শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫৮, শনিবার, ২৬ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ১২:০৯, শনিবার, ২৬ জুলাই, ২০২৫

গাজীপুরে দুই শতাধিক স্থানে রয়েছে মাদকের হাট!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
গাজীপুরে দুই শতাধিক স্থানে রয়েছে মাদকের হাট!

গাজীপুরে মাদকের কারবার জমজমাট। জেলার দুই শতাধিক স্থানে রয়েছে মাদকের হাট। সেখানে পাইকারি কারবারিই আছেন পাঁচ শতাধিক। প্রভাবশালীদের ছায়াতলে মাদক বাণিজ্যের টাকায় তাঁরা গড়ছেন বাড়ি-গাড়িসহ বিপুল সম্পদ।

বিভিন্ন হাটের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে মাদকসম্রাজ্ঞীরা। তাঁরা মাদকের লাভের টাকায় স্বামীকে কিনে দিয়েছেন প্রাইভেট কার, ট্রাক, অটোরিকশা। কিনেছে বাড়ি-ফ্ল্যাটসহ বিপুল সম্পদ। তবে অভিযানে মাঝেমধ্যে ছোট কারবারিরা গ্রেফতার হলেও বড় ব্যবসায়ী ও মূল হোতারা থাকছে ধরাছোঁয়ার বাইরে। অনেক সময় ছোট হোতাদের গ্রেফতার করা হলেও নানা ফাঁকফোকরে জামিনে বের হয়ে আবার একই কারবারে যুক্ত হয়েছে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। 

জেলায় মাদকের কারবার বেড়ে যাওয়ায় মাদকাসক্তও বাড়ছে। ইয়াবাসহ বিভিন্ন মাদকে আসক্ত সন্তানের যন্ত্রণায় অতিষ্ঠ অভিভাবকরা নিরুপায় হয়ে পড়েছেন।

অবস্থা এমন যে আসক্তরা মাদকের টাকা জোগাড়ের জন্য নিজের মা-বাবাকেও মারধর করছে। মাদক কেনার অর্থ জোগাড়ে ছিনতাইসহ নানা অপরাধে জড়াচ্ছে তারা। ছেলের মারধরে অতিষ্ঠ জেলার শ্রীপুরের নানাইয়া গ্রামের এক বাবা গত ২৯ এপ্রিল ঘুমন্ত অবস্থায় মাদকাসক্ত ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা করেছেন। তারপর থানায় গিয়ে আত্মসমর্পণ করেছেন।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, গাজীপুরে মাদক কারবারের রাজধানী হচ্ছে টঙ্গী। টঙ্গীর বিভিন্ন বস্তি ঘিরে গড়ে উঠেছে প্রধান মাদকের হাট। এর মধ্যে রয়েছে এরশাদনগর বস্তি, মাজার বস্তি, ব্যাংকের মাঠ বস্তি, কেরানীর টেক বস্তি। এরই মধ্যে যৌথ বাহিনী দফায় দফায় অভিযান চালিয়ে শতাধিক মাদক কারবারিকে গ্রেফতার করেছে। তার পরও সেখানে বন্ধ হয়নি কারবার। টঙ্গীতে অধিকাংশ মাদক কারবার নিয়ন্ত্রণ করেন নারী কারবারিরা। টঙ্গীর আলোচিত মাদকসম্রাজ্ঞীদের মধ্যে রয়েছেন ব্যাংক মাঠ বস্তির মোমেলা বেগম, ময়না বেগম ও আফরিনা বেগম। 

স্থানীয় সূত্র জানায়, তাঁদের সবাই কোটিপতি। এদের মধ্যে মোমেলা বেগম মাদক বিক্রির অর্থে টঙ্গীতে কিনেছেন তিনটি বাড়ি। 

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ৪৭ নম্বর ওয়ার্ডের মরকুন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সংলগ্ন কুদ্দুস খলিফা রোডে ‘জাহিদ হাসান ভিলা’ নামে বহুতল বাড়ি রয়েছে তার। একই ওয়ার্ডের সিলমুন পূর্বপাড়া যুগীবাড়ি সড়কে মাতৃকোল সঞ্চয় ও ঋণদান সমবায় সমিতির কর্মকর্তা স্বপন মাস্টারের কাছ থেকে অর্ধকোটি টাকায় কেনেন আরো একটি বাড়ি। পুবাইলের করমতলা পূর্বপাড়া আবাসিক এলাকায় পৌঁনে চার কাঠা জমিতে আরো একটি আধাপাকা বাড়ি রয়েছে তার। এ ছাড়া ব্যাংক মাঠ বস্তিতে রয়েছে একাধিক আধাপাকা ঘর। 

জানা গেছে, মোমেলা তার স্বামী জাহাঙ্গীর আলমকে কিনে দিয়েছে চারটি মিনি ট্রাক ও অটোরিকশা। মোমেলা মেয়ের জামাই পুলিশের কথিত সোর্স মো. হৃদয়কে কিনে দিয়েছে ২০ লাখ টাকা দামের প্রাইভেট কার। এ ছাড়া টঙ্গী ও গাজীপুরের বিভিন্ন এলাকায় মোমেলা মাদক কারবারের টাকায় নামে-বেনামে সম্পদ কিনেছে। 

পুলিশ জানায়, ২০১০ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত মোমেলার বিরুদ্ধে টঙ্গী পূর্ব থানাসহ বিভিন্ন থানায় ১৭টি মাদক মামলা দায়ের করা হয়। এ ছাড়া মাদক কারবারি ময়না বেগমের হয়ে ব্যবসা করে তার ভাই একাধিক মাদক মামলার আসামি শফিকুল ইসলাম, তার মেয়ে ছয় মাদক মামলার আসামি নার্গিস আক্তার, একাধিক মাদক মামলার আসামি ছেলে তাজুল ইসলাম তাজু। ময়না ও তাজুল মাদকের টাকায় আত্মীয়স্বজন ও শ্বশুরবাড়ির লোকজনের নামে গাজীপুর ও মাদারীপুরে গড়েছে বাড়ি, ফ্ল্যাটসহ বিপুল সম্পদ। আরেক মাদকসম্রাজ্ঞী রানী বেগম ও তার ছেলে রাব্বানি ছাড়াও কারবারি রিপন মিয়া, টুক্কু, রত্না, আমির কানা ও মৃদুলসহ শতাধিক কারবারি টঙ্গীর মাদকের হাট নিয়ন্ত্রণ করছে। 

গাজীপুর সদর থানায় সবচেয়ে বড় মাদকের হাট ২৭ নম্বর ওয়ার্ডের লক্ষ্মীপুরায়। সেখানে দেড় দশক আগে শূন্য হাতে ঢাকার ডেমরার স্টাফ কোয়ার্টারসংলগ্ন চাঁনপাড়া বস্তি থেকে এসে ঘাঁটি গেড়েছিল তাহমিনা আক্তার। পরে হয়ে ওঠে মাদকসম্রাজ্ঞী। তার স্বামী মো. জুলহাস। তাহমিনা গাজীপুর মহানগরের বড় হেরোইন ও ইয়াবার ডিলার। তার তিন মেয়ে ও এক ছেলেও মাদক কারবারে জড়িত। মাদকের টাকায় তারা এলাকায় গড়েছে চারতলা বাড়ি। তাহমিনার বিরুদ্ধে হেরোইন, ইয়াবা, ফেনসিডিল ও গাঁজা রাখার অভিযোগে সাতটি মামলা রয়েছে। তার ছেলে মো. জুয়েলের সখ্য ছিল স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাদের সঙ্গে। ওই নেতাদের প্রভাবে তাদের পুরো পরিবার কারবারে হয়ে ওঠে বেপরোয়া।

এ ছাড়া লক্ষ্মীপুরায় মাদক কারবারে কোটিপতি হয়েছে মো. হারুন ও তার স্ত্রী আশা। তাদের বিরুদ্ধে এক ডজনের বেশি মাদক মামলা রয়েছে সদর ও বাসনসহ বিভিন্ন থানায়। হারুনের ছেলে যুবলীগকর্মী মিনহাজুল আবেদীন কনক পুলিশের সোর্স। মাদকের টাকায় কনক এলাকায় গড়েছে বহুতল বাড়ি। স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর জাবেদ আলী জবেরের ছেলে রাজনও লক্ষ্মীপুরার বড় মাদক ব্যবসায়ী ছিল। তার বিরুদ্ধে অস্ত্র ও মাদক মামলা হয়েছে। জানা গেছে, ২০২২ সালের ৩ সেপ্টেম্বর মাদকবিরোধী অভিযান চলাকালে বাসার তিনতলা থেকে লাফিয়ে পড়ে পালানোর সময় গুরুতর জখম হয় রাজন। তার এক দিন পর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায়।

‘নয়া ডন’ সাজাপ্রাপ্ত দাবারু : গাজীপুরের টঙ্গীর আলোচিত ভরান মাজার বস্তি মাদকহাটের একক নিয়ন্ত্রণ এখন শাহাবউদ্দিন ওরফে দাবারুর হাতে। টঙ্গীসহ বিভিন্ন থানায় তার বিরুদ্ধে রয়েছে সাতটি মাদক মামলা। এর মধ্যে একটি মামলায় তিনি ৩৫ বছরের সাজাপ্রাপ্ত। তার বাড়ি জামালপুর জেলার ইসলামপুর থানার আইরমারী গ্রামে। দাবারু একসময় এ বস্তির শীর্ষ মাদক কারবারি বাচ্চুর ’ডান হাত’ ছিলেন। ২০১৮ সালের মে মাসে র‌্যাবের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে বাচ্চু নিহত হলে টঙ্গী ত্যাগ করেছিল দাবারু। গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হলে বস্তিতে ফেরে সে। রবিউল ইসলাম কিং বাবু ও নূর মোহাম্মদকে সঙ্গে নিয়ে সেখানকার মাদক কারবারের নিয়ন্ত্রণ নেয় সে। স্থানীয় হোন্ডা সড়কে অফিস খুলেছে দাবারু। ক্ষমতার জোরে বস্তিতে জমি দখল করে ছোট ছোট দোকান ও ঘর উঠিয়ে ভাড়া নিচ্ছে। বস্তির কয়েকজন বাসিন্দা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, দাবারু হেরোইন, ইয়াবা, মদ, গাঁজা, ফেনসিডিলসহ সব ধরনের মাদকের পাইকারি ডিলার। বিভিন্ন অভিযোগের বিষয়ে জানতে বারবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও শাহাবউদ্দিন দাবারুর মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। টঙ্গী পশ্চিম থানার ওসি  ইস্কান্দার হাবিবুর রহমান বলেন, টঙ্গী পশ্চিম থানা এলাকার বস্তিগুলোয় মাদকবিরোধী অভিযান চালানো হচ্ছে।

পুলিশ জানায়, গাজীপুর মহানগরের কোনাবাড়ী, কাশিমপুর, বোর্ডবাজার, ভোগড়া, সালনা ও পুবাইলে রয়েছে মাদকের পাইকারি হাট। জেলার পাঁচ উপজেলার অলিগলিতেও চলছে মাদক ব্যবসা। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, জেলায় দিনে কমপক্ষে শত কোটি টাকার মাদক কারবার হচ্ছে।

জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ কার্যালয় ও পুলিশ সূত্র জানায়, গ্রেফতার করা হলেও বহু কারবারি জামিনে বের হয়ে আবার এ কারবারে যুক্ত হচ্ছে। যেমন—গত ৯ মার্চ টঙ্গী পূর্ব থানা এলাকা থেকে আট হাজার পিস ইয়াবাসহ মিনারা আক্তার, রুনা আক্তারকে পুলিশ গ্রেফতার করে। গত ১৪ এপ্রিল কালীগঞ্জ থেকে ১২ হাজার পিস ইয়াবাসহ রায়হান মিয়া ও হানিফ মিয়া এবং  ১৬ এপ্রিল তিন হাজার ৮০০ ইয়াবাসহ কালিয়াকৈর থেকে মোসলিম ভূইয়াকে গ্রেফতার করা হয়। জানা গেছে, গ্রেফতারের ১৪ দিন পর মোসলিম ভূইয়া, ১৩ দিন পর রায়হান মিয়া, হানিফ মিয়া, মিনারা আক্তার ও ১৮ দিনের মাথায় রুনা আক্তার উচ্চ আদালত থেকে জামিনে বের হয়। এভাবে গ্রেফতারের কিছুদিনের মধ্যে উচ্চ আদালত থেকে বহু মাদক কারবারি জামিনে মুক্ত হয়ে আবার একই ব্যবসায় জড়িয়েছে।

