শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৯ জুলাই, ২০২৫

ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না

গোলটেবিল আলোচনার আয়োজন করেছিল আমার প্রতিষ্ঠান। সৌজন্য প্রকাশ করার মতলবেই ‘আমার’ বলি। প্রকৃতপক্ষে আয়োজক ছিল আমি ২০১৩ সালে যে প্রতিষ্ঠানের চাকুরে ছিলাম সেই প্রতিষ্ঠান। ওই গোলটেবিলের মডারেটর ছিলেন সিনিয়র সাংবাদিক মাহমুদ আল ফয়সাল। রাজধানীর সেগুনবাগিচায় একটি মিলনায়তনের সেই গোলটেবিল আলোচনার একেবারে শেষ ভাগে হাজির হই। দেখি, ক্রেতাসাধারণের দুর্ভোগমোচনের জন্য করণীয় বিষয়ে জ্ঞান-বিতরণ করছেন এক পণ্ডিত। আমার পাশে দাঁড়ানো শ্রোতার কাছে জানতে চাইলাম বক্তার পরিচয়। তিনি বললেন, নাম তো ভুইলা গেছি। ইনি চিফ গেস্ট এইডা মনে আছে। পরিচয় দরকার ক্যান? কোনো প্রবলেম হইতেছে?

‘না। কোনো প্রবলেম হচ্ছে না। ওনার লেকচার এত্ত সুন্দর! শুনতে শুনতে শরীরের ঢিলে যত নাটবল্টু আছে সব টাইট হয়ে যাচ্ছে’-আমার মন্তব্য শুনে পড়শি শ্রোতা বলেন, জ্বে! ঠিকই কয়েছেন। ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না একলা জেগে রই...।

পড়শি শ্রোতার আরও দুই পড়শি শ্রোতা ফিক্ ফিক্ ফিকির হাসতে শুরু করলে ভড়কে যাই। তবু কুছ পরোয়া নেহি ভঙ্গিতে বলি, হোয়াট ডু ইউ মিন বাই ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না। পড়শি শ্রোতা বলেন, ওই যে কথায় আছে না! বুদ্ধিমানের জন্য ইঙ্গিতই যথেষ্ট। সেই কেস্ আর কী! ‘তোরে জুতানো দরকার’ না কইয়া ইঙ্গিতে বলি-ফুলের গন্ধে...। এই আঁতেলের বক্তৃতা শুইন্না আপনার যেরকম বমনেচ্ছা জাগ্রত হইতেছে, আমাদের তিনজনেরও ওই একই টেনডেন্সি হচ্ছে।

বক্তৃতা শুনে বমির ইচ্ছা জেগে ওঠে, এমন তথ্য এর আগে কখনো পাইনি। পড়শি শ্রোতা আরও জানান, ইশারা-ইঙ্গিত জিনিসটা খুব উপকার দেয়। সবার সামনে ইঙ্গিতে এমন সব কথা উচ্চারণ করা যায়, যেসব কথা আওয়াজ দিয়ে সরাসরি বললে দাঙ্গা বেধে যেতে পারে। ‘নাশকতা চালানোর প্রস্তুতি নাও’ বললে পুলিশি অ্যাকশনে ঠ্যাঙানি খাওয়ার শঙ্কা। কিন্তু নিন্দনীয় ওই প্রস্তুতির ইঙ্গিত ‘পুষ্পবৃষ্টির প্রস্তুতি চাই’ উচ্চারণে দিলে ধরতে পারে কেউ?

আলোচনা শেষ হওয়ার পর বক্তাদের সম্মানে মধ্যাহ্নভোজ। প্রতিষ্ঠানের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকজন আমাকে খুঁজতে থাকেন। তাঁরা আমায় টেনেটুনে খানাঘরে নিয়ে গেলেন। ওখানে মাহমুদ আল অ্যাকশনেফয়সালকে পেয়েই উচ্চকণ্ঠে ‘অপদার্থদের শিরোমণি কিসিমের’ একটা লোককে প্রধান অতিথির আসনে বসানোর বুদ্ধি তাকে কে দিয়েছিল জানতে চাই। এবং ভয়ংকর কর্ণপীড়াদায়ক মাধুর্যরহিত বক্তৃতার জন্য লোকটাকে ছাগলের লাদা দিয়ে বানানো পদকে শোভিত করার প্রস্তাব তুলতে যাওয়ার আগেই ফয়সাল চটজলদি ছুটে এসে কানে কানে বলেন, ‘খাবার টেবিলে আমার ডানে বসা লোকটাই চিফ গেস্ট। আল্লার ওয়াস্তে খ্যামা দেন ভাই। প্লিজ! আমারে আর বিব্রত কইরেন না।’

বক্তার চেহারা আমার মনে ছায়াপাত করেনি। করেছিল তাঁর অখাদ্য ভাষণ। তাই চেহারাটা মনে থাকেনি। সেজন্য খাবার টেবিলে উপস্থিতি সত্ত্বেও তার প্রসঙ্গে বিষোদগারকর্মে সমস্যা হয়নি। প্রধান অতিথি দেখেও না দেখার, শুনেও না শোনার ভান করলেন এবং মজাসে চর্ব্যচূষ্যলেহ্যপেয়র সদ্ব্যবহার করলেন।

২. পাকিস্তানি জমানায় কলেজে পড়ুয়া আমরা পাঁচ বন্ধু নোয়াখালী থেকে ট্রেনে করে ঢাকায় যাব। লাকসাম স্টেশনে নেমে চট্টগ্রাম থেকে ঢাকাগামী ‘উল্কা’ ট্রেনে উঠতে হতো। প্ল্যাটফর্মে বিপুলসংখ্যক যাত্রী উল্কায় ওঠার জন্য অপেক্ষমাণ। ট্রেন এলো আর ওটার ভিতরে ঢোকার জন্য যেন যুদ্ধ শুরু হলো। এই বগিতে উঠতে গেলাম, ওই বগিতে উঠতে চাইলাম, ভিতরে আগে থেকে বসা ও দাঁড়ানোরা সমস্বরে বলে, ‘জায়গা নাই, জায়গা নাই।’ এরকম বলাটা বাকস্বাধীনতা। বলতেই পারে, বলুক না। কিন্তু নাই নাই বলার সঙ্গে সঙ্গে ধাক্কা মেরে চিৎপাত ফেলে দিতে চাইছে।

লাকসামে উল্কার যাত্রাবিরতি পাঁচ মিনিট। তিন মিনিট পার হলে ভেঁপু বাজল। আরও দুবার ভেঁপু শোনা যাবে-চার ও পাঁচ মিনিট হয়ে গেলে। দ্বিতীয় ভঁপু বাজতেই আমাদের বগি সন্ধান জোরদার হয় কিন্তু কাঙ্ক্ষিত তৃতীয় শ্রেণির বগির দেখা মেলে না। আবদুল করিম মিন্টু হাঁক দেয়, টাইম শেষ! যে কোনো বগিতে উঠে যেতে হবে। একটা বগির দরজা ফাঁকা পেয়ে মাহমুদুর রহমান বেলায়েত (মৃত্যু : ০৯.১০.২০২৩) হাঁক দেয় ‘এদিকে! এদিকে আয়! এটায় উঠে পড়।’

শেষ ভেঁপু বাজাতে বাজাতে সচল হয় উল্কা। আমরা লাফিয়ে লাফিয়ে ছুটন্ত ট্রেনের উদরে প্রবেশ করলাম। কী আরাম। ‘আলহামদুলিল্লাহ’ বলে মাহবুব আলম খোকন। সবুজ রেক্সিনে মোড়া ফোমসজ্জিত আসনে গা এলিয়ে দিতে না দিতেই টের পাই, ওরে আল্লাহ! উঠেছি কোথায়! এ তো ফার্স্ট ক্লাস! আমরা তো কেটেছি থার্ড ক্লাসের টিকিট।

নোয়াখালী টু ঢাকা ফার্স্ট ক্লাসের ভাড়া ২৭ টাকা। থার্ড ক্লাসের ৭ টাকা। চলন্ত ট্রেনের অবাঙালি টিকিট চেকার আমাদের হাতেনাতে পাকড়াও করে বলেন, আপনাদের জার্নি ইল্লিগাল আছে। শরম হওনা চাহিয়ে। একসো পনেরো রুপিয়া দিজিয়ে। কেরায়া আউর জরমানা দেড়সো রুপিয়া। মাইনাস পঁয়ত্রিশ রুপিয়া। ওটা আপনাদের টিকিটের দাম অ্যাডজাস্ট করে দিলাম। টিকিট চেকার রিসিট বই বের করে পান চিবোতে থাকলেন। আমরা মতবিনিময় করতে থাকি এবং সিদ্ধান্তে আসি যে রেলওয়ের এই কর্মকর্তার সঙ্গে সাধ্যমতো ‘প্রসিদ্ধ ব্যবহার’ করতে হবে। শাহ আকবর চানধন পাঁচ টাকার কড়কড়ে পাঁচখানা নোট এগিয়ে দেয়। চেকার সহাস্যে নোটগুলো নেড়েচেড়ে দেখে বলেন, লোটের তসবিরে পাট বোঝাই নাও (নোটের ছবিতে পাটভর্তি নৌকা) খুবসুরাত আছে। নাও-এর বদলায় শালিমার বাগ থাকলে জেয়াদা খুবসুরাত হোবে। আপনারা কী বোলেন?

দশ টাকার নোটে তখন লাহোরের বিখ্যাত শালিমার বাগের ছবি থাকত। ‘আমায় পাঁচটি দশ টাকার নোট দাও’ না বলে, টিকিট চেকার ‘জেয়াদা খুবসুরাত’ বর্ণনা করছেন। ইঙ্গিতে নিজের প্রত্যাশা বুঝিয়ে দেওয়ার শৈল্পিক কায়দা বটে। আমরা তাঁকে একটা শালিমার বাগ অর্পণ করি। ঢাকা স্টেশনের গেটের চেকারের কাছে আমাদের অর্পণ করার সময় তিনি বলেন, ইনারা স্টুডেন্ট আছেন। ইনারা সার্টিফায়েড প্যাসেঞ্জার আছেন।

অর্থাৎ এই ছাত্ররা আমায় ‘ইয়ে’ দিয়ে দিয়েছে। এদের সঙ্গে হুজ্জত কোরো না। থার্ড ক্লাসের টিকিট দেখিয়ে আমরা স্টেশন থেকে বেরিয়ে এলাম।

৩. শুনে যেমন ইশারা পাওয়া যায়, দেখেও তেমনই। এ বিষয়ে চমৎকার বলে গেছেন। দক্ষিণ আফ্রিকার প্রয়াত প্রেসিডেন্ট জননেতা নেলসন ম্যান্ডেলা।

১৯৪৫ সালের আগস্টে জাপানের হিরোশিমা ও নাগাসাকি শহরে যুক্তরাষ্ট্র আণবিক বোমা বর্ষণ করে। এতে ২ লাখ ৪০ হাজার মানুষের প্রাণ যায়; আহত হয় লাখ লাখ। বোমার তেজস্ক্রিয়া আহতদের থেকে সন্তানদের মধ্যে সঞ্চালিত হওয়ায় তাদের বংশধররা এখনো রক্তের ক্যানসারসহ নানা রকম রোগে ভুগে চলেছে।

মার্কিনিরা বলে বেড়ায় : ‘দ্বিতীয় মহাযুদ্ধ দ্রুত শেষ করার জন্য জাপানে বোমা মারা হয়েছে। জার্মানি আত্মসমর্পণ করে ৮ মে। কিন্তু তার মিত্র জাপান যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছিল। তাকে আত্মসমর্পণে বাধ্য করতেই আণবিক শক্তি প্রয়োগ করতে হয়েছে।’

যুক্তরাষ্ট্রের যুক্তিকে ‘ফালতু’ বলে অভিহিত করেন নেলসন ম্যান্ডেলা। তিনি ২০০৩ সালে এক অনুষ্ঠানে ভাষণকালে বলেন, জাপানি সেনারা যখন সব রণাঙ্গন থেকে পিছু হটছিল তখন বোমা মারার উদ্দেশ্য ছিল সোভিয়েত ইউনিয়নকে চোখ রাঙানো। সেজন্য যুক্তরাষ্ট্র লাখ লাখ নিরীহ জাপানিকে হত্যা করতে দ্বিধাবোধ করেনি। তারা সোভিয়েত ইউনিয়নকে বলতে চেয়েছে, ‘আমাদের বিরুদ্ধাচরণ করলে আমরা কী করি দেখলে তো! দুনিয়ার এখানে-ওখানে আমরা যা করছি তার বিরুদ্ধে যদি কিছু কর, তাইলে জাপানের যে দশা আমরা করেছি, তোমাদেরও সেরকম দশা করে ছাড়ব।’

ম্যান্ডেলা বলেন, ‘শক্তিমত্তা প্রদর্শনে তারা এতটাই বেপরোয়া ছিল যে জাপানের নির্দোষ বেসামরিক মানুষের ওপর তারা গণহত্যা চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। আর এখন তারা বিশ্বময় শান্তি রক্ষার মোড়লিপনার ভান করছে। তারা কে? মোড়লগিরি করার অধিকার তাদের কে দিয়েছে?’

৪. মোটরবাইক চালানোর বিদ্যা হাসিলের পর যে বয়সটায় ‘দেখ, দেখ কী সুন্দর পারি’ বিমারে ভুগেছি, সেই সময় ইশারায় বাতচিতের মাধ্যমে আট-দশটি স্কুলছাত্রী যা করেছে তা ভেবে এখনো হাসি।

বাইকের পেছনে বসা অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী বোনঝিকে স্কুলে পৌঁছানোমাত্রই ভাগনির সহপাঠী আট-দশটা মেয়ে হাসতে হাসতে একযোগে সুরেলা গলায় বলে, ‘চিশা চিহি চিনে চির চিমা চিমা চির চিফু চিটা চিনি।’ ভাগনি রুষ্ট কণ্ঠে বলে, ‘চিতো চিরা চিগু চিখা।’ একটি মেয়ে তখন বলে, ‘মজা করে কিছু বললে এত রেগে যাওয়া ঠিক নয় বন্ধু।’ পরক্ষণে সেই মেয়েটি আমায় বলে, ‘কিচ্ছু না মামা, আপনি যান।’

পরে জেনেছি, দ্রুতগতির বাইককে স্কুল বারান্দার কাছে নিয়ে কায়দা করে নিজের বাম পা বারান্দায় রাখায় আমার উদ্দেশে ওদের সাংকেতিক মন্তব্য ছিল-‘শাহীনের মামার ফুটানি।’ মন্তব্যে ব্যবহৃত ‘চি’গুলো আসল জিনিসকে আড়াল করে রেখেছে। রেগে গিয়ে ‘চি’ সংযোগে শাহীন যা খেতে বলেছে তা কোনোমতেই স্বাভাবিক খাদ্য নয়।

শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের এক উপন্যাসে আছে, নায়িকা কলেজছাত্রী। নায়ক ভেসপা স্কুটারে বসিয়ে নায়িকাকে কলেজ গেট পর্যন্ত নিয়ে নামিয়ে দেয়। কলেজ ভবনের দোতলা থেকে অন্য মেয়েরা তা দেখে বলে, ‘চিলা চিভা চির।’ ওদের কথায় নায়িকা কিন্তু রাগেনি। সে দোতলার দিকে সহাস্যে তাকিয়ে চপেটাঘাত করার ভঙ্গি করে।

আওয়াজ ছাড়াও অনেক কিছু ইশারা করা যায়। সে বিষয়ে কাহিনি নির্মাণে রাশিয়ার অধিবাসীদের রয়েছে ঈর্ষণীয় মুনশিয়ানা। কাহিনিগুলোর চমৎকারিত্ব বাড়িয়ে দেয় বিভিন্ন জানোয়ার। আজ এখানে ভালুক সাহেবের ‘নীরবতা’ পরিবেশন করছি।

রেস্তোরাঁয় ঢুকেছে খরগোশ ও ভালুক। টেবিলে বসে তারা এদিক-ওদিক তাকায়, বেয়ারা দেখে না। টেবিলে মুষ্টাঘাত করে ভালুক। বেয়ারা ছুটে আসে। বলে, কী দেব স্যার।

খরগোশ বলে, ‘আমার জন্য সাতটা পরোটা, সাতটা সেদ্ধ ডিম, এক বাটি হালুয়া আনো। জলদি।’ অর্ডার কাগজে টুকে নিয়ে কিচেনের দিকে ছোটে বেয়ারা। মাঝপথ থেকে ফিরে এসে সে বলে, শুধু আপনার জন্য বললেন। ভালুক স্যার খাবেন না? ওনার কি খিদে নেই!

‘ওরে আহাম্মক!’ বলে খরগোশ, ‘দুজন একসঙ্গে এলাম। বসলাম। এটা দেখেও তো বুঝতে পারতিস যে ভালুক সাহেবের পেট ভরা বলেই আমি আস্ত রয়েছি।’

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা