শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৯ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:৩৭, বৃহস্পতিবার, ২৯ মে, ২০২৫

জিয়ার মৃত্যু, খালেদার প্রশ্ন, ইউনূসের নির্বাচন

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
জিয়ার মৃত্যু, খালেদার প্রশ্ন, ইউনূসের নির্বাচন

আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার উদ্দেশে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া প্রশ্ন করেছিলেন, আপনি আসার ১৩ দিন পর জিয়া মারা গেছেন কেন? আপনি বোরকা পরে বর্ডার পাড়ি দিচ্ছিলেন কেন? তবে কি আপনার মনে কোনো ভয় ছিল? ২০১৪ সালের ২২ জুন বেগম খালেদা জিয়া জয়পুরহাটের রামদেও সরকারি উচ্চবিদ্যালয় মাঠে জনসভায় এ প্রশ্ন করেছিলেন। আগামীকাল শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী। প্রশ্ন হচ্ছে-প্রেসিডেন্ট জিয়ার কেন এমন নৃশংস অকালমৃত্যু হলো? দেশিবিদেশি কোন পক্ষের শক্ত প্রতিপক্ষ ছিলেন তিনি? তাঁকে হত্যার পেছনে কার অদৃশ্য হাত ছিল? অনেক দিন ধরে এ প্রশ্নগুলো নানান মহলে ঘুরপাক খাচ্ছে। কিন্তু পরিষ্কার হচ্ছে না। বেগম খালেদা জিয়া একটি শক্ত প্রশ্ন করেছেন। কিন্তু বিস্ময়কর যে, জিয়া ও খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক দল বিএনপির নেতা-কর্মীদের মধ্যে এ প্রশ্নটি এখনো কোনো ধরনের বোধোদয় তৈরি করতে পারেনি।

অনেক বছর পর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি এবার জিয়াউর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকী স্বাধীনভাবে পালন করবে। চন্দ্রিমা উদ্যানের সমাধিটি গুঁড়িয়ে দেওয়ার জন্য বিগত সরকার কয়েকবার উদ্যোগ নিয়েছিল। বেশ কয়েকবার জিয়ার সমাধিতে যাওয়ার বেইলি ব্রিজটি তুলে ফেলার চেষ্টা করা হয়েছে। সমাধিতে জিয়ার লাশ আছে কি নেই, সে প্রশ্নও নিষ্ঠুরভাবে তুলেছেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী, পতিত সরকারপ্রধান শেখ হাসিনা। বিএনপির ওপর গত ১৬ বছর ভয়াবহ ধকল গেছে। জাতীয়তাবাদী শক্তির একমাত্র ঠিকানা বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া মৃত্যুর মুখ থেকে সুস্থ হয়ে ফিরে এসেছেন। সবকিছু ঠিক থাকলে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানও খুব শিগগিরই দেশে ফিরবেন। সংস্কার, নির্বাচনসহ বিভিন্ন ইস্যুতে বর্তমান সময়টা বিএনপির জন্য যথেষ্ট অনুকূল নয়। তার পরও জয়পুরহাটের রামদেও স্কুল মাঠে বেগম জিয়া যে প্রশ্নটি করেছিলেন, সে প্রশ্নের উত্তর খোঁজার জন্য দলের নেতা-কর্মীদের এখনই সোচ্চার হওয়ার শ্রেষ্ঠ সময়। শেখ মুজিব হত্যার বিচার যদি ৩৫ বছর পর হতে পারে তাহলে জিয়া হত্যার নেপথ্যের কুশীলবদের নিয়ে যে প্রশ্ন উত্থাপিত হয়েছে, তার উত্তর খুঁজে পাওয়াও সম্ভব হবে।

