শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই, ২০২৫

আন্দোলনে আগুন জ্বালানো সেই ঘোষণা

কর্নেল (অব.) মোহাম্মদ আবদুল হক, পিএসসি
প্রিন্ট ভার্সন
আন্দোলনে আগুন জ্বালানো সেই ঘোষণা

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে পুলিশ যখন নিষ্ঠুর ও নির্মম কায়দায় নিরীহ নিষ্পাপ শিক্ষার্থীদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ল এবং সামরিক বাহিনী নামানো হলো শেখ হাসিনার নির্দেশে; দেশের সর্বত্র তখন চলছে লীগ ও নামধারীদের নির্মমতা, ঠিক সে সময়ে সামরিক বাহিনীর অকুতোভয় নির্ভীক দেশপ্রেমিক অবসরপ্রাপ্ত কিছু অফিসারকে সঙ্গে নিয়ে অবৈধ সরকারের বিরুদ্ধে যে ঘোষণাটি আমরা পাঠ করি, তা অগ্নিস্ফুলিঙ্গ হয়ে ছড়িয়ে পড়ল সারা দেশে। সামরিক বাহিনী ঘুরে দাঁড়াল মাফিয়া শাসনের বিরুদ্ধে। সেই ঘোষণাটি ছিল নিম্নরূপ-

অবসরপ্রাপ্ত সামরিক সদস্যদের আহ্বান-দেশের চলমান পরিস্থিতিতে আমরা অবসরপ্রাপ্ত সামরিক সদস্যরা গভীরভাবে মর্মাহত ও হতাশ। সরকারি চাকরিতে বিদ্যমান বৈষম্যমূলক কোটানীতি বাতিলের ন্যায্য দাবি নিয়ে গত ১ জুলাই থেকে কোমলমতি, নিরীহ, নিরস্ত্র শিক্ষার্থীরা অত্যন্ত সুশৃঙ্খল ও শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন শুরু করলে দেশের অসংখ্য মানুষের অকুণ্ঠ সমর্থন লাভ করে। আমরা অত্যন্ত উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠার সঙ্গে লক্ষ করছি, সরকার তাদের সঙ্গে কোনোরূপ আলাপ-আলোচনা না করে এ আন্দোলন প্রতিহত করতে হিংস্র রক্তাক্ত পথ বেছে নেয়। প্রথমে ওবায়দুল কাদের ছাত্রলীগ ও যুবলীগের সশস্ত্র গুন্ডা বাহিনীকে নিরীহ শিক্ষার্থীদের ওপর লেলিয়ে দেন। তাদের বর্বরোচিত আক্রমণে নিরস্ত্র আন্দোলনকারীদের অনেককে নির্মমভাবে হত্যা করা হয় এবং অসংখ্য আন্দোলনকারীকে গুরুতর আহত ও গুম করা হয়। শুধু তা-ই নয়, এই কোমলমতি শিক্ষার্থীদের প্রতিহত করতে বর্বর বাহিনীর সঙ্গে যুক্ত হয় আধুনিক অস্ত্রে সুসজ্জিত বিজিবি, র‌্যাব, আনসার ও পুলিশের নির্বিচার আক্রমণ; ব্যবহার করা হয় হেলিকপ্টার ও স্নাইপার, যা যুদ্ধক্ষেত্রেও সাধারণত ব্যবহৃত হয় না। এ আক্রমণ এতটাই বর্বর ও নৃশংস ছিল যে, হত্যার শিকার প্রতিটি মানুষের শরীর বুলেটে ঝাঁজরা এবং অন্ধ হয়ে যায় অনেকে। এমনকি আক্রমণকারীরা হাসপাতালে গিয়েও গুরুতর আহত ব্যক্তিদের ওপর নির্মম নির্যাতন চালায় এবং চিকিৎসাবঞ্চিত করে, যা কোনো সভ্য দেশে কল্পনাও করা যায় না।

