শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১১ জুন, ২০২৫

ন্যায়ভিত্তিক সমাজ বিনির্মাণের উপায়

ড. মাহরুফ চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
ন্যায়ভিত্তিক সমাজ বিনির্মাণের উপায়

একটি ন্যায়ভিত্তিক, মানবিক এবং জবাবদিহিমূলক কল্যাণরাষ্ট্র নির্মাণের আকাক্সক্ষা বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের মাঝে বহুদিনের। কিন্তু সেই আকাক্সক্ষার বাস্তবায়ন বারবার বাধাগ্রস্ত হয় যখন রাষ্ট্রব্যবস্থায় কর্তৃত্ববাদ, কাঠামোগত বৈষম্য এবং পরিবারতন্ত্রের মতো প্রথাগত অনাচারগুলো প্রাতিষ্ঠানিক রূপ লাভ করে। আজকের সামাজিক, রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক বাস্তবতায় এ চিত্রগুলো আরও প্রকটভাবে দৃশ্যমান। অথচ রাষ্ট্রব্যবস্থার এ পরিবর্তনের সূচনা ঘটতে পারে একদম প্রাথমিক; কিন্তু গভীর প্রভাববিস্তারী সামাজিক একক ‘পরিবার’ থেকে। পরিবার যদি ন্যায়বোধ, মানবিকতা ও দায়িত্বশীলতার প্রথম পাঠশালা হয়ে উঠতে পারে, তবে সেটিই হতে পারে একটি সুবিচারভিত্তিক সমাজ বিনির্মাণের ভিত্তিপ্রস্তর। গ্রিক দার্শনিক প্লেটো তাঁর ‘দ্য রিপাবলিক’-এ যেমন ন্যায়ের ধারণাকে ব্যক্তিগত জীবন থেকে রাষ্ট্র পর্যন্ত বিস্তৃত করে দেখানোর চেষ্টা করেছেন, তেমনি আমাদের সমাজেও নৈতিক রাষ্ট্র গঠনের পথ রচিত হতে পারে বৈষম্যহীন, মানবিক ও নৈতিক পরিবার গঠনের মাধ্যমেই।

বাংলাদেশে আজ যে বহুমাত্রিক রাষ্ট্রীয় সংকট আমরা প্রত্যক্ষ করি, বিশেষ করে ক্ষমতার অপব্যবহার, স্বজনপ্রীতি, জবাবদিহির অভাব কিংবা সুশাসনের দুর্বলতা, তার গভীরতম শিকড় খুঁজে পাওয়া যায় আমাদের পারিবারিক কাঠামো, সংস্কার ও সংস্কৃতির অভ্যন্তরে। বহু পরিবারেই এখনো কর্তৃত্ববাদী মনোভাব, পক্ষপাতমূলক আচরণ এবং অসম দৃষ্টিভঙ্গির অনুশীলন চলছে, যা শিশুদের মানসিক ও নৈতিক গঠনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। এর ফলস্বরূপ নাগরিক সমাজে গড়ে উঠছে অসহিষ্ণুতা, আত্মকেন্দ্রিকতা, সুবিধাবাদ এবং দায়িত্বহীনতা যা পরে রাষ্ট্রের প্রশাসনিক কাঠামোতেও প্রতিফলিত হয়। এমন পরিবেশেই গড়ে ওঠে এক জবাবদিহিহীন, অনমনীয় ও অস্বচ্ছ রাষ্ট্রব্যবস্থা। আমাদের সামাজিক প্রেক্ষাপটে সুইস দার্শনিক রুশো (১৭১২-১৭৭৮) যে ‘সামাজিক চুক্তি’ (সোশ্যাল কন্ট্রাক্ট)-এর কথা বলেছিলেন, তা তখন কেবল কাগজকলমে থেকে যায়, বাস্তবতার সঙ্গে তার সংযোগ ছিন্ন হয়। এককেন্দ্রিক পরিবারতন্ত্র কেবল পারিবারিক পরিসরে সীমাবদ্ধ না থেকে রাজনৈতিক দল এবং রাষ্ট্রের শাসনব্যবস্থাকেও গ্রাস করে। ফলে রাষ্ট্রীয় পরিমণ্ডলে গণতন্ত্র, মেধা ও ন্যায়ের ভিত্তিতে নেতৃত্ব বিকাশের পথ ক্রমাগত সংকুচিত হয়। এ প্রক্রিয়া সমাজে ‘ক্ষমতার উত্তরাধিকার’ নামক এক অনৈতিক ধারণা ও সংস্কৃতির জন্ম দেয়, যা জনগণের সক্রিয় অংশগ্রহণ ও রাষ্ট্রের প্রতি আস্থা হ্রাস করে।

বিশ্ব ইতিহাসে পরিবারতন্ত্রের দীর্ঘস্থায়ী কুফল সুস্পষ্ট ও সুপ্রতিষ্ঠিত। প্রাচীন রোমে নেতৃত্বের বংশানুক্রমিক উত্তরাধিকার সাম্রাজ্যের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতাকে বারবার বিঘ্নিত করেছে। বিশেষত ‘জুলিও-ক্লাউডিয়ান’ রাজবংশের স্বেচ্ছাচারিতার ইতিহাস আজও বিশ্বকে রাজনৈতিক পরিবারতন্ত্রের বিপদ সম্পর্কে সতর্ক করে। ভারতীয় উপমহাদেশে নবাবী ও জমিদারি শাসনেও দেখা যায়, নেতৃত্ব কেবল বংশগত পরিচয় ও সম্পদকেন্দ্রিক যোগ্যতার ভিত্তিতে বণ্টিত হওয়ায় সে সময় জনগণের মত প্রকাশ ও অংশগ্রহণ ক্রমশ সংকুচিত হয়ে পড়ে। উপমহাদেশের আধুনিক রাজনীতিও এ একই ধারার প্রবর্তক, ধারক ও বাহক যেখানে নেতৃত্ব অনেক সময়ই ব্যক্তি বা পরিবারের ‘ঐতিহ্য’ রক্ষার হাতিয়ার হয়ে ওঠে। কার্যত রাজনীতি ক্ষমতা কুক্ষিগত করে শাসন ও শোষণ অব্যাহত রাখার প্রচেষ্টায় রূপ নেয়, প্রকৃতপক্ষে জনসেবার মানসিকতা নয়। এর ফলে গোষ্ঠীতন্ত্র ও একচ্ছত্র ক্ষমতার এমন এক অদৃশ্য প্রাচীর গড়ে ওঠে, যা দুর্নীতি, বৈষম্য ও জবাবদিহির অভাবকে একটি ‘নতুন স্বাভাবিক’ (নিউ নর্মাল) অবস্থা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে। ফলে রাষ্ট্রের ন্যায়ভিত্তিক ও অংশগ্রহণমূলক কাঠামো দুর্বল হয়ে শাসনব্যবস্থা স্বৈরাচারী ও বৈষম্যমূলক হয়ে পড়ে। জনকল্যাণের বদলে ক্ষমতার উত্তরাধিকার ও ক্ষমতায় টিকে থাকাই হয়ে ওঠে দলীয় বা গোষ্ঠীবদ্ধ রাজনীতির মুখ্য উদ্দেশ্য।

আমাদের গভীরভাবে অনুধাবন করা উচিত যে পরিবারে চর্চিত মূল্যবোধই পরবর্তীকালে রাষ্ট্রের চরিত্র নির্ধারণে মুখ্য ভূমিকা পালন করে। পরিবার হলো সেই প্রাথমিক প্রতিষ্ঠান, যেখানে রাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ নাগরিকদের মনের গভীরে চিন্তা, নৈতিকতা ও সামাজিক আচরণের বীজ রোপণ করা হয়। আমেরিকান রাষ্ট্রবিজ্ঞানী রবার্ট এলান ডাহল (১৯১৫-২০১৪) তাঁর ‘বহুত্ববাদ’ (পোলিয়ার্কি) তত্ত্বে গণতন্ত্রের দুটি মৌলিক উপাদান হিসেবে ‘প্রতিযোগিতা’ ও ‘অংশগ্রহণ’-এর ওপর জোর দিয়েছেন। কিন্তু প্রচলিত পরিবারতান্ত্রিক কাঠামোয় এগুলোর চর্চা প্রায় অনুপস্থিত। সাংগঠনিক ও প্রশাসনিক কাঠামোয় সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় অনেক ক্ষেত্রেই অংশগ্রহণ নেই, প্রশ্ন করার সুযোগ নেই, আর মতভিন্নতা বরদাশত করার সংস্কৃতিও গড়ে ওঠে না। এর ফলেই একটি শৈথিল্যপূর্ণ, কর্তৃত্বনির্ভর ও অনুৎসাহিত রাষ্ট্রীয় সংস্কৃতির জন্ম হয়। একটি সত্যিকার গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র নির্মাণ করতে হলে আমাদের পরিবারগুলোকেই হতে হবে গণতান্ত্রিক চর্চার পাঠশালা। পরিবারে যদি সমতা, সহমর্মিতা, পরমতসহিষ্ণুতা ও দায়িত্বশীলতার চর্চা হয়, তবে তা নাগরিকদের মধ্যে ন্যায়বোধ, মানবিকতা এবং অংশগ্রহণমূলক মনোভাব গড়ে তুলবে, যা পরবর্তীকালে ন্যায়কেন্দ্রিক রাষ্ট্র গঠনে সহায়ক হবে। অতএব এটা অনস্বীকার্য যে রাষ্ট্র সংস্কারের অন্যতম পূর্বশর্ত হলো পরিবার সংস্কার।

চীনা দার্শনিক কনফুসিয়াস গভীর অন্তর্দৃষ্টির সঙ্গে বলেছিলেন, ‘যদি রাষ্ট্রকে সুশাসিত করতে চাও, তবে আগে পরিবারকে শুদ্ধ কর’। তাঁর চিন্তায় পরিবার ছিল সামাজিক ও নৈতিক শৃঙ্খলার মূল ভিত্তি, যার ওপর রাষ্ট্রের ন্যায়ের স্থাপত্য দাঁড়িয়ে থাকে। আগেই উল্লেখ করা হয়েছে, একইভাবে গ্রিক দার্শনিক প্লেটো ‘রিপাবলিক’-এ রাষ্ট্রকে পরিবারের সম্প্রসারিত রূপ হিসেবে কল্পনা করেছেন যেখানে ব্যক্তির চারিত্রিক গুণাবলি ও নৈতিকতা প্রভাব ফেলে রাষ্ট্রের নীতিনির্ধারণ ও শাসন প্রক্রিয়ার ওপর। সমাজতাত্ত্বিকরাও পরিবারকে সমাজের ‘প্রাথমিক স্তর’ (প্রাইমারি গ্রুপ) হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন, যেখানে প্রথম মানুষ পারস্পরিক সম্পর্ক, দায়িত্ববোধ, সংহতি ও নৈতিকতা সম্পর্কে শিক্ষা পায়। পরিবারই হলো সেই ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র সমাজ, যেখানে ‘আমি’ থেকে ‘আমরা’র বোধ জন্ম নেয়। সুতরাং পরিবার যদি হয়ে ওঠে মমতা, সমতা, মানবিকতা ও ন্যায়বোধের আদর্শচর্চার ক্ষেত্র, তবে রাষ্ট্রও হয়ে উঠতে পারে এক বৃহত্তর মানবিক পরিবার যেখানে প্রতিটি নাগরিক কেবল শাসিত নয়, বরং সক্রিয় অংশগ্রহণকারী, সহনশীল এবং দায়িত্বশীল সদস্য।

একটি কল্যাণমুখী ও ন্যায়ভিত্তিক রাষ্ট্র নির্মাণে শিক্ষাকে সবচেয়ে কার্যকর হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করতে হলে শিক্ষার ভিত্তিকে পরিবারমুখী ও নৈতিকতায় প্রোথিত করতে হবে। এজন্য শিক্ষাব্যবস্থার তিনটি ধারায় তথা অনানুষ্ঠানিক, উপানুষ্ঠানিক ও আনুষ্ঠানিক শিক্ষার পরিসরে পারিবারিক শিক্ষার গুরুত্ব স্বীকৃত ও প্রাতিষ্ঠানিকভাবে প্রতিষ্ঠিত হওয়া জরুরি। পরিবারের মধ্যে যে নৈতিক ও মানবিক মূল্যবোধের চর্চা হয়, তা যদি শিক্ষা প্রক্রিয়ার কেন্দ্রবিন্দুতে স্থান পায়, তবে শিক্ষা কেবল সার্টিফিকেটমুখী নয়, বরং হবে চরিত্রনির্মাণমূলক। এ রূপান্তর সম্ভব করতে রাষ্ট্রকে নিতে হবে সুস্পষ্ট, কার্যকর ও দীর্ঘমেয়াদি উদ্যোগ। পরিবারগুলোর নিরাপত্তা, স্বাস্থ্যসেবা, প্রাথমিক শিক্ষার সুযোগ এবং নৈতিক বিকাশের উপযোগী পরিবেশ নিশ্চিত করতে সরকারকে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক সামাজিক কাঠামো গড়ে তুলতে হবে। সেই সঙ্গে রাষ্ট্রীয় উন্নয়ন কৌশলের অংশ হিসেবে পারিবারিক শিক্ষা ও মূল্যবোধকে নীতিগতভাবে সংহত করতে হবে। এ উদ্দেশ্যে একটি সুনির্দিষ্ট ‘পারিবারিক শিক্ষা নীতি’ প্রণয়ন এবং তার যথাযথ বাস্তবায়নে কাঠামোগত পদক্ষেপ গ্রহণ অপরিহার্য যাতে আগামী প্রজন্মকে গড়ে তুলতে  প্রতিটি পরিবার হয়ে উঠতে পারে মানবিক রাষ্ট্রের বীজতলা।

পরিবার-রাষ্ট্র সম্পর্ককে টেকসই ও কল্যাণমুখী করে তুলতে হলে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা পর্যায়ে ‘পরিবারতত্ত্ব’, ‘নৈতিক শিক্ষা’ এবং ‘দায়িত্বশীল আচরণ’-ভিত্তিক পাঠ্যক্রম অন্তর্ভুক্ত করা সময়ের দাবি। শিক্ষার্থীদের কেবল পেশাগত দক্ষতা নয়, বরং নৈতিক আত্মচর্চার পথে প্রস্তুত করাও একটি সুশিক্ষিত রাষ্ট্রের লক্ষণ। গ্রিক দার্শনিক অ্যারিস্টটল তাঁর ‘নিকোমাকিয়ান এথিকস’-এ ব্যাখ্যা করেছেন, কীভাবে পারিবারিক গুণাবলি যেমন- সততা, সংযম, দয়া-সুবিবেচনা ইত্যাদি ন্যায়ভিত্তিক রাষ্ট্র গঠনের ভিত্তিভূমি হিসেবে কাজ করে। এ দৃষ্টিভঙ্গি আজকের রাষ্ট্রচিন্তাতেও সমানভাবে প্রযোজ্য। কেননা নৈতিকতা ও দায়িত্ববোধহীন নাগরিক দিয়ে কখনোই জবাবদিহিমূলক রাষ্ট্র গড়ে ওঠে না। তাই পাঠ্যসূচির পাশাপাশি স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ে পিতা-মাতাদের জন্য সচেতনতামূলক ও প্রশিক্ষণমূলক কর্মসূচি চালু করাও প্রয়োজন, যাতে তারা সন্তানদের মধ্যে মানবিকতা, সহমর্মিতা ও সমাজসচেতনতার বীজ বপন করতে পারেন। পরিবারকে যদি নৈতিক শিক্ষার জীবন্ত পাঠশালা হিসেবে গড়ে তোলা যায়, তবে রাষ্ট্রও হয়ে উঠতে পারে ন্যায়ের প্রতিষ্ঠানে।

পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রকে নৈতিকতায় ভিত্তিশীল কল্যাণমুখী কাঠামোয় রূপান্তরের জন্য প্রয়োজন পরিকল্পিত, সমন্বিত ও সচেতন উদ্যোগ। এ রূপান্তরের রূপরেখা কেবল নীতিমালায় সীমাবদ্ধ থাকলে চলবে না, তা হতে হবে জনমানসে প্রোথিত এক সাংস্কৃতিক আন্দোলনের মতো। ব্যাপক জনশিক্ষার সুযোগ সৃষ্টি করে মিডিয়া, সামাজিক সংগঠন এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে সম্পৃক্ত করা যেতে পারে এ রূপান্তর প্রক্রিয়ায়। নৈতিক ও পারিবারিক শিক্ষার গুরুত্ব নিয়ে নির্দেশনামূলক নাটক, প্রামাণ্যচিত্র, গণমাধ্যমভিত্তিক সচেতনতামূলক অভিযান আয়োজনের মাধ্যমে সমাজে ইতিবাচক মূল্যবোধের বীজ বপন করা সম্ভব। একই সঙ্গে, স্কুল পর্যায়ে নৈতিক শিক্ষাকে বাধ্যতামূলক ও সক্রিয় অংশগ্রহণভিত্তিক করে গড়ে তোলা যেতে পারে ভবিষ্যৎ নেতৃত্বের ভিত্তি। এভাবে পরিবার ও রাষ্ট্র পরস্পরবিরোধী নয়, বরং একে অপরের পরিপূরক হয়ে উঠবে, যার ফলে সম্ভব হবে একটি ন্যায়ভিত্তিক, মানবিক, উন্নয়নকামী ও স্থিতিশীল সমাজ বিনির্মাণ।

রাষ্ট্রের স্থিতিশীলতা, ন্যায়পরায়ণতা এবং টেকসই উন্নয়নের ভিত্তি গড়ে ওঠে সচেতন নাগরিক ও দায়িত্বশীল নেতৃত্বের মাধ্যমে। আর এর পেছনে থাকে একটি সুশিক্ষিত, নৈতিক ও সহানুভূতিশীল পরিবারের সুদূরপ্রসারী নিরবচ্ছিন্ন প্রভাব। তাই পরিবারকে কেবল একটি সামাজিক একক হিসেবে নয়, রাষ্ট্রগঠনের মৌলিক ভিত্তি হিসেবে পুনর্মূল্যায়ন করা জরুরি হয়ে পড়েছে। এ পরিপ্রেক্ষিতে সামষ্টিক কল্যাণে পরিবারতত্ত্ব কেবল সমাজতাত্ত্বিক পরিভাষা নয়, বরং একটি নৈতিক দর্শন, যার পরিপূর্ণ প্রয়োগ ঘটাতে পারলে রাষ্ট্র হয়ে উঠতে পারে এক বৃহত্তর মানবিক পরিবার। 

 

লেখক : ভিজিটিং ফ্যাকাল্টি, ইউনিভার্সিটি অব রোহ্যাম্পটন, যুক্তরাজ্য

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
হুমকির মুখে ঢাকা
হুমকির মুখে ঢাকা
নির্বাচিত সরকার
নির্বাচিত সরকার
ইসলামে জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব অপরিসীম
ইসলামে জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব অপরিসীম
শরিয়াহভিত্তিক অর্থায়ন : মুরাবাহা ও ইজারা পদ্ধতি
শরিয়াহভিত্তিক অর্থায়ন : মুরাবাহা ও ইজারা পদ্ধতি
ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না
ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না
বন্যা-ভাঙনে দিশাহারা
বন্যা-ভাঙনে দিশাহারা
ঘুষ-দুর্নীতির দৌরাত্ম্য
ঘুষ-দুর্নীতির দৌরাত্ম্য
সর্বশেষ খবর
গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক
গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

লাস ভেগাসে অনুষ্ঠিত হচ্ছে ২০২৬ বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ড্র!
লাস ভেগাসে অনুষ্ঠিত হচ্ছে ২০২৬ বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ড্র!

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে স্কুলছাত্র হত্যায় ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৭ জনের যাবজ্জীবন
সিলেটে স্কুলছাত্র হত্যায় ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৭ জনের যাবজ্জীবন

১৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কলেজছাত্র হত্যা: দুইদিনের রিমান্ডে সোলায়মান সেলিম
কলেজছাত্র হত্যা: দুইদিনের রিমান্ডে সোলায়মান সেলিম

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

একাদশ শ্রেণিতে অনলাইনে ভর্তির আবেদন শুরু
একাদশ শ্রেণিতে অনলাইনে ভর্তির আবেদন শুরু

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি
সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সংসদ নির্বাচনে ভোটকেন্দ্র সংস্কারের চাহিদা চেয়ে প্রাইমারি স্কুলগুলোতে চিঠি
সংসদ নির্বাচনে ভোটকেন্দ্র সংস্কারের চাহিদা চেয়ে প্রাইমারি স্কুলগুলোতে চিঠি

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এলডিসি থেকে উত্তরণ বিষয়ক পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত
এলডিসি থেকে উত্তরণ বিষয়ক পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় শিক্ষকের বাড়িতে ডাকাতি
গাইবান্ধায় শিক্ষকের বাড়িতে ডাকাতি

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী ডনদের গ্রেফতার করতে হবে : রাশেদ প্রধান
আওয়ামী ডনদের গ্রেফতার করতে হবে : রাশেদ প্রধান

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

লাঠিয়াল বাহিনী হিসেবেও ছাত্রদের ব্যবহার করেছে সরকার : আজিজুল বারী
লাঠিয়াল বাহিনী হিসেবেও ছাত্রদের ব্যবহার করেছে সরকার : আজিজুল বারী

৩২ মিনিট আগে | টক শো

শনির ৮ উপগ্রহে কার্বন ডাইঅক্সাইড: কোথা থেকে এলো জানাল গবেষণা
শনির ৮ উপগ্রহে কার্বন ডাইঅক্সাইড: কোথা থেকে এলো জানাল গবেষণা

৩৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

নারী এশিয়ান কাপ ২০২৬: ড্র, ব্র্যান্ড উন্মোচন ও ম্যাচসূচি প্রকাশ
নারী এশিয়ান কাপ ২০২৬: ড্র, ব্র্যান্ড উন্মোচন ও ম্যাচসূচি প্রকাশ

৪৭ মিনিট আগে | পরবাস

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় পৌর বিএনপির সভাপতি জুলফিকার, সম্পাদক মানিক নির্বাচিত
মোংলায় পৌর বিএনপির সভাপতি জুলফিকার, সম্পাদক মানিক নির্বাচিত

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাবিতে সমাজকর্ম পেশার চ্যালেঞ্জ বিষয়ক সিম্পোজিয়াম
শাবিতে সমাজকর্ম পেশার চ্যালেঞ্জ বিষয়ক সিম্পোজিয়াম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চেলসি ছেড়ে নতুন চ‍্যালেঞ্জ খুঁজে নিলেন ফেলিক্স
চেলসি ছেড়ে নতুন চ‍্যালেঞ্জ খুঁজে নিলেন ফেলিক্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার মাস বয়স থেকেই শিশুদের স্মৃতি তৈরি হয় : গবেষণা
চার মাস বয়স থেকেই শিশুদের স্মৃতি তৈরি হয় : গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ
দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্যাবের ৮ চিকিৎসকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিল বিএনপি
ড্যাবের ৮ চিকিৎসকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিল বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন তরুণের বন্ধুত্বের গল্প ‘উড়াল’
তিন তরুণের বন্ধুত্বের গল্প ‘উড়াল’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল
এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে যুদ্ধবিরতি ভঙ্গের অভিযোগ, পরিস্থিতি এখনও অস্থির
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে যুদ্ধবিরতি ভঙ্গের অভিযোগ, পরিস্থিতি এখনও অস্থির

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার এশিয়ার আরেক দেশে সুনামির সতর্কতা
এবার এশিয়ার আরেক দেশে সুনামির সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন
ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের
বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই ভারতীয় ব্যাটসম্যানের দিকে আঙুল তুললেন স্টেইন
দুই ভারতীয় ব্যাটসম্যানের দিকে আঙুল তুললেন স্টেইন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির কাছে নীলার প্রশ্ন- এতদিন আমাকে কিসের ভিত্তিতে ব্যবহার করেছেন?
এনসিপির কাছে নীলার প্রশ্ন- এতদিন আমাকে কিসের ভিত্তিতে ব্যবহার করেছেন?

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সবচেয়ে শক্তিশালী অ-পারমাণবিক বোমা উন্মোচন করল তুরস্ক
সবচেয়ে শক্তিশালী অ-পারমাণবিক বোমা উন্মোচন করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ
একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি
ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে অবতরণের পরপরই ভারতীয় বংশোদ্ভূত পাইলট আটক
যুক্তরাষ্ট্রে অবতরণের পরপরই ভারতীয় বংশোদ্ভূত পাইলট আটক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গাপূজার আগে ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশকে পশ্চিমবঙ্গের মাছ ব্যবসায়ীদের চিঠি
দুর্গাপূজার আগে ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশকে পশ্চিমবঙ্গের মাছ ব্যবসায়ীদের চিঠি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বরাষ্ট্রের আলোচিত যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস বরখাস্ত
স্বরাষ্ট্রের আলোচিত যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস বরখাস্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেঘনা আলমের ল্যাপটপ-মোবাইলে রাষ্ট্রবিরোধী কিছু আছে কি না তদন্তের নির্দেশ
মেঘনা আলমের ল্যাপটপ-মোবাইলে রাষ্ট্রবিরোধী কিছু আছে কি না তদন্তের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ-আকাশে হঠাৎ বন্ধ বোয়িং বিমানের ইঞ্জিন, মে ডে কল পাইলটের
মাঝ-আকাশে হঠাৎ বন্ধ বোয়িং বিমানের ইঞ্জিন, মে ডে কল পাইলটের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন
ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুয়া র‍্যাবকে ধাওয়া আসল র‍্যাবের, দু’পক্ষকেই গণপিটুনি
ভুয়া র‍্যাবকে ধাওয়া আসল র‍্যাবের, দু’পক্ষকেই গণপিটুনি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গাজায় যুদ্ধ না থামালে সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য’
‘গাজায় যুদ্ধ না থামালে সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন ৯ সেপ্টেম্বর
ডাকসু নির্বাচন ৯ সেপ্টেম্বর

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসাধারীদের সতর্ক করলো ঢাকার মার্কিন দূতাবাসের
ভিসাধারীদের সতর্ক করলো ঢাকার মার্কিন দূতাবাসের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল
এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পকে নতুন পারমাণবিক বাস্তবতা মেনে নিতে বলল উত্তর কোরিয়া
ট্রাম্পকে নতুন পারমাণবিক বাস্তবতা মেনে নিতে বলল উত্তর কোরিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রলয়’ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল ভারত
‘প্রলয়’ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্যাপিটাল মার্কেট আবার ঘুরে দাঁড়াবে’
‘ক্যাপিটাল মার্কেট আবার ঘুরে দাঁড়াবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশেষ সতর্কতা গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে: ডিএমপি কর্মকর্তার ব্যাখ্যা
বিশেষ সতর্কতা গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে: ডিএমপি কর্মকর্তার ব্যাখ্যা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুক্তির আগেই বক্স অফিসে ‘কিংডম’ ঝড়
মুক্তির আগেই বক্স অফিসে ‘কিংডম’ ঝড়

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিয়ানমার ও গুজরাটের ইলিশের দিকে তাকিয়ে কলকাতা
মিয়ানমার ও গুজরাটের ইলিশের দিকে তাকিয়ে কলকাতা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকের ৩৪ হাজার শূন্য পদে দ্রুত নিয়োগের উদ্যোগ
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকের ৩৪ হাজার শূন্য পদে দ্রুত নিয়োগের উদ্যোগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ
দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় বোনের বিচ্ছেদ নিয়ে কারিনার স্পষ্ট বার্তা
বড় বোনের বিচ্ছেদ নিয়ে কারিনার স্পষ্ট বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী সন্ত্রাসীদের গ্রেফতার করলে বিশেষ সতর্কতা প্রয়োজন হতো না : জাগপা
আওয়ামী সন্ত্রাসীদের গ্রেফতার করলে বিশেষ সতর্কতা প্রয়োজন হতো না : জাগপা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য
সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবিধানিক নয়, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির পক্ষে বিএনপি
সাংবিধানিক নয়, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির পক্ষে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের গডফাদার
ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবে যাচ্ছে ঝুলন্ত সেতু
ডুবে যাচ্ছে ঝুলন্ত সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে
সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস
তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তির উৎসবে অনুদান চেয়ে চিঠি বিতর্কে রাবির সমন্বয়ক আম্মার
মুক্তির উৎসবে অনুদান চেয়ে চিঠি বিতর্কে রাবির সমন্বয়ক আম্মার

নগর জীবন

বিচারের আগে কোনো নির্বাচন হতে পারে না
বিচারের আগে কোনো নির্বাচন হতে পারে না

পেছনের পৃষ্ঠা

অচল হাসপাতালের আসবাবপত্র কিনতে ৮ কোটি টাকা বরাদ্দ
অচল হাসপাতালের আসবাবপত্র কিনতে ৮ কোটি টাকা বরাদ্দ

নগর জীবন

খসড়ার কিছু অংশ বিপজ্জনক
খসড়ার কিছু অংশ বিপজ্জনক

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ মুহূর্তে দেনদরবার
শেষ মুহূর্তে দেনদরবার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে শিল্পীদের পারিশ্রমিক কমছে নাটকের মান
বাড়ছে শিল্পীদের পারিশ্রমিক কমছে নাটকের মান

শোবিজ

জীবনযুদ্ধে হার মানছে পকেট
জীবনযুদ্ধে হার মানছে পকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার

সম্পাদকীয়

পাচারের ফাঁদ এখন প্রযুক্তি
পাচারের ফাঁদ এখন প্রযুক্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল
আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি
আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব
যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্যায় ফের ডুবল ফেনী
বন্যায় ফের ডুবল ফেনী

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি আচরণবিধিতে আসছে নতুন প্রস্তাব
নির্বাচনি আচরণবিধিতে আসছে নতুন প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রাণ ফিরেছে কুয়েট ক্যাম্পাসে
প্রাণ ফিরেছে কুয়েট ক্যাম্পাসে

নগর জীবন

সরকার কাজ করছে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের জন্য
সরকার কাজ করছে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের জন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ উইকেট শিকারের বিশ্ব রেকর্ড
পাঁচ উইকেট শিকারের বিশ্ব রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ববিতাও অবাক হবেন...
ববিতাও অবাক হবেন...

শোবিজ

দুই চ্যাম্পিয়নের সঙ্গে বাংলাদেশ
দুই চ্যাম্পিয়নের সঙ্গে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ
শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় - দেরি করে আসবেন
ক্যাপিটাল ড্রামায় - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

পাহাড়ে সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধার
পাহাড়ে সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা