শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০১ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০৯:৫৫, শুক্রবার, ০১ আগস্ট, ২০২৫

সাক্ষাৎকার । মির্জা ফখরুল ইসলাম

আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের

♦ আওয়ামী লীগ না থাকায় জাতীয় নির্বাচনে চ্যালেঞ্জ নেই ♦ অভ্যুত্থান-পরবর্তী পরিস্থিতিতে বিএনপিই প্রধান শক্তি ♦ রাজনীতিতে ডানপন্থিদের উত্থানে গভীর উদ্বেগ
শফিউল আলম দোলন
প্রিন্ট ভার্সন
আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে স্বৈরাচার শেখ হাসিনা সরকারের পতনের বছরপূর্তি হতে না হতেই রাজনীতির অন্দরে-বাইরে দৃশ্যমান হচ্ছে নানান মত ও পথ। দাবিদাওয়া নিয়ে আন্দোলন হচ্ছে প্রতিনিয়ত। যে শরিক ও সমমনা দলগুলোর যুগপৎ আন্দোলনে ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন হয়েছে, তারাই এখন নির্বাচন, সংস্কারসহ বেশ কয়েকটি ইস্যু নিয়ে ভিন্নমত পোষণ করছে। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বিভাজনও দেখা যাচ্ছে। তবে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি জয়ী হলে সরকার গঠন করা হবে ঐকমত্যের ভিত্তিতে। দেশ ও জাতির কল্যাণেই জাতীয় সরকার গঠনের ঘোষণা দিয়েছে বিএনপি। বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া বিশেষ সাক্ষাৎকারে ‘জুলাই গণ অভ্যুত্থানসহ দেশের সার্বিক রাজনৈতিক, সামাজিক ও নানান বিষয় নিয়ে কথা বলেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি সম্পর্কে আপনার পর্যবেক্ষণ কী?

মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর : যাঁরা ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করেন অভ্যুত্থান-পরবর্তী পরিস্থিতিতে তাঁরা আরও সক্রিয় হয়ে উঠেছেন। যাঁরা বামপন্থি রাজনীতিতে বিশ্বাস করেন, তাঁরা উল্লেখযোগ্যভাবে বিকশিত হননি। আমার মনে হয় না তাঁরা এখনো খুব বেশি সক্রিয়ভাবে কাজ করছেন। তাই ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান-পরবর্তী পরিস্থিতিতে বিএনপি এখন প্রধান শক্তি। তার পরই রয়েছে জামায়াত, এনসিপি, গণতন্ত্র মঞ্চ, নাগরিক ঐক্য এবং অন্যান্য দল।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি সম্পর্কে আপনার মূল্যায়ন কী?

মির্জা ফখরুল : অর্থনীতি ভঙ্গুর। এমনিতেই ব্যবসাবাণিজ্যে মন্দা দেখা দিয়েছে, তার ওপর মার্কিন শুল্ক বাংলাদেশের ওপর আরও প্রভাব ফেলবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচন নিয়ে কি কোনো সংশয় বা অনিশ্চয়তা আছে?

মির্জা ফখরুল : এ মুহূর্তে নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে কোনো ভয় নেই। আমরা অবশ্যই অন্তর্বর্তী সরকারের নির্বাচনি প্রস্তুতিতে সন্তুষ্ট। অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রে কোনো চ্যালেঞ্জ দেখতে পাচ্ছি না। যেখানে আওয়ামী লীগ নেই, সেখানে আমরা কোনো চ্যালেঞ্জ দেখতে পাচ্ছি না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচনের পর বিএনপি ঐকমত্যের ভিত্তিতে জাতীয় সরকার গঠনের প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছে। এ ঘোষণা কি এখনো ঠিক আছে? কীভাবে সম্ভব?

মির্জা ফখরুল : সবাইকে সঙ্গে নিয়ে তো আর একটি জাতীয় সরকার গঠন করা সম্ভব নয়। যাঁরা আমাদের সঙ্গে আন্দোলন ও সংগ্রামে ছিলেন, যাঁরা আমাদের সঙ্গে একমত তাঁদের নিয়েই ঐকমত্যের ভিত্তিতে এটি গঠিত হবে। আমরা মূলত প্রস্তাবিত সব সংস্কার বাস্তবায়নের জন্য একসঙ্গে কাজ করার কথা বলেছি। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ভাষণের মূল চেতনা এটাই যে আমরা একসঙ্গে এ সংস্কার বাস্তবায়ন করব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আসন সমঝোতার ক্ষেত্রে বিএনপি কোন কোন রাজনৈতিক দলকে কয়টি করে আসন ছাড় দিতে পারে। সব মিলে সারা দেশে সর্বমোট কয়টি আসনে ছাড় দেবে আপনার দল?

মির্জা ফখরুল : যখন এ বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা হবে তখন আমরা এ নিয়ে কথা বলব। আমরা এখনো এ বিষয় নিয়ে আলোচনা করিনি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : প্রায় প্রতিদিনই নির্বাচনের কথা বলছেন, নির্বাচনের জন্য কী ধরনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন?

মির্জা ফখরুল : আমরা আমাদের সর্বশেষ ভরসাস্থল জনগণের কাছে যাচ্ছি। জনগণের কাছে গিয়ে আমাদের ৩১ দফা প্রকাশ করছি। যদি আমরা নির্বাচিত হতে পারি, তাহলে এ কাজগুলো করব। তার মধ্যে আমাদের এক নম্বর প্রায়োরিটি হচ্ছে বেকারদের জন্য কর্মসংস্থানের সৃষ্টি করব। দক্ষ জনবল তৈরির চেষ্টা করব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বর্তমান প্রেক্ষাপটে কোনো কোনো রাজনৈতিক দল বলছে সংস্কার ছাড়া তারা নির্বাচনে যাবে না। আপনি কী মনে করেন?

মির্জা ফখরুল : এখানে একটা ভ্রান্ত মতবাদ জানানোর চেষ্টা করা হচ্ছে যে শুধু ক্ষমতার পরিবর্তনের জন্যই আন্দোলন হয়েছে বা বিএনপি আন্দোলন করেছে। আমরাই তো প্রথম রাষ্ট্রকাঠামো পরিবর্তনের কথা বলেছি। তাহলে কী করে আমাদের ব্লেম করতে পারেন যে আমরা এটা চাই না!

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অন্তর্বর্তী সরকারের গত ১১ মাসের পারফরম্যান্স কী? আপনার দৃষ্টিতে কতটা সফল কিংবা ব্যর্থ?

মির্জা ফখরুল : অনেক ক্ষেত্রেই সরকারের কর্মক্ষমতা ভালো। উদাহরণস্বরূপ, তারা সংস্কারের ক্ষেত্রে প্রশংসনীয় কাজ করেছে। মাত্র এক বছর হয়েছে, কিন্তু এ সময়ের মধ্যে তারা উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনি কি মনে করেন, শেখ হাসিনার পাশাপাশি দল হিসেবে আওয়ামী লীগেরও বিচার করা উচিত?

মির্জা ফখরুল : গণহত্যা এবং রাষ্ট্রীয় অর্থ লুটপাটের সঙ্গে জড়িত আওয়ামী লীগের প্রত্যেক ব্যক্তিকে বিচারের আওতায় আনতে হবে। যদি তারা দল হিসেবে ক্ষতি করে থাকে, তাহলে তাদের বিচার হওয়া উচিত। আমরা সব সময় আওয়ামী লীগের বিচার চেয়েছিলাম এবং এখনো চাই। কারণ আমরা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি। বিএনপি ক্ষমতায় এলে বিচার অব্যাহত থাকবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : মবতন্ত্র চলছে, এদের বিরুদ্ধে আপনারা দলীয়ভাবে কোনো প্রতিরোধব্যবস্থা নেবেন কি না?

মির্জা ফখরুল : দেশে বর্তমানে ভয়াবহ অবস্থা বিরাজ করছে। যে কোনো মূল্যে এটি বন্ধ করতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : গণ অভ্যুত্থানের এক বছর পূর্তিতে এসে গণ অভ্যুত্থানের শরিকদের মধ্যে চরম বিভক্তি ও মতবিরোধ লক্ষ করা যাচ্ছে। এটা কেন হচ্ছে?

মির্জা ফখরুল : এটার কারণ হলো বিএনপি একটা পুরোনো অভিজ্ঞতাসমৃদ্ধ রাজনৈতিক দল। আন্দোলন, নির্বাচন, সরকার পরিচালনা সবকিছুতেই আমাদের অভিজ্ঞতা আছে। আমাদের একটা দায়িত্ব আছে দেশের ব্যাপারে, সরকার গঠনের ক্ষেত্রে। তা ছাড়া সংস্কারের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ও রয়েছে। আমরা ২০১৬ সালে ‘ভিশন ২০৩০’ ঘোষণা করেছি। আমাদের এ অভিজ্ঞতাসমৃদ্ধ বক্তব্যগুলো নতুন দলগুলো নিতে পারছে না। অনেকে আবার তাদের দলের ও নির্বাচনি কৌশল হিসেবেও সংসদে বিরোধী দলের জায়গাটা নিশ্চিত করতে এখন থেকেই বিএনপির বিরুদ্ধে কথা বলা শুরু করেছে। তবে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এসব সমস্যা মিটে যাবে, সংস্কার ইস্যুগুলোও শেষ হয়ে যাবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : রাজনৈতিক এ বিভাজন বা মতবিরোধ কি আবারও পতিত ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের ফেরার পথ সুগম করে দিচ্ছে?

মির্জা ফখরুল : কখনোই না। আমি মনে করি সবার মধ্যে শুভবুদ্ধির উদয় হবে। এ বিভক্তি এমন পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া যাবে না, যেখানে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারকে ডেকে আনবে। তবে সবাইকে সজাগ ও সতর্ক থাকতে হবে। এ জায়গায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা পালন করতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : লন্ডন বৈঠকে আসলে কী কথা হয়েছিল, এ ব্যাপারে বিএনপির পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কিছু প্রকাশ করা হয়নি।

মির্জা ফখরুল : কোনো সন্দেহের কিছু নেই। দেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে দুই শীর্ষ নেতা বসেছেন। ভবিষ্যতে সমস্যাগুলো কীভাবে সমাধান করা যাবে, দেশের যে অর্থনৈতিক অবস্থা, যে রাজনৈতিক অবস্থা, সোশ্যাল কন্ডিশন, বিভিন্ন মেগা প্রজেক্টের পর ঋণের বোঝা সেগুলো নিয়ে আলোচনা হতে পারে। বিশেষ করে নির্বাচনটা কখন যৌক্তিক হবে, সে ব্যাপারে তাঁরা অত্যন্ত সৌহার্দপূর্ণ পরিবেশে আলোচনা করেছেন এবং আমাদের নেতা প্রমাণ করেছেন ‘হি ইজ এ স্টেটসম্যান’। ঠিক সময় ঠিক বৈঠকটা করে তিনি একজন রাষ্ট্রনায়কোচিত যে ভূমিকা রাখা উচিত, সে ভূমিকা রাখতে সক্ষম হয়েছেন জাতির প্রয়োজনে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে আসার ব্যাপারে কোনো সময় নির্ধারণ করা হয়েছে কি না?

মির্জা ফখরুল : সময় নির্ধারণ এখনো হয়নি। এখনো তাঁর নামে একটি মামলার চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হয়নি। ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার মামলাটি চূড়ান্তভাবে শেষ হয়ে গেলে তিনি শিগগিরই দেশে ফিরে আসবেন বলে আমরা আশা করছি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আওয়ামী লীগের দীর্ঘ ফ্যাসিবাদী শাসনের অবসানের পর দেশের রাজনীতিতে ডানপন্থিদের উত্থান হতে যাচ্ছে। আপনি কী মনে করেন?

মির্জা ফখরুল : আমিও এটা দেখে রীতিমতো উদ্বিগ্ন। আমি বাংলাদেশকে সব সময় একটা সত্যিকার অর্থে উদারপন্থি গণতান্ত্রিক হিসেবে দেখতে চাই এবং এখানে গণতন্ত্র হবে সবচেয়ে বড় বিষয়। সে জায়গায় যদি এখন এমন রাজনৈতিক শক্তির উত্থান হয়, যারা গণতন্ত্রেই বিশ্বাস করে না। পরিষ্কার ঘোষণা দিয়েই করে না। আবার তারা নিজেরা জোর করে চাপিয়ে দিতে চায় মতবাদ, এটা নিঃসন্দেহে অ্যালার্মিং সিচুয়েশন। কিছু কিছু দলের মধ্যে এমনও কথা আছে যে মহিলাদের তারা কিছুতেই সামনে আনতে চায় না। মহিলাদের তারা রাজনৈতিক ক্ষমতা তো দূরের কথা, সামাজিক ক্ষমতায়নও করতে চায় না। এসব দলের যদি উত্থান হয় এ দেশে, তাহলে তো পিছিয়ে যাওয়া ছাড়া কোনো পথ থাকবে না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ভিন্নমতের দমন দেশে উগ্রবাদের উত্থান ঘটাতে পারে। ৫ আগস্টের পট পরিবর্তনের পর এমন উত্থানের কিছু কিছু আলামতও এখন প্রকাশ পাচ্ছে। এর দায় কাকে দেবেন?

মির্জা ফখরুল : এ দায় সম্পূর্ণভাবে আওয়ামী লীগের। এক নম্বরে শেখ হাসিনা দায়ী। আমরা বারবার তাঁকে সতর্ক করেছি, ওই দেশকে সতর্ক করেছি যে একটি সেন্ট্রিস্ট দল, গণতান্ত্রিক দল বিরোধী দলকে (বিএনপি) কখনোই দমন করে শেষ করে দিয়েন না। তাহলে ডানপন্থিদের উত্থান হবেই, কেউ ঠেকাতে পারবে না। আজকে ঘটনাটা সেদিকেই যাচ্ছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশ, জনগণ এবং অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আপনার শেষ আহ্বান কী?

মির্জা ফখরুল : দেশবাসীর কাছে আমার একমাত্র আবেদন-দেশকে ভালোবাসুন, গণতন্ত্রকে তার গতিতে চলতে দিন এবং আইন নিজের হাতে না তুলে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করতে দিন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে সময় দেওয়ার জন্য।

মির্জা ফখরুল : আপনাকেও ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
বেঁচে থেকেও মরে যাওয়ার অবস্থা ছিল
বেঁচে থেকেও মরে যাওয়ার অবস্থা ছিল
এনবিআরে এক দিনেই ৪৯ কর্মকর্তা বদলি
এনবিআরে এক দিনেই ৪৯ কর্মকর্তা বদলি
ট্রাম্পশুল্ক কমায় খুশি ব্যবসায়ীরা
ট্রাম্পশুল্ক কমায় খুশি ব্যবসায়ীরা
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
আন্দোলন সহজ, নেতৃত্ব দেওয়া কঠিন
আন্দোলন সহজ, নেতৃত্ব দেওয়া কঠিন
ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে
ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে
পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি
পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি
ছাত্র-জনতার দ্রোহযাত্রায় উত্তাল দেশ
ছাত্র-জনতার দ্রোহযাত্রায় উত্তাল দেশ
ফ্যাসিবাদীদের নিশ্চিহ্ন করতে পারলেই মুক্তি
ফ্যাসিবাদীদের নিশ্চিহ্ন করতে পারলেই মুক্তি
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি কূটনৈতিক বিজয়
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি কূটনৈতিক বিজয়
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
সর্বশেষ খবর
সুন্দরগঞ্জে শিশু ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
সুন্দরগঞ্জে শিশু ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুল্ক হ্রাসে আত্মতুষ্টি নয়, বাণিজ্য কৌশল বদল জরুরি
শুল্ক হ্রাসে আত্মতুষ্টি নয়, বাণিজ্য কৌশল বদল জরুরি

২৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

জয়সওয়ালের ফিফটিতে ভারতের লিড
জয়সওয়ালের ফিফটিতে ভারতের লিড

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলকে নিয়ে যে স্বপ্ন দেখেন ভিনিসিয়ুস
ব্রাজিলকে নিয়ে যে স্বপ্ন দেখেন ভিনিসিয়ুস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রিয়াদে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উদযাপন
রিয়াদে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ আগস্ট)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম
জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরা ইউনিভার্সিটিতে ‘বিজনেস অ্যালামনাই রিইউনিয়ন ২০২৫’ অনুষ্ঠিত
উত্তরা ইউনিভার্সিটিতে ‘বিজনেস অ্যালামনাই রিইউনিয়ন ২০২৫’ অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৪-এর গণঅভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র-জনতা অংশগ্রহণ করেছিল : নবীউল্লাহ নবী
২৪-এর গণঅভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র-জনতা অংশগ্রহণ করেছিল : নবীউল্লাহ নবী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী
আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাইক্ষ্যংছড়িতে অপহৃত শিশুকে ফিরিয়ে দিলো অপহরণকারীরা, আটক ১
নাইক্ষ্যংছড়িতে অপহৃত শিশুকে ফিরিয়ে দিলো অপহরণকারীরা, আটক ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস
পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার হলুদের গল্প
আমার হলুদের গল্প

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খুলনায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে টেকসই শান্তি চায় রাশিয়া, বললেন পুতিন
ইউক্রেনে টেকসই শান্তি চায় রাশিয়া, বললেন পুতিন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইমের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে সিরিজে এগিয়ে পাকিস্তান
সাইমের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে সিরিজে এগিয়ে পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমর্থকদের অসদাচরণের জন্য শাস্তি পেল পিএসজি
সমর্থকদের অসদাচরণের জন্য শাস্তি পেল পিএসজি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে রুটের নতুন রেকর্ড
টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে রুটের নতুন রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডিতে রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিশাল গাছ, দুমড়েমুচড়ে গেছে কয়েকটি গাড়ি
ধানমন্ডিতে রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিশাল গাছ, দুমড়েমুচড়ে গেছে কয়েকটি গাড়ি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অর্ধলক্ষ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক পাঙ্গাস
অর্ধলক্ষ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক পাঙ্গাস

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্টের মধ্যে শহীদ ও আহতদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিতে হবে: জোনায়েদ সাকি
৫ আগস্টের মধ্যে শহীদ ও আহতদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিতে হবে: জোনায়েদ সাকি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুড়িগ্রামে বিজিবি কর্তৃক বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধার
কুড়িগ্রামে বিজিবি কর্তৃক বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্তান ভিডিও আপলোড করলে জানতে পারবে মা-বাবা
সন্তান ভিডিও আপলোড করলে জানতে পারবে মা-বাবা

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চট্টগ্রামে ট্রেনের যাত্রা বাতিল, যাত্রীদের বিক্ষোভ
চট্টগ্রামে ট্রেনের যাত্রা বাতিল, যাত্রীদের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে বিশ্ব রেঞ্জার দিবস পালিত
চট্টগ্রামে বিশ্ব রেঞ্জার দিবস পালিত

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে
‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান
মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা
ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা
বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা
কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার
৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা
এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস
বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'
'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী
পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক
জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল
নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান
ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার
বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!
চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প
শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে
গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা
সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!
দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি
মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি

শনিবারের সকাল

ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আর্থিক খাতে আস্থার সংকট
আর্থিক খাতে আস্থার সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট
সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন
আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই
সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই

নগর জীবন

সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন
সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন

শোবিজ

অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি
অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি

মাঠে ময়দানে

ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের
ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস
বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়
বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত
অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত

শোবিজ

ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে
ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে

মাঠে ময়দানে

দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস
দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস

শনিবারের সকাল

নিঃসঙ্গ মাহির গান
নিঃসঙ্গ মাহির গান

শোবিজ

ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ
ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার
দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস
ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস

মাঠে ময়দানে

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ
ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে
ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি কূটনৈতিক বিজয়
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি কূটনৈতিক বিজয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি
পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুবদল নেতার ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার দাবি
যুবদল নেতার ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার দাবি

দেশগ্রাম

শাহবাগ অবরোধকারীদের ওপর হামলা
শাহবাগ অবরোধকারীদের ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প কেন পাকিস্তানের দিকে ঝুঁকছেন
ট্রাম্প কেন পাকিস্তানের দিকে ঝুঁকছেন

পূর্ব-পশ্চিম