নির্লজ্জতা ও নির্মমতার এখানেই শেষ নয়; আন্দোলন দমানোর জন্য সরকার কারফিউ জারি করে দেশের জনগণের বিরুদ্ধে নামায় স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রতীক দেশপ্রেমিক সামরিক বাহিনীকে। লক্ষ করলাম, জাতিসংঘ মিশনে ব্যবহৃত এপিসি ও অন্যান্য অস্ত্র-সরঞ্জামাদিও ব্যবহার করা হয় শান্তিপূর্ণ সমাবেশের বিরুদ্ধে। অতি উৎসাহী কিছু অফিসার বিবেক বিসর্জন দিয়ে আন্দোলনরত মানুষের ওপর স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র দিয়ে ব্রাশফায়ার করেন, যা আমাদের কল্পনাকেও হার মানায়। বহু ত্যাগ-তিতিক্ষার বিনিময়ে অর্জিত গৌরব ধূলিস্যাৎ হয়ে যায় এর মাধ্যমে। অথচ মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী দেশের গৌরব আমাদের এ প্রাণের সেনাবাহিনী। সামরিক বাহিনীতে কর্মরত বর্তমান প্রজন্ম আমাদের অনুজ, আমাদের ছোট ভাইবোন ও সন্তান। তারা ইউনিফর্ম পরিধান করে বিধায় অনেক কিছুই খোলাখুলি বলতে পারে না। তাই অগ্রজ হিসেবে আমাদের নৈতিক দায়িত্ব তাদের গঠনমূলক পরামর্শ দিয়ে সহায়তা করা। সুতরাং আমরা জনগণের বিরুদ্ধে এসব হীন কাজ থেকে সামরিক বাহিনীকে বিরত রাখতে সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি আহ্বান জানাই। এত অল্প সময়ে নিজ দেশের মানুষের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে রাষ্ট্রীয় অর্থে লালিত বাহিনীগুলোর মাধ্যমে বিশাল এ হতাহতের নজির বিগত ১০০ বছরের ইতিহাসে এ দেশে তো বটেই, বিশ্বের কোথাও মিলবে না। এমন হত্যাকাণ্ডের নিন্দা বা ধিক্কার ও প্রতিবাদের উপযুক্ত ভাষা আমাদের জানা নেই। বিপুল এ প্রাণহানির দায় অবশ্যই সরকারের। সাংবিধানিক শপথ ও আইন উপেক্ষা করে সরকারের একাধিক মন্ত্রী প্রকাশ্যে চরম উসকানিমূলক দায়িত্বহীন ভাষায় শান্তিপূর্ণ আন্দোলনকারীদের ওপর তাদের লালিত গুন্ডা বাহিনীকে ঝাঁপিয়ে পড়ার আদেশ দিলেন। এতে সমগ্র জাতি ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় হতবাক, স্তম্ভিত, ক্ষুব্ধ, ব্যথিত এবং গভীরভাবে মর্মাহত। রাষ্ট্র যখন আক্রমণকারী হয়, জনগণ বিচার চাইবে কার কাছে।

আমরা মনে করি, সংবিধান অনুযায়ী বেসামরিক প্রশাসনের সহায়তায় দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে বিভিন্ন সময় কঠোর অবস্থান নিতে হয়। কিন্তু তা কোনোক্রমেই দেশ ও জনগণের স্বার্থবিরোধী হওয়া কাম্য নয় এবং যতক্ষণ সে দায়িত্ব জনবিরোধী পর্যায়ে না পড়ে শুধু ততক্ষণ সে দায়িত্ব পালন করা যেতে পারে। কিন্তু জনবিরোধী হওয়ার উপক্রম হলেই তা থেকে বিরত হওয়া অবশ্যম্ভাবী হয়ে যায়। এ বাহিনীর সব সদস্য এ দেশের সাধারণ জনগণেরই অংশ। বর্তমান অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে ছাত্র-জনতার ওপর মাত্রাতিরিক্ত বলপ্রয়োগ তথা দেখামাত্র গুলি করার নির্দেশ সেই নিরিখে অবৈধ ও জনবিরোধী। এমনকি যে সংবিধানের দোহাই দিয়ে তাদের নিয়োজিত করা হয়েছে, সে সংবিধানের মূল চেতনার পরিপন্থি ও একই সঙ্গে ফৌজদারি অপরাধ। বর্ণিত অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে আমরা সরকারকে পরামর্শ দিচ্ছি, অবিলম্বে দেশপ্রেমিক সামরিক বাহিনীকে এই নিষ্ঠুর অপারেশন থেকে প্রত্যাহার করে ব্যারাকে ফিরিয়ে নেওয়া হোক। একই সঙ্গে সামরিক বাহিনীর সব অফিসার ও সৈনিককে উপরোল্লিখিত কার্যকলাপ থেকে বিরত থেকে সংবিধানের মূল দাবি অনুযায়ী জনগণের পাশে থাকার জন্য আহ্বান জানাচ্ছি। মহান ও সর্বশক্তিমান আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা আমাদের সহায় হোন। আমিন।

এই বিভাগের আরও খবর
নড়বড়ে রেলপথ
নড়বড়ে রেলপথ
দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি
দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি
মানসম্মত শিক্ষার জন্য জাতীয়করণ চাই
মানসম্মত শিক্ষার জন্য জাতীয়করণ চাই
হালাল উপার্জন ইবাদত কবুলের শর্ত
হালাল উপার্জন ইবাদত কবুলের শর্ত
মাছ চাষে চাই আধুনিক প্রযুক্তি
মাছ চাষে চাই আধুনিক প্রযুক্তি
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
লাল-সবুজের জয়
লাল-সবুজের জয়
মানবতার বহরে হামলা
মানবতার বহরে হামলা
শান্তির জন্য যুদ্ধ!
শান্তির জন্য যুদ্ধ!
শান্তি মানবতা মধ্যপন্থার ধর্ম ইসলাম
শান্তি মানবতা মধ্যপন্থার ধর্ম ইসলাম
জাতীয় উদ্যানেও প্রাণীদের অপমৃত্যু
জাতীয় উদ্যানেও প্রাণীদের অপমৃত্যু
দেশের অবস্থা কোন দিকে
দেশের অবস্থা কোন দিকে
সর্বশেষ খবর
নভেম্বরে আসছে আয়ারল্যান্ড, সূচি জানাল বিসিবি
নভেম্বরে আসছে আয়ারল্যান্ড, সূচি জানাল বিসিবি

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

আফগানদের হোয়াইটওয়াশের লক্ষ্যে রাতে মাঠে নামছে বাংলাদেশ
আফগানদের হোয়াইটওয়াশের লক্ষ্যে রাতে মাঠে নামছে বাংলাদেশ

১২ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

মাঠ পর্যায়ে গোয়েন্দা কার্যক্রম জোরদারের নির্দেশনা এনবিআরের
মাঠ পর্যায়ে গোয়েন্দা কার্যক্রম জোরদারের নির্দেশনা এনবিআরের

৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শিকাগোতে ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েনের অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
শিকাগোতে ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েনের অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যানসিটিতে পথচলা আরও দীর্ঘ হচ্ছে সাভিনিয়োর
ম্যানসিটিতে পথচলা আরও দীর্ঘ হচ্ছে সাভিনিয়োর

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ত্রিশলার অভিনয়ের ভূত নামায় আমি নিশ্চিন্ত: সঞ্জয় দত্ত
ত্রিশলার অভিনয়ের ভূত নামায় আমি নিশ্চিন্ত: সঞ্জয় দত্ত

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

হামাস সম্মতি দিলেই গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর: ট্রাম্প
হামাস সম্মতি দিলেই গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর: ট্রাম্প

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কেউ বলির পাঁঠা নয়, আইন মেনেই সব করা হয়েছিল’
‘কেউ বলির পাঁঠা নয়, আইন মেনেই সব করা হয়েছিল’

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

ইসলামে শিক্ষা ও শিক্ষকের মর্যাদা
ইসলামে শিক্ষা ও শিক্ষকের মর্যাদা

৪৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় আজ ঢাকার অবস্থান কত?
বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় আজ ঢাকার অবস্থান কত?

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

এক ঘুমহীন মানুষের অস্থিরতার গল্প ‘নিদ্রাসুর’
এক ঘুমহীন মানুষের অস্থিরতার গল্প ‘নিদ্রাসুর’

৫৬ মিনিট আগে | শোবিজ

ওয়ানডে অধিনায়ক হয়ে যা বললেন শুভমান গিল
ওয়ানডে অধিনায়ক হয়ে যা বললেন শুভমান গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদাপাথর লুটের মামলার আসামি আওয়ামী লীগ নেতা আলফু চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাদাপাথর লুটের মামলার আসামি আওয়ামী লীগ নেতা আলফু চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ফিলিস্তিনপন্থী সংগঠনের পক্ষে বিক্ষোভ, লন্ডনে গ্রেফতার প্রায় ৫০০
ফিলিস্তিনপন্থী সংগঠনের পক্ষে বিক্ষোভ, লন্ডনে গ্রেফতার প্রায় ৫০০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় আলি আজমত মঞ্চ মাতাবেন ১৪ নভেম্বর
ঢাকায় আলি আজমত মঞ্চ মাতাবেন ১৪ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে ৬ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
ইরানে ৬ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ দলগুলোর সঙ্গে আলোচনায় বসছে ঐকমত্য কমিশন
আজ দলগুলোর সঙ্গে আলোচনায় বসছে ঐকমত্য কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি, আবার ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি, আবার ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডুবে যাওয়া জাহাজ থেকে মিলল ১০ লাখ ডলারের সম্পদ
ডুবে যাওয়া জাহাজ থেকে মিলল ১০ লাখ ডলারের সম্পদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোরে আইনজীবীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
নাটোরে আইনজীবীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে পুলিশি অভিযানে ৯৫৬ জন গ্রেফতার
সারাদেশে পুলিশি অভিযানে ৯৫৬ জন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় পিকআপের ধাক্কায় পথচারীর প্রাণহানি
খুলনায় পিকআপের ধাক্কায় পথচারীর প্রাণহানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ব শিক্ষক দিবস আজ
বিশ্ব শিক্ষক দিবস আজ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আফ্রিকার চ্যাম্পিয়ন হয়েই বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ে
আফ্রিকার চ্যাম্পিয়ন হয়েই বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে চার দিনে ডিএমপির পাঁচ হাজারের বেশি মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে চার দিনে ডিএমপির পাঁচ হাজারের বেশি মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হামাস দেখিয়েছে তারা শান্তির জন্য প্রস্তুত: এরদোয়ান
হামাস দেখিয়েছে তারা শান্তির জন্য প্রস্তুত: এরদোয়ান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি?
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রেকর্ড খেলাপিতে নাজুক ব্যাংক
রেকর্ড খেলাপিতে নাজুক ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ অক্টোবর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রকে আরব সাগরে বন্দর নির্মাণের প্রস্তাব পাকিস্তানের
যুক্তরাষ্ট্রকে আরব সাগরে বন্দর নির্মাণের প্রস্তাব পাকিস্তানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতে ইসলামীকে ভোট না দেওয়ার আহ্বান হেফাজত আমিরের
জামায়াতে ইসলামীকে ভোট না দেওয়ার আহ্বান হেফাজত আমিরের

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ৯৩টি হামলা, নিহত অন্তত ৭০
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ৯৩টি হামলা, নিহত অন্তত ৭০

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমরাহ নিয়মে কড়াকড়ি, মানতে হবে যে ১০ নির্দেশনা
ওমরাহ নিয়মে কড়াকড়ি, মানতে হবে যে ১০ নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘ইস্টার্ন ন্যাটোতে’ রূপ নিতে পারে পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি: ইসহাক দার
‘ইস্টার্ন ন্যাটোতে’ রূপ নিতে পারে পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি: ইসহাক দার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংকট কাটছে না এনসিপিতে
সংকট কাটছে না এনসিপিতে

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি
প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবুধাবিতে ৬৬ কোটি টাকার লটারি জিতলেন বাংলাদেশি ট্যাক্সি ড্রাইভার
আবুধাবিতে ৬৬ কোটি টাকার লটারি জিতলেন বাংলাদেশি ট্যাক্সি ড্রাইভার

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ট্রাম্পের নির্দেশ উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৭
ট্রাম্পের নির্দেশ উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৭

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হালট্রিপ কেলেঙ্কারির হোতা তাজবীর আটক, ফেসবুকে যা লিখলেন জুলকার
হালট্রিপ কেলেঙ্কারির হোতা তাজবীর আটক, ফেসবুকে যা লিখলেন জুলকার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের
কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধারণ ক্ষমতার চেয়েও বেশি মরদেহ পড়ে আছে ঢামেকের মর্গের হিমঘরে, আদালতের দ্বারস্থ পুলিশ
ধারণ ক্ষমতার চেয়েও বেশি মরদেহ পড়ে আছে ঢামেকের মর্গের হিমঘরে, আদালতের দ্বারস্থ পুলিশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড়, বন্যার আভাস
অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড়, বন্যার আভাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে গেম খেলতে গিয়ে হেনস্তার শিকার অক্ষয়কন্যা
অনলাইনে গেম খেলতে গিয়ে হেনস্তার শিকার অক্ষয়কন্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় সাময়িক বোমা হামলা বন্ধ করেছে ইসরায়েল
গাজায় সাময়িক বোমা হামলা বন্ধ করেছে ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিরকে সর্দির ভয় দেখাবেন না : চরমোনাই পীর
কুমিরকে সর্দির ভয় দেখাবেন না : চরমোনাই পীর

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রকে আরব সাগরে বন্দর নির্মাণের প্রস্তাব পাকিস্তানের
যুক্তরাষ্ট্রকে আরব সাগরে বন্দর নির্মাণের প্রস্তাব পাকিস্তানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি, আবার ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি, আবার ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ২০ দফা প্রস্তাবে কী ছিল? কিসে কিসে রাজি হামাস
ট্রাম্পের ২০ দফা প্রস্তাবে কী ছিল? কিসে কিসে রাজি হামাস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে ফিলিস্তিনি সম্মেলন আয়োজন করবে মিশর : হামাস
গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে ফিলিস্তিনি সম্মেলন আয়োজন করবে মিশর : হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সড়কে চাঁদাবাজির প্রতিবাদ করায় অতিরিক্ত এসপি’র ওপর হামলা
সড়কে চাঁদাবাজির প্রতিবাদ করায় অতিরিক্ত এসপি’র ওপর হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আয়ারল্যান্ড সিরিজের সূচি প্রকাশ করল বিসিবি
আয়ারল্যান্ড সিরিজের সূচি প্রকাশ করল বিসিবি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় ব্যারিস্টার আহসান হাবিব গ্রেফতার
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় ব্যারিস্টার আহসান হাবিব গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০০ শিক্ষককে গোল্ডেন ভিসা দিচ্ছে আমিরাত
২০০ শিক্ষককে গোল্ডেন ভিসা দিচ্ছে আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দল অনুগত প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না : রিজভী
দল অনুগত প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের সবচেয়ে নিরাপদ শহর হিসেবে আবারও শীর্ষে কলকাতা
ভারতের সবচেয়ে নিরাপদ শহর হিসেবে আবারও শীর্ষে কলকাতা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারে সম্মতি দিয়েছে ইসরায়েল : দাবি ট্রাম্পের
গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারে সম্মতি দিয়েছে ইসরায়েল : দাবি ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্লোটিলা অভিযান: আটক ১৩৭ অধিকারকর্মীকে তুরস্কে পাঠাল ইসরায়েল
ফ্লোটিলা অভিযান: আটক ১৩৭ অধিকারকর্মীকে তুরস্কে পাঠাল ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর ‘কৈফিয়ত’
সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর ‘কৈফিয়ত’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে ট্রাম্পের প্রস্তাবে হামাসের সম্মতি, বিশ্বনেতাদের প্রতিক্রিয়া
গাজা নিয়ে ট্রাম্পের প্রস্তাবে হামাসের সম্মতি, বিশ্বনেতাদের প্রতিক্রিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির মনোনয়ন পাচ্ছেন কারা
বিএনপির মনোনয়ন পাচ্ছেন কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

আগস্টে ডলারের বিপরীতে শক্তিশালী টাকার মান
আগস্টে ডলারের বিপরীতে শক্তিশালী টাকার মান

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

নারী বাউলশিল্পীর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী আটক
নারী বাউলশিল্পীর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী আটক

নগর জীবন

আরেকটি হোয়াইটওয়াশের সুযোগ
আরেকটি হোয়াইটওয়াশের সুযোগ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেগমপাড়া যেভাবে লুটেরাদের ঠিকানা
বেগমপাড়া যেভাবে লুটেরাদের ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট কাটছে না এনসিপিতে
সংকট কাটছে না এনসিপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইপিও খরায় শেয়ারবাজার
আইপিও খরায় শেয়ারবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

হাওয়ায় বিনিয়োগ, নিঃস্ব হচ্ছেন কোটিপতিরাও
হাওয়ায় বিনিয়োগ, নিঃস্ব হচ্ছেন কোটিপতিরাও

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠ চষছেন বিএনপির অর্ধ ডজন মনোনয়নপ্রত্যাশী
মাঠ চষছেন বিএনপির অর্ধ ডজন মনোনয়নপ্রত্যাশী

নগর জীবন

ট্রাম্পের কথা রাখলেন না নেতানিয়াহু
ট্রাম্পের কথা রাখলেন না নেতানিয়াহু

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক
চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বাহন এখন বিষফোড়া
স্বস্তির বাহন এখন বিষফোড়া

নগর জীবন

জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রী-শাশুড়ি মিলে যুবককে হত্যাচেষ্টা
স্ত্রী-শাশুড়ি মিলে যুবককে হত্যাচেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত এসপির ওপর হামলা
অতিরিক্ত এসপির ওপর হামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তরায় সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি আটক ৩
উত্তরায় সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি আটক ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর মানে স্থায়ী অস্থিরতা
পিআর মানে স্থায়ী অস্থিরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যের শেষ চেষ্টা কমিশনের
ঐক্যের শেষ চেষ্টা কমিশনের

প্রথম পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল থেকে নামিয়ে হত্যা
মোটরসাইকেল থেকে নামিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বুদ্ধের শিক্ষা ভূমিকা রাখতে পারে
বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বুদ্ধের শিক্ষা ভূমিকা রাখতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে প্রাইভেট কার থামিয়ে ডাকাতি
মহাসড়কে প্রাইভেট কার থামিয়ে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে আজ থেকে নিষিদ্ধ ওয়ান টাইম ইউজ প্লাস্টিক
সচিবালয়ে আজ থেকে নিষিদ্ধ ওয়ান টাইম ইউজ প্লাস্টিক

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ পয়সার ভ্যাকসিন ২০ টাকা
৮০ পয়সার ভ্যাকসিন ২০ টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

অবরোধ প্রত্যাহার জনজীবন স্বাভাবিক খাগড়াছড়িতে
অবরোধ প্রত্যাহার জনজীবন স্বাভাবিক খাগড়াছড়িতে

প্রথম পৃষ্ঠা

নারায়ণগঞ্জ রুটে নারী ট্রেনচালকের ওপর হামলা
নারায়ণগঞ্জ রুটে নারী ট্রেনচালকের ওপর হামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমুদ্রে নিখোঁজ পাঁচ জেলে
সমুদ্রে নিখোঁজ পাঁচ জেলে

দেশগ্রাম

ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজন নয়
ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের নিরাপদ শহরের তালিকায় শীর্ষে কলকাতা
ভারতের নিরাপদ শহরের তালিকায় শীর্ষে কলকাতা

পূর্ব-পশ্চিম