শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:০৮, বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই, ২০২৫

শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে

স্যার, শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে? আমার মনে হয় হবে না স্যার। সরকারে যারা আছে তারা দৌড়ানি খাবে। কী যে একটা ছ্যাড়াব্যাড়া অবস্থার মধ্যে পড়ছে দেশ, কিছুই বুঝতে পারতাছি না। বোঝার জন্য আপনের কাছে আসলাম। আমাদের শেরপুরের সাহেব কিন্তু ছাইড়া দিবে না। ১৮ মাসের কথা কিন্তু তিনি বলেছেন। দেখি ১৮ মাস পরে কী হয়! এখন যারা ক্ষমতায় আছে, তাগো মধ্যে বিলাইয়ের স্বভাব দেখা যাইতেছে। নরম বিছানা বা গদি পাইলে বিলাই খুব আরাম করে বসে। বসে থাকতে থাকতে আবার ঘুমাইয়া যায়। ক্ষমতা হইল নরম বিছানা। তারা এখন আরাম পাইছে। তারা জানে নির্বাচিত সরকার আসলে তারা ফিউজ। সেজন্য গড়িমসি করতাছে। শোনা যাইতাছে তারাও নাকি দুর্নীতি করতেছে, ভবিষ্যতে তাদের দুর্নীতি কি প্রকাশ পাইব? রাজনৈতিক দলগুলোর কি কোনো শিক্ষা হইব? আগামী নির্বাচনে যে ডিজিটাল যুদ্ধ হইব সেইটা কি তারা জানে? জুলাই সনদ কি আগেই লেইখ্যা রাখছিল, নাকি সবার সাথে আলোচনা কইরা বানাইছে? এখন যা হইতাছে সব কি নাটক? জুলাই সনদ যারা তৈরি করতাছে তারা কি দেশে থাকব নাকি বিদেশে চইলা যাইব, আসলে তারা কার লোক, তাদের উদ্দেশ্য কী? জনগণের দুর্দশা কি কমব, পিন্ডিপন্থি, দিল্লিপন্থি না হয়ে দেশের মানুষ কি বাংলাদেশপন্থি হইব? আমাদের এ দেশে কি নতুন মৌলবাদের উত্থান হইব- আরও অনেক কথা আছে স্যার। আপনার কাছ থেকে জানার জন্য কিশোরগঞ্জ থেকে আসলাম। মাথার মধ্যে অনেক প্রশ্ন ঘুরপাক খাইতাছে, কোনো জবাব পাই না- এক নিঃশ্বাসে কথাগুলো বললেন কিশোরগঞ্জের হাওর এলাকার মোহাম্মদ মাহতাব উদ্দিন। তার কথাগুলো শুনে আমিও কতক্ষণ স্তব্ধ হয়ে বসে থাকলাম। মাহতাবের মুখের দিকে ব্ল্যাংক লুক দিয়ে তাকিয়ে রইলাম। আর মনে মনে ভাবলাম, এসব প্রশ্নের আদৌ কোনো উত্তর কি আমার জানা আছে?

মাহতাব উদ্দিন হলেন আমার লেখার একজন পাঠক এবং আমার টকশোর দর্শক। লেখা নিয়ে প্রতি বৃহস্পতিবারই তিনি ফোন করেন। মতামত দেন। কোনো লেখায় কোনো শব্দচয়নে যথাশব্দ ব্যবহার না করলে তার খুব মন খারাপ হয়। তিনি খুব বেশি প্রাতিষ্ঠানিক লেখাপড়া করেননি। ১৯৯০ সালে এইচএসসি পরীক্ষা দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সংসারের টানাপোড়েনে পড়তে পারেন না। পরীক্ষার আগে পিতার মৃত্যুর কারণে সংসারের হাল ধরতে হয়েছিল। তাই বলে পড়া বন্ধ হয়নি। টাকা জমিয়ে কিনছেন নানানরকম বই। বিয়েশাদি করেননি। স্যার, শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে? আমার মনে হয় হবে না স্যার।এখন ছোট একটি ব্যবসা করেন। ওই ব্যবসার আয় দিয়ে নিজে চলেন। খুব গোপনে চারজন গরিব শিক্ষার্থীকে লেখাপড়ার খরচ দেন আর শুধু বই কেনেন। বই তার নেশা। এখন তার সংগ্রহে অনেক বই। প্রতি মাসে কমপক্ষে দুটি বই কেনেন এবং পড়েন। বেশি দাম দিয়ে নতুন বই কিনতে না পারলে ফুটপাত থেকে পুরোনো বই কেনেন। দুই মাস পরপর ঢাকায় আসেন ফুটপাত থেকে বই কিনতে। রাজনীতি, অর্থনীতি, সমাজবিজ্ঞান, পরিবেশ, তথ্যপ্রযুক্তি, সক্রেটিস, অ্যারিস্টটল, কার্ল মার্কস, রবীন্দ্রনাথ, নজরুল, শামসুর রাহমান, আল মাহমুদসহ অনেক বিষয়েই মাহতাব কথা বলতে পারেন। তার গানের কণ্ঠও ভালো। সুন্দর আবৃত্তিও করতে পারেন। তিনি আঞ্চলিক ভাষায়ও কথা বলেন, আবার সুন্দর শুদ্ধ উচ্চারণেও কথা বলতে পারেন। মাহতাবের সঙ্গে কথা বলার আনন্দ হলো-তিনি নিজেই প্রশ্ন করেন আবার নিজেই তথ্যনির্ভর উত্তরও দেন। তার প্রাতিষ্ঠানিক সার্টিফিকেট না থাকলেও তিনি একজন পড়ুয়া ও জ্ঞানী মানুষ। দেশ-দুনিয়ার খবর রাখেন। মাহতাব একজন আলোকিত মানুষ।

আমি তাকে প্রশ্ন করলাম-আপনার কেন মনে হলো নির্বাচন হবে না? কেন মনে হলো সরকারে যারা আছে তারা দৌড়ানি খাবে? উত্তরে মাহতাব নিজের মতো করে বলতে শুরু করলেন। বললেন, ‘স্যার, আমার ধারণাই সত্য হইব। আমরা বাংলাদেশের ইতিহাসের দিকে যদি তাকাই তাইলে দেখব দেশকে সোনার বাংলা করার জন্য দুইটা লোক সুবর্ণ সুযোগ পাইছিলেন। একজন হইলেন শেখ মুজিবুর রহমান এবং অন্যজন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। কিন্তু স্বজনপ্রীতির কারণে দুইজনই ব্যর্থ হইছেন। একজন পুরোপুরি ব্যর্থ। আরেকজন ব্যর্থ হওয়ার পথে। স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি শেখ মুজিব স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করে যা বলতেন, তাই হইত। তখন তার পক্ষে সবই করা এবং করানো সম্ভব ছিল। কিন্তু তিনি তা করেন নাই। তিনি তার ভাগিনা শেখ ফজলুল হক মণির পক্ষ লওয়ার কারণে ছাত্রলীগ দুই ভাগ হইছিল। সেইখান থেইক্কা ১৯৭২ সালের ৩১ অক্টোবর জাসদের জন্ম হইল। তারপর তিনি কোনো কিছুই আর সামাল দিতে পারেননি। হাজার হাজার মেধাবী, শিক্ষিত তরুণ দল বাইন্দা জাসদে যোগ দিল। এক জাসদকে সামাল দিতেই শেখ মুজিব সরকার অস্থির হইয়া গেল। একই স্বজনপ্রীতির কারণে সরাইয়া দেওয়া হইল তাজউদ্দীন আহমদকে। শেখ মুজিব তার কর্মকাণ্ডে প্রমাণ করলেন যে, নেতা হওয়া আর রাষ্ট্র পরিচালনার সক্ষমতা এক নয়। একই রকম স্বজনপ্রীতিতে ডুইব্বা গেলেন নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে এবং দেশবাসীর অকুণ্ঠ ভালোবাসা লইয়া তিনি রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব নিলেন। কিন্তু ছাত্রদের ঋণের বদলা দিতে গিয়া তিনি তাগো ক্ষমতার ভাগ দিলেন। সরকারের বিভিন্ন স্তরে তাগো প্রতিনিধি নিয়োগ দিলেন এবং তার পরোক্ষ-প্রত্যক্ষ সমর্থনে ছাত্ররা তৈরি করল নতুন দল এনসিপি। জাসদ গঠন এবং এনসিপি গঠনের মইধ্যে অনেক মিল আছে। কর্মকাণ্ডেও অনেক মিল। এই দলটি গঠনের পর থেইক্কা সরকার পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকার স্বপ্ন দেখতে শুরু করে। নতুন দলটির রেজিস্ট্রি রাজনৈতিক না হইলেও তারাই এখন সরকারের নীতিনির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতাছে। এমনকি জুলাই সনদও তাদের দাবির ফসল। অন্য রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যে অবিশ্বাস-বিভাজন তৈরি হইছে সেটাও সরকারের স্বজনপ্রীতির কারণেই হইছে। সরকার এখন নানা চাপে নির্বাচনের প্রস্তুতির কথা বলতাছে। আগামী ফেব্রুয়ারিতে যদি নির্বাচন হয়, তাইলে বিদায় হবে বর্তমান ব্যবস্থা। সুতরাং মনে হইতেছে এখনই তারা ফিরে যাইতে চাইবে না। নির্বাচন নির্বাচন খেলা খেইল্লা শেষ পর্যন্ত কোনো এক উসিলায় হয়তো নির্বাচন না-ও দিতে পারে।’

আপনি বলছিলেন এখন যারা ক্ষমতায় তারা নাকি দুর্নীতি করছে, এ তথ্য কীভাবে জানেন? প্রশ্নটি শুনে একটু মুচকি হেসে মাহতাব বললেন, স্যার, আমি তো আপনার কাছ থেইক্কা সবকিছু জানতে আইছি। এ কথা বলেই চায়ে লম্বা একটা চুমুক দিলেন। তারপর স্বভাবসুলভভাবে আবার বলতে শুরু করলেন, ‘স্যার, দুর্নীতি বা অসৎ কাজ হইল ধোঁয়ার মতো। আপনি যত চেষ্টাই করেন, ধোঁয়া চাইপ্পা রাখতে পারবেন না। যারা এখন ক্ষমতায় আছে এবং তাদের আশীর্বাদপুষ্ট রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মী কে কোথায় কী করতাছে তা দেশের অনেক মানুষই জানে। এখন অনেকেই অনেক কিছু দেখছে, কেউ রেকর্ড রাখতাছে, কেউ চোখে দেখতাছে। নির্বাচনের পর সরকার পরিবর্তন হইলে দেখতে পাইবেন কত খবর বের হয় আর কত মামলা হয়। আমার প্রশ্ন হইল-তাদের দুর্নীতির বিচার হইবে, নাকি তারা ক্ষমতা ছাড়ার আগে দায়মুক্তি নেওয়ার ব্যবস্থা করবে?’ আপনার কী মনে হয়? প্রশ্নের উত্তরে খুব সংক্ষেপে উত্তর দিলেন মাহতাব। শুধু বললেন, ‘তারা দৌড়ানি খাইব। সবুর করেন।’

ডিজিটাল যুদ্ধটা কী মাহতাব সাহেব? তার কাছ থেকে জানার জন্য প্রশ্ন করলাম। প্রশ্ন শুনে পকেট থেকে একটি স্যামসাং অ্যান্ড্র্রয়েড ফোন বের করলেন। তারপর ফেসবুক, ইউটিউব, ইনস্টাগ্রাম, এক্স হ্যান্ডেল, হোয়াটসঅ্যাপে তার অ্যাকাউন্টগুলো দেখালেন। তার অ্যাকাউন্টগুলো একেকটি একেক নামে। সবকটিতেই তিনি খুব সক্রিয়। তিনি বললেন, ‘আগামী নির্বাচন যখনই হয় তখন যুদ্ধটা হইব ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে। নানা প্রযুক্তি ব্যবহার কইরা প্রচার-অপপ্রচার হইব। মিথ্যা ও অপপ্রচারে মানুষ পাগল হইয়া যাইব। ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম বিশ্লেষণ করলে বোঝা যায় বৈষম্যবিরোধী নামে কিছু মানুষ, এনসিপির নেতা-কর্মী এবং জামায়াত-শিবিরের নেতা-কর্মীরা খুব সক্রিয়। ডিজিটাল জগতের সবচেয়ে ভয়াবহ দিক হইল অসহিষ্ণুতা। যে ভাষায় একজন আর একজনকে গালাগাল করে তা ভাবা যায় না। মনে হয় যেন একেকজন গালাগাল শেখানোর কোচিং সেন্টার খুইল্লা বসেছে। এটা না হয়ে সবাই যদি ভদ্রোচিতভাবে কথা বলত তাইলে ভালো হইত। আমরা যত বেশি প্রযুক্তিনির্ভর হচ্ছি, তত বেশি অসভ্য হচ্ছি। খুব আফসোস লাগে স্যার।’

মাহতাব আরও অনেক প্রশ্ন করেছেন, আরও অনেক কথা বলেছেন। তার প্রশ্ন শুনে আমি অবাক হয়েছি। তার জিজ্ঞাসায় আমার লেখার অনেক প্রভাব আছে, সেটাও বুঝতে পারছিলাম। একজন সাধারণ অথচ সচেতন মানুষ দেশ নিয়ে কত কিছু ভাবছেন। আর দেশ যাদের হাতে তারা কী ভাবছেন? তার প্রশ্নগুলোই এখন দেশের সাধারণ মানুষের মনে ঘুরপাক খাচ্ছে। তিনি যেন আমজনতারই প্রতিনিধি। তার অনেক প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার মতো সক্ষমতা আমার নেই। জানলেও এ মুহূর্তে অনেক প্রশ্নের উত্তর দেওয়া সম্ভব নয়। তবে মাহতাবের কাছ থেকে আমি অনেক কিছু শিখেছি। তার জানার আগ্রহ অনেক বেশি। দেশ নিয়ে তার ভাবনা সত্যি প্রশংসনীয়।

বিদায় নেওয়ার আগে মাহতাব বললেন, ‘স্যার এতক্ষণ তো দেশ-দুনিয়া নিয়ে অনেক কথা বললাম। এখন আপনাকে দুইটা কথা বলতে চাই। কিছু মনে কইরেন না। সারা দিন তো অনেক চাপের মইধ্যে থাকেন। নিশ্চয় ধর্মকর্ম করেন। নামাজ-রোজা করেন। তার পরেও সৃষ্টিকর্তাকে স্মরণ করতে তিনটি গান মাঝেমইধ্যে শুনবেন। মন ভালো হইয়া যাইব। একটি হইল রবীন্দ্রসংগীত “আমার হিয়ার মাঝে লুকিয়ে ছিলে, দেখতে আমি পাইনি, তোমায় দেখতে আমি পাইনি”। আরেকটি হইল নজরুলগীতি “খেলিছ এ বিশ্ব লয়ে বিরাট শিশু আনমনে। প্রলয় সৃষ্টি তব পুতুল খেলা নিরজনে প্রভু নিরজনে”। আর যদি আধ্যাত্মিক বাউল গান শুনতে মন চায় তাইলে শুনবেন “নদী ভরা ঢেউ, বোঝ না তো কেউ, কেন মায়ার তরী বাও বাও গো-”।’ এ গানের লাইন সুর করে গেয়ে বিদায় নেওয়ার জন্য মাহতাব আমার দিকে হাত বাড়ালেন। বিদায় দেওয়ার জন্য আমিও হাত বাড়িয়ে দিলাম। বললাম, ভালো থাকবেন। জবাবে মাহতাব একটা দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে শুধু একটু হাসলেন।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected] 

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
কৃত্রিম সারসংকট
কৃত্রিম সারসংকট
খানাখন্দে ভরা সড়ক
খানাখন্দে ভরা সড়ক
অবক্ষয়ের চোরাবালিতে আলোর দিশারি
অবক্ষয়ের চোরাবালিতে আলোর দিশারি
জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার
ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা
সর্বশেষ খবর
২৯ কর্মকর্তার চাকরি স্থায়ী করল ইসি
২৯ কর্মকর্তার চাকরি স্থায়ী করল ইসি

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

নিজের নামে ফুটবল টুর্নামেন্ট আনছেন মেসি
নিজের নামে ফুটবল টুর্নামেন্ট আনছেন মেসি

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মধ্যে সাময়িক যুদ্ধবিরতি ঘোষণা
পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মধ্যে সাময়িক যুদ্ধবিরতি ঘোষণা

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় বংশোদ্ভূত বিশ্লেষকের বিরুদ্ধে কি অভিযোগ আমেরিকার?
ভারতীয় বংশোদ্ভূত বিশ্লেষকের বিরুদ্ধে কি অভিযোগ আমেরিকার?

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা আশাবাদী আনন্দমুখর পরিবেশে জুলাই সনদে স্বাক্ষর হবে : আলী রীয়াজ
আমরা আশাবাদী আনন্দমুখর পরিবেশে জুলাই সনদে স্বাক্ষর হবে : আলী রীয়াজ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’
সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক পুনরুদ্ধার করতে চান সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্ট
রাশিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক পুনরুদ্ধার করতে চান সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্ট

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন
এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয় ট্যুরিস্ট পুলিশ হেল্প ডেস্ক ও সার্ভিস সেন্টার উদ্বোধন
সোনারগাঁয় ট্যুরিস্ট পুলিশ হেল্প ডেস্ক ও সার্ভিস সেন্টার উদ্বোধন

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাস্তা সংস্কারের দাবিতে ইবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ
রাস্তা সংস্কারের দাবিতে ইবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৪ জেলায় নতুন ডিসি
৪ জেলায় নতুন ডিসি

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ কমিশনার সাইফুলকে ট্রাইব্যুনালে হাজিরের নির্দেশ
সাবেক পুলিশ কমিশনার সাইফুলকে ট্রাইব্যুনালে হাজিরের নির্দেশ

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

জয়ী দাবি করলেও হামাসের কাছে পরাজিত নেতানিয়াহু: ইসরায়েলি পত্রিকা
জয়ী দাবি করলেও হামাসের কাছে পরাজিত নেতানিয়াহু: ইসরায়েলি পত্রিকা

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নগদ অর্থ লেনদেনে জনগণকে সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান বাংলাদেশ ব্যাংকের
নগদ অর্থ লেনদেনে জনগণকে সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান বাংলাদেশ ব্যাংকের

৫৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নীলফামারীতে বিশ্ব সাদাছড়ি নিরাপত্তা দিবস পালিত
নীলফামারীতে বিশ্ব সাদাছড়ি নিরাপত্তা দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৬৭
সিলেটে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৬৭

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জাতীয় নির্বাচনে সহায়তা করতে চায় অস্ট্রেলিয়া
জাতীয় নির্বাচনে সহায়তা করতে চায় অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘খাদ্য, পানি ও জমিতে নারীর অধিকার নিশ্চিত করতে হবে’
‌‘খাদ্য, পানি ও জমিতে নারীর অধিকার নিশ্চিত করতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দলগুলোর সঙ্গে জরুরি বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন, রয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
দলগুলোর সঙ্গে জরুরি বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন, রয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্র প্রশিক্ষণের ভিডিও ভাইরাল, গ্রেফতার ৩
অস্ত্র প্রশিক্ষণের ভিডিও ভাইরাল, গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেহেরপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযান, দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
মেহেরপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযান, দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাকসুর ভোটগ্রহণ শেষ, চলছে গণনা
চাকসুর ভোটগ্রহণ শেষ, চলছে গণনা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় নারীসহ নিহত ৩
টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় নারীসহ নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচিত সরকারই কেবল গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নেতৃত্ব দিতে পারে : দুদু
নির্বাচিত সরকারই কেবল গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নেতৃত্ব দিতে পারে : দুদু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনা ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি দিয়ে শাহবাগ ছাড়লেন শিক্ষকরা
যমুনা ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি দিয়ে শাহবাগ ছাড়লেন শিক্ষকরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অর্থনীতি শুধু ধনীদের স্বার্থ রক্ষার্থে ব্যবহৃত হলে সত্যিকারের ইনসাফ প্রতিষ্ঠা হবে না’
‘অর্থনীতি শুধু ধনীদের স্বার্থ রক্ষার্থে ব্যবহৃত হলে সত্যিকারের ইনসাফ প্রতিষ্ঠা হবে না’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু
নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় চম্পকনগর কলেজে নবীণবরণ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় চম্পকনগর কলেজে নবীণবরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে
কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর
ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা
পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

১৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন
মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

অসহায় জনগণ কষ্টে আছে
অসহায় জনগণ কষ্টে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা