শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ৩০ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০১:৪৭, বুধবার, ৩০ জুলাই, ২০২৫

জীবনযুদ্ধে হার মানছে পকেট

♦ দ্রব্যমূল্যের দাপটে নুয়ে পড়ছে সাধারণ মানুষ ♦ সবচেয়ে বেশি ব্যয় খাবারে ♦ আয়ের চেয়ে ব্যয় বেশি
ইমরান চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
জীবনযুদ্ধে হার মানছে পকেট

‘মাছবাজারে গিয়ে দাঁড়ালেই বুক ধড়ফড় করে। ছেলেটা মাছ ভালোবাসে, কিন্তু এখন তো বাজারে গেলে ভাবতে হয়, মাছ কিনব না চাল আনব।’ কথাগুলো বলছিলেন রাজধানীর শাহজাহানপুর এলাকার বাসিন্দা রুবিনা বেগম। তিনি একটি পোশাক কারখানায় সহকারী অপারেটর হিসেবে কাজ করেন। তার স্বামী দারোয়ান হিসেবে কাজ করেন স্থানীয় একটি স্কুলে। দুজনের সামান্য আয়ে চার সদস্যের পরিবার নিয়ে চলেন। সংসারের খরচ, বাড়িভাড়া আর সন্তানের স্কুলের খরচ মেলাতে গিয়ে তিনি এখন প্রায়ই প্রতি মাসেই দেনায় পড়ছেন।

রুবিনার মতো অভিজ্ঞতা দেশের লাখো নিম্নবিত্ত ও নিম্ন-মধ্যবিত্ত পরিবারের। নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের লাগামছাড়া মূল্যবৃদ্ধির চাপে অনেকেই দিশাহারা। আয় বাড়েনি, অথচ খরচ বেড়েছে বহুগুণ। পরিস্থিতি এমন দাঁড়িয়েছে যে, দিন আনা দিন খাওয়া মানুষের পাশাপাশি স্বল্প আয়ের চাকরিজীবী শ্রেণিও পড়েছে টিকে থাকার লড়াইয়ে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পকেটের ওপর এ চাপ শুধু আর্থিক নয়, এটি সামাজিক স্থিতিশীলতার দিকেও হুমকি। মানুষ যখন ন্যূনতম প্রয়োজনেই হোঁচট খায়, তখন সমাজে ক্ষোভ, হতাশা ও অনাস্থা বাড়ে। মধ্যবিত্ত শ্রেণির মধ্যে একটি নীরব ক্ষোভ জমছে। তাদের মতে, সংকটের সমাধান শুধু দাম কমানোতে নয়, আয় বৃদ্ধির ব্যবস্থাও জরুরি। সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ও উচ্চ মূল্যস্ফীতি সাধারণ মানুষের জীবনে গভীর প্রভাব ফেলছে। পণ্যের দাম বাড়লেও, আয় একইভাবে বাড়ছে না, যার ফলে মানুষের জীবনযাত্রা আরও কঠিন হয়ে উঠছে। বিশেষত নিম্নআয়ের মানুষদের জন্য এ পরিস্থিতি অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং হয়ে দাঁড়িয়েছে।’

দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ও উচ্চ মূল্যস্ফীতি সাধারণ মানুষের জীবনে গভীর প্রভাব ফেলছে। পণ্যের দাম বাড়লেও আয় একইভাবে বাড়ছে না, ফলে মানুষের জীবনযাত্রা আরও কঠিন হয়ে উঠছে

ড. ফাহমিদা খাতুন, নির্বাহী পরিচালক, সিপিডি

সবচেয়ে বেশি ব্যয় খাবারে; পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের (জিইডি) সর্বশেষ প্রতিবেদন বলছে, মাসিক খরচের ক্ষেত্রে, মানুষের সবচেয়ে বেশি ব্যয় হয় খাবারে। তাদের বিশ্লেষণে, চলতি বছরের জুন মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতিতে ৫০ দশমিক ৭৬ শতাংশ ভূমিকা রেখেছে চালের দাম বৃদ্ধি। আর ৩২ দশমিক ৩৭ শতাংশ ভূমিকা মাছের দাম বৃদ্ধিতে। তাছাড়া খাদ্য মূল্যস্ফীতিতে অন্য পণ্যগুলোর মধ্যে ১১ দশমিক ৫৭ শতাংশ অবদান ফলের বাজারের, ৭ দশমিক ৫৯ শতাংশ তেল কেনায়, ২ দশমিক ৬ শতাংশ দুধ কেনায় এবং শূন্য দশমিক ১৮ শতাংশ মাংস কেনায়।  ইলিশ মাছ, বেগুন, সয়াবিন তেল এবং টম্যাটোসহ অন্য পণ্যগুলো উচ্চ মূল্যবৃদ্ধিতে অবদান রেখেছে।

পরিসংখ্যান ও বাস্তব চিত্র; বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) প্রকাশিত সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের জুন মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক ৪৮ শতাংশে, যা মে মাসে ৯ শতাংশের ওপরে ছিল। এর মধ্যে খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি ৭ দশমিক ৩৯ শতাংশ, যা মে মাসে ছিল ৮ দশমিক ৫৯ শতাংশ। অর্থাৎ বিবিএসের তথ্যমতে, মূল্যস্ফীতি কমতির দিকে। কিন্তু বাস্তব চিত্র পুরোপুরি ভিন্ন। চাল, ডাল, তেল, ডিম, দুধ, আলু-প্রায় সব নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দামই গত এক বছরে বেড়েছে ২০ থেকে ১০০ শতাংশ পর্যন্ত। কিন্তু বিপরীতে মানুষের আয় বেড়েছে নামমাত্র বা আদৌ বাড়েনি।

মধ্যবিত্তের সংকট : না বলার সাহস নেই, কষ্ট বলার জায়গাও নেই; ঢাকার মিরপুর এলাকার বাসিন্দা শামসুল আলম। কাজ করেন একটি বেসরকারি কোম্পানিতে। মাসে আয় ৩২ হাজার টাকা। তার স্ত্রী গৃহিণী, দুটি সন্তান পড়ে স্কুলে। ‘বাচ্চাদের স্কুল ফি, বাসাভাড়া, খাবার, বিদ্যুৎ বিল সব কিছু মিলে মাসের ২০ তারিখের পর টাকা থাকে না। ঈদে জামাকাপড় কিনে দিতে গেলে মনে হয় নিজে না খেয়ে থাকি, তবেই পারব,’ বললেন তিনি। একই কষ্টের কথা বললেন রিকশাচালক মিজানুর রহমান। একসময় দিনে ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা আয় হতো। এখন তেলের দাম, সার্ভিস খরচ ও যাত্রীর ভাড়া না বাড়ায় আয় কমেছে। অথচ চাল-ডাল কিনতেই দিন শেষ হয়ে যাচ্ছে।

এদিকে সিপিডি সম্প্রতি এক গবেষণায় জানিয়েছে, দেশে দারিদ্র্যপীড়িত ও নিম্নমধ্যবিত্ত জনগোষ্ঠীর একটি বড় অংশ এখন সঞ্চয়হীন জীবনে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছে। বেকারত্ব বেড়েছে ১৪ শতাংশ।

অর্থনীতিবিদ ফাহমিদা খাতুন বলেন, ‘মানুষ তাদের দৈনন্দিন প্রয়োজনীয়তা মেটাতে হিমশিম খাচ্ছে। অনেকেই তাদের পুষ্টি চাহিদা পূরণে সমস্যা অনুভব করছে, কারণ উচ্চমূল্যে খাদ্য কেনার সামর্থ্য হারিয়ে ফেলছে।’ তিনি বলেন, ‘মূল্যস্ফীতি শুধু আর্থিক অসুবিধার সৃষ্টি করে না, বরং এটি সামাজিক সমস্যাও তৈরি করে। যারা দরিদ্র বা মধ্যবিত্ত, তারা এর প্রভাব সবচেয়ে বেশি অনুভব করছেন। প্রায় তিন বছর ধরে উচ্চ মূল্যস্ফীতির ফলে সমাজের বৃহত্তর অংশের জন্য জীবনযাত্রার মান কমে যাচ্ছে।’

সিপিডি বলছে, শহরের নিম্নবিত্ত পরিবারগুলোর ৬৫ শতাংশই মাস শেষে ধারকর্জে পড়ছে। সঞ্চয়ের কোনো সুযোগ নেই। প্রোটিন জাতীয় খাবার থেকে শুরু করে চিকিৎসা পর্যন্ত-সব খরচই সীমিত করে ফেলেছে পরিবারগুলো।

এই বিভাগের আরও খবর
ভাষাসৈনিক আহমদ রফিক আর নেই
ভাষাসৈনিক আহমদ রফিক আর নেই
তিতা করলায় কৃষকের মিষ্টি হাসি
তিতা করলায় কৃষকের মিষ্টি হাসি
মুহুরী নদীর পানি কমলেও কাটেনি আতঙ্ক
মুহুরী নদীর পানি কমলেও কাটেনি আতঙ্ক
পদ্মা-মেঘনায় মাছ ধরায় ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা
পদ্মা-মেঘনায় মাছ ধরায় ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা
লন্ডনে বিমানের ক্রুকে মারধর
লন্ডনে বিমানের ক্রুকে মারধর
৫০ হাজার কোটি ডলারের মালিক ইলন মাস্ক
৫০ হাজার কোটি ডলারের মালিক ইলন মাস্ক
চট্টগ্রাম বন্দরে আগুন পণ্যবোঝাই কনটেইনারে
চট্টগ্রাম বন্দরে আগুন পণ্যবোঝাই কনটেইনারে
পাহাড়ে পাচার চক্রের আস্তানা থেকে নারী শিশুসহ উদ্ধার ২১
পাহাড়ে পাচার চক্রের আস্তানা থেকে নারী শিশুসহ উদ্ধার ২১
নৌবহরে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা ও ক্ষোভ
নৌবহরে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা ও ক্ষোভ
ইসলামি ব্যাংকিংয়ে ঝুঁকছে প্রচলিত ব্যাংকগুলো
ইসলামি ব্যাংকিংয়ে ঝুঁকছে প্রচলিত ব্যাংকগুলো
মিথ্যা ব্যয় দেখিয়ে ৩৭ লাখ টাকা আত্মসাৎ
মিথ্যা ব্যয় দেখিয়ে ৩৭ লাখ টাকা আত্মসাৎ
ছিনতাই হওয়া মোবাইল ফোন যায় কোথায়
ছিনতাই হওয়া মোবাইল ফোন যায় কোথায়
সর্বশেষ খবর
জাতিসংঘে ড. ইউনূসের অংশগ্রহণে বাংলাদেশের অবস্থান আরও সুদৃঢ় হয়েছে : প্রেস সচিব
জাতিসংঘে ড. ইউনূসের অংশগ্রহণে বাংলাদেশের অবস্থান আরও সুদৃঢ় হয়েছে : প্রেস সচিব

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিশেষ পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৪
মোহাম্মদপুরে বিশেষ পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৪

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় তিন জনের মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় তিন জনের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরিজ জয়ের জন্য বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৪৮ রান
সিরিজ জয়ের জন্য বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৪৮ রান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি সরকার গঠন করলে স্কুলের কারিকুলামে ক্রীড়া অন্তর্ভুক্ত হবে’
‘বিএনপি সরকার গঠন করলে স্কুলের কারিকুলামে ক্রীড়া অন্তর্ভুক্ত হবে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও ব্যাপক গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও ব্যাপক গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে পালানোর সময় বিমানবন্দর থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
বিদেশে পালানোর সময় বিমানবন্দর থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস
যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাগেরহাটে সন্ত্রাসীদের হামলায় সাংবাদিক নিহত
বাগেরহাটে সন্ত্রাসীদের হামলায় সাংবাদিক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক মাস পর খুলেছে বাকৃবির হল, ক্লাস শুরু রবিবার
এক মাস পর খুলেছে বাকৃবির হল, ক্লাস শুরু রবিবার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আশুলিয়ায় ৯ লক্ষাধিক টাকাসহ ২৮ জুয়াড়ি আটক
আশুলিয়ায় ৯ লক্ষাধিক টাকাসহ ২৮ জুয়াড়ি আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাত থেকে শুরু নিষেধাজ্ঞা, তীরে ফিরেছেন জেলেরা
মধ্যরাত থেকে শুরু নিষেধাজ্ঞা, তীরে ফিরেছেন জেলেরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ইসলামকে ক্ষমতায় আনতে নারী সমাজকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে’
‘ইসলামকে ক্ষমতায় আনতে নারী সমাজকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তুরস্কে মোসাদের দুই গুপ্তচর গ্রেপ্তার
তুরস্কে মোসাদের দুই গুপ্তচর গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে অপহরণ-হত্যাচেষ্টা মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে অপহরণ-হত্যাচেষ্টা মামলার আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনগণকে ধোঁকা দেওয়ার দিন শেষ : মির্জা আব্বাস
জনগণকে ধোঁকা দেওয়ার দিন শেষ : মির্জা আব্বাস

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শনিবার বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
শনিবার বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পারিবারিক বিরোধে ভাইকে গাছে বেঁধে নির্যাতনের অভিযোগ
পারিবারিক বিরোধে ভাইকে গাছে বেঁধে নির্যাতনের অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুহত্যার অভিযোগে পরকীয়া প্রেমিকসহ মাকে গ্রেপ্তারের দাবি
শিশুহত্যার অভিযোগে পরকীয়া প্রেমিকসহ মাকে গ্রেপ্তারের দাবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় বাংলাদেশ কংগ্রেসের প্রস্তাবিত কমিটির পরিচিতি সভা
মাগুরায় বাংলাদেশ কংগ্রেসের প্রস্তাবিত কমিটির পরিচিতি সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথম ১৮ মাসে এক কোটি বেকারের কর্মসংস্থান করা হবে : প্রিন্স
প্রথম ১৮ মাসে এক কোটি বেকারের কর্মসংস্থান করা হবে : প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন জরুরি : দুদু
গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন জরুরি : দুদু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়
ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সাগর ও নদীতে ইলিশ ধরায় নিষেধাজ্ঞা
সাগর ও নদীতে ইলিশ ধরায় নিষেধাজ্ঞা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাষাসৈনিক আহমদ রফিকের মৃত্যুতে ঢাবি সাদা দলের শোক
ভাষাসৈনিক আহমদ রফিকের মৃত্যুতে ঢাবি সাদা দলের শোক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিদেশে পালানোর সময় বিমানবন্দর থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
বিদেশে পালানোর সময় বিমানবন্দর থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকমুক্ত সমাজ গঠনে মতবিনিময়
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকমুক্ত সমাজ গঠনে মতবিনিময়

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিজ জয়ের লক্ষ্যে টসে জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ
সিরিজ জয়ের লক্ষ্যে টসে জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সার আক্রান্ত ছরোয়ারের পাশে থাকার আশ্বাস উপজেলা প্রশাসনের
ক্যান্সার আক্রান্ত ছরোয়ারের পাশে থাকার আশ্বাস উপজেলা প্রশাসনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানসিক স্বাস্থ্যসেবা পাবেন ২২ বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০ হাজার শিক্ষার্থী
মানসিক স্বাস্থ্যসেবা পাবেন ২২ বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০ হাজার শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়
ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান
সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ
নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমঝোতা হলে ১০০ আসন ছাড়তে পারে জামায়াত: গোলাম পরওয়ার
সমঝোতা হলে ১০০ আসন ছাড়তে পারে জামায়াত: গোলাম পরওয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা
ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প
মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালি থেকে গাজায় রওনা হয়েছে ১০০ ত্রাণকর্মীর নতুন নৌবহর
ইতালি থেকে গাজায় রওনা হয়েছে ১০০ ত্রাণকর্মীর নতুন নৌবহর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি
বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান
পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শিগগিরই আসনভিত্তিক একক প্রার্থীকে ‘গ্রিন সিগন্যাল’ দেবে বিএনপি’
‘শিগগিরই আসনভিত্তিক একক প্রার্থীকে ‘গ্রিন সিগন্যাল’ দেবে বিএনপি’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে
কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘ সভাপতির পদ থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারে বাংলাদেশকে কৃতজ্ঞতা ফিলিস্তিনের
জাতিসংঘ সভাপতির পদ থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারে বাংলাদেশকে কৃতজ্ঞতা ফিলিস্তিনের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরপুরে যাত্রী নামিয়ে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
মিরপুরে যাত্রী নামিয়ে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কবে থেকে কমবে বৃষ্টি, যা জানালো আবহাওয়া অফিস
কবে থেকে কমবে বৃষ্টি, যা জানালো আবহাওয়া অফিস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’
৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মসজিদে যেসব কাজ করা নিষেধ
মসজিদে যেসব কাজ করা নিষেধ

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে : জেনারেল নেজাত
ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে : জেনারেল নেজাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন
সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রীকে আইনি নোটিস পাঠালেন কুমার শানু
সাবেক স্ত্রীকে আইনি নোটিস পাঠালেন কুমার শানু

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মালয়েশিয়ায় বন্দী বাংলাদেশির পরিচয় জানতে হাইকমিশনের বিজ্ঞপ্তি
মালয়েশিয়ায় বন্দী বাংলাদেশির পরিচয় জানতে হাইকমিশনের বিজ্ঞপ্তি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ
হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফ্লোটিলার ৪৭০ অধিকারকর্মীকে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছে ইসরায়েল
ফ্লোটিলার ৪৭০ অধিকারকর্মীকে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছে ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাষাসৈনিক আহমদ রফিক আর নেই
ভাষাসৈনিক আহমদ রফিক আর নেই

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভেনেজুয়েলার উপকূলের কাছে ৫ মার্কিন যুদ্ধবিমানের উপস্থিতি
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভেনেজুয়েলার উপকূলের কাছে ৫ মার্কিন যুদ্ধবিমানের উপস্থিতি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জুলাই সনদ বাস্তবায়িত হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জুলাই সনদ বাস্তবায়িত হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জার্মান সেনাবাহিনী শক্তিশালী করার ঘোষণায় কড়া মন্তব্য পুতিনের
জার্মান সেনাবাহিনী শক্তিশালী করার ঘোষণায় কড়া মন্তব্য পুতিনের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ মাসে ছয়শ'র বেশি ধর্ষণ
৯ মাসে ছয়শ'র বেশি ধর্ষণ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত
১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল মানবতার বহর
আটকে গেল মানবতার বহর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা

নগর জীবন

মরিচের কেজি ৩০০ ছাড়াল
মরিচের কেজি ৩০০ ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের
যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের

মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসমান জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে ফারহান-কেয়া
ভাসমান জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে ফারহান-কেয়া

শোবিজ

এক পর্দা, দশ প্রজন্ম
এক পর্দা, দশ প্রজন্ম

শোবিজ

মনোনয়ন পেতে বিএনপির ছয় নেতা ময়দানে : অন্য দলে একক
মনোনয়ন পেতে বিএনপির ছয় নেতা ময়দানে : অন্য দলে একক

নগর জীবন

বাড়ছে বিরল মানসিক রোগ
বাড়ছে বিরল মানসিক রোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় চিকিৎসা কেন্দ্রে কম অভিজ্ঞ চিকিৎসক
বড় চিকিৎসা কেন্দ্রে কম অভিজ্ঞ চিকিৎসক

নগর জীবন

বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন
বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬
ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬

নগর জীবন

নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ
নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিলিকে বাংলাদেশের ঝলক
ঝিলিকে বাংলাদেশের ঝলক

মাঠে ময়দানে

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুনেরাহর গল্প
সুনেরাহর গল্প

শোবিজ

রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে

সম্পাদকীয়

ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু
ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু

নগর জীবন

গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা
গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে
বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে

নগর জীবন

ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত
ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত

দেশগ্রাম

জলাবদ্ধতা
জলাবদ্ধতা

সম্পাদকীয়

সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং
সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং

মাঠে ময়দানে