শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০১ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০৯:৫৫, শুক্রবার, ০১ আগস্ট, ২০২৫

সাক্ষাৎকার । মির্জা ফখরুল ইসলাম

আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের

♦ আওয়ামী লীগ না থাকায় জাতীয় নির্বাচনে চ্যালেঞ্জ নেই ♦ অভ্যুত্থান-পরবর্তী পরিস্থিতিতে বিএনপিই প্রধান শক্তি ♦ রাজনীতিতে ডানপন্থিদের উত্থানে গভীর উদ্বেগ
শফিউল আলম দোলন
প্রিন্ট ভার্সন
আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে স্বৈরাচার শেখ হাসিনা সরকারের পতনের বছরপূর্তি হতে না হতেই রাজনীতির অন্দরে-বাইরে দৃশ্যমান হচ্ছে নানান মত ও পথ। দাবিদাওয়া নিয়ে আন্দোলন হচ্ছে প্রতিনিয়ত। যে শরিক ও সমমনা দলগুলোর যুগপৎ আন্দোলনে ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন হয়েছে, তারাই এখন নির্বাচন, সংস্কারসহ বেশ কয়েকটি ইস্যু নিয়ে ভিন্নমত পোষণ করছে। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বিভাজনও দেখা যাচ্ছে। তবে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি জয়ী হলে সরকার গঠন করা হবে ঐকমত্যের ভিত্তিতে। দেশ ও জাতির কল্যাণেই জাতীয় সরকার গঠনের ঘোষণা দিয়েছে বিএনপি। বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া বিশেষ সাক্ষাৎকারে ‘জুলাই গণ অভ্যুত্থানসহ দেশের সার্বিক রাজনৈতিক, সামাজিক ও নানান বিষয় নিয়ে কথা বলেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি সম্পর্কে আপনার পর্যবেক্ষণ কী?

মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর : যাঁরা ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করেন অভ্যুত্থান-পরবর্তী পরিস্থিতিতে তাঁরা আরও সক্রিয় হয়ে উঠেছেন। যাঁরা বামপন্থি রাজনীতিতে বিশ্বাস করেন, তাঁরা উল্লেখযোগ্যভাবে বিকশিত হননি। আমার মনে হয় না তাঁরা এখনো খুব বেশি সক্রিয়ভাবে কাজ করছেন। তাই ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান-পরবর্তী পরিস্থিতিতে বিএনপি এখন প্রধান শক্তি। তার পরই রয়েছে জামায়াত, এনসিপি, গণতন্ত্র মঞ্চ, নাগরিক ঐক্য এবং অন্যান্য দল।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি সম্পর্কে আপনার মূল্যায়ন কী?

মির্জা ফখরুল : অর্থনীতি ভঙ্গুর। এমনিতেই ব্যবসাবাণিজ্যে মন্দা দেখা দিয়েছে, তার ওপর মার্কিন শুল্ক বাংলাদেশের ওপর আরও প্রভাব ফেলবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচন নিয়ে কি কোনো সংশয় বা অনিশ্চয়তা আছে?

মির্জা ফখরুল : এ মুহূর্তে নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে কোনো ভয় নেই। আমরা অবশ্যই অন্তর্বর্তী সরকারের নির্বাচনি প্রস্তুতিতে সন্তুষ্ট। অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রে কোনো চ্যালেঞ্জ দেখতে পাচ্ছি না। যেখানে আওয়ামী লীগ নেই, সেখানে আমরা কোনো চ্যালেঞ্জ দেখতে পাচ্ছি না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচনের পর বিএনপি ঐকমত্যের ভিত্তিতে জাতীয় সরকার গঠনের প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছে। এ ঘোষণা কি এখনো ঠিক আছে? কীভাবে সম্ভব?

মির্জা ফখরুল : সবাইকে সঙ্গে নিয়ে তো আর একটি জাতীয় সরকার গঠন করা সম্ভব নয়। যাঁরা আমাদের সঙ্গে আন্দোলন ও সংগ্রামে ছিলেন, যাঁরা আমাদের সঙ্গে একমত তাঁদের নিয়েই ঐকমত্যের ভিত্তিতে এটি গঠিত হবে। আমরা মূলত প্রস্তাবিত সব সংস্কার বাস্তবায়নের জন্য একসঙ্গে কাজ করার কথা বলেছি। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ভাষণের মূল চেতনা এটাই যে আমরা একসঙ্গে এ সংস্কার বাস্তবায়ন করব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আসন সমঝোতার ক্ষেত্রে বিএনপি কোন কোন রাজনৈতিক দলকে কয়টি করে আসন ছাড় দিতে পারে। সব মিলে সারা দেশে সর্বমোট কয়টি আসনে ছাড় দেবে আপনার দল?

মির্জা ফখরুল : যখন এ বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা হবে তখন আমরা এ নিয়ে কথা বলব। আমরা এখনো এ বিষয় নিয়ে আলোচনা করিনি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : প্রায় প্রতিদিনই নির্বাচনের কথা বলছেন, নির্বাচনের জন্য কী ধরনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন?

মির্জা ফখরুল : আমরা আমাদের সর্বশেষ ভরসাস্থল জনগণের কাছে যাচ্ছি। জনগণের কাছে গিয়ে আমাদের ৩১ দফা প্রকাশ করছি। যদি আমরা নির্বাচিত হতে পারি, তাহলে এ কাজগুলো করব। তার মধ্যে আমাদের এক নম্বর প্রায়োরিটি হচ্ছে বেকারদের জন্য কর্মসংস্থানের সৃষ্টি করব। দক্ষ জনবল তৈরির চেষ্টা করব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বর্তমান প্রেক্ষাপটে কোনো কোনো রাজনৈতিক দল বলছে সংস্কার ছাড়া তারা নির্বাচনে যাবে না। আপনি কী মনে করেন?

মির্জা ফখরুল : এখানে একটা ভ্রান্ত মতবাদ জানানোর চেষ্টা করা হচ্ছে যে শুধু ক্ষমতার পরিবর্তনের জন্যই আন্দোলন হয়েছে বা বিএনপি আন্দোলন করেছে। আমরাই তো প্রথম রাষ্ট্রকাঠামো পরিবর্তনের কথা বলেছি। তাহলে কী করে আমাদের ব্লেম করতে পারেন যে আমরা এটা চাই না!

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অন্তর্বর্তী সরকারের গত ১১ মাসের পারফরম্যান্স কী? আপনার দৃষ্টিতে কতটা সফল কিংবা ব্যর্থ?

মির্জা ফখরুল : অনেক ক্ষেত্রেই সরকারের কর্মক্ষমতা ভালো। উদাহরণস্বরূপ, তারা সংস্কারের ক্ষেত্রে প্রশংসনীয় কাজ করেছে। মাত্র এক বছর হয়েছে, কিন্তু এ সময়ের মধ্যে তারা উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনি কি মনে করেন, শেখ হাসিনার পাশাপাশি দল হিসেবে আওয়ামী লীগেরও বিচার করা উচিত?

মির্জা ফখরুল : গণহত্যা এবং রাষ্ট্রীয় অর্থ লুটপাটের সঙ্গে জড়িত আওয়ামী লীগের প্রত্যেক ব্যক্তিকে বিচারের আওতায় আনতে হবে। যদি তারা দল হিসেবে ক্ষতি করে থাকে, তাহলে তাদের বিচার হওয়া উচিত। আমরা সব সময় আওয়ামী লীগের বিচার চেয়েছিলাম এবং এখনো চাই। কারণ আমরা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি। বিএনপি ক্ষমতায় এলে বিচার অব্যাহত থাকবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : মবতন্ত্র চলছে, এদের বিরুদ্ধে আপনারা দলীয়ভাবে কোনো প্রতিরোধব্যবস্থা নেবেন কি না?

মির্জা ফখরুল : দেশে বর্তমানে ভয়াবহ অবস্থা বিরাজ করছে। যে কোনো মূল্যে এটি বন্ধ করতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : গণ অভ্যুত্থানের এক বছর পূর্তিতে এসে গণ অভ্যুত্থানের শরিকদের মধ্যে চরম বিভক্তি ও মতবিরোধ লক্ষ করা যাচ্ছে। এটা কেন হচ্ছে?

মির্জা ফখরুল : এটার কারণ হলো বিএনপি একটা পুরোনো অভিজ্ঞতাসমৃদ্ধ রাজনৈতিক দল। আন্দোলন, নির্বাচন, সরকার পরিচালনা সবকিছুতেই আমাদের অভিজ্ঞতা আছে। আমাদের একটা দায়িত্ব আছে দেশের ব্যাপারে, সরকার গঠনের ক্ষেত্রে। তা ছাড়া সংস্কারের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ও রয়েছে। আমরা ২০১৬ সালে ‘ভিশন ২০৩০’ ঘোষণা করেছি। আমাদের এ অভিজ্ঞতাসমৃদ্ধ বক্তব্যগুলো নতুন দলগুলো নিতে পারছে না। অনেকে আবার তাদের দলের ও নির্বাচনি কৌশল হিসেবেও সংসদে বিরোধী দলের জায়গাটা নিশ্চিত করতে এখন থেকেই বিএনপির বিরুদ্ধে কথা বলা শুরু করেছে। তবে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এসব সমস্যা মিটে যাবে, সংস্কার ইস্যুগুলোও শেষ হয়ে যাবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : রাজনৈতিক এ বিভাজন বা মতবিরোধ কি আবারও পতিত ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের ফেরার পথ সুগম করে দিচ্ছে?

মির্জা ফখরুল : কখনোই না। আমি মনে করি সবার মধ্যে শুভবুদ্ধির উদয় হবে। এ বিভক্তি এমন পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া যাবে না, যেখানে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারকে ডেকে আনবে। তবে সবাইকে সজাগ ও সতর্ক থাকতে হবে। এ জায়গায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা পালন করতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : লন্ডন বৈঠকে আসলে কী কথা হয়েছিল, এ ব্যাপারে বিএনপির পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কিছু প্রকাশ করা হয়নি।

মির্জা ফখরুল : কোনো সন্দেহের কিছু নেই। দেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে দুই শীর্ষ নেতা বসেছেন। ভবিষ্যতে সমস্যাগুলো কীভাবে সমাধান করা যাবে, দেশের যে অর্থনৈতিক অবস্থা, যে রাজনৈতিক অবস্থা, সোশ্যাল কন্ডিশন, বিভিন্ন মেগা প্রজেক্টের পর ঋণের বোঝা সেগুলো নিয়ে আলোচনা হতে পারে। বিশেষ করে নির্বাচনটা কখন যৌক্তিক হবে, সে ব্যাপারে তাঁরা অত্যন্ত সৌহার্দপূর্ণ পরিবেশে আলোচনা করেছেন এবং আমাদের নেতা প্রমাণ করেছেন ‘হি ইজ এ স্টেটসম্যান’। ঠিক সময় ঠিক বৈঠকটা করে তিনি একজন রাষ্ট্রনায়কোচিত যে ভূমিকা রাখা উচিত, সে ভূমিকা রাখতে সক্ষম হয়েছেন জাতির প্রয়োজনে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে আসার ব্যাপারে কোনো সময় নির্ধারণ করা হয়েছে কি না?

মির্জা ফখরুল : সময় নির্ধারণ এখনো হয়নি। এখনো তাঁর নামে একটি মামলার চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হয়নি। ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার মামলাটি চূড়ান্তভাবে শেষ হয়ে গেলে তিনি শিগগিরই দেশে ফিরে আসবেন বলে আমরা আশা করছি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আওয়ামী লীগের দীর্ঘ ফ্যাসিবাদী শাসনের অবসানের পর দেশের রাজনীতিতে ডানপন্থিদের উত্থান হতে যাচ্ছে। আপনি কী মনে করেন?

মির্জা ফখরুল : আমিও এটা দেখে রীতিমতো উদ্বিগ্ন। আমি বাংলাদেশকে সব সময় একটা সত্যিকার অর্থে উদারপন্থি গণতান্ত্রিক হিসেবে দেখতে চাই এবং এখানে গণতন্ত্র হবে সবচেয়ে বড় বিষয়। সে জায়গায় যদি এখন এমন রাজনৈতিক শক্তির উত্থান হয়, যারা গণতন্ত্রেই বিশ্বাস করে না। পরিষ্কার ঘোষণা দিয়েই করে না। আবার তারা নিজেরা জোর করে চাপিয়ে দিতে চায় মতবাদ, এটা নিঃসন্দেহে অ্যালার্মিং সিচুয়েশন। কিছু কিছু দলের মধ্যে এমনও কথা আছে যে মহিলাদের তারা কিছুতেই সামনে আনতে চায় না। মহিলাদের তারা রাজনৈতিক ক্ষমতা তো দূরের কথা, সামাজিক ক্ষমতায়নও করতে চায় না। এসব দলের যদি উত্থান হয় এ দেশে, তাহলে তো পিছিয়ে যাওয়া ছাড়া কোনো পথ থাকবে না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ভিন্নমতের দমন দেশে উগ্রবাদের উত্থান ঘটাতে পারে। ৫ আগস্টের পট পরিবর্তনের পর এমন উত্থানের কিছু কিছু আলামতও এখন প্রকাশ পাচ্ছে। এর দায় কাকে দেবেন?

