শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০১ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০০:২২, শুক্রবার, ০১ আগস্ট, ২০২৫

নাহিদ ইসলাম

শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘শিবির নেতা সাদিক কায়েম সম্প্রতি একটা টকশোতে বলেছেন ছাত্রশক্তির গঠন প্রক্রিয়ায় শিবির যুক্ত ছিল, শিবিরের ইনস্ট্রাকশনে আমরা কাজ করতাম। এটা মিথ্যাচার।’ গতকাল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড অ্যাকাউন্টে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ কথা বলেন। তিনি আরও বলেন, ‘অভ্যুত্থানে শিবিরের ভূমিকা কেউ অস্বীকার করে নাই। কিন্তু এ অভ্যুত্থান শিবিরের একক নয়, শিবিরের ইনস্ট্রাকশন বা ডিরেকশনেও হয় নাই।’ একই পোস্টে নাহিদ বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের একটি সাক্ষাৎকারের প্রসঙ্গও তুলে ধরেন। পোস্টে নাহিদ লিখেন, ‘বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল সম্প্রতি একটা সাক্ষাৎকারে বলেছেন- জাতীয় সরকারের কোনো প্রস্তাবনা ছাত্রদের পক্ষ থেকে তাদের দেওয়া হয় নাই। তারা অন্য মাধ্যমে এ প্রস্তাবনা পেয়েছিলেন। এ বক্তব্যটি সত্য নয়। ৫ আগস্ট রাতের প্রেস ব্রিফিংয়ে আমরা বলেছিলাম, আমরা অন্তর্বর্তী জাতীয় সরকার করতে চাই। সেই প্রেস ব্রিফিংয়ের পর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে আমাদের ভার্চুয়াল মিটিং হয়, সেখানে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষ থেকে জাতীয় সরকার ও নতুন সংবিধানের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। তারেক রহমান এ প্রস্তাবে সম্মত হননি এবং নাগরিক সমাজের সদস্যদের দিয়ে নির্বাচনকালীন অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের সাজেশন দেন।’ নাহিদ তার পোস্টে বলেন, ‘শিবির নেতা সাদিক কায়েম সম্প্রতি একটা টকশোতে বলেছেন ছাত্রশক্তির গঠনপ্রক্রিয়ায় শিবির যুক্ত ছিল, শিবিরের ইনস্ট্রাকশনে আমরা কাজ করতাম। এটা মিথ্যাচার। ‘গুরুবার আড্ডা’ পাঠচক্রের সঙ্গে জড়িত একটা অংশ এবং ঢাবি (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়) ছাত্র অধিকার থেকে পদত্যাগ করা একটা অংশ মিলে ছাত্রশক্তি গঠিত হয়। সঙ্গে জাবির (জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়) একটা স্টাডি সার্কেলও যুক্ত হয়। একটা নতুন ছাত্র সংগঠন প্রতিষ্ঠার জন্য গুরুবার আড্ডা পাঠচক্রে দীর্ঘসময় ধরে কাজ করা হয়েছে। আমরা ক্যাম্পাসে আট বছর রাজনীতি করছি। ফলে প্রকাশ্য-অপ্রকাশ্য সব সংগঠন ও নেতৃত্বকে আমরা চিনতাম এবং সব পক্ষের সঙ্গেই আমাদের যোগাযোগ ও সম্পর্ক ছিল। সেই কারণে ঢাবি শিবিরের সঙ্গেও যোগাযোগ ছিল। যোগাযোগ, সম্পর্ক বা কখনো সহযোগিতা করা মানে এই না যে তারা আমাদের রাজনৈতিক প্রক্রিয়ায় যুক্ত ছিল। দ্বিতীয়ত, সাদিক কায়েম বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কোনো সমন্বয়ক ছিল না। কিন্তু ৫ আগস্ট থেকে এ পরিচয় সে ব্যবহার করেছে। অভ্যুত্থানে শিবিরের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার কারণে সাদিক কায়েমকে প্রেস ব্রিফিংয়ে বসার ব্যবস্থা করা হয়। কিন্তু সাদিক কায়েমরা অভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ে ঢালাও প্রচারণা করেছে এই অভ্যুত্থান ঢাবি শিবিরই নেতৃত্ব দিয়েছে, আমরা সামনে শুধু পোস্টার ছিলাম। অভ্যুত্থানে শিবিরের ভূমিকা কেউ অস্বীকার করে নাই। কিন্তু এই অভ্যুত্থান শিবিরের একক নয়, শিবিরের ইনস্ট্রাকশন বা ডিরেকশনেও হয় নাই। আমরা সব পক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করেই সিদ্ধান্ত নিতাম। আর কারা ক্ষমতার ভাগবাঁটোয়ারা করতে চাইছে, গোষ্ঠী স্বার্থ রক্ষা করতে চাইছে সে বিষয়ে অন্যদিন বলব। ২ আগস্ট ২০২৪ রাতে জুলকারনাইন সায়েররা একটা আর্মি ক্যু করে সামরিক বাহিনীর এক অংশের হাতে ক্ষমতা দিতে চেয়েছিল। এ উদ্দেশ্য কথিত সেফ হাউসে থাকা ছাত্র সমন্বয়কদের চাপ প্রয়োগ করা হয়, থ্রেট করা হয় যাতে সে রাতে ফেসবুকে তারা সরকার পতনের এক দফা ঘোষণা করে, আর আমাদের সঙ্গে যাতে আর কোনো যোগাযোগ না রাখে। রিফাতদের বিভিন্ন লেখায় এ বিষয়ে বলা হয়েছে। আমাদের বক্তব্য ছিল, এক দফার ঘোষণা মাঠ থেকে জনগণের মধ্য থেকে দিতে হবে। আর যারা এভাবে চাপ প্রয়োগ করছে তাদের উদ্দেশ্য সন্দেহজনক। আমাদের ভিতর প্রথম থেকে এটা স্পষ্ট ছিল যে ক্ষমতা কোনোভাবে সেনাবাহিনী বা সেনাবাহিনী সমর্থিত কোনো গ্রুপের কাছে দেওয়া যাবে না। এতে আরেকটা এক-এগারো হবে এবং আওয়ামী লীগ ফিরে আসার সুযোগ তৈরি হবে এবং আমাদের প্রতিরক্ষা বাহিনী ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এটাকে জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত গণ অভ্যুত্থান হিসেবে সফল করতে হবে এবং রাজনৈতিক দলগুলোকে নিয়ে সামনে এগোতে হবে। ৫ আগস্ট থেকে আমরা এ অবস্থান ব্যক্ত করে গিয়েছি। সায়ের গং ৫ আগস্টের পর বারবার চেষ্টা করেছে আমাদের বিরুদ্ধে পাল্টা নেতৃত্ব দাঁড় করাতে। সেক্ষেত্রে সাদিক কায়েমদের ব্যবহার করেছে এবং তারা ব্যবহৃতও হয়েছে। সায়ের গংদের এ চেষ্টা অব্যাহত আছে। কল রেকর্ড ফাঁস, সার্ভাইলেন্স, চরিত্রহনন, অপপ্রচার, প্রোপাগান্ডা হেন কোনো কাজ নাই হচ্ছে না। বাংলাদেশে সিটিং মন্ত্রীদের বিরুদ্ধে যত অপপ্রচার হচ্ছে এ দেশের ইতিহাসে এ রকম কখনো হইছে কিনা- জানা নাই। কিন্তু মিথ্যার ওপর দিয়ে বেশি দিন টিকা যায় না। এরাও টিকবে না।’

এই বিভাগের আরও খবর
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি
খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি
নির্বাচনি প্রস্তুতির কোনো বার্তা দেওয়া হয়নি
নির্বাচনি প্রস্তুতির কোনো বার্তা দেওয়া হয়নি
উত্তেজনা আপত্তি পিআর নিয়ে
উত্তেজনা আপত্তি পিআর নিয়ে
রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনানি ১৩ আগস্ট পর্যন্ত মুলতবি
রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনানি ১৩ আগস্ট পর্যন্ত মুলতবি
জুলাইয়ে রাজনৈতিক সহিংসতায় নিহত ৯ গণপিটুনিতে ১৬
জুলাইয়ে রাজনৈতিক সহিংসতায় নিহত ৯ গণপিটুনিতে ১৬
হাসিনা পরিবারের বিচার শুরু
হাসিনা পরিবারের বিচার শুরু
থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা
থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা
জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা
নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই
নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই
আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা
আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা
বার্ন ইনস্টিটিউট ছাড়ল আরও তিন শিক্ষার্থী
বার্ন ইনস্টিটিউট ছাড়ল আরও তিন শিক্ষার্থী
সর্বশেষ খবর
আমার হলুদের গল্প
আমার হলুদের গল্প

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

খুলনায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে টেকসই শান্তি চায় রাশিয়া, বললেন পুতিন
ইউক্রেনে টেকসই শান্তি চায় রাশিয়া, বললেন পুতিন

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইমের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে সিরিজে এগিয়ে পাকিস্তান
সাইমের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে সিরিজে এগিয়ে পাকিস্তান

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সমর্থকদের অসদাচরণের জন্য শাস্তি পেল পিএসজি
সমর্থকদের অসদাচরণের জন্য শাস্তি পেল পিএসজি

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে রুটের নতুন রেকর্ড
টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে রুটের নতুন রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডিতে রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিশাল গাছ, দুমড়েমুচড়ে গেছে কয়েকটি গাড়ি
ধানমন্ডিতে রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিশাল গাছ, দুমড়েমুচড়ে গেছে কয়েকটি গাড়ি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অর্ধলক্ষ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক পাঙ্গাস
অর্ধলক্ষ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক পাঙ্গাস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্টের মধ্যে শহীদ ও আহতদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিতে হবে: জোনায়েদ সাকি
৫ আগস্টের মধ্যে শহীদ ও আহতদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিতে হবে: জোনায়েদ সাকি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুড়িগ্রামে বিজিবি কর্তৃক বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধার
কুড়িগ্রামে বিজিবি কর্তৃক বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্তান ভিডিও আপলোড করলে জানতে পারবে মা-বাবা
সন্তান ভিডিও আপলোড করলে জানতে পারবে মা-বাবা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চট্টগ্রামে ট্রেনের যাত্রা বাতিল, যাত্রীদের বিক্ষোভ
চট্টগ্রামে ট্রেনের যাত্রা বাতিল, যাত্রীদের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে বিশ্ব রেঞ্জার দিবস পালিত
চট্টগ্রামে বিশ্ব রেঞ্জার দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দিনাজপুরে বিদেশি ফল চাষে সফলতা
দিনাজপুরে বিদেশি ফল চাষে সফলতা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই প্রযুক্তির মাধ্যমে বয়স শনাক্ত করবে ইউটিউব
এআই প্রযুক্তির মাধ্যমে বয়স শনাক্ত করবে ইউটিউব

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিকিৎসাধীন সাংবাদিক কাদের গনিকে দেখতে হাসপাতালে পেশাজীবী পরিষদের নেতৃবৃন্দ
চিকিৎসাধীন সাংবাদিক কাদের গনিকে দেখতে হাসপাতালে পেশাজীবী পরিষদের নেতৃবৃন্দ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাগল খেয়ে ফেলায় অজগরকে পিটিয়ে মারল গ্রামবাসী
ছাগল খেয়ে ফেলায় অজগরকে পিটিয়ে মারল গ্রামবাসী

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বর্ষায় সুস্থ থাকতে খেতে হবে যেসব প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার
বর্ষায় সুস্থ থাকতে খেতে হবে যেসব প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মুখের দুর্গন্ধ এড়াতে যা করবেন
মুখের দুর্গন্ধ এড়াতে যা করবেন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নবীনগরে এক ব্যক্তির আত্মহত্যার অভিযোগ
নবীনগরে এক ব্যক্তির আত্মহত্যার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১২ বছর বয়সে পদক জিতে চীনা সাঁতারুর রেকর্ড
১২ বছর বয়সে পদক জিতে চীনা সাঁতারুর রেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাসের ধাক্কায় ভ্যানচালক নিহত
বাসের ধাক্কায় ভ্যানচালক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু-চিকুনগুনিয়া কি একসঙ্গে হতে পারে
ডেঙ্গু-চিকুনগুনিয়া কি একসঙ্গে হতে পারে

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

মঙ্গলের হিমবাহ মূলত বিশুদ্ধ পানির বরফ, বলছে নতুন গবেষণা
মঙ্গলের হিমবাহ মূলত বিশুদ্ধ পানির বরফ, বলছে নতুন গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'
'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়াবেটিস রোগীর কাঁধে ব্যথা
ডায়াবেটিস রোগীর কাঁধে ব্যথা

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে
গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান
মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা
মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা
ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে
‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা
বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল
মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার
৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা
এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী
পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা
কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস
বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান
ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল
নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা
মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক
জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!
চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প
শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার
বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'
'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা
সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেড়েছে সবজি-মুরগির দাম
বেড়েছে সবজি-মুরগির দাম

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক
ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য
ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য

নগর জীবন

শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি
শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার
সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল
ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের
আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

প্রথম পৃষ্ঠা

শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে
শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা
থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল
মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল

মাঠে ময়দানে

আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা
আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাটি খুঁড়ে মিলল চুরি হওয়া ১১ লাখ টাকা
মাটি খুঁড়ে মিলল চুরি হওয়া ১১ লাখ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
জুলাই সনদের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই
নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’
‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’

সম্পাদকীয়

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে গুলি, নিহত ৩০
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে গুলি, নিহত ৩০

পূর্ব-পশ্চিম

ইজিবাইক চালক ও শিক্ষার্থী হত্যা ফাঁসি সাত, যাবজ্জীবন দুজনের
ইজিবাইক চালক ও শিক্ষার্থী হত্যা ফাঁসি সাত, যাবজ্জীবন দুজনের

দেশগ্রাম

জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!
প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!

মাঠে ময়দানে

প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার
প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার

মাঠে ময়দানে

সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল
সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল

মাঠে ময়দানে

জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি
জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’
কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’

শোবিজ

ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’
ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’

শোবিজ

লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা
লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা

মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি
খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘আবার তোরা মানুষ হ’
‘আবার তোরা মানুষ হ’

সম্পাদকীয়

২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক
২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক

পেছনের পৃষ্ঠা