শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ৩০ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৫, বুধবার, ৩০ জুলাই, ২০২৫

শেষ পর্ব

ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের গডফাদার

♦ সাদা তাপসের কালো টাকা ♦ বিদেশে পাচার করেছেন হাজার হাজার কোটি টাকা
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের গডফাদার

শেখ ফজলে নূর তাপস সব সময় এতিম সন্তান হিসেবে পরিচয় দিতেন। ছোটবেলায় বাবা-মা হারানোর কারণে তাঁর প্রতি সবার ছিল আলাদা স্নেহ। কিন্তু সেই স্নেহ পুঁজি করে তিনি হয়ে উঠেছিলেন একজন মহাদুর্নীতিবাজ। শুধু দুর্নীতির মধ্যেই তাঁর অন্ধকার জগৎ সীমাবদ্ধ রাখেননি। ধীরে ধীরে দুর্নীতির হাত চারদিকে বিস্তৃত করেছেন। একসময় হয়ে উঠেছিলেন দেশের আন্ডারওয়ার্ল্ডের গডফাদার। যেহেতু আইন পেশার আড়ালে তাপস জামিনবাণিজ্য করতেন, সেজন্য আন্ডারওয়ার্ল্ডের শীর্ষ সন্ত্রাসীরা সবাই তাপসের সঙ্গে যোগাযোগ রাখত। এ যোগাযোগের সূত্র ধরে আন্ডারওয়ার্ল্ডের নিয়ন্ত্রক হয়ে উঠেছিলেন তিনি। একসময় এ আন্ডারওয়ার্ল্ড নিয়ন্ত্রণ করতেন তাঁর চাচা শেখ ফজলুল করিম সেলিম। কিন্তু তাপস যখন ঢাকা সিটি করপোরেশনের মেয়র হন, তখন থেকে আস্তে আস্তে নিজের চাচাকে হটিয়ে তিনি হতে থাকেন অপরাধীদের গডফাদার। এ মাফিয়াদের নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে তিনি হাজার হাজার কোটি টাকা উপার্জন করেছেন। এসব অবৈধ অর্থ আন্ডারওয়ার্ল্ডের মাধ্যমে বিদেশে পাচার করেছেন।

আওয়ামী লীগ ২০১৯ সালে ক্যাসিনোর বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করে। সে সময় আওয়ামী লীগের অনেক শীর্ষ সন্ত্রাসীকে গ্রেপ্তার করা হয়। সম্রাট, খালেদসহ বেশ কিছু শীর্ষ সন্ত্রাসীকে সে সময় আটক করা হয়েছিল। সেই গ্রেপ্তারের ব্যাপারে নেপথ্যে অনুসন্ধান করে দেখা যায়, মাফিয়াদের নিয়ন্ত্রণের দ্বন্দ্বতেই এ অভিযান চালানো হয়েছিল। সম্রাট-খালেদ এঁরা সবাই ছিলেন শেখ ফজলুল করিম সেলিমের নিয়ন্ত্রণে। শেখ সেলিমের নির্দেশেই তাঁরা অস্ত্র, মাদকসহ অবৈধ ব্যবসা করতেন। কিন্তু এখানে তাপস হস্তক্ষেপ শুরু করেন। একপর্যায়ে তাপস শেখ হাসিনাকে প্রভাবিত করে ক্যাসিনোর বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করেন। সেখানেই তৎকালীন যুবলীগের একাধিক নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়। বিভিন্ন ক্লাবে ক্যাসিনো বন্ধের জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী অভিযান পরিচালনা করে। আর এসবের নেপথ্য ছিলেন তাপস। শেখ সেলিমের সঙ্গে শেখ হাসিনার দ্বন্দ্ব কাজে লাগিয়ে সম্রাট-খালেদের মতো পথের কাঁটাদের সরিয়ে দেন। যাঁরা তাঁর অনুগত নন, তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে শেখ হাসিনাকে পরামর্শ দেন। এমনকি তাঁর নিজের ফুপা ওমর ফারুক চৌধুরীকে যুবলীগের চেয়ারম্যান পদ থেকে হটিয়ে তাঁর বড় ভাই শেখ ফজলে শামস পরশকে চেয়ারম্যান করেন। পরে অবশ্য শেখ পরশের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক ভালো থাকেনি। পরশের স্ত্রী নাহিদ সুলতানা যুথীর সঙ্গে হাই কোর্ট নিয়ে বিরোধে জড়িয়ে পড়েন। যুথী যখন যুবলীগের চেয়ারম্যানের স্ত্রী, এ পরিচয় ব্যবহার করে বিভিন্ন রকম বাণিজ্য এবং লুটপাট শুরু করেছিলেন, তখন তাপস ঈর্ষান্বিত হন। কারণ যুথী এভাবে চাঁদাবাজি এবং যুবলীগ নিয়ন্ত্রণ করবেন এটা তাপসের পছন্দ হয়নি। তখন তিনি যুথীর বিরুদ্ধে অবস্থান গ্রহণ করেন এবং যুথীকে সুপ্রিম কোর্টে কোণঠাসা করে ফেলেন। অন্যদিকে পরশের কমিটিবাণিজ্যসহ বিভিন্ন চাঁদাবাজি বন্ধ করার জন্য তৎপরতা চালান। যুবলীগের বিভিন্ন নেতাকে গ্রেপ্তার ও হয়রানি শুরু করেন। এ সময় দুই ভাইয়ের মধ্যে বিরোধ প্রকাশ্য হয়েছিল। এ বিরোধের আসল কারণ ছিল অবৈধ এবং লুটপাটের অর্থ ভাগবাঁটোয়ারা। তবে তাপস পরশের চেয়ে অনেক এগিয়ে ছিলেন।

তাপসের ল চেম্বারের ফাইল অনুসন্ধান করে দেখা গেছে, সুইডেন আসলাম, পিচ্চি হেলাল, জিসান ওরফে চিটার জিসান, সুব্রত বাইন, বিকাশ, প্রকাশ, কিলার আব্বাস, তাজ, ফ্রিডম, টিটন, মোল্লা মাসুদ এদের প্রত্যেকের আইনজীবী হিসেবে ছিল শেখ তাপসের ফার্ম। বিকাশ ছিল ভয়ংকর সন্ত্রাসী এবং আন্ডারওয়ার্ল্ডের ক্রিয়াশীল শীর্ষ সন্ত্রাসী। এ বিকাশের জামিন করান তাপস। হাই কোর্টে অভিনব কায়দায় এ জামিন করানো হয়। এ জামিন নিয়ে সারা দেশে হইচই হয়। পরে আপিল বিভাগ এ জামিন বাতিল করে দেন। এরপর তাপস তৎকালীন রাষ্ট্রপতিকে দিয়ে বিকাশের জন্য ক্ষমা মঞ্জুর করান। সে ক্ষমার আদেশে বিকাশ মুক্তি পান। মুক্তি পেয়ে তিনি বিদেশে পালিয়ে গেছেন।

আসলামের জামিনের সমস্ত প্রক্রিয়া তাপসের ল ফার্ম থেকে সম্পন্ন হয়েছিল। ৫ আগস্টের পর আসলাম কারাগার থেকে মুক্ত হন। এ ছাড়া পিচ্চি হেলালের আইনজীবী হিসেবে তার জামিনের আবেদন এবং মামলাগুলো দেখভালের দায়িত্ব ছিল তাঁর। এর ফলে দুটি ঘটনা ঘটেছিল। প্রথমত এসব আন্ডারওয়ার্ল্ডের শীর্ষ সন্ত্রাসীরা আস্তে আস্তে তাপসের নিয়ন্ত্রণে চলে এসেছিল। তাদের মাধ্যমে ঢাকা শহরে অপরাধীদের গডফাদারে পরিণত হয়েছিলেন তাপস। দ্বিতীয়ত আওয়ামী লীগ আমলে সম্রাট এবং খালেদের নেতৃত্বে যে অন্ধকার জগৎ তৈরি হয়েছিল, সে জগৎ তছনছ করে দিয়েছিলেন তাপস। সম্রাট-খালেদকে হটিয়ে নতুন আন্ডারওয়ার্ল্ড প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে তাপস হয়ে উঠেছিলেন আন্ডারওয়ার্ল্ডের গডফাদার। আর তাপসের প্রতি সমর্থন এবং পৃষ্ঠপোষকতা না দেখানোর কারণে শীর্ষ সন্ত্রাসী সম্রাট-খালেদদের কারান্তরিন হতে হয়েছিল।

বিভিন্ন সূত্র থেকে অনুসন্ধানে দেখা গেছে, তাপসের কাছে যদি আন্ডারওয়ার্ল্ড আত্মসমর্পণ করত, তাহলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাদের গ্রেপ্তার করত না, বরং নানানরকম পৃষ্ঠপোষকতা করত। আন্ডারওয়ার্ল্ডের একটা নতুন বিন্যাস তৈরি করেছিলেন শেখ ফজলে নূর তাপস। তাদের সবাইকে তাপসের লোক হিসেবে চিহ্নিত করা হতো।

সিটি করপোরেশনের বাইরে তাপস দৈনিক বাংলার বাণীতে নিয়মিত বসতেন। বাংলার বাণী কার্যালয়ে এসব সন্ত্রাসীর লোকজনকে নিয়মিত দেখা যেত। বিভিন্ন ছিনতাই, চাঁদাবাজি এবং হত্যা মামলায় যখন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কাউকে গ্রেপ্তার করত, কারও বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান গ্রহণ করত তখনই তাপসের ল চেম্বার থেকে তাদের জামিনের প্রক্রিয়া শুরু হতো। তা ছাড়া তাপস নিজেও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে টেলিফোন করতেন। টেলিফোন করে তাদের জামিন দেওয়ার জন্য অনুরোধ করতেন। এভাবেই তাপস আস্তে আস্তে হয়ে উঠেছিলেন অপরাধীদের গডফাদার। যিনি জীবন শুরু করেছিলেন তীব্র অভাব-অনটনে, মাঝে মাঝে স্কুলে বেতন দিতে পারতেন না, সেই তাপস আস্তে আস্তে বেড়ে ওঠেন, ব্যারিস্টার ডিগ্রি লাভ করেন। পেশাগত জীবনের শুরুতে তিনি ছিলেন সবার কাছে একটি লক্ষ্মী ছেলের মতো। সবাই তাঁকে মনে করত একজন ভদ্র তরুণের প্রতীক। কিন্তু ক্ষমতার দম্ভ এবং পারিবারিক প্রভাবে তিনি আস্তে আস্তে ভয়ংকর দানবে পরিণত হয়েছিলেন। যে দানব বাংলাদেশের বিচারব্যবস্থা, আইনশৃঙ্খলা তছনছ করে দিয়েছিলেন, নিজে হয়েছিলেন দুর্নীতিদের সর্দার এবং অপরাধ জগতের গডফাদার। ক্ষমতার দাপট এবং বলয়ে থেকে একজন সাদাসিধে, সহজসরল ব্যক্তি কীভাবে হিংস্র দানব হয়ে ওঠেন, তার বড় উদাহরণ শেখ ফজলে নূর তাপস। গত ১৫ বছরে তাপস হয় উঠেছিলেন অপরাধীদের ‘ডন’।

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামি রাষ্ট্র কায়েমে আলেমদের ঐক্যের বিকল্প নেই
ইসলামি রাষ্ট্র কায়েমে আলেমদের ঐক্যের বিকল্প নেই
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
খাগড়াছড়িতে তিন মামলা, ১৪৪ ধারা বহাল
খাগড়াছড়িতে তিন মামলা, ১৪৪ ধারা বহাল
বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন
বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন
শাপলা নয় প্রতীক নিতে হবে তালিকা থেকে
শাপলা নয় প্রতীক নিতে হবে তালিকা থেকে
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ
নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ
এনসিপিকে শাপলা দিলে আপত্তি নেই
এনসিপিকে শাপলা দিলে আপত্তি নেই
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে
গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা
গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা
সর্বশেষ খবর
মসজিদে যেসব কাজ করা নিষেধ
মসজিদে যেসব কাজ করা নিষেধ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আস্থার সংকটে পুঁজিবাজারে নিষ্ক্রিয় ৬২ হাজার বিনিয়োগকারী
আস্থার সংকটে পুঁজিবাজারে নিষ্ক্রিয় ৬২ হাজার বিনিয়োগকারী

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মানবপাচারের ‘রহস্য পাহাড়’ কচ্ছপিয়া
মানবপাচারের ‘রহস্য পাহাড়’ কচ্ছপিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ মাসে ছয়শ'র বেশি ধর্ষণ
৯ মাসে ছয়শ'র বেশি ধর্ষণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উন্নয়ন-স্থিতিশীলতার জন্য গ্রহণযোগ্য নির্বাচন ছাড়া অন্য উপায় নেই
উন্নয়ন-স্থিতিশীলতার জন্য গ্রহণযোগ্য নির্বাচন ছাড়া অন্য উপায় নেই

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাষাসৈনিক আহমদ রফিকের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
ভাষাসৈনিক আহমদ রফিকের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় বন্দী বাংলাদেশির পরিচয় জানতে হাইকমিশনের বিজ্ঞপ্তি
মালয়েশিয়ায় বন্দী বাংলাদেশির পরিচয় জানতে হাইকমিশনের বিজ্ঞপ্তি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়
ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল জলদস্যুতা করেছে : এরদোয়ান
ইসরায়েল জলদস্যুতা করেছে : এরদোয়ান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাষাসৈনিক আহমদ রফিক আর নেই
ভাষাসৈনিক আহমদ রফিক আর নেই

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ১০ হাজারের বেশি শিশু চিরস্থায়ী শারীরিক ক্ষতির শিকার
গাজায় ১০ হাজারের বেশি শিশু চিরস্থায়ী শারীরিক ক্ষতির শিকার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড্ডা থানায় নতুন ওসি
বাড্ডা থানায় নতুন ওসি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেয়ার বিক্রিতে ওপেনএআই-এর মূল্য দাঁড়াল ৫০০ বিলিয়ন ডলার
শেয়ার বিক্রিতে ওপেনএআই-এর মূল্য দাঁড়াল ৫০০ বিলিয়ন ডলার

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শুক্র গ্রহের কাছে লুকানো গ্রহাণু, ভবিষ্যতে পৃথিবীর জন্য ঝুঁকি
শুক্র গ্রহের কাছে লুকানো গ্রহাণু, ভবিষ্যতে পৃথিবীর জন্য ঝুঁকি

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাউথইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হলো 'বাংলার ম্যাথ টিম চ্যাম্পিয়নশিপ ২০২৫'
সাউথইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হলো 'বাংলার ম্যাথ টিম চ্যাম্পিয়নশিপ ২০২৫'

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পর্যটকে ভরপুর কক্সবাজার
পর্যটকে ভরপুর কক্সবাজার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলন্ত ট্রেন থেকে পড়ে গেল কিশোর
চলন্ত ট্রেন থেকে পড়ে গেল কিশোর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা
তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তুরাগ নদে নৌকাডুবি, দুই শিশু নিখোঁজ
তুরাগ নদে নৌকাডুবি, দুই শিশু নিখোঁজ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নৌকা থেকে নদীতে পড়ে কিশোর নিখোঁজ
নৌকা থেকে নদীতে পড়ে কিশোর নিখোঁজ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের
পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুবা ডাইভিংয়ে নয়, মৃত্যুসনদে জুবিন গার্গের মৃত্যুর কারণ ভিন্ন
স্কুবা ডাইভিংয়ে নয়, মৃত্যুসনদে জুবিন গার্গের মৃত্যুর কারণ ভিন্ন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সব সম্প্রদায়ের জন্য নিরাপদ চট্টগ্রাম গড়তে চাই: মেয়র শাহাদাত
সব সম্প্রদায়ের জন্য নিরাপদ চট্টগ্রাম গড়তে চাই: মেয়র শাহাদাত

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জালে আটকা গন্ধগোকুল উদ্ধার, পরে অবমুক্ত
জালে আটকা গন্ধগোকুল উদ্ধার, পরে অবমুক্ত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৯তম বিসিএস পরীক্ষা ১০ অক্টোবর, কেন্দ্র শুধু ঢাকায়
৪৯তম বিসিএস পরীক্ষা ১০ অক্টোবর, কেন্দ্র শুধু ঢাকায়

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে স্বামী নিহত, স্ত্রী আহত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে স্বামী নিহত, স্ত্রী আহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যারা ইমামদের মাইনাসের চেষ্টা করেছে, আল্লাহ তাদের মাইনাস করেছেন’
‘যারা ইমামদের মাইনাসের চেষ্টা করেছে, আল্লাহ তাদের মাইনাস করেছেন’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঘূর্ণিঝড় নিয়ে বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
ঘূর্ণিঝড় নিয়ে বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন সেনাদের যুদ্ধ প্রস্তুতির নির্দেশ, যা বললো রাশিয়া
মার্কিন সেনাদের যুদ্ধ প্রস্তুতির নির্দেশ, যা বললো রাশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে তবলা-হাঁসসহ ৫০ প্রতীকের অপশন দিল ইসি
এনসিপিকে তবলা-হাঁসসহ ৫০ প্রতীকের অপশন দিল ইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রফি বিতর্কে ভারতকে ধুয়ে দিলেন এবি ডি ভিলিয়ার্স
ট্রফি বিতর্কে ভারতকে ধুয়ে দিলেন এবি ডি ভিলিয়ার্স

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় বিশ্বজুড়ে নিন্দার ঝড়
গাজা ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় বিশ্বজুড়ে নিন্দার ঝড়

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাগামী ফ্লোটিলা থেকে গ্রেটা থুনবার্গসহ কয়েকজন অধিকারকর্মী আটক
গাজাগামী ফ্লোটিলা থেকে গ্রেটা থুনবার্গসহ কয়েকজন অধিকারকর্মী আটক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্লোটিলা থেকে আটক ২২৩ জনকে ইউরোপে পাঠাবে ইসরায়েল, জাহাজগুলোর ভাগ্যে কী আছে?
ফ্লোটিলা থেকে আটক ২২৩ জনকে ইউরোপে পাঠাবে ইসরায়েল, জাহাজগুলোর ভাগ্যে কী আছে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো বিলিয়নিয়ার ক্লাবে শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো বিলিয়নিয়ার ক্লাবে শাহরুখ খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি বাতিল করলেন কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট
ইসরায়েলের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি বাতিল করলেন কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজামুখী এখন মাত্র চারটি নৌযান, বাকিগুলো আটক : ফ্লোটিলা ট্র্যাকার
গাজামুখী এখন মাত্র চারটি নৌযান, বাকিগুলো আটক : ফ্লোটিলা ট্র্যাকার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুমুদ ফ্লোটিলা আটকানোর প্রতিবাদে ইতালিতে সাধারণ ধর্মঘটের ডাক
সুমুদ ফ্লোটিলা আটকানোর প্রতিবাদে ইতালিতে সাধারণ ধর্মঘটের ডাক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস, সাত জেলায় বন্যার শঙ্কা
ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস, সাত জেলায় বন্যার শঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে বজ্রপাতে বিএনপি নেতাসহ নিহত ২
যশোরে বজ্রপাতে বিএনপি নেতাসহ নিহত ২

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী কোনো নৌযান অবরোধ ভাঙতে পারেনি, দাবি ইসরায়েলের
গাজামুখী কোনো নৌযান অবরোধ ভাঙতে পারেনি, দাবি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হস্তক্ষেপের নিন্দা মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হস্তক্ষেপের নিন্দা মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা কী?
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা কী?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্ব্যবহারের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের, এনসিপির দুঃখ প্রকাশ
দুর্ব্যবহারের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের, এনসিপির দুঃখ প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বিনিময়
হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বিনিময়

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাগামী ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি বাধা, যুক্তরাজ্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া
গাজাগামী ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি বাধা, যুক্তরাজ্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের নেতৃত্বে নির্বাচনে অংশ নেবে বিএনপি : হুমায়ুন কবীর
তারেক রহমানের নেতৃত্বে নির্বাচনে অংশ নেবে বিএনপি : হুমায়ুন কবীর

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রুশ তেল ক্রয়কারী দেশকে টার্গেট করে কাজের প্রতিশ্রুতি জি-৭ মন্ত্রীদের
রুশ তেল ক্রয়কারী দেশকে টার্গেট করে কাজের প্রতিশ্রুতি জি-৭ মন্ত্রীদের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের
পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাত লাখ ফেডারেল কর্মীকে ছাঁটাইয়ের শঙ্কা, শাটডাউন এড়ানোর উপায় দেখছে না যুক্তরাষ্ট্র
সাত লাখ ফেডারেল কর্মীকে ছাঁটাইয়ের শঙ্কা, শাটডাউন এড়ানোর উপায় দেখছে না যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্লোটিলায় আক্রমণের জেরে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার করলো কলম্বিয়া
ফ্লোটিলায় আক্রমণের জেরে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার করলো কলম্বিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোকানের ওপর উল্টে পড়লো নিয়ন্ত্রণহীন বাস, তিনজন নিহত
দোকানের ওপর উল্টে পড়লো নিয়ন্ত্রণহীন বাস, তিনজন নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন
বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ শুরু টাইগার-আফগান লড়াই, শক্তিতে কারা এগিয়ে?
আজ শুরু টাইগার-আফগান লড়াই, শক্তিতে কারা এগিয়ে?

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশ অস্থিতিশীল করতে চেষ্টা চালাচ্ছে আওয়ামী লীগ ও ভারত : ফারুক
দেশ অস্থিতিশীল করতে চেষ্টা চালাচ্ছে আওয়ামী লীগ ও ভারত : ফারুক

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত
১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল মানবতার বহর
আটকে গেল মানবতার বহর

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের
যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের

মাঠে ময়দানে

এক পর্দা, দশ প্রজন্ম
এক পর্দা, দশ প্রজন্ম

শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা

নগর জীবন

মনোনয়ন পেতে বিএনপির ছয় নেতা ময়দানে : অন্য দলে একক
মনোনয়ন পেতে বিএনপির ছয় নেতা ময়দানে : অন্য দলে একক

নগর জীবন

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬
ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬

নগর জীবন

বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন
বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসমান জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে ফারহান-কেয়া
ভাসমান জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে ফারহান-কেয়া

শোবিজ

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ
নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা
গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু
ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু

নগর জীবন

বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে
বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে

নগর জীবন

সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন

সম্পাদকীয়

ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত
ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত

দেশগ্রাম

ঝিলিকে বাংলাদেশের ঝলক
ঝিলিকে বাংলাদেশের ঝলক

মাঠে ময়দানে

জলাবদ্ধতা
জলাবদ্ধতা

সম্পাদকীয়

মরিচের কেজি ৩০০ ছাড়াল
মরিচের কেজি ৩০০ ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং
সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং

মাঠে ময়দানে

এনসিপিকে শাপলা দিলে আপত্তি নেই
এনসিপিকে শাপলা দিলে আপত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাঙের নাও
ব্যাঙের নাও

ডাংগুলি

খাগড়াছড়িতে তিন মামলা, ১৪৪ ধারা বহাল
খাগড়াছড়িতে তিন মামলা, ১৪৪ ধারা বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা