শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৪ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০০:৫৫, বৃহস্পতিবার, ১৪ আগস্ট, ২০২৫

ড. ইউনূস এখন কী করবেন

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
ড. ইউনূস এখন কী করবেন

অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূস বারবার বলেছেন, তাঁর সরকারের ওপর প্রধানত তিনটি কাজের দায়িত্ব ছিল। সংস্কার, বিচার এবং নির্বাচন। অর্থাৎ রাষ্ট্রের ভেঙে পড়া সব গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানের সংস্কার, স্বৈরাচার ও তার দোসরদের বিচার এবং একটি সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠান। গত ৫ আগস্ট রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউর সমাবেশে তিনি বলেছেন, ‘আমরা আমাদের সর্বশেষ এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়ে প্রবেশ করব। আমরা এবার একটি নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তরের প্রক্রিয়া শুরু করব।’ প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী তিনি তা করেছেনও। পর দিনই নির্বাচন কমিশনকে চিঠি দিয়ে নির্বাচন অনুষ্ঠানের আয়োজন করতে বলেছেন। তাঁর এ উদ্যোগে দেশবাসী আশ্বস্ত হয়েছে। অধিকাংশ রাজনৈতিক দলই তাঁর নির্বাচন অনুষ্ঠানের উদ্যোগ স্বাগত জানিয়েছে। কিন্তু মাত্র এক মাস ছয় দিনের মাথায় তাঁর আদরের বিপ্লবীরা স্পষ্ট করে ঘোষণা দিলেন, ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না। বিপ্লবীদের এ ঘোষণায় গোটা জাতি স্তম্ভিত। প্রশ্ন হচ্ছে-তাহলে ড. মুহাম্মদ ইউনূস এখন কী করবেন? শ্যাম রাখবেন নাকি কুল রাখবেন। তাহলে কি আমার প্রিয় পাঠক মাহতাব উদ্দিনের আশঙ্কাই সত্যি হতে যাচ্ছে? নাকি নির্বাচনবিরোধী বিপ্লবীরা প্রতিবিপ্লবের মুখোমুখি হবেন।

৫ আগস্ট ২০২৪-এর আগে-পরে কৌলীন্য প্রকাশের ভঙ্গিতে বেশ কিছু শব্দ ব্যবহৃত হচ্ছে। এর অন্যতম হলো ‘নতুন বন্দোবস্ত’ ও ‘দ্বিতীয় স্বাধীনতা’। আমরা যদি আমাদের রাষ্ট্র গঠন ও স্বাধীনতার ইতিহাস পর্যালোচনা করি তাহলে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস সবচেয়ে স্মরণীয় ও গুরুত্বপূর্ণ। নতুন বন্দোবস্ত করার জন্যই পাকিস্তান ভেঙে বাংলাদেশ গড়ার প্রয়োজন হয়েছিল। পাকিস্তানি শাসকরা এ প্রয়োজন অনুভব করেননি। সেই সঙ্গে আমাদের দেশের কিছু মানুষও পাকিস্তান ভাঙার প্রয়োজন বোধ করেনি। সে কারণেই তাদের অবস্থান ছিল মুুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে। রাজাকার, আলবদর, আলশামস ও শান্তি কমিটির সদস্য হিসেবে তারা যোগ দেয় পাকিস্তানিদের পক্ষে। যারা সেদিন বাংলাদেশটা চায়নি, ৫৪ বছর পর নতুন বন্দোবস্তের নামে তারাই এখন দ্বিতীয় স্বাধীনতার কথা বলছে। অর্থাৎ ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যারা মানতে পারেনি, তারাই এখন দ্বিতীয় স্বাধীনতার কথা বলে ’৭১-কে অস্বীকারের অপচেষ্টা করছে। ’৭১ সালে তাদের চেহারা সবার কাছে পরিচিত ছিল। কিন্তু সেই পরিচিত চেহারার আড়ালে এখন অনেক নতুন চেহারা ভেসে উঠছে। নেহরু ডকট্রিনের ধুয়া তুলে নতুন নতুন তাত্ত্বিকও ’৭১ অস্বীকারের স্পর্ধা দেখাচ্ছে। অর্থাৎ যারা মুক্তিযুদ্ধ মানতে পারেনি, ’৭১-এর স্বাধীনতা মানতে পারেনি, জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষণা মানতে পারেনি তারা ও তাদের নতুন প্রজন্ম ‘নতুন বন্দোবস্ত’ ও ‘দ্বিতীয় স্বাধীনতা’ প্রতিষ্ঠা করতে চায়। বর্তমান রাজনীতিতে তারাই বিএনপির প্রতিপক্ষ। বাংলাদেশের স্বাধীনতায় দল হিসেবে বিএনপির অবদান ছিল না। কারণ সে সময় বিএনপির জন্ম হয়নি। তবে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানকে অস্বীকার করে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ইতিহাস ইচ্ছা করলেও লেখা সম্ভব নয়। মেজর জিয়া ছিলেন মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার। তিনি শুধু যুদ্ধই করেননি, বাংলাদেশের স্বাধীনতাও ঘোষণা করেছেন। মুক্তিযুদ্ধের সময় শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেপ্তারের পর মেজর জিয়ার স্বাধীনতার ঘোষণাই বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের জন্মের সর্বপ্রথম স্বীকৃতি। শিশুর জন্মের পর প্রথম কান্নার মতো। যে দলের প্রতিষ্ঠাতা মহান স্বাধীনতাযুদ্ধে সরাসরি অংশগ্রহণ করেছেন, স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছেন; বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সেই দলের দায়দায়িত্ব অনেক বেশি। ’৭১-এর স্বাধীনতার মর্যাদা রক্ষার একমাত্র কান্ডারি এখন শহীদ জিয়ার দল বিএনপি। নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস, জাতীয়তাবাদী শক্তির একমাত্র আশ্রয়স্থল, তিনবারের প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং নতুন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্নদ্রষ্টা তারেক রহমানই মন্‌জুরুল ইসলামবুঝতে পারছেন নির্বাচন, স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব নিয়ে কী ভয়ংকর ষড়যন্ত্র চলছে। এ তিনজনই উপলব্ধি করতে পারছেন একটি নির্বাচনের মাধ্যমে দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা ছাড়া অন্য কোনো উপায় নেই। সে কারণেই লন্ডন বৈঠকে একমত হয়েছেন ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এদিকে ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না বলে যারা ঘোষণা দিয়েছেন, তারা সবাই ড. ইউনূসের প্রিয়ভাজন। সর্বমহলে সম্মানিত ও গ্রহণযোগ্য, অগ্রজের একটি সিদ্ধান্ত যদি তাঁরই আদর্শের অনুজরা মানতে অস্বীকার করেন, তাহলে এর নেপথ্য কারণ কী থাকতে পারে, তা খুঁজে বের করতে খুব বেশি সময় লাগবে না। নির্বাচন ঠেকানোর ঘোষণা যদি দেশ ও গণতন্ত্রবিরোধী ষড়যন্ত্র হয়, তাহলে অতীতের মতো জনগণই তা প্রতিহত করবে। এটা ভাবার কোনো কারণ নেই যে ৫ আগস্টের বিপ্লবের পর আর কোনো প্রতিবিপ্লব হবে না। যারা নির্বাচন প্রতিহত করতে চায় তাদের হয়তো এবার প্রতিবিপ্লবের মুখোমুখি হতে হবে।

চন্দন গাছের সঙ্গে আমাদের পারিবারিক, সামাজিক, রাষ্ট্রীয় জীবনের অনেক সাদৃশ্য আছে। বিষয়টি গভীরভাবে অনুধাবন করলে চোখে পানি চলে আসে। আমরা এখন একটি অনুর্বর ধূসর সময় পার করছি। পুরাতন ভেঙে নতুন গড়ার খেলা সবাই খেলছি ঠিকই, কিন্তু কোনটা পুরাতন, কোনটা নতুন তা বুঝতে বুঝতেই সময় পার হয়ে যাচ্ছে। বর্তমান অস্থিরতা আমাদের ব্যক্তি, পারিবারিক, সামাজিক, রাজনৈতিক জীবন নানাভাবে স্পর্শ করছে। যত দিন যাচ্ছে ব্যক্তিস্বার্থ আমাদের গ্রাস করছে। আদর্শহীন বর্তমান আমাদের অক্টোপাসের মতো গিলে খাচ্ছে। সন্তান পিতা-মাতাকে আইডল মনে করতে পারছে না। আলোকিত মানুষের অভাব সব ক্ষেত্রে অনুভূত হচ্ছে। নীতিহীন রাজনীতিতে চন্দনের মতো সুবাসিত নেতার সংকটও দিনদিন তীব্র হচ্ছে। এমন একটা কঠিন সময়ে নির্বাচন প্রতিহত করার ষড়যন্ত্র নতুন সংকট তৈরি করবে।

চন্দন গাছ আমাদের জীবন কতটা প্রভাবিত করতে পারে তা দুই বন্ধু উপলব্ধি করতে পেরেছিলেন। দুই বন্ধু বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। একজন ইতিহাসের, অন্যজন বোটানির। একদিন ইতিহাসের বন্ধু বোটানির বন্ধুকে বলল, ‘আমি চন্দন গাছ চিনি না। আমাকে চন্দন গাছ দেখাও।’ তারপর দুই বন্ধু মিলে একদিন বোটানিক্যাল গার্ডেনে গেল। একটি শ্বেতচন্দন গাছের নিচে দাঁড়িয়ে বোটানির বন্ধু বলল, ‘এই হলো চন্দন গাছ, এটা হলো শ্বেতচন্দন। তবে আরেক রকম চন্দন আছে, সেটা হলো রক্তচন্দন বা লাল চন্দন। লাল চন্দনের গাছ খুব কম দেখা যায়। তবে আমাদের দেশে শ্বেতচন্দন গাছ অনেক স্থানেই আছে। ইদানীং এটি বাণিজ্যিকভাবেও চাষ করা হয়। চন্দন অতি মূলবান গাছ।’ ইতিহাসের বন্ধু চন্দন গাছ স্পর্শ করল, গাছের নিচে পড়ে থাকা পাতা নাকের কাছে নিয়ে গন্ধ শোঁকার চেষ্টা করল। গাছের কাণ্ডে নাক লাগিয়ে গন্ধ নেওয়ার চেষ্টা করল, কিন্তু না, কোনো গন্ধ পেল না। অবশেষে হতাশ হয়ে সে বলল, ‘না, আমি হতাশ হলাম। আমি তো ভেবেছিলাম চন্দন গাছের পাতা, কাণ্ড থেকে সুঘ্রাণ পাওয়া যাবে। সেজন্যই তো এত আগ্রহ নিয়ে এলাম।’ হতাশ বন্ধুকে সান্ত্বনা দিয়ে বোটানির বন্ধু বলল, ‘শোনো, চন্দনের সঙ্গে আমাদের জীবনের অনেক গুরুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আছে, যা শুনলে তোমার চোখে পানি চলে আসবে। চন্দন গাছ যখন জীবিত থাকে তখন আমাদের ছায়া দেয়। চন্দন গাছের ছায়া খুব শীতল। আর এ গাছ যখন কাঠ হয় অর্থাৎ যখন কাটা হয়, যখন এ জীবিত গাছ মরে কাঠ হয়ে যায় তখন সুবাস ছড়ায়। এ ছাড়া চন্দন যে কত কাজে লাগে বলে শেষ করা যাবে না। ঠিক আমাদের পিতা-মাতা, অভিভাবকদের মতো। আমাদের পিতা-মাতা, অভিভাবকরা যখন জীবিত থাকেন তখন আমাদের ছায়া দিয়ে রাখেন। তাঁদের ছায়ায় আমরা নিরাপত্তার নিশ্চিত শীতলতায় থাকি। আর যখন তাঁরা মারা যান তখন তাঁদের সুখ্যাতি, পরিচয়, মায়া-ভালোবাসার সুবাসে আমরা বেঁচে থাকি। তাঁরা হন আমাদের জীবনপথের পাথেয়। সে কারণে যাদের পিতা-মাতা জীবিত আছেন তাদের উচিত পিতা-মাতার সেবাযত্ন করা। পিতা-মাতার ছায়া আরও বেশি গ্রহণ করা। আর যাদের পিতা-মাতা বেঁচে নেই তাদের উচিত পিতা-মাতার আদর্শ ধারণ করে পথচলা। একইভাবে পিতা-মাতা বা অভিভাবকের আদর্শও হওয়া উচিত চন্দনের মতো সুবাসিত। তাঁরা না থাকলেও তাঁদের সুবাস যেন থাকে। চন্দন অত্যন্ত দামি গাছ ও কাঠ।  আমাদের যাঁরা পিতা-মাতা, অভিভাবক তাঁরা এমন দামি যে কোনো কিছুর বিনিময়েই তাঁদের মূল্য দেওয়া সম্ভব নয়। তুল্য নন তাঁরা কোনো কিছুরই সঙ্গে।’ বোটানির বন্ধুর কথা শুনে নিজের অজান্তেই চোখ থেকে পানি পড়ছিল ইতিহাসের বন্ধুর। মাত্র দুই মাস আগে সে তার পিতাকে হারিয়েছে। পিতার কথা মনে করে সে চন্দন গাছ জড়িয়ে ধরে হাউমাউ করে কাঁদতে থাকল। সঙ্গী বোটানির বন্ধুও তাকে জড়িয়ে ধরে কাঁদতে লাগল। কারণ সে যখন ছোট তখন তার পিতার মৃত্যু হয়। আর গত বছর সে তার মাকে হারিয়েছে। দুই বন্ধুই তাদের প্রিয় চন্দন গাছটি হারিয়েছে। তারা এখন তাদের হারানো চন্দনের সুবাস নিয়েই চলছে।

আমাদের চলতি অস্থির ও বন্ধ্যা সময়ে দুজন মানুষই চন্দনের চেয়ে বেশি দামি। জাতির ক্রান্তিকালে এ দুজনই আমাদের একমাত্র ভরসা। একজন  ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং অন্যজন বেগম খালেদা জিয়া। গত ২২ জুন পর্যন্ত তথ্যানুযায়ী আওয়ামী লীগসহ নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের সংখ্যা ৫১ এবং নিবন্ধনের জন্য আবেদন করেছে ১৪৩টি দল। এ বিপুলসংখ্যক রাজনৈতিক দলের মধ্যে কজন নেতা চন্দনের মতো দামি হতে পারছেন বা পারবেন বলা মুশকিল। তবে তথাকথিত নেতা হওয়ার চেষ্টা করছেন সব দলের কর্মকর্তাই। চন্দন হতে হলে ত্যাগ করতে শিখতে হয়। দেশ ও জনগণের জন্য নিবেদিতপ্রাণ হতে হয়। আর বর্তমান সময়ে ত্যাগ নয়, ভোগেই শান্তি খোঁজেন অধিকাংশ নেতা। জাতীয়তাবাদের একমাত্র কান্ডারি বেগম খালেদা জিয়া সারা জীবন ত্যাগ স্বীকার করেছেন। দেশ ও দেশের মানুষের জন্য নিবেদিতপ্রাণ হয়ে কাজ করেছেন। তিনবার প্রধানমন্ত্রী হয়ে দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় ছিলেন অতন্ত্র প্রহরী। জাতির এ চরম দুঃসময়ে কান্ডারি হয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আমাদের এ মহামূল্যবান দুই চন্দন বৃক্ষই পারেন ক্রান্তিকাল থেকে জাতিকে রক্ষা করতে। যত বাধাই আসুক, প্রতিশ্রুত সময়ে একটি নির্বাচন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে দেশে গণতন্ত্রের যাত্রাটা যদি শুরু করা যায়, তা হলেই আমাদের শেষরক্ষা হবে। চন্দনের শীতল ছায়ায় আমরা আগামীর পথ চলতে পারব।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভিন্নমত দমন
ভিন্নমত দমন
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
ইসলাম ভ্রাতৃত্ববোধের প্রতি গুরুত্ব দেয়
ইসলাম ভ্রাতৃত্ববোধের প্রতি গুরুত্ব দেয়
বরফের রাজ্য আলাস্কা
বরফের রাজ্য আলাস্কা
অবৈধ অস্ত্রের দাপট
অবৈধ অস্ত্রের দাপট
ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন
ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন
ইসলামের দৃষ্টিতে সমাজ সংস্কার
ইসলামের দৃষ্টিতে সমাজ সংস্কার
সিন্দাবাদের দৈত্য দেশের ঘাড়ে
সিন্দাবাদের দৈত্য দেশের ঘাড়ে
ক্যানসার চিকিৎসা
ক্যানসার চিকিৎসা
ভালো নেই অর্থনীতি
ভালো নেই অর্থনীতি
যে রত্ন কুড়িয়ে পেলাম
যে রত্ন কুড়িয়ে পেলাম
সর্বশেষ খবর
বিনিয়োগ চাহিদায় বিশ্ববাজারে আরো বাড়বে সোনার দাম
বিনিয়োগ চাহিদায় বিশ্ববাজারে আরো বাড়বে সোনার দাম

১৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

পর্যটন শহরের বিষফোঁড়া এখন রোহিঙ্গা কিশোর গ্যাং
পর্যটন শহরের বিষফোঁড়া এখন রোহিঙ্গা কিশোর গ্যাং

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ আগস্ট)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনার বিস্ময়বালককে আজ পরিচয় করাবে রিয়াল
আর্জেন্টিনার বিস্ময়বালককে আজ পরিচয় করাবে রিয়াল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেজগাঁওয়ে ডিএমপির বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫৯
তেজগাঁওয়ে ডিএমপির বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫৯

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জম্মুতে জব্দ অক্ষয় কুমারের গাড়ি
জম্মুতে জব্দ অক্ষয় কুমারের গাড়ি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২০ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২০ ফিলিস্তিনি নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ ইউরোপজুড়ে তীব্র তাপপ্রবাহ, দাবানলে তিনজনের মৃত্যু
দক্ষিণ ইউরোপজুড়ে তীব্র তাপপ্রবাহ, দাবানলে তিনজনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউজিল্যান্ড ছেড়ে স্কটল্যান্ডের হয়ে খেলবেন টম ব্রুস
নিউজিল্যান্ড ছেড়ে স্কটল্যান্ডের হয়ে খেলবেন টম ব্রুস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়ায় টেলিগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপ কলে আংশিক নিষেধাজ্ঞা
রাশিয়ায় টেলিগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপ কলে আংশিক নিষেধাজ্ঞা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি আয়োজকের অনুষ্ঠানে বাদশা, সতর্ক করল এফডব্লিউআইসিই
পাকিস্তানি আয়োজকের অনুষ্ঠানে বাদশা, সতর্ক করল এফডব্লিউআইসিই

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইসিসির শাস্তি পেলেন প্রোটিয়া অলরাউন্ডার করবিন বশ
আইসিসির শাস্তি পেলেন প্রোটিয়া অলরাউন্ডার করবিন বশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
গোপালগঞ্জে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০০ বছরেও প্রথম স্তরে উঠতে পারবে না ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ক্লাইভ লয়েড
১০০ বছরেও প্রথম স্তরে উঠতে পারবে না ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ক্লাইভ লয়েড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাজে মৌসুম কাটিয়েও শীর্ষে রিয়াল মাদ্রিদ
বাজে মৌসুম কাটিয়েও শীর্ষে রিয়াল মাদ্রিদ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লক্ষ্মীপুরে ১২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের নতুন কমিটি
লক্ষ্মীপুরে ১২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের নতুন কমিটি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানকে নিয়ে শোয়েব আখতারের তীব্র সমালোচনা
পাকিস্তানকে নিয়ে শোয়েব আখতারের তীব্র সমালোচনা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪৬ বছর বয়সেও থামছেন না ইমরান তাহির
৪৬ বছর বয়সেও থামছেন না ইমরান তাহির

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা
মালয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে আবারও ওয়ান ইলেভেন সৃষ্টি হবে : খোকন
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে আবারও ওয়ান ইলেভেন সৃষ্টি হবে : খোকন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বাড়ছে
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বাড়ছে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের সঙ্গে হাত মেলানো উচিত নয়: হরভজন সিং
পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের সঙ্গে হাত মেলানো উচিত নয়: হরভজন সিং

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালি উপকূলে নৌকাডুবিতে ২০ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃত্যু, নিখোঁজ ১৭
ইতালি উপকূলে নৌকাডুবিতে ২০ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃত্যু, নিখোঁজ ১৭

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে অবৈধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা
নারায়ণগঞ্জে অবৈধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের সঙ্গে আলাস্কা সম্মেলনের আগে ফোনে পুতিন-কিমের ফোনালাপ
ট্রাম্পের সঙ্গে আলাস্কা সম্মেলনের আগে ফোনে পুতিন-কিমের ফোনালাপ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!
পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শের-ই-বাংলা মেডিকেলের ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতির আল্টিমেটাম
শের-ই-বাংলা মেডিকেলের ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতির আল্টিমেটাম

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্য হান্ড্রেডে রশিদ খানের লজ্জার রেকর্ড
দ্য হান্ড্রেডে রশিদ খানের লজ্জার রেকর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিজয়নগরে মাদকসেবীর ৬ মাসের কারাদণ্ড
বিজয়নগরে মাদকসেবীর ৬ মাসের কারাদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোটেলে নাস্তার পর টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে গুলি, নারীসহ আহত ২
হোটেলে নাস্তার পর টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে গুলি, নারীসহ আহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ
নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারের পর তিন মাসে ২২৩ বার ধর্ষণ
বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারের পর তিন মাসে ২২৩ বার ধর্ষণ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রো স্টেশনের নিচে এডিসিকে ছুরি মেরে পালাল ছিনতাইকারী
মেট্রো স্টেশনের নিচে এডিসিকে ছুরি মেরে পালাল ছিনতাইকারী

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য
হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের ‘অপমান’, কংগ্রেসের তীব্র নিন্দা
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের ‘অপমান’, কংগ্রেসের তীব্র নিন্দা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ
এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাইরালের বিড়ম্বনা, বিপদে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক মিজান
ভাইরালের বিড়ম্বনা, বিপদে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক মিজান

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির দুঃখ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী : এনডিএম মহাসচিব
এনসিপির দুঃখ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী : এনডিএম মহাসচিব

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় টানা বৃষ্টির আভাস, অন্যান্য অঞ্চলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকায় টানা বৃষ্টির আভাস, অন্যান্য অঞ্চলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৪ ঘণ্টা ওয়াই-ফাই রাউটার চালালে বিদ্যুৎ খরচ কত?
২৪ ঘণ্টা ওয়াই-ফাই রাউটার চালালে বিদ্যুৎ খরচ কত?

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত
হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!
পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাকিব ও শেহজাদকে নিয়ে বুবলীর আবেগঘন পোস্ট
শাকিব ও শেহজাদকে নিয়ে বুবলীর আবেগঘন পোস্ট

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো
প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজেদের মাটিতে পাকিস্তানকে লজ্জায় ডুবালো উইন্ডিজ
নিজেদের মাটিতে পাকিস্তানকে লজ্জায় ডুবালো উইন্ডিজ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বন্ধ ৩৫৩ কারখানা, লক্ষাধিক বেকার
বন্ধ ৩৫৩ কারখানা, লক্ষাধিক বেকার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওয়াশিংটনের 'কুখ্যাত অপরাধী' ট্রাম্প, বলল ইলন মাস্কের গ্রক
ওয়াশিংটনের 'কুখ্যাত অপরাধী' ট্রাম্প, বলল ইলন মাস্কের গ্রক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য
কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু
কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাপ্তাই হ্রদে মাছের বাম্পার আহরণ, রাজস্ব আয়ে রেকর্ড
কাপ্তাই হ্রদে মাছের বাম্পার আহরণ, রাজস্ব আয়ে রেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৬ কোটি টাকার অনিয়ম
৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৬ কোটি টাকার অনিয়ম

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে
২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নির্বাচনের খবরে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন : আমীর খসরু
নির্বাচনের খবরে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন : আমীর খসরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালের ঘোষণা যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানির
ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালের ঘোষণা যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানির

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু পথ হারিয়ে ফেলেছেন : নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহু পথ হারিয়ে ফেলেছেন : নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার আল কারামাহকে হারিয়ে চ্যালেঞ্জ লিগের চূড়ান্ত পর্বে বসুন্ধরা কিংস
সিরিয়ার আল কারামাহকে হারিয়ে চ্যালেঞ্জ লিগের চূড়ান্ত পর্বে বসুন্ধরা কিংস

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ড. ইউনূস এখন কী করবেন
ড. ইউনূস এখন কী করবেন

সম্পাদকীয়

লাপাত্তা সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া
লাপাত্তা সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের পোশাকে লোকদের হিন্দিতে কথা বলতে শুনি
পুলিশের পোশাকে লোকদের হিন্দিতে কথা বলতে শুনি

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ বাজারে আগুন
হঠাৎ বাজারে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ গেল কই?
ইলিশ গেল কই?

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ
লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী
আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

পেছনের পৃষ্ঠা

মুনতাহার পাশে তারেক রহমান
মুনতাহার পাশে তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে প্রার্থীর ছড়াছড়ি মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপিতে প্রার্থীর ছড়াছড়ি মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

আকবরের দেশত্যাগের গুঞ্জন, আতঙ্কিত রায়হানের মা
আকবরের দেশত্যাগের গুঞ্জন, আতঙ্কিত রায়হানের মা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই শিশুকে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান
দুই শিশুকে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান

নগর জীবন

প্রচার-প্রচারণায় বিএনপি জামায়াতের ছয় নেতা
প্রচার-প্রচারণায় বিএনপি জামায়াতের ছয় নেতা

নগর জীবন

গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন
গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন

প্রথম পৃষ্ঠা

চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

খবর

গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের
গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের

পেছনের পৃষ্ঠা

কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল
কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে ফের ১/১১ সৃষ্টি হবে
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে ফের ১/১১ সৃষ্টি হবে

নগর জীবন

গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে
গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা তলাচ্ছে বিস্তীর্ণ এলাকা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা তলাচ্ছে বিস্তীর্ণ এলাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা
শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা

নগর জীবন

দুই দাবিতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে কাফনের কাপড়ে মুক্তিযোদ্ধা পরিবার
দুই দাবিতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে কাফনের কাপড়ে মুক্তিযোদ্ধা পরিবার

নগর জীবন

খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি
খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা
কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা

দেশগ্রাম

হিমাগারে অস্ত্রের মুখে ডাকাতি, সিআইডির অভিযানে দুজন গ্রেপ্তার
হিমাগারে অস্ত্রের মুখে ডাকাতি, সিআইডির অভিযানে দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন
উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম
সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম

পেছনের পৃষ্ঠা