মির্জা ফখরুল : এ দায় সম্পূর্ণভাবে আওয়ামী লীগের। এক নম্বরে শেখ হাসিনা দায়ী। আমরা বারবার তাঁকে সতর্ক করেছি, ওই দেশকে সতর্ক করেছি যে একটি সেন্ট্রিস্ট দল, গণতান্ত্রিক দল বিরোধী দলকে (বিএনপি) কখনোই দমন করে শেষ করে দিয়েন না। তাহলে ডানপন্থিদের উত্থান হবেই, কেউ ঠেকাতে পারবে না। আজকে ঘটনাটা সেদিকেই যাচ্ছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশ, জনগণ এবং অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আপনার শেষ আহ্বান কী?

মির্জা ফখরুল : দেশবাসীর কাছে আমার একমাত্র আবেদন-দেশকে ভালোবাসুন, গণতন্ত্রকে তার গতিতে চলতে দিন এবং আইন নিজের হাতে না তুলে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করতে দিন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে সময় দেওয়ার জন্য।

মির্জা ফখরুল : আপনাকেও ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
বাগেরহাটে সন্ত্রাসী হামলায় সাংবাদিক নিহত
বাগেরহাটে সন্ত্রাসী হামলায় সাংবাদিক নিহত
প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের পাপ-জুলুম দীর্ঘ
প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের পাপ-জুলুম দীর্ঘ
সাড়া মিলছে না ইন্টারপোলের
সাড়া মিলছে না ইন্টারপোলের
‘শাপলা’ প্রতীক নিয়ে অনড় এনসিপি
‘শাপলা’ প্রতীক নিয়ে অনড় এনসিপি
সুমুদ ফ্লোটিলা আটকে নিন্দা বাংলাদেশের
সুমুদ ফ্লোটিলা আটকে নিন্দা বাংলাদেশের
এক ম্যাচ আগেই সিরিজ বাংলাদেশের
এক ম্যাচ আগেই সিরিজ বাংলাদেশের
আশঙ্কাজনক হারে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী
আশঙ্কাজনক হারে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী
জামায়াতের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত গণঅধিকার ও এনসিপি
জামায়াতের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত গণঅধিকার ও এনসিপি
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে আইনগত বাধা নেই
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে আইনগত বাধা নেই
একটি দল নির্বাচন নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে
একটি দল নির্বাচন নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে
সমঝোতা করতে ১০০ আসন ছেড়ে দিতে হতে পারে
সমঝোতা করতে ১০০ আসন ছেড়ে দিতে হতে পারে
শিগগিরই গ্রিন সিগন্যাল দেওয়া হবে প্রার্থীদের
শিগগিরই গ্রিন সিগন্যাল দেওয়া হবে প্রার্থীদের
সর্বশেষ খবর
প্রেমাদাসায় ভারতের অনুশীলনের সময় মাঠে সাপ
প্রেমাদাসায় ভারতের অনুশীলনের সময় মাঠে সাপ

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালীর হাতিয়ায় নৌবাহিনীর অভিযান: কয়লাসহ ০৩ ট্রলার আটক
নোয়াখালীর হাতিয়ায় নৌবাহিনীর অভিযান: কয়লাসহ ০৩ ট্রলার আটক

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আয়ারল্যান্ড সিরিজের সূচি প্রকাশ করল বিসিবি
আয়ারল্যান্ড সিরিজের সূচি প্রকাশ করল বিসিবি

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাংকিং খাতে দক্ষ এমডির চরম সংকট : গভর্নর
ব্যাংকিং খাতে দক্ষ এমডির চরম সংকট : গভর্নর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের বর্বরতা প্রকাশ করলেন ফ্লোটিলা থেকে আটক থাকা সাংবাদিক
ইসরায়েলের বর্বরতা প্রকাশ করলেন ফ্লোটিলা থেকে আটক থাকা সাংবাদিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ভারতীয় শিক্ষার্থী নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ভারতীয় শিক্ষার্থী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ি-গুইমারায় জারিকৃত ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার
খাগড়াছড়ি-গুইমারায় জারিকৃত ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৫
গাজীপুরে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ সদস্যকে মারধর-চাঁদা দাবি, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার বিরুদ্ধে মামলা
পুলিশ সদস্যকে মারধর-চাঁদা দাবি, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার বিরুদ্ধে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের
কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা ইলিশ রক্ষায় বরিশালে অভিযান, জরিমানা
মা ইলিশ রক্ষায় বরিশালে অভিযান, জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় সাময়িক বোমা হামলা বন্ধ করেছে ইসরায়েল
গাজায় সাময়িক বোমা হামলা বন্ধ করেছে ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় আসলে কৃষকরা ফারমার্স কার্ড পাবেন : টুকু
বিএনপি ক্ষমতায় আসলে কৃষকরা ফারমার্স কার্ড পাবেন : টুকু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি
প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে সালিশ বৈঠকে হাতুড়ির আঘাতে শ্রমিকের মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে সালিশ বৈঠকে হাতুড়ির আঘাতে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গৃহবধূকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগ
গৃহবধূকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ শিক্ষককে গোল্ডেন ভিসা দিচ্ছে আমিরাত
২০০ শিক্ষককে গোল্ডেন ভিসা দিচ্ছে আমিরাত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন
সিলেটে স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর ‘কৈফিয়ত’
সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর ‘কৈফিয়ত’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুয়াকাটায় ৫ জেলে নিখোঁজ
কুয়াকাটায় ৫ জেলে নিখোঁজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ অবিচারের কাছে মাথা নত করে না : তারেক রহমান
বাংলাদেশ অবিচারের কাছে মাথা নত করে না : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আতশবাজির আগুনে আলোকিত রাত পরিণত হলো দুঃস্বপ্নে
আতশবাজির আগুনে আলোকিত রাত পরিণত হলো দুঃস্বপ্নে

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নতুন গবেষণায় অদৃশ্য এক গ্রহের অস্তিত্বের ইঙ্গিত
নতুন গবেষণায় অদৃশ্য এক গ্রহের অস্তিত্বের ইঙ্গিত

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

গাজীপুরে ডাকাত দলের সর্দার গ্রেফতার, ৬ ককটেল উদ্ধার
গাজীপুরে ডাকাত দলের সর্দার গ্রেফতার, ৬ ককটেল উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমিরকে সর্দির ভয় দেখাবেন না : চরমোনাই পীর
কুমিরকে সর্দির ভয় দেখাবেন না : চরমোনাই পীর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্লোটিলা অভিযান: আটক ১৩৭ অধিকারকর্মীকে তুরস্কে পাঠাল ইসরায়েল
ফ্লোটিলা অভিযান: আটক ১৩৭ অধিকারকর্মীকে তুরস্কে পাঠাল ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘‌সংস্কারের নামে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন করা হচ্ছে’
‘‌সংস্কারের নামে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন করা হচ্ছে’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রয়াত সভাপতির নামে ঝালকাঠি প্রেসক্লাব মিলনায়তনের নামকরণ
প্রয়াত সভাপতির নামে ঝালকাঠি প্রেসক্লাব মিলনায়তনের নামকরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় ব্যারিস্টার আহসান হাবিব গ্রেফতার
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় ব্যারিস্টার আহসান হাবিব গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে টাইগারদের সিরিজ জয়
রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে টাইগারদের সিরিজ জয়

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতে ইসলামীকে ভোট না দেওয়ার আহ্বান হেফাজত আমিরের
জামায়াতে ইসলামীকে ভোট না দেওয়ার আহ্বান হেফাজত আমিরের

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হামাস প্রস্তাবে রাজি হওয়ায় ইসরায়েলকে গাজায় হামলা থামাতে বললেন ট্রাম্প
হামাস প্রস্তাবে রাজি হওয়ায় ইসরায়েলকে গাজায় হামলা থামাতে বললেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐশ্বরিয়া ও ক্যাটরিনার সঙ্গে কেন সম্পর্ক ভেঙেছিল সালমানের?
ঐশ্বরিয়া ও ক্যাটরিনার সঙ্গে কেন সম্পর্ক ভেঙেছিল সালমানের?

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ইস্টার্ন ন্যাটোতে’ রূপ নিতে পারে পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি: ইসহাক দার
‘ইস্টার্ন ন্যাটোতে’ রূপ নিতে পারে পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি: ইসহাক দার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমরাহ নিয়মে কড়াকড়ি, মানতে হবে যে ১০ নির্দেশনা
ওমরাহ নিয়মে কড়াকড়ি, মানতে হবে যে ১০ নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পাবনা-ঢাকা সরাসরি রেল যোগাযোগ চালু শিগগিরই : রেল সচিব
পাবনা-ঢাকা সরাসরি রেল যোগাযোগ চালু শিগগিরই : রেল সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে বাগদান সারলেন বিজয় ও রাশমিকা!
গোপনে বাগদান সারলেন বিজয় ও রাশমিকা!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আবুধাবিতে ৬৬ কোটি টাকার লটারি জিতলেন বাংলাদেশি ট্যাক্সি ড্রাইভার
আবুধাবিতে ৬৬ কোটি টাকার লটারি জিতলেন বাংলাদেশি ট্যাক্সি ড্রাইভার

১২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ফ্লোটিলার দুটি নৌযানে ড্রোন হামলার নির্দেশ দেন নেতানিয়াহু, দাবি রিপোর্টে
ফ্লোটিলার দুটি নৌযানে ড্রোন হামলার নির্দেশ দেন নেতানিয়াহু, দাবি রিপোর্টে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের নির্দেশ উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৭
ট্রাম্পের নির্দেশ উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৭

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হালট্রিপ কেলেঙ্কারির হোতা তাজবীর আটক, ফেসবুকে যা লিখলেন জুলকার
হালট্রিপ কেলেঙ্কারির হোতা তাজবীর আটক, ফেসবুকে যা লিখলেন জুলকার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সত্যিই কি সানা জাবেদের সঙ্গে সংসার ভাঙছে শোয়েব মালিকের
সত্যিই কি সানা জাবেদের সঙ্গে সংসার ভাঙছে শোয়েব মালিকের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধারণ ক্ষমতার চেয়েও বেশি মরদেহ পড়ে আছে ঢামেকের মর্গের হিমঘরে, আদালতের দ্বারস্থ পুলিশ
ধারণ ক্ষমতার চেয়েও বেশি মরদেহ পড়ে আছে ঢামেকের মর্গের হিমঘরে, আদালতের দ্বারস্থ পুলিশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলিয়া সিরিজ দিয়ে ফিরছেন রোহিত-কোহলি
অস্ট্রেলিয়া সিরিজ দিয়ে ফিরছেন রোহিত-কোহলি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের ২০ দফা প্রস্তাবে কী ছিল? কিসে কিসে রাজি হামাস
ট্রাম্পের ২০ দফা প্রস্তাবে কী ছিল? কিসে কিসে রাজি হামাস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহানকে প্রশংসায় ভাসালেন জাকের আলী
সোহানকে প্রশংসায় ভাসালেন জাকের আলী

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে ফিলিস্তিনি সম্মেলন আয়োজন করবে মিশর : হামাস
গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে ফিলিস্তিনি সম্মেলন আয়োজন করবে মিশর : হামাস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সেনাদের অভিযান সীমিত করার নির্দেশ ইসরায়েলের
গাজায় সেনাদের অভিযান সীমিত করার নির্দেশ ইসরায়েলের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড়, বন্যার আভাস
অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড়, বন্যার আভাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সড়কে চাঁদাবাজির প্রতিবাদ করায় অতিরিক্ত এসপি’র ওপর হামলা
সড়কে চাঁদাবাজির প্রতিবাদ করায় অতিরিক্ত এসপি’র ওপর হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দল অনুগত প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না : রিজভী
দল অনুগত প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না : রিজভী

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনলাইনে গেম খেলতে গিয়ে হেনস্তার শিকার অক্ষয়কন্যা
অনলাইনে গেম খেলতে গিয়ে হেনস্তার শিকার অক্ষয়কন্যা

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আলহামদুলিল্লাহ সফল হতে পেরেছি: শরিফুল
আলহামদুলিল্লাহ সফল হতে পেরেছি: শরিফুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা নিয়ে ট্রাম্পের প্রস্তাবে হামাসের সম্মতি, বিশ্বনেতাদের প্রতিক্রিয়া
গাজা নিয়ে ট্রাম্পের প্রস্তাবে হামাসের সম্মতি, বিশ্বনেতাদের প্রতিক্রিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে মর্যাদা বৃদ্ধির বিশেষ ১০ আমল
আল্লাহর কাছে মর্যাদা বৃদ্ধির বিশেষ ১০ আমল

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ অক্টোবর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সবচেয়ে নিরাপদ শহর হিসেবে আবারও শীর্ষে কলকাতা
ভারতের সবচেয়ে নিরাপদ শহর হিসেবে আবারও শীর্ষে কলকাতা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টিতে আলো ছড়িয়ে ওয়ানডেতেও ডাক পেলেন সাইফ
টি-টোয়েন্টিতে আলো ছড়িয়ে ওয়ানডেতেও ডাক পেলেন সাইফ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-চীনের বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ-চীনের বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক