শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৪ জুন, ২০২৫

কেঁচো সারে কর্মসংস্থান

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
কেঁচো সারে কর্মসংস্থান

বাসার জানালা দিয়ে দূরে একটা কদম গাছ দেখা যায়। বৃষ্টি হলে, বৃষ্টিতে কদমফুলসমেত গাছটিকে ভিজতে দেখে আমার খুব শৈশবের কথা মনে হয়। কত ধরনের গাছপালা যে ছিল এখানে! শিশুকাল থেকে শুরু করে আমার বেড়ে ওঠা খিলগাঁওয়ে। এখনো এখানেই বসবাস। শৈশবে আমাদের খিলগাঁওয়ের বাড়ির আশপাশে কমবেশি চাষাবাদ হতো। দেখেছি কোনো কোনো বিকালে বৃষ্টি হলে, বৃষ্টি শেষে ফসলহীন বৃষ্টিস্নাত মাটি চিকচিক করত রোদে। হাঁটু ভেঙে তাকালে সুদূর পর্যন্ত সেই চিকচিক করা মাঠে দেখা যেত পড়ন্ত বিকালের লালিমা ছড়ানো গুঁড়ি গুঁড়ি মাটির আস্তরণ। হাজার হাজার ছোট ছোট ঢিবি। বড়রা বলতেন, কেঁচো তোলা মাটি। স্কুলের বইয়ে পড়েছি কেঁচো হলো প্রাকৃতিক লাঙল। বড় হয়ে যখন কৃষি সাংবাদিকতার সঙ্গে যুক্ত হলাম। তখন শৈশবের বইয়ে পড়া এই প্রাকৃতিক লাঙলের গুরুত্ব অনুধাবন করলাম। খাদ্যে স্বয়ম্ভরতা অর্জনের জন্য প্রাকৃতিক ভূমিকে অধিক কর্ষণ আর অধিক রাসায়নিক সার ব্যবহার করতে করতে একটা সময় মাটি তার উর্বরতা শক্তি হারিয়ে ফেলবে। তখন মাটি আর ফসল ফলাতে পারবে না। কেঁচো ছাড়া মাটিকে শুশ্রুষা দেওয়ার কিছুই থাকবে না। এ ভাবনা থেকেই জৈব কৃষির গুরুত্বের কথা বলে আসছি। চেষ্টা করেছি উৎপাদনমাত্রা ঠিক রেখেই কৃষকদের জৈব কৃষির প্রতি আগ্রহী করে তুলতে। ‘গ্রো-গ্রিন’ নামের একটি কার্যক্রম হাতে নিয়েছিলাম বেশ কিছুদিন আগে। যারা জৈব কৃষি চর্চা করেন, তাদের সাফল্য আমরা তুলে ধরতে চেয়েছি অন্যদের কাছে। অনেকেই এ থেকে অনুপ্রাণিত হয়েছেন, জৈব কৃষির সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়েছেন। জৈব কৃষির প্রচেষ্টা ছড়িয়েছে এক কৃষক থেকে আরেক কৃষকে।

জানালা নদীবিধৌত বাংলাদেশে বন্যার একটা উপকারী দিক ছিল। বন্যা বয়ে নিয়ে আসত পলিমাটি। বন্যাপ্লাবিত অঞ্চলে বন্যা নেমে গেলে পলি জমা উর্বর মাটিতে চাষ হতো সোনার ফসল। কিন্তু সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আমরা মাটিকেও দূষিত করে ফেলেছি চরমভাবে। মাটির বুক থেকে অধিক ফসল ফলিয়ে নিতে যথেচ্ছ রাসায়নিকের প্রয়োগ, মাত্রাতিরিক্ত কর্ষণ, মাটির উপরিভাগ কেটে নিয়ে ইট তৈরি... বিভিন্নভাবে আমরা মাটিকে নির্যাতন করে এর উর্বরতা শক্তি বিনষ্ট করে দিচ্ছি। বর্তমানের সাময়িক লাভে ধ্বংস করে দিয়ে যাচ্ছি ভবিষ্যৎকে। কোন জমিতে কোন ফসল চাষ করলে কী পরিমাণ সার প্রয়োগ করতে হবে, সে সম্পর্কে কৃষকের তেমন জানাবোঝা নেই। কয়েক বছর ধরেই ‘কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট’-এর অনুষ্ঠানগুলোতে কৃষকের কাছে জানতে চেয়েছি তারা মাটি পরীক্ষা করেন কি না। ১ শতাংশেরও কম কৃষক বলেছেন তারা মাটি পরীক্ষা করেন। সবচেয়ে হতাশার বিষয়, মাটি পরীক্ষার বিষয়টি সম্পর্কে ধারণা রাখেন এমন কৃষকের সংখ্যা শতকরা পাঁচজনও পাইনি। অথচ এ মানুষগুলোরই জানা দরকার ছিল জৈব পদার্থই হলো মাটির প্রাণ। শস্য উৎপাদন ও উৎপাদনশীলতা রক্ষার্থে প্রয়োজন মাটিতে শতকরা ৫ ভাগ জৈবসার থাকা। এই না জানার কারণে তারা বছরের পর বছর ধরে অতিরিক্ত সার আর কীটনাশক ব্যবহার করেছেন। এতে অধিকাংশ এলাকার মাটির জৈব পদার্থ নেমে এসেছে শতকরা ১ ভাগের নিচে, যা ক্রমবর্ধমান জনগোষ্ঠীর খাদ্য উৎপাদনের ক্ষেত্রে বিরাট হুমকিস্বরূপ। তবে আশার কথা, মাটির গুণাগুণ ফিরিয়ে আনতে সারা বিশ্বই এখন সরব। আমাদের তরুণ প্রজন্মও এ নিয়ে ভাবছে।

জৈব কৃষি প্রসঙ্গে প্রথমে আসে জৈবসার। জৈবসার এর উৎকৃষ্ট উদাহরণ কেঁচো কম্পোস্ট সার। ভার্মি-কম্পোস্ট সারে গাছের অত্যাবশ্যকীয় ১৬টি খাদ্য উপাদানের ১০টিই বিদ্যমান। অনেকেই হয়তো জানেন, বিজ্ঞানী চার্লস ডারউইন সর্বপ্রথম কেঁচোর গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা অনুধাবন করেন। তিনিই জানান, কেঁচো ভূমির অন্ত্র এবং পৃথিবীর বুকে উর্বর মাটি তৈরি করার ক্ষেত্রে প্রধান ভূমিকা পালন করে, যার ওপর আমরা ফসল উৎপাদন করি। যে কেঁচোকে আমরা প্রাকৃতিক লাঙল হিসেবে চিনে আসছি, সেটা শুধু লাঙল নয়, মাটির জৈব উপাদান বৃদ্ধির কারখানাও। কেঁচো খাদ্যগ্রহণের পর যে পাচ্য পদার্থ মল হিসেবে নির্গত করে তাকে বলে কাস্ট। দেখা গেছে এ কাস্টের ভিতর থাকে অসংখ্য জীবাণু। সাধারণ মাটির তুলনায় কাস্টের মধ্যে জীবাণুর সংখ্যা প্রায় হাজার গুণ বেশি। এদের মাঝে উপকারী ব্যাকটেরিয়াও রয়েছে হাজার হাজার। ফলে মাটিতে নাইট্রোজেন, ফসফরাস, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ইত্যাদি উপাদান জৈবিক উপায়ে বৃদ্ধি পায়। কেঁচো কমপোস্ট সার তৈরির কার্যক্রমটি সারা দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। দেশের নানা জায়গায় তৈরি হয়েছে জৈবগ্রাম। ঝিনাইদহের কালীগঞ্জের জৈবগ্রাম নিয়ে প্রতিবেদনটি হয়তো অনেকের মনে আছে। যে গ্রামে নারীরাই সূচনা করেছেন জৈব বিপ্লবের। এমন আরও গ্রাম আছে সারা দেশে, যেখানে ঘরে ঘরে তৈরি হচ্ছে কেঁচো কম্পোস্ট সার। বলা যায় কেঁচো তৈরির ছোট ছোট খামার। সিরাজগঞ্জের বর্দুলগ্রামও হয়ে উঠেছে জৈবগ্রাম।

দেশে বাড়ছে উচ্চমূল্যের ফল-ফসল চাষের পরিমাণ। ফল চাষে জৈবসারের ব্যবহার খুব গুরুত্বপূর্ণ। এই মুহূর্তে মনে পড়ছে রংপুরের আজিজারের কথা। রংপুরের মিঠাপুকুর উপজেলার পায়রাবন্দের কালীগঞ্জপাড়া গ্রামটি বছর দশেক আগে থেকেই জৈবগ্রাম হিসেবে পরিচিত। এ অঞ্চলের কৃষকরা জেনে গিয়েছিলেন জৈব কৃষিচর্চার গুরুত্ব। তাদের হাত ধরেই ওই অঞ্চলে সহজ, সুন্দর, নির্ভেজাল অথচ উৎপাদনমুখী কৃষির প্রসার হতে থাকে। সে সময় তাদের এই কার্যক্রম টেলিভিশনে তুলে ধরেছিলাম। তারই ধারাবাহিকতায় ঘরে ঘরে শুরু হয়েছিল ভার্মি কম্পোস্ট বা কেঁচো সার তৈরি। খুবই স্বল্পপরিসরে কেঁচো সার তৈরির এই কার্যক্রমের সঙ্গে অন্য সবার মতো কৃষক আজিজার রহমানও যুক্ত ছিলেন। উৎপাদিত কেঁচো সার নিজের খেতখামারেই প্রয়োগ করতেন তিনি। সে সময়কার অনুপ্রেরণায় তিনি তার কার্যক্রম ধরে রেখে ধীরে ধীরে বাড়াতে থাকেন সারের উৎপাদন। কেঁচো সার প্রয়োগে তার ভালো কৃষি উৎপাদন দেখে আশপাশের অনেক কৃষক কেঁচো সার ব্যবহার শুরু করেন। ফলে আজিজারের নিজের প্রয়োজন মিটিয়ে অতিরিক্ত সার বিক্রির একটি ক্ষেত্র তৈরি হয়। ক্রমেই তিনি উপলব্ধি করেন কেঁচো সার উৎপাদন হতে পারে বাণিজ্যের একটি খাত।

ধীরে ধীরে আজিজারের কেঁচো সার তৈরির প্রকল্পটি বড় হয়েছে। বছর দুই আগে তার আয়োজনটি দেখে আসার সুযোগ হয়। আড়াই লাখ টাকা বিনিয়োগে তার বাড়ির আঙিনায় গড়ে তুলেছেন কেঁচো সার কারখানা। বাড়ি থেকেই বিক্রি হয়ে যাচ্ছে তার উৎপাদিত জৈবসার। আজিজার বললেন, বড় কোম্পানিগুলোও তার কাছ থেকে জৈবসার কিনে নিয়ে কোম্পানির লেভেল লাগিয়ে বেশি দামে বিক্রি করছে। তাই তিনিও স্বপ্ন দেখছেন নিজের কোম্পানির লেভেল লাগিয়ে নিজের ব্র্যান্ডের জৈবসার বাজারে ছাড়বেন।

শুধু আজিজার নয়। জৈবসার উৎপাদন করে অসংখ্য তরুণের কর্মসংস্থান হবে। এই সম্ভাবনাও তৈরি হয়েছে। রপ্তানিকে লক্ষ্যে রেখে শুরু হয়েছে গুড এগ্রিকালচারাল প্র্যাকটিস। এতে জৈবসারের চাহিদা আরও বাড়বে। শহরে-নগরে বাড়ছে ছাদকৃষির পরিমাণ। সেখানেও জৈবসারের বিশেষ চাহিদা। এসব মাথায় রেখে যারা নিষ্ঠার সঙ্গে এগিয়ে আসবেন, তাদের সফল হওয়ার সম্ভাবনা শতভাগ।

সারা বিশ্বই মাটিদূষণ নিয়ে চিন্তিত। মাটির গুণাগুণ ফিরিয়ে আনতে জৈবসারের কোনো বিকল্প নেই। টেকসই উন্নয়ন ভাবনায় জৈব কৃষির যেমন গুরুত্ব রয়েছে। সেই গুরুত্বের সঙ্গে সমান গুরুত্ব বহন করে কেঁচোও। উন্নত বিশ্বে এ সত্য অনুধাবন করেছেন অনেকেই। মনে পড়ছে, নেদারল্যান্ডসের জৈব কৃষি নিয়ে গবেষণাকারী প্রতিষ্ঠান রয়্যাল আইকোলকাম্পের কথা। তারা মাটিতে কেঁচো সারের ব্যবহারকে সবচেয়ে গুরুত্ব দিচ্ছে। ‘ভার্মি-রিমেডিয়েশন’ বেশ আলোচিত একটি টার্ম। গ্যাসোলিন, ডিজেল, পেট্রোলিয়াম কিংবা ভারী ধাতু লেড, ক্রোমিয়াম, ক্যাডমিয়াম, মার্কারিসম্পন্ন মাটিতে চাষযোগ্য উর্বরতা ফিরিয়ে আনতে কেঁচো ব্যবহার করার পদ্ধতিকে বলা হচ্ছে ভার্মি-রিমেডিয়েশন। অস্ট্রেলিয়ায় ‘ভার্মি-রিমেডিয়েশন’ নামে একটি কোম্পানি আছে, তারা মূলত মাটির চিকিৎসা দেয়, অর্থাৎ প্রাকৃতিক উপায়ে মাটির জৈব গুণাগুণ ফিরিয়ে আনার কাজ করে। আমাদের দেশেও তরুণ প্রজন্ম এ বিষয়টি অনুধাবন করতে শুরু করেছেন।

সন্দেহ নেই নিরাপদ খাদ্যের প্রশ্নে সারা পৃথিবীতে ইকোলজিক্যাল এগ্রিকালচার জনপ্রিয় হয়ে উঠবে। জৈব সারের চাহিদা দিন দিন বাড়বে। কেঁচো সারের একটি সম্ভাবনাময় বাজার ইতোমধ্যে তৈরি হয়ে আছে। তরুণরা চাইলে এ বাজারে সহজেই প্রবেশ করতে পারেন।

লেখক : মিডিয়াব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
মাদক সিন্ডিকেট
মাদক সিন্ডিকেট
পাল্টা শুল্ক কমল
পাল্টা শুল্ক কমল
নির্বাচন ও আইনশৃঙ্খলা
নির্বাচন ও আইনশৃঙ্খলা
রক্তদানে হাসি ফোটে
রক্তদানে হাসি ফোটে
পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা
পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা
অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?
অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?
শক্তিশালী পররাষ্ট্রনীতি
শক্তিশালী পররাষ্ট্রনীতি
উগ্রবাদের জায়গা হবে না
উগ্রবাদের জায়গা হবে না
আহা, প্রাচ্যের ওয়াল স্ট্রিট!
আহা, প্রাচ্যের ওয়াল স্ট্রিট!
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
স্লোগান-গ্রাফিতির অবিস্মরণীয় দিনগুলো
স্লোগান-গ্রাফিতির অবিস্মরণীয় দিনগুলো
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি
সর্বশেষ খবর
পাশের দেশে বসে ফ্যাসিস্ট হাসিনা ষড়যন্ত্র করছে: মির্জা ফখরুল
পাশের দেশে বসে ফ্যাসিস্ট হাসিনা ষড়যন্ত্র করছে: মির্জা ফখরুল

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

ডিএমপির অভিযানে আওয়ামী লীগের ২১ নেতাকর্মী গ্রেফতার
ডিএমপির অভিযানে আওয়ামী লীগের ২১ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৫২ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১১৫৭ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১১৫৭ মামলা

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিদ্যালয় এমপিওভুক্তির দাবিতে মেহেরপুরে স্মারকলিপি প্রদান
বিদ্যালয় এমপিওভুক্তির দাবিতে মেহেরপুরে স্মারকলিপি প্রদান

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে সিডনিতে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে সিডনিতে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

১২ মিনিট আগে | পরবাস

ব্যবসায়ীকে গুলির ঘটনায় গ্রেফতার ১
ব্যবসায়ীকে গুলির ঘটনায় গ্রেফতার ১

১৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

থানচির বলিপাড়া থেকে অস্ত্রসহ ৩ জন আটক
থানচির বলিপাড়া থেকে অস্ত্রসহ ৩ জন আটক

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরের সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীরসহ ২ জনের বিরুদ্ধে মামলা
গাজীপুরের সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীরসহ ২ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

রায়গঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
রায়গঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহিমাগঞ্জ ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সুজা, সম্পাদক আবু বক্কর
মহিমাগঞ্জ ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সুজা, সম্পাদক আবু বক্কর

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্ট সব পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা
৫ আগস্ট সব পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বুড়িচংয়ে ব্যবসায়ীকে ছুরিকাঘাত
বুড়িচংয়ে ব্যবসায়ীকে ছুরিকাঘাত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই অভ্যুত্থানের শক্তিকে কাজে লাগিয়ে ফ্যাসিবাদমুক্ত দেশ গড়তে হবে’
‘জুলাই অভ্যুত্থানের শক্তিকে কাজে লাগিয়ে ফ্যাসিবাদমুক্ত দেশ গড়তে হবে’

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় বসত বাড়িতে ডাকাতির অভিযোগ
কলাপাড়ায় বসত বাড়িতে ডাকাতির অভিযোগ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌন্দর্য মেলে ধরেছে লাল শাপলা
সৌন্দর্য মেলে ধরেছে লাল শাপলা

৩০ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পুকুরে মিলল যুবকের লাশ
পুকুরে মিলল যুবকের লাশ

৩০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে গ্রেফতার ১৩৫৩ জন
২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে গ্রেফতার ১৩৫৩ জন

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৩৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরেক কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
এনবিআরের আরেক কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই আন্দোলন শিখিয়েছে দেশে কোনো ফ্যাসিস্ট থাকতে পারে না: এ্যানি
জুলাই আন্দোলন শিখিয়েছে দেশে কোনো ফ্যাসিস্ট থাকতে পারে না: এ্যানি

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বন্যায় নিরাপত্তাহীনতায় নারীরা, স্বাস্থ্যঝুঁকি ও মৌলিক চাহিদায় প্রভাব
বন্যায় নিরাপত্তাহীনতায় নারীরা, স্বাস্থ্যঝুঁকি ও মৌলিক চাহিদায় প্রভাব

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিংড়ায় বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিটে কৃষকের মৃত্যু
সিংড়ায় বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিটে কৃষকের মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদলকে রুখে দেওয়ার ক্ষমতা কারো নেই : রাকিবুল
ছাত্রদলকে রুখে দেওয়ার ক্ষমতা কারো নেই : রাকিবুল

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বন্যায় নিরাপত্তাহীনতায় নারীরা, স্বাস্থ্যঝুঁকি ও মৌলিক চাহিদায় প্রভাব
বন্যায় নিরাপত্তাহীনতায় নারীরা, স্বাস্থ্যঝুঁকি ও মৌলিক চাহিদায় প্রভাব

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সব অপরাধের কেন্দ্রবিন্দু ছিলেন শেখ হাসিনা : চিফ প্রসিকিউটর
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সব অপরাধের কেন্দ্রবিন্দু ছিলেন শেখ হাসিনা : চিফ প্রসিকিউটর

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগর থেকে ভারতীয় ১৪ জেলে আটক
বঙ্গোপসাগর থেকে ভারতীয় ১৪ জেলে আটক

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নৌ-বাহিনী ও বিমানবাহিনী নির্বাচনী পর্ষদের উদ্বোধন প্রধান উপদেষ্টার
নৌ-বাহিনী ও বিমানবাহিনী নির্বাচনী পর্ষদের উদ্বোধন প্রধান উপদেষ্টার

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গু প্রতিরোধে বেতাগীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতা কার্যক্রম
ডেঙ্গু প্রতিরোধে বেতাগীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতা কার্যক্রম

৫৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ফিলিস্তিনিদের পক্ষে বিক্ষোভে যোগ দিলেন জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ
ফিলিস্তিনিদের পক্ষে বিক্ষোভে যোগ দিলেন জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শতকোটি টাকা নিয়ে পালাল ‘ফ্লাইট এক্সপার্ট’!
শতকোটি টাকা নিয়ে পালাল ‘ফ্লাইট এক্সপার্ট’!

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুক লাইভে এসে রাজনীতি ছাড়ার ঘোষণা ফাতেমার
ফেসবুক লাইভে এসে রাজনীতি ছাড়ার ঘোষণা ফাতেমার

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডি ভিলিয়ার্সের ব্যাটিং ঝড়ে পাকিস্তানকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ আফ্রিকা
ডি ভিলিয়ার্সের ব্যাটিং ঝড়ে পাকিস্তানকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ আফ্রিকা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে ভারতের অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান ‘রাফাল’ ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
যেভাবে ভারতের অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান ‘রাফাল’ ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ‘ডাইনি’ অপবাদে একই পরিবারের পাঁচজনকে পুড়িয়ে হত্যা
ভারতে ‘ডাইনি’ অপবাদে একই পরিবারের পাঁচজনকে পুড়িয়ে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক
রাজধানীতে কাল একাধিক কর্মসূচি, এড়িয়ে চলবেন যেসব সড়ক

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের হুমকির সত্ত্বেও রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনবে ভারত
ট্রাম্পের হুমকির সত্ত্বেও রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনবে ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যক্তি করদাতাদের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল বাধ্যতামূলক
ব্যক্তি করদাতাদের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল বাধ্যতামূলক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল আবিবে হাজার হাজার ইসরায়েলির বিক্ষোভ
তেল আবিবে হাজার হাজার ইসরায়েলির বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদ চাঁদাবাজিতে জড়িত : অপু
রিয়াদ চাঁদাবাজিতে জড়িত : অপু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি
পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এইচএসসি-বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় নিয়ে বের হওয়ার আহ্বান ডিএমপির
এইচএসসি-বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় নিয়ে বের হওয়ার আহ্বান ডিএমপির

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির শীর্ষ তিন নেতার ভিডিও বার্তা
এনসিপির শীর্ষ তিন নেতার ভিডিও বার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নাতির যাবজ্জীবন
গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নাতির যাবজ্জীবন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর

২১ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানকে রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করার শক্তি অপপ্রচারকারীদের নেই : মীর হেলাল
তারেক রহমানকে রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করার শক্তি অপপ্রচারকারীদের নেই : মীর হেলাল

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে আজ যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার পরামর্শ ডিএমপির
রাজধানীতে আজ যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার পরামর্শ ডিএমপির

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলকে কোনও অস্ত্র সরবরাহ নয়, নিশ্চিত করল কানাডা
ইসরায়েলকে কোনও অস্ত্র সরবরাহ নয়, নিশ্চিত করল কানাডা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম শমশের আলী আর নেই
পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম শমশের আলী আর নেই

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল
ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষক নিয়োগে জামায়াতের সাবেক এমপির সুপারিশ উপ-উপাচার্যের ফেসবুক স্টোরিতে
শিক্ষক নিয়োগে জামায়াতের সাবেক এমপির সুপারিশ উপ-উপাচার্যের ফেসবুক স্টোরিতে

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য চলছে, বিচার সরাসরি সম্প্রচার
হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য চলছে, বিচার সরাসরি সম্প্রচার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দুই-তিন সপ্তাহের মধ্যে সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক পাঠানো নিয়ে চুক্তি হবে’
‘দুই-তিন সপ্তাহের মধ্যে সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক পাঠানো নিয়ে চুক্তি হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সব ম্যাচ আবুধাবিতে
এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সব ম্যাচ আবুধাবিতে

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্ডিগো ফ্লাইটে সহযাত্রীকে চড়, আজীবন নিষিদ্ধ যাত্রী
ইন্ডিগো ফ্লাইটে সহযাত্রীকে চড়, আজীবন নিষিদ্ধ যাত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আলটিমেটাম উড়িয়ে দিলেন পুতিন
ট্রাম্পের আলটিমেটাম উড়িয়ে দিলেন পুতিন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সাইয়ারা’ দিয়ে কামব্যাক, দেনায় ডুবে গিয়েছিলেন রাজেশ কুমার
‘সাইয়ারা’ দিয়ে কামব্যাক, দেনায় ডুবে গিয়েছিলেন রাজেশ কুমার

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দলে দলে সমাবেশে আসছেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা
দলে দলে সমাবেশে আসছেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘স্বদেশ’ এর জন্যই জাতীয় পুরস্কার পাওয়া উচিত ছিল: শাহরুখ
‘স্বদেশ’ এর জন্যই জাতীয় পুরস্কার পাওয়া উচিত ছিল: শাহরুখ

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে ২০০ আসনে দেড় হাজার মনোনয়নপ্রত্যাশী
বিএনপিতে ২০০ আসনে দেড় হাজার মনোনয়নপ্রত্যাশী

প্রথম পৃষ্ঠা

চার-পাঁচ দিন কেন ক্রুশিয়াল
চার-পাঁচ দিন কেন ক্রুশিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার এক ইলিশের দাম ১২৪৮০ টাকা
পদ্মার এক ইলিশের দাম ১২৪৮০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি কোম্পানির কমিশন এজেন্ট
বিদেশি কোম্পানির কমিশন এজেন্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

অটোরিকশাটি ১ কিমি টেনে নিল ট্রেন
অটোরিকশাটি ১ কিমি টেনে নিল ট্রেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কাঁদলেন কাঁদালেন জুলাইয়ের মায়েরা
কাঁদলেন কাঁদালেন জুলাইয়ের মায়েরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি
ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না
ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা
বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়
মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

অনেক প্রত্যাশা এখনো অপূর্ণ
অনেক প্রত্যাশা এখনো অপূর্ণ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলার দিনকাল
সাবিলার দিনকাল

শোবিজ

খুলে যেতে পারে জায়ানের কপাল
খুলে যেতে পারে জায়ানের কপাল

মাঠে ময়দানে

ছাত্র আন্দোলন নিয়ে ঢাকাই ছবি
ছাত্র আন্দোলন নিয়ে ঢাকাই ছবি

শোবিজ

ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ লালমনিরহাটে তীব্র ভাঙন
ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ লালমনিরহাটে তীব্র ভাঙন

পেছনের পৃষ্ঠা

পপকর্ন প্রস্তুুতি রাখো, শিগগিরই প্রেক্ষাগৃহে আসছি : শাহরুখ খান
পপকর্ন প্রস্তুুতি রাখো, শিগগিরই প্রেক্ষাগৃহে আসছি : শাহরুখ খান

শোবিজ

চম্পার প্রিয় নায়ক
চম্পার প্রিয় নায়ক

শোবিজ

বিশ্ব সাঁতারে সর্বকনিষ্ঠ পদকজয়ী চীনের জিদি
বিশ্ব সাঁতারে সর্বকনিষ্ঠ পদকজয়ী চীনের জিদি

মাঠে ময়দানে

গ্যাং কালচার দ্বন্দ্বে বাড়ছে খুন
গ্যাং কালচার দ্বন্দ্বে বাড়ছে খুন

নগর জীবন

পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল
পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের সুযোগ নেই
সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের সুযোগ নেই

নগর জীবন

নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-২০ সিরিজ খেলবেন টাইগাররা
নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-২০ সিরিজ খেলবেন টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ইংলিশদের সামনে ভারতের ৩৭৪ রানের চ্যালেঞ্জ
ইংলিশদের সামনে ভারতের ৩৭৪ রানের চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ পৌঁছাল চার টেরাবাইট ব্যান্ডউইথের মাইলফলকে
বাংলাদেশ পৌঁছাল চার টেরাবাইট ব্যান্ডউইথের মাইলফলকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব সাঁতারে রাফি ৫৫তম-অ্যানি ৯২তম
বিশ্ব সাঁতারে রাফি ৫৫তম-অ্যানি ৯২তম

মাঠে ময়দানে

শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ
শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতায় চুরির মোবাইল কিনে বিপাকে বাংলাদেশি
কলকাতায় চুরির মোবাইল কিনে বিপাকে বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবার এয়ার ইন্ডিয়ায় যান্ত্রিক ত্রুটি, উড্ডয়ন বাতিল
আবার এয়ার ইন্ডিয়ায় যান্ত্রিক ত্রুটি, উড্ডয়ন বাতিল

পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট
জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট

প্রথম পৃষ্ঠা