শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫৮, শনিবার, ২৬ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ১২:০৯, শনিবার, ২৬ জুলাই, ২০২৫

গাজীপুরে দুই শতাধিক স্থানে রয়েছে মাদকের হাট!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
গাজীপুরে দুই শতাধিক স্থানে রয়েছে মাদকের হাট!

গাজীপুরে মাদকের কারবার জমজমাট। জেলার দুই শতাধিক স্থানে রয়েছে মাদকের হাট। সেখানে পাইকারি কারবারিই আছেন পাঁচ শতাধিক। প্রভাবশালীদের ছায়াতলে মাদক বাণিজ্যের টাকায় তাঁরা গড়ছেন বাড়ি-গাড়িসহ বিপুল সম্পদ।

বিভিন্ন হাটের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে মাদকসম্রাজ্ঞীরা। তাঁরা মাদকের লাভের টাকায় স্বামীকে কিনে দিয়েছেন প্রাইভেট কার, ট্রাক, অটোরিকশা। কিনেছে বাড়ি-ফ্ল্যাটসহ বিপুল সম্পদ। তবে অভিযানে মাঝেমধ্যে ছোট কারবারিরা গ্রেফতার হলেও বড় ব্যবসায়ী ও মূল হোতারা থাকছে ধরাছোঁয়ার বাইরে। অনেক সময় ছোট হোতাদের গ্রেফতার করা হলেও নানা ফাঁকফোকরে জামিনে বের হয়ে আবার একই কারবারে যুক্ত হয়েছে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। 

জেলায় মাদকের কারবার বেড়ে যাওয়ায় মাদকাসক্তও বাড়ছে। ইয়াবাসহ বিভিন্ন মাদকে আসক্ত সন্তানের যন্ত্রণায় অতিষ্ঠ অভিভাবকরা নিরুপায় হয়ে পড়েছেন।

অবস্থা এমন যে আসক্তরা মাদকের টাকা জোগাড়ের জন্য নিজের মা-বাবাকেও মারধর করছে। মাদক কেনার অর্থ জোগাড়ে ছিনতাইসহ নানা অপরাধে জড়াচ্ছে তারা। ছেলের মারধরে অতিষ্ঠ জেলার শ্রীপুরের নানাইয়া গ্রামের এক বাবা গত ২৯ এপ্রিল ঘুমন্ত অবস্থায় মাদকাসক্ত ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা করেছেন। তারপর থানায় গিয়ে আত্মসমর্পণ করেছেন।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, গাজীপুরে মাদক কারবারের রাজধানী হচ্ছে টঙ্গী। টঙ্গীর বিভিন্ন বস্তি ঘিরে গড়ে উঠেছে প্রধান মাদকের হাট। এর মধ্যে রয়েছে এরশাদনগর বস্তি, মাজার বস্তি, ব্যাংকের মাঠ বস্তি, কেরানীর টেক বস্তি। এরই মধ্যে যৌথ বাহিনী দফায় দফায় অভিযান চালিয়ে শতাধিক মাদক কারবারিকে গ্রেফতার করেছে। তার পরও সেখানে বন্ধ হয়নি কারবার। টঙ্গীতে অধিকাংশ মাদক কারবার নিয়ন্ত্রণ করেন নারী কারবারিরা। টঙ্গীর আলোচিত মাদকসম্রাজ্ঞীদের মধ্যে রয়েছেন ব্যাংক মাঠ বস্তির মোমেলা বেগম, ময়না বেগম ও আফরিনা বেগম। 

স্থানীয় সূত্র জানায়, তাঁদের সবাই কোটিপতি। এদের মধ্যে মোমেলা বেগম মাদক বিক্রির অর্থে টঙ্গীতে কিনেছেন তিনটি বাড়ি। 

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ৪৭ নম্বর ওয়ার্ডের মরকুন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সংলগ্ন কুদ্দুস খলিফা রোডে ‘জাহিদ হাসান ভিলা’ নামে বহুতল বাড়ি রয়েছে তার। একই ওয়ার্ডের সিলমুন পূর্বপাড়া যুগীবাড়ি সড়কে মাতৃকোল সঞ্চয় ও ঋণদান সমবায় সমিতির কর্মকর্তা স্বপন মাস্টারের কাছ থেকে অর্ধকোটি টাকায় কেনেন আরো একটি বাড়ি। পুবাইলের করমতলা পূর্বপাড়া আবাসিক এলাকায় পৌঁনে চার কাঠা জমিতে আরো একটি আধাপাকা বাড়ি রয়েছে তার। এ ছাড়া ব্যাংক মাঠ বস্তিতে রয়েছে একাধিক আধাপাকা ঘর। 

জানা গেছে, মোমেলা তার স্বামী জাহাঙ্গীর আলমকে কিনে দিয়েছে চারটি মিনি ট্রাক ও অটোরিকশা। মোমেলা মেয়ের জামাই পুলিশের কথিত সোর্স মো. হৃদয়কে কিনে দিয়েছে ২০ লাখ টাকা দামের প্রাইভেট কার। এ ছাড়া টঙ্গী ও গাজীপুরের বিভিন্ন এলাকায় মোমেলা মাদক কারবারের টাকায় নামে-বেনামে সম্পদ কিনেছে। 

পুলিশ জানায়, ২০১০ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত মোমেলার বিরুদ্ধে টঙ্গী পূর্ব থানাসহ বিভিন্ন থানায় ১৭টি মাদক মামলা দায়ের করা হয়। এ ছাড়া মাদক কারবারি ময়না বেগমের হয়ে ব্যবসা করে তার ভাই একাধিক মাদক মামলার আসামি শফিকুল ইসলাম, তার মেয়ে ছয় মাদক মামলার আসামি নার্গিস আক্তার, একাধিক মাদক মামলার আসামি ছেলে তাজুল ইসলাম তাজু। ময়না ও তাজুল মাদকের টাকায় আত্মীয়স্বজন ও শ্বশুরবাড়ির লোকজনের নামে গাজীপুর ও মাদারীপুরে গড়েছে বাড়ি, ফ্ল্যাটসহ বিপুল সম্পদ। আরেক মাদকসম্রাজ্ঞী রানী বেগম ও তার ছেলে রাব্বানি ছাড়াও কারবারি রিপন মিয়া, টুক্কু, রত্না, আমির কানা ও মৃদুলসহ শতাধিক কারবারি টঙ্গীর মাদকের হাট নিয়ন্ত্রণ করছে। 

গাজীপুর সদর থানায় সবচেয়ে বড় মাদকের হাট ২৭ নম্বর ওয়ার্ডের লক্ষ্মীপুরায়। সেখানে দেড় দশক আগে শূন্য হাতে ঢাকার ডেমরার স্টাফ কোয়ার্টারসংলগ্ন চাঁনপাড়া বস্তি থেকে এসে ঘাঁটি গেড়েছিল তাহমিনা আক্তার। পরে হয়ে ওঠে মাদকসম্রাজ্ঞী। তার স্বামী মো. জুলহাস। তাহমিনা গাজীপুর মহানগরের বড় হেরোইন ও ইয়াবার ডিলার। তার তিন মেয়ে ও এক ছেলেও মাদক কারবারে জড়িত। মাদকের টাকায় তারা এলাকায় গড়েছে চারতলা বাড়ি। তাহমিনার বিরুদ্ধে হেরোইন, ইয়াবা, ফেনসিডিল ও গাঁজা রাখার অভিযোগে সাতটি মামলা রয়েছে। তার ছেলে মো. জুয়েলের সখ্য ছিল স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাদের সঙ্গে। ওই নেতাদের প্রভাবে তাদের পুরো পরিবার কারবারে হয়ে ওঠে বেপরোয়া।

এ ছাড়া লক্ষ্মীপুরায় মাদক কারবারে কোটিপতি হয়েছে মো. হারুন ও তার স্ত্রী আশা। তাদের বিরুদ্ধে এক ডজনের বেশি মাদক মামলা রয়েছে সদর ও বাসনসহ বিভিন্ন থানায়। হারুনের ছেলে যুবলীগকর্মী মিনহাজুল আবেদীন কনক পুলিশের সোর্স। মাদকের টাকায় কনক এলাকায় গড়েছে বহুতল বাড়ি। স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর জাবেদ আলী জবেরের ছেলে রাজনও লক্ষ্মীপুরার বড় মাদক ব্যবসায়ী ছিল। তার বিরুদ্ধে অস্ত্র ও মাদক মামলা হয়েছে। জানা গেছে, ২০২২ সালের ৩ সেপ্টেম্বর মাদকবিরোধী অভিযান চলাকালে বাসার তিনতলা থেকে লাফিয়ে পড়ে পালানোর সময় গুরুতর জখম হয় রাজন। তার এক দিন পর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায়।

‘নয়া ডন’ সাজাপ্রাপ্ত দাবারু : গাজীপুরের টঙ্গীর আলোচিত ভরান মাজার বস্তি মাদকহাটের একক নিয়ন্ত্রণ এখন শাহাবউদ্দিন ওরফে দাবারুর হাতে। টঙ্গীসহ বিভিন্ন থানায় তার বিরুদ্ধে রয়েছে সাতটি মাদক মামলা। এর মধ্যে একটি মামলায় তিনি ৩৫ বছরের সাজাপ্রাপ্ত। তার বাড়ি জামালপুর জেলার ইসলামপুর থানার আইরমারী গ্রামে। দাবারু একসময় এ বস্তির শীর্ষ মাদক কারবারি বাচ্চুর ’ডান হাত’ ছিলেন। ২০১৮ সালের মে মাসে র‌্যাবের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে বাচ্চু নিহত হলে টঙ্গী ত্যাগ করেছিল দাবারু। গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হলে বস্তিতে ফেরে সে। রবিউল ইসলাম কিং বাবু ও নূর মোহাম্মদকে সঙ্গে নিয়ে সেখানকার মাদক কারবারের নিয়ন্ত্রণ নেয় সে। স্থানীয় হোন্ডা সড়কে অফিস খুলেছে দাবারু। ক্ষমতার জোরে বস্তিতে জমি দখল করে ছোট ছোট দোকান ও ঘর উঠিয়ে ভাড়া নিচ্ছে। বস্তির কয়েকজন বাসিন্দা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, দাবারু হেরোইন, ইয়াবা, মদ, গাঁজা, ফেনসিডিলসহ সব ধরনের মাদকের পাইকারি ডিলার। বিভিন্ন অভিযোগের বিষয়ে জানতে বারবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও শাহাবউদ্দিন দাবারুর মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। টঙ্গী পশ্চিম থানার ওসি  ইস্কান্দার হাবিবুর রহমান বলেন, টঙ্গী পশ্চিম থানা এলাকার বস্তিগুলোয় মাদকবিরোধী অভিযান চালানো হচ্ছে।

পুলিশ জানায়, গাজীপুর মহানগরের কোনাবাড়ী, কাশিমপুর, বোর্ডবাজার, ভোগড়া, সালনা ও পুবাইলে রয়েছে মাদকের পাইকারি হাট। জেলার পাঁচ উপজেলার অলিগলিতেও চলছে মাদক ব্যবসা। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, জেলায় দিনে কমপক্ষে শত কোটি টাকার মাদক কারবার হচ্ছে।

জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ কার্যালয় ও পুলিশ সূত্র জানায়, গ্রেফতার করা হলেও বহু কারবারি জামিনে বের হয়ে আবার এ কারবারে যুক্ত হচ্ছে। যেমন—গত ৯ মার্চ টঙ্গী পূর্ব থানা এলাকা থেকে আট হাজার পিস ইয়াবাসহ মিনারা আক্তার, রুনা আক্তারকে পুলিশ গ্রেফতার করে। গত ১৪ এপ্রিল কালীগঞ্জ থেকে ১২ হাজার পিস ইয়াবাসহ রায়হান মিয়া ও হানিফ মিয়া এবং  ১৬ এপ্রিল তিন হাজার ৮০০ ইয়াবাসহ কালিয়াকৈর থেকে মোসলিম ভূইয়াকে গ্রেফতার করা হয়। জানা গেছে, গ্রেফতারের ১৪ দিন পর মোসলিম ভূইয়া, ১৩ দিন পর রায়হান মিয়া, হানিফ মিয়া, মিনারা আক্তার ও ১৮ দিনের মাথায় রুনা আক্তার উচ্চ আদালত থেকে জামিনে বের হয়। এভাবে গ্রেফতারের কিছুদিনের মধ্যে উচ্চ আদালত থেকে বহু মাদক কারবারি জামিনে মুক্ত হয়ে আবার একই ব্যবসায় জড়িয়েছে।

গাজীপুরের পুলিশ সুপার ড. চৌধুরী মো. হাসান যাবের সাদেক জানান, জেলার প্রতিটি থানায় মাদকবিরোধী সাঁড়াশি অভিযান চলছে। জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ কার্যালয়ের উপপরিচালক মো. এমদাদুল ইসলাম মিঠুনও জানান, মাদক ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে অভিযান চলছে।