মন্‌জুরুল ইসলামএকজন মানুষ যত বড় মাপের বা যত ছোটই হোন না কেন, তার মৃত্যু সত্যি অপূরণীয় ক্ষতি। মানুষের শূন্যতা কোনো কিছুতেই পূরণ করা সম্ভব নয়। বিখ্যাত মানুষের মৃত্যুর পর তার শোকবাণীতে অপূরণীয় ক্ষতি শব্দ দুটি লেখা হয়ে থাকে প্রথাগতভাবে। আজকের দিনে দাঁড়িয়ে প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর কথা চিন্তা করলে অনুমান করা যায়, তাঁর শূন্যতায় দেশের কত ভয়াবহ ক্ষতি হয়েছে। তাঁর যদি স্বাভাবিক মৃত্যু হতো, তিনি যদি তাঁর স্বপগুলো পূরণ করতে পারতেন, বহুদলীয় গণতন্ত্র সুসংহত করতে পারতেন, ১৯ দফা কর্মসূচি বাস্তবায়ন করতে পারতেন, সার্ককে যদি শক্তিশালী করতে পারতেন, তাহলে বাংলাদেশকে হয়তো আজকের বাস্তবতার মুখোমুুখি হতে হতো না। দেশে বহুদলীয় টেকসই গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হলে হয়তো গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও নির্বাচনের জন্য ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে হায়ার করতে হতো না।

দেশ এখন কিছু মৌলিক সংকটে আছে। সংস্কার, নির্বাচন, ফ্যাসিস্টদের বিচার-এ তিন বিষয়ে অগ্রাধিকার দিয়ে কাজ করছে ড. ইউনূসের সরকার। এ তিনটির সঙ্গে কোনো রাজনৈতিক দলের দ্বিমত নেই। দ্বিমত শুধু অগ্রাধিকার ও সময় নিয়ে। একটি উত্তাল সময়ে দেশের দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন নোবেল লরিয়েট ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি একজন সম্মানিত মানুষ। সব রাজনৈতিক দল ও দেশবাসী তাকে সম্মান করে। কিন্তু সঙ্গীদের কজনের কারণে রাজনৈতিক দলগুলো কখনো কখনো তার প্রতি আস্থার সংকটে পড়ে যাচ্ছে। কয়েকজন সঙ্গী আছেন, যারা মনে করেন তাদের মতো জ্ঞানী, পূতপবিত্র, দক্ষ, দেশপ্রেমিক বাংলাদেশে বিরল। কয়েকজন সঙ্গী মনে করেন দেশের খারাপ মানুষগুলোই রাজনীতি করে। সে কারণে গত ৫৩ বছরে দেশে কিছু হয়নি। ৫৩ বছরে দেশে যা হয়নি তারা তা করে দেখাবেন। কেউ কেউ আবার নিজের ওপর অর্পিত দায়িত্ব বাদ দিয়ে অন্য কাজে ব্যস্ত। আবার শোনা যাচ্ছে ড. ইউনূসের চারদিকে একটি দেয়াল তৈরি করা হয়েছে, যে দেয়ালের কারণে তিনি বাইরের আলো-বাতাস, রোদবৃষ্টি, তাপমাত্রার খবর পাচ্ছেন না। এই নানান কারণে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে রাজনীতিবিদদের দূরত্ব তৈরি হচ্ছে। দেশবাসীর যে শ্রদ্ধা ও পূজনীয় ইমেজ নিয়ে তিনি যাত্রা করেছেন সে ইমেজের পারদ কিছুটা হলেও নিচের দিকে প্রবাহিত হচ্ছে। এ ইমেজের অধোযাত্রা বন্ধের একমাত্র পথ হলো দ্রুত সময়ের মধ্যে নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা। নির্বাচন এবং সংস্কার সমানতালে চলতে কোনো সমস্যা নেই। তা ছাড়া এমন অনেক সংস্কার আছে যেগুলো রাজনৈতিক সরকার ছাড়া করা সম্ভবও নয়। কারণ যে কোনো সংস্কারের সঙ্গে অনেক অংশীজন জড়িত থাকে। নির্বাচিত সরকার ছাড়া ওই সব স্টেকহোল্ডারের আস্থা অর্জন দুরূহ ব্যাপার। বর্তমান সরকারের সংস্কারের যে প্রতিশ্রুতি, সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠান করা হলো অন্যতম। একটি স্মরণীয় নির্বাচন যদি এ সরকার সম্পন্ন করতে পারে তাহলে বিগত ৫৩ বছরে যা করা সম্ভব হয়নি তা হতে পারে।

