শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই, ২০২৫

রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা

আল্লামা মাহ্মূদুল হাসান
প্রিন্ট ভার্সন
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা

যারা প্রিয় রসুল হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে ইমানের অবস্থায় স্বচক্ষে দেখেছেন এবং ইমানের অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেছেন তাদের সাহাবি বলা হয়। আবু জেহেল, উতবা, শায়বা নবী আলাইহিস সালামকে স্বচক্ষে দেখা সত্ত্বেও সাহাবি নয়। কারণ, তারা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে দেখেছে, কিন্তু ইমান অবস্থায় দেখেনি। এমনিভাবে কোনো ব্যক্তি নবীজিকে দেখেছে এবং ইমান-ইসলামও গ্রহণ করেছে, কিন্তু মৃত্যুর আগে ইমান-ইসলাম বর্জন করে মুরতাদ হয়ে গেছে সেও সাহাবি নয়। সাহাবি হওয়ার জন্য দুটি শর্ত- ১. আল্লাহর রসুলের সঙ্গে ইমান অবস্থায় সরাসরি সাক্ষাৎ হতে হবে, ২. মৃত্যুর সময় ইমান থাকতে হবে।

সাহাবির ফজিলত

যে ব্যক্তি ইমান অবস্থায় প্রিয় নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে দেখেছেন এবং এক মুহূর্ত হলেও তাঁর সাহচর্যে কাটিয়েছেন, আল্লাহর দরবারে তাঁর মর্যাদা পৃথিবীর সব গাউস-কুতুব ওলি-আবদালের মর্যাদার চেয়ে বহুগুণ বেশি।

মুখদরামিনদের পরিচয় : যারা প্রিয় নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের যুগে ইমান-ইসলাম গ্রহণ করেছেন, মৃত্যু ইমান অবস্থায়ই হয়েছে, কিন্তু কোনো কারণবশত নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সঙ্গে সাক্ষাৎ করার মতো সৌভাগ্য হয়নি, আরবি ভাষায় তাঁদের ‘মুখদরামিন’ বলা হয়।

রসুল-প্রেমিক ওয়ায়েস করোনি (রহ.)

হজরত ওয়ায়েস করোনি (রহ.) ছিলেন সেই মুখদরামিনদের একজন। কোনো কোনো বর্ণনায় পাওয়া যায়, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মৃত্যুর আগে হজরত ওমর ও আলী (রা.) আনহুমাকে এই মর্মে অসিয়ত করে গেছেন যে, ‘আমার ইন্তেকালের পর তোমরা ওয়ায়েস করোনির সঙ্গে সাক্ষাৎ করে আমার পক্ষ থেকে তাকে সালাম জানাবে এবং তোমরা নিজেদের জন্য তার কাছে দোয়া চাইবে।’

হজরত ওয়ায়েস করোনি রহমাতুল্লাহি আলাইহি ইরানের বাসিন্দা ছিলেন। তিনি ছিলেন নবী-প্রেমিক। তিনি নবীজির সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মদিনায় এসেছিলেন; কিন্তু দুঃখজনক ব্যাপার হলো- তিনি মদিনায় গমনকালে পথিমধ্যে শুনতে পেলেন, প্রিয়তম নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মাত্র কয়েক দিন আগে ইন্তেকাল করেছেন। ফলে তিনি নবীজির বিয়োগ ব্যথায় ব্যথিত হয়ে ক্রন্দন করতে করতে পাগল হয়ে যান। লোকমুখে শোনা যায় তিনি পাগল ছিলেন। আসলে তা ঠিক নয়। হজরত ওয়ায়েস করোনি (রহ.) বহুদিন আগে থেকেই মুসলমান হয়েছিলেন, নবীজির সঙ্গে সাক্ষাৎ করে সাহাবি হওয়ার সৌভাগ্য অর্জনের মতো সময়-সুযোগ তিনি পেয়েছিলেন। তারপরও নবীজির সাক্ষাৎ লাভে ধন্য হতে না পারার কারণ জিজ্ঞেস করলে উত্তরে তিনি বলেন, ‘রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে আমি ভালোবাসি, তিনি আমার মাহবুব (প্রেমাস্পদ)।’ তাঁর সাক্ষাৎ লাভে আমি সাহাবি হতে পারব- এগুলো হলো আমার আবেগ! আর রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নির্দেশ হলো- তুমি তোমার মায়ের খেদমত  করো, আমি আমার মাহবুবের নির্দেশকে অগ্রাধিকার দিয়েছি। ঘটনা হলো- হজরত ওয়ায়েস করোনি (রহ.) নবীজির সঙ্গে সাক্ষাৎ করার জন্য পাগলপারা হয়ে তাঁর শ্রদ্ধেয় বৃদ্ধা মায়ের সঙ্গে পরামর্শ করলে তাঁর মা তাঁকে বললেন, প্রিয় বৎস! আমি এখন বৃদ্ধা। কোনো কাজ করার মতো সাধ্য আমার নেই। এ অবস্থায় তুমি হলে আমার একমাত্র সেবাকারী। এখন তুমি যদি আমাকে রেখে নবীজির সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে চলে যাও, তবে আমার সেবা করবে কে? আমাকে অজু-গোসলের পানি এনে দেবে কে? তবে তুমি একটি কাজ করতে পার, তোমার অবস্থা জানিয়ে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কাছে সংবাদ পাঠাও।