এই বিভাগের আরও খবর
সুপারিশপ্রাপ্ত শিক্ষকদের যোগদান নিয়ে কড়া নির্দেশনা দিল এনটিআরসিএ
সুপারিশপ্রাপ্ত শিক্ষকদের যোগদান নিয়ে কড়া নির্দেশনা দিল এনটিআরসিএ
ক্যাডার কর্মকর্তাদের বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ ৪ মাস নির্ধারণ
ক্যাডার কর্মকর্তাদের বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ ৪ মাস নির্ধারণ
কাতারে ইসরায়েলি হামলায় তারেক রহমানের উদ্বেগ
কাতারে ইসরায়েলি হামলায় তারেক রহমানের উদ্বেগ
আগামী ৫ দিন দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে
আগামী ৫ দিন দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে
ঢাকা-কাঠমান্ডু রুটে বিমানের ফ্লাইট স্থগিত
ঢাকা-কাঠমান্ডু রুটে বিমানের ফ্লাইট স্থগিত
হাসিনার মামলায় ট্রাইব্যুনালে সাক্ষ্য দেবেন মাহমুদুর রহমান ও নাহিদ ইসলাম
হাসিনার মামলায় ট্রাইব্যুনালে সাক্ষ্য দেবেন মাহমুদুর রহমান ও নাহিদ ইসলাম
হত্যা মামলায় ভার্চুয়ালি হাজিরা দিলেন মেনন-ইনুসহ ৬ জন
হত্যা মামলায় ভার্চুয়ালি হাজিরা দিলেন মেনন-ইনুসহ ৬ জন
গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির আহ্বান পররাষ্ট্র উপদেষ্টার
গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির আহ্বান পররাষ্ট্র উপদেষ্টার
এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানে ৪১৬২৭ শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ
এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানে ৪১৬২৭ শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ
নতুন দলের নিবন্ধন চূড়ান্ত করতে কাল ইসির বৈঠক
নতুন দলের নিবন্ধন চূড়ান্ত করতে কাল ইসির বৈঠক
৪৯তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা ১০ অক্টোবর
৪৯তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা ১০ অক্টোবর
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮২৩
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮২৩
সর্বশেষ খবর
সুপারিশপ্রাপ্ত শিক্ষকদের যোগদান নিয়ে কড়া নির্দেশনা দিল এনটিআরসিএ
সুপারিশপ্রাপ্ত শিক্ষকদের যোগদান নিয়ে কড়া নির্দেশনা দিল এনটিআরসিএ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

হকারমুক্ত ফুটপাতের দাবিতে সিসিকের সামনে অবস্থান কর্মসূচি
হকারমুক্ত ফুটপাতের দাবিতে সিসিকের সামনে অবস্থান কর্মসূচি

২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ক্যাডার কর্মকর্তাদের বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ ৪ মাস নির্ধারণ
ক্যাডার কর্মকর্তাদের বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ ৪ মাস নির্ধারণ

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় অবৈধ জাল পুড়িয়ে ধ্বংস
গাইবান্ধায় অবৈধ জাল পুড়িয়ে ধ্বংস

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে শিক্ষার মানোন্নয়নে অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত
শ্রীপুরে শিক্ষার মানোন্নয়নে অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুয়েত সফরে যাচ্ছেন বাংলাদেশি ব্যবসায়ী দল
কুয়েত সফরে যাচ্ছেন বাংলাদেশি ব্যবসায়ী দল

১৯ মিনিট আগে | পরবাস

৯ দিনে এলো ১০১ কোটি ৮০ লাখ ডলারের প্রবাসী আয়
৯ দিনে এলো ১০১ কোটি ৮০ লাখ ডলারের প্রবাসী আয়

২০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

৬ বছর পর পাকিস্তান সফরে যাচ্ছে শ্রীলংকা
৬ বছর পর পাকিস্তান সফরে যাচ্ছে শ্রীলংকা

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলন ‌‘হাইজ্যাক’ হওয়ার অভিযোগ নেপালের জেন-জির
আন্দোলন ‌‘হাইজ্যাক’ হওয়ার অভিযোগ নেপালের জেন-জির

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিমা বিশ্বকে পরীক্ষা করছেন পুতিন: কিয়েভ
পশ্চিমা বিশ্বকে পরীক্ষা করছেন পুতিন: কিয়েভ

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে দুইজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬২৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে দুইজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬২৫

৩৩ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

গোবিপ্রবিতে ২৬ শিক্ষার্থীকে আর্থিক সহায়তা
গোবিপ্রবিতে ২৬ শিক্ষার্থীকে আর্থিক সহায়তা

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

লক্ষ্মীপুরে কল্যাণ ট্রাস্টের আর্থিক সহায়তা পেলেন ২৩ সাংবাদিক
লক্ষ্মীপুরে কল্যাণ ট্রাস্টের আর্থিক সহায়তা পেলেন ২৩ সাংবাদিক

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাবর আজমকে ফেরাতে চান ওয়াসিম
বাবর আজমকে ফেরাতে চান ওয়াসিম

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ডিজিটাল হাজিরা চালু
গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ডিজিটাল হাজিরা চালু

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সম্মেলনস্থল নিজেরাই পরিষ্কার করছে ঠাকুরগাঁও বিএনপি
সম্মেলনস্থল নিজেরাই পরিষ্কার করছে ঠাকুরগাঁও বিএনপি

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাতারে ইসরায়েলি হামলা, 'খুশি নন' ট্রাম্প
কাতারে ইসরায়েলি হামলা, 'খুশি নন' ট্রাম্প

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীমঙ্গলে স্বাস্থ্য সচেতনতায় কাজ করছে বসুন্ধরা শুভসংঘ
শ্রীমঙ্গলে স্বাস্থ্য সচেতনতায় কাজ করছে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পৃথিবীতে বিচারহীনতার সবচেয়ে বড় উদাহরণ ফিলিস্তিন: শায়খ আহমাদুল্লাহ
পৃথিবীতে বিচারহীনতার সবচেয়ে বড় উদাহরণ ফিলিস্তিন: শায়খ আহমাদুল্লাহ

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চীন-ভারতের ওপর ১০০% শুল্ক বসাতে ইইউ’কে ট্রাম্পের আহ্বান
চীন-ভারতের ওপর ১০০% শুল্ক বসাতে ইইউ’কে ট্রাম্পের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার থেকে নেপালে শুরু হচ্ছে বিমান চলাচল
বৃহস্পতিবার থেকে নেপালে শুরু হচ্ছে বিমান চলাচল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে রিটার্ন জমা দিতে করদাতাদের প্রশিক্ষণ দেবে এনবিআর
অনলাইনে রিটার্ন জমা দিতে করদাতাদের প্রশিক্ষণ দেবে এনবিআর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পোল্যান্ডের আকাশে ১৯ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, জানালেন প্রধানমন্ত্রী টাস্ক
পোল্যান্ডের আকাশে ১৯ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, জানালেন প্রধানমন্ত্রী টাস্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের উইকেটে গামিনির বিতর্কিত ১৫ বছরের অধ্যায়ের সমাপ্তি
মিরপুরের উইকেটে গামিনির বিতর্কিত ১৫ বছরের অধ্যায়ের সমাপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ কোরিয়ায় সামরিক ঘাঁটিতে বিস্ফোরণ
দক্ষিণ কোরিয়ায় সামরিক ঘাঁটিতে বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির সাথে ট্রাম্পের আলোচনার পরিকল্পনা, বরফ গলছে?
মোদির সাথে ট্রাম্পের আলোচনার পরিকল্পনা, বরফ গলছে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে ইসরায়েলি হামলায় তারেক রহমানের উদ্বেগ
কাতারে ইসরায়েলি হামলায় তারেক রহমানের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিন দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে
আগামী ৫ দিন দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিআর কঙ্গোতে বিদ্রোহীদের হামলায় নিহত ৬১
ডিআর কঙ্গোতে বিদ্রোহীদের হামলায় নিহত ৬১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার পথেই গেলেন অলি, নেপালকে পথ দেখাল বাংলাদেশ
হাসিনার পথেই গেলেন অলি, নেপালকে পথ দেখাল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন
ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ
চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়ল?
ডাকসু নির্বাচনে কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়ল?

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী
বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল
ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা
বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা
বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আলোচনায় কে এই তরুণ নেতা বালেন শাহ?
নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আলোচনায় কে এই তরুণ নেতা বালেন শাহ?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম
ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে
কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ
এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোটকেন্দ্রে আমাদের এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে : আবিদুল
ভোটকেন্দ্রে আমাদের এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে : আবিদুল

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চার বছরে ভারতের তিন প্রতিবেশী দেশে গণঅভ্যুত্থান, সরকারের পতন
চার বছরে ভারতের তিন প্রতিবেশী দেশে গণঅভ্যুত্থান, সরকারের পতন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না
সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?
কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালের অর্থমন্ত্রীকে জনতার পিটুনি
নেপালের অর্থমন্ত্রীকে জনতার পিটুনি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ভিসির সঙ্গে ছাত্রদলের সাক্ষাৎ, ডাকসু নির্বাচন নিয়ে তিন বিষয়ে উদ্বেগ
ঢাবি ভিসির সঙ্গে ছাত্রদলের সাক্ষাৎ, ডাকসু নির্বাচন নিয়ে তিন বিষয়ে উদ্বেগ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের
জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়
ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি
হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি

৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

দোহায় ইসরায়েলি হামলার ‘কঠোর নিন্দা’ জানাল কাতার
দোহায় ইসরায়েলি হামলার ‘কঠোর নিন্দা’ জানাল কাতার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ
ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম
শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আপত্তিকর ছবি ভাইরাল, আদালতে ঐশ্বরিয়া
আপত্তিকর ছবি ভাইরাল, আদালতে ঐশ্বরিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী
এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের কোনো সম্ভাবনা দেখি না : ঢাবি উপাচার্য
ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের কোনো সম্ভাবনা দেখি না : ঢাবি উপাচার্য

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডাকসুতে বিস্ময়কর ফল
ডাকসুতে বিস্ময়কর ফল

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো জমজমাট আমের বাজার
এখনো জমজমাট আমের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী আসলাম জামায়াতের আনোয়ার
বিএনপির প্রার্থী আসলাম জামায়াতের আনোয়ার

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী ও তার মাকে হত্যা
ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী ও তার মাকে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ হয় না পারকি পর্যটন কমপ্লেক্সের নির্মাণকাজ
শেষ হয় না পারকি পর্যটন কমপ্লেক্সের নির্মাণকাজ

নগর জীবন

পরিবহন সেক্টরের মাফিয়া
পরিবহন সেক্টরের মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ছিল কড়া নিরাপত্তা
ছিল কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়ন প্রত্যাশীর দৌড়ঝাঁপ
বিএনপির পাঁচ মনোনয়ন প্রত্যাশীর দৌড়ঝাঁপ

নগর জীবন

শেয়ারবাজারে ঢালাও দরপতন
শেয়ারবাজারে ঢালাও দরপতন

পেছনের পৃষ্ঠা

নানান সমস্যায় ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন
নানান সমস্যায় ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয় বছরে সর্বাধিক অপহরণ
ছয় বছরে সর্বাধিক অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু
ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু

নগর জীবন

বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার
বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্বিনব্রিজ থেকে উচ্ছেদ হবে হকার, বন্ধ হবে প্রবেশমুখ
ক্বিনব্রিজ থেকে উচ্ছেদ হবে হকার, বন্ধ হবে প্রবেশমুখ

নগর জীবন

আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়
আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়

পেছনের পৃষ্ঠা

নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা
নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয় মাস বন্ধ সার কারখানা
ছয় মাস বন্ধ সার কারখানা

দেশগ্রাম

ডিএমপির ছয় কর্মকর্তাকে বদলি
ডিএমপির ছয় কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ
সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা
নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা

পূর্ব-পশ্চিম

১৬০০ লিটার নকল মবিলসহ গ্রেপ্তার ২
১৬০০ লিটার নকল মবিলসহ গ্রেপ্তার ২

নগর জীবন

চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা আসামি গ্রেপ্তার
চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা আসামি গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বকেয়া বেতন দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ
বকেয়া বেতন দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ

দেশগ্রাম

রেললাইনের ধারে মাদকের হাট
রেললাইনের ধারে মাদকের হাট

পেছনের পৃষ্ঠা

চমেকের গ্র্যান্ড রিইউনিয়নের নিবন্ধন উদ্বোধন
চমেকের গ্র্যান্ড রিইউনিয়নের নিবন্ধন উদ্বোধন

নগর জীবন

ছেষট্টিতেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেছিলেন যাঁরা
ছেষট্টিতেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেছিলেন যাঁরা

সম্পাদকীয়

এশিয়া কাপে ইতিহাস লিখতে চান লিটন
এশিয়া কাপে ইতিহাস লিখতে চান লিটন

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পথেই নেপাল
বাংলাদেশের পথেই নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিক আরিফিন তুষার আর নেই
সাংবাদিক আরিফিন তুষার আর নেই

নগর জীবন