গাজীপুরের পুলিশ সুপার ড. চৌধুরী মো. হাসান যাবের সাদেক জানান, জেলার প্রতিটি থানায় মাদকবিরোধী সাঁড়াশি অভিযান চলছে। জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ কার্যালয়ের উপপরিচালক মো. এমদাদুল ইসলাম মিঠুনও জানান, মাদক ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে অভিযান চলছে।

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন ভণ্ডুল করার অপচেষ্টা রুখে দিতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচন ভণ্ডুল করার অপচেষ্টা রুখে দিতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
পর্যবেক্ষক সংস্থা চেয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি জারি
পর্যবেক্ষক সংস্থা চেয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি জারি
সবার আগে নির্বাহী, আইন ও বিচার বিভাগের সমস্যা সমাধান করতে হবে : আসিফ নজরুল
সবার আগে নির্বাহী, আইন ও বিচার বিভাগের সমস্যা সমাধান করতে হবে : আসিফ নজরুল
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪৮৬
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪৮৬
রাজনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে পরিবেশকে আনতে হবে : সৈয়দা রিজওয়ানা
রাজনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে পরিবেশকে আনতে হবে : সৈয়দা রিজওয়ানা
আমরা দুর্নীতিবিরোধী কার্যক্রমে সোচ্চার হয়েছি : বাণিজ্য উপদেষ্টা
আমরা দুর্নীতিবিরোধী কার্যক্রমে সোচ্চার হয়েছি : বাণিজ্য উপদেষ্টা
ওয়াকফ এস্টেটগুলোকে ডিজিটালাইজেশনের আওতায় আনা হচ্ছে : ধর্ম উপদেষ্টা
ওয়াকফ এস্টেটগুলোকে ডিজিটালাইজেশনের আওতায় আনা হচ্ছে : ধর্ম উপদেষ্টা
শিগগিরই গঠিত হচ্ছে তথ্য কমিশন
শিগগিরই গঠিত হচ্ছে তথ্য কমিশন
বিমান বিধ্বস্ত: বার্ন ইনস্টিটিউট থেকে ছাড়পত্র পেল দগ্ধ দুই শিক্ষার্থী
বিমান বিধ্বস্ত: বার্ন ইনস্টিটিউট থেকে ছাড়পত্র পেল দগ্ধ দুই শিক্ষার্থী
সব অস্ত্র এখনো উদ্ধার করতে পারিনি, চেষ্টা করছি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সব অস্ত্র এখনো উদ্ধার করতে পারিনি, চেষ্টা করছি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
মাথায় হাত বুলিয়ে, ধমক দিয়ে কাজ করাতে হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা
মাথায় হাত বুলিয়ে, ধমক দিয়ে কাজ করাতে হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা
শুধু অভিযোজন নয়, দরকার বিশ্বব্যাপী নির্গমন হ্রাস: পরিবেশ উপদেষ্টা
শুধু অভিযোজন নয়, দরকার বিশ্বব্যাপী নির্গমন হ্রাস: পরিবেশ উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
‘একটি পক্ষ ধর্মের কথা বলে নানাভাবে প্রভাবিত করার চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ ধর্মের কথা বলে নানাভাবে প্রভাবিত করার চেষ্টা করছে’

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঢাবিতে বিজনেস পলিসি বিষয়ক প্রতিযোগিতা 'প্রোডিজিস ৬.০' অনুষ্ঠিত
ঢাবিতে বিজনেস পলিসি বিষয়ক প্রতিযোগিতা 'প্রোডিজিস ৬.০' অনুষ্ঠিত

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে ১৪ দিনের কারাদণ্ড
রংপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে ১৪ দিনের কারাদণ্ড

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজনীতিকে আমরা পবিত্র দায়িত্ব হিসেবে দেখি : মামুনুল হক
রাজনীতিকে আমরা পবিত্র দায়িত্ব হিসেবে দেখি : মামুনুল হক

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় নাজিরপুর যুদ্ধ দিবস পালিত
নেত্রকোনায় নাজিরপুর যুদ্ধ দিবস পালিত

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাংগঠনিক রদবদল
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাংগঠনিক রদবদল

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় জুলাই পুনর্জাগরণে সমাজ গঠনে
লাখো কণ্ঠে শপথ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় জুলাই পুনর্জাগরণে সমাজ গঠনে লাখো কণ্ঠে শপথ অনুষ্ঠিত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরযাত্রা ভুল করে খেল অন্য বিয়ের খাবার
বরযাত্রা ভুল করে খেল অন্য বিয়ের খাবার

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্বাচন ভণ্ডুল করার অপচেষ্টা রুখে দিতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচন ভণ্ডুল করার অপচেষ্টা রুখে দিতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মহেশপুর সীমান্ত থেকে ৩১ স্বর্ণের বার জব্দ
মহেশপুর সীমান্ত থেকে ৩১ স্বর্ণের বার জব্দ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি
বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটা সৈকত রক্ষায় মানববন্ধন
কুয়াকাটা সৈকত রক্ষায় মানববন্ধন

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে জুলাই পুনর্জাগরণে সমাজগঠনে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত
কুড়িগ্রামে জুলাই পুনর্জাগরণে সমাজগঠনে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে দীর্ঘ ৬ বছর পর হচ্ছে হবিগঞ্জ জেলা বিএনপির সম্মেলন
অবশেষে দীর্ঘ ৬ বছর পর হচ্ছে হবিগঞ্জ জেলা বিএনপির সম্মেলন

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহালছড়িতে সেনাবাহিনীর উদ্যোগে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা ও ওষুধ বিতরণ
মহালছড়িতে সেনাবাহিনীর উদ্যোগে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা ও ওষুধ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেন্ট মার্টিনে হঠাৎ জোয়ার, প্লাবিত তিনটি পাড়া
সেন্ট মার্টিনে হঠাৎ জোয়ার, প্লাবিত তিনটি পাড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ১
ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবার জন্য প্রযুক্তি নিশ্চিতে ডিজিটাল বৈষম্য বন্ধের আহ্বান
সবার জন্য প্রযুক্তি নিশ্চিতে ডিজিটাল বৈষম্য বন্ধের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝড়ো হাওয়ায় সেন্টমার্টিনে আশ্রয় ২০ রোহিঙ্গার
ঝড়ো হাওয়ায় সেন্টমার্টিনে আশ্রয় ২০ রোহিঙ্গার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চবিতে শিক্ষক নিয়োগে তিন ধাপের পরীক্ষা
চবিতে শিক্ষক নিয়োগে তিন ধাপের পরীক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মোহাম্মদপুরে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু
মোহাম্মদপুরে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৈয়দপুরে রিকশা চালকদের মাঝে ক্যাপ ছাতা বিতরণ
সৈয়দপুরে রিকশা চালকদের মাঝে ক্যাপ ছাতা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে ফের মেরিন ড্রাইভ ভাঙন, ঝুঁকিতে ২ হাজার পরিবার
টেকনাফে ফের মেরিন ড্রাইভ ভাঙন, ঝুঁকিতে ২ হাজার পরিবার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় ৫ চোরাকারবারি আটক
নওগাঁয় ৫ চোরাকারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেল হবে মালামাল পরিবহনেরও বড় মাধ্যম :  শেখ মইনুদ্দিন
রেল হবে মালামাল পরিবহনেরও বড় মাধ্যম : শেখ মইনুদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার-পাঁচ দিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা : মোস্তফা জামাল
চার-পাঁচ দিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা : মোস্তফা জামাল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে জয় বাংলা স্লোগানে টিকটক
ভিডিও তৈরি, আটক  ১২
চট্টগ্রামে জয় বাংলা স্লোগানে টিকটক ভিডিও তৈরি, আটক ১২

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রে গরুর মাংসের দাম রেকর্ড বেড়েছে যে কারণে
যুক্তরাষ্ট্রে গরুর মাংসের দাম রেকর্ড বেড়েছে যে কারণে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় জুলাই পুনর্জাগরণে সমাজ গঠনে শপথ পাঠ
গাইবান্ধায় জুলাই পুনর্জাগরণে সমাজ গঠনে শপথ পাঠ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবিতে কুয়ালালামপুরে হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবিতে কুয়ালালামপুরে হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আজ স্টিভ জবসের মেয়ের  রাজকীয় বিয়ে, খরচ কত জানেন?
আজ স্টিভ জবসের মেয়ের  রাজকীয় বিয়ে, খরচ কত জানেন?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা বিএনপি না করে তারা তো সেটাই চাইবে
যারা বিএনপি না করে তারা তো সেটাই চাইবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বদলে যাচ্ছে কারাগার
বদলে যাচ্ছে কারাগার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ফের আকাশ থেকে ত্রাণ ফেলতে যাচ্ছে জর্ডান ও আমিরাত
গাজায় ফের আকাশ থেকে ত্রাণ ফেলতে যাচ্ছে জর্ডান ও আমিরাত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালির রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিমান
ইতালির রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিমান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে ক্যাবিনেট মন্ত্রী ও এক-তৃতীয়াংশ এমপির চাপ
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে ক্যাবিনেট মন্ত্রী ও এক-তৃতীয়াংশ এমপির চাপ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা পিআর চায়, তারা জানেই না পিআর কী: মির্জা ফখরুল
যারা পিআর চায়, তারা জানেই না পিআর কী: মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের কাছে হেরে পাকিস্তান দলে ফিরলেন বাবর-রিজওয়ান
বাংলাদেশের কাছে হেরে পাকিস্তান দলে ফিরলেন বাবর-রিজওয়ান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এআই প্রযুক্তি আগামী সংসদ নির্বাচনে বড় চ্যালেঞ্জ : সিইসি
এআই প্রযুক্তি আগামী সংসদ নির্বাচনে বড় চ্যালেঞ্জ : সিইসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যাম্বোডিয়ার সঙ্গে সীমান্ত সংঘর্ষ ‘যুদ্ধে রূপ নিতে পারে’ : থাই প্রধানমন্ত্রী
ক্যাম্বোডিয়ার সঙ্গে সীমান্ত সংঘর্ষ ‘যুদ্ধে রূপ নিতে পারে’ : থাই প্রধানমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহান আল্লাহর অফুরন্ত অনুগ্রহের নিদর্শন মাছ
মহান আল্লাহর অফুরন্ত অনুগ্রহের নিদর্শন মাছ

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কুমিল্লায় সন্ত্রাসী মামুনকে কুপিয়ে হত্যা
কুমিল্লায় সন্ত্রাসী মামুনকে কুপিয়ে হত্যা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!
আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোপের ৫৭ বলে সেঞ্চুরির জবাবে ডেভিডের ৩৭ বলে সেঞ্চুরি
হোপের ৫৭ বলে সেঞ্চুরির জবাবে ডেভিডের ৩৭ বলে সেঞ্চুরি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সাইয়ারা’ ঝড় বলিউডে: ৭ দিনে আয় ২৭৮ কোটি টাকা
‘সাইয়ারা’ ঝড় বলিউডে: ৭ দিনে আয় ২৭৮ কোটি টাকা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাগড়াছড়িতে দুই গ্রুপের গোলাগুলিতে নিহত ৪, ইউপিডিএফের অস্বীকার
খাগড়াছড়িতে দুই গ্রুপের গোলাগুলিতে নিহত ৪, ইউপিডিএফের অস্বীকার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুধ দিয়ে গোসল করে পদত্যাগ করলেন ছাত্রলীগ নেতা
দুধ দিয়ে গোসল করে পদত্যাগ করলেন ছাত্রলীগ নেতা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় মার্কিন অভিযান, দুই ছেলেসহ শীর্ষ আইএস নেতা নিহত
সিরিয়ায় মার্কিন অভিযান, দুই ছেলেসহ শীর্ষ আইএস নেতা নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে ১৪ রাজনৈতিক দল-জোট
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে ১৪ রাজনৈতিক দল-জোট

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাথায় হাত বুলিয়ে, ধমক দিয়ে কাজ করাতে হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা
মাথায় হাত বুলিয়ে, ধমক দিয়ে কাজ করাতে হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ জেলায় জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা
১৫ জেলায় জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিতে নীতিগত সম্মতি থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার
যুদ্ধবিরতিতে নীতিগত সম্মতি থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আন্দোলনে নামছে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা
ফের আন্দোলনে নামছে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকার একটি দলকে পৃষ্ঠপোষকতার মধ্য দিয়ে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে : নুর
সরকার একটি দলকে পৃষ্ঠপোষকতার মধ্য দিয়ে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে : নুর

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারকা থেকে ট্যাক্সিচালক—জীবনের নতুন অধ্যায়ের স্বপ্ন দেখছেন ফাহাদ
তারকা থেকে ট্যাক্সিচালক—জীবনের নতুন অধ্যায়ের স্বপ্ন দেখছেন ফাহাদ

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চার-পাঁচ দিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা : মোস্তফা জামাল
চার-পাঁচ দিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা : মোস্তফা জামাল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সব অস্ত্র এখনো উদ্ধার করতে পারিনি, চেষ্টা করছি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সব অস্ত্র এখনো উদ্ধার করতে পারিনি, চেষ্টা করছি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংলাপের নামে নাটক করছেন প্রধান উপদেষ্টা: কাজী মামুন
সংলাপের নামে নাটক করছেন প্রধান উপদেষ্টা: কাজী মামুন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ব্যারিস্টার যখন মৎস্য খামারি
ব্যারিস্টার যখন মৎস্য খামারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির উদ্বেগ পিআর
বিএনপির উদ্বেগ পিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইদহে আলোচনায় ট্রাফিক পরিদর্শকের বিলাসবহুল বাড়ি
ঝিনাইদহে আলোচনায় ট্রাফিক পরিদর্শকের বিলাসবহুল বাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

দৌড়াও, থেমো না, আমি আছি
দৌড়াও, থেমো না, আমি আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের হাতে মারণাস্ত্র
পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের হাতে মারণাস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাটির নিচে অনন্য ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার
মাটির নিচে অনন্য ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার

শনিবারের সকাল

ঢাকার প্রথম সিলভার জুবিলির হিট পরিচালক
ঢাকার প্রথম সিলভার জুবিলির হিট পরিচালক

শোবিজ

ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক
ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশবাসীর প্রত্যাশা, কথা রাখবেন ড. ইউনূস
দেশবাসীর প্রত্যাশা, কথা রাখবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মোগল আমলের সালিশখানা
মোগল আমলের সালিশখানা

শনিবারের সকাল

স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া
স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

অষ্টম শ্রেণিতে চালু হচ্ছে বৃত্তি পরীক্ষা
অষ্টম শ্রেণিতে চালু হচ্ছে বৃত্তি পরীক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওবামাকে প্রাণনাশের হুমকি
ওবামাকে প্রাণনাশের হুমকি

পেছনের পৃষ্ঠা

এক টাকায় দুটি লেবু!
এক টাকায় দুটি লেবু!

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট চামড়া ও জুতা শিল্পের প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট চামড়া ও জুতা শিল্পের প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

খানাখন্দে ভরা রাজধানীর সড়ক
খানাখন্দে ভরা রাজধানীর সড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন মাটি তৈরিতে বাধা প্লাস্টিক
নতুন মাটি তৈরিতে বাধা প্লাস্টিক

পরিবেশ ও জীবন

পদ্মার ভাঙনে আবার আতঙ্ক
পদ্মার ভাঙনে আবার আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকা হওয়া কি এতই সহজ
নায়ক-নায়িকা হওয়া কি এতই সহজ

শোবিজ

জুলাই আন্দোলনে সফল, জীবনযুদ্ধে পরাজিত রতন
জুলাই আন্দোলনে সফল, জীবনযুদ্ধে পরাজিত রতন

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত দেশও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে
জামায়াত দেশও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে শিশুরা, উৎকণ্ঠায় স্বজন
ঝুঁকিতে শিশুরা, উৎকণ্ঠায় স্বজন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংবদন্তি রেসলার হাল্ক হোগান মারা গেছেন
কিংবদন্তি রেসলার হাল্ক হোগান মারা গেছেন

মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজি বন্ধ করতে বললে গালাগাল করে
চাঁদাবাজি বন্ধ করতে বললে গালাগাল করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ
ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও একটি সিরিজ খেলতে চান লিটন
আরও একটি সিরিজ খেলতে চান লিটন

মাঠে ময়দানে

দেব-শুভশ্রীর ভালোবাসা
দেব-শুভশ্রীর ভালোবাসা

শোবিজ

যে কোনো সময় প্রকাশের ক্ষমতা পেল ইসি
যে কোনো সময় প্রকাশের ক্ষমতা পেল ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা