শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ৩০ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:২৮, বুধবার, ৩০ জুলাই, ২০২৫

কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার

এক. গণতন্ত্র মানে জনগণের কথা বলার স্বাধীনতা। গণতন্ত্র মানে দেশ পরিচালনার ভোটাধিকার। জানামতে, ২০০ বছর আগেও গণতন্ত্রের অস্তিত্ব ছিল না কোনো দেশে। বাংলাদেশের মানুষ গর্ব  করতে পারে,  এ দেশে গণতন্ত্রের চর্চা হয়েছে প্রায় ১ হাজার ৩০০ বছর আগে। গণতান্ত্রিকভাবে পাল বংশের প্রথম রাজা নির্বাচিত হয়েছিলেন গোপাল। আমাদের এই ভূখণ্ডে তখন ছিল এক অন্ধকার যুগ।

শশাঙ্ক রাজবংশের পতনের পর শত বছর বাংলায় কেন্দ্রীয় শাসন ছিল না। ছিল না আইনশৃঙ্খলা বলে কোনো কিছুর অস্তিত্ব। কেন্দ্রীয় শাসনের অভাবে জমিদার বা সমাজপতিদের দৌরাত্ম্য সীমা অতিক্রম করে। দেশজুড়ে বিরাজ করছিল মাৎস্যন্যায়। জলাশয়ে বড় মাছ যেমন ছোট মাছকে গিলে খায়, তেমন অরাজকতা ছিল বাংলাজুড়ে। ‘জোর যার মুল্লুক তার’ ছিল সমাজপতিদের অনুসরণীয় নীতি। মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছিল সীমাহীন নৈরাজ্যে। ঠিক সেই দুঃসময়ে সাধারণ মানুষ সিদ্ধান্ত নেয় এ নৈরাজ্য আর নয়। তারা শূন্য সিংহাসনে সবার মতামত নিয়ে কাউকে নতুন রাজা নির্বাচিত করার সিদ্ধান্ত নেয়। সৎ ও সাহসী যুবক গোপালকে নির্বাচিত করা হয় বাংলার রাজা। শুরু হয় পাল বংশের শাসন। গোপালের রাজা নির্বাচিত হওয়া নিয়ে প্রচলিত রয়েছে মজার কাহিনি। যে কাহিনি ঠাকুরমার ঝুলির কাহিনিকেও হার মানায়।

১৬০৮ খ্রিস্টাব্দে তিব্বতি ভাষায় লিখিত লামা তারানাথের লিখিত বৌদ্ধধর্মের ইতিহাস এবং খালিমপুর লিপির শ্লোকে গোপালের সিংহাসনে আরোহণের বর্ণনা পাওয়া যায়। তারানাথের কাহিনির মর্মার্থ শত বছরের অরাজকতায় বাংলার জনগণের দুঃখকষ্টের সীমা ছিল না। নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিরা মিলিত হয়ে আইনানুগ শাসন প্রতিষ্ঠায় একজন রাজা নির্বাচন করেন। কিন্তু নির্বাচিত রাজা সে রাতেই এক কুৎসিত নাগরাক্ষসীর হাতে নিহত হন। এভাবে প্রতি রাতে একজন নির্বাচিত রাজা নিহত হতে থাকেন। অবশেষে একদিন চুণ্ডাদেবীর এক ভক্ত একটি বাড়িতে আসেন। ওই বাড়ির সবাই খুব বিষণ্ন। কারণ ওই দিন রাজা হওয়ার ভার পড়েছে ওই বাড়িরই এক ছেলের ওপর। আগন্তুক ওই ছেলের বদলে নিজে রাজা হতে রাজি হন। সেই রাতে যুবক রাজা লাঠি দিয়ে আঘাত করলে রাক্ষসী মারা যায়। পরদিন রাজাকে জীবিত দেখে সবাই অবাক। পরপর সাত দিন তিনি অস্থায়ীভাবে রাজা নির্বাচিত হন। অদ্ভুত যোগ্যতার জন্য জনগণ তাঁকে স্থায়ী রাজা নির্বাচিত করে এবং তাঁকে গোপাল নাম দেওয়া হয়। বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এই রাজবংশ ৪০০ বছর  বাংলা শাসন করে। বাংলার বাইরে বিহার, উড়িষ্যা, কামরূপেও বিস্তৃত হয় পাল সাম্রাজ্য। পাল বংশের সুনাম ছড়িয়ে পড়ে ভারতবর্ষজুড়ে।

এক. গণতন্ত্র মানে জনগণের কথা বলার স্বাধীনতা। গণতন্ত্র মানে দেশ পরিচালনার ভোটাধিকারবলা হয় শুরু থাকলে শেষও থাকে। পাল বংশ ৪০০ বছর  টিকে থাকলেও কর্ণাটক থেকে আসা সেনদের হাতে তাদের পতন ঘটে। সেনরা প্রথম দিকে ছিল পালদের সামন্ত রাজা। একপর্যায়ে তারা স্বাধীন রাজা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।

প্রায় শত বছর ছিল সেন শাসন। লক্ষ্মণ সেন ছিলেন সেন বংশের শেষ প্রভাবশালী রাজা। তাঁর শাসনামলে ইখতিয়ার উদ্দিন বিন বখতিয়ার খলজি আকস্মিক হামলা চালিয়ে নদীয়া দখল করেন। বিনা যুদ্ধেই বৃদ্ধ রাজা লক্ষ্মণ সেন নদীপথে পালিয়ে আসেন বিক্রমপুরে। বাদবাকি জীবন তিনি বিক্রমপুরে থেকেই বাংলার বড় অংশ শাসন করেন। বখতিয়ার খিলজির রাজত্ব ছিল নদীয়া ও বাংলার পশ্চিম অংশে। ভাটির এলাকা নিয়ে তুর্কি বীর বখতিয়ারের খুব একটা আগ্রহ ছিল না। তিব্বত অভিযানের স্বপ্ন দেখতেন তিনি। সেই স্বপ্নই তাঁর জন্য কাল হয়ে দাঁড়ায়। ব্যর্থ তিব্বত অভিযান শেষে রাজধানীতে ফেরার পথে নিজের লোকদের হাতেই তিনি প্রাণ হারান।

বাংলাদেশে প্রায় ১ হাজার ৩০০ বছর আগে গণতান্ত্রিকভাবে রাজা নির্বাচনের ঐতিহ্য থাকলেও গণতন্ত্র এ ভূখণ্ডে বরাবরই একটি বিমূর্ত বিষয়। পাকিস্তানের ২৩ ও বাংলাদেশের ৫৪ অর্থাৎ গত ৭৭ বছরে গণতন্ত্র বারবার উঁকি দিলেও তা স্থায়ী হতে পারেনি। এজন্য সরকার, বিরোধী দল এমনকি ভোটারদের দায়ও কম নয়। গণতন্ত্রের জন্য যে মনমানসিকতার প্রয়োজন তার অভাব থাকায় এ দেশে গণতন্ত্র ধরা যাবে না ছোঁয়া যাবে না বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। ফেব্রুয়ারিতে যে নির্বাচন হচ্ছে তা ১৮ কোটি মানুষের এ জাতির কাছে গণতন্ত্র নামের সোনার হরিণ ধরা দেবে কি না, সে নিশ্চয়তা পাওয়া আদতেই কঠিন। ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪-এর মতো আগামী নির্বাচনও যাতে একতরফা হয় সে প্রস্তুতিই চলছে। আগের তিন নির্বাচনে বিএনপি ও জামায়াত ছিল অনুপস্থিত। আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ও সমমনা দলগুলোর অংশ নেওয়ার সুযোগ থাকছে না। তারপরও দেশের সচেতন মানুষ চায়, দ্রুত নির্বাচন হোক। যে চেহারারই হোক, রাজনৈতিক সরকার ক্ষমতায় আসুক। তাতে আর যা-ই হোক, বাংলাদেশের মানুষ এনজিওদের নিয়ে গড়া অরাজনৈতিক সুশীল সরকারের হাত থেকে রক্ষা পাবে। রূপকথার ভূতের মতো পেছনের দিকে হাঁটার নিয়তি থেকে রক্ষা পাবে বাংলাদেশ।

দুই. শান্তিতে নোবেলজয়ী ড মুহাম্মদ ইউনূসের সুশীল সরকারের এক বছর পূর্তি হবে আর সপ্তাহখানেক পরেই। দুনিয়াজুড়ে ড. ইউনূসের পরিচিতি খ্যাতনামা অর্থনীতিবিদ হিসেবে। বিশ্বকে পাল্টে দেওয়ার স্বপ্নও দেখান তিনি। এক বছর আগে তিনি যখন অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব নেন, তখন আশায় বুক বেঁধেছিল দেশের ১৮ কোটি মানুষ। কিন্তু বছর না পেরোতেই আশা এখন হতাশায় পরিণত হয়েছে। দেশের অর্থনীতি এখন পঙ্গু অবস্থায়। সবারই জানা, জুলাই গণ অভ্যুত্থানে যুক্তরাষ্ট্রের আশীর্বাদ ছিল। কিন্তু সেই গণ অভ্যুত্থানের ফসল অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই বাংলাদেশি পণ্যের ওপর বাড়তি ৩৫ শতাংশ বাড়তি শুল্ক আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। শুল্ক নিয়ে দরকষাকষিতে চূড়ান্তভাবে ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ হয়েছে। ফলে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানিতে এর বিরূপ প্রতিক্রিয়া অনিবার্য হয়ে উঠেছে।  আমাদের সরল বিশ্বাসী উপদেষ্টা ও কর্মকর্তারা ভেবেছিলেন শান্তিতে নোবেলজয়ী বিশ্ববরেণ্য ব্যক্তিত্ব অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান। এ সরকারের পেছনে যেহেতু যুক্তরাষ্ট্রের আশীর্বাদ রয়েছে বলে ভাবা হয়, সেহেতু ৩৫ শতাংশ বাড়তি শুল্কের বিষয়টি সহজেই সমাধান করা যাবে। যে কারণে দরকষাকষিতে সক্রিয় হওয়ার বদলে সরকারের কর্তাব্যক্তিরা কুম্ভকর্ণের নিদ্রায় সময় কাটিয়েছেন। ৯০ দিনের স্থগিতাদেশের সুযোগ পেয়েও তাঁরা কাজে লাগাতে পারেননি। ৯০ দিনের সময়সীমা উঠে যাওয়ার পর দ্বিতীয় দফায় চিঠি পেয়ে নড়েচড়ে বসে অন্তর্বর্তী সরকার। পরিস্থিতি আরও বেশি অস্বাভাবিক হলে বাণিজ্য উপদেষ্টা  ছুটে যান ওয়াশিংটনে। সে সময়ও কোনো ব্যবসায়ী প্রতিনিধিকে সঙ্গী করা হয়নি। অথচ এই একই সময়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের অনেক প্রতিযোগী দেশ সমঝোতায় পৌঁছাতে সক্ষম হয়েছে। বাণিজ্য সচিব স্বীকার করেছেন, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় অতীতে কখনো এমন বেকায়দায় পড়েনি। পোশাক রপ্তানিকারকদের অভিযোগ, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সমঝোতা আলোচনায় সরকার তাদের আস্থায় রাখেনি। অতীতে পোশাক রপ্তানির ক্ষেত্রে যত সমস্যা হয়েছে তাতে রপ্তানিকারকরাই দরকষাকষিতে ভূমিকা রেখেছেন। অতীতের সব রাজনৈতিক সরকার ব্যবসাসংশ্লিষ্ট বিষয়ে ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের সঙ্গে একযোগে কাজ করলেও অন্তর্বর্তী সরকারের মনোভাব এদের এড়িয়ে চলা। এই আত্মঘাতী প্রবণতা বাংলাদেশকে নিয়ে গেছে খাদের কিনারায়। যুক্তরাষ্ট্রকে সন্তুষ্ট করতে তারা সে দেশ থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা খরচ করে ২৫টি বোয়িং কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বাংলাদেশ বিমান ঐতিহ্যগতভাবে একটি লোকসানি প্রতিষ্ঠান। তার পেছনে বিশাল অঙ্কের বিনিয়োগ করে সরকার লোকসান বাড়াতে চাচ্ছে। বাড়তি দামে যুক্তরাষ্ট্র থেকে তুলা, সয়াবিন ও গম কেনার প্রস্তাবও দেওয়া হয়েছে। কিন্তু ট্রাম্প প্রশাসন নাকি দাবি করছে আরও বড় কিছু!

তিন. বাঙালি জাতির হাজার বছরের ইতিহাসের সব সেরা অর্জন এসেছে রাজনীতিকদের হাত ধরে। স্বাধীনতা যে কোনো জাতির সবচেয়ে বড় অর্জন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের কঠিন সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়েছেন আমাদের রাজনীতিকরা। মহান মুক্তিযুদ্ধ পরিচালিত হয়েছে প্রবাসী মুজিবনগর সরকারের নেতৃত্বে। মুক্তিবাহিনী প্রধান জেনারেল ওসমানীও ছিলেন একজন জনপ্রতিনিধি। উপপ্রধান জেনারেল আবদুর রবও ছিলেন সত্তরের নির্বাচনে জিতে আসা ব্যক্তিত্ব। মুক্তিবাহিনীকে জনগণের বাহিনী  হিসেবে  গড়ে তোলার জন্য এর নেতৃত্বে জনপ্রতিনিধিদের বসানো হয়েছিল।

স্বাধীনতার পর গত ৫৪ বছরে পৃথিবীর সবচেয়ে পিছিয়ে পড়া দেশ থেকে বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত করার কৃতিত্ব কোনো সুশীলের নয়, রাজনৈতিক সরকারের। স্বাধীনতার পর মুজিব সরকারকে দেশ পরিচালনা করতে হয়েছে শূন্য হাতে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকে বৈদেশিক মুদ্রার পরিমাণ ছিল শূন্য। অথচ যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ গড়ার দায়িত্ব পড়েছিল তাদের ওপর।  সদ্য স্বাধীন দেশের সরকারকে এক কোটি শরণার্থী পুনর্বাসনে কাজ করতে হয়েছে। যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত অসংখ্য স্থাপনা, সড়ক, ব্রিজ, কালভার্ট মেরামতের দিকে নজরও দিতে হয়েছে। ওই সরকারের সাড়ে তিন বছরে বাংলাদেশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে ৭ শতাংশ হারে। ১৯৯১ সালে বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে ক্ষমতায় আসে বিএনপি। বাংলাদেশের সমৃদ্ধির রূপরেখা প্রকৃত অর্থে প্রণীত হয় বিএনপির শাসনামলে। সংসদে বাজার অর্থনীতির প্রস্তাব আনা হয় সে সময়ে। বিরোধী দল আওয়ামী লীগও তাতে সায় দেয় বিরোধিতার জন্য বিরোধিতার ঐতিহ্য থেকে সরে এসে। 

বাংলাদেশের এগিয়ে চলার পথ উন্মোচিত হয় ওই রাজনৈতিক সরকারের আমলেই। কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশ পৃথিবীর ২০০-এর বেশি দেশের মধ্যে অর্থনৈতিক দিক থেকে ৩৪তম স্থানে। যে দেশের মানুষ একসময় বিদেশ থেকে আসা পুরোনো কাপড় পরে লজ্জা নিবারণ করত, তারা এখন বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম পোশাক রপ্তানিকারক দেশ। এ সাফল্য অর্জিত হয়েছে নব্বই-পরবর্তী রাজনৈতিক সরকারগুলোর আমলে। সংগত কারণেই দেশের ওপর যে সমস্যার পাহাড় চেপে বসেছে, তার মোকাবিলায় রাজনৈতিক সরকারের বিকল্প নেই।

লেখক : সিনিয়র সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য
হুমকির মুখে ঢাকা
হুমকির মুখে ঢাকা
নির্বাচিত সরকার
নির্বাচিত সরকার
ইসলামে জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব অপরিসীম
ইসলামে জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব অপরিসীম
শরিয়াহভিত্তিক অর্থায়ন : মুরাবাহা ও ইজারা পদ্ধতি
শরিয়াহভিত্তিক অর্থায়ন : মুরাবাহা ও ইজারা পদ্ধতি
ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না
ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না
বন্যা-ভাঙনে দিশাহারা
বন্যা-ভাঙনে দিশাহারা
ঘুষ-দুর্নীতির দৌরাত্ম্য
ঘুষ-দুর্নীতির দৌরাত্ম্য
জান্নাত পাওয়ার সহজ আমল
জান্নাত পাওয়ার সহজ আমল
সর্বশেষ খবর
সংস্কারের অধিকার কেবল নির্বাচিত সরকারের : মঈন খান
সংস্কারের অধিকার কেবল নির্বাচিত সরকারের : মঈন খান

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

দুধের বদলে সন্তানকে পানি খাইয়ে বাঁচানোর চেষ্টা করছেন গাজার মায়েরা
দুধের বদলে সন্তানকে পানি খাইয়ে বাঁচানোর চেষ্টা করছেন গাজার মায়েরা

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

২ মিনিট আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে সাপ ধরতে গিয়ে সাপুড়ের মৃত্যু
কুড়িগ্রামে সাপ ধরতে গিয়ে সাপুড়ের মৃত্যু

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিস্তার পানি বৃদ্ধি, বন্যার আশঙ্কা
তিস্তার পানি বৃদ্ধি, বন্যার আশঙ্কা

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাওয়াতি মাস উদযাপন উপলক্ষে খেলাফত মজলিসের বাস্তবায়ন কমিটির বৈঠক
দাওয়াতি মাস উদযাপন উপলক্ষে খেলাফত মজলিসের বাস্তবায়ন কমিটির বৈঠক

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

অপারেশন সিঁদুর নিয়ে বিরোধীদের জয়শঙ্কর, ‌‘কান খুলে শুনে নেন’
অপারেশন সিঁদুর নিয়ে বিরোধীদের জয়শঙ্কর, ‌‘কান খুলে শুনে নেন’

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবলীগ জামাতের দুই পক্ষের বিবাদ মেটাতে কমিটি হচ্ছে : ধর্ম উপদেষ্টা
তাবলীগ জামাতের দুই পক্ষের বিবাদ মেটাতে কমিটি হচ্ছে : ধর্ম উপদেষ্টা

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে কাউন্সিলে হানাহানির ঘটনায় বিএনপির দুই নেতা বহিষ্কার
ঠাকুরগাঁওয়ে কাউন্সিলে হানাহানির ঘটনায় বিএনপির দুই নেতা বহিষ্কার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে হত্যা মামলায় ৩ জনের যাবজ্জীবন
পিরোজপুরে হত্যা মামলায় ৩ জনের যাবজ্জীবন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাকাশে শিশু জন্মালে কি ঘটবে, কি বলছে বিজ্ঞান?
মহাকাশে শিশু জন্মালে কি ঘটবে, কি বলছে বিজ্ঞান?

৩৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

কাঠালিয়ায় সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের ছাতা বিতরণ
কাঠালিয়ায় সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের ছাতা বিতরণ

৩৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নোয়াখালীতে যৌতুকের জন্য গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ, বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ
নোয়াখালীতে যৌতুকের জন্য গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ, বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আরও একজনকে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র, আশঙ্কাজনক ৩
আরও একজনকে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র, আশঙ্কাজনক ৩

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হামলা চালিয়ে হুথির হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হামলা চালিয়ে হুথির হুঁশিয়ারি

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিপিপি অনুমোদনের দাবিতে মহাসড়কে সাংস্কৃতিক প্রতিবাদ
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিপিপি অনুমোদনের দাবিতে মহাসড়কে সাংস্কৃতিক প্রতিবাদ

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে ২৪ ঘণ্টায় গ্রেফতার ১৮৬
রাজধানীতে ২৪ ঘণ্টায় গ্রেফতার ১৮৬

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

৫ আগস্ট ঘিরে নিরাপত্তা হুমকি নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
৫ আগস্ট ঘিরে নিরাপত্তা হুমকি নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আরও তিন দেশে সুনামি সতর্কতা জারি
আরও তিন দেশে সুনামি সতর্কতা জারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেত্রকোনায় জমিতে কীটনাশকের ব্যবহার নিয়ে সংবাদ সম্মেলন
নেত্রকোনায় জমিতে কীটনাশকের ব্যবহার নিয়ে সংবাদ সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোস্ট গার্ডের অভিযানে পাতাখালী থেকে ৩২ কেজি হরিণের মাংস জব্দ
কোস্ট গার্ডের অভিযানে পাতাখালী থেকে ৩২ কেজি হরিণের মাংস জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে কাউন্সিলে হানাহানি:  বিএনপির দুই নেতাকে ঘটনায় বহিষ্কার
ঠাকুরগাঁওয়ে কাউন্সিলে হানাহানি:  বিএনপির দুই নেতাকে ঘটনায় বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক
গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লাস ভেগাসে অনুষ্ঠিত হচ্ছে ২০২৬ বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ড্র!
লাস ভেগাসে অনুষ্ঠিত হচ্ছে ২০২৬ বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ড্র!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে স্কুলছাত্র হত্যায় ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৭ জনের যাবজ্জীবন
সিলেটে স্কুলছাত্র হত্যায় ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৭ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কলেজছাত্র হত্যা: দুইদিনের রিমান্ডে সোলায়মান সেলিম
কলেজছাত্র হত্যা: দুইদিনের রিমান্ডে সোলায়মান সেলিম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবচেয়ে শক্তিশালী অ-পারমাণবিক বোমা উন্মোচন করল তুরস্ক
সবচেয়ে শক্তিশালী অ-পারমাণবিক বোমা উন্মোচন করল তুরস্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি
ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ
একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে অবতরণের পরপরই ভারতীয় বংশোদ্ভূত পাইলট আটক
যুক্তরাষ্ট্রে অবতরণের পরপরই ভারতীয় বংশোদ্ভূত পাইলট আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গাপূজার আগে ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশকে পশ্চিমবঙ্গের মাছ ব্যবসায়ীদের চিঠি
দুর্গাপূজার আগে ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশকে পশ্চিমবঙ্গের মাছ ব্যবসায়ীদের চিঠি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন
ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরাষ্ট্রের আলোচিত যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস বরখাস্ত
স্বরাষ্ট্রের আলোচিত যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ-আকাশে হঠাৎ বন্ধ বোয়িং বিমানের ইঞ্জিন, মে ডে কল পাইলটের
মাঝ-আকাশে হঠাৎ বন্ধ বোয়িং বিমানের ইঞ্জিন, মে ডে কল পাইলটের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গাজায় যুদ্ধ না থামালে সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য’
‘গাজায় যুদ্ধ না থামালে সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া র‍্যাবকে ধাওয়া আসল র‍্যাবের, দু’পক্ষকেই গণপিটুনি
ভুয়া র‍্যাবকে ধাওয়া আসল র‍্যাবের, দু’পক্ষকেই গণপিটুনি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল
এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিসাধারীদের সতর্ক করলো ঢাকার মার্কিন দূতাবাসের
ভিসাধারীদের সতর্ক করলো ঢাকার মার্কিন দূতাবাসের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচন ৯ সেপ্টেম্বর
ডাকসু নির্বাচন ৯ সেপ্টেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘প্রলয়’ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল ভারত
‘প্রলয়’ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে নতুন পারমাণবিক বাস্তবতা মেনে নিতে বলল উত্তর কোরিয়া
ট্রাম্পকে নতুন পারমাণবিক বাস্তবতা মেনে নিতে বলল উত্তর কোরিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ
দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তির আগেই বক্স অফিসে ‘কিংডম’ ঝড়
মুক্তির আগেই বক্স অফিসে ‘কিংডম’ ঝড়

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ক্যাপিটাল মার্কেট আবার ঘুরে দাঁড়াবে’
‘ক্যাপিটাল মার্কেট আবার ঘুরে দাঁড়াবে’

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশেষ সতর্কতা গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে: ডিএমপি কর্মকর্তার ব্যাখ্যা
বিশেষ সতর্কতা গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে: ডিএমপি কর্মকর্তার ব্যাখ্যা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকের ৩৪ হাজার শূন্য পদে দ্রুত নিয়োগের উদ্যোগ
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকের ৩৪ হাজার শূন্য পদে দ্রুত নিয়োগের উদ্যোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় বোনের বিচ্ছেদ নিয়ে কারিনার স্পষ্ট বার্তা
বড় বোনের বিচ্ছেদ নিয়ে কারিনার স্পষ্ট বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য
সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবিধানিক নয়, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির পক্ষে বিএনপি
সাংবিধানিক নয়, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির পক্ষে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের গডফাদার
ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবে যাচ্ছে ঝুলন্ত সেতু
ডুবে যাচ্ছে ঝুলন্ত সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে
সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস
তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তির উৎসবে অনুদান চেয়ে চিঠি বিতর্কে রাবির সমন্বয়ক আম্মার
মুক্তির উৎসবে অনুদান চেয়ে চিঠি বিতর্কে রাবির সমন্বয়ক আম্মার

নগর জীবন

বিচারের আগে কোনো নির্বাচন হতে পারে না
বিচারের আগে কোনো নির্বাচন হতে পারে না

পেছনের পৃষ্ঠা

অচল হাসপাতালের আসবাবপত্র কিনতে ৮ কোটি টাকা বরাদ্দ
অচল হাসপাতালের আসবাবপত্র কিনতে ৮ কোটি টাকা বরাদ্দ

নগর জীবন

খসড়ার কিছু অংশ বিপজ্জনক
খসড়ার কিছু অংশ বিপজ্জনক

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ মুহূর্তে দেনদরবার
শেষ মুহূর্তে দেনদরবার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে শিল্পীদের পারিশ্রমিক কমছে নাটকের মান
বাড়ছে শিল্পীদের পারিশ্রমিক কমছে নাটকের মান

শোবিজ

জীবনযুদ্ধে হার মানছে পকেট
জীবনযুদ্ধে হার মানছে পকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার

সম্পাদকীয়

পাচারের ফাঁদ এখন প্রযুক্তি
পাচারের ফাঁদ এখন প্রযুক্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল
আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব
যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি
আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্যায় ফের ডুবল ফেনী
বন্যায় ফের ডুবল ফেনী

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি আচরণবিধিতে আসছে নতুন প্রস্তাব
নির্বাচনি আচরণবিধিতে আসছে নতুন প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রাণ ফিরেছে কুয়েট ক্যাম্পাসে
প্রাণ ফিরেছে কুয়েট ক্যাম্পাসে

নগর জীবন

সরকার কাজ করছে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের জন্য
সরকার কাজ করছে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের জন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ উইকেট শিকারের বিশ্ব রেকর্ড
পাঁচ উইকেট শিকারের বিশ্ব রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ববিতাও অবাক হবেন...
ববিতাও অবাক হবেন...

শোবিজ

শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ
শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই চ্যাম্পিয়নের সঙ্গে বাংলাদেশ
দুই চ্যাম্পিয়নের সঙ্গে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ক্যাপিটাল ড্রামায় - দেরি করে আসবেন
ক্যাপিটাল ড্রামায় - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

পাহাড়ে সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধার
পাহাড়ে সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা