শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৭ জুন, ২০২৫

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

রেজাবুদ্দৌলা চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

মুসলিম বিশ্বের একটি দরিদ্র দেশ কীভাবে ২২ বছরে (১৯৮১-২০০৩) একটি উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত হতে পারে মালয়েশিয়া তার উদাহরণ। পেশায় চিকিৎসক একজন রাজনীতিবিদের নেতৃত্বে অর্জিত হয়েছে এই বিস্ময়কর সাফল্য। মালয়েশিয়ার উন্নয়নের মহানায়ক ডা. মাহাথির মোহাম্মদ। এই মহান রাজনীতিবিদ মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী হয়ে তাঁর দেশে যে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনেন, তার কোনো তুলনা নেই। ডা. মাহাথির মোহাম্মদ ১৯৮১ সালে মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। এ পদে দায়িত্ব পালন করেন টানা ২২ বছর। তারপর রাজনীতি থেকে স্বেচ্ছায় অবসর নেন। তাঁর উত্তরসূরিদের ব্যর্থতায় ক্ষুব্ধ হয়ে ২০১৮ সালে ৯৩ বছর বয়সে আবার ফিরে আসেন রাজনীতিতে। ওই বছরই প্রধানমন্ত্রী পদে নির্বাচিত হন। ২০২০ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন। মাহাথির মোহাম্মদ একটানা দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকলেও তাঁর দেশকে পারিবারিক সম্পত্তি বানাননি। তাঁর পরিবারের সদস্য ও আত্মীয়স্বজনকে দুর্নীতিতে জড়ানোর ভ্রান্তিতে ভোগেননি। যেমনটি ঘটেছে বাংলাদেশে শেখ হাসিনার আমলে। ক্ষমতাকে কুক্ষিগত শুধু নয়, তারা লুটপাটের মৃগয়াক্ষেত্র বানিয়েছিলেন বাংলাদেশকে। শেখ হাসিনা তাঁর পরিবারের সদস্য ও আত্মীয়স্বজনদের নিয়ে দেশকে পারিবারিক সম্পত্তি বানাবার যে অপকৌশল বেছে নিয়েছিলেন, তা তাঁর নিজের জন্য কল্যাণকর হয়নি। এ অপকর্মের অনিবার্য পরিণতি ছিল গত বছরের জুলাই গণ অভ্যুত্থান।

শেখ হাসিনা, তাঁর ছোট বোন শেখ রেহানা, পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়, কন্যা সায়মা ওয়াজেদ পুতুল, বোনের ছেলে রাদওয়ান মুজিব ববি, বোনের মেয়ে টিউলিপ সিদ্দিক, ফুফাতো ভাই শেখ ফজলুল করিম সেলিম ও আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ, চাচাতো ভাই শেখ হেলাল এবং নতুন প্রজন্ম শেখ তন্ময়, শেখ তাপস, শেখ পরশ, সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহকে নিয়ে পারিবারিক শাসন কায়েম করেন শেখ হাসিনা। তাঁর চেয়ে বড় সুযোগ থাকা সত্ত্বেও ডা. মাহাথির মোহাম্মদ সে পথে হাঁটেননি। যদিও তাঁর সহধর্মিণী ডা. সিতি হাশমাহ বিখ্যাত চিকিৎসাবিদ, রাষ্ট্রের আমলা সদস্য, সমাজসেবী হিসেবে সুপ্রতিষ্ঠিত ছিলেন। তাঁকে ‘মাদার অব দ্য নেশন’ আখ্যায়িত করা হতো। ম্যাডাম হাশমাহ মাহাথিরের ভাইয়েরা ও অন্য আত্মীয়স্বজনের মধ্যে প্রভাবশালী রাজনীতিকসহ উচ্চ পেশার লোকজন থাকলেও তাঁরা নিজেরা ক্ষমতার অংশীদার হওয়ার চেষ্টা করেননি।

বাংলাদেশের পতিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজেকে ডা. মাহাথির মোহাম্মদের মতো বাংলাদেশ রাষ্ট্রের উন্নয়নের রূপকার ভাবার চেষ্টা করতেন। তেমন একটা ভাবও দেখাতেন। কিন্তু মাহাথির মোহাম্মদের দেশপ্রেম, তাঁর দুর্নীতিমুক্ত জীবন-কালচার, তাঁর উন্নয়ন ভাবনার আধুনিক ধ্যান-ধারণা, সামগ্রিকভাবে রাষ্ট্রনায়কোচিত ব্যক্তিত্বের ধারেকাছে যাওয়ার যোগ্যতাও অর্জন করতে পারেননি শেখ হাসিনা। কারণ ডা. মাহাথির আর শেখ হাসিনার রাজনৈতিক সংস্কৃতি পুরো বিপরীতমুখী। মাহাথির খাঁটি দেশপ্রেমিক, মানবতাবাদী রাষ্ট্রনায়ক আর তার বিপরীতে শেখ হাসিনা কর্তৃত্ববাদী শাসন কায়েমের দিকে নিজেকে ব্যস্ত রেখেছিলেন। এ বাংলাদেশে একজন নেতা এসেছিলেন, যিনি মাহাথির মোহাম্মদের মতোই রাষ্ট্রনায়ক হতে পেরেছিলেন, তাঁর মতোই দেশপ্রেমিক, রাষ্ট্র-উন্নয়ন-ভাবনায় দক্ষ, গণমানুষের প্রকৃত স্বজন-জাতীয় নেতা হতে পেরেছিলেন তিনি জিয়াউর রহমান। যদিও মাহাথির ছিলেন একজন চিকিৎসাবিদ আর জিয়াউর রহমান ছিলেন একজন জেনারেল, পেশাগতভাবে বিপরীত মেরুর মানুষ। কিন্তু দেশবাসীর অর্থনৈতিক মুক্তির চিন্তাভাবনায় তাঁরা ছিলেন খুবই কাছাকাছি। তাঁরা দুজনই রাষ্ট্রপরিচালনায় অত্যন্ত দক্ষ ও মেধাবী ছিলেন। বিশ্বব্যাপী কূটনৈতিক সম্পর্কের মাধ্যমে নিজ নিজ দেশকে উন্নতির শিখরে নিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে ছিলেন অত্যন্ত সফল রাষ্ট্রনায়ক।

দুর্ভাগ্য জিয়াউর রহমানের। এক অমুক্তিযোদ্ধা ক্ষমতালোভী জেনারেল ও তাঁর সহযোগীদের ষড়যন্ত্রে ৪৫ বছর বয়সেই তাঁকে সেনাবাহিনীর বিপথগামী সদস্যদের হাতে প্রাণ হারাতে হয়। আর সৌভাগ্যবান ডা. মাহাথির মোহাম্মদ, তিনি ২০১৮ থেকে ২০২০ সাল অবধি তাঁর নব্বই-উত্তীর্ণ বয়সেও দ্বিতীয়বার প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালনের সুযোগ পেয়েছেন। ১০০ বছরের জীবনের ৭৫ বছর রাজনীতি করেছেন সুনামের সঙ্গে। ১৯৭৪ সাল থেকেই মন্ত্রীর পদমর্যাদায় রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব পালনের সুযোগ লাভ করেছেন, তারপরে ডেপুটি প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন ১৯৭৬ সালে। এরই মধ্যে ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলটির প্রধান হয়ে বহু বছর নেতৃত্ব দিয়েছেন। ১৯৮১ সাল থেকেই তিনি মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর পদে ছিলেন টানা ২২ বছর। ওই সময়ে দরিদ্র একটি রাষ্ট্রকে ব্যাপক দেশিবিদেশি বিনিয়োগের মাধ্যমে শিল্পায়নের দ্বারা উন্নয়নের চূড়ান্ত পর্যায়ের দিকে নিয়ে যান। বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ষড়যন্ত্রকারীদের কারণে সে সুযোগ পাননি। মহান রাষ্ট্রনায়ক, স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান যখন দেশকে উন্নয়নের পথে নিয়ে যাচ্ছিলেন, এই মুহূর্তে তাঁকে হত্যাকাণ্ডের শিকার হতে হয়। জিয়াউর রহমান যদি কমপক্ষে ১০ থেকে ২০ বছর আরও বাঁচতেন মোটামুটি শারীরিক-মানসিক সুস্থতা নিয়ে, তাহলে তিনি তাঁর সততার রাজনীতি ও রাষ্ট্র-উন্নয়ন কর্মকাণ্ড দিয়ে বাংলাদেশকে আজ মালয়েশিয়ার মতোই উন্নয়নের শিখরে নিয়ে যেতে পারতেন। মালয়েশিয়া ছিল সব দিক দিয়েই বাংলাদেশের চেয়ে পিছিয়ে। ষাটের দশকেও মালয়েশিয়া থেকে ডাক্তারি পড়ার জন্য শিক্ষার্থীরা বাংলাদেশে আসতেন। পড়তেন ঢাকা মেডিকেল কলেজে। মালয়েশিয়ার মতো যোগ্য নেতৃত্ব পেলে বাংলাদেশও আজ সমৃদ্ধ দেশে পরিণত হতো। ১৯৯১ সালের নির্বাচনে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া নির্বাচনে জয়ী হওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী হন। ১৯৯১ থেকে ’৯৬ এই পাঁচ বছরে পিছিয়ে থাকা বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে তিনি বাজার অর্থনীতির পথ ধরেন। গত তিন দশকে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে যতটুকু এগিয়েছে তা দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার দূরদৃষ্টিসম্পন্ন সিদ্ধান্তের ফল। দেশে নির্ভেজাল গণতন্ত্র ও সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচনব্যবস্থা প্রবর্তনে তিনি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করেন। কিন্তু গণতন্ত্রের শত্রুরা থাবা বিস্তার করে নির্দয়ভাবে। তাদের ষড়যন্ত্রে ওয়ান-ইলেভেনের অপশাসন জাতির ঘাড়ে চেপে বসে। ২০০৮ সালে যে কর্তৃত্ববাদী শাসনের সূত্রপাত হয়, তার পেছনে ওয়ান-ইলেভেনের অপনায়কদের হাত ছিল ওপেন সিক্রেট। শেখ হাসিনা নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচনে বিশ্বাস করতেন না বলেই ১৯১৪, ১৯১৮ ও ১৯২৪-এর মতো প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচন করে ক্ষমতা কুক্ষিগত করেছিলেন। বাংলাদেশের অর্থনীতি ধ্বংসের পথে নিয়ে গিয়েছিলেন লুটপাটের মাধ্যমে। তাঁর আমলে মেগা প্রকল্প গ্রহণ করা হতো, মেগা দুর্নীতি করার অভিলাসে।

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমানকে মেনে নিতে পারেনি স্বাধীনতাবিরোধীরা। মেনে নিতে পারেনি গণতন্ত্রের শত্রুরা। ১৯৭৫ সালে আওয়ামী লীগ দেশে বাকশালী শাসন কায়েম করেছিল। কেড়ে নিয়েছিল মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার। শহীদ জিয়া সে অধিকার ফিরিয়ে দেন। একদলীয় শাসনের বদলে বহুদলীয় গণতান্ত্রিক শাসন নিশ্চিত করেন। দেশে গণতান্ত্রিক এবং জবাবদিহিমূলক শাসন অব্যাহত থাকলে বাংলাদেশ মালয়েশিয়ার মতো উন্নয়নের সোপানে পা রাখার সুযোগ পেত।

মালয়েশিয়া বাংলাদেশের চেয়ে আয়তনে প্রায় আড়াই গুণ। মাত্র ৩ কোটি ৫১ লাখ জনসংখ্যার দেশ। সংস্কৃতিগতভাবে বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যে যথেষ্ট মিল রয়েছে। উভয় দেশ ইসলামি আদর্শের অনুসারী হলেও মধ্যপন্থি উদারনৈতিক আধুনিক বিজ্ঞান-ভাবনার রাষ্ট্র। আফগানিস্তান-মার্কা উগ্র ধর্মাশ্রয়ী রাষ্ট্র নয়। দুদেশই যে ভবিষ্যতে সেদিকে পা বাড়াবে না, সেটা নিশ্চিত। বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়া উভয় দেশই সংসদীয় গণতন্ত্রের সরকারব্যবস্থায় পরিচালিত। মালয়েশিয়ায় জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে দুর্নীতির বড় অভিযোগ জানা যায় না আর সাধারণভাবে রাষ্ট্রীয় সম্পদ ব্যবস্থাপনায় দুর্নীতির প্রমাণও তেমন একটা পাওয়া যায় না।

মালয়েশিয়া ১৩টি স্টেট ও তিনটি বিশেষ অঞ্চল নিয়ে গঠিত। দেশটির আয়তন ৩ লাখ ৩০ হাজার ৮০০ বর্গকিলোমিটার। এর আগে কিছুকাল সিঙ্গাপুর ও ব্রুনাই মালয়েশিয়ার অন্তর্ভুক্ত ছিল, তারা আলাদা হয়ে গেছে অনেক বছর হলো। ১৯৯০ থেকে ১৯৯৬ সালের মধ্যে মালয়েশিয়ার নাগরিকদের বার্ষিক মাথাপিছু আয় দ্বিগুণ করে ফেলে প্রধানমন্ত্রী ডা. মাহাথিরের সরকার। বর্তমানে মালয়েশীয় নাগরিকদের বার্ষিক মাথাপিছু আয় ১১ হাজার ৮৯২ মার্কিন ডলার (২০২৪ পরিসংখ্যান মতে)। দেশটির সাধারণ জিডিপি ৪৪৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার (বিশ্ব অর্থনীতির অবস্থানে ৩৬তম)। আর পিপিপি জিডিপি গণনায় রাষ্ট্রটি বিশ্বে ৩০তম অর্থনীতির পর্যায়ে রয়েছে। আর সামগ্রিক সমৃদ্ধির সূচকে মালয়েশিয়া ৪৩তম অবস্থানে। বিশ্ব উদ্ভাবনমূলক সূচকে এ রাষ্ট্রটি ৩৩তম।

বাংলাদেশ এখন গণতন্ত্রের পথে। আগামী ফেব্রুয়ারিতে যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে, তাতে যাঁরা জয়ী হবেন, তাঁদের উচিত হবে দেশকে দ্রুত এগিয়ে নিতে মালয়েশিয়া বা মাহাথির মডেল অনুসরণ করা। শহীদ জিয়ার মতো দেশপ্রেম ও সততার প্রতিফলন থাকতে হবে দেশ পরিচালনার প্রতিটি কর্মকাণ্ডে।

লেখক : বিএনপির সাবেক তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক

এই বিভাগের আরও খবর
বেড়েছে খেলাপি ঋণ
বেড়েছে খেলাপি ঋণ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
মূল্যবান সময়ে দোয়া করুন
মূল্যবান সময়ে দোয়া করুন
বিপর্যস্ত পরিবেশ : উত্তরণের উপায়
বিপর্যস্ত পরিবেশ : উত্তরণের উপায়
নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
কোরআনে বিজ্ঞান চর্চার তাগিদ
কোরআনে বিজ্ঞান চর্চার তাগিদ
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
ইরানে হামলা
ইরানে হামলা
সর্বশেষ খবর
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !

৫০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৯ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়