তিনি যদি তোমাকে তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে অনুমতি প্রদান করেন, তাহলে তুমি যেতে পারবে; তখন আমার পক্ষ থেকে কোনো প্রকারের আপত্তি থাকবে না।

মায়ের নির্দেশমতো লোক মারফত সংবাদ পাঠালে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম জবাবে বলেছেন, আমার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে সাহাবি হওয়ার চেয়ে মায়ের খেদমত করা বহুগুণে শ্রেয়। কারণ মা অসন্তুষ্ট হলে সাহাবি হয়েও ইমানি মৃত্যু সুনিশ্চিত নয়।

লেখক : আমির, আল হাইআতুল উলয়া ও বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরও খবর
খেলাপি ঋণের রেকর্ড
খেলাপি ঋণের রেকর্ড
নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে
নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে
আন্দোলনে আগুন জ্বালানো সেই ঘোষণা
আন্দোলনে আগুন জ্বালানো সেই ঘোষণা
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
হুমকির মুখে ঢাকা
হুমকির মুখে ঢাকা
নির্বাচিত সরকার
নির্বাচিত সরকার
সর্বশেষ খবর
জুলাই-আগস্ট  স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই-আগস্ট  স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন
সংবিধান সংশোধন জটিল করতেই কেউ কেউ পিআর পদ্ধতির প্রস্তাব দিচ্ছে : সালাহউদ্দিন

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ-দক্ষিণ আফ্রিকা সম্পর্ক আর দৃঢ় করার সুযোগ রয়েছে
বাংলাদেশ-দক্ষিণ আফ্রিকা সম্পর্ক আর দৃঢ় করার সুযোগ রয়েছে

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর
প্রাইজবন্ডের ড্র, লাখ টাকা পুরস্কার পেল যেসব নম্বর

১১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

'বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে বৈষম্য থাকবেনা'
'বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে বৈষম্য থাকবেনা'

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হার্ভার্ডের বিজ্ঞানীর প্রশ্ন: এটি কি ভিনগ্রহের যন্ত্র হতে পারে?
হার্ভার্ডের বিজ্ঞানীর প্রশ্ন: এটি কি ভিনগ্রহের যন্ত্র হতে পারে?

২২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

আগামী নির্বাচন দেশের প্রতিটি মানুষের জন্য গুরুত্বপূর্ণ : তারেক রহমান
আগামী নির্বাচন দেশের প্রতিটি মানুষের জন্য গুরুত্বপূর্ণ : তারেক রহমান

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে হত্যার দায়ে স্বামীর মৃত্যুদণ্ড
স্ত্রীকে হত্যার দায়ে স্বামীর মৃত্যুদণ্ড

৩১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অক্টোবরে আসিয়ান সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন ট্রাম্প
অক্টোবরে আসিয়ান সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন ট্রাম্প

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়ির মানিকছড়িতে মদ ও ইয়াবা উদ্ধার আটক ১
খাগড়াছড়ির মানিকছড়িতে মদ ও ইয়াবা উদ্ধার আটক ১

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিংড়ায় ৬০ পিস ইয়াবাসহ আটক ১
সিংড়ায় ৬০ পিস ইয়াবাসহ আটক ১

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে মাদক মামলায় ৪ জনের কারাদণ্ড
মেহেরপুরে মাদক মামলায় ৪ জনের কারাদণ্ড

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিসহ ২৮ দল হিসাব দিল
বিএনপিসহ ২৮ দল হিসাব দিল

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে গুলি উদ্ধার
দিনাজপুরে গুলি উদ্ধার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাইলটকে পুড়িয়ে হত্যায় সুইডিশ নাগরিকের যাবজ্জীবন
পাইলটকে পুড়িয়ে হত্যায় সুইডিশ নাগরিকের যাবজ্জীবন

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিংড়ায় ৩৯ কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
সিংড়ায় ৩৯ কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেয়ের নামে ২৫০ কোটির রাজপ্রাসাদ বানালেন রণবীর-আলিয়া
মেয়ের নামে ২৫০ কোটির রাজপ্রাসাদ বানালেন রণবীর-আলিয়া

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
যুক্তরাষ্ট্রে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিংড়ায় ৬০ পিস ইয়াবাসহ আটক ১
সিংড়ায় ৬০ পিস ইয়াবাসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে ইয়াবাসহ চার কারবারি গ্রেফতার
টেকনাফে ইয়াবাসহ চার কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উৎপাদনে ফিরলো বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের তৃতীয় ইউনিট
উৎপাদনে ফিরলো বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের তৃতীয় ইউনিট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষাঋণ ২০ শতাংশ মওকুফ করছে অস্ট্রেলিয়া
শিক্ষাঋণ ২০ শতাংশ মওকুফ করছে অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় যুবদল নেতার ওপর হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ, জড়িতদের গ্রেপ্তারের দাবি
বগুড়ায় যুবদল নেতার ওপর হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ, জড়িতদের গ্রেপ্তারের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরমাণু আলোচনা পুনরায় শুরুর আগে ক্ষতিপূরণ দাবি ইরানের
পরমাণু আলোচনা পুনরায় শুরুর আগে ক্ষতিপূরণ দাবি ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কক্সবাজারে পলিথিন ব্যাগ বন্ধে সচেতনতা কার্যক্রম
কক্সবাজারে পলিথিন ব্যাগ বন্ধে সচেতনতা কার্যক্রম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় করোনায় ১০ দিনে ৪ জনের মৃত্যু
খুলনায় করোনায় ১০ দিনে ৪ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ
গোপালগঞ্জে এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকসু নির্বাচনের আচরণবিধি প্রকাশ, ডোপটেস্ট পজিটভ হলে প্রার্থীতা বাতিল
রাকসু নির্বাচনের আচরণবিধি প্রকাশ, ডোপটেস্ট পজিটভ হলে প্রার্থীতা বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল
জিএম কাদেরের উপর নিষেধাজ্ঞা, অব্যাহতপ্রাপ্ত নেতারা স্বপদে বহাল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা
ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামিন পেলেন সেই ফারাবী
জামিন পেলেন সেই ফারাবী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের
মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা
সেই রিয়াদের আরও একটি বাসার খোঁজ, মিললো নগদ টাকা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত
জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা
পাকিস্তানও একদিন ভারতের কাছে তেল বিক্রি করবে, ট্রাম্পের খোঁচা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত
ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি
আমি লজ্জিত, অনুতপ্ত ও ক্ষমাপ্রার্থী, জবানবন্দিতে সাবেক আইজিপি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ
জুলাই সনদের দাবি নিয়ে শাহবাগ অবরোধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত: কানাডাকে যে হুমকি দিলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান
সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা
কিছুদিনের মধ্যেই নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা: আইন উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর
‘কীসের ভিত্তিতে পুরস্কার নিচ্ছেন’, প্রশ্ন ওমর সানীর

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়
‘ইসরায়েলকে অনেকে ঘৃণা করা শুরু করেছে’— ট্রাম্পের মন্তব্যে আলোচনার ঝড়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতায় গ্রেফতার বাংলাদেশি মডেল শান্তা পাল
কলকাতায় গ্রেফতার বাংলাদেশি মডেল শান্তা পাল

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড
সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
সাউথইস্ট ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার
ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল
বিএনপির নির্বাচন দাবির যৌক্তিকতা এখন প্রমাণ হচ্ছে : মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলে সুদহার কমানোর ইঙ্গিত
মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশের নিচে নামলে সুদহার কমানোর ইঙ্গিত

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত
গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি
আগামীতে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গণ্ডগোল-মারামারি হবে: গোলাম মাওলা রনি

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

শিক্ষার্থীদের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে বিশেষ নির্দেশনা মার্কিন দূতাবাসের
শিক্ষার্থীদের স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে বিশেষ নির্দেশনা মার্কিন দূতাবাসের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সকালে খালিপেটে কতটুকু পানি পান করা উচিত?
সকালে খালিপেটে কতটুকু পানি পান করা উচিত?

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নিশ্চিত থাকেন নির্ধারিত সময়েই নির্বাচন, একদিনও দেরি হবে না : প্রেস সচিব
নিশ্চিত থাকেন নির্ধারিত সময়েই নির্বাচন, একদিনও দেরি হবে না : প্রেস সচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুরাদনগর রণক্ষেত্র
মুরাদনগর রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে

সম্পাদকীয়

ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ
ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাফিয়া আমলার সাতকাহন
মাফিয়া আমলার সাতকাহন

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার
চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ
ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন
পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন আছেন মিথিলা
কেমন আছেন মিথিলা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!
কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!

রকমারি নগর পরিক্রমা

বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

পেছনের পৃষ্ঠা

পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ
পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে
সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই
অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই

নগর জীবন

ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ
ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার
বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

এ টি এম ভাই বললেন তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে : ইলিয়াস কাঞ্চন
এ টি এম ভাই বললেন তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে : ইলিয়াস কাঞ্চন

শোবিজ

রাশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা ৫২ দেশে
রাশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা ৫২ দেশে

প্রথম পৃষ্ঠা

৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন
৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি
গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি

নগর জীবন

কাকে খুঁজছেন তমা
কাকে খুঁজছেন তমা

শোবিজ

কুসুমের মুগ্ধতা
কুসুমের মুগ্ধতা

শোবিজ

রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু
রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু

রকমারি নগর পরিক্রমা

ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি
দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা

সম্পাদকীয়