শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ৩০ জুলাই, ২০২৫

বাড়ছে শিল্পীদের পারিশ্রমিক কমছে নাটকের মান

আলাউদ্দীন মাজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
বাড়ছে শিল্পীদের পারিশ্রমিক কমছে নাটকের মান

দেশের বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলগুলোতে প্রতিদিন এক ঘণ্টা, ধারাবাহিক সব মিলিয়ে প্রায় ৩০ থেকে ৩৫টি নাটক প্রচার হয়। বেশির ভাগ বড় মাপের তারকাসমৃদ্ধ এসব নাটকে নেই আগের সেই জৌলুস। অথচ শিল্পীরা পারিশ্রমিক বাড়িয়েই চলেছেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকটি টিভি চ্যানেলের দাবি- শিল্পীরা তাদের পারিশ্রমিক বাড়ালেও তাদের অভিনয়ে নেই কোনো প্রাণ। কারণ টিভি চ্যানেল বেড়ে যাওয়ার পাশাপাশি এখন ইউটিউব চ্যানেলেও নাটক প্রচার শুরু হওয়ায় কোনো কোনো শিল্পী অতিরিক্ত পরিমাণে নাটকে কাজ করতে গিয়ে মনোযোগের অভাব ও তাড়াহুড়ার কারণে তারা অভিনয়ে মানের দিকে দৃষ্টি দিতে পারছেন না। বেশি নাটকে কাজ করে মোটা দাগে অর্থ উপার্জন কীভাবে করা যায় সেদিকেই ঝুঁকে পড়েছেন তারা। এতে প্রতিনিয়ত নিম্নমানের নাটক প্রচার হচ্ছে বিশেষ ব্যবস্থায়। চ্যানেলে ইন হাউস থেকে নাটক চলে এসেছে বিজ্ঞাপনী এজেন্সির কাছে। কয়েকটা এজেন্সি ধীরে ধীরে টিভি চ্যানেলের সব নাটক দক্ষতার সঙ্গে দখল করে নিয়েছে অল্প সময়ে। মানহীন নাটকের জন্য চ্যানেল দায়ী করছে নির্মাতাদের। আর নির্মাতারা দায়ী করছেন বাজেট স্বল্পতাকে। চ্যানেল কর্তৃপক্ষ তাদের আর্থিক অসংগতির জন্য বিজ্ঞাপনের বাজেট কমে যাওয়াকে দায়ী করছেন। আর বিজ্ঞাপনদাতারা দায়ী করছেন চ্যানেলগুলোর দর্শক হারানোকে। বেশ কজন নির্মাতা বলেন, বর্তমানে একটি এক ঘণ্টার নাটকের জন্য টিভি চ্যানেল থেকে ১ লাখ ৮০ হাজার থেকে সর্বোচ্চ আড়াই লাখ টাকা পাওয়া যায়। অথচ নির্মাণ ব্যয় থেকে শুরু করে সব শিল্পীর সম্মানি আগের চেয়ে বেড়ে কয়েকগুণে দাঁড়িয়েছে। খরচের বড় একটা অংশ যায় শিল্পী সম্মানি খাতে। আমাদের দেশে শিল্পী সম্মানির কোনো নির্ধারিত তালিকা নেই। ফলে যে যার মতো সম্মানি আদায় করে নিচ্ছেন। একটি নাটকের মূল বাজেটের অর্ধেকেরও বেশি দিতে হয় শিল্পী সম্মানি বাবদ। এখন এক ঘণ্টার নাটকের গল্পের জন্য গল্পকারকে দেওয়া হয় ৫ থেকে ১০ হাজার টাকা বা তারও কম। একজন ক্যামেরাম্যানকে দিতে হয় প্রতিদিন ৬ থেকে ৮ হাজার টাকা। সহকারী পরিচালক প্রতিদিন ৫০০/১০০০ বা সর্বোচ্চ ২ হাজার টাকার বেশি পান না। লাইটের ক্ষেত্রে গড়ে ৩ থেকে ৫ হাজার টাকা লাগে। ক্যামেরা ভাড়া ৩ থেকে ১০ হাজার টাকার মধ্যে সীমাবদ্ধ। একটি নাটক নির্মাণ করে লাভ হওয়া দূরের কথা, আসল টাকা ফিরে পাওয়াও কষ্টকর। শিল্পীদের সম্মানি বৃদ্ধির কারণে দেখা যায় নাটকের পুরো খরচের অর্ধেকই চলে যায় শিল্পী সম্মানিতে। বাকি অর্ধেক পুরো নাটকের সব খরচ। এদিকে তারকা শিল্পী ছাড়া নাটক না বানালে স্পন্সরে ঝামেলা হবে, চ্যানেলে নাটক বিক্রিও সমস্যা হবে। বাজেট স্বল্পতার কারণে বেশির ভাগ নাটকে থাকে না কোনো পরিবার। শুধু নায়ক-নায়িকার ওপর ভর করেই নির্মিত হচ্ছে নাটক। ফলে পরিচালকরা দুজন তারকা শিল্পীকে নিয়ে কাজ করেন। বাজেট কমে যাওয়ায় বেশির ভাগ নাটকের দৃশ্যধারণ হয় ঢাকা; বড়জোর পুবাইল-হোতাপাড়ার আশপাশে। অনেক পরিচালক আক্ষেপ করে বলেন, ‘এখন নাটকের সব টাকা নিয়ে যাচ্ছে প্রধান দুই চরিত্র। যে কারণে পরিবার ছাড়াই নির্মাণ হচ্ছে নাটক।’ প্রখ্যাত অভিনেতা ও নাট্যব্যক্তিত্ব আবুল হায়াত বলেন, ‘এখনকার বেশির ভাগ নাটক ভাঁড়ামিপূর্ণ ও দুই-তিনজন শিল্পীনির্ভর। আর গল্প ছাড়াই নাটক হচ্ছে।’ অভিনেতা মামুনুর রশীদ বলেন, ‘এখন নাটক নির্মাণ করছি না। এর কারণ দুটো চরিত্র যদি সব টাকা নিয়ে যায় তাহলে কীভাবে বাকি শিল্পীদের টাকা দেব?’ নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক পরিচালক বলেন, আমাদের আসলে কিছু করার নেই। কারণ টিভি থেকে বলে দেওয়া হয়, কাকে কাকে নিয়ে কাজ করতে হবে। আমরা যখন সেই শিল্পীর কাছে শিডিউলের জন্য যাই, তখন তিনি নাটকের অর্ধেক টাকা দাবি করেন।

এখন একটা নাটকে যে বাজেট থাকে, তার ৭০ ভাগ টাকা নিয়ে নেন নায়ক ও নায়িকা। আমরা কীভাবে পরিবার নিয়ে সুন্দর একটি নাটক নির্মাণ করব? ফলে প্রায় নাটকের গল্প ও নির্মাণ একই রকম হয়ে যাচ্ছে। বাংলাভিশনের অনুষ্ঠান বিভাগের প্রধান তারেক আখন্দ বলেন, আমরা শুরু থেকে এখন পর্যন্ত বাছাই করা, মানসম্মত নাটক প্রচার করে থাকি। যদিও বাজেটের সীমাবদ্ধতা আছে। তবে এ কথা ঠিক, ভালো বাজেট দিলেই ভালো নাটক হবে, এমন কোনো কথা নেই। স্বল্প বাজেটের কারণে নাটকের মান হারাচ্ছে, দর্শক নাটক দেখছে না- এ কথার সঙ্গে আমরা একমত নই। কারণ পাঁচ বছর আগে একটি একক নাটক যে টাকা দিয়ে কিনতাম, এখন তার চেয়ে বেশি টাকা দিয়ে এক ঘণ্টার নাটক কিনছি। আর বাংলাভিশন নাটকের মান রক্ষার জন্য সদা প্রস্তুত। যে কারণে আমরা চেষ্টা করি বিশেষ দিবসের জন্য ভালো বাজেট দিয়ে ভালো নাটক নির্মাণের।’

আরটিভির সিইও সৈয়দ আশিক রহমান বলেন, ‘একটি ভালো নাটক নির্মাণের ক্ষেত্রে আমাদের পক্ষ থেকে যতটুকু করা দরকার, তা-ই করার চেষ্টা করি সব সময়।’ নাট্যনির্মাতা এস এ হক অলীক বলেন, অতিমাত্রায় টিভি চ্যানেল, অতিরিক্ত নাটক নির্মাণ, নাটকের বাজেট হ্রাসসহ অনেক কারণে নির্মাণ আর অভিনয়, দুইয়ের মানই কমেছে।

বর্তমানে নাটকের শীর্ষ তারকাদের মধ্যে সর্বাধিক পারিশ্রমিক নেন অভিনেতা জিয়াউল ফারুক অপূর্ব। দুই বছর আগে নাটকপ্রতি দুই-তিন লাখ টাকা পারিশ্রমিক নিলেও বর্তমানে তিনি একটি নাটক থেকে পারিশ্রমিক নেন সর্বনিম্ন ৪ লাখ থেকে ৫ লাখ টাকা। শর্ত থাকে, তিন দিনে শুটিং শেষ করতে হবে। তিন দিনের বেশি শুটিং হলে প্রতিদিন শুটিংয়ের পারিশ্রমিক নির্ধারণ করেছেন দেড় লাখ টাকা। কোনো নাটকের শুটিং ১০ দিন হলে সে ক্ষেত্রে নাটকপ্রতি পারিশ্রমিক দাঁড়ায় ১০-১৫ লাখ টাকা। অপূর্বর সঙ্গে কাজ করা পরিচালক ও প্রযোজকরা এ তথ্য দেন। মেহজাবীন প্রতি নাটকে নেন দেড় থেকে ২ লাখ এবং তানজিন তিশা ২ লাখ। বর্তমানে নাটকপ্রতি ৩ লাখ টাকা পারিশ্রমিক নেন মোশাররফ করিম, নিলয় আলমগীর, মুশফিক আর ফারহান। নিশো নেন তিন থেকে চার লাখ টাকা। আড়াই লাখ টাকা পারিশ্রমিকের তালিকায় রয়েছেন তৌসিফ মাহবুব, ফারহান আহমেদ জোভানসহ কয়েকজন। অভিনেত্রী সাফা কবির নাটকপ্রতি পারিশ্রমিক নেন ৮০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকা। অভিনেত্রী জান্নাতুল হিমি বর্তমানে নাটকপ্রতি ৫০ হাজার টাকা পারিশ্রমিক নেন। অভিনেতা খায়রুল বাসার নাটকপ্রতি পারিশ্রমিক নেন ১ লাখ টাকা। ইয়াশ রোহান নেন ১ লাখ টাকা। সামিরা খান মাহি প্রতি নাটকের জন্য ৪০-৫০ হাজার টাকা পারিশ্রমিক নেন। অভিনেত্রী তটিনী প্রতি নাটকের জন্য নেন ৮০ হাজার টাকা। অভিনেত্রী নাজনীন নিহা প্রতি নাটকে নেন ৭০ হাজার টাকা।  তানিয়া বৃষ্টির পারিশ্রমিক ৭০ হাজার টাকা। অর্ষা নাটকপ্রতি নেন ৬০ হাজার টাকা।

বেশ কজন নির্মাতা বলেন, তারকারা যদি পারিশ্রমিক ৫০ হাজারের মতো কমান, তাহলে এমনিতেই অন্যান্য খরচও অন্তত ২ লাখ টাকা কমানো যাবে। তাহলে বাড়তি স্পন্সর ছাড়াই নাটক মুক্তি দিয়ে টাকা ওঠানো যাবে।

এই বিভাগের আরও খবর
উৎসবে দুই পরিবেশনা
উৎসবে দুই পরিবেশনা
প্রসূনের পাগলামি
প্রসূনের পাগলামি
বাংলাদেশে ডিক্যাপ্রিও...
বাংলাদেশে ডিক্যাপ্রিও...
ভালোবাসায় কনকচাঁপা
ভালোবাসায় কনকচাঁপা
চলচ্চিত্রে ধস শুরুর বছর ১৯৮৫
চলচ্চিত্রে ধস শুরুর বছর ১৯৮৫
সংকটে সংগীতাঙ্গন
সংকটে সংগীতাঙ্গন
আসছেন সামীর-কান্তা
আসছেন সামীর-কান্তা
দ্বৈত রূপে ববি...
দ্বৈত রূপে ববি...
সুনেরাহর নতুন গল্প
সুনেরাহর নতুন গল্প
কাজই আমার কথা বলবে
কাজই আমার কথা বলবে
দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা
দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা
অব্যাহতি পেলেন না জ্যাকুলিন
অব্যাহতি পেলেন না জ্যাকুলিন
সর্বশেষ খবর
ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শাবিপ্রবির তিন হলের নতুন নামকরণ
শাবিপ্রবির তিন হলের নতুন নামকরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুবশক্তিকে অন্তর্ভুক্ত না করে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয় : প্রধান উপদেষ্টা
যুবশক্তিকে অন্তর্ভুক্ত না করে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে ঝুট গুদামে আগুন
গাজীপুরে ঝুট গুদামে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিঙ্গাপুরে মসজিদ প্রতিষ্ঠা করেন যে নারী
সিঙ্গাপুরে মসজিদ প্রতিষ্ঠা করেন যে নারী

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যাত্রাবাড়ীতে বাসে অজ্ঞান পার্টির কবলে পড়ে ব্যবসায়ীর মৃত্যু
যাত্রাবাড়ীতে বাসে অজ্ঞান পার্টির কবলে পড়ে ব্যবসায়ীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আমরা বিস্মিত : কাজী মামুন
প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আমরা বিস্মিত : কাজী মামুন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল
বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে উঠতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৩৬ রান
ফাইনালে উঠতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৩৬ রান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুরে ঝুট গুদামে আগুন
গাজীপুরে ঝুট গুদামে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে কুবির ৯ বিভাগের ১৮ পরীক্ষা স্থগিত
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে কুবির ৯ বিভাগের ১৮ পরীক্ষা স্থগিত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানিতে ডুবে দাদি-নাতির মৃত্যু
পানিতে ডুবে দাদি-নাতির মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসপাতালের অব্যবস্থাপনায় নবজাতকের মৃত্যু
হাসপাতালের অব্যবস্থাপনায় নবজাতকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা
স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে টেকনিশিয়ানের মৃত্যু
যশোরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে টেকনিশিয়ানের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানেলে যানবাহন সীমিত থাকবে ৬ দিন
টানেলে যানবাহন সীমিত থাকবে ৬ দিন

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে একযোগে কাজ করতে হবে : তৃপ্তি
বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে একযোগে কাজ করতে হবে : তৃপ্তি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু
আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে গ্রাম আদালত নিয়ে পর্যালোচনা সভা
গোপালগঞ্জে গ্রাম আদালত নিয়ে পর্যালোচনা সভা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় ভারতীয় মোবাইল ডিসপ্লে জব্দ
আখাউড়ায় ভারতীয় মোবাইল ডিসপ্লে জব্দ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামের উন্নয়নে নগর সরকার দরকার : মেয়র ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামের উন্নয়নে নগর সরকার দরকার : মেয়র ডা. শাহাদাত

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাবনায় ৫ বছরের শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা
পাবনায় ৫ বছরের শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদে মরিচা ধরা নিয়ে নতুন রহস্য
চাঁদে মরিচা ধরা নিয়ে নতুন রহস্য

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া
নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক
নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ
হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

বিএনপির পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে : আমির খসরু
বিএনপির পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে : আমির খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীর সুবর্ণচরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে
ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!
লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...
১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার
দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি
বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু
আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প
গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত
দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন
১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪
রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প
নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২
ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হৃতিকের সঙ্গে বিয়ের বিষয়ে যা বললেন সাবা
হৃতিকের সঙ্গে বিয়ের বিষয়ে যা বললেন সাবা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, প্রধান উপদেষ্টাও সহযোগিতা করছেন : ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, প্রধান উপদেষ্টাও সহযোগিতা করছেন : ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের
দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি
চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা
কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা
ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ইলিশ বিক্রি ১৪ হাজার টাকায়
এক ইলিশ বিক্রি ১৪ হাজার টাকায়

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ
সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের
প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অঘোষিত সেমিফাইনালে রাতে মুখোমুখি বাংলাদেশ-পাকিস্তান
অঘোষিত সেমিফাইনালে রাতে মুখোমুখি বাংলাদেশ-পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাহমুদ আব্বাসের জাতিসংঘ ভাষণ ‘দুর্ভাগ্যজনক’: হামাস
মাহমুদ আব্বাসের জাতিসংঘ ভাষণ ‘দুর্ভাগ্যজনক’: হামাস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলি দখলদারিত্ব বন্ধ করতে হবে : ফিনল্যান্ড
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলি দখলদারিত্ব বন্ধ করতে হবে : ফিনল্যান্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল, ইসরায়েলকে নিষিদ্ধের উদ্যোগ ঠেকাবে যুক্তরাষ্ট্র
২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল, ইসরায়েলকে নিষিদ্ধের উদ্যোগ ঠেকাবে যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
আজ পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত
রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ দিনেও উত্থানে শেয়ারবাজার
শেষ দিনেও উত্থানে শেয়ারবাজার

খবর

৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে
৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে

দেশগ্রাম

লড়াইয়ে বিএনপির লবি জামায়াতের পরওয়ার
লড়াইয়ে বিএনপির লবি জামায়াতের পরওয়ার

নগর জীবন

ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য আট প্রার্থী, জামায়াতের একক
ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য আট প্রার্থী, জামায়াতের একক

নগর জীবন

নভেম্বরে খুলছে সেন্ট মার্টিন
নভেম্বরে খুলছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন সংস্কার বিনিয়োগ রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন সংস্কার বিনিয়োগ রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

পতিত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত
পতিত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে প্রতিবেশী দেশের হস্তক্ষেপ বড় চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনে প্রতিবেশী দেশের হস্তক্ষেপ বড় চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আরপিওতে নেই পিআর পদ্ধতি
আরপিওতে নেই পিআর পদ্ধতি

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসে বিপদে কিশোরী
হবিগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসে বিপদে কিশোরী

খবর

আসছে ৫,২৩৮ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র
আসছে ৫,২৩৮ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আসে এক রুটে যায় তিন রুটে
আসে এক রুটে যায় তিন রুটে

পেছনের পৃষ্ঠা

লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪
লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের সংযোগ বাড়ানো দরকার
ব্যবসায়ীদের সংযোগ বাড়ানো দরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান
কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান

নগর জীবন

ধনী ইঁদুরের কাণ্ড
ধনী ইঁদুরের কাণ্ড

ডাংগুলি

মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা
মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা
শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা

দেশগ্রাম

পরীবন্ধু দাদি
পরীবন্ধু দাদি

ডাংগুলি

এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা
এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতির পিঠে চড়িয়ে বিদায় অধ্যক্ষকে
হাতির পিঠে চড়িয়ে বিদায় অধ্যক্ষকে

দেশগ্রাম

এস আলমের বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির আদেশ
এস আলমের বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির আদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার কাজ বন্ধ, বেহাল সড়কে চরম দুর্ভোগ
সংস্কার কাজ বন্ধ, বেহাল সড়কে চরম দুর্ভোগ

দেশগ্রাম

হত্যার নির্দেশ উসকানিসহ আট অভিযোগ ইনুর বিরুদ্ধে
হত্যার নির্দেশ উসকানিসহ আট অভিযোগ ইনুর বিরুদ্ধে

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে শুরু হচ্ছে গ্র্যান্ড সুফি নাইট
আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে শুরু হচ্ছে গ্র্যান্ড সুফি নাইট

নগর জীবন

বাংলাদেশ আই হসপিটাল ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী
বাংলাদেশ আই হসপিটাল ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

নগর জীবন

জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় গাছের চারা বিতরণ
জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় গাছের চারা বিতরণ

দেশগ্রাম