শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ জুন, ২০২৫

গণতান্ত্রিক উত্তরণে নতুন সম্ভাবনা

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
গণতান্ত্রিক উত্তরণে নতুন সম্ভাবনা

এখন বাংলাদেশের মানুষের কৌতূহলের কেন্দ্রে রয়েছে লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বৈঠক। পাঠক লেখাটি যখন পড়ছেন, তখন হয়তো আলোচনা চলছে অথবা আলোচনা সম্পন্ন হয়েছে। ইউনূস-তারেক ডায়ালগের ফলাফল সম্পর্কে কিছু খবরও হয়তো অনলাইনে ইতোমধ্যে এসে গিয়ে থাকবে। কিন্তু ভিতরের সব খবর কি এখনই পাওয়া যাবে? মনে হয় না। আলোচনার এজেন্ডা সম্পর্কেও আমরা জানি না। তবে কী কী বিষয়ে আলোচনা হতে পারে, পরিস্থিতিদৃষ্টে তা অনুমান করা যেতেই পারে। বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, লন্ডন বৈঠকটি হতে পারে বাংলাদেশের রাজনীতির টার্নিং পয়েন্ট। এর মধ্য দিয়ে মোড় পরিবর্তনের সম্ভাবনা দেখতে পাচ্ছেন বিএনপির সিনিয়র নেতারা। কী ধরনের  মোড় পরিবর্তন, সেটা বোঝা যাবে ভবিষ্যতের রাজনৈতিক কর্মকান্ডের মধ্য দিয়ে।

সরকারের কাছে বিএনপি নেতৃত্বের বড় চাওয়া হচ্ছে ডিসেম্বর বা তার আগে জাতীয় সংসদ নির্বাচন সম্পন্ন করা। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে ৬ জুন জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে আগামী বছর এপ্রিলের প্রথমার্ধে ইলেকশন হবে বলে জানিয়েছেন। এ ঘোষণায় বিএনপি হতাশা ব্যক্ত করেছে। দলটি ডিসেম্বরে নির্বাচনের দাবিতে অনড়। কাজেই ইলেকশনের টাইম লাইন দুই নেতার আলোচনায় গুরুত্ব পাবে, এটা হচ্ছে দৃশ্যমান বাস্তবতার নিরিখ। এর নেপথ্যে আরও বেশি কিছু আলোচনায় থাকতে পারে। বিএনপির যেমন সরকারের কাছে চাওয়ার আছে তেমনই সরকারপ্রধানেরও বিএনপির সঙ্গে কিছু বিষয় মিটিয়ে নেওয়ার বিষয় থাকতে পারে। এগুলো হাইপোথিসিস মনে হলেও কিছু বাস্তব ভিত্তিও রয়েছে। লন্ডন আলোচনা সফল হয়েছে অথবা হয়নি-এ ধরনের খবর আজকেই পাওয়া যাবে। কিন্তু কোন বিষয়ে ঠিক কতটুকু সমঝোতা হয়েছে, তা জানতে এবং বুঝতে আমাদের মনোযোগী দৃষ্টি রাখতে হবে  বিএনপি এবং এনসিপির টোন ও কর্মসূচির দিকে। বিএনপির বিপক্ষে এনসিপির কণ্ঠস্বর নমনীয় হলে এবং গণপরিষদ নির্বাচনের দাবিটি যদি ধামাচাপা পড়ে যায়, তাহলে বুঝতে হবে যে সরকারপ্রধানের সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের আলোচনা পুরোপুরি সফল হয়েছে। ভালো একটা সমঝোতা হয়েছে-যা গণতন্ত্রের ভিত মজবুত করবে, দেশের জন্যও কল্যাণ বয়ে আনবে।

National Reconciliation Commissionবিএনপির প্রতিশ্রুত নির্বাচনোত্তর জাতীয় সরকার এবং রিকনসিলিয়েশনের বিষয়টি দুই নেতার আলোচনায় বিশেষ গুরুত্ব পেয়ে থাকতে পারে। এগুলো প্রকাশিত খবরে না-ও আসতে পারে। রাজনীতিতে সদরে যা ঘটে এবং রটে, তার চেয়ে বেশি কিছু ঘটতে পারে অন্দরে। প্রকাশ্যে যা কিছু ঘটে তা তো দেখাই যায়। কিন্তু পর্দার আড়ালে যা ঘটে, তা নিয়ে জল্পনাকল্পনা চলতেই পারে। সেসব কল্পনা ও জল্পনার কিছু সত্য হয় ফলে, আর কিছু কল্পনার ফানুস হয়ে মিলিয়ে যায়। বলেছি লন্ডন আলোচনায় প্রতিশ্রুত জাতীয় সরকার ও রিকনসিলিয়েশন-এই দুটি ইস্যু দুই নেতার আলোচনায় গুরুত্ব পেয়ে থাকতে পারে। এ প্রসঙ্গে বিএনপির রাষ্ট্র সংস্কারের ৩১ দফার ১ নম্বর দফাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ২০২৩ সালের ১৩ জুলাই বিএনপি রাষ্ট্র সংস্কারের ৩১ দফা ইশতেহার প্রকাশ করে। ইশতেহারের প্রথম দফায় বলা হয়, “প্রতিহিংসা ও প্রতিশোধের রাজনীতির বিপরীতে সব মত ও পথের সমন্বয়ে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের ভিত্তিতে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক, বৈষম্যহীন ও সম্প্রীতিমূলক ‘Rainbow-Nation’ প্রতিষ্ঠা করা হবে। এজন্য অব্যাহত আলোচনা, মতবিনিময় ও পারস্পরিক বোঝাপড়ার ভিত্তিতে ভবিষ্যৎমুখী এক নতুন ধারার সামাজিক চুক্তিতে (Social Contract) পৌঁছাতে হবে। এ জন্য একটি ‘National Reconciliation Commission’ গঠন করা হবে।”

এখানে জাতীয় সরকারের কথা বলা না হলেও সবাইকে নিয়ে কাজ করার অঙ্গীকার রয়েছে।

বিএনপির ৩১ দফায় নির্বাচিত হলে সবাইকে নিয়ে জাতীয় সরকার গঠন করার কথা বলা না হলেও গত বছরের ৫ আগস্টের পর  দলটির নেতারা একাধিকবার জাতীয় সরকার গঠনের কথা বলেছেন। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান নিজেও বহুবার এই পরিকল্পনার কথা বলেছেন। ৮ ডিসেম্বর এক ভার্চুয়াল বক্তৃতায় তারেক রহমান বলেন, ‘দেশকে যদি পুনর্গঠন করতে হয় বিএনপি একা পারবে না, সবাইকে সঙ্গে নিয়ে করতে হবে। এজন্য আমরা জাতীয় সরকারের কথা বলেছি। আমরা আন্দোলনরত যে দলগুলো ছিলাম, একসঙ্গে আমরা আন্দোলন করেছি, আমরা চাই সব দলকে নিয়ে এমন একটি সরকার গঠন করতে, যেখানে সব মানুষ তাদের মতামত রাখতে পারবেন এবং সবাই মিলে কাজ করতে পারবেন।’ দেখা যাচ্ছে, নির্বাচিত হলে সবাইকে নিয়ে জাতীয় সরকার গঠন ও রিকনসিলিয়েশন তথা সমন্বয় সাধনে বিএনপি সংকল্পবদ্ধ।

স্বাধীনতা-উত্তরকালে ন্যাপ ও কমিউনিস্ট পার্টি জাতীয় সরকারের দাবি তুললেও আওয়ামী লীগ কর্ণপাত করেনি। তবে রিকনসিলিয়েশনের চেষ্টা করা হয়েছিল। মুক্তিযুদ্ধের সময়ে পাকবাহিনীর দোসর শান্তি কমিটি, রাজাকার, আলবদর ও আলশামসের ৩৭ হাজার সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল এবং তাদের নামে মামলাও করা হয়েছিল। তখন সুনির্দিষ্ট অভিযোগে আদালতের রায়ে দণ্ডিত হয়েছিল সাত শতাধিক। বাকিদের সাধারণ ক্ষমা করা হয়েছিল। সমাজের স্বাভাবিক ধারায় মিশে যেতে তাদের কোনো বাধা ছিল না। পাকবাহিনীর সমর্থক হিসেবে কাজ করেছে; কেবল এই অপরাধে তাদের নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়নি। তারা ব্যবসাবাণিজ্য, রাজনীতি সবই করেছেন। অনেকে আওয়ামী লীগের সঙ্গেও মিশে গিয়েছিলেন। সেটা ছিল অঘোষিত রিকনসিলিয়েশন। পঁচাত্তর-পরবর্তীকালে প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান আরও বড় দাগে রিকনসিলিয়েশনের উদ্যোগ নেন। একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারী অনেক ডাকসাইটে নেতাকে তাঁর সরকার ও দলের সঙ্গে যুক্ত করেন। রিকনসিলিয়েশনের মাধ্যমে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদী চেতনা বিকশিত করেন। বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রবর্তনের মাধ্যমে জিয়াউর রহমান কার্যত আওয়ামী লীগকেও পুনর্বাসিত করেন। বহু মত ও বহু পথের একটি রেইনবো অর্থাৎ রংধনু সমাজ বিকাশের সম্ভাবনা তৈরি হয়ে গিয়েছিল তখনই। তবে তখনো রাজনীতিতে রেইনবো টার্মটি সেভাবে চালু হয়নি।

এই টার্মটি প্রথম ব্যবহার করেন আর্চ বিশপ ডেসমন্ড টুটু। পরে দক্ষিণ আফ্রিকার মহান নেতা নেলসন ম্যান্ডেলা বহুবার টার্মটি ব্যবহার করেন। ১৯৯৪ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার ইতিহাসে প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর তিনি তাঁর বর্ণবাদপীড়িত দেশে উপহার দেন রেইনবো সোসাইটি। ধর্ম-বর্ণনির্বিশেষে বহু মত, বহু পথের মানুষের একটি রংধনু সমাজ বিনির্মাণের অঙ্গীকার করেন এবং তিনি তা করতেও পেরেছিলেন। ম্যান্ডেলা নির্বাচিত হওয়ার পর রিকনসিলিয়েশনের ওপর সবিশেষ গুরুত্ব আরোপ করেন এবং গঠন করেন জাতীয় ঐক্যের সরকার। প্রতিদ্বন্দ্বী বিদায়ি শেতাঙ্গ প্রেসিডেন্ট ডি ক্লার্ককে তাঁর সরকারের ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে নিয়োগ করে জাতীয় ঐক্য ও সমন্বয়ের অভূতপূর্ব দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন।

আমাদের দেশেও জাতীয় ঐক্য ও রিকনসিলিয়েশনে চেষ্টা করা হয়েছে  এবং বারবারই তা ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়েছে। ২০০৯ সালে ক্ষমতায় এসে আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধের সেøাগান দিয়ে জাতিকে নির্দয়ভাবে বিভক্ত করেছে, ভেঙে ছিন্নভিন্ন করে দিয়েছে জাতীয় ঐক্যের পাটাতন। জঙ্গিবাদবিরোধী হটকারী নীতি গ্রহণ করে বিশ্ববলয়ে জঙ্গি-অধ্যুষিত জনপদ হিসেবে তুলে ধরে বাংলাদেশের জন্য শেখ হাসিনাকে অপরিহার্য শাসক হিসেবে তুলে ধরার ধুরন্ধর চেষ্টায় লিপ্ত হয়েছিল। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি।

আজকে নতুন পরিস্থিতিতে রিকনসিলিয়েশন ও জাতীয় সরকার-এই দুটো ইস্যু সামনে এলে বিস্ময়ের কিছু থাকবে না। অন্তর্বর্তী সরকার জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে জুলাই সনদ ঘোষণার চেষ্টা করে চলেছে। গঠিত হয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এই কমিশন রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক করে মতপার্থক্য কমিয়ে আনতে চাইছে। কিন্তু বাস্তবে দূরত্ব বাড়ছে। চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবস্থাপনা, রাখাইন রাজ্যের জন্য করিডর সর্বোপরি ইলেকশনার টাইমলাইন প্রশ্নে সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে দূরত্ব বেড়েছে। বিএনপিসহ প্রায় অর্ধশত দল ডিসেম্বর বা তার আগেই ইলেকশন চাইছে। তা সত্ত্বেও ড. মুহাম্মদ ইউনূস ঈদুল আজহা উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে এপ্রিলের প্রথমার্ধে ইলেকশনের টাইমলাইন ঘোষণা করেছেন। জামায়াতে ইসলামী ও বেশির ভাগ ইসলামী দল এই ঘোষণা হৃষ্টচিত্তে কবুল করে নিয়েছে। এনসিপিও সন্তুষ্ট। ছাত্রদের এই দলটি অবশ্য জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণপরিষদ ও স্থানীয় সরকার ভোটের দাবি থেকে সরে আসেনি। জুলাই-আগস্ট গণহত্যার বিচারও তারা চাইছে এই সময়সীমার মধ্যে। এই পরিস্থিতিতে বোধগম্য কারণেই বিএনপি হতাশ। এ রকম অবস্থায় লন্ডনে ইউনূস-তারেক ডায়ালগ হচ্ছে। বিভিন্ন সূত্রে পাওয়া খবর থেকে জানা যায়, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ডিসেম্বরে নির্বাচনের দাবি থেকে কিছুটা সরে আসতে পারেন। জানুয়ারি বা ফেব্রুয়ারিতে ইলেকশনের সময় নির্ধারিত হলে দলটি হয়তো আপত্তি করবে না। পক্ষান্তরে ড. মুহাম্মদ ইউনূসও শর্তসাপেক্ষ ছাড় দিতে সম্মত হতে পারেন। বিএনপির প্রতিশ্রুত নির্বাচনোত্তর জাতীয় সরকারের রূপরেখা সম্পর্কে আলোচনা হতে পারে। সেই জাতীয় সরকারে অন্তর্বর্তী সরকার বা সরকারপ্রধানের অংশভাগ থাকতে পারে কি না, তা-ও আলোচনা হতে পারে। আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে নোবেল লরিয়েট ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ভাবমূর্তি যাতে ভবিষ্যতেও কাজে লাগানো যায়, সে ব্যাপারে বিএনপিও ইতিবাচক অবস্থান গ্রহণ করতে পারে। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের প্রতি বিএনপির মনোভাব পূর্বাপর ইতিবাচক। জানা যায়, দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াও চান না যে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বিএনপির বিরোধ তৈরি হোক। এমতাবস্থায় লন্ডন আলোচনা সর্বোতভাবে সফল হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। সেটা হলে আশা করা যায়, জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারির মধ্যে একটি ফ্রি অ্যান্ড ফেয়ার ইলেকশন অনুষ্ঠানের পথে কোনো বাধা থাকবে না। হালফিল রাজনীতির চালচিত্রও বদলে যাবে। এটাই হবে রাজনীর নিউ ডাইমেনশন। দলগুলো নির্বাচনমুখী অবস্থান গ্রহণ করবে। সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে আস্থার সংকটও আর সেভাবে থাকবে না। সুগম হবে গণতান্ত্রিক উত্তরণের পথ।

                লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
সালাতুল হাজত আদায়ে প্রয়োজন মিটবে
সালাতুল হাজত আদায়ে প্রয়োজন মিটবে
থার্ড টার্মিনাল
থার্ড টার্মিনাল
ডেঙ্গু আগ্রাসন
ডেঙ্গু আগ্রাসন
বীর উত্তম জিয়াউদ্দিন : প্রতিবাদী এক নাম
বীর উত্তম জিয়াউদ্দিন : প্রতিবাদী এক নাম
ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!
ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!
চায়ের উদ্ভব যেভাবে
চায়ের উদ্ভব যেভাবে
আবাসন খাত
আবাসন খাত
আইনশৃঙ্খলার অবনতি
আইনশৃঙ্খলার অবনতি
খাদ্যসংকট নিরসনে ইসলামের নির্দেশনা
খাদ্যসংকট নিরসনে ইসলামের নির্দেশনা
তারেক রহমানের কবিতা ও নরেন্দ্র মোদির সিন্দুক
তারেক রহমানের কবিতা ও নরেন্দ্র মোদির সিন্দুক
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
চাওয়াপাওয়ার হিসাব
চাওয়াপাওয়ার হিসাব
সর্বশেষ খবর
কাল থেকে ডাকসুর মনোয়নপত্র বিতরণ শুরু
কাল থেকে ডাকসুর মনোয়নপত্র বিতরণ শুরু

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ধরে নিয়ে যাওয়ার ৭ ঘণ্টা পর বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
ধরে নিয়ে যাওয়ার ৭ ঘণ্টা পর বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে শিশুকে ধর্ষণ ও ভিডিও ধারণের অভিযোগে মামলা
শ্রীপুরে শিশুকে ধর্ষণ ও ভিডিও ধারণের অভিযোগে মামলা

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বার্তা পৌঁছাবে মডেল মসজিদ : ধর্ম উপদেষ্টা
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বার্তা পৌঁছাবে মডেল মসজিদ : ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যাটজিপিটির পরামর্শে লবণ খাওয়া বাদ, ভর্তি হতে হলো হাসপাতালে!
চ্যাটজিপিটির পরামর্শে লবণ খাওয়া বাদ, ভর্তি হতে হলো হাসপাতালে!

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আইন করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গুপ্ত রাজনীতি বন্ধ করতে হবে: ছাত্রদল সভাপতি
আইন করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গুপ্ত রাজনীতি বন্ধ করতে হবে: ছাত্রদল সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পাবলিক টয়লেট ব্যবস্থাপনা উন্নয়নে ডিএনসিসি ও ওয়াটারএইড-এর মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর
পাবলিক টয়লেট ব্যবস্থাপনা উন্নয়নে ডিএনসিসি ও ওয়াটারএইড-এর মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানে খাল সংস্কারকালে ভূমিধসে নিহত ৭
পাকিস্তানে খাল সংস্কারকালে ভূমিধসে নিহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ লাখ লিটার তেলসহ জাহাজ জব্দ করল ইরান
২০ লাখ লিটার তেলসহ জাহাজ জব্দ করল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুব দিবসে নানা আয়োজন
যুব দিবসে নানা আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়হান হত্যা মামলায় এসআই আকবর জামিনে মুক্ত
রায়হান হত্যা মামলায় এসআই আকবর জামিনে মুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হলফনামায় মিথ্যা তথ্য দিলে বাতিল হবে এমপি পদ
হলফনামায় মিথ্যা তথ্য দিলে বাতিল হবে এমপি পদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক মতাদর্শের ঊর্ধ্বে থেকে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে ডিএমপি কমিশনারের আহ্বান
রাজনৈতিক মতাদর্শের ঊর্ধ্বে থেকে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে ডিএমপি কমিশনারের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ হাজার মানুষের নাগরিকত্ব বাতিল করল কুয়েত
৫০ হাজার মানুষের নাগরিকত্ব বাতিল করল কুয়েত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্ভিক্ষ সৃষ্টি করে যেভাবে গাজায় নীরব হত্যাযজ্ঞ চালাচ্ছে ইসরায়েল
দুর্ভিক্ষ সৃষ্টি করে যেভাবে গাজায় নীরব হত্যাযজ্ঞ চালাচ্ছে ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু রেমিট্যান্স যোদ্ধা নয়, প্রবাসীরা দেশের ভবিষ্যতের সহ-নির্মাতা হতে চায়
শুধু রেমিট্যান্স যোদ্ধা নয়, প্রবাসীরা দেশের ভবিষ্যতের সহ-নির্মাতা হতে চায়

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রংপুরে ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম, আন্দোলনের ঘোষণা
রংপুরে ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম, আন্দোলনের ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হিন্দি সিনেমাতেও ভাষা সন্ত্রাস, ক্ষুব্ধ মমতা
হিন্দি সিনেমাতেও ভাষা সন্ত্রাস, ক্ষুব্ধ মমতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি আন্তঃবিভাগ বাস্কেটবল প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সাংবাদিকতা বিভাগ
ঢাবি আন্তঃবিভাগ বাস্কেটবল প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সাংবাদিকতা বিভাগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিল্লি-ওয়াশিংটন সরাসরি ফ্লাইট বাতিলে বাধ্য হল এয়ার ইন্ডিয়া
দিল্লি-ওয়াশিংটন সরাসরি ফ্লাইট বাতিলে বাধ্য হল এয়ার ইন্ডিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটকের হেঁয়ালিপনায় একের পর এক দুর্ঘটনা
পর্যটকের হেঁয়ালিপনায় একের পর এক দুর্ঘটনা

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

সোনারগাঁ ৬ ডাকাত আটক, ১০১ কেজি গাঁজা উদ্ধার
সোনারগাঁ ৬ ডাকাত আটক, ১০১ কেজি গাঁজা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে আর সরাসরি সহায়তা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র?
ইউক্রেনকে আর সরাসরি সহায়তা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফটিকছড়ি প্রেসক্লাব সভাপতি প্রয়াত সৈয়দ মাসুদের শোকসভা
ফটিকছড়ি প্রেসক্লাব সভাপতি প্রয়াত সৈয়দ মাসুদের শোকসভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেনাপোলে বিভিন্ন মামলার ১১ আসামি গ্রেপ্তার
বেনাপোলে বিভিন্ন মামলার ১১ আসামি গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বিস্ফোরক মামলায় ইউপি সদস্য গ্রেফতার
চট্টগ্রামে বিস্ফোরক মামলায় ইউপি সদস্য গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘মাদার অব ড্রাগন’ সাদিয়া আয়মান, সাথে সামুরাইও?
‘মাদার অব ড্রাগন’ সাদিয়া আয়মান, সাথে সামুরাইও?

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৭ নাবিকসহ জ্বালানিবাহী বিদেশি ট্যাঙ্কার জব্দ করল ইরান
১৭ নাবিকসহ জ্বালানিবাহী বিদেশি ট্যাঙ্কার জব্দ করল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাতীবান্ধায় বন্যায় ভেঙে যাওয়া রাস্তা মেরামত করল সেনাবাহিনী
হাতীবান্ধায় বন্যায় ভেঙে যাওয়া রাস্তা মেরামত করল সেনাবাহিনী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘আমরা’ দীর্ঘদিন ধরে একসঙ্গে আছি, অবশেষে প্রেমের কথা স্বীকার করলেন জয়া
‘আমরা’ দীর্ঘদিন ধরে একসঙ্গে আছি, অবশেষে প্রেমের কথা স্বীকার করলেন জয়া

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে মার্কিন পণ্য বয়কটের ডাক
ভারতে মার্কিন পণ্য বয়কটের ডাক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী আটক
দিল্লিতে রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী আটক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল জাজিরার ৫ সাংবাদিককে হত্যা করে যা বলল ইসরায়েল
আল জাজিরার ৫ সাংবাদিককে হত্যা করে যা বলল ইসরায়েল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্ক চাপে নয়াদিল্লির নতুন ভরসা কি ইসরায়েল?
ট্রাম্পের শুল্ক চাপে নয়াদিল্লির নতুন ভরসা কি ইসরায়েল?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্সে পত্রিকার ‘সর্বশেষ’ হকার আলী আকবরকে সম্মাননা দিচ্ছেন ম্যাক্রোঁ
ফ্রান্সে পত্রিকার ‘সর্বশেষ’ হকার আলী আকবরকে সম্মাননা দিচ্ছেন ম্যাক্রোঁ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিন্ধুতে ভারত বাঁধ নির্মাণ করলে মিসাইল মেরে ধসিয়ে দেবে পাকিস্তান: মুনির
সিন্ধুতে ভারত বাঁধ নির্মাণ করলে মিসাইল মেরে ধসিয়ে দেবে পাকিস্তান: মুনির

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ কোরিয়ায় কমছে পুরুষ, সংকুচিত হচ্ছে সামরিক বাহিনী
দক্ষিণ কোরিয়ায় কমছে পুরুষ, সংকুচিত হচ্ছে সামরিক বাহিনী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের বিমান ধ্বংসের ভারতীয় দাবি নিয়ে যা বললেন চীনা বিশেষজ্ঞ
পাকিস্তানের বিমান ধ্বংসের ভারতীয় দাবি নিয়ে যা বললেন চীনা বিশেষজ্ঞ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমে আটকা বিমানের ড্রিমলাইনার, ২৬২ যাত্রী হোটেলে
রোমে আটকা বিমানের ড্রিমলাইনার, ২৬২ যাত্রী হোটেলে

১১ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

পুতিনের সঙ্গে ‘বন্ধুত্ব’ নিয়ে মোদিকে সতর্ক করলেন কাসপারভ
পুতিনের সঙ্গে ‘বন্ধুত্ব’ নিয়ে মোদিকে সতর্ক করলেন কাসপারভ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালিবাগে প্রাইভেটকার থেকে উদ্ধার দুই মরদেহের পরিচয় মিলেছে
মালিবাগে প্রাইভেটকার থেকে উদ্ধার দুই মরদেহের পরিচয় মিলেছে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৭ বছর পর ফিরে অস্ট্রেলিয়ার ১৭ রানের জয়
১৭ বছর পর ফিরে অস্ট্রেলিয়ার ১৭ রানের জয়

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার সুযোগ শেষ, ‘না ভোটের’ বিধান থাকছে
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার সুযোগ শেষ, ‘না ভোটের’ বিধান থাকছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদাবাজির ভিডিও ভাইরাল, এনসিপি নেতাকে শোকজ
চাঁদাবাজির ভিডিও ভাইরাল, এনসিপি নেতাকে শোকজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে অস্ট্রেলিয়া
সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে অস্ট্রেলিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাউয়াছড়ায় বেড়েই চলেছে গাড়িচাপায় বন্যপ্রাণীর মৃত্যু
লাউয়াছড়ায় বেড়েই চলেছে গাড়িচাপায় বন্যপ্রাণীর মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক, আমন্ত্রণ জানানো হতে পারে জেলেনস্কিকে
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক, আমন্ত্রণ জানানো হতে পারে জেলেনস্কিকে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত আইজি হলেন পুলিশের ৭ কর্মকর্তা
অতিরিক্ত আইজি হলেন পুলিশের ৭ কর্মকর্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি-ওয়াশিংটন সরাসরি ফ্লাইট বাতিলে বাধ্য হল এয়ার ইন্ডিয়া
দিল্লি-ওয়াশিংটন সরাসরি ফ্লাইট বাতিলে বাধ্য হল এয়ার ইন্ডিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া পুলিশ স্টেশন বানিয়ে প্রতারণা, নয়ডায় গ্রেফতার ৬
ভুয়া পুলিশ স্টেশন বানিয়ে প্রতারণা, নয়ডায় গ্রেফতার ৬

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্বল ব্যাংকগুলো একীভূতের বদলে বন্ধ করাই উত্তম : বিটিএমএ সভাপতি
দুর্বল ব্যাংকগুলো একীভূতের বদলে বন্ধ করাই উত্তম : বিটিএমএ সভাপতি

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিমানবন্দরে যাত্রী-স্বজনদের জন্য নতুন নির্দেশনা
বিমানবন্দরে যাত্রী-স্বজনদের জন্য নতুন নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বই দেখে পরীক্ষা দিতে পারবে ভারতের শিক্ষার্থীরা
বই দেখে পরীক্ষা দিতে পারবে ভারতের শিক্ষার্থীরা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালিবাগে প্রাইভেটকারের ভেতর মিলল দুই লাশ
মালিবাগে প্রাইভেটকারের ভেতর মিলল দুই লাশ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশব্যাপী বিনামূল্যে টাইফয়েড টিকা কার্যক্রম শুরু ১ সেপ্টেম্বর
দেশব্যাপী বিনামূল্যে টাইফয়েড টিকা কার্যক্রম শুরু ১ সেপ্টেম্বর

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

৩০ জেলায় বড় ধরনের বন্যার শঙ্কা
৩০ জেলায় বড় ধরনের বন্যার শঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে ভয়াবহ অভিজ্ঞতা কংগ্রেস নেতার
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে ভয়াবহ অভিজ্ঞতা কংগ্রেস নেতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ শ্রেণির করদাতাদের অনলাইন রিটার্ন দিতে হবে না
পাঁচ শ্রেণির করদাতাদের অনলাইন রিটার্ন দিতে হবে না

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চ্যাটজিপিটিতে আসছে ৬টি বড় পরিবর্তন
চ্যাটজিপিটিতে আসছে ৬টি বড় পরিবর্তন

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজমের প্রশ্রয়ে তমা ম্যাক্সের রেল রাজত্ব
আজমের প্রশ্রয়ে তমা ম্যাক্সের রেল রাজত্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ৯ জন জামায়াতে নতুন মুখ
বিএনপির প্রার্থী ৯ জন জামায়াতে নতুন মুখ

নগর জীবন

ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!
ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!

সম্পাদকীয়

লন্ডনে ব্যাপক বিক্ষোভ ও গ্রেপ্তার
লন্ডনে ব্যাপক বিক্ষোভ ও গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এনামুল করিম সীমাহীন দুর্নীতির বরপুত্র
এনামুল করিম সীমাহীন দুর্নীতির বরপুত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেই আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, বলল সিপিডি
সংকটেই আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, বলল সিপিডি

প্রথম পৃষ্ঠা

আসল-নকল চেনা দায়
আসল-নকল চেনা দায়

পেছনের পৃষ্ঠা

শাকিব সময় কাটাচ্ছেন বুবলী-বীরের সঙ্গে
শাকিব সময় কাটাচ্ছেন বুবলী-বীরের সঙ্গে

শোবিজ

শালবনে নজর কাড়ছে পলাশি লতা
শালবনে নজর কাড়ছে পলাশি লতা

পেছনের পৃষ্ঠা

বর্তমান পরিস্থিতিতে বিনিয়োগের প্রত্যাশা কাল্পনিক
বর্তমান পরিস্থিতিতে বিনিয়োগের প্রত্যাশা কাল্পনিক

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিএনপি ও জামায়াত
প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিএনপি ও জামায়াত

নগর জীবন

শিগগিরই সরাসরি দেখা হবে : তারেক রহমান
শিগগিরই সরাসরি দেখা হবে : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে
দ্রুত নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ বছর নষ্ট এমআরআই মেশিন
পাঁচ বছর নষ্ট এমআরআই মেশিন

পেছনের পৃষ্ঠা

তটিনীর প্রিয় মানুষ
তটিনীর প্রিয় মানুষ

শোবিজ

বিয়ের দিনক্ষণ ঠিক করতে গিয়ে গণপিটুনিতে নিহত
বিয়ের দিনক্ষণ ঠিক করতে গিয়ে গণপিটুনিতে নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাস্থ্য উপদেষ্টাকে হুঁশিয়ারি
স্বাস্থ্য উপদেষ্টাকে হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ অস্থিতিশীল করতে ভয়াবহ পরিকল্পনা
দেশ অস্থিতিশীল করতে ভয়াবহ পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার ইতিহাস গড়ল ছোটরা
এবার ইতিহাস গড়ল ছোটরা

মাঠে ময়দানে

প্রোটিয়াদের হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন যুবারা
প্রোটিয়াদের হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন যুবারা

মাঠে ময়দানে

বিচার বিভাগ হতে হবে শক্তিশালী স্বাধীন
বিচার বিভাগ হতে হবে শক্তিশালী স্বাধীন

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টাদের সততার ওপর পূর্ণ আস্থা রয়েছে
উপদেষ্টাদের সততার ওপর পূর্ণ আস্থা রয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাদ যাচ্ছেন ২১ লাখ ৩২ হাজার ভোটার
বাদ যাচ্ছেন ২১ লাখ ৩২ হাজার ভোটার

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ লিগে অন্যরকম আবাহনী
চ্যালেঞ্জ লিগে অন্যরকম আবাহনী

মাঠে ময়দানে

আইন প্রয়োগকারী সংস্থার ভূমিকা বিশ্লেষণ করতে পারবে তদন্ত কমিশন
আইন প্রয়োগকারী সংস্থার ভূমিকা বিশ্লেষণ করতে পারবে তদন্ত কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিটনেসে সেরা নাহিদ রানা
ফিটনেসে সেরা নাহিদ রানা

মাঠে ময়দানে

৩৬ দিনের আন্দোলনে ফ্যাসিবাদ পতন হয়নি
৩৬ দিনের আন্দোলনে ফ্যাসিবাদ পতন হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেভিড ঝড়ে অসিদের রেকর্ড জয়
ডেভিড ঝড়ে অসিদের রেকর্ড জয়

মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচ সমঝোতার সম্ভাবনা
মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচ সমঝোতার সম্ভাবনা

প্রথম পৃষ্ঠা