শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৪ জুন, ২০২৫

কেঁচো সারে কর্মসংস্থান

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
কেঁচো সারে কর্মসংস্থান

বাসার জানালা দিয়ে দূরে একটা কদম গাছ দেখা যায়। বৃষ্টি হলে, বৃষ্টিতে কদমফুলসমেত গাছটিকে ভিজতে দেখে আমার খুব শৈশবের কথা মনে হয়। কত ধরনের গাছপালা যে ছিল এখানে! শিশুকাল থেকে শুরু করে আমার বেড়ে ওঠা খিলগাঁওয়ে। এখনো এখানেই বসবাস। শৈশবে আমাদের খিলগাঁওয়ের বাড়ির আশপাশে কমবেশি চাষাবাদ হতো। দেখেছি কোনো কোনো বিকালে বৃষ্টি হলে, বৃষ্টি শেষে ফসলহীন বৃষ্টিস্নাত মাটি চিকচিক করত রোদে। হাঁটু ভেঙে তাকালে সুদূর পর্যন্ত সেই চিকচিক করা মাঠে দেখা যেত পড়ন্ত বিকালের লালিমা ছড়ানো গুঁড়ি গুঁড়ি মাটির আস্তরণ। হাজার হাজার ছোট ছোট ঢিবি। বড়রা বলতেন, কেঁচো তোলা মাটি। স্কুলের বইয়ে পড়েছি কেঁচো হলো প্রাকৃতিক লাঙল। বড় হয়ে যখন কৃষি সাংবাদিকতার সঙ্গে যুক্ত হলাম। তখন শৈশবের বইয়ে পড়া এই প্রাকৃতিক লাঙলের গুরুত্ব অনুধাবন করলাম। খাদ্যে স্বয়ম্ভরতা অর্জনের জন্য প্রাকৃতিক ভূমিকে অধিক কর্ষণ আর অধিক রাসায়নিক সার ব্যবহার করতে করতে একটা সময় মাটি তার উর্বরতা শক্তি হারিয়ে ফেলবে। তখন মাটি আর ফসল ফলাতে পারবে না। কেঁচো ছাড়া মাটিকে শুশ্রুষা দেওয়ার কিছুই থাকবে না। এ ভাবনা থেকেই জৈব কৃষির গুরুত্বের কথা বলে আসছি। চেষ্টা করেছি উৎপাদনমাত্রা ঠিক রেখেই কৃষকদের জৈব কৃষির প্রতি আগ্রহী করে তুলতে। ‘গ্রো-গ্রিন’ নামের একটি কার্যক্রম হাতে নিয়েছিলাম বেশ কিছুদিন আগে। যারা জৈব কৃষি চর্চা করেন, তাদের সাফল্য আমরা তুলে ধরতে চেয়েছি অন্যদের কাছে। অনেকেই এ থেকে অনুপ্রাণিত হয়েছেন, জৈব কৃষির সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়েছেন। জৈব কৃষির প্রচেষ্টা ছড়িয়েছে এক কৃষক থেকে আরেক কৃষকে।

জানালা নদীবিধৌত বাংলাদেশে বন্যার একটা উপকারী দিক ছিল। বন্যা বয়ে নিয়ে আসত পলিমাটি। বন্যাপ্লাবিত অঞ্চলে বন্যা নেমে গেলে পলি জমা উর্বর মাটিতে চাষ হতো সোনার ফসল। কিন্তু সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আমরা মাটিকেও দূষিত করে ফেলেছি চরমভাবে। মাটির বুক থেকে অধিক ফসল ফলিয়ে নিতে যথেচ্ছ রাসায়নিকের প্রয়োগ, মাত্রাতিরিক্ত কর্ষণ, মাটির উপরিভাগ কেটে নিয়ে ইট তৈরি... বিভিন্নভাবে আমরা মাটিকে নির্যাতন করে এর উর্বরতা শক্তি বিনষ্ট করে দিচ্ছি। বর্তমানের সাময়িক লাভে ধ্বংস করে দিয়ে যাচ্ছি ভবিষ্যৎকে। কোন জমিতে কোন ফসল চাষ করলে কী পরিমাণ সার প্রয়োগ করতে হবে, সে সম্পর্কে কৃষকের তেমন জানাবোঝা নেই। কয়েক বছর ধরেই ‘কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট’-এর অনুষ্ঠানগুলোতে কৃষকের কাছে জানতে চেয়েছি তারা মাটি পরীক্ষা করেন কি না। ১ শতাংশেরও কম কৃষক বলেছেন তারা মাটি পরীক্ষা করেন। সবচেয়ে হতাশার বিষয়, মাটি পরীক্ষার বিষয়টি সম্পর্কে ধারণা রাখেন এমন কৃষকের সংখ্যা শতকরা পাঁচজনও পাইনি। অথচ এ মানুষগুলোরই জানা দরকার ছিল জৈব পদার্থই হলো মাটির প্রাণ। শস্য উৎপাদন ও উৎপাদনশীলতা রক্ষার্থে প্রয়োজন মাটিতে শতকরা ৫ ভাগ জৈবসার থাকা। এই না জানার কারণে তারা বছরের পর বছর ধরে অতিরিক্ত সার আর কীটনাশক ব্যবহার করেছেন। এতে অধিকাংশ এলাকার মাটির জৈব পদার্থ নেমে এসেছে শতকরা ১ ভাগের নিচে, যা ক্রমবর্ধমান জনগোষ্ঠীর খাদ্য উৎপাদনের ক্ষেত্রে বিরাট হুমকিস্বরূপ। তবে আশার কথা, মাটির গুণাগুণ ফিরিয়ে আনতে সারা বিশ্বই এখন সরব। আমাদের তরুণ প্রজন্মও এ নিয়ে ভাবছে।

জৈব কৃষি প্রসঙ্গে প্রথমে আসে জৈবসার। জৈবসার এর উৎকৃষ্ট উদাহরণ কেঁচো কম্পোস্ট সার। ভার্মি-কম্পোস্ট সারে গাছের অত্যাবশ্যকীয় ১৬টি খাদ্য উপাদানের ১০টিই বিদ্যমান। অনেকেই হয়তো জানেন, বিজ্ঞানী চার্লস ডারউইন সর্বপ্রথম কেঁচোর গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা অনুধাবন করেন। তিনিই জানান, কেঁচো ভূমির অন্ত্র এবং পৃথিবীর বুকে উর্বর মাটি তৈরি করার ক্ষেত্রে প্রধান ভূমিকা পালন করে, যার ওপর আমরা ফসল উৎপাদন করি। যে কেঁচোকে আমরা প্রাকৃতিক লাঙল হিসেবে চিনে আসছি, সেটা শুধু লাঙল নয়, মাটির জৈব উপাদান বৃদ্ধির কারখানাও। কেঁচো খাদ্যগ্রহণের পর যে পাচ্য পদার্থ মল হিসেবে নির্গত করে তাকে বলে কাস্ট। দেখা গেছে এ কাস্টের ভিতর থাকে অসংখ্য জীবাণু। সাধারণ মাটির তুলনায় কাস্টের মধ্যে জীবাণুর সংখ্যা প্রায় হাজার গুণ বেশি। এদের মাঝে উপকারী ব্যাকটেরিয়াও রয়েছে হাজার হাজার। ফলে মাটিতে নাইট্রোজেন, ফসফরাস, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ইত্যাদি উপাদান জৈবিক উপায়ে বৃদ্ধি পায়। কেঁচো কমপোস্ট সার তৈরির কার্যক্রমটি সারা দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। দেশের নানা জায়গায় তৈরি হয়েছে জৈবগ্রাম। ঝিনাইদহের কালীগঞ্জের জৈবগ্রাম নিয়ে প্রতিবেদনটি হয়তো অনেকের মনে আছে। যে গ্রামে নারীরাই সূচনা করেছেন জৈব বিপ্লবের। এমন আরও গ্রাম আছে সারা দেশে, যেখানে ঘরে ঘরে তৈরি হচ্ছে কেঁচো কম্পোস্ট সার। বলা যায় কেঁচো তৈরির ছোট ছোট খামার। সিরাজগঞ্জের বর্দুলগ্রামও হয়ে উঠেছে জৈবগ্রাম।

দেশে বাড়ছে উচ্চমূল্যের ফল-ফসল চাষের পরিমাণ। ফল চাষে জৈবসারের ব্যবহার খুব গুরুত্বপূর্ণ। এই মুহূর্তে মনে পড়ছে রংপুরের আজিজারের কথা। রংপুরের মিঠাপুকুর উপজেলার পায়রাবন্দের কালীগঞ্জপাড়া গ্রামটি বছর দশেক আগে থেকেই জৈবগ্রাম হিসেবে পরিচিত। এ অঞ্চলের কৃষকরা জেনে গিয়েছিলেন জৈব কৃষিচর্চার গুরুত্ব। তাদের হাত ধরেই ওই অঞ্চলে সহজ, সুন্দর, নির্ভেজাল অথচ উৎপাদনমুখী কৃষির প্রসার হতে থাকে। সে সময় তাদের এই কার্যক্রম টেলিভিশনে তুলে ধরেছিলাম। তারই ধারাবাহিকতায় ঘরে ঘরে শুরু হয়েছিল ভার্মি কম্পোস্ট বা কেঁচো সার তৈরি। খুবই স্বল্পপরিসরে কেঁচো সার তৈরির এই কার্যক্রমের সঙ্গে অন্য সবার মতো কৃষক আজিজার রহমানও যুক্ত ছিলেন। উৎপাদিত কেঁচো সার নিজের খেতখামারেই প্রয়োগ করতেন তিনি। সে সময়কার অনুপ্রেরণায় তিনি তার কার্যক্রম ধরে রেখে ধীরে ধীরে বাড়াতে থাকেন সারের উৎপাদন। কেঁচো সার প্রয়োগে তার ভালো কৃষি উৎপাদন দেখে আশপাশের অনেক কৃষক কেঁচো সার ব্যবহার শুরু করেন। ফলে আজিজারের নিজের প্রয়োজন মিটিয়ে অতিরিক্ত সার বিক্রির একটি ক্ষেত্র তৈরি হয়। ক্রমেই তিনি উপলব্ধি করেন কেঁচো সার উৎপাদন হতে পারে বাণিজ্যের একটি খাত।

ধীরে ধীরে আজিজারের কেঁচো সার তৈরির প্রকল্পটি বড় হয়েছে। বছর দুই আগে তার আয়োজনটি দেখে আসার সুযোগ হয়। আড়াই লাখ টাকা বিনিয়োগে তার বাড়ির আঙিনায় গড়ে তুলেছেন কেঁচো সার কারখানা। বাড়ি থেকেই বিক্রি হয়ে যাচ্ছে তার উৎপাদিত জৈবসার। আজিজার বললেন, বড় কোম্পানিগুলোও তার কাছ থেকে জৈবসার কিনে নিয়ে কোম্পানির লেভেল লাগিয়ে বেশি দামে বিক্রি করছে। তাই তিনিও স্বপ্ন দেখছেন নিজের কোম্পানির লেভেল লাগিয়ে নিজের ব্র্যান্ডের জৈবসার বাজারে ছাড়বেন।

শুধু আজিজার নয়। জৈবসার উৎপাদন করে অসংখ্য তরুণের কর্মসংস্থান হবে। এই সম্ভাবনাও তৈরি হয়েছে। রপ্তানিকে লক্ষ্যে রেখে শুরু হয়েছে গুড এগ্রিকালচারাল প্র্যাকটিস। এতে জৈবসারের চাহিদা আরও বাড়বে। শহরে-নগরে বাড়ছে ছাদকৃষির পরিমাণ। সেখানেও জৈবসারের বিশেষ চাহিদা। এসব মাথায় রেখে যারা নিষ্ঠার সঙ্গে এগিয়ে আসবেন, তাদের সফল হওয়ার সম্ভাবনা শতভাগ।

সারা বিশ্বই মাটিদূষণ নিয়ে চিন্তিত। মাটির গুণাগুণ ফিরিয়ে আনতে জৈবসারের কোনো বিকল্প নেই। টেকসই উন্নয়ন ভাবনায় জৈব কৃষির যেমন গুরুত্ব রয়েছে। সেই গুরুত্বের সঙ্গে সমান গুরুত্ব বহন করে কেঁচোও। উন্নত বিশ্বে এ সত্য অনুধাবন করেছেন অনেকেই। মনে পড়ছে, নেদারল্যান্ডসের জৈব কৃষি নিয়ে গবেষণাকারী প্রতিষ্ঠান রয়্যাল আইকোলকাম্পের কথা। তারা মাটিতে কেঁচো সারের ব্যবহারকে সবচেয়ে গুরুত্ব দিচ্ছে। ‘ভার্মি-রিমেডিয়েশন’ বেশ আলোচিত একটি টার্ম। গ্যাসোলিন, ডিজেল, পেট্রোলিয়াম কিংবা ভারী ধাতু লেড, ক্রোমিয়াম, ক্যাডমিয়াম, মার্কারিসম্পন্ন মাটিতে চাষযোগ্য উর্বরতা ফিরিয়ে আনতে কেঁচো ব্যবহার করার পদ্ধতিকে বলা হচ্ছে ভার্মি-রিমেডিয়েশন। অস্ট্রেলিয়ায় ‘ভার্মি-রিমেডিয়েশন’ নামে একটি কোম্পানি আছে, তারা মূলত মাটির চিকিৎসা দেয়, অর্থাৎ প্রাকৃতিক উপায়ে মাটির জৈব গুণাগুণ ফিরিয়ে আনার কাজ করে। আমাদের দেশেও তরুণ প্রজন্ম এ বিষয়টি অনুধাবন করতে শুরু করেছেন।

সন্দেহ নেই নিরাপদ খাদ্যের প্রশ্নে সারা পৃথিবীতে ইকোলজিক্যাল এগ্রিকালচার জনপ্রিয় হয়ে উঠবে। জৈব সারের চাহিদা দিন দিন বাড়বে। কেঁচো সারের একটি সম্ভাবনাময় বাজার ইতোমধ্যে তৈরি হয়ে আছে। তরুণরা চাইলে এ বাজারে সহজেই প্রবেশ করতে পারেন।

লেখক : মিডিয়াব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
পুশইন বিড়ম্বনা
পুশইন বিড়ম্বনা
মব ফ্যাসিজম
মব ফ্যাসিজম
কোরবানির শিক্ষা প্রতিফলিত হোক সমাজের সর্বস্তরে
কোরবানির শিক্ষা প্রতিফলিত হোক সমাজের সর্বস্তরে
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
মাদকের বদলে নিত্যপণ্য
মাদকের বদলে নিত্যপণ্য
তীব্র তাপপ্রবাহ
তীব্র তাপপ্রবাহ
শক্তি সঞ্চয় করতে হবে
শক্তি সঞ্চয় করতে হবে
রসুল (সা.) যেভাবে জাতিগত ঐক্য গড়ে তুলেছিলেন
রসুল (সা.) যেভাবে জাতিগত ঐক্য গড়ে তুলেছিলেন
নজর এখন লন্ডনে
নজর এখন লন্ডনে
নির্বাচন হোক ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে
নির্বাচন হোক ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে নতুন সম্ভাবনা
গণতান্ত্রিক উত্তরণে নতুন সম্ভাবনা
বিনিয়োগে বিরূপ প্রভাব
বিনিয়োগে বিরূপ প্রভাব
সর্বশেষ খবর
জুলাই সনদ নিয়ে ১৭ জুন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বসছে কমিশন
জুলাই সনদ নিয়ে ১৭ জুন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বসছে কমিশন

এই মাত্র | জাতীয়

মেরিল‍্যান্ড স্টেট শাখা আয়োজিত বিএনপির সংবর্ধনা-সমাবেশ
মেরিল‍্যান্ড স্টেট শাখা আয়োজিত বিএনপির সংবর্ধনা-সমাবেশ

৩১ সেকেন্ড আগে | পরবাস

সীমা অতিক্রম করেছে ইরান : ইসরায়েল
সীমা অতিক্রম করেছে ইরান : ইসরায়েল

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪৫২
সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪৫২

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মনোহরদীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের মাসব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন
মনোহরদীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের মাসব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন

১৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

থানকুনি পাতার উপকারিতা
থানকুনি পাতার উপকারিতা

২৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তে নিহত বেড়ে ২৭৯
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তে নিহত বেড়ে ২৭৯

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে স্বেচ্ছাসেবক দল নেত্রীর ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়
নোয়াখালীতে স্বেচ্ছাসেবক দল নেত্রীর ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা
এবার গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোয়ালমারীতে সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশের উপপরিদর্শক নিহত
বোয়ালমারীতে সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশের উপপরিদর্শক নিহত

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানে হামলার আগে গোপনে ইসরায়েলে ৩০০ হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র পাঠায় আমেরিকা
ইরানে হামলার আগে গোপনে ইসরায়েলে ৩০০ হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র পাঠায় আমেরিকা

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়-তেঁতুলিয়া সীমান্তে পুশইন: ৪ ভারতীয়সহ আটক ১৬
পঞ্চগড়-তেঁতুলিয়া সীমান্তে পুশইন: ৪ ভারতীয়সহ আটক ১৬

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীবন্দরগুলোতে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত
নদীবন্দরগুলোতে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্তুগালে সন্ত্রাসীদের গুলিতে সিলেটের যুবক নিহত
পর্তুগালে সন্ত্রাসীদের গুলিতে সিলেটের যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিয়াল মারার ফাঁদে জড়িয়ে যুবকের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে জড়িয়ে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড. ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠক স্বস্তি ফিরিয়ে এনেছে : দুদু
ড. ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠক স্বস্তি ফিরিয়ে এনেছে : দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় সাপের কামড়ে নারীর মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় সাপের কামড়ে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহ ২৫০ শয্যা হাসপাতালে পাঁচ দফা দাবিতে মানববন্ধন
ঝিনাইদহ ২৫০ শয্যা হাসপাতালে পাঁচ দফা দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোটালীপাড়ায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
কোটালীপাড়ায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়ির পানছড়িতে শ্রমিক লীগ নেতা আটক
খাগড়াছড়ির পানছড়িতে শ্রমিক লীগ নেতা আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিযানে অতিরিক্ত ভাড়া ফেরত পেলেন যাত্রীরা
অভিযানে অতিরিক্ত ভাড়া ফেরত পেলেন যাত্রীরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক ব্যবসায়ীর বাড়িতে যৌথ অভিযান, অস্ত্র ও ইয়াবা উদ্ধার
মাদক ব্যবসায়ীর বাড়িতে যৌথ অভিযান, অস্ত্র ও ইয়াবা উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আকাশসীমা খুলে দিয়েছে জর্ডান
আকাশসীমা খুলে দিয়েছে জর্ডান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরেছেন ১৬ হাজার ৪৬৯ হাজি
দেশে ফিরেছেন ১৬ হাজার ৪৬৯ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেতাগীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে ডেঙ্গু প্রতিরোধে স্থানীয় জনসাধারণকে সচেতনতা
বেতাগীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে ডেঙ্গু প্রতিরোধে স্থানীয় জনসাধারণকে সচেতনতা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পরিবেশবান্ধব পর্যটন উন্নয়নে সিলেটে মহাপরিকল্পনা : সৈয়দা রিজওয়ানা
পরিবেশবান্ধব পর্যটন উন্নয়নে সিলেটে মহাপরিকল্পনা : সৈয়দা রিজওয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও নারী পাইলট আটকের দাবি, যা বলল ইসরায়েল
ইরানে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও নারী পাইলট আটকের দাবি, যা বলল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে আহত ২
দিনাজপুরে ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিআর কঙ্গো হ্রদে নৌকা ডুবে ৪০ জনের মৃত্যু
ডিআর কঙ্গো হ্রদে নৌকা ডুবে ৪০ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের
ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ’
‘ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্য ইসরায়েলে সরাসরি আঘাত হানল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র, বহু হতাহতের আশঙ্কা
মধ্য ইসরায়েলে সরাসরি আঘাত হানল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র, বহু হতাহতের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের
রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্দেশনা না মেনে সফরসঙ্গী উপদেষ্টার স্ত্রী ও দুই বোন
নির্দেশনা না মেনে সফরসঙ্গী উপদেষ্টার স্ত্রী ও দুই বোন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী?
ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত
ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া
ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় ইসরায়েলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত
ইরানি হামলায় ইসরায়েলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের
ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের
ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’
জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’
‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে গোপন ঘাঁটি গেড়েই হামলা চালায় মোসাদ
ইরানে গোপন ঘাঁটি গেড়েই হামলা চালায় মোসাদ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!
আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে ইসরায়েলকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে ইসরায়েলকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়াতুল্লাহ খামেনি ও প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা ইসরায়েলের
আয়াতুল্লাহ খামেনি ও প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা ইসরায়েলের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস
ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে যারা রক্ষার চেষ্টা করবে তারা হবে পরবর্তী টার্গেট, ইরানের হুমকি
ইসরায়েলকে যারা রক্ষার চেষ্টা করবে তারা হবে পরবর্তী টার্গেট, ইরানের হুমকি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’
‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে নতুন করে হামলা চালাল ইসরায়েল
ইরানে নতুন করে হামলা চালাল ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি
ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও নারী পাইলট আটকের দাবি, যা বলল ইসরায়েল
ইরানে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও নারী পাইলট আটকের দাবি, যা বলল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একরাতে পাঁচবার বাংকারে আশ্রয় নিলেন ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত
একরাতে পাঁচবার বাংকারে আশ্রয় নিলেন ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরতে না পারা ইরানি হাজিদের পাশে দাঁড়াল সৌদি আরব
দেশে ফিরতে না পারা ইরানি হাজিদের পাশে দাঁড়াল সৌদি আরব

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত: সৌদি যুবরাজ ও ট্রাম্পের ফোনালাপ
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত: সৌদি যুবরাজ ও ট্রাম্পের ফোনালাপ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে ইরানি ড্রোন
আবারও ইসরায়েলের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে ইরানি ড্রোন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডনে সমঝোতা, ফেব্রুয়ারিতে ভোট
লন্ডনে সমঝোতা, ফেব্রুয়ারিতে ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমান বিধ্বস্তে অনেক প্রশ্ন
বিমান বিধ্বস্তে অনেক প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর যুদ্ধের দামামা
ভয়ংকর যুদ্ধের দামামা

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের
লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টিম ম্যানেজমেন্টের ওপর নাখোশ হামজা!
টিম ম্যানেজমেন্টের ওপর নাখোশ হামজা!

মাঠে ময়দানে

সমালোচনার মুখে টাকা ফেরত দিলেন শাকিব
সমালোচনার মুখে টাকা ফেরত দিলেন শাকিব

শোবিজ

এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী
এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের এবার শ্রীলঙ্কা মিশন
নাজমুলদের এবার শ্রীলঙ্কা মিশন

মাঠে ময়দানে

পাঙাশের দাম ৩৫ হাজার টাকা
পাঙাশের দাম ৩৫ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

হনুমানের সঙ্গে সখ্য
হনুমানের সঙ্গে সখ্য

শনিবারের সকাল

দাম কমেছে সবজি মুরগির মাছের বাজার চড়া
দাম কমেছে সবজি মুরগির মাছের বাজার চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায়
ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায়

শোবিজ

সোনালি যুগের সিনেমা ‘এপার ওপার’ - সোমার প্রেমে সোহেল রানা
সোনালি যুগের সিনেমা ‘এপার ওপার’ - সোমার প্রেমে সোহেল রানা

শোবিজ

ধরা পড়ে মাত্র ১০ শতাংশ
ধরা পড়ে মাত্র ১০ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নৃশংস হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
নৃশংস হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধে জড়িয়ে যেতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও
যুদ্ধে জড়িয়ে যেতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি
ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন
দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংগঠনিক কার্যক্রমে জোর তৎপরতা এনসিপির
সাংগঠনিক কার্যক্রমে জোর তৎপরতা এনসিপির

পেছনের পৃষ্ঠা

নীরবে নিভৃতে ক্লাব বিশ্বকাপ
নীরবে নিভৃতে ক্লাব বিশ্বকাপ

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ
বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

কাজলের অপছন্দ
কাজলের অপছন্দ

শোবিজ

চ্যানেল আইতে মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস আজ
চ্যানেল আইতে মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস আজ

শোবিজ

ক্ষমা চেয়ে কামব্যাকের আশা আল আমিনের
ক্ষমা চেয়ে কামব্যাকের আশা আল আমিনের

মাঠে ময়দানে

চ্যাম্পিয়ন হয়েও এলোমেলো মোহামেডান
চ্যাম্পিয়ন হয়েও এলোমেলো মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

স্বাগত অধিকাংশ দলের, ক্ষোভ প্রকাশ এনসিপির
স্বাগত অধিকাংশ দলের, ক্ষোভ প্রকাশ এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

করোনায় মারা গেলেন দুজন, শনাক্ত ১৫
করোনায় মারা গেলেন দুজন, শনাক্ত ১৫

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি গ্রেপ্তার আরও ৬
খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি গ্রেপ্তার আরও ৬

পেছনের পৃষ্ঠা

করোনা সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের মাস্ক বিতরণ
করোনা সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের মাস্ক বিতরণ

নগর জীবন