শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৭ জুন, ২০২৫

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

রেজাবুদ্দৌলা চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

মুসলিম বিশ্বের একটি দরিদ্র দেশ কীভাবে ২২ বছরে (১৯৮১-২০০৩) একটি উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত হতে পারে মালয়েশিয়া তার উদাহরণ। পেশায় চিকিৎসক একজন রাজনীতিবিদের নেতৃত্বে অর্জিত হয়েছে এই বিস্ময়কর সাফল্য। মালয়েশিয়ার উন্নয়নের মহানায়ক ডা. মাহাথির মোহাম্মদ। এই মহান রাজনীতিবিদ মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী হয়ে তাঁর দেশে যে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনেন, তার কোনো তুলনা নেই। ডা. মাহাথির মোহাম্মদ ১৯৮১ সালে মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। এ পদে দায়িত্ব পালন করেন টানা ২২ বছর। তারপর রাজনীতি থেকে স্বেচ্ছায় অবসর নেন। তাঁর উত্তরসূরিদের ব্যর্থতায় ক্ষুব্ধ হয়ে ২০১৮ সালে ৯৩ বছর বয়সে আবার ফিরে আসেন রাজনীতিতে। ওই বছরই প্রধানমন্ত্রী পদে নির্বাচিত হন। ২০২০ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন। মাহাথির মোহাম্মদ একটানা দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকলেও তাঁর দেশকে পারিবারিক সম্পত্তি বানাননি। তাঁর পরিবারের সদস্য ও আত্মীয়স্বজনকে দুর্নীতিতে জড়ানোর ভ্রান্তিতে ভোগেননি। যেমনটি ঘটেছে বাংলাদেশে শেখ হাসিনার আমলে। ক্ষমতাকে কুক্ষিগত শুধু নয়, তারা লুটপাটের মৃগয়াক্ষেত্র বানিয়েছিলেন বাংলাদেশকে। শেখ হাসিনা তাঁর পরিবারের সদস্য ও আত্মীয়স্বজনদের নিয়ে দেশকে পারিবারিক সম্পত্তি বানাবার যে অপকৌশল বেছে নিয়েছিলেন, তা তাঁর নিজের জন্য কল্যাণকর হয়নি। এ অপকর্মের অনিবার্য পরিণতি ছিল গত বছরের জুলাই গণ অভ্যুত্থান।

শেখ হাসিনা, তাঁর ছোট বোন শেখ রেহানা, পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়, কন্যা সায়মা ওয়াজেদ পুতুল, বোনের ছেলে রাদওয়ান মুজিব ববি, বোনের মেয়ে টিউলিপ সিদ্দিক, ফুফাতো ভাই শেখ ফজলুল করিম সেলিম ও আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ, চাচাতো ভাই শেখ হেলাল এবং নতুন প্রজন্ম শেখ তন্ময়, শেখ তাপস, শেখ পরশ, সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহকে নিয়ে পারিবারিক শাসন কায়েম করেন শেখ হাসিনা। তাঁর চেয়ে বড় সুযোগ থাকা সত্ত্বেও ডা. মাহাথির মোহাম্মদ সে পথে হাঁটেননি। যদিও তাঁর সহধর্মিণী ডা. সিতি হাশমাহ বিখ্যাত চিকিৎসাবিদ, রাষ্ট্রের আমলা সদস্য, সমাজসেবী হিসেবে সুপ্রতিষ্ঠিত ছিলেন। তাঁকে ‘মাদার অব দ্য নেশন’ আখ্যায়িত করা হতো। ম্যাডাম হাশমাহ মাহাথিরের ভাইয়েরা ও অন্য আত্মীয়স্বজনের মধ্যে প্রভাবশালী রাজনীতিকসহ উচ্চ পেশার লোকজন থাকলেও তাঁরা নিজেরা ক্ষমতার অংশীদার হওয়ার চেষ্টা করেননি।

বাংলাদেশের পতিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজেকে ডা. মাহাথির মোহাম্মদের মতো বাংলাদেশ রাষ্ট্রের উন্নয়নের রূপকার ভাবার চেষ্টা করতেন। তেমন একটা ভাবও দেখাতেন। কিন্তু মাহাথির মোহাম্মদের দেশপ্রেম, তাঁর দুর্নীতিমুক্ত জীবন-কালচার, তাঁর উন্নয়ন ভাবনার আধুনিক ধ্যান-ধারণা, সামগ্রিকভাবে রাষ্ট্রনায়কোচিত ব্যক্তিত্বের ধারেকাছে যাওয়ার যোগ্যতাও অর্জন করতে পারেননি শেখ হাসিনা। কারণ ডা. মাহাথির আর শেখ হাসিনার রাজনৈতিক সংস্কৃতি পুরো বিপরীতমুখী। মাহাথির খাঁটি দেশপ্রেমিক, মানবতাবাদী রাষ্ট্রনায়ক আর তার বিপরীতে শেখ হাসিনা কর্তৃত্ববাদী শাসন কায়েমের দিকে নিজেকে ব্যস্ত রেখেছিলেন। এ বাংলাদেশে একজন নেতা এসেছিলেন, যিনি মাহাথির মোহাম্মদের মতোই রাষ্ট্রনায়ক হতে পেরেছিলেন, তাঁর মতোই দেশপ্রেমিক, রাষ্ট্র-উন্নয়ন-ভাবনায় দক্ষ, গণমানুষের প্রকৃত স্বজন-জাতীয় নেতা হতে পেরেছিলেন তিনি জিয়াউর রহমান। যদিও মাহাথির ছিলেন একজন চিকিৎসাবিদ আর জিয়াউর রহমান ছিলেন একজন জেনারেল, পেশাগতভাবে বিপরীত মেরুর মানুষ। কিন্তু দেশবাসীর অর্থনৈতিক মুক্তির চিন্তাভাবনায় তাঁরা ছিলেন খুবই কাছাকাছি। তাঁরা দুজনই রাষ্ট্রপরিচালনায় অত্যন্ত দক্ষ ও মেধাবী ছিলেন। বিশ্বব্যাপী কূটনৈতিক সম্পর্কের মাধ্যমে নিজ নিজ দেশকে উন্নতির শিখরে নিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে ছিলেন অত্যন্ত সফল রাষ্ট্রনায়ক।

দুর্ভাগ্য জিয়াউর রহমানের। এক অমুক্তিযোদ্ধা ক্ষমতালোভী জেনারেল ও তাঁর সহযোগীদের ষড়যন্ত্রে ৪৫ বছর বয়সেই তাঁকে সেনাবাহিনীর বিপথগামী সদস্যদের হাতে প্রাণ হারাতে হয়। আর সৌভাগ্যবান ডা. মাহাথির মোহাম্মদ, তিনি ২০১৮ থেকে ২০২০ সাল অবধি তাঁর নব্বই-উত্তীর্ণ বয়সেও দ্বিতীয়বার প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালনের সুযোগ পেয়েছেন। ১০০ বছরের জীবনের ৭৫ বছর রাজনীতি করেছেন সুনামের সঙ্গে। ১৯৭৪ সাল থেকেই মন্ত্রীর পদমর্যাদায় রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব পালনের সুযোগ লাভ করেছেন, তারপরে ডেপুটি প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন ১৯৭৬ সালে। এরই মধ্যে ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলটির প্রধান হয়ে বহু বছর নেতৃত্ব দিয়েছেন। ১৯৮১ সাল থেকেই তিনি মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর পদে ছিলেন টানা ২২ বছর। ওই সময়ে দরিদ্র একটি রাষ্ট্রকে ব্যাপক দেশিবিদেশি বিনিয়োগের মাধ্যমে শিল্পায়নের দ্বারা উন্নয়নের চূড়ান্ত পর্যায়ের দিকে নিয়ে যান। বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ষড়যন্ত্রকারীদের কারণে সে সুযোগ পাননি। মহান রাষ্ট্রনায়ক, স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান যখন দেশকে উন্নয়নের পথে নিয়ে যাচ্ছিলেন, এই মুহূর্তে তাঁকে হত্যাকাণ্ডের শিকার হতে হয়। জিয়াউর রহমান যদি কমপক্ষে ১০ থেকে ২০ বছর আরও বাঁচতেন মোটামুটি শারীরিক-মানসিক সুস্থতা নিয়ে, তাহলে তিনি তাঁর সততার রাজনীতি ও রাষ্ট্র-উন্নয়ন কর্মকাণ্ড দিয়ে বাংলাদেশকে আজ মালয়েশিয়ার মতোই উন্নয়নের শিখরে নিয়ে যেতে পারতেন। মালয়েশিয়া ছিল সব দিক দিয়েই বাংলাদেশের চেয়ে পিছিয়ে। ষাটের দশকেও মালয়েশিয়া থেকে ডাক্তারি পড়ার জন্য শিক্ষার্থীরা বাংলাদেশে আসতেন। পড়তেন ঢাকা মেডিকেল কলেজে। মালয়েশিয়ার মতো যোগ্য নেতৃত্ব পেলে বাংলাদেশও আজ সমৃদ্ধ দেশে পরিণত হতো। ১৯৯১ সালের নির্বাচনে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া নির্বাচনে জয়ী হওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী হন। ১৯৯১ থেকে ’৯৬ এই পাঁচ বছরে পিছিয়ে থাকা বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে তিনি বাজার অর্থনীতির পথ ধরেন। গত তিন দশকে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে যতটুকু এগিয়েছে তা দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার দূরদৃষ্টিসম্পন্ন সিদ্ধান্তের ফল। দেশে নির্ভেজাল গণতন্ত্র ও সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচনব্যবস্থা প্রবর্তনে তিনি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করেন। কিন্তু গণতন্ত্রের শত্রুরা থাবা বিস্তার করে নির্দয়ভাবে। তাদের ষড়যন্ত্রে ওয়ান-ইলেভেনের অপশাসন জাতির ঘাড়ে চেপে বসে। ২০০৮ সালে যে কর্তৃত্ববাদী শাসনের সূত্রপাত হয়, তার পেছনে ওয়ান-ইলেভেনের অপনায়কদের হাত ছিল ওপেন সিক্রেট। শেখ হাসিনা নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচনে বিশ্বাস করতেন না বলেই ১৯১৪, ১৯১৮ ও ১৯২৪-এর মতো প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচন করে ক্ষমতা কুক্ষিগত করেছিলেন। বাংলাদেশের অর্থনীতি ধ্বংসের পথে নিয়ে গিয়েছিলেন লুটপাটের মাধ্যমে। তাঁর আমলে মেগা প্রকল্প গ্রহণ করা হতো, মেগা দুর্নীতি করার অভিলাসে।

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমানকে মেনে নিতে পারেনি স্বাধীনতাবিরোধীরা। মেনে নিতে পারেনি গণতন্ত্রের শত্রুরা। ১৯৭৫ সালে আওয়ামী লীগ দেশে বাকশালী শাসন কায়েম করেছিল। কেড়ে নিয়েছিল মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার। শহীদ জিয়া সে অধিকার ফিরিয়ে দেন। একদলীয় শাসনের বদলে বহুদলীয় গণতান্ত্রিক শাসন নিশ্চিত করেন। দেশে গণতান্ত্রিক এবং জবাবদিহিমূলক শাসন অব্যাহত থাকলে বাংলাদেশ মালয়েশিয়ার মতো উন্নয়নের সোপানে পা রাখার সুযোগ পেত।

মালয়েশিয়া বাংলাদেশের চেয়ে আয়তনে প্রায় আড়াই গুণ। মাত্র ৩ কোটি ৫১ লাখ জনসংখ্যার দেশ। সংস্কৃতিগতভাবে বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যে যথেষ্ট মিল রয়েছে। উভয় দেশ ইসলামি আদর্শের অনুসারী হলেও মধ্যপন্থি উদারনৈতিক আধুনিক বিজ্ঞান-ভাবনার রাষ্ট্র। আফগানিস্তান-মার্কা উগ্র ধর্মাশ্রয়ী রাষ্ট্র নয়। দুদেশই যে ভবিষ্যতে সেদিকে পা বাড়াবে না, সেটা নিশ্চিত। বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়া উভয় দেশই সংসদীয় গণতন্ত্রের সরকারব্যবস্থায় পরিচালিত। মালয়েশিয়ায় জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে দুর্নীতির বড় অভিযোগ জানা যায় না আর সাধারণভাবে রাষ্ট্রীয় সম্পদ ব্যবস্থাপনায় দুর্নীতির প্রমাণও তেমন একটা পাওয়া যায় না।

মালয়েশিয়া ১৩টি স্টেট ও তিনটি বিশেষ অঞ্চল নিয়ে গঠিত। দেশটির আয়তন ৩ লাখ ৩০ হাজার ৮০০ বর্গকিলোমিটার। এর আগে কিছুকাল সিঙ্গাপুর ও ব্রুনাই মালয়েশিয়ার অন্তর্ভুক্ত ছিল, তারা আলাদা হয়ে গেছে অনেক বছর হলো। ১৯৯০ থেকে ১৯৯৬ সালের মধ্যে মালয়েশিয়ার নাগরিকদের বার্ষিক মাথাপিছু আয় দ্বিগুণ করে ফেলে প্রধানমন্ত্রী ডা. মাহাথিরের সরকার। বর্তমানে মালয়েশীয় নাগরিকদের বার্ষিক মাথাপিছু আয় ১১ হাজার ৮৯২ মার্কিন ডলার (২০২৪ পরিসংখ্যান মতে)। দেশটির সাধারণ জিডিপি ৪৪৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার (বিশ্ব অর্থনীতির অবস্থানে ৩৬তম)। আর পিপিপি জিডিপি গণনায় রাষ্ট্রটি বিশ্বে ৩০তম অর্থনীতির পর্যায়ে রয়েছে। আর সামগ্রিক সমৃদ্ধির সূচকে মালয়েশিয়া ৪৩তম অবস্থানে। বিশ্ব উদ্ভাবনমূলক সূচকে এ রাষ্ট্রটি ৩৩তম।

বাংলাদেশ এখন গণতন্ত্রের পথে। আগামী ফেব্রুয়ারিতে যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে, তাতে যাঁরা জয়ী হবেন, তাঁদের উচিত হবে দেশকে দ্রুত এগিয়ে নিতে মালয়েশিয়া বা মাহাথির মডেল অনুসরণ করা। শহীদ জিয়ার মতো দেশপ্রেম ও সততার প্রতিফলন থাকতে হবে দেশ পরিচালনার প্রতিটি কর্মকাণ্ডে।

লেখক : বিএনপির সাবেক তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক

এই বিভাগের আরও খবর
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
জাতীয় নির্বাচন
জাতীয় নির্বাচন
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
‘আবার তোরা মানুষ হ’
‘আবার তোরা মানুষ হ’
‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’
‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’
খেলাপি ঋণের রেকর্ড
খেলাপি ঋণের রেকর্ড
নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে
নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
আন্দোলনে আগুন জ্বালানো সেই ঘোষণা
আন্দোলনে আগুন জ্বালানো সেই ঘোষণা
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
সর্বশেষ খবর
হারের বৃত্তে ওয়েস্ট ইন্ডিজ
হারের বৃত্তে ওয়েস্ট ইন্ডিজ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

গলায় ফাঁস, মুখ বাঁধা—সিংড়ায় অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
গলায় ফাঁস, মুখ বাঁধা—সিংড়ায় অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক
জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক

২ মিনিট আগে | শোবিজ

নৌকাডুবিতে নিখোঁজ যুবকের মরদেহ উদ্ধার
নৌকাডুবিতে নিখোঁজ যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পারিবারিক বিরোধে যুবককে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা
পারিবারিক বিরোধে যুবককে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনে ভয়াবহ বন্যায় বৃদ্ধাশ্রমে ৩০ জনের মৃত্যু
চীনে ভয়াবহ বন্যায় বৃদ্ধাশ্রমে ৩০ জনের মৃত্যু

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পট ফিক্সিংয়ের অভিযোগ থেকে মুক্তি পেলেন ব্রাজিলের পাকেতা
স্পট ফিক্সিংয়ের অভিযোগ থেকে মুক্তি পেলেন ব্রাজিলের পাকেতা

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হিথ্রো বিমানবন্দর সম্প্রসারণে ৪৯ বিলিয়ন পাউন্ড বিনিয়োগ পরিকল্পনা
হিথ্রো বিমানবন্দর সম্প্রসারণে ৪৯ বিলিয়ন পাউন্ড বিনিয়োগ পরিকল্পনা

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেড় লক্ষাধিক বিনালেবু-১ চারা পাবেন শিক্ষার্থীরা
দেড় লক্ষাধিক বিনালেবু-১ চারা পাবেন শিক্ষার্থীরা

৩১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইনিংস হারের শঙ্কায় জিম্বাবুয়ে
ইনিংস হারের শঙ্কায় জিম্বাবুয়ে

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বদরুদ্দীন উমর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বদরুদ্দীন উমর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা
এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তা ও উন্নয়নে যৌথ উপলব্ধির প্রয়োজন : সেনাপ্রধান
জাতীয় নিরাপত্তা ও উন্নয়নে যৌথ উপলব্ধির প্রয়োজন : সেনাপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা
বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উগ্রবাদ যাতে না বাড়ে সজাগ থাকতে হবে
উগ্রবাদ যাতে না বাড়ে সজাগ থাকতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াত আমিরের বাইপাস সার্জারি শনিবার, দোয়া কামনা
জামায়াত আমিরের বাইপাস সার্জারি শনিবার, দোয়া কামনা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রপ্তানি বাধাগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা নেই, প্রতিযোগিতামূলক অবস্থায় থাকব : বাণিজ্য উপদেষ্টা
রপ্তানি বাধাগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা নেই, প্রতিযোগিতামূলক অবস্থায় থাকব : বাণিজ্য উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে শুরু হয়েছে বৃক্ষ মেলা
বরিশালে শুরু হয়েছে বৃক্ষ মেলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছবি তোলাকে কেন্দ্র করে মেজাজ হারালেন রিয়া
ছবি তোলাকে কেন্দ্র করে মেজাজ হারালেন রিয়া

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা
ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদক কারবারির বাড়িতে মিলল সাড়ে ৩ হাজার ইয়াবা ও ৫৩ লাখ টাকা
মাদক কারবারির বাড়িতে মিলল সাড়ে ৩ হাজার ইয়াবা ও ৫৩ লাখ টাকা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান
ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা দুই জয়ের পর হারল বাংলাদেশের যুবারা
টানা দুই জয়ের পর হারল বাংলাদেশের যুবারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ ১২ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের শঙ্কা
ঢাকাসহ ১২ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে বিনোদন পার্কে ভেঙে পড়লো রাইড, আহত ২৩
সৌদি আরবে বিনোদন পার্কে ভেঙে পড়লো রাইড, আহত ২৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়ায় পুতিনের ‘শাসন পরিবর্তনের’ আহ্বান জেলেনস্কির
রাশিয়ায় পুতিনের ‘শাসন পরিবর্তনের’ আহ্বান জেলেনস্কির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল
জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা
সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়
‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর
প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা
পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা
পিআর পদ্ধতিতে সংসদের উচ্চকক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত কমিশনের, আলোচনায় উত্তেজনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতায় গ্রেফতার বাংলাদেশি মডেল শান্তা পাল
কলকাতায় গ্রেফতার বাংলাদেশি মডেল শান্তা পাল

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি
আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ
জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চার জেলায় টিসিবির ডিলার নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
চার জেলায় টিসিবির ডিলার নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা
কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর
‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি
ইসরায়েল কূটনৈতিকভাবে ‘বিচ্ছিন্ন’ হয়ে পড়ছে: জার্মানি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান
মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা
মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির সমাবেশে যেতে বাধ্য করার অভিযোগ, বিক্ষোভ
এনসিপির সমাবেশে যেতে বাধ্য করার অভিযোগ, বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন
সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে বিশেষ নির্দেশনা মার্কিন দূতাবাসের
শিক্ষার্থীদের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে বিশেষ নির্দেশনা মার্কিন দূতাবাসের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল
বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলে সুদহার কমানোর ইঙ্গিত
মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলে সুদহার কমানোর ইঙ্গিত

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি
আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত
ট্রাম্পের হুমকির পরই রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় স্থগিত করেছে ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঠ পর্যায়ে ভূমি কর্মকর্তাদের পদবী পরিবর্তনের উদ্যোগ
মাঠ পর্যায়ে ভূমি কর্মকর্তাদের পদবী পরিবর্তনের উদ্যোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিশ্চিত থাকেন নির্ধারিত সময়েই নির্বাচন, একদিনও দেরি হবে না : প্রেস সচিব
নিশ্চিত থাকেন নির্ধারিত সময়েই নির্বাচন, একদিনও দেরি হবে না : প্রেস সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাল্টে যাচ্ছে কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটের ট্রেনের সময়সূচি
পাল্টে যাচ্ছে কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটের ট্রেনের সময়সূচি

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরমাণু আলোচনা পুনরায় শুরুর আগে ক্ষতিপূরণ দাবি ইরানের
পরমাণু আলোচনা পুনরায় শুরুর আগে ক্ষতিপূরণ দাবি ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক
ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক

প্রথম পৃষ্ঠা

শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি
শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য
ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য

নগর জীবন

সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার
সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল
ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা
থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে
শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল
মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল

মাঠে ময়দানে

আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের
আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!
প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!

মাঠে ময়দানে

আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা
আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাটি খুঁড়ে মিলল চুরি হওয়া ১১ লাখ টাকা
মাটি খুঁড়ে মিলল চুরি হওয়া ১১ লাখ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার
প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার

মাঠে ময়দানে

‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’
‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই
নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল
সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল

মাঠে ময়দানে

লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা
লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা

মাঠে ময়দানে

জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি
জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

জুলাই সনদের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
জুলাই সনদের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’
ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’

শোবিজ

কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’
কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’

শোবিজ

জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক
২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে গুলি, নিহত ৩০
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে গুলি, নিহত ৩০

পূর্ব-পশ্চিম

লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের
লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

জাতীয় বক্সিংয়ে জিনাত ঝলক
জাতীয় বক্সিংয়ে জিনাত ঝলক

মাঠে ময়দানে

আশি বছরের তরুণ খুরশীদ আলম
আশি বছরের তরুণ খুরশীদ আলম

শোবিজ