শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৩ আগস্ট, ২০২৫

পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা

এবার একটু লম্বা সময় পরেই গ্রামের বাড়িতে গিয়েছিলাম গত ২৫ জুলাই শুক্রবার। এমনিতে প্রতি সপ্তাহে না হলেও দুই সপ্তাহ পার হলেই গ্রামের মানুষের মুখ দর্শন ও ভাববিনিময়ের জন্য মন আঁকুপাঁকু করে। এবার গিয়েছি প্রায় দেড় মাস পরে। গ্রামে গেলে মনে হয়, আপন নিবাসে ফিরে এলাম। অন্যরকম এক প্রশান্তিতে মন ভরে যায়। ঢাকা-খুলনা মহাসড়ক লাগোয়া আমার গ্রাম। গ্রামের মাথায় বাস স্টপেজকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে একটি ছোট্ট বাজার। বাজারটি ছোট হলেও গুরুত্ব অনেক। এখানে রয়েছে কয়েকটি ‘অঘোষিত পার্লামেন্ট’। সেসব পার্লামেন্টের মধ্যে আজিমের চা কাম মুদি দোকান ও সিরাজ মিয়ার মিষ্টির দোকান অন্যতম। এ পার্লামেন্টগুলোতে স্থাানীয় থেকে শুরু করে জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক নানা বিষয়ে ‘ওপেন সেশন’ বসে দুই বেলা। সকালে একবার, বিকালে একবার। সবাই তাদের নিজ নিজ অভিমত ব্যক্ত করে। কখনো বেঁধে যায় তর্ক। তবে তা কখনোই সভ্যতার সীমা অতিক্রম করে না। সভ্যতার সীমা কথাটি বললাম, কারণ আজকাল আমাদের পথপ্রদর্শক রাজনীতিকরা একে অপরকে যেসব ভাষায় আক্রমণ করে বক্তৃতা-বিবৃতি দেন সেগুলোকে সভ্যতার সংজ্ঞায় ফেলতে মন চায় না। এমনকি একটি বড় রাজনৈতিক দলের দ্বিতীয় প্রধান নেতাকে উদ্দেশ করে সম্প্রতি দুটি সংগঠনের কর্মীরা প্রকাশ্য রাজপথে অশালীন-অশ্রাব্য ভাষায় যে স্লোগান দিয়েছে, তা অচিন্তনীয়। যেহেতু ওই দুটো সংগঠন ছাত্রদের, তাই আমরা ধরেই নিতে পারি মিছিলে স্লোগান দেওয়া ছেলেগুলো কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। তবে তারা সভ্যতা-ভব্যতা কতটুকু শিখেছেন, তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করা বোধ করি অসমীচীন নয়।

যা-ই হোক যে কথা বলছিলাম। তো সেদিন বাস থেকে নামতেই বিএনপির ¯েœহভাজন নেতা শাহিনুর ডেকে নিয়ে গেল সেই পার্লামেন্টে। আরও তিন-চারজন বসা। কুশলবিনিময় শেষ হতেই তারা জানতে চাইল পিআর কী? যতটুকু বিদ্যায় কুলোয় তাদের এ সম্পর্কে জ্ঞানদান করলাম। আমার জ্ঞান বিতরণ শেষ হওয়ার পর তারা জানতে চাইল, বিএনপি কেন পিআরপদ্ধতির বিরোধিতা করছে? এ পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে বিএনপির সমস্যা কী? তাদের সমস্যাটি বুঝিয়ে বলতেই শাহিনুর বলল, ‘কাকা, পিআর হলে যে আওয়ামী লীগ সহজেই পুনর্বাসিত হবে সেটা জানেন?’ জিজ্ঞেস করলাম কী রকম? সে বলল, ‘ধরেন দেশের মোট ভোটারের ৪০ শতাংশ বিএনপির, আওয়ামী লীগের এখন দুরবস্থাা তাই মনে করলাম তাদের রয়েছে ২৫ শতাংশ। জাতীয় পার্টির ৮ থেকে ১০ শতাংশ, যেহেতু জামায়াতের এখন রমরমা অবস্থাা তাই তাদের রয়েছে ৮ শতাংশ, আর এনসিপির ২ শতাংশ। বাকিটা অন্যান্য দলের।’ এরই মধ্যে একজন বলল, ‘আওয়ামী লীগ তো এখন নাই, তাদের ধরলেন কেন?’ শাহিনুর বলল, ‘আওয়ামী লীগের কয়েক শ নেতা নাই হয়ে গেছে। তাই বলে কি দলটির সমর্থকরা নাই হয়ে গেছে? এখন ধরেন ১৭ বছর আওয়ামী লীগ জাতীয় পার্টিকে বগলের নিচে রেখে লালনপালন করেছে, ভালোমন্দ খাইয়ে বাঁচিয়ে রেখেছে। এখন তাদের দুঃসময়ে জাতীয় পার্টি কি আওয়ামী লীগকে সাহায্য করবে না? আওয়ামী লীগের ২৫ ও জাতীয় পার্টির ১০ মিলে হয়ে যাচ্ছে ৩৫ শতাংশ। তখন বিএনপির সঙ্গে আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টির সম্মিলিত ভোটের ব্যবধান হবে মাত্র ৫ শতাংশ। জামায়াত এনসিপির অবস্থাান কোথায় দাঁড়াবে ভাবুন?’

পল্লি-পার্লামেন্টের অধিবেশন শেষে কথাগুলো নিয়ে ভাবছিলাম। সত্যিই তো! আওয়ামী লীগের নেতারা পালিয়ে গেলেও দলটির কর্মী-সমর্থকরা তো রয়ে গেছেন। ভোটের রাজনীতিতে তারা তো ফ্যাক্টর। ধরা যাক, আওয়ামী লীগ নির্বাচন করার অনুমতি পেল না। তাহলে দেশে অবস্থাানরত দলটির নেতা-কর্মীরা কী করবে? তারা কি হাত গুটিয়ে বসে থাকবে? রসায়ন শাস্ত্রে ‘ব¯‘র অবিনাশিতাবাদ’ নামে একটি তত্ত্ব আছে। এ তত্ত্বে বলা হয়, ব¯‘র বিনাশ হয় না, এর আকৃতি-প্রকৃতি ও অবস্থাার পরিবর্তন ঘটে। যেমন পানিকে তাপ দিলে তা বাষ্প হয়ে উড়ে যায়, আবার বৃষ্টি হয়ে নেমে আসে। সেই পানিকে হিমাঙ্কের নিচে তাপমাত্রায় রাখলে তা বরফে রূপান্তরিত হয়। আবার একসময় গলে তা পানিতে ফিরে আসে। তেমনি রাজনৈতিক কর্মীরা কখনো হারিয়ে যায় না, যদি তারা রাজনীতি থেকে অবসর না নেয়।

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ যদি গোপনে জাতীয় পার্টির সঙ্গে আঁতাত করে এবং দলটির কর্মী-সমর্থকরা ভিন্ন পরিচয়ে নির্বাচনি মাঠে নামে, তাহলে কেউ তো তাদের বাধা দিতে পারবে না। জাতীয় পার্টির প্রার্থী হিসেবে লাঙ্গল মার্কা নিয়ে যদি আওয়ামী লীগ নির্বাচনি লড়াইয়ে অবতীর্ণ হয় এবং নির্বাচন পিআর পদ্ধতিতে হয় তাহলে ভোটের হিসাবে জাতীয় পার্টির ছদ্মাবরণে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন কি ঠেকিয়ে রাখা যাবে? অবশ্য সেটা সম্ভব যদি জাতীয় পার্টিকে নির্বাচনে অংশগ্রহণের অযোগ্য ঘোষণা করা হয়। কিন্তু রাজনৈতিক বাস্তবতায় সেটা যে একেবারেই অসম্ভব, তা বলে বোঝানোর দরকার পড়ে না। ভোটের হিসাবের এ বাস্তবতা বোধ করি জামায়াতে ইসলামী ও তাদের মিত্র এনসিপি-ইসলামী আন্দোলন হিসাব করে দেখেনি। তারা হয়তো ভেবেছে এক শেখ হাসিনা ও তার কতিপয় সঙ্গী-সাংগাতকে বিতাড়িত করার মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগকে বাংলাদেশ থেকে মুছে ফেলা গেছে; কিন্তু তা যে হয়নি সেটা বুঝতে প্রখর বুদ্ধির দরকার পড়ে না। জামায়াত-এনসিপি-ইসলামী আন্দোলন মনে করেছে, পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে সম্মিলিত ভোটসংখ্যায় সংসদে তারা বড়সড় শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হবে। পাশাপাশি বিএনপিকে ক্ষমতা থেকে দূরে রাখতে না পারলেও দুর্বল করা যাবে। সম্ভবত তারা জাতীয় পার্টি ও আওয়ামী লীগের সম্ভাব্য আঁতাত ও তাদের সম্মিলিত ভোটসংখ্যার কথা মাথায় রাখছে না। একটি কথা সবারই মনে রাখা দরকার, এবার ভোট হবে (যখনই হোক) একটি নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে। আর নির্বাচন কমিশনও আগের যে কোনো সময়ের চেয়ে স্বাধীন। ফলে কেউ যদি মনে করেন ভোটের দিন আওয়ামী লীগের কর্মী-সমর্থকদের ভোট কেন্দ্রে যেতে দেবেন না, তাহলে ভুল করবেন। কেননা অমন আচরণ করলে পতিত আওয়ামী লীগের সঙ্গে তাদের কোনো পার্থক্যই থাকবে না।

গত ২৬ জুলাই বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রধান শিরোনাম ছিল- ‘বিএনপির উদ্বেগ পিআর’। প্রতিবেদনে বিএনপির উদ্বেগের কারণ হলো, সরকারের একটি ঘনিষ্ঠ অংশ এ ইস্যু সামনে এনে নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করতে পারে। তা ছাড়া ঐকমত্য কমিশন কোন পক্ষে রায় দেয়, সেটাও তাদের ভাবাচ্ছে। তারা মনে করে, পিআর পদ্ধতিতে ভোট হলে কোনো দলই সরকার গঠনের প্রয়োজনীয় সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে না। তারা বলছে, যদি একটি দল সর্বো”চ ৪০ শতাংশ ভোট পায়, তবে দলটি সাকল্যে আসন পাবে ১২০টি। এ অবস্থাায় কোয়ালিশন সরকার গঠিত হবে। আর কোয়ালিশন সরকারের অর্থই হলো কচুপাতার পানি। একটু এদিক-সেদিক হলেই বিপর্যয়। সুতরাং পিআর পদ্ধতির ভোট দেশে স্থিাতিশীল সরকার প্রতিষ্ঠার পথে অন্তরায় হয়ে দেখা দিতে পারে। অথচ দেশের রাজনৈতিক স্থিাতিশীলতা ও অর্থনৈতিক অগ্রগতির জন্য একটি শক্তিশালী সরকার অতীব প্রয়োজন। এ বিষয়ে বিএনপির জাতীয় স্থাায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেছেন, ‘আমাদের রাজনৈতিক ও সামাজিক ব্যবস্থাায় মানুষ তার নির্দিষ্ট নির্বাচনি এলাকায় একজন ব্যক্তিকে জনপ্রতিনিধি হিসেবে দেখে অভ্যস্ত। যিনি তাদের প্রতিনিধিত্ব করবেন। তাকে দেখেই ভোট দেয়। একাধিক প্রতিনিধি মানুষের মধ্যে ভোটের প্রতি আগ্রহ কমিয়ে দেবে এবং কার্যকরী গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হবে না।’ সালাহউদ্দিন আহমেদের কথাকে অযৌক্তিক বলে উড়িয়ে দেওয়ার উপায় নেই। কেননা স্থিাতিশীল দেশের জন্য স্থিাতিশীল সরকার প্রয়োজন। আর একটি সরকার তখনই স্থিাতিশীল হতে পারে, যখন তা পার্লামেন্টে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়ে থাকে। ঝুলন্ত পার্লামেন্ট যে গণতন্ত্র বা দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতির জন্য মোটেই সহায়ক নয়, সেটা প্রমাণিত।

এদিকে কথা উঠেছে বিদ্যমান সংবিধান সংশোধন ও নির্বাচনি আইন পরিবর্তন না করে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্ভব কি না। মূল সমস্যাটা কিন্তু এখানেই। সংবিধান সংশোধন ও নির্বাচনি আইনের পরিবর্তন ছাড়া কীভাবে পিআর পদ্ধতিতে ভোট করা সম্ভব, সে প্রশ্নের জবাব কেউ দিচ্ছে না। ঐকমত্য কমিশন রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্য ছাড়াই দুয়েকটি সংগঠনের ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটিয়ে পিআর চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে তাহলে নতুন জটিলতা সৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এমনকি বিষয়টি শেষ পর্যন্ত আদালত পর্যন্ত গড়াতে পারে। আর যেহেতু আদালত এখন আর কারও তল্পিবাহক নয়, তাই এ ক্ষেত্রে সংবিধানকে সমুন্নত রাখার বিষয়টিকেই তারা প্রাধান্য দেবে বলে জনমনের ধারণা। এরপরও যদি সরকার ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশন পিআর পদ্ধতি মেনে নিতে রাজনৈতিক দলগুলোকে বাধ্য করার চেষ্টা করে, সেটা হবে দুর্ভাগ্যজনক এবং তা জনসাধারণকে আওয়ামী লীগ কর্তৃক সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীকেই স্মরণ করিয়ে দেবে।

বাংলাদেশে এর আগেও রাজনীতি, ভোটপদ্ধতি নিয়ে নানা রকম গবেষণা হয়েছে, পরীক্ষা-নিরীক্ষা হয়েছে। পাকিস্তান আমলে স্বৈরশাসক আইউব খান নিজের ক্ষমতার মসনদকে সুরক্ষিত করতে চালু করেছিলেন ‘মৌলিক গণতন্ত্র’ নামে এক অভিনব ভোটপদ্ধতি। কিন্তু মানুষ তা গ্রহণ করেনি। তার মসনদও পাকাপোক্ত হয়নি। জনরোষের জোয়ারে তার সিংহাসন ও মৌলিক গণতন্ত্র তৃণকুটার মতো ভেসে গেছে। স্বাধীনতার পর ১৯৭৫ সালে শেখ মুজিবুর রহমান একদলীয় সরকার ও একদলীয় নির্বাচনব্যবস্থাার প্রচলন করতে চেয়েছিলেন। ওই বছরের মধ্য আগস্টে তার মর্মান্তিক মৃত্যুর সঙ্গে সঙ্গে সে ব্যবস্থাারও অবসান হয়। এরপর শেখ মুজিবুর রহমান প্রবর্তিত রাষ্ট্রপতিশাসিত সরকারব্যবস্থাাও পরিবর্তিত হয় ১৯৯১ সালে।

জনমতকে উপেক্ষা করে ঐকমত্য কমিশন যদি তেমন অবিমৃশ্যকারী সিদ্ধান্ত নেয় এবং অন্তর্বর্তী সরকার তা বাস্তবায়নে প্রবৃত্ত হয়, তাহলে দেশের রাজনীতির বায়ুপ্রবাহের দিক পরিবর্তন হতে সময় লাগবে বলে মনে হয় না। মৃদুমন্দ হাওয়া যে কোনো সময় রূপ নিতে পারে দমকা কিংবা ঝোড়ো হাওয়ায়।

                লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
মাদক সিন্ডিকেট
মাদক সিন্ডিকেট
পাল্টা শুল্ক কমল
পাল্টা শুল্ক কমল
নির্বাচন ও আইনশৃঙ্খলা
নির্বাচন ও আইনশৃঙ্খলা
রক্তদানে হাসি ফোটে
রক্তদানে হাসি ফোটে
অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?
অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?
শক্তিশালী পররাষ্ট্রনীতি
শক্তিশালী পররাষ্ট্রনীতি
উগ্রবাদের জায়গা হবে না
উগ্রবাদের জায়গা হবে না
আহা, প্রাচ্যের ওয়াল স্ট্রিট!
আহা, প্রাচ্যের ওয়াল স্ট্রিট!
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
স্লোগান-গ্রাফিতির অবিস্মরণীয় দিনগুলো
স্লোগান-গ্রাফিতির অবিস্মরণীয় দিনগুলো
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
সিলেটে আবারও অতিভারী বর্ষণের আভাস
সিলেটে আবারও অতিভারী বর্ষণের আভাস

এই মাত্র | চায়ের দেশ

ময়মনসিংহে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে রিকশাচালকদের সম্মানে ব্যতিক্রমী মিছিল
ময়মনসিংহে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে রিকশাচালকদের সম্মানে ব্যতিক্রমী মিছিল

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আরও একজনের মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

লিজেন্ডস লিগে আর না খেলার সিদ্ধান্ত পাকিস্তানের
লিজেন্ডস লিগে আর না খেলার সিদ্ধান্ত পাকিস্তানের

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সূচকের বড় উত্থান, ডিএসইর লেনদেন ১১০০ কোটি টাকা ছাড়াল
সূচকের বড় উত্থান, ডিএসইর লেনদেন ১১০০ কোটি টাকা ছাড়াল

১৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নওগাঁয় পৌরকর বৃদ্ধির প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ
নওগাঁয় পৌরকর বৃদ্ধির প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব শাকিল আখতার
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব শাকিল আখতার

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আমি গোয়েন্দা কমিটিতে ছিলাম, জানি ঝুঁকি কোথায় : কমলার সতর্কবার্তা ভাইরাল
আমি গোয়েন্দা কমিটিতে ছিলাম, জানি ঝুঁকি কোথায় : কমলার সতর্কবার্তা ভাইরাল

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে বিপৎসীমার ওপরে তিস্তার পানি
লালমনিরহাটে বিপৎসীমার ওপরে তিস্তার পানি

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রোটিন বিশ্লেষণে মিলল বার্ধক্যের মোড় ঘোরার সময়
প্রোটিন বিশ্লেষণে মিলল বার্ধক্যের মোড় ঘোরার সময়

২৬ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

পাশের দেশে বসে ফ্যাসিস্ট হাসিনা ষড়যন্ত্র করছে: মির্জা ফখরুল
পাশের দেশে বসে ফ্যাসিস্ট হাসিনা ষড়যন্ত্র করছে: মির্জা ফখরুল

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১১৫৭ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১১৫৭ মামলা

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিদ্যালয় এমপিওভুক্তির দাবিতে মেহেরপুরে স্মারকলিপি প্রদান
বিদ্যালয় এমপিওভুক্তির দাবিতে মেহেরপুরে স্মারকলিপি প্রদান

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে সিডনিতে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে সিডনিতে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

৪৮ মিনিট আগে | পরবাস

ব্যবসায়ীকে গুলির ঘটনায় গ্রেফতার ১
ব্যবসায়ীকে গুলির ঘটনায় গ্রেফতার ১

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

থানচির বলিপাড়া থেকে অস্ত্রসহ ৩ জন আটক
থানচির বলিপাড়া থেকে অস্ত্রসহ ৩ জন আটক

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরের সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীরসহ ২ জনের বিরুদ্ধে মামলা
গাজীপুরের সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীরসহ ২ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রায়গঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
রায়গঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহিমাগঞ্জ ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সুজা, সম্পাদক আবু বক্কর
মহিমাগঞ্জ ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সুজা, সম্পাদক আবু বক্কর

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্ট সব পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা
৫ আগস্ট সব পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বুড়িচংয়ে ব্যবসায়ীকে ছুরিকাঘাত
বুড়িচংয়ে ব্যবসায়ীকে ছুরিকাঘাত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই অভ্যুত্থানের শক্তিকে কাজে লাগিয়ে ফ্যাসিবাদমুক্ত দেশ গড়তে হবে’
‘জুলাই অভ্যুত্থানের শক্তিকে কাজে লাগিয়ে ফ্যাসিবাদমুক্ত দেশ গড়তে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় বসত বাড়িতে ডাকাতির অভিযোগ
কলাপাড়ায় বসত বাড়িতে ডাকাতির অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌন্দর্য মেলে ধরেছে লাল শাপলা
সৌন্দর্য মেলে ধরেছে লাল শাপলা

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পুকুরে মিলল যুবকের লাশ
পুকুরে মিলল যুবকের লাশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে গ্রেফতার ১৩৫৩ জন
২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে গ্রেফতার ১৩৫৩ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরেক কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
এনবিআরের আরেক কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই আন্দোলন শিখিয়েছে দেশে কোনো ফ্যাসিস্ট থাকতে পারে না: এ্যানি
জুলাই আন্দোলন শিখিয়েছে দেশে কোনো ফ্যাসিস্ট থাকতে পারে না: এ্যানি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বন্যায় নিরাপত্তাহীনতায় নারীরা, স্বাস্থ্যঝুঁকি ও মৌলিক চাহিদায় প্রভাব
বন্যায় নিরাপত্তাহীনতায় নারীরা, স্বাস্থ্যঝুঁকি ও মৌলিক চাহিদায় প্রভাব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শতকোটি টাকা নিয়ে পালাল ‘ফ্লাইট এক্সপার্ট’!
শতকোটি টাকা নিয়ে পালাল ‘ফ্লাইট এক্সপার্ট’!

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুক লাইভে এসে রাজনীতি ছাড়ার ঘোষণা ফাতেমার
ফেসবুক লাইভে এসে রাজনীতি ছাড়ার ঘোষণা ফাতেমার

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডি ভিলিয়ার্সের ব্যাটিং ঝড়ে পাকিস্তানকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ আফ্রিকা
ডি ভিলিয়ার্সের ব্যাটিং ঝড়ে পাকিস্তানকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ আফ্রিকা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে ভারতের অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান ‘রাফাল’ ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
যেভাবে ভারতের অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান ‘রাফাল’ ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ‘ডাইনি’ অপবাদে একই পরিবারের পাঁচজনকে পুড়িয়ে হত্যা
ভারতে ‘ডাইনি’ অপবাদে একই পরিবারের পাঁচজনকে পুড়িয়ে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকির সত্ত্বেও রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনবে ভারত
ট্রাম্পের হুমকির সত্ত্বেও রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনবে ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যক্তি করদাতাদের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল বাধ্যতামূলক
ব্যক্তি করদাতাদের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল বাধ্যতামূলক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল আবিবে হাজার হাজার ইসরায়েলির বিক্ষোভ
তেল আবিবে হাজার হাজার ইসরায়েলির বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদ চাঁদাবাজিতে জড়িত : অপু
রিয়াদ চাঁদাবাজিতে জড়িত : অপু

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি
পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এনসিপির শীর্ষ তিন নেতার ভিডিও বার্তা
এনসিপির শীর্ষ তিন নেতার ভিডিও বার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি-বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় নিয়ে বের হওয়ার আহ্বান ডিএমপির
এইচএসসি-বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় নিয়ে বের হওয়ার আহ্বান ডিএমপির

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষক নিয়োগে জামায়াতের সাবেক এমপির সুপারিশ উপ-উপাচার্যের ফেসবুক স্টোরিতে
শিক্ষক নিয়োগে জামায়াতের সাবেক এমপির সুপারিশ উপ-উপাচার্যের ফেসবুক স্টোরিতে

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নাতির যাবজ্জীবন
গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নাতির যাবজ্জীবন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর
এক হাজার কোটি টাকার মালিক সুমন, ফেসবুকে জাওয়াদ নির্ঝর

২১ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

তারেক রহমানকে রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করার শক্তি অপপ্রচারকারীদের নেই : মীর হেলাল
তারেক রহমানকে রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করার শক্তি অপপ্রচারকারীদের নেই : মীর হেলাল

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে আজ যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার পরামর্শ ডিএমপির
রাজধানীতে আজ যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার পরামর্শ ডিএমপির

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলকে কোনও অস্ত্র সরবরাহ নয়, নিশ্চিত করল কানাডা
ইসরায়েলকে কোনও অস্ত্র সরবরাহ নয়, নিশ্চিত করল কানাডা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম শমশের আলী আর নেই
পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম শমশের আলী আর নেই

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল
ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য চলছে, বিচার সরাসরি সম্প্রচার
হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য চলছে, বিচার সরাসরি সম্প্রচার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দুই-তিন সপ্তাহের মধ্যে সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক পাঠানো নিয়ে চুক্তি হবে’
‘দুই-তিন সপ্তাহের মধ্যে সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক পাঠানো নিয়ে চুক্তি হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সাইয়ারা’ দিয়ে কামব্যাক, দেনায় ডুবে গিয়েছিলেন রাজেশ কুমার
‘সাইয়ারা’ দিয়ে কামব্যাক, দেনায় ডুবে গিয়েছিলেন রাজেশ কুমার

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের আলটিমেটাম উড়িয়ে দিলেন পুতিন
ট্রাম্পের আলটিমেটাম উড়িয়ে দিলেন পুতিন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সব ম্যাচ আবুধাবিতে
এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সব ম্যাচ আবুধাবিতে

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্ডিগো ফ্লাইটে সহযাত্রীকে চড়, আজীবন নিষিদ্ধ যাত্রী
ইন্ডিগো ফ্লাইটে সহযাত্রীকে চড়, আজীবন নিষিদ্ধ যাত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলে দলে সমাবেশে আসছেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা
দলে দলে সমাবেশে আসছেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘স্বদেশ’ এর জন্যই জাতীয় পুরস্কার পাওয়া উচিত ছিল: শাহরুখ
‘স্বদেশ’ এর জন্যই জাতীয় পুরস্কার পাওয়া উচিত ছিল: শাহরুখ

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়েতে উড়োজাহাজের সঙ্গে কুকুরের ধাক্কা
কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়েতে উড়োজাহাজের সঙ্গে কুকুরের ধাক্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে ২০০ আসনে দেড় হাজার মনোনয়নপ্রত্যাশী
বিএনপিতে ২০০ আসনে দেড় হাজার মনোনয়নপ্রত্যাশী

প্রথম পৃষ্ঠা

চার-পাঁচ দিন কেন ক্রুশিয়াল
চার-পাঁচ দিন কেন ক্রুশিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার এক ইলিশের দাম ১২৪৮০ টাকা
পদ্মার এক ইলিশের দাম ১২৪৮০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি কোম্পানির কমিশন এজেন্ট
বিদেশি কোম্পানির কমিশন এজেন্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

অটোরিকশাটি ১ কিমি টেনে নিল ট্রেন
অটোরিকশাটি ১ কিমি টেনে নিল ট্রেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কাঁদলেন কাঁদালেন জুলাইয়ের মায়েরা
কাঁদলেন কাঁদালেন জুলাইয়ের মায়েরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি
ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না
ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা
বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়
মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

অনেক প্রত্যাশা এখনো অপূর্ণ
অনেক প্রত্যাশা এখনো অপূর্ণ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলার দিনকাল
সাবিলার দিনকাল

শোবিজ

খুলে যেতে পারে জায়ানের কপাল
খুলে যেতে পারে জায়ানের কপাল

মাঠে ময়দানে

ছাত্র আন্দোলন নিয়ে ঢাকাই ছবি
ছাত্র আন্দোলন নিয়ে ঢাকাই ছবি

শোবিজ

ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ লালমনিরহাটে তীব্র ভাঙন
ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ লালমনিরহাটে তীব্র ভাঙন

পেছনের পৃষ্ঠা

পপকর্ন প্রস্তুুতি রাখো, শিগগিরই প্রেক্ষাগৃহে আসছি : শাহরুখ খান
পপকর্ন প্রস্তুুতি রাখো, শিগগিরই প্রেক্ষাগৃহে আসছি : শাহরুখ খান

শোবিজ

চম্পার প্রিয় নায়ক
চম্পার প্রিয় নায়ক

শোবিজ

বিশ্ব সাঁতারে সর্বকনিষ্ঠ পদকজয়ী চীনের জিদি
বিশ্ব সাঁতারে সর্বকনিষ্ঠ পদকজয়ী চীনের জিদি

মাঠে ময়দানে

পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল
পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্যাং কালচার দ্বন্দ্বে বাড়ছে খুন
গ্যাং কালচার দ্বন্দ্বে বাড়ছে খুন

নগর জীবন

সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের সুযোগ নেই
সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের সুযোগ নেই

নগর জীবন

নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-২০ সিরিজ খেলবেন টাইগাররা
নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-২০ সিরিজ খেলবেন টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ পৌঁছাল চার টেরাবাইট ব্যান্ডউইথের মাইলফলকে
বাংলাদেশ পৌঁছাল চার টেরাবাইট ব্যান্ডউইথের মাইলফলকে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইংলিশদের সামনে ভারতের ৩৭৪ রানের চ্যালেঞ্জ
ইংলিশদের সামনে ভারতের ৩৭৪ রানের চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব সাঁতারে রাফি ৫৫তম-অ্যানি ৯২তম
বিশ্ব সাঁতারে রাফি ৫৫তম-অ্যানি ৯২তম

মাঠে ময়দানে

শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ
শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতায় চুরির মোবাইল কিনে বিপাকে বাংলাদেশি
কলকাতায় চুরির মোবাইল কিনে বিপাকে বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবার এয়ার ইন্ডিয়ায় যান্ত্রিক ত্রুটি, উড্ডয়ন বাতিল
আবার এয়ার ইন্ডিয়ায় যান্ত্রিক ত্রুটি, উড্ডয়ন বাতিল

পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট
জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট

প্রথম পৃষ্ঠা