সব রাজনৈতিক দলেরই একমাত্র টার্গেট রাষ্ট্রক্ষমতা। দেশে এখন নতুন-পুরান অনেক রাজনৈতিক দল। নতুন নতুন আরও অনেক দল জন্মের অপেক্ষায়। নির্বাচনের আগে কতগুলো দল নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধন পাবে তা এখনই বলা মুশকিল। ৫ আগস্টের আগ পর্যন্ত আওয়ামী লীগ-বিএনপি ছিল চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী দুই প্রধান দল। প্রতিদ্বন্দ্বী দুই রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে শেখ হাসিনা শত্রুতে পরিণত করেছিলেন। দেশে রাজনৈতিক শূন্যতা তৈরির এজেন্ডা নিয়ে শেখ হাসিনা ১৬ বছর দেশ শাসন করেছেন। সেই দুঃশাসনের বিচারেই তার আওয়ামী লীগ আজ নিষিদ্ধ দলে পরিণত হয়েছে। বর্তমানে দেশের সবচেয়ে বেশি কর্মী-সমর্থকের দল বিএনপি। এ দলের প্রতিষ্ঠাতা মহান স্বাধীনতার ঘোষক, একজন সেক্টর কমান্ডার এবং সাবেক রাষ্ট্রপতি। এ দলের বর্তমান চেয়ারপারসন তিনবারের প্রধানমন্ত্রী। একটি সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচনের দাবিতে এ দলটি বিগত ১৬ বছর রাস্তায় ছিল। জুলাই বিপ্লবেরও অন্যতম অংশীদার। সে কারণে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে একটি অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন হলে জনগণের ভোটে এ দলটি ক্ষমতায় যাবে, এমন প্রত্যাশা এ দলের সব নেতা-কর্মীর থাকবে এটাই স্বাভাবিক। দেশের আরেকটি পুরোনো রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। এ দলটির বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ আছে। এ অভিযোগে শেখ হাসিনার শাসনামলে আদালতের রায়ে এ দলের সিনিয়র পাঁচজন নেতাকে ফাঁসি দেওয়া হয়েছে। দলটির আরেক নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলাম অভিযোগ থেকে মঙ্গলবার মুক্তি পেয়েছেন। এ দলের দুই নেতা মন্ত্রী ছিলেন। গত ১৬ বছরে এ দলটির ওপরও অত্যাচার কম হয়নি। যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ থাকা সত্ত্বেও জুলাই বিপ্লবের অংশীদার হিসেবে এ দলটিও ক্ষমতার প্রত্যাশা করছে। জুলাই বিপ্লব না হলে এখনো হয়তো শেখ হাসিনার স্টিমরোলার চলত জাতির ওপর। ড. ইউনূসকে হয়তো এতদিনে জেলখানায়ই থাকতে হতো। ছোটবড় রাজনৈতিক দলের নেতারা যেভাবে এখন কথা বলছেন, তা হয়তো সম্ভব হতো না। এ বিপ্লবে প্রধানত যারা নেতৃত্ব দিয়েছেন তাদের দল জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির নেতাদের জনপরিচিতির বয়স নয় মাস। এর আগে তাদের তেমন কেউ চিনত না। নয় মাস সময়ের মধ্যে তারা এখন রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ স্টেকহোল্ডার। এ দলের নেতাদের অনেকেই সমীহ করে চলেন। কেউ সমীহ করেন ভালোবেসে। কেউ করেন ভয়ে। কেউ সমীহ করেন যাতে ফ্যাসিবাদের দোসর ট্যাগ না লাগে। কেউ সমীহ করেন মব সংস্কৃতি থেকে বাঁচার জন্য। এ দলের নেতারা বয়সে তরুণ হলেও ৫৩ বছরের রাজনৈতিক সংস্কৃতি তারা বদলাতে চান। যেহেতু তারা একটি বড় বিপ্লবে নেতৃত্ব দিয়েছেন সে কারণে আগামী নির্বাচনে তারা ক্ষমতায় যেতে চান। অন্য ইসলামি দলগুলোও ক্ষমতায় যেতে চায়। ক্ষমতায় যেতে চাওয়া বা ক্ষমতার প্রত্যাশা করা দোষের নয়। সবার চাওয়া বা প্রত্যাশা পূরণের একমাত্র পথ দ্রুত নির্বাচন। একটি সুচিন্তিত নির্বাচনি রোডম্যাপ, শান্তিপূর্ণ-অবাধ-নিরপেক্ষ সর্বকালের সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণ বেছে নেবে তাদের প্রতিনিধি। রাষ্ট্রব্যবস্থার প্রয়োজনীয় সব সংস্কারের অঙ্গীকার নিশ্চিত করে নির্বাচিত প্রতিনিধির কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করার মধ্যেই অন্তর্বর্তী সরকারের সার্থকতা।

দেশের সার্বিক পরিস্থিতি এখনো নাজুক। এমন কোনো সেক্টর নেই, যে সেক্টর নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করা যায়। আইনশৃঙ্খলার উন্নতিতে কচ্ছপগতি। পুলিশ ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে কিন্তু বারবার হোঁচট খাচ্ছে। এখনো সেনাবাহিনীর পাহারায় চলছে পুলিশি কার্যক্রম। ব্যবসাবাণিজ্যের অবস্থা খুবই খারাপ। দেশি বিনিয়োগকারীরা দুর্ভিক্ষের আশঙ্কা করছেন। চারদিকে শুধু আন্দোলন আর আন্দোলন। সরকারি কর্মচারীরা কদিন সচিবালয় অবরুদ্ধ করে রাখেন। এনবিআরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও আন্দোলনে। প্রাথমিক শিক্ষকরা আন্দোলনে। এমনিতেই শিক্ষার বারোটা বেজে গেছে। সরকারের উপদেষ্টারা কোনো কিছুই সামাল দিতে পারছেন না। বেসামাল এ অবস্থার মধ্যে নতুন করে শুরু হয়েছে বিভেদের রাজনীতি। শুধু রাজনীতিতে নয়, সমাজের সব ক্ষেত্রেই বিভেদ তৈরি হচ্ছে। যে লক্ষ্যে জুলাই বিপ্লব হয়েছে, সে লক্ষ্য অর্জন শুধু জুলাই সনদ নামক কাগুজে চুক্তির মধ্যে রাখলেই হবে না। দেশ নতুনভাবে গড়তে হলে সব বিভেদ ভুলে অটুট জাতীয় ঐক্য দরকার। সেই জাতীয় ঐক্যই যদি না হয়, তাহলে কোনো বিপ্লব বা সংস্কারেই দেশবাসীর মৌলিক উপকার হবে না। এত কিছুর পরও স্থায়ী কোনো পরিবর্তন না হলে, কিছুদিন পরপরই সত্যজিতের সেই হীরক রাজার দেশের মতো জনগণ সমস্বরে বলবে, রশি ধরে মারো টান, রাজা হবে খানখান।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়
কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়
পাল্টা শুল্কে অসম প্রতিযোগিতা
পাল্টা শুল্কে অসম প্রতিযোগিতা
ইসলাম শিশুদের প্রতি দায়বোধে উদ্বুদ্ধ করে
ইসলাম শিশুদের প্রতি দায়বোধে উদ্বুদ্ধ করে
কৃষিতে পুঁজির নতুন ধারা ও সম্ভাবনা
কৃষিতে পুঁজির নতুন ধারা ও সম্ভাবনা
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমষ্টিগত মুক্তির স্বপ্ন
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমষ্টিগত মুক্তির স্বপ্ন
কুয়েটে অচলাবস্থা
কুয়েটে অচলাবস্থা
সরকারি চাকরি আইন
সরকারি চাকরি আইন
মুসলমানদের বিরুদ্ধে পশ্চিমাদের বড় অপবাদের নাম জঙ্গিবাদ
মুসলমানদের বিরুদ্ধে পশ্চিমাদের বড় অপবাদের নাম জঙ্গিবাদ
মৃত্যুতে নামহীন, স্মৃতিতে অম্লান
মৃত্যুতে নামহীন, স্মৃতিতে অম্লান
বাঁকা পথে ভালো কিছু অর্জন করা যায় না
বাঁকা পথে ভালো কিছু অর্জন করা যায় না
বিদেশে অর্থ পাচার
বিদেশে অর্থ পাচার
জাতীয় নির্বাচন
জাতীয় নির্বাচন
সর্বশেষ খবর
নওগাঁয় ট্রাকের ধাক্কায় হেলপার নিহত, আহত চালক
নওগাঁয় ট্রাকের ধাক্কায় হেলপার নিহত, আহত চালক

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় কোরআন তেলাওয়াত ও হামদ নাত প্রতিযোগিতা
গাইবান্ধায় কোরআন তেলাওয়াত ও হামদ নাত প্রতিযোগিতা

২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

লালমনিরহাটে জমি নিয়ে সংঘর্ষে বৃদ্ধা নিহত, আহত ৪
লালমনিরহাটে জমি নিয়ে সংঘর্ষে বৃদ্ধা নিহত, আহত ৪

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের অংশগ্রহণে টি-২০ টুর্নামেন্ট
মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের অংশগ্রহণে টি-২০ টুর্নামেন্ট

৯ মিনিট আগে | পরবাস

খাগড়াছড়িতে দুই গ্রুপের গোলাগুলি, নিহত ৪
খাগড়াছড়িতে দুই গ্রুপের গোলাগুলি, নিহত ৪

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে টি-টেন ক্রিকেটে কুষ্টিয়া চ্যাম্পিয়ন
ফরিদপুরে টি-টেন ক্রিকেটে কুষ্টিয়া চ্যাম্পিয়ন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোটালীপাড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত
কোটালীপাড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ার ইমিগ্রেশন মহাপরিচালকের সঙ্গে হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
মালয়েশিয়ার ইমিগ্রেশন মহাপরিচালকের সঙ্গে হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৭ মিনিট আগে | পরবাস

ইতালির রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিমান
ইতালির রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিমান

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাসার চাকরি ছাড়ছেন ২০ শতাংশ কর্মী
নাসার চাকরি ছাড়ছেন ২০ শতাংশ কর্মী

২৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে ক্যাবিনেট মন্ত্রী ও এক-তৃতীয়াংশ এমপির চাপ
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে ক্যাবিনেট মন্ত্রী ও এক-তৃতীয়াংশ এমপির চাপ

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সাইয়ারা’ ঝড় বলিউডে: ৭ দিনে আয় ২৭৮ কোটি টাকা
‘সাইয়ারা’ ঝড় বলিউডে: ৭ দিনে আয় ২৭৮ কোটি টাকা

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজবাড়ীতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
রাজবাড়ীতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি কেউই ইতিবাচকভাবে নেয়নি’
‘নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি কেউই ইতিবাচকভাবে নেয়নি’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে সাপের কামড়ে শিশুর মৃত্যু
নড়াইলে সাপের কামড়ে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় রাষ্ট্র কাঠামো সংস্কার করতে হবে: মির্জা ফখরুল
গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় রাষ্ট্র কাঠামো সংস্কার করতে হবে: মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পঞ্চগড়ে সদর উপজেলা মহিলাদলের মতবিনিময় সভা
পঞ্চগড়ে সদর উপজেলা মহিলাদলের মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বহু আগেই এই উদ্যোগ নেওয়া উচিত ছিল: কঙ্গনা
বহু আগেই এই উদ্যোগ নেওয়া উচিত ছিল: কঙ্গনা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাছের আম পাড়াকে কেন্দ্র করে যুবকের উপর হামলা, একমাস পর মৃত্যু
গাছের আম পাড়াকে কেন্দ্র করে যুবকের উপর হামলা, একমাস পর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় মার্কিন অভিযান, দুই ছেলেসহ শীর্ষ আইএস নেতা নিহত
সিরিয়ায় মার্কিন অভিযান, দুই ছেলেসহ শীর্ষ আইএস নেতা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে দুই শতাধিক স্থানে রয়েছে মাদকের হাট!
গাজীপুরে দুই শতাধিক স্থানে রয়েছে মাদকের হাট!

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদের মাথা চলে গেলেও ষড়যন্ত্র রয়ে গেছে: আব্দুস সালাম
ফ্যাসিবাদের মাথা চলে গেলেও ষড়যন্ত্র রয়ে গেছে: আব্দুস সালাম

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: আরও একজনের মৃত্যু
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: আরও একজনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এআই প্রযুক্তি আগামী সংসদ নির্বাচনে বড় চ্যালেঞ্জ : সিইসি
এআই প্রযুক্তি আগামী সংসদ নির্বাচনে বড় চ্যালেঞ্জ : সিইসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বদেশ প্রোপার্টিজের অবৈধ বালু ভরাট বন্ধে রাজউকের নির্দেশনা
স্বদেশ প্রোপার্টিজের অবৈধ বালু ভরাট বন্ধে রাজউকের নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনাহারে দিন পার করছে গাজার এক তৃতীয়াংশ মানুষ: জাতিসংঘ
অনাহারে দিন পার করছে গাজার এক তৃতীয়াংশ মানুষ: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেরুতে বাস খাদে পড়ে নিহত ১৫, আহত ৩০
পেরুতে বাস খাদে পড়ে নিহত ১৫, আহত ৩০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিকগঞ্জে পদ্মা নদীতে ব্যাপক ভাঙন
মানিকগঞ্জে পদ্মা নদীতে ব্যাপক ভাঙন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যারা বিএনপি না করে তারা তো সেটাই চাইবে
যারা বিএনপি না করে তারা তো সেটাই চাইবে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুধ দিয়ে গোসল করে পদত্যাগ করলেন ছাত্রলীগ নেতা
দুধ দিয়ে গোসল করে পদত্যাগ করলেন ছাত্রলীগ নেতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
একাদশে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না যেসব কলেজ
একাদশে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না যেসব কলেজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বদলে যাচ্ছে কারাগার
বদলে যাচ্ছে কারাগার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ স্টিভ জবসের মেয়ের  রাজকীয় বিয়ে, খরচ কত জানেন?
আজ স্টিভ জবসের মেয়ের  রাজকীয় বিয়ে, খরচ কত জানেন?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রবেশে নতুন নির্দেশনা
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রবেশে নতুন নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যারা বিএনপি না করে তারা তো সেটাই চাইবে
যারা বিএনপি না করে তারা তো সেটাই চাইবে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ফের আকাশ থেকে ত্রাণ ফেলতে যাচ্ছে জর্ডান ও আমিরাত
গাজায় ফের আকাশ থেকে ত্রাণ ফেলতে যাচ্ছে জর্ডান ও আমিরাত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারের ভিআইপি ওয়ার্ড পরিদর্শন নিয়ে যা বললেন ধর্ম উপদেষ্টা
কারাগারের ভিআইপি ওয়ার্ড পরিদর্শন নিয়ে যা বললেন ধর্ম উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাইলস্টোন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ অপরাজনীতি শুরু করেছে : এ্যানি
মাইলস্টোন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ অপরাজনীতি শুরু করেছে : এ্যানি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাইলস্টোনের মাকিনও চলে গেল
মাইলস্টোনের মাকিনও চলে গেল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যাম্বোডিয়ার সঙ্গে সীমান্ত সংঘর্ষ ‘যুদ্ধে রূপ নিতে পারে’ : থাই প্রধানমন্ত্রী
ক্যাম্বোডিয়ার সঙ্গে সীমান্ত সংঘর্ষ ‘যুদ্ধে রূপ নিতে পারে’ : থাই প্রধানমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের কাছে হেরে পাকিস্তান দলে ফিরলেন বাবর-রিজওয়ান
বাংলাদেশের কাছে হেরে পাকিস্তান দলে ফিরলেন বাবর-রিজওয়ান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মহান আল্লাহর অফুরন্ত অনুগ্রহের নিদর্শন মাছ
মহান আল্লাহর অফুরন্ত অনুগ্রহের নিদর্শন মাছ

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি ও জাল স্বাক্ষর নিয়ে বিব্রত রিজভী, দিলেন সতর্কবার্তা
ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি ও জাল স্বাক্ষর নিয়ে বিব্রত রিজভী, দিলেন সতর্কবার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: দগ্ধ আয়মানও চলে গেল না ফেরার দেশে
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: দগ্ধ আয়মানও চলে গেল না ফেরার দেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিহতদের বাসায় গিয়ে সহমর্মিতা ফখরুলসহ বিএনপি নেতাদের
নিহতদের বাসায় গিয়ে সহমর্মিতা ফখরুলসহ বিএনপি নেতাদের

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সন্তান হারানোর বেদনার চেয়ে বড় শোক হতে পারে না: রিজভী
সন্তান হারানোর বেদনার চেয়ে বড় শোক হতে পারে না: রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআই প্রযুক্তি আগামী সংসদ নির্বাচনে বড় চ্যালেঞ্জ : সিইসি
এআই প্রযুক্তি আগামী সংসদ নির্বাচনে বড় চ্যালেঞ্জ : সিইসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে ভয়াবহ সংঘর্ষ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে ভয়াবহ সংঘর্ষ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!
আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুলাই)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় সন্ত্রাসী মামুনকে কুপিয়ে হত্যা
কুমিল্লায় সন্ত্রাসী মামুনকে কুপিয়ে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে নীতিগত সম্মতি থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার
যুদ্ধবিরতিতে নীতিগত সম্মতি থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার কৌশল
ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার কৌশল

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দেশের জন্য একটি ভালো কাজ করে যেতে চাই : সিইসি
দেশের জন্য একটি ভালো কাজ করে যেতে চাই : সিইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আন্দোলনে নামছে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা
ফের আন্দোলনে নামছে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত, একজনের মরদেহ ভারতের হাসপাতালে
সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত, একজনের মরদেহ ভারতের হাসপাতালে

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে ছিনতাই : দায়িত্বে গাফিলতির অভিযোগে ৪ পুলিশ সদস্য ক্লোজড
মোহাম্মদপুরে ছিনতাই : দায়িত্বে গাফিলতির অভিযোগে ৪ পুলিশ সদস্য ক্লোজড

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকার একটি দলকে পৃষ্ঠপোষকতার মধ্য দিয়ে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে : নুর
সরকার একটি দলকে পৃষ্ঠপোষকতার মধ্য দিয়ে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে : নুর

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হোপের ৫৭ বলে সেঞ্চুরির জবাবে ডেভিডের ৩৭ বলে সেঞ্চুরি
হোপের ৫৭ বলে সেঞ্চুরির জবাবে ডেভিডের ৩৭ বলে সেঞ্চুরি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির উদ্বেগ পিআর
বিএনপির উদ্বেগ পিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যারিস্টার যখন মৎস্য খামারি
ব্যারিস্টার যখন মৎস্য খামারি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইদহে আলোচনায় ট্রাফিক পরিদর্শকের বিলাসবহুল বাড়ি
ঝিনাইদহে আলোচনায় ট্রাফিক পরিদর্শকের বিলাসবহুল বাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের হাতে মারণাস্ত্র
পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের হাতে মারণাস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দৌড়াও, থেমো না, আমি আছি
দৌড়াও, থেমো না, আমি আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাটির নিচে অনন্য ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার
মাটির নিচে অনন্য ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার

শনিবারের সকাল

ঢাকার প্রথম সিলভার জুবিলির হিট পরিচালক
ঢাকার প্রথম সিলভার জুবিলির হিট পরিচালক

শোবিজ

মোগল আমলের সালিশখানা
মোগল আমলের সালিশখানা

শনিবারের সকাল

ওবামাকে প্রাণনাশের হুমকি
ওবামাকে প্রাণনাশের হুমকি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশবাসীর প্রত্যাশা, কথা রাখবেন ড. ইউনূস
দেশবাসীর প্রত্যাশা, কথা রাখবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক
ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া
স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

এক টাকায় দুটি লেবু!
এক টাকায় দুটি লেবু!

পেছনের পৃষ্ঠা

খানাখন্দে ভরা রাজধানীর সড়ক
খানাখন্দে ভরা রাজধানীর সড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন মাটি তৈরিতে বাধা প্লাস্টিক
নতুন মাটি তৈরিতে বাধা প্লাস্টিক

পরিবেশ ও জীবন

জুলাই আন্দোলনে সফল, জীবনযুদ্ধে পরাজিত রতন
জুলাই আন্দোলনে সফল, জীবনযুদ্ধে পরাজিত রতন

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার ভাঙনে আবার আতঙ্ক
পদ্মার ভাঙনে আবার আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত দেশও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে
জামায়াত দেশও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট চামড়া ও জুতা শিল্পের প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট চামড়া ও জুতা শিল্পের প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকা হওয়া কি এতই সহজ
নায়ক-নায়িকা হওয়া কি এতই সহজ

শোবিজ

কিংবদন্তি রেসলার হাল্ক হোগান মারা গেছেন
কিংবদন্তি রেসলার হাল্ক হোগান মারা গেছেন

মাঠে ময়দানে

ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ
ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি বন্ধ করতে বললে গালাগাল করে
চাঁদাবাজি বন্ধ করতে বললে গালাগাল করে

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও একটি সিরিজ খেলতে চান লিটন
আরও একটি সিরিজ খেলতে চান লিটন

মাঠে ময়দানে

দেব-শুভশ্রীর ভালোবাসা
দেব-শুভশ্রীর ভালোবাসা

শোবিজ

ঝুঁকিতে শিশুরা, উৎকণ্ঠায় স্বজন
ঝুঁকিতে শিশুরা, উৎকণ্ঠায় স্বজন

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্ণিমার চাওয়া
পূর্ণিমার চাওয়া

শোবিজ

যে কোনো সময় প্রকাশের ক্ষমতা পেল ইসি
যে কোনো সময় প্রকাশের ক্ষমতা পেল ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা