক দলই তাঁর নির্বাচন অনুষ্ঠানের উদ্যোগ স্বাগত জানিয়েছে। কিন্তু মাত্র ছয় দিনের মাথায় তাঁর আদরের বিপ্লবীরা স্পষ্ট করে ঘোষণা দিলেন, ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না। বিপ্লবীদের এ ঘোষণায় গোটা জাতি স্তম্ভিত। প্রশ্ন হচ্ছে-তাহলে ড. মুহাম্মদ ইউনূস এখন কী করবেন? শ্যাম রাখবেন নাকি কুল রাখবেন। তাহলে কি আমার প্রিয় পাঠক মাহতাব উদ্দিনের আশঙ্কাই সত্যি হতে যাচ্ছে? নাকি নির্বাচনবিরোধী বিপ্লবীরা প্রতিবিপ্লবের মুখোমুখি হবেন।

৫ আগস্ট ২০২৪-এর আগে-পরে কৌলীন্য প্রকাশের ভঙ্গিতে বেশ কিছু শব্দ ব্যবহৃত হচ্ছে। এর অন্যতম হলো ‘নতুন বন্দোবস্ত’ ও ‘দ্বিতীয় স্বাধীনতা’। আমরা যদি আমাদের রাষ্ট্র গঠন ও স্বাধীনতার ইতিহাস পর্যালোচনা করি তাহলে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস সবচেয়ে স্মরণীয় ও গুরুত্বপূর্ণ। নতুন বন্দোবস্ত করার জন্যই পাকিস্তান ভেঙে বাংলাদেশ গড়ার প্রয়োজন হয়েছিল। পাকিস্তানি শাসকরা এ প্রয়োজন অনুভব করেননি। সেই সঙ্গে আমাদের দেশের কিছু মানুষও পাকিস্তান ভাঙার প্রয়োজন বোধ করেনি। সে কারণেই তাদের অবস্থান ছিল মুুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে। রাজাকার, আলবদর, আলশামস ও শান্তি কমিটির সদস্য হিসেবে তারা যোগ দেয় পাকিস্তানিদের পক্ষে। যারা সেদিন বাংলাদেশটা চায়নি, ৫৪ বছর পর নতুন বন্দোবস্তের নামে তারাই এখন দ্বিতীয় স্বাধীনতার কথা বলছে। অর্থাৎ ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যারা মানতে পারেনি, তারাই এখন দ্বিতীয় স্বাধীনতার কথা বলে ’৭১-কে অস্বীকারের অপচেষ্টা করছে। ’৭১ সালে তাদের চেহারা সবার কাছে পরিচিত ছিল। কিন্তু সেই পরিচিত চেহারার আড়ালে এখন অনেক নতুন চেহারা ভেসে উঠছে। নেহরু ডকট্রিনের ধুয়া তুলে নতুন নতুন তাত্ত্বিকও ’৭১ অস্বীকারের স্পর্ধা দেখাচ্ছে। অর্থাৎ যারা মুক্তিযুদ্ধ মানতে পারেনি, ’৭১-এর স্বাধীনতা মানতে পারেনি, জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষণা মানতে পারেনি তারা ও তাদের নতুন প্রজন্ম ‘নতুন বন্দোবস্ত’ ও ‘দ্বিতীয় স্বাধীনতা’ প্রতিষ্ঠা করতে চায়। বর্তমান রাজনীতিতে তারাই বিএনপির প্রতিপক্ষ। বাংলাদেশের স্বাধীনতায় দল হিসেবে বিএনপির অবদান ছিল না। কারণ সে সময় বিএনপির জন্ম হয়নি। তবে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানকে অস্বীকার করে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ইতিহাস ইচ্ছা করলেও লেখা সম্ভব নয়। মেজর জিয়া ছিলেন মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার। তিনি শুধু যুদ্ধই করেননি, বাংলাদেশের স্বাধীনতাও ঘোষণা করেছেন। মুক্তিযুদ্ধের সময় শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেপ্তারের পর মেজর জিয়ার স্বাধীনতার ঘোষণাই বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের জন্মের সর্বপ্রথম স্বীকৃতি। শিশুর জন্মের পর প্রথম কান্নার মতো। যে দলের প্রতিষ্ঠাতা মহান স্বাধীনতাযুদ্ধে সরাসরি অংশগ্রহণ করেছেন, স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছেন; বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সেই দলের দায়দায়িত্ব অনেক বেশি। ’৭১-এর স্বাধীনতার মর্যাদা রক্ষার একমাত্র কান্ডারি এখন শহীদ জিয়ার দল বিএনপি। নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস, জাতীয়তাবাদী শক্তির একমাত্র আশ্রয়স্থল, তিনবারের প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং নতুন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্নদ্রষ্টা তারেক রহমানই মন্‌জুরুল ইসলামবুঝতে পারছেন নির্বাচন, স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব নিয়ে কী ভয়ংকর ষড়যন্ত্র চলছে। এ তিনজনই উপলব্ধি করতে পারছেন একটি নির্বাচনের মাধ্যমে দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা ছাড়া অন্য কোনো উপায় নেই। সে কারণেই লন্ডন বৈঠকে একমত হয়েছেন ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এদিকে ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না বলে যারা ঘোষণা দিয়েছেন, তারা সবাই ড. ইউনূসের প্রিয়ভাজন। সর্বমহলে সম্মানিত ও গ্রহণযোগ্য, অগ্রজের একটি সিদ্ধান্ত যদি তাঁরই আদর্শের অনুজরা মানতে অস্বীকার করেন, তাহলে এর নেপথ্য কারণ কী থাকতে পারে, তা খুঁজে বের করতে খুব বেশি সময় লাগবে না। নির্বাচন ঠেকানোর ঘোষণা যদি দেশ ও গণতন্ত্রবিরোধী ষড়যন্ত্র হয়, তাহলে অতীতের মতো জনগণই তা প্রতিহত করবে। এটা ভাবার কোনো কারণ নেই যে ৫ আগস্টের বিপ্লবের পর আর কোনো প্রতিবিপ্লব হবে না। যারা নির্বাচন প্রতিহত করতে চায় তাদের হয়তো এবার প্রতিবিপ্লবের মুখোমুখি হতে হবে।

চন্দন গাছের সঙ্গে আমাদের পারিবারিক, সামাজিক, রাষ্ট্রীয় জীবনের অনেক সাদৃশ্য আছে। বিষয়টি গভীরভাবে অনুধাবন করলে চোখে পানি চলে আসে। আমরা এখন একটি অনুর্বর ধূসর সময় পার করছি। পুরাতন ভেঙে নতুন গড়ার খেলা সবাই খেলছি ঠিকই, কিন্তু কোনটা পুরাতন, কোনটা নতুন তা বুঝতে বুঝতেই সময় পার হয়ে যাচ্ছে। বর্তমান অস্থিরতা আমাদের ব্যক্তি, পারিবারিক, সামাজিক, রাজনৈতিক জীবন নানাভাবে স্পর্শ করছে। যত দিন যাচ্ছে ব্যক্তিস্বার্থ আমাদের গ্রাস করছে। আদর্শহীন বর্তমান আমাদের অক্টোপাসের মতো গিলে খাচ্ছে। সন্তান পিতা-মাতাকে আইডল মনে করতে পারছে না। আলোকিত মানুষের অভাব সব ক্ষেত্রে অনুভূত হচ্ছে। নীতিহীন রাজনীতিতে চন্দনের মতো সুবাসিত নেতার সংকটও দিনদিন তীব্র হচ্ছে। এমন একটা কঠিন সময়ে নির্বাচন প্রতিহত করার ষড়যন্ত্র নতুন সংকট তৈরি করবে।

চন্দন গাছ আমাদের জীবন কতটা প্রভাবিত করতে পারে তা দুই বন্ধু উপলব্ধি করতে পেরেছিলেন। দুই বন্ধু বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। একজন ইতিহাসের, অন্যজন বোটানির। একদিন ইতিহাসের বন্ধু বোটানির বন্ধুকে বলল, ‘আমি চন্দন গাছ চিনি না। আমাকে চন্দন গাছ দেখাও।’ তারপর দুই বন্ধু মিলে একদিন বোটানিক্যাল গার্ডেনে গেল। একটি শ্বেতচন্দন গাছের নিচে দাঁড়িয়ে বোটানির বন্ধু বলল, ‘এই হলো চন্দন গাছ, এটা হলো শ্বেতচন্দন। তবে আরেক রকম চন্দন আছে, সেটা হলো রক্তচন্দন বা লাল চন্দন। লাল চন্দনের গাছ খুব কম দেখা যায়। তবে আমাদের দেশে শ্বেতচন্দন গাছ অনেক স্থানেই আছে। ইদানীং এটি বাণিজ্যিকভাবেও চাষ করা হয়। চন্দন অতি মূলবান গাছ।’ ইতিহাসের বন্ধু চন্দন গাছ স্পর্শ করল, গাছের নিচে পড়ে থাকা পাতা নাকের কাছে নিয়ে গন্ধ শোঁকার চেষ্টা করল। গাছের কাণ্ডে নাক লাগিয়ে গন্ধ নেওয়ার চেষ্টা করল, কিন্তু না, কোনো গন্ধ পেল না। অবশেষে হতাশ হয়ে সে বলল, ‘না, আমি হতাশ হলাম। আমি তো ভেবেছিলাম চন্দন গাছের পাতা, কাণ্ড থেকে সুঘ্রাণ পাওয়া যাবে। সেজন্যই তো এত আগ্রহ নিয়ে এলাম।’ হতাশ বন্ধুকে সান্ত্বনা দিয়ে বোটানির বন্ধু বলল, ‘শোনো, চন্দনের সঙ্গে আমাদের জীবনের অনেক গুরুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আছে, যা শুনলে তোমার চোখে পানি চলে আসবে। চন্দন গাছ যখন জীবিত থাকে তখন আমাদের ছায়া দেয়। চন্দন গাছের ছায়া খুব শীতল। আর এ গাছ যখন কাঠ হয় অর্থাৎ যখন কাটা হয়, যখন এ জীবিত গাছ মরে কাঠ হয়ে যায় তখন সুবাস ছড়ায়। এ ছাড়া চন্দন যে কত কাজে লাগে বলে শেষ করা যাবে না। ঠিক আমাদের পিতা-মাতা, অভিভাবকদের মতো। আমাদের পিতা-মাতা, অভিভাবকরা যখন জীবিত থাকেন তখন আমাদের ছায়া দিয়ে রাখেন। তাঁদের ছায়ায় আমরা নিরাপত্তার নিশ্চিত শীতলতায় থাকি। আর যখন তাঁরা মারা যান তখন তাঁদের সুখ্যাতি, পরিচয়, মায়া-ভালোবাসার সুবাসে আমরা বেঁচে থাকি। তাঁরা হন আমাদের জীবনপথের পাথেয়। সে কারণে যাদের পিতা-মাতা জীবিত আছেন তাদের উচিত পিতা-মাতার সেবাযত্ন করা। পিতা-মাতার ছায়া আরও বেশি গ্রহণ করা। আর যাদের পিতা-মাতা বেঁচে নেই তাদের উচিত পিতা-মাতার আদর্শ ধারণ করে পথচলা। একইভাবে পিতা-মাতা বা অভিভাবকের আদর্শও হওয়া উচিত চন্দনের মতো সুবাসিত। তাঁরা না থাকলেও তাঁদের সুবাস যেন থাকে। চন্দন অত্যন্ত দামি গাছ ও কাঠ।  আমাদের যাঁরা পিতা-মাতা, অভিভাবক তাঁরা এমন দামি যে কোনো কিছুর বিনিময়েই তাঁদের মূল্য দেওয়া সম্ভব নয়। তুল্য নন তাঁরা কোনো কিছুরই সঙ্গে।’ বোটানির বন্ধুর কথা শুনে নিজের অজান্তেই চোখ থেকে পানি পড়ছিল ইতিহাসের বন্ধুর। মাত্র দুই মাস আগে সে তার পিতাকে হারিয়েছে। পিতার কথা মনে করে সে চন্দন গাছ জড়িয়ে ধরে হাউমাউ করে কাঁদতে থাকল। সঙ্গী বোটানির বন্ধুও তাকে জড়িয়ে ধরে কাঁদতে লাগল। কারণ সে যখন ছোট তখন তার পিতার মৃত্যু হয়। আর গত বছর সে তার মাকে হারিয়েছে। দুই বন্ধুই তাদের প্রিয় চন্দন গাছটি হারিয়েছে। তারা এখন তাদের হারানো চন্দনের সুবাস নিয়েই চলছে।

আমাদের চলতি অস্থির ও বন্ধ্যা সময়ে দুজন মানুষই চন্দনের চেয়ে বেশি দামি। জাতির ক্রান্তিকালে এ দুজনই আমাদের একমাত্র ভরসা। একজন  ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং অন্যজন বেগম খালেদা জিয়া। গত ২২ জুন পর্যন্ত তথ্যানুযায়ী আওয়ামী লীগসহ নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের সংখ্যা ৫১ এবং নিবন্ধনের জন্য আবেদন করেছে ১৪৩টি দল। এ বিপুলসংখ্যক রাজনৈতিক দলের মধ্যে কজন নেতা চন্দনের মতো দামি হতে পারছেন বা পারবেন বলা মুশকিল। তবে তথাকথিত নেতা হওয়ার চেষ্টা করছেন সব দলের কর্মকর্তাই। চন্দন হতে হলে ত্যাগ করতে শিখতে হয়। দেশ ও জনগণের জন্য নিবেদিতপ্রাণ হতে হয়। আর বর্তমান সময়ে ত্যাগ নয়, ভোগেই শান্তি খোঁজেন অধিকাংশ নেতা। জাতীয়তাবাদের একমাত্র কান্ডারি বেগম খালেদা জিয়া সারা জীবন ত্যাগ স্বীকার করেছেন। দেশ ও দেশের মানুষের জন্য নিবেদিতপ্রাণ হয়ে কাজ করেছেন। তিনবার প্রধানমন্ত্রী হয়ে দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় ছিলেন অতন্ত্র প্রহরী। জাতির এ চরম দুঃসময়ে কান্ডারি হয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আমাদের এ মহামূল্যবান দুই চন্দন বৃক্ষই পারেন ক্রান্তিকাল থেকে জাতিকে রক্ষা করতে। যত বাধাই আসুক, প্রতিশ্রুত সময়ে একটি নির্বাচন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে দেশে গণতন্ত্রের যাত্রাটা যদি শুরু করা যায়, তা হলেই আমাদের শেষরক্ষা হবে। চন্দনের শীতল ছায়ায় আমরা আগামীর পথ চলতে পারব।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
জলাবদ্ধতা
জলাবদ্ধতা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
প্রত্যেকেই তার দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে
প্রত্যেকেই তার দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে
ইসলাম সহজ সরল এক জীবন বিধান
ইসলাম সহজ সরল এক জীবন বিধান
বিজয়াদশমী
বিজয়াদশমী
আমাদের দুর্গোৎসব
আমাদের দুর্গোৎসব
রোহিঙ্গা সমস্যা
রোহিঙ্গা সমস্যা
বিপ্লবীদের সর্বশেষ সুযোগ ও দুর্গাপূজার সম্প্রীতি
বিপ্লবীদের সর্বশেষ সুযোগ ও দুর্গাপূজার সম্প্রীতি
ধূর্ত হওয়ার চেয়ে বোকা থাকাই ভালো
ধূর্ত হওয়ার চেয়ে বোকা থাকাই ভালো
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
ট্রাম্পের শান্তি প্রস্তাব
ট্রাম্পের শান্তি প্রস্তাব
সর্বশেষ খবর
মধ্যরাত থেকে শুরু নিষেধাজ্ঞা, তীরে ফিরেছেন জেলেরা
মধ্যরাত থেকে শুরু নিষেধাজ্ঞা, তীরে ফিরেছেন জেলেরা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ইসলামকে ক্ষমতায় আনতে নারী সমাজকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে’
‘ইসলামকে ক্ষমতায় আনতে নারী সমাজকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে’

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

তুরস্কে মোসাদের দুই গুপ্তচর গ্রেপ্তার
তুরস্কে মোসাদের দুই গুপ্তচর গ্রেপ্তার

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে অপহরণ-হত্যাচেষ্টা মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে অপহরণ-হত্যাচেষ্টা মামলার আসামি গ্রেফতার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনগণকে ধোঁকা দেওয়ার দিন শেষ : মির্জা আব্বাস
জনগণকে ধোঁকা দেওয়ার দিন শেষ : মির্জা আব্বাস

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

শনিবার বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
শনিবার বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

৩১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

পারিবারিক বিরোধে ভাইকে গাছে বেঁধে নির্যাতনের অভিযোগ
পারিবারিক বিরোধে ভাইকে গাছে বেঁধে নির্যাতনের অভিযোগ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুহত্যার অভিযোগে পরকীয়া প্রেমিকসহ মাকে গ্রেপ্তারের দাবি
শিশুহত্যার অভিযোগে পরকীয়া প্রেমিকসহ মাকে গ্রেপ্তারের দাবি

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় বাংলাদেশ কংগ্রেসের প্রস্তাবিত কমিটির পরিচিতি সভা
মাগুরায় বাংলাদেশ কংগ্রেসের প্রস্তাবিত কমিটির পরিচিতি সভা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথম ১৮ মাসে এক কোটি বেকারের কর্মসংস্থান করা হবে : প্রিন্স
প্রথম ১৮ মাসে এক কোটি বেকারের কর্মসংস্থান করা হবে : প্রিন্স

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন জরুরি : দুদু
গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন জরুরি : দুদু

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়
ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়

৪৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সাগর ও নদীতে ইলিশ ধরায় নিষেধাজ্ঞা
সাগর ও নদীতে ইলিশ ধরায় নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাষাসৈনিক আহমদ রফিকের মৃত্যুতে ঢাবি সাদা দলের শোক
ভাষাসৈনিক আহমদ রফিকের মৃত্যুতে ঢাবি সাদা দলের শোক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিদেশে পালানোর সময় বিমানবন্দর থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
বিদেশে পালানোর সময় বিমানবন্দর থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকমুক্ত সমাজ গঠনে মতবিনিময়
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকমুক্ত সমাজ গঠনে মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিজ জয়ের লক্ষ্যে টসে জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ
সিরিজ জয়ের লক্ষ্যে টসে জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সার আক্রান্ত ছরোয়ারের পাশে থাকার আশ্বাস উপজেলা প্রশাসনের
ক্যান্সার আক্রান্ত ছরোয়ারের পাশে থাকার আশ্বাস উপজেলা প্রশাসনের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানসিক স্বাস্থ্যসেবা পাবেন ২২ বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০ হাজার শিক্ষার্থী
মানসিক স্বাস্থ্যসেবা পাবেন ২২ বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০ হাজার শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিমা বিসর্জনের সময় নদীতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
প্রতিমা বিসর্জনের সময় নদীতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে সহিংসতার ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের আর্থিক ও ত্রাণ সহায়তা
খাগড়াছড়িতে সহিংসতার ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের আর্থিক ও ত্রাণ সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুনামগঞ্জে ৩১ দফা প্রচারে নৌযাত্রা
সুনামগঞ্জে ৩১ দফা প্রচারে নৌযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ওসি নাজমুল আলম পুনর্বহাল
কুড়িগ্রামে ওসি নাজমুল আলম পুনর্বহাল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চন্দনাইশে শহীদ জিয়ার স্মৃতিফলক পুনঃনির্মাণ ও বৈঠকখানা উদ্বোধন
চন্দনাইশে শহীদ জিয়ার স্মৃতিফলক পুনঃনির্মাণ ও বৈঠকখানা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফেসবুকে বিকৃত ছবি পোস্টকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত ২০
ফেসবুকে বিকৃত ছবি পোস্টকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত ২০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠায় সবসময় পাশে বিএনপি : আবুল খায়ের
শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠায় সবসময় পাশে বিএনপি : আবুল খায়ের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমনা পার্কের লেক থেকে একজনের ভাসমান লাশ উদ্ধার
রমনা পার্কের লেক থেকে একজনের ভাসমান লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফ্লোটিলা আটক ও গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে সোনারগাঁয়ে বিক্ষোভ
ফ্লোটিলা আটক ও গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে সোনারগাঁয়ে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুড়িচংয়ে রেললাইনে পড়েছিল অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ
বুড়িচংয়ে রেললাইনে পড়েছিল অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফটিকছড়িতে পুকুরে ডুবে কলেজ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফটিকছড়িতে পুকুরে ডুবে কলেজ শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়
ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান
সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ
নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা
ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প
মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালি থেকে গাজায় রওনা হয়েছে ১০০ ত্রাণকর্মীর নতুন নৌবহর
ইতালি থেকে গাজায় রওনা হয়েছে ১০০ ত্রাণকর্মীর নতুন নৌবহর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমঝোতা হলে ১০০ আসন ছাড়তে পারে জামায়াত: গোলাম পরওয়ার
সমঝোতা হলে ১০০ আসন ছাড়তে পারে জামায়াত: গোলাম পরওয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা
তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে
কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান
পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি
বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’
৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরপুরে যাত্রী নামিয়ে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
মিরপুরে যাত্রী নামিয়ে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কবে থেকে কমবে বৃষ্টি, যা জানালো আবহাওয়া অফিস
কবে থেকে কমবে বৃষ্টি, যা জানালো আবহাওয়া অফিস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শিগগিরই আসনভিত্তিক একক প্রার্থীকে ‘গ্রিন সিগন্যাল’ দেবে বিএনপি’
‘শিগগিরই আসনভিত্তিক একক প্রার্থীকে ‘গ্রিন সিগন্যাল’ দেবে বিএনপি’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদে যেসব কাজ করা নিষেধ
মসজিদে যেসব কাজ করা নিষেধ

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন
সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে : জেনারেল নেজাত
ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে : জেনারেল নেজাত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় বন্দী বাংলাদেশির পরিচয় জানতে হাইকমিশনের বিজ্ঞপ্তি
মালয়েশিয়ায় বন্দী বাংলাদেশির পরিচয় জানতে হাইকমিশনের বিজ্ঞপ্তি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ সভাপতির পদ থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারে বাংলাদেশকে কৃতজ্ঞতা ফিলিস্তিনের
জাতিসংঘ সভাপতির পদ থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারে বাংলাদেশকে কৃতজ্ঞতা ফিলিস্তিনের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ
হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক স্ত্রীকে আইনি নোটিস পাঠালেন কুমার শানু
সাবেক স্ত্রীকে আইনি নোটিস পাঠালেন কুমার শানু

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভেনেজুয়েলার উপকূলের কাছে ৫ মার্কিন যুদ্ধবিমানের উপস্থিতি
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভেনেজুয়েলার উপকূলের কাছে ৫ মার্কিন যুদ্ধবিমানের উপস্থিতি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্লোটিলার ৪৭০ অধিকারকর্মীকে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছে ইসরায়েল
ফ্লোটিলার ৪৭০ অধিকারকর্মীকে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছে ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাষাসৈনিক আহমদ রফিক আর নেই
ভাষাসৈনিক আহমদ রফিক আর নেই

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জুলাই সনদ বাস্তবায়িত হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জুলাই সনদ বাস্তবায়িত হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জার্মান সেনাবাহিনী শক্তিশালী করার ঘোষণায় কড়া মন্তব্য পুতিনের
জার্মান সেনাবাহিনী শক্তিশালী করার ঘোষণায় কড়া মন্তব্য পুতিনের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত
১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল মানবতার বহর
আটকে গেল মানবতার বহর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা

নগর জীবন

মরিচের কেজি ৩০০ ছাড়াল
মরিচের কেজি ৩০০ ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের
যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের

মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসমান জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে ফারহান-কেয়া
ভাসমান জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে ফারহান-কেয়া

শোবিজ

এক পর্দা, দশ প্রজন্ম
এক পর্দা, দশ প্রজন্ম

শোবিজ

মনোনয়ন পেতে বিএনপির ছয় নেতা ময়দানে : অন্য দলে একক
মনোনয়ন পেতে বিএনপির ছয় নেতা ময়দানে : অন্য দলে একক

নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় চিকিৎসা কেন্দ্রে কম অভিজ্ঞ চিকিৎসক
বড় চিকিৎসা কেন্দ্রে কম অভিজ্ঞ চিকিৎসক

নগর জীবন

বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন
বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে বিরল মানসিক রোগ
বাড়ছে বিরল মানসিক রোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬
ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬

নগর জীবন

নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ
নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫

প্রথম পৃষ্ঠা

সুনেরাহর গল্প
সুনেরাহর গল্প

শোবিজ

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিলিকে বাংলাদেশের ঝলক
ঝিলিকে বাংলাদেশের ঝলক

মাঠে ময়দানে

ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু
ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু

নগর জীবন

রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে

সম্পাদকীয়

বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে
বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে

নগর জীবন

ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত
ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত

দেশগ্রাম

গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা
গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা

প্রথম পৃষ্ঠা

জলাবদ্ধতা
জলাবদ্ধতা

সম্পাদকীয়

সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং
সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং

মাঠে ময়দানে