শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ৩০ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:২৮, বুধবার, ৩০ জুলাই, ২০২৫

কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার

এক. গণতন্ত্র মানে জনগণের কথা বলার স্বাধীনতা। গণতন্ত্র মানে দেশ পরিচালনার ভোটাধিকার। জানামতে, ২০০ বছর আগেও গণতন্ত্রের অস্তিত্ব ছিল না কোনো দেশে। বাংলাদেশের মানুষ গর্ব  করতে পারে,  এ দেশে গণতন্ত্রের চর্চা হয়েছে প্রায় ১ হাজার ৩০০ বছর আগে। গণতান্ত্রিকভাবে পাল বংশের প্রথম রাজা নির্বাচিত হয়েছিলেন গোপাল। আমাদের এই ভূখণ্ডে তখন ছিল এক অন্ধকার যুগ।

শশাঙ্ক রাজবংশের পতনের পর শত বছর বাংলায় কেন্দ্রীয় শাসন ছিল না। ছিল না আইনশৃঙ্খলা বলে কোনো কিছুর অস্তিত্ব। কেন্দ্রীয় শাসনের অভাবে জমিদার বা সমাজপতিদের দৌরাত্ম্য সীমা অতিক্রম করে। দেশজুড়ে বিরাজ করছিল মাৎস্যন্যায়। জলাশয়ে বড় মাছ যেমন ছোট মাছকে গিলে খায়, তেমন অরাজকতা ছিল বাংলাজুড়ে। ‘জোর যার মুল্লুক তার’ ছিল সমাজপতিদের অনুসরণীয় নীতি। মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছিল সীমাহীন নৈরাজ্যে। ঠিক সেই দুঃসময়ে সাধারণ মানুষ সিদ্ধান্ত নেয় এ নৈরাজ্য আর নয়। তারা শূন্য সিংহাসনে সবার মতামত নিয়ে কাউকে নতুন রাজা নির্বাচিত করার সিদ্ধান্ত নেয়। সৎ ও সাহসী যুবক গোপালকে নির্বাচিত করা হয় বাংলার রাজা। শুরু হয় পাল বংশের শাসন। গোপালের রাজা নির্বাচিত হওয়া নিয়ে প্রচলিত রয়েছে মজার কাহিনি। যে কাহিনি ঠাকুরমার ঝুলির কাহিনিকেও হার মানায়।

১৬০৮ খ্রিস্টাব্দে তিব্বতি ভাষায় লিখিত লামা তারানাথের লিখিত বৌদ্ধধর্মের ইতিহাস এবং খালিমপুর লিপির শ্লোকে গোপালের সিংহাসনে আরোহণের বর্ণনা পাওয়া যায়। তারানাথের কাহিনির মর্মার্থ শত বছরের অরাজকতায় বাংলার জনগণের দুঃখকষ্টের সীমা ছিল না। নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিরা মিলিত হয়ে আইনানুগ শাসন প্রতিষ্ঠায় একজন রাজা নির্বাচন করেন। কিন্তু নির্বাচিত রাজা সে রাতেই এক কুৎসিত নাগরাক্ষসীর হাতে নিহত হন। এভাবে প্রতি রাতে একজন নির্বাচিত রাজা নিহত হতে থাকেন। অবশেষে একদিন চুণ্ডাদেবীর এক ভক্ত একটি বাড়িতে আসেন। ওই বাড়ির সবাই খুব বিষণ্ন। কারণ ওই দিন রাজা হওয়ার ভার পড়েছে ওই বাড়িরই এক ছেলের ওপর। আগন্তুক ওই ছেলের বদলে নিজে রাজা হতে রাজি হন। সেই রাতে যুবক রাজা লাঠি দিয়ে আঘাত করলে রাক্ষসী মারা যায়। পরদিন রাজাকে জীবিত দেখে সবাই অবাক। পরপর সাত দিন তিনি অস্থায়ীভাবে রাজা নির্বাচিত হন। অদ্ভুত যোগ্যতার জন্য জনগণ তাঁকে স্থায়ী রাজা নির্বাচিত করে এবং তাঁকে গোপাল নাম দেওয়া হয়। বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এই রাজবংশ ৪০০ বছর  বাংলা শাসন করে। বাংলার বাইরে বিহার, উড়িষ্যা, কামরূপেও বিস্তৃত হয় পাল সাম্রাজ্য। পাল বংশের সুনাম ছড়িয়ে পড়ে ভারতবর্ষজুড়ে।

এক. গণতন্ত্র মানে জনগণের কথা বলার স্বাধীনতা। গণতন্ত্র মানে দেশ পরিচালনার ভোটাধিকারবলা হয় শুরু থাকলে শেষও থাকে। পাল বংশ ৪০০ বছর  টিকে থাকলেও কর্ণাটক থেকে আসা সেনদের হাতে তাদের পতন ঘটে। সেনরা প্রথম দিকে ছিল পালদের সামন্ত রাজা। একপর্যায়ে তারা স্বাধীন রাজা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।

প্রায় শত বছর ছিল সেন শাসন। লক্ষ্মণ সেন ছিলেন সেন বংশের শেষ প্রভাবশালী রাজা। তাঁর শাসনামলে ইখতিয়ার উদ্দিন বিন বখতিয়ার খলজি আকস্মিক হামলা চালিয়ে নদীয়া দখল করেন। বিনা যুদ্ধেই বৃদ্ধ রাজা লক্ষ্মণ সেন নদীপথে পালিয়ে আসেন বিক্রমপুরে। বাদবাকি জীবন তিনি বিক্রমপুরে থেকেই বাংলার বড় অংশ শাসন করেন। বখতিয়ার খিলজির রাজত্ব ছিল নদীয়া ও বাংলার পশ্চিম অংশে। ভাটির এলাকা নিয়ে তুর্কি বীর বখতিয়ারের খুব একটা আগ্রহ ছিল না। তিব্বত অভিযানের স্বপ্ন দেখতেন তিনি। সেই স্বপ্নই তাঁর জন্য কাল হয়ে দাঁড়ায়। ব্যর্থ তিব্বত অভিযান শেষে রাজধানীতে ফেরার পথে নিজের লোকদের হাতেই তিনি প্রাণ হারান।

বাংলাদেশে প্রায় ১ হাজার ৩০০ বছর আগে গণতান্ত্রিকভাবে রাজা নির্বাচনের ঐতিহ্য থাকলেও গণতন্ত্র এ ভূখণ্ডে বরাবরই একটি বিমূর্ত বিষয়। পাকিস্তানের ২৩ ও বাংলাদেশের ৫৪ অর্থাৎ গত ৭৭ বছরে গণতন্ত্র বারবার উঁকি দিলেও তা স্থায়ী হতে পারেনি। এজন্য সরকার, বিরোধী দল এমনকি ভোটারদের দায়ও কম নয়। গণতন্ত্রের জন্য যে মনমানসিকতার প্রয়োজন তার অভাব থাকায় এ দেশে গণতন্ত্র ধরা যাবে না ছোঁয়া যাবে না বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। ফেব্রুয়ারিতে যে নির্বাচন হচ্ছে তা ১৮ কোটি মানুষের এ জাতির কাছে গণতন্ত্র নামের সোনার হরিণ ধরা দেবে কি না, সে নিশ্চয়তা পাওয়া আদতেই কঠিন। ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪-এর মতো আগামী নির্বাচনও যাতে একতরফা হয় সে প্রস্তুতিই চলছে। আগের তিন নির্বাচনে বিএনপি ও জামায়াত ছিল অনুপস্থিত। আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ও সমমনা দলগুলোর অংশ নেওয়ার সুযোগ থাকছে না। তারপরও দেশের সচেতন মানুষ চায়, দ্রুত নির্বাচন হোক। যে চেহারারই হোক, রাজনৈতিক সরকার ক্ষমতায় আসুক। তাতে আর যা-ই হোক, বাংলাদেশের মানুষ এনজিওদের নিয়ে গড়া অরাজনৈতিক সুশীল সরকারের হাত থেকে রক্ষা পাবে। রূপকথার ভূতের মতো পেছনের দিকে হাঁটার নিয়তি থেকে রক্ষা পাবে বাংলাদেশ।

দুই. শান্তিতে নোবেলজয়ী ড মুহাম্মদ ইউনূসের সুশীল সরকারের এক বছর পূর্তি হবে আর সপ্তাহখানেক পরেই। দুনিয়াজুড়ে ড. ইউনূসের পরিচিতি খ্যাতনামা অর্থনীতিবিদ হিসেবে। বিশ্বকে পাল্টে দেওয়ার স্বপ্নও দেখান তিনি। এক বছর আগে তিনি যখন অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব নেন, তখন আশায় বুক বেঁধেছিল দেশের ১৮ কোটি মানুষ। কিন্তু বছর না পেরোতেই আশা এখন হতাশায় পরিণত হয়েছে। দেশের অর্থনীতি এখন পঙ্গু অবস্থায়। সবারই জানা, জুলাই গণ অভ্যুত্থানে যুক্তরাষ্ট্রের আশীর্বাদ ছিল। কিন্তু সেই গণ অভ্যুত্থানের ফসল অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই বাংলাদেশি পণ্যের ওপর বাড়তি ৩৫ শতাংশ বাড়তি শুল্ক আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। শুল্ক নিয়ে দরকষাকষিতে চূড়ান্তভাবে ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ হয়েছে। ফলে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানিতে এর বিরূপ প্রতিক্রিয়া অনিবার্য হয়ে উঠেছে।  আমাদের সরল বিশ্বাসী উপদেষ্টা ও কর্মকর্তারা ভেবেছিলেন শান্তিতে নোবেলজয়ী বিশ্ববরেণ্য ব্যক্তিত্ব অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান। এ সরকারের পেছনে যেহেতু যুক্তরাষ্ট্রের আশীর্বাদ রয়েছে বলে ভাবা হয়, সেহেতু ৩৫ শতাংশ বাড়তি শুল্কের বিষয়টি সহজেই সমাধান করা যাবে। যে কারণে দরকষাকষিতে সক্রিয় হওয়ার বদলে সরকারের কর্তাব্যক্তিরা কুম্ভকর্ণের নিদ্রায় সময় কাটিয়েছেন। ৯০ দিনের স্থগিতাদেশের সুযোগ পেয়েও তাঁরা কাজে লাগাতে পারেননি। ৯০ দিনের সময়সীমা উঠে যাওয়ার পর দ্বিতীয় দফায় চিঠি পেয়ে নড়েচড়ে বসে অন্তর্বর্তী সরকার। পরিস্থিতি আরও বেশি অস্বাভাবিক হলে বাণিজ্য উপদেষ্টা  ছুটে যান ওয়াশিংটনে। সে সময়ও কোনো ব্যবসায়ী প্রতিনিধিকে সঙ্গী করা হয়নি। অথচ এই একই সময়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের অনেক প্রতিযোগী দেশ সমঝোতায় পৌঁছাতে সক্ষম হয়েছে। বাণিজ্য সচিব স্বীকার করেছেন, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় অতীতে কখনো এমন বেকায়দায় পড়েনি। পোশাক রপ্তানিকারকদের অভিযোগ, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সমঝোতা আলোচনায় সরকার তাদের আস্থায় রাখেনি। অতীতে পোশাক রপ্তানির ক্ষেত্রে যত সমস্যা হয়েছে তাতে রপ্তানিকারকরাই দরকষাকষিতে ভূমিকা রেখেছেন। অতীতের সব রাজনৈতিক সরকার ব্যবসাসংশ্লিষ্ট বিষয়ে ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের সঙ্গে একযোগে কাজ করলেও অন্তর্বর্তী সরকারের মনোভাব এদের এড়িয়ে চলা। এই আত্মঘাতী প্রবণতা বাংলাদেশকে নিয়ে গেছে খাদের কিনারায়। যুক্তরাষ্ট্রকে সন্তুষ্ট করতে তারা সে দেশ থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা খরচ করে ২৫টি বোয়িং কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বাংলাদেশ বিমান ঐতিহ্যগতভাবে একটি লোকসানি প্রতিষ্ঠান। তার পেছনে বিশাল অঙ্কের বিনিয়োগ করে সরকার লোকসান বাড়াতে চাচ্ছে। বাড়তি দামে যুক্তরাষ্ট্র থেকে তুলা, সয়াবিন ও গম কেনার প্রস্তাবও দেওয়া হয়েছে। কিন্তু ট্রাম্প প্রশাসন নাকি দাবি করছে আরও বড় কিছু!

তিন. বাঙালি জাতির হাজার বছরের ইতিহাসের সব সেরা অর্জন এসেছে রাজনীতিকদের হাত ধরে। স্বাধীনতা যে কোনো জাতির সবচেয়ে বড় অর্জন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের কঠিন সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়েছেন আমাদের রাজনীতিকরা। মহান মুক্তিযুদ্ধ পরিচালিত হয়েছে প্রবাসী মুজিবনগর সরকারের নেতৃত্বে। মুক্তিবাহিনী প্রধান জেনারেল ওসমানীও ছিলেন একজন জনপ্রতিনিধি। উপপ্রধান জেনারেল আবদুর রবও ছিলেন সত্তরের নির্বাচনে জিতে আসা ব্যক্তিত্ব। মুক্তিবাহিনীকে জনগণের বাহিনী  হিসেবে  গড়ে তোলার জন্য এর নেতৃত্বে জনপ্রতিনিধিদের বসানো হয়েছিল।

স্বাধীনতার পর গত ৫৪ বছরে পৃথিবীর সবচেয়ে পিছিয়ে পড়া দেশ থেকে বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত করার কৃতিত্ব কোনো সুশীলের নয়, রাজনৈতিক সরকারের। স্বাধীনতার পর মুজিব সরকারকে দেশ পরিচালনা করতে হয়েছে শূন্য হাতে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকে বৈদেশিক মুদ্রার পরিমাণ ছিল শূন্য। অথচ যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ গড়ার দায়িত্ব পড়েছিল তাদের ওপর।  সদ্য স্বাধীন দেশের সরকারকে এক কোটি শরণার্থী পুনর্বাসনে কাজ করতে হয়েছে। যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত অসংখ্য স্থাপনা, সড়ক, ব্রিজ, কালভার্ট মেরামতের দিকে নজরও দিতে হয়েছে। ওই সরকারের সাড়ে তিন বছরে বাংলাদেশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে ৭ শতাংশ হারে। ১৯৯১ সালে বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে ক্ষমতায় আসে বিএনপি। বাংলাদেশের সমৃদ্ধির রূপরেখা প্রকৃত অর্থে প্রণীত হয় বিএনপির শাসনামলে। সংসদে বাজার অর্থনীতির প্রস্তাব আনা হয় সে সময়ে। বিরোধী দল আওয়ামী লীগও তাতে সায় দেয় বিরোধিতার জন্য বিরোধিতার ঐতিহ্য থেকে সরে এসে। 

বাংলাদেশের এগিয়ে চলার পথ উন্মোচিত হয় ওই রাজনৈতিক সরকারের আমলেই। কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশ পৃথিবীর ২০০-এর বেশি দেশের মধ্যে অর্থনৈতিক দিক থেকে ৩৪তম স্থানে। যে দেশের মানুষ একসময় বিদেশ থেকে আসা পুরোনো কাপড় পরে লজ্জা নিবারণ করত, তারা এখন বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম পোশাক রপ্তানিকারক দেশ। এ সাফল্য অর্জিত হয়েছে নব্বই-পরবর্তী রাজনৈতিক সরকারগুলোর আমলে। সংগত কারণেই দেশের ওপর যে সমস্যার পাহাড় চেপে বসেছে, তার মোকাবিলায় রাজনৈতিক সরকারের বিকল্প নেই।

লেখক : সিনিয়র সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ঘাতক হৃদ্‌রোগ
ঘাতক হৃদ্‌রোগ
রপ্তানি বাণিজ্য
রপ্তানি বাণিজ্য
নারী তাহলে দাঁড়াবে কোথায়
নারী তাহলে দাঁড়াবে কোথায়
দানশীলতা একটি মহৎ গুণ
দানশীলতা একটি মহৎ গুণ
পর্যটন উন্নয়নের অনুঘটক
পর্যটন উন্নয়নের অনুঘটক
ঢাকাকে সবুজ ও বাসযোগ্য করা জরুরি
ঢাকাকে সবুজ ও বাসযোগ্য করা জরুরি
সংক্ষুব্ধ মানুষ, কিন্তু প্রকাশের পথ পাচ্ছে না
সংক্ষুব্ধ মানুষ, কিন্তু প্রকাশের পথ পাচ্ছে না
বেহাল অর্থনীতি
বেহাল অর্থনীতি
বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা
বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা
অমুসলিমদের উৎসবে মুসলমানদের আচরণ যেমন হবে
অমুসলিমদের উৎসবে মুসলমানদের আচরণ যেমন হবে
চৌকিদার-দফাদার সমাচার
চৌকিদার-দফাদার সমাচার
গাজায় ট্রাম্প কী করতে চান
গাজায় ট্রাম্প কী করতে চান
সর্বশেষ খবর
পর্যটনের লক্ষ্য শুধু অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি নয়, আনন্দেরও উপলক্ষ : বশিরউদ্দীন
পর্যটনের লক্ষ্য শুধু অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি নয়, আনন্দেরও উপলক্ষ : বশিরউদ্দীন

এই মাত্র | জাতীয়

গাইবান্ধায় ট্রলির ধাক্কায় কিশোরী নিহত
গাইবান্ধায় ট্রলির ধাক্কায় কিশোরী নিহত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে ‘শারদ উৎসব’ উদযাপন
শ্রীমঙ্গলে ‘শারদ উৎসব’ উদযাপন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে কেওক্রাডং
পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে কেওক্রাডং

২০ মিনিট আগে | পর্যটন

ফটিকছড়িতে লিগ্যাল এইড উদ্বুদ্ধকরণ সভা অনুষ্ঠিত
ফটিকছড়িতে লিগ্যাল এইড উদ্বুদ্ধকরণ সভা অনুষ্ঠিত

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক পদে মনোনয়ন নিলেন তামিম
বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক পদে মনোনয়ন নিলেন তামিম

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নেত্রকোনায় মহিলা পরিষদের উদ্যোগে সিডও দিবস পালিত
নেত্রকোনায় মহিলা পরিষদের উদ্যোগে সিডও দিবস পালিত

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ৩৫ কেজি গাঁজাসহ দুই মাদক পাচারকারী আটক
বগুড়ায় ৩৫ কেজি গাঁজাসহ দুই মাদক পাচারকারী আটক

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢালাওভাবে ব্যবসায়ীদের ব্যাংক হিসাব জব্দ রাখা ঠিক নয় : ফাহমিদা খাতুন
ঢালাওভাবে ব্যবসায়ীদের ব্যাংক হিসাব জব্দ রাখা ঠিক নয় : ফাহমিদা খাতুন

৩৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শেরপুরে ৮০ পূজামণ্ডপে বিএনপি নেত্রীর আর্থিক সহায়তা
শেরপুরে ৮০ পূজামণ্ডপে বিএনপি নেত্রীর আর্থিক সহায়তা

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুর পৌরসভায় বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় যুক্ত হলো ৩৯ ভ্যান
দিনাজপুর পৌরসভায় বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় যুক্ত হলো ৩৯ ভ্যান

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাছ ধরার ফাঁদে ধরা পড়লো অজগর
মাছ ধরার ফাঁদে ধরা পড়লো অজগর

৪৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিসিবির পরিচালক পদে লড়তে নির্বাচকের দায়িত্ব ছাড়লেন রাজ্জাক
বিসিবির পরিচালক পদে লড়তে নির্বাচকের দায়িত্ব ছাড়লেন রাজ্জাক

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাদারীপুরে ৯ বস্তা গাঁজা উদ্ধার, দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
মাদারীপুরে ৯ বস্তা গাঁজা উদ্ধার, দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর সাফারী পার্কে অবৈধ অনুপ্রবেশ, আটক ১১
গাজীপুর সাফারী পার্কে অবৈধ অনুপ্রবেশ, আটক ১১

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

দেশের আমানত তারেক রহমানের কাছে নিরাপদ : ড. রশিদ আহমেদ
দেশের আমানত তারেক রহমানের কাছে নিরাপদ : ড. রশিদ আহমেদ

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নখদন্তহীন জাতীয় মানবাধিকার কমিশন দেখতে চাই না : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
নখদন্তহীন জাতীয় মানবাধিকার কমিশন দেখতে চাই না : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নেত্রকোনায় সন্তান বিক্রি করতে চাওয়া দম্পতির পাশে ব্র্যাক
নেত্রকোনায় সন্তান বিক্রি করতে চাওয়া দম্পতির পাশে ব্র্যাক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ধর্ম নিয়ে ব্যবসা করবেন না, ইসলামকে বিক্রি করবেন না’
‘ধর্ম নিয়ে ব্যবসা করবেন না, ইসলামকে বিক্রি করবেন না’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষেধাজ্ঞা ইস্যুতে যুক্তরাজ্য-ফ্রান্স ও জার্মানি থেকে রাষ্ট্রদূতদের ফেরালো ইরান
নিষেধাজ্ঞা ইস্যুতে যুক্তরাজ্য-ফ্রান্স ও জার্মানি থেকে রাষ্ট্রদূতদের ফেরালো ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সম্পত্তির ভাগাভাগি নিয়ে বাবার মরদেহ দাফনে সন্তানদের বাধা
সম্পত্তির ভাগাভাগি নিয়ে বাবার মরদেহ দাফনে সন্তানদের বাধা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতিতে দেশের জনগণ অভ্যস্ত না : নাজিম উদ্দিন আলম
পিআর পদ্ধতিতে দেশের জনগণ অভ্যস্ত না : নাজিম উদ্দিন আলম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে দোকানে চুরি
জয়পুরহাটে দোকানে চুরি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবির অ্যাপ্লায়েড কেমিস্ট্রি বিভাগের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের সংগঠনের নেতৃত্বে নজরুল-মিজানুর
রাবির অ্যাপ্লায়েড কেমিস্ট্রি বিভাগের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের সংগঠনের নেতৃত্বে নজরুল-মিজানুর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শ্রীপুরে ২২ পূজামণ্ডপে বিএনপির উপহার
শ্রীপুরে ২২ পূজামণ্ডপে বিএনপির উপহার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপুত্র নদে বালাসী-বাহাদুরাবাদ টানেল নির্মাণের দাবি
ব্রহ্মপুত্র নদে বালাসী-বাহাদুরাবাদ টানেল নির্মাণের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাল হজ প্যাকেজ ঘোষণা
কাল হজ প্যাকেজ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাইবান্ধায় শিক্ষার মান উন্নয়ন নিয়ে মতবিনিময় সভা
গাইবান্ধায় শিক্ষার মান উন্নয়ন নিয়ে মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃক্ষরোপণ ও সবুজায়নের উদ্বোধন করলেন ডিএসসিসি প্রশাসক
বৃক্ষরোপণ ও সবুজায়নের উদ্বোধন করলেন ডিএসসিসি প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে পর্যটন দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি
লক্ষ্মীপুরে পর্যটন দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ
ট্রাম্পের সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘে নেতানিয়াহুর ভাষণের সময় কূটনীতিকদের ওয়াকআউট
জাতিসংঘে নেতানিয়াহুর ভাষণের সময় কূটনীতিকদের ওয়াকআউট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ব্যালট পেপার ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে, এটা চাপা দেবেন কীভাবে?'
'ব্যালট পেপার ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে, এটা চাপা দেবেন কীভাবে?'

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উন্মুক্তের পরীক্ষায় উন্মুক্ত নকল!
উন্মুক্তের পরীক্ষায় উন্মুক্ত নকল!

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগান ঘাঁটি দখল ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নিল চীনসহ ৪ দেশ
আফগান ঘাঁটি দখল ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নিল চীনসহ ৪ দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিয়া জান্নাতুলের ক্ষোভ...
পিয়া জান্নাতুলের ক্ষোভ...

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গীর সংখ্যা নিয়ে টিআইবির বিবৃতি ভুল তথ্যে তৈরি : প্রেস সচিব
প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গীর সংখ্যা নিয়ে টিআইবির বিবৃতি ভুল তথ্যে তৈরি : প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রকাশ্যে ইসরায়েলের নিন্দা করা নেতারা গোপনে ধন্যবাদ জানান: জাতিসংঘে নেতানিয়াহু
প্রকাশ্যে ইসরায়েলের নিন্দা করা নেতারা গোপনে ধন্যবাদ জানান: জাতিসংঘে নেতানিয়াহু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ বছরের জন্য গাজায় অন্তর্বর্তী প্রশাসনের নেতৃত্ব নেত্বত্ব দেবেন টনি ব্লেয়ার?
পাঁচ বছরের জন্য গাজায় অন্তর্বর্তী প্রশাসনের নেতৃত্ব নেত্বত্ব দেবেন টনি ব্লেয়ার?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি চান ট্রাম্প, নেতানিয়াহুকে স্পষ্ট বার্তা
গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি চান ট্রাম্প, নেতানিয়াহুকে স্পষ্ট বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূর্যকুমার ও রউফকে আইসিসির শাস্তি
সূর্যকুমার ও রউফকে আইসিসির শাস্তি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন নেতানিয়াহুর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন না, জানালেন ওবামা
কেন নেতানিয়াহুর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন না, জানালেন ওবামা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি বিমান তাড়িয়ে দিয়েছে হুথির আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা!
ইসরায়েলি বিমান তাড়িয়ে দিয়েছে হুথির আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে সাহায্য করা ১১ দেশের ১৫৮ কোম্পানির তালিকা প্রকাশ জাতিসংঘের
ইসরায়েলকে সাহায্য করা ১১ দেশের ১৫৮ কোম্পানির তালিকা প্রকাশ জাতিসংঘের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপের তিন দেশ থেকে ফেরত পাঠানো হলো ২৯ বাংলাদেশিকে
ইউরোপের তিন দেশ থেকে ফেরত পাঠানো হলো ২৯ বাংলাদেশিকে

২০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জিয়াউর রহমানের সমাধিতে ফুল দিতে গিয়ে তোপের মুখে ডা. সাবরিনা
জিয়াউর রহমানের সমাধিতে ফুল দিতে গিয়ে তোপের মুখে ডা. সাবরিনা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের নিয়ে হঠাৎ বিরল বৈঠক তলব যুক্তরাষ্ট্রের
শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের নিয়ে হঠাৎ বিরল বৈঠক তলব যুক্তরাষ্ট্রের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বোচ্চ রান সাইফের
সর্বোচ্চ রান সাইফের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধে সমঝোতা চূড়ান্ত পর্যায়ে, জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ বন্ধে সমঝোতা চূড়ান্ত পর্যায়ে, জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আধুনিক চিকিৎসায় উটের বিভিন্ন অঙ্গের ব্যবহার
আধুনিক চিকিৎসায় উটের বিভিন্ন অঙ্গের ব্যবহার

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিক্ষোভে উত্তাল লাদাখ মোদি সরকারের জন্য কতটা চিন্তার?
বিক্ষোভে উত্তাল লাদাখ মোদি সরকারের জন্য কতটা চিন্তার?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক প্রার্থী সঙ্গীতশিল্পী আসিফ
বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক প্রার্থী সঙ্গীতশিল্পী আসিফ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারানোর নীল নকশা তৈরি: পাকিস্তান কোচ
ভারতকে হারানোর নীল নকশা তৈরি: পাকিস্তান কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত আমাদের জবাব কোনোদিন ভুলবে না : শাহবাজ শরিফ
ভারত আমাদের জবাব কোনোদিন ভুলবে না : শাহবাজ শরিফ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা জরুরি : প্রধান উপদেষ্টা
পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা জরুরি : প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যারা নির্বাচন নিয়ে চক্রান্ত করবে, তারা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : নবীউল্লাহ নবী
যারা নির্বাচন নিয়ে চক্রান্ত করবে, তারা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : নবীউল্লাহ নবী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪ বিলিয়ন ডলারে টিকটক বিক্রি করবেন ট্রাম্প
১৪ বিলিয়ন ডলারে টিকটক বিক্রি করবেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গাজায় যুদ্ধ চালিয়ে গেলে ইসরায়েল তার বাকি বন্ধুদেরও হারাতে পারে’
‘গাজায় যুদ্ধ চালিয়ে গেলে ইসরায়েল তার বাকি বন্ধুদেরও হারাতে পারে’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ওভারের রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে শ্রীলঙ্কাকে হারাল ভারত
সুপার ওভারের রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে শ্রীলঙ্কাকে হারাল ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কলকাতার বাজারে ‘ফ্লপ শো’ পদ্মার ইলিশ
কলকাতার বাজারে ‘ফ্লপ শো’ পদ্মার ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার চ্যালেঞ্জে এনসিপি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার চ্যালেঞ্জে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল
কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেগা প্রকল্পে মেগা ধস
মেগা প্রকল্পে মেগা ধস

প্রথম পৃষ্ঠা

চার মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির জামায়াতের এক প্রার্থী
চার মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির জামায়াতের এক প্রার্থী

নগর জীবন

বিড়ম্বনায় বাংলাদেশি পর্যটক
বিড়ম্বনায় বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত প্রাণী সংরক্ষণে ট্যাক্সিডার্মি
মৃত প্রাণী সংরক্ষণে ট্যাক্সিডার্মি

শনিবারের সকাল

জয়ের সম্পদ জব্দে যুক্তরাষ্ট্রে চিঠি পাঠাচ্ছে দুদক
জয়ের সম্পদ জব্দে যুক্তরাষ্ট্রে চিঠি পাঠাচ্ছে দুদক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থীর দৌড়ে প্রবাসীসহ সাত নেতা
বিএনপির প্রার্থীর দৌড়ে প্রবাসীসহ সাত নেতা

নগর জীবন

শ্রদ্ধার বিয়ে পাকা
শ্রদ্ধার বিয়ে পাকা

শোবিজ

বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে
বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে নিঃস্ব হচ্ছে পরিবার
সড়কে নিঃস্ব হচ্ছে পরিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার রাজধানীর ২৫৯ মণ্ডপে হবে দুর্গাপূজা
এবার রাজধানীর ২৫৯ মণ্ডপে হবে দুর্গাপূজা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুলগাজী বিএনপির সদস্য হলেন বেগম খালেদা জিয়া
ফুলগাজী বিএনপির সদস্য হলেন বেগম খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম-কক্সবাজারের দূরত্ব কমবে ৩৫ কিমি
চট্টগ্রাম-কক্সবাজারের দূরত্ব কমবে ৩৫ কিমি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে চ্যাম্পিয়ন জামাল
ভারতে চ্যাম্পিয়ন জামাল

মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহু মঞ্চে উঠতেই খালি অধিবেশনকক্ষ
নেতানিয়াহু মঞ্চে উঠতেই খালি অধিবেশনকক্ষ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের প্রতিপক্ষ আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
ভারতের প্রতিপক্ষ আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

২০ বছর পর সুইমিং ফেডারেশনের বার্ষিক সভা
২০ বছর পর সুইমিং ফেডারেশনের বার্ষিক সভা

মাঠে ময়দানে

আইসিসিবিতে গ্র্যান্ড সুফি নাইট
আইসিসিবিতে গ্র্যান্ড সুফি নাইট

পেছনের পৃষ্ঠা

কাউন্সিলরশিপ ফিরে পেল ১৫ ক্লাব
কাউন্সিলরশিপ ফিরে পেল ১৫ ক্লাব

মাঠে ময়দানে

চলচ্চিত্রে তারকা শিল্পীর অভাব কেন?
চলচ্চিত্রে তারকা শিল্পীর অভাব কেন?

শোবিজ

৪১ বছরে এই প্রথম ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল
৪১ বছরে এই প্রথম ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল

মাঠে ময়দানে

গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার!
গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার!

পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গোৎসবে হিন্দু সম্প্রদায়কে শুভেচ্ছা জামায়াত আমিরের
দুর্গোৎসবে হিন্দু সম্প্রদায়কে শুভেচ্ছা জামায়াত আমিরের

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুর ব্যালট ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে এটা চাপা দেবেন কীভাবে
ডাকসুর ব্যালট ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে এটা চাপা দেবেন কীভাবে

নগর জীবন

ছুটির দিনে ক্রেতাদের ভিড়
ছুটির দিনে ক্রেতাদের ভিড়

নগর জীবন

এশিয়া কাপ ক্রিকেটে আমিরাত চারবার খেলেছে
এশিয়া কাপ ক্রিকেটে আমিরাত চারবার খেলেছে

মাঠে ময়দানে