শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ৩০ জুলাই, ২০২৫

সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য

প্রিন্সিপাল এম এইচ খান মঞ্জু
প্রিন্ট ভার্সন
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য

গেল বছর ৬ হাজার ৩৫৯টি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে। এতে নিহত হয়েছে যথাক্রমে ৮ হাজার ৫৪৩ জন আর আহত হয়েছে ১২ হাজার ৬০৮ জন। গত জুন মাসে সারা দেশে ৬৮৯টি সড়ক দুর্ঘটনা সংঘটিত হয়েছে। এসব দুর্ঘটনায় ৬৯৬ জন নিহত ও ১৮৬৭ জন আহত হয়েছে। পরিবহনের কাঠামোগত কোনো পরিবর্তন না আসায় কমেনি সড়ক দুর্ঘটনা।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্যমতে, প্রতি বছর বিশ্বে রোডক্র্যাশে (সড়ক দুর্ঘটনা) ১১ লাখ ৯০ হাজার মানুষ নিহত হয়। বিশ্বে রোডক্র্যাশে মৃত্যুর ৯২ শতাংশ নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশে এবং মৃত্যুর অর্ধেকেরও বেশি হচ্ছে পথচারী, সাইকেল ও মোটরসাইকেল আরোহী। ওয়ার্ল্ড হেলথ র‌্যাংকিং অনুসারে, সবচেয়ে বেশি সড়ক দুর্ঘটনাকবলিত ১৮৩টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১০৬তম। সড়ক নিরাপত্তা আইন প্রণয়ন ও তার সঠিক প্রয়োগ ব্যতীত দেশে রোডক্র্যাশ কমানো বা রোধ করা সম্ভব নয়। সঠিক আইন ও তার প্রয়োগের ফলে সড়ক দুর্ঘটনা, যা বর্তমানে একটি বড় সমস্যা, তা উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস করা যেতে পারে। তাই সবার জন্য প্রয়োজন একটি সমন্বিত ‘সড়ক নিরাপত্তা আইন’। সড়ক দুর্ঘটনার অন্যতম কারণ অদক্ষ চালক, ফিটনেসবিহীন গাড়ি, চালকদের প্রশিক্ষণের অভাব, পথচারীদের অসচেতনতা, চলন্ত অবস্থায় মোবাইল ফোন ব্যবহার, ভঙ্গুর সড়ক, ওভারক্রসিং, অতিরিক্ত গতি, ট্রাফিক আইন অমান্য করা, বিপজ্জনক ট্রাক, লাইসেন্সবিহীন গাড়ি ও চালক এবং বেপরোয়া গাড়ি চালানো। বর্তমানে দেশের সব সড়ক-মহাসড়কে চলছে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য। এসব যানবাহন প্রায় প্রতিনিয়ত মারাত্মক দুর্ঘটনা ঘটাচ্ছে। অসংখ্য কর্মজীবী মানুষ নিহত এবং চিরতরে পঙ্গু হয়ে যাচ্ছে। তাদের পরিবারগুলো উপার্জনক্ষমদের হারিয়ে নিঃস্ব ও মানবেতর জীবনযাপন করছে। অর্থনীতির ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে।

রাজধানীসহ বিভাগীয় ও জেলা শহরগুলোতে হাজার হাজার মেয়াদোত্তীর্ণ যানবাহন ও ব্যাটারিচালিত রিকশা বহু বছর ধরেই চলছে। প্রত্যেক শহর চলমান জঞ্জাল শহরে পরিণত হয়েছে। এসব যানবাহন যেমন পরিবেশ দূষণ করছে, তেমনি মারাত্মক দুর্ঘটনা ঘটাচ্ছে। রাজধানীতে এখন ব্যাটারিচালিত রিকশা ও মেয়াদোত্তীর্ণ লক্কড়ঝক্কড় যানবাহনের দৌরাত্ম্য চলছে। এগুলো প্রায় প্রতিদিনই দুর্ঘটনা ঘটাচ্ছে। ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বেপরোয়া ও অনিয়ন্ত্রিত আচরণের কারণে স্বাভাবিকভাবে যানবাহন চলাচল করা দুষ্কর হয়ে পড়েছে।

বর্তমানে শুধু রাজধানীতেই ১৪ লাখ অবৈধ ব্যাটারিচালিত রিকশা চলছে। এমন এক পরিস্থিতিতে দুই সিটি করপোরেশন বুয়েটের ডিজাইন করা পাঁচ হাজার সিএনজি অটোরিকশা ও এক লাখ ই-রিকশা আগামী মাস থেকে সড়কে নামানোর প্রস্তুতি নিয়েছে। এতে রাজধানীর সড়কের কী ভয়াবহ পরিস্থিতি দাঁড়াবে, তা অনুমান করতে কষ্ট হয় না। তীব্র যানজট ও দুর্ঘটনার হার বৃদ্ধি পাবে। এর মধ্যে মেয়াদোত্তীর্ণ বাসের চলাচল রাজধানীর চলাচল ব্যবস্থাকে অচল করে দেবে।

বিআরটিএর হিসাব অনুযায়ী, এ বছরের মে মাস পর্যন্ত ২ লাখ ৯৯ হাজার ৬৪৩টি বাণিজ্যিক পরিবহন রেজিস্ট্রি করা হয়েছে। এর মধ্যে ৮৫ হাজার ১৯৮টি বাস ও মিনিবাস, ২ লাখ ১৪ হাজার ৪৪৫টি ট্রাক, কাভার্ড ভ্যান, ও ট্যাংকার। এগুলোর মধ্যে ৩৯ হাজার ১৬৯টি বাস, ৪১ হাজার ১৪০টি ট্রাক, কাভার্ড ভ্যান ও ট্যাংকার মেয়াদোত্তীর্ণ হয়ে গেছে।

রাজধানীসহ বিভিন্ন শহরে এবং দেশে সুষ্ঠু ও উপযুক্ত পরিবহনব্যবস্থা থাকা অপরিহার্য। মানুষের নিরবচ্ছিন্ন ও মসৃণ যাতায়াত এবং মালামাল পরিবহনের জন্য এর বিকল্প নেই। এজন্য এটা কাম্য নয়, যানজট, দুর্ঘটনা সৃষ্টিকারী হাজার হাজার মেয়াদোত্তীর্ণ বাস-ট্রাক ও অবৈধ লাখ লাখ রিকশা অবাধে চলতে দিতে হবে। প্রশ্ন ওঠে, পরিবহন খাতে এমন নৈরাজ্য কি দশকের পর দশক ধরে চলবে? পরিবহন খাত কি বিশৃঙ্খলই থেকে যাবে? ছোট ছোট যাত্রীবাহী পরিবহন কমিয়ে কীভাবে গণপরিবহন বাড়ানো যায়, এ পরিকল্পনা করতে হবে। বিআরটিসিসহ পরিবহন মালিকদের এ ব্যাপারে উদ্যোগী হতে হবে। সড়কে মেয়াদোত্তীর্ণ, যানজট সৃষ্টি, দুর্ঘটনাপ্রবণ ও পরিবেশদূষণকারী যানবাহনকে আর কোনোভাবেই ছাড় দেওয়া যাবে না। অবৈধ ব্যাটারিচালিত রিকশা সড়ক-মহাসড়ক থেকে তুলে দিতে হবে।

কথা ছিল ১ জুলাই থেকে রাজধানীতে মেয়াদোত্তীর্ণ ও ফিটনেসবিহীন গাড়ির বিরুদ্ধে অভিযান শুরু হবে। কিন্তু তা হয়নি। বরং আগের মতোই দাপিয়ে চলছে মেয়াদোত্তীর্ণ ফিটনেসবিহীন গাড়ি। এখনো লক্কড়ঝক্কড় পরিবহনের দখলে রাজধানীর সড়ক। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার ছয় মাস সময় বেঁধে দিলেও আসেনি ইতিবাচক পরিবর্তন।

সড়ক দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা পেতে আমাদের মাথা ঠান্ডা রেখে চালাতে হয় গাড়ি। অল্প দক্ষ বা অদক্ষ চালক দিয়ে কখনোই গাড়ি চালানো ঠিক নয়। কারণ বেশি দুর্ঘটনা ঘটে থাকে অদক্ষ চালকের কারণে। তাই এ ক্ষেত্রে গাড়ির মালিকদের সচেতন হতে হবে। কারণ আপনার সচেতনতাই রক্ষা করতে পারে হাজারো মানুষের জীবন। অনেকে মানছে না ট্রাফিক আইন। হরহামেশাই ঘটছে দুর্ঘটনা, প্রাণ হারাচ্ছেন চালক ও আরোহী। তাই একটুখানি সচেতনতাই পারে আপনাকে দুর্ঘটনা এবং আইনি ঝামেলা থেকে মুক্ত রাখতে। অনেকে আবার ফাঁকা রাস্তা পেয়ে বেপরোয়া গাড়ি চালাতে চেষ্টা করেন। যার ফল হয় ভয়াবহ। প্রাণহানি ঠেকাতে সাবধানে গাড়ি চালাতে হবে। মনে রাখবেন একটি দুর্ঘটনা সারা জীবনের কান্না।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও প্রাক্তন প্রিন্সিপাল এম এইচ খান ডিগ্রি কলেজ, গোপালগঞ্জ

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
হুমকির মুখে ঢাকা
হুমকির মুখে ঢাকা
নির্বাচিত সরকার
নির্বাচিত সরকার
ইসলামে জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব অপরিসীম
ইসলামে জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব অপরিসীম
শরিয়াহভিত্তিক অর্থায়ন : মুরাবাহা ও ইজারা পদ্ধতি
শরিয়াহভিত্তিক অর্থায়ন : মুরাবাহা ও ইজারা পদ্ধতি
ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না
ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না
বন্যা-ভাঙনে দিশাহারা
বন্যা-ভাঙনে দিশাহারা
ঘুষ-দুর্নীতির দৌরাত্ম্য
ঘুষ-দুর্নীতির দৌরাত্ম্য
জান্নাত পাওয়ার সহজ আমল
জান্নাত পাওয়ার সহজ আমল
সর্বশেষ খবর
দুধের বদলে সন্তানকে পানি খাইয়ে বাঁচানোর চেষ্টা করছেন গাজার মায়েরা
দুধের বদলে সন্তানকে পানি খাইয়ে বাঁচানোর চেষ্টা করছেন গাজার মায়েরা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

১ মিনিট আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে সাপ ধরতে গিয়ে সাপুড়ের মৃত্যু
কুড়িগ্রামে সাপ ধরতে গিয়ে সাপুড়ের মৃত্যু

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিস্তার পানি বৃদ্ধি, বন্যার আশঙ্কা
তিস্তার পানি বৃদ্ধি, বন্যার আশঙ্কা

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাওয়াতি মাস উদযাপন উপলক্ষে খেলাফত মজলিসের বাস্তবায়ন কমিটির বৈঠক
দাওয়াতি মাস উদযাপন উপলক্ষে খেলাফত মজলিসের বাস্তবায়ন কমিটির বৈঠক

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

অপারেশন সিঁদুর নিয়ে বিরোধীদের জয়শঙ্কর, ‌‘কান খুলে শুনে নেন’
অপারেশন সিঁদুর নিয়ে বিরোধীদের জয়শঙ্কর, ‌‘কান খুলে শুনে নেন’

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবলীগ জামাতের দুই পক্ষের বিবাদ মেটাতে কমিটি হচ্ছে : ধর্ম উপদেষ্টা
তাবলীগ জামাতের দুই পক্ষের বিবাদ মেটাতে কমিটি হচ্ছে : ধর্ম উপদেষ্টা

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে কাউন্সিলে হানাহানির ঘটনায় বিএনপির দুই নেতা বহিষ্কার
ঠাকুরগাঁওয়ে কাউন্সিলে হানাহানির ঘটনায় বিএনপির দুই নেতা বহিষ্কার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে হত্যা মামলায় ৩ জনের যাবজ্জীবন
পিরোজপুরে হত্যা মামলায় ৩ জনের যাবজ্জীবন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাকাশে শিশু জন্মালে কি ঘটবে, কি বলছে বিজ্ঞান?
মহাকাশে শিশু জন্মালে কি ঘটবে, কি বলছে বিজ্ঞান?

৩৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

কাঠালিয়ায় সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের ছাতা বিতরণ
কাঠালিয়ায় সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের ছাতা বিতরণ

৩৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নোয়াখালীতে যৌতুকের জন্য গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ, বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ
নোয়াখালীতে যৌতুকের জন্য গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ, বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আরও একজনকে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র, আশঙ্কাজনক ৩
আরও একজনকে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র, আশঙ্কাজনক ৩

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হামলা চালিয়ে হুথির হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হামলা চালিয়ে হুথির হুঁশিয়ারি

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিপিপি অনুমোদনের দাবিতে মহাসড়কে সাংস্কৃতিক প্রতিবাদ
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিপিপি অনুমোদনের দাবিতে মহাসড়কে সাংস্কৃতিক প্রতিবাদ

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে ২৪ ঘণ্টায় গ্রেফতার ১৮৬
রাজধানীতে ২৪ ঘণ্টায় গ্রেফতার ১৮৬

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

৫ আগস্ট ঘিরে নিরাপত্তা হুমকি নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
৫ আগস্ট ঘিরে নিরাপত্তা হুমকি নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আরও তিন দেশে সুনামি সতর্কতা জারি
আরও তিন দেশে সুনামি সতর্কতা জারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেত্রকোনায় জমিতে কীটনাশকের ব্যবহার নিয়ে সংবাদ সম্মেলন
নেত্রকোনায় জমিতে কীটনাশকের ব্যবহার নিয়ে সংবাদ সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোস্ট গার্ডের অভিযানে পাতাখালী থেকে ৩২ কেজি হরিণের মাংস জব্দ
কোস্ট গার্ডের অভিযানে পাতাখালী থেকে ৩২ কেজি হরিণের মাংস জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে কাউন্সিলে হানাহানি:  বিএনপির দুই নেতাকে ঘটনায় বহিষ্কার
ঠাকুরগাঁওয়ে কাউন্সিলে হানাহানি:  বিএনপির দুই নেতাকে ঘটনায় বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক
গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লাস ভেগাসে অনুষ্ঠিত হচ্ছে ২০২৬ বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ড্র!
লাস ভেগাসে অনুষ্ঠিত হচ্ছে ২০২৬ বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ড্র!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে স্কুলছাত্র হত্যায় ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৭ জনের যাবজ্জীবন
সিলেটে স্কুলছাত্র হত্যায় ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৭ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কলেজছাত্র হত্যা: দুইদিনের রিমান্ডে সোলায়মান সেলিম
কলেজছাত্র হত্যা: দুইদিনের রিমান্ডে সোলায়মান সেলিম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাদশ শ্রেণিতে অনলাইনে ভর্তির আবেদন শুরু
একাদশ শ্রেণিতে অনলাইনে ভর্তির আবেদন শুরু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবচেয়ে শক্তিশালী অ-পারমাণবিক বোমা উন্মোচন করল তুরস্ক
সবচেয়ে শক্তিশালী অ-পারমাণবিক বোমা উন্মোচন করল তুরস্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি
ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ
একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে অবতরণের পরপরই ভারতীয় বংশোদ্ভূত পাইলট আটক
যুক্তরাষ্ট্রে অবতরণের পরপরই ভারতীয় বংশোদ্ভূত পাইলট আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গাপূজার আগে ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশকে পশ্চিমবঙ্গের মাছ ব্যবসায়ীদের চিঠি
দুর্গাপূজার আগে ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশকে পশ্চিমবঙ্গের মাছ ব্যবসায়ীদের চিঠি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন
ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরাষ্ট্রের আলোচিত যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস বরখাস্ত
স্বরাষ্ট্রের আলোচিত যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ-আকাশে হঠাৎ বন্ধ বোয়িং বিমানের ইঞ্জিন, মে ডে কল পাইলটের
মাঝ-আকাশে হঠাৎ বন্ধ বোয়িং বিমানের ইঞ্জিন, মে ডে কল পাইলটের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গাজায় যুদ্ধ না থামালে সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য’
‘গাজায় যুদ্ধ না থামালে সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া র‍্যাবকে ধাওয়া আসল র‍্যাবের, দু’পক্ষকেই গণপিটুনি
ভুয়া র‍্যাবকে ধাওয়া আসল র‍্যাবের, দু’পক্ষকেই গণপিটুনি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল
এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিসাধারীদের সতর্ক করলো ঢাকার মার্কিন দূতাবাসের
ভিসাধারীদের সতর্ক করলো ঢাকার মার্কিন দূতাবাসের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচন ৯ সেপ্টেম্বর
ডাকসু নির্বাচন ৯ সেপ্টেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘প্রলয়’ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল ভারত
‘প্রলয়’ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে নতুন পারমাণবিক বাস্তবতা মেনে নিতে বলল উত্তর কোরিয়া
ট্রাম্পকে নতুন পারমাণবিক বাস্তবতা মেনে নিতে বলল উত্তর কোরিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ
দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তির আগেই বক্স অফিসে ‘কিংডম’ ঝড়
মুক্তির আগেই বক্স অফিসে ‘কিংডম’ ঝড়

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ক্যাপিটাল মার্কেট আবার ঘুরে দাঁড়াবে’
‘ক্যাপিটাল মার্কেট আবার ঘুরে দাঁড়াবে’

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশেষ সতর্কতা গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে: ডিএমপি কর্মকর্তার ব্যাখ্যা
বিশেষ সতর্কতা গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে: ডিএমপি কর্মকর্তার ব্যাখ্যা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকের ৩৪ হাজার শূন্য পদে দ্রুত নিয়োগের উদ্যোগ
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকের ৩৪ হাজার শূন্য পদে দ্রুত নিয়োগের উদ্যোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতা বহিষ্কার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় বোনের বিচ্ছেদ নিয়ে কারিনার স্পষ্ট বার্তা
বড় বোনের বিচ্ছেদ নিয়ে কারিনার স্পষ্ট বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য
সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবিধানিক নয়, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির পক্ষে বিএনপি
সাংবিধানিক নয়, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির পক্ষে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের গডফাদার
ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবে যাচ্ছে ঝুলন্ত সেতু
ডুবে যাচ্ছে ঝুলন্ত সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে
সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস
তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তির উৎসবে অনুদান চেয়ে চিঠি বিতর্কে রাবির সমন্বয়ক আম্মার
মুক্তির উৎসবে অনুদান চেয়ে চিঠি বিতর্কে রাবির সমন্বয়ক আম্মার

নগর জীবন

বিচারের আগে কোনো নির্বাচন হতে পারে না
বিচারের আগে কোনো নির্বাচন হতে পারে না

পেছনের পৃষ্ঠা

অচল হাসপাতালের আসবাবপত্র কিনতে ৮ কোটি টাকা বরাদ্দ
অচল হাসপাতালের আসবাবপত্র কিনতে ৮ কোটি টাকা বরাদ্দ

নগর জীবন

খসড়ার কিছু অংশ বিপজ্জনক
খসড়ার কিছু অংশ বিপজ্জনক

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ মুহূর্তে দেনদরবার
শেষ মুহূর্তে দেনদরবার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে শিল্পীদের পারিশ্রমিক কমছে নাটকের মান
বাড়ছে শিল্পীদের পারিশ্রমিক কমছে নাটকের মান

শোবিজ

জীবনযুদ্ধে হার মানছে পকেট
জীবনযুদ্ধে হার মানছে পকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার

সম্পাদকীয়

পাচারের ফাঁদ এখন প্রযুক্তি
পাচারের ফাঁদ এখন প্রযুক্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল
আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব
যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি
আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্যায় ফের ডুবল ফেনী
বন্যায় ফের ডুবল ফেনী

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি আচরণবিধিতে আসছে নতুন প্রস্তাব
নির্বাচনি আচরণবিধিতে আসছে নতুন প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রাণ ফিরেছে কুয়েট ক্যাম্পাসে
প্রাণ ফিরেছে কুয়েট ক্যাম্পাসে

নগর জীবন

সরকার কাজ করছে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের জন্য
সরকার কাজ করছে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের জন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ উইকেট শিকারের বিশ্ব রেকর্ড
পাঁচ উইকেট শিকারের বিশ্ব রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ববিতাও অবাক হবেন...
ববিতাও অবাক হবেন...

শোবিজ

শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ
শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই চ্যাম্পিয়নের সঙ্গে বাংলাদেশ
দুই চ্যাম্পিয়নের সঙ্গে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ক্যাপিটাল ড্রামায় - দেরি করে আসবেন
ক্যাপিটাল ড্রামায় - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

পাহাড়ে সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধার
পাহাড়ে সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা