শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৯ জুলাই, ২০২৫

ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না

গোলটেবিল আলোচনার আয়োজন করেছিল আমার প্রতিষ্ঠান। সৌজন্য প্রকাশ করার মতলবেই ‘আমার’ বলি। প্রকৃতপক্ষে আয়োজক ছিল আমি ২০১৩ সালে যে প্রতিষ্ঠানের চাকুরে ছিলাম সেই প্রতিষ্ঠান। ওই গোলটেবিলের মডারেটর ছিলেন সিনিয়র সাংবাদিক মাহমুদ আল ফয়সাল। রাজধানীর সেগুনবাগিচায় একটি মিলনায়তনের সেই গোলটেবিল আলোচনার একেবারে শেষ ভাগে হাজির হই। দেখি, ক্রেতাসাধারণের দুর্ভোগমোচনের জন্য করণীয় বিষয়ে জ্ঞান-বিতরণ করছেন এক পণ্ডিত। আমার পাশে দাঁড়ানো শ্রোতার কাছে জানতে চাইলাম বক্তার পরিচয়। তিনি বললেন, নাম তো ভুইলা গেছি। ইনি চিফ গেস্ট এইডা মনে আছে। পরিচয় দরকার ক্যান? কোনো প্রবলেম হইতেছে?

‘না। কোনো প্রবলেম হচ্ছে না। ওনার লেকচার এত্ত সুন্দর! শুনতে শুনতে শরীরের ঢিলে যত নাটবল্টু আছে সব টাইট হয়ে যাচ্ছে’-আমার মন্তব্য শুনে পড়শি শ্রোতা বলেন, জ্বে! ঠিকই কয়েছেন। ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না একলা জেগে রই...।

পড়শি শ্রোতার আরও দুই পড়শি শ্রোতা ফিক্ ফিক্ ফিকির হাসতে শুরু করলে ভড়কে যাই। তবু কুছ পরোয়া নেহি ভঙ্গিতে বলি, হোয়াট ডু ইউ মিন বাই ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না। পড়শি শ্রোতা বলেন, ওই যে কথায় আছে না! বুদ্ধিমানের জন্য ইঙ্গিতই যথেষ্ট। সেই কেস্ আর কী! ‘তোরে জুতানো দরকার’ না কইয়া ইঙ্গিতে বলি-ফুলের গন্ধে...। এই আঁতেলের বক্তৃতা শুইন্না আপনার যেরকম বমনেচ্ছা জাগ্রত হইতেছে, আমাদের তিনজনেরও ওই একই টেনডেন্সি হচ্ছে।

বক্তৃতা শুনে বমির ইচ্ছা জেগে ওঠে, এমন তথ্য এর আগে কখনো পাইনি। পড়শি শ্রোতা আরও জানান, ইশারা-ইঙ্গিত জিনিসটা খুব উপকার দেয়। সবার সামনে ইঙ্গিতে এমন সব কথা উচ্চারণ করা যায়, যেসব কথা আওয়াজ দিয়ে সরাসরি বললে দাঙ্গা বেধে যেতে পারে। ‘নাশকতা চালানোর প্রস্তুতি নাও’ বললে পুলিশি অ্যাকশনে ঠ্যাঙানি খাওয়ার শঙ্কা। কিন্তু নিন্দনীয় ওই প্রস্তুতির ইঙ্গিত ‘পুষ্পবৃষ্টির প্রস্তুতি চাই’ উচ্চারণে দিলে ধরতে পারে কেউ?

আলোচনা শেষ হওয়ার পর বক্তাদের সম্মানে মধ্যাহ্নভোজ। প্রতিষ্ঠানের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকজন আমাকে খুঁজতে থাকেন। তাঁরা আমায় টেনেটুনে খানাঘরে নিয়ে গেলেন। ওখানে মাহমুদ আল অ্যাকশনেফয়সালকে পেয়েই উচ্চকণ্ঠে ‘অপদার্থদের শিরোমণি কিসিমের’ একটা লোককে প্রধান অতিথির আসনে বসানোর বুদ্ধি তাকে কে দিয়েছিল জানতে চাই। এবং ভয়ংকর কর্ণপীড়াদায়ক মাধুর্যরহিত বক্তৃতার জন্য লোকটাকে ছাগলের লাদা দিয়ে বানানো পদকে শোভিত করার প্রস্তাব তুলতে যাওয়ার আগেই ফয়সাল চটজলদি ছুটে এসে কানে কানে বলেন, ‘খাবার টেবিলে আমার ডানে বসা লোকটাই চিফ গেস্ট। আল্লার ওয়াস্তে খ্যামা দেন ভাই। প্লিজ! আমারে আর বিব্রত কইরেন না।’

বক্তার চেহারা আমার মনে ছায়াপাত করেনি। করেছিল তাঁর অখাদ্য ভাষণ। তাই চেহারাটা মনে থাকেনি। সেজন্য খাবার টেবিলে উপস্থিতি সত্ত্বেও তার প্রসঙ্গে বিষোদগারকর্মে সমস্যা হয়নি। প্রধান অতিথি দেখেও না দেখার, শুনেও না শোনার ভান করলেন এবং মজাসে চর্ব্যচূষ্যলেহ্যপেয়র সদ্ব্যবহার করলেন।

২. পাকিস্তানি জমানায় কলেজে পড়ুয়া আমরা পাঁচ বন্ধু নোয়াখালী থেকে ট্রেনে করে ঢাকায় যাব। লাকসাম স্টেশনে নেমে চট্টগ্রাম থেকে ঢাকাগামী ‘উল্কা’ ট্রেনে উঠতে হতো। প্ল্যাটফর্মে বিপুলসংখ্যক যাত্রী উল্কায় ওঠার জন্য অপেক্ষমাণ। ট্রেন এলো আর ওটার ভিতরে ঢোকার জন্য যেন যুদ্ধ শুরু হলো। এই বগিতে উঠতে গেলাম, ওই বগিতে উঠতে চাইলাম, ভিতরে আগে থেকে বসা ও দাঁড়ানোরা সমস্বরে বলে, ‘জায়গা নাই, জায়গা নাই।’ এরকম বলাটা বাকস্বাধীনতা। বলতেই পারে, বলুক না। কিন্তু নাই নাই বলার সঙ্গে সঙ্গে ধাক্কা মেরে চিৎপাত ফেলে দিতে চাইছে।

লাকসামে উল্কার যাত্রাবিরতি পাঁচ মিনিট। তিন মিনিট পার হলে ভেঁপু বাজল। আরও দুবার ভেঁপু শোনা যাবে-চার ও পাঁচ মিনিট হয়ে গেলে। দ্বিতীয় ভঁপু বাজতেই আমাদের বগি সন্ধান জোরদার হয় কিন্তু কাঙ্ক্ষিত তৃতীয় শ্রেণির বগির দেখা মেলে না। আবদুল করিম মিন্টু হাঁক দেয়, টাইম শেষ! যে কোনো বগিতে উঠে যেতে হবে। একটা বগির দরজা ফাঁকা পেয়ে মাহমুদুর রহমান বেলায়েত (মৃত্যু : ০৯.১০.২০২৩) হাঁক দেয় ‘এদিকে! এদিকে আয়! এটায় উঠে পড়।’

শেষ ভেঁপু বাজাতে বাজাতে সচল হয় উল্কা। আমরা লাফিয়ে লাফিয়ে ছুটন্ত ট্রেনের উদরে প্রবেশ করলাম। কী আরাম। ‘আলহামদুলিল্লাহ’ বলে মাহবুব আলম খোকন। সবুজ রেক্সিনে মোড়া ফোমসজ্জিত আসনে গা এলিয়ে দিতে না দিতেই টের পাই, ওরে আল্লাহ! উঠেছি কোথায়! এ তো ফার্স্ট ক্লাস! আমরা তো কেটেছি থার্ড ক্লাসের টিকিট।

নোয়াখালী টু ঢাকা ফার্স্ট ক্লাসের ভাড়া ২৭ টাকা। থার্ড ক্লাসের ৭ টাকা। চলন্ত ট্রেনের অবাঙালি টিকিট চেকার আমাদের হাতেনাতে পাকড়াও করে বলেন, আপনাদের জার্নি ইল্লিগাল আছে। শরম হওনা চাহিয়ে। একসো পনেরো রুপিয়া দিজিয়ে। কেরায়া আউর জরমানা দেড়সো রুপিয়া। মাইনাস পঁয়ত্রিশ রুপিয়া। ওটা আপনাদের টিকিটের দাম অ্যাডজাস্ট করে দিলাম। টিকিট চেকার রিসিট বই বের করে পান চিবোতে থাকলেন। আমরা মতবিনিময় করতে থাকি এবং সিদ্ধান্তে আসি যে রেলওয়ের এই কর্মকর্তার সঙ্গে সাধ্যমতো ‘প্রসিদ্ধ ব্যবহার’ করতে হবে। শাহ আকবর চানধন পাঁচ টাকার কড়কড়ে পাঁচখানা নোট এগিয়ে দেয়। চেকার সহাস্যে নোটগুলো নেড়েচেড়ে দেখে বলেন, লোটের তসবিরে পাট বোঝাই নাও (নোটের ছবিতে পাটভর্তি নৌকা) খুবসুরাত আছে। নাও-এর বদলায় শালিমার বাগ থাকলে জেয়াদা খুবসুরাত হোবে। আপনারা কী বোলেন?

দশ টাকার নোটে তখন লাহোরের বিখ্যাত শালিমার বাগের ছবি থাকত। ‘আমায় পাঁচটি দশ টাকার নোট দাও’ না বলে, টিকিট চেকার ‘জেয়াদা খুবসুরাত’ বর্ণনা করছেন। ইঙ্গিতে নিজের প্রত্যাশা বুঝিয়ে দেওয়ার শৈল্পিক কায়দা বটে। আমরা তাঁকে একটা শালিমার বাগ অর্পণ করি। ঢাকা স্টেশনের গেটের চেকারের কাছে আমাদের অর্পণ করার সময় তিনি বলেন, ইনারা স্টুডেন্ট আছেন। ইনারা সার্টিফায়েড প্যাসেঞ্জার আছেন।

অর্থাৎ এই ছাত্ররা আমায় ‘ইয়ে’ দিয়ে দিয়েছে। এদের সঙ্গে হুজ্জত কোরো না। থার্ড ক্লাসের টিকিট দেখিয়ে আমরা স্টেশন থেকে বেরিয়ে এলাম।

৩. শুনে যেমন ইশারা পাওয়া যায়, দেখেও তেমনই। এ বিষয়ে চমৎকার বলে গেছেন। দক্ষিণ আফ্রিকার প্রয়াত প্রেসিডেন্ট জননেতা নেলসন ম্যান্ডেলা।

১৯৪৫ সালের আগস্টে জাপানের হিরোশিমা ও নাগাসাকি শহরে যুক্তরাষ্ট্র আণবিক বোমা বর্ষণ করে। এতে ২ লাখ ৪০ হাজার মানুষের প্রাণ যায়; আহত হয় লাখ লাখ। বোমার তেজস্ক্রিয়া আহতদের থেকে সন্তানদের মধ্যে সঞ্চালিত হওয়ায় তাদের বংশধররা এখনো রক্তের ক্যানসারসহ নানা রকম রোগে ভুগে চলেছে।

মার্কিনিরা বলে বেড়ায় : ‘দ্বিতীয় মহাযুদ্ধ দ্রুত শেষ করার জন্য জাপানে বোমা মারা হয়েছে। জার্মানি আত্মসমর্পণ করে ৮ মে। কিন্তু তার মিত্র জাপান যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছিল। তাকে আত্মসমর্পণে বাধ্য করতেই আণবিক শক্তি প্রয়োগ করতে হয়েছে।’

যুক্তরাষ্ট্রের যুক্তিকে ‘ফালতু’ বলে অভিহিত করেন নেলসন ম্যান্ডেলা। তিনি ২০০৩ সালে এক অনুষ্ঠানে ভাষণকালে বলেন, জাপানি সেনারা যখন সব রণাঙ্গন থেকে পিছু হটছিল তখন বোমা মারার উদ্দেশ্য ছিল সোভিয়েত ইউনিয়নকে চোখ রাঙানো। সেজন্য যুক্তরাষ্ট্র লাখ লাখ নিরীহ জাপানিকে হত্যা করতে দ্বিধাবোধ করেনি। তারা সোভিয়েত ইউনিয়নকে বলতে চেয়েছে, ‘আমাদের বিরুদ্ধাচরণ করলে আমরা কী করি দেখলে তো! দুনিয়ার এখানে-ওখানে আমরা যা করছি তার বিরুদ্ধে যদি কিছু কর, তাইলে জাপানের যে দশা আমরা করেছি, তোমাদেরও সেরকম দশা করে ছাড়ব।’

ম্যান্ডেলা বলেন, ‘শক্তিমত্তা প্রদর্শনে তারা এতটাই বেপরোয়া ছিল যে জাপানের নির্দোষ বেসামরিক মানুষের ওপর তারা গণহত্যা চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। আর এখন তারা বিশ্বময় শান্তি রক্ষার মোড়লিপনার ভান করছে। তারা কে? মোড়লগিরি করার অধিকার তাদের কে দিয়েছে?’

৪. মোটরবাইক চালানোর বিদ্যা হাসিলের পর যে বয়সটায় ‘দেখ, দেখ কী সুন্দর পারি’ বিমারে ভুগেছি, সেই সময় ইশারায় বাতচিতের মাধ্যমে আট-দশটি স্কুলছাত্রী যা করেছে তা ভেবে এখনো হাসি।

বাইকের পেছনে বসা অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী বোনঝিকে স্কুলে পৌঁছানোমাত্রই ভাগনির সহপাঠী আট-দশটা মেয়ে হাসতে হাসতে একযোগে সুরেলা গলায় বলে, ‘চিশা চিহি চিনে চির চিমা চিমা চির চিফু চিটা চিনি।’ ভাগনি রুষ্ট কণ্ঠে বলে, ‘চিতো চিরা চিগু চিখা।’ একটি মেয়ে তখন বলে, ‘মজা করে কিছু বললে এত রেগে যাওয়া ঠিক নয় বন্ধু।’ পরক্ষণে সেই মেয়েটি আমায় বলে, ‘কিচ্ছু না মামা, আপনি যান।’

পরে জেনেছি, দ্রুতগতির বাইককে স্কুল বারান্দার কাছে নিয়ে কায়দা করে নিজের বাম পা বারান্দায় রাখায় আমার উদ্দেশে ওদের সাংকেতিক মন্তব্য ছিল-‘শাহীনের মামার ফুটানি।’ মন্তব্যে ব্যবহৃত ‘চি’গুলো আসল জিনিসকে আড়াল করে রেখেছে। রেগে গিয়ে ‘চি’ সংযোগে শাহীন যা খেতে বলেছে তা কোনোমতেই স্বাভাবিক খাদ্য নয়।

শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের এক উপন্যাসে আছে, নায়িকা কলেজছাত্রী। নায়ক ভেসপা স্কুটারে বসিয়ে নায়িকাকে কলেজ গেট পর্যন্ত নিয়ে নামিয়ে দেয়। কলেজ ভবনের দোতলা থেকে অন্য মেয়েরা তা দেখে বলে, ‘চিলা চিভা চির।’ ওদের কথায় নায়িকা কিন্তু রাগেনি। সে দোতলার দিকে সহাস্যে তাকিয়ে চপেটাঘাত করার ভঙ্গি করে।

আওয়াজ ছাড়াও অনেক কিছু ইশারা করা যায়। সে বিষয়ে কাহিনি নির্মাণে রাশিয়ার অধিবাসীদের রয়েছে ঈর্ষণীয় মুনশিয়ানা। কাহিনিগুলোর চমৎকারিত্ব বাড়িয়ে দেয় বিভিন্ন জানোয়ার। আজ এখানে ভালুক সাহেবের ‘নীরবতা’ পরিবেশন করছি।

রেস্তোরাঁয় ঢুকেছে খরগোশ ও ভালুক। টেবিলে বসে তারা এদিক-ওদিক তাকায়, বেয়ারা দেখে না। টেবিলে মুষ্টাঘাত করে ভালুক। বেয়ারা ছুটে আসে। বলে, কী দেব স্যার।

খরগোশ বলে, ‘আমার জন্য সাতটা পরোটা, সাতটা সেদ্ধ ডিম, এক বাটি হালুয়া আনো। জলদি।’ অর্ডার কাগজে টুকে নিয়ে কিচেনের দিকে ছোটে বেয়ারা। মাঝপথ থেকে ফিরে এসে সে বলে, শুধু আপনার জন্য বললেন। ভালুক স্যার খাবেন না? ওনার কি খিদে নেই!

‘ওরে আহাম্মক!’ বলে খরগোশ, ‘দুজন একসঙ্গে এলাম। বসলাম। এটা দেখেও তো বুঝতে পারতিস যে ভালুক সাহেবের পেট ভরা বলেই আমি আস্ত রয়েছি।’

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
হুমকির মুখে ঢাকা
হুমকির মুখে ঢাকা
নির্বাচিত সরকার
নির্বাচিত সরকার
ইসলামে জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব অপরিসীম
ইসলামে জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব অপরিসীম
শরিয়াহভিত্তিক অর্থায়ন : মুরাবাহা ও ইজারা পদ্ধতি
শরিয়াহভিত্তিক অর্থায়ন : মুরাবাহা ও ইজারা পদ্ধতি
বন্যা-ভাঙনে দিশাহারা
বন্যা-ভাঙনে দিশাহারা
ঘুষ-দুর্নীতির দৌরাত্ম্য
ঘুষ-দুর্নীতির দৌরাত্ম্য
জান্নাত পাওয়ার সহজ আমল
জান্নাত পাওয়ার সহজ আমল
কালা কালা তালা তালা জ্বালা জ্বালার দেশ!
কালা কালা তালা তালা জ্বালা জ্বালার দেশ!
রাজধানীর বেহাল সড়ক
রাজধানীর বেহাল সড়ক
পাহাড়ে অশান্তি
পাহাড়ে অশান্তি
পানির কষ্ট কি যাবে না!
পানির কষ্ট কি যাবে না!
বিমান দুর্ঘটনা স্মৃতি ও শিক্ষা
বিমান দুর্ঘটনা স্মৃতি ও শিক্ষা
সর্বশেষ খবর
ইউরোপের যে দেশে সবচেয়ে বেশি মোবাইল চুরি হয়?
ইউরোপের যে দেশে সবচেয়ে বেশি মোবাইল চুরি হয়?

এই মাত্র | পাঁচফোড়ন

‘প্রমাণ ছাড়া পাকিস্তানকে দোষ দেবেন না’, বললেন ভারতের সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
‘প্রমাণ ছাড়া পাকিস্তানকে দোষ দেবেন না’, বললেন ভারতের সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ১১ দিন নৈরাজ্যের আশঙ্কা এসবির, সারাদেশে ‘বিশেষ সতর্কতা’ জারি
আগামী ১১ দিন নৈরাজ্যের আশঙ্কা এসবির, সারাদেশে ‘বিশেষ সতর্কতা’ জারি

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কায় নৌবাহিনীর সাবেক প্রধান গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কায় নৌবাহিনীর সাবেক প্রধান গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ জুলাই)

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সমন্বয়ক হয়ে বদলে গেছে রানার জীবন
সমন্বয়ক হয়ে বদলে গেছে রানার জীবন

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

যে কারণে মানুষের ভাষা, বর্ণ ও চিন্তার পার্থক্য
যে কারণে মানুষের ভাষা, বর্ণ ও চিন্তার পার্থক্য

৪৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্যচুক্তি : ভিয়েতনাম পারলে আমরা নয় কেন
বাণিজ্যচুক্তি : ভিয়েতনাম পারলে আমরা নয় কেন

৫৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ডিএমপির শাহআলী থানায় নতুন ওসি
ডিএমপির শাহআলী থানায় নতুন ওসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি ৬ কলেজে নতুন অধ্যক্ষ-উপাধ্যক্ষ
সরকারি ৬ কলেজে নতুন অধ্যক্ষ-উপাধ্যক্ষ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মশা তাড়াতে খড়ের আগুন গোয়ালে, গরু-ছাগল বাঁচাতে গিয়ে বৃদ্ধার মৃত্যু
মশা তাড়াতে খড়ের আগুন গোয়ালে, গরু-ছাগল বাঁচাতে গিয়ে বৃদ্ধার মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদকবিরোধী প্রচারণা : ঠাকুরগাঁওয়ে হাসপাতাল, ফার্মেসিতে লিফলেট বিতরণ
মাদকবিরোধী প্রচারণা : ঠাকুরগাঁওয়ে হাসপাতাল, ফার্মেসিতে লিফলেট বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিমান্ড শেষে আবুল বারকাত কারাগারে
রিমান্ড শেষে আবুল বারকাত কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের মধ্যে প্রাথমিকে সাড়ে ১৫ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগ
ডিসেম্বরের মধ্যে প্রাথমিকে সাড়ে ১৫ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উগান্ডায় মামদানির রাজকীয় বিয়ে, নিরাপত্তায়ও তাক লাগানিয়া!
উগান্ডায় মামদানির রাজকীয় বিয়ে, নিরাপত্তায়ও তাক লাগানিয়া!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'প্রাথমিক শিক্ষায় উদ্যোগ বাস্তবায়ন হলে শিশুরা উন্নত জীবন পাবে'
'প্রাথমিক শিক্ষায় উদ্যোগ বাস্তবায়ন হলে শিশুরা উন্নত জীবন পাবে'

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে এক আওয়ামী লীগ নেতার লাঠিয়াল বাহিনীর প্রধান গ্রেফতার
চাঁপাইনবাবগঞ্জে এক আওয়ামী লীগ নেতার লাঠিয়াল বাহিনীর প্রধান গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা দিল সেনাবাহিনী
রাঙামাটিতে দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা দিল সেনাবাহিনী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯৬ একর জমি অধিগ্রহণের অনুমোদন পেল নওগাঁ বিশ্ববিদ্যালয়
৯৬ একর জমি অধিগ্রহণের অনুমোদন পেল নওগাঁ বিশ্ববিদ্যালয়

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কী আছে জুলাই সনদে
কী আছে জুলাই সনদে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে খালে পড়ে মৃত্যুর আট কারণ চিহ্নিত
চট্টগ্রামে খালে পড়ে মৃত্যুর আট কারণ চিহ্নিত

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাইয়ের ২৭ দিনে রেমিট্যান্স ২০০ কোটি ডলার ছাড়াল
জুলাইয়ের ২৭ দিনে রেমিট্যান্স ২০০ কোটি ডলার ছাড়াল

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বরিশাল সিটিতে প্রায় এক লাখ শিশুকে টাইফয়েড টিকা দানের লক্ষ্য নির্ধারণ
বরিশাল সিটিতে প্রায় এক লাখ শিশুকে টাইফয়েড টিকা দানের লক্ষ্য নির্ধারণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মৌলভীবাজারে বিপুল পরিমাণ বিদেশি মদ উদ্ধার
মৌলভীবাজারে বিপুল পরিমাণ বিদেশি মদ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার ৩
টেকনাফে ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার ৩

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধার জেলা বিএনপির উপদেষ্টা সামিউর রহমান আর নেই
গাইবান্ধার জেলা বিএনপির উপদেষ্টা সামিউর রহমান আর নেই

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় বিমান বিধ্বস্ত, নিহতদের স্মরণে কুয়েতের বাংলাদেশ দূতাবাসে শোক বই
ঢাকায় বিমান বিধ্বস্ত, নিহতদের স্মরণে কুয়েতের বাংলাদেশ দূতাবাসে শোক বই

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গণঅভ্যুত্থানে হত্যাসহ ১৫ মামলার চার্জশিট দিল পুলিশ
গণঅভ্যুত্থানে হত্যাসহ ১৫ মামলার চার্জশিট দিল পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে ৫০ হাজার পিস ইয়াবাসহ তিনজন আটক
কক্সবাজারে ৫০ হাজার পিস ইয়াবাসহ তিনজন আটক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেউ যাতে রাষ্ট্রকে পকেটে ঢুকিয়ে ফেলতে না পারে : জোনায়েদ সাকি
কেউ যাতে রাষ্ট্রকে পকেটে ঢুকিয়ে ফেলতে না পারে : জোনায়েদ সাকি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
টঙ্গীতে ম্যানহোলে পড়ে নিখোঁজ নারীর প্রাথমিক পরিচয় মিলেছে
টঙ্গীতে ম্যানহোলে পড়ে নিখোঁজ নারীর প্রাথমিক পরিচয় মিলেছে

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাবর দেশপ্রেমিক রাজনীতিবিদ, তার বিরুদ্ধে অভিযোগ অগ্রহণযোগ্য’
‘বাবর দেশপ্রেমিক রাজনীতিবিদ, তার বিরুদ্ধে অভিযোগ অগ্রহণযোগ্য’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির ওয়াকআউট নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন
বিএনপির ওয়াকআউট নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের চার ডিআইজি বাধ্যতামূলক অবসরে
পুলিশের চার ডিআইজি বাধ্যতামূলক অবসরে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের মির্জার ক্যাডার থেকে সমন্বয়ক রিয়াদ
কাদের মির্জার ক্যাডার থেকে সমন্বয়ক রিয়াদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের জন্য সুখবর দিল সৌদি
মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের জন্য সুখবর দিল সৌদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ইসরায়েলি গোয়েন্দাদের জন্য বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে ইসলাম শিক্ষা
যে কারণে ইসরায়েলি গোয়েন্দাদের জন্য বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে ইসলাম শিক্ষা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক থেকে বিএনপির ওয়াকআউট, পরে যোগদান
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক থেকে বিএনপির ওয়াকআউট, পরে যোগদান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক বছর বয়সী শিশুর কামড়ে গোখরা সাপের মৃত্যু
এক বছর বয়সী শিশুর কামড়ে গোখরা সাপের মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিসেম্বরের মধ্যে প্রাথমিকে সাড়ে ১৫ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগ
ডিসেম্বরের মধ্যে প্রাথমিকে সাড়ে ১৫ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাবার কবরেই চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন চিত্রনায়ক জসিমপুত্র রাতুল
বাবার কবরেই চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন চিত্রনায়ক জসিমপুত্র রাতুল

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেসবুক লাইভে উমামা: বললেন জুলাই কেন ‘মানি-মেকিং মেশিন’ হবে
ফেসবুক লাইভে উমামা: বললেন জুলাই কেন ‘মানি-মেকিং মেশিন’ হবে

২০ ঘণ্টা আগে | টক শো

নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সভা
নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সভা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেপ্টেম্বর থেকে পরবর্তী তিন মাসে দেড় লাখ পুলিশকে প্রশিক্ষণ
সেপ্টেম্বর থেকে পরবর্তী তিন মাসে দেড় লাখ পুলিশকে প্রশিক্ষণ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাবা জসীমের কবরেই দাফন হবে ছেলে রাতুলের
বাবা জসীমের কবরেই দাফন হবে ছেলে রাতুলের

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লালমনিরহাটে দুই ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ
লালমনিরহাটে দুই ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কে ভূমিকম্প: ১ কোটি মানুষকে সতর্ক করতে ব্যর্থ গুগল, নিহত অন্তত ৫৫ হাজার
তুরস্কে ভূমিকম্প: ১ কোটি মানুষকে সতর্ক করতে ব্যর্থ গুগল, নিহত অন্তত ৫৫ হাজার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫০ কোটি ডলারের বিদ্যুৎকেন্দ্র অচল: একক দরদাতার ফাঁদে বন্দি প্রকল্প
২৫০ কোটি ডলারের বিদ্যুৎকেন্দ্র অচল: একক দরদাতার ফাঁদে বন্দি প্রকল্প

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনাহারে গাজাবাসীদের মৃত্যু রোধে অবিলম্বে পদক্ষেপের আহ্বান ওবামার
অনাহারে গাজাবাসীদের মৃত্যু রোধে অবিলম্বে পদক্ষেপের আহ্বান ওবামার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের বেতন স্কেল ১০ম গ্রেডে উন্নীত
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের বেতন স্কেল ১০ম গ্রেডে উন্নীত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো বৈদেশিক ঋণ পরিশোধ ছাড়িয়েছে ৪ বিলিয়ন ডলার
প্রথমবারের মতো বৈদেশিক ঋণ পরিশোধ ছাড়িয়েছে ৪ বিলিয়ন ডলার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক চলাকালে হঠাৎ ফায়ার অ্যালার্ম
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক চলাকালে হঠাৎ ফায়ার অ্যালার্ম

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্র সৈকতে প্রকাশ্যে স্ত্রীকে মারধর, স্বামী গ্রেফতার
সমুদ্র সৈকতে প্রকাশ্যে স্ত্রীকে মারধর, স্বামী গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাষ্ট্রপতির কাছে বার্ষিক প্রতিবেদন দিলেন প্রধান বিচারপতি
রাষ্ট্রপতির কাছে বার্ষিক প্রতিবেদন দিলেন প্রধান বিচারপতি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ১৯ হাজারের বেশি প্রবাসীকে বহিষ্কার করল কুয়েত
যে কারণে ১৯ হাজারের বেশি প্রবাসীকে বহিষ্কার করল কুয়েত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদের কমরেড কি নাহিদ ইসলাম, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের
রিয়াদের কমরেড কি নাহিদ ইসলাম, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ আগস্ট ৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
১ আগস্ট ৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি বাহার ও তার মেয়ের ১৭ কোটি টাকাসহ ৫৩টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাবেক এমপি বাহার ও তার মেয়ের ১৭ কোটি টাকাসহ ৫৩টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ আগস্ট দেশের যেসব এলাকায় ৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
১ আগস্ট দেশের যেসব এলাকায় ৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতিতে সম্মত কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড
তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতিতে সম্মত কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
উৎস নেই, তবু সাড়ে ১২ কোটি টাকা রাদওয়ানের ব্যাংকে
উৎস নেই, তবু সাড়ে ১২ কোটি টাকা রাদওয়ানের ব্যাংকে

প্রথম পৃষ্ঠা

টানা ১৮ ঘণ্টা অভিযানেও সন্ধান মেলেনি জ্যোতির
টানা ১৮ ঘণ্টা অভিযানেও সন্ধান মেলেনি জ্যোতির

প্রথম পৃষ্ঠা

সুপ্রিম কোর্টের চাবি ছিল তাপসের হাতে
সুপ্রিম কোর্টের চাবি ছিল তাপসের হাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢেউয়ে লন্ডভন্ড সেন্ট মার্টিন
ঢেউয়ে লন্ডভন্ড সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশে চিকিৎসা নিয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি
বিদেশে চিকিৎসা নিয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসপাতাল থেকে ফিরলেও কাটেনি আতঙ্ক
হাসপাতাল থেকে ফিরলেও কাটেনি আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংসে কিউবা মিচেল
বসুন্ধরা কিংসে কিউবা মিচেল

মাঠে ময়দানে

সমন্বয়কদের চেয়ে সাধারণ মানুষ বেশি করেছে আন্দোলনে
সমন্বয়কদের চেয়ে সাধারণ মানুষ বেশি করেছে আন্দোলনে

প্রথম পৃষ্ঠা

আগেও শহর ডুবত এখনো ডোবে
আগেও শহর ডুবত এখনো ডোবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অদক্ষদের হাতে স্বাস্থ্যসেবা
অদক্ষদের হাতে স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

অরক্ষিত সচিবালয়! নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা
অরক্ষিত সচিবালয়! নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের স্বাস্থ্য ব্যবসায় ভয়াবহ ধস
ভারতের স্বাস্থ্য ব্যবসায় ভয়াবহ ধস

প্রথম পৃষ্ঠা

তাসকিন আহমেদের বিরুদ্ধে থানায় জিডি
তাসকিন আহমেদের বিরুদ্ধে থানায় জিডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ব বাঘ দিবস আজ
বিশ্ব বাঘ দিবস আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব দাবার নতুন রানি দিব্যা
বিশ্ব দাবার নতুন রানি দিব্যা

মাঠে ময়দানে

ঘরোয়া ফুটবলে কমছে পারিশ্রমিক!
ঘরোয়া ফুটবলে কমছে পারিশ্রমিক!

মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের সঙ্গে খেলার পক্ষে সৌরভ
পাকিস্তানের সঙ্গে খেলার পক্ষে সৌরভ

মাঠে ময়দানে

আবরার-আবদুল্লাহর ব্যাটে যুবাদের জয়
আবরার-আবদুল্লাহর ব্যাটে যুবাদের জয়

মাঠে ময়দানে

ওয়াশিংটনে চ্যাম্পিয়ন লেইলাহ ফার্নান্দেজ
ওয়াশিংটনে চ্যাম্পিয়ন লেইলাহ ফার্নান্দেজ

মাঠে ময়দানে

ঢাকা থেকে সরবে না বিমানঘাঁটি
ঢাকা থেকে সরবে না বিমানঘাঁটি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পেনকে হারিয়ে আবার ইউরোপসেরা ইংল্যান্ড
স্পেনকে হারিয়ে আবার ইউরোপসেরা ইংল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

মৌয়ালরা পেশায় আগ্রহ হারাচ্ছেন
মৌয়ালরা পেশায় আগ্রহ হারাচ্ছেন

পেছনের পৃষ্ঠা

কী আছে জুলাই সনদে
কী আছে জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাসের নিচে চাপা পড়ে ব্যাংক কর্মকর্তা নিহত
বাসের নিচে চাপা পড়ে ব্যাংক কর্মকর্তা নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে দুই ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, আহত ৮
লালমনিরহাটে দুই ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, আহত ৮

দেশগ্রাম

নির্বাচনের প্রস্তুতি সরকারের
নির্বাচনের প্রস্তুতি সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থায়ী ক্যাম্পাস দাবিতে মহাসড়কে ক্লাস রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের
স্থায়ী ক্যাম্পাস দাবিতে মহাসড়কে ক্লাস রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের

দেশগ্রাম

আলোচনা ছাড়া মিশন নিয়ে সিদ্ধান্ত ঠিক হয়নি
আলোচনা ছাড়া মিশন নিয়ে সিদ্ধান্ত ঠিক হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় বোন পালিয়ে বিয়ে করায় চার বছর ঘরবন্দি
বড় বোন পালিয়ে বিয়ে করায় চার বছর ঘরবন্দি

দেশগ্রাম

ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না
ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না

সম্পাদকীয়