শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৪ মে, ২০২৫

নতুন বিনিয়োগের গ্যারান্টি চাই

রেজাবুদ্দৌলা চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
নতুন বিনিয়োগের গ্যারান্টি চাই

রাজধানীতে পাঁচতারকা হোটেলে গত ৭ থেকে ১০ এপ্রিল চার দিনের দারুণ এক বিনিয়োগ সম্মেলন হয়েছে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ বা বিডার উদ্যোগে। সম্মেলনে দেশ-বিদেশি শত শত বিনিয়োগকারী তাদের অভিজ্ঞতা বিনিময় করলেন, চট্টগ্রামে ও আড়াইহাজারে রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলের শিল্প-কারখানাগুলোর উৎপাদন কার্যক্রম সরেজমিন ঘুরে দেখে তাদের সুচিন্তিত অনেক সুপরামর্শ উপস্থাপন করেন। এটা দেশের শিল্পায়ন কার্যক্রমে সরকারের নিঃসন্দেহে তাৎপর্যময় এক আয়োজন। সরকারপ্রধান প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস দেশি-বিদেশি শিল্প-উদ্যোক্তাদের বাংলাদেশে ব্যাপক বিনিয়োগ করে শুধু আমাদের এই রাষ্ট্রটিই নয়, সারা বিশ্বকে উন্নত করার প্রস্তাব রাখলেন। প্রায় দেড় কোটি টাকা সরকারের এবং আরও ৫ কোটি টাকা বিনিয়োগ উদ্যোক্তাদের তহবিল থেকে খরচ করে বিদেশি উদ্যোক্তাদের কাছ থেকে ৩ হাজার ১০০ কোটি টাকার বিনিয়োগ অঙ্গীকার অর্জন করা গেছে বলে জানিয়েছেন বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক বিনতে হারুন। বর্ণাঢ্য এই সম্মেলন বাংলাদেশে শিল্প-বিনিয়োগ সম্ভাবনার দিকে বিদেশি অর্থবান শিল্পোদ্যোক্তাদের যথাযথ দৃষ্টি আকর্ষণে সক্ষম হতে পারে, কিছুটা দেশি উদ্যোক্তাদেরও। সম্মেলনটি আয়োজনে রাষ্ট্রের বা সরকারের যে কর্মকর্তা ও অন্য সব কর্মচারী ও সাধারণ নাগরিকদের মেধা-শ্রম-সময়-এনার্জি খাতসমূহে যে আসল খরচ হয়ে গেছে তা টাকার অঙ্কে হিসাব করলে কমপক্ষে ৪০০ কোটি টাকার সমমানের তো অবশ্যই হবে। বৈদেশিক মুদ্রার তীব্র সংকটের সময়ে এত বড় অঙ্কের রাষ্ট্রীয় ব্যয়ের বিপরীতে প্রকৃত অর্জন কী হলো- সেই মূল্যায়নও প্রয়োজন।

এরই মধ্যে সবচয়ে বড় দুঃসংবাদ পাওয়া গেল। বাংলাদেশের এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন- নতুন শিল্প-কারখানা প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধি নির্ধারণ করেছে ৩৩ শতাংশ বর্ধিত দাম ধরে (এপ্রিল/২০২৫ থেকে কার্যকর); আসল পেট্রোবাংলা, সরকারের শীর্ষ কর্তাদের বুঝিয়েছেন এই দাম বৃদ্ধি না করা হলে গ্যাসের ক্ষেত্রে ১৬ হাজার কোটি টাকা সরকারের বা রাষ্ট্রের গচ্চা যাবে (মিডিয়ায় প্রকাশিত রিপোর্ট)। মাথামোটা আমলারা বুঝলেন না, বুঝতে চাইলেন না, এত বড় বিনিয়োগ সম্মেলনটি করার সঙ্গে সঙ্গে এভাবে গ্যাসের দাম বাড়ানোর পরিণামে দেশি বা বিদেশি যে কোনো উদ্যোক্তা হতোদ্যম হয়ে যেতে পারেন। এত টাকা দিয়ে গ্যাস কিনে বাংলাদেশে অনেক ঝুঁকিপূর্ণ পরিবেশে শিল্প-কারখানা গড়তে, বিনিয়োগ করতে?

পাশাপাশি আরেকটি দুঃসংবাদ দিয়েছে ভারত- তারা বাংলাদেশের বিপুল পরিমাণ তৈরি পোশাক রপ্তানির প্রক্রিয়াকরণের পথে ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করে দিয়েছে। বাংলাদেশে সাধারণ পণ্য, যন্ত্রপাতি-সরঞ্জামাদিসহ বিভিন্ন জিনিসপত্রের ভারতের বছরের-বাজার (বৈধ অবৈধ উভয় পথে) রয়েছে কমপক্ষে ৫ লাখ কোটি টাকার। তাই ভারতের কাছে বাংলাদেশের শিল্পায়ন কার্যক্রমে পর্যাপ্ত সহায়তাদান কামনা করাই যায়।

দক্ষিণ কোরিয়ার ইয়াং ওয়ান গ্রুপ চেয়ারম্যান এবং সিইও মি. কিহাক সাং দীর্ঘকাল ধরে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতে ব্যাপক বিনিয়োগ করে বিশাল শিল্প-কারখানা গড়ে তুলেছেন। এই দেশের প্রায় সত্তর হাজার কর্মকর্তা-কর্মচারী শ্রমিকের কর্মসংস্থান হয়েছে সরাসরি তাঁর হাতে; তাঁকে সম্মানসূচক নাগরিকত্ব দিতে পঁয়তাল্লিশ বছর পর লেগে যায় কেন? এত বছর আমাদের রাজনীতিকগণ, আমলা-গোষ্ঠী ঘুমিয়ে ছিল সবাই? পাঁচটা বছর একটানা কারখানা চালানোর পরেই তাঁকে এই সম্মানটা দেওয়া হলে ভদ্রলোক হয়তো বিগত চল্লিশটা বছর এই সম্মানটুকু উপভোগ করতেন, তাঁর এই সম্মান-অর্জনে আরও অনেক বিনিয়োগকারী এই দেশে শিল্প-কারখানা গড়তে উৎসাহিত হতেন নিশ্চিতভাবে। আমরা এতটাই বেকুব যে বিষয়টা বুঝতে চল্লিশ বছর সময় পার করে দিই। আটাত্তর বছরের বৃদ্ধ লোকটি ইতোমধ্যে তো আমাদের এ দুনিয়া ছেড়ে চলে যেতেও পারতেন, তাহলে এই সম্মান আমরা তখন কাকে দিতাম?

গ্যাসের দাম বাড়ানোর ফলে শিল্পোদ্যোক্তারা কীভাবে কারখানা প্রতিষ্ঠায় এগিয়ে আসবেন, তাদের উৎপাদিত শিল্প-পণ্যের উৎপাদন খরচ বাড়বে অপরিসীম, কীভাবে তারা শ্রমিক-কর্মচারীদের পর্যাপ্ত বেতন-ভাতা-সুবিধাদি দিয়ে প্রোডাক্ট মূল্য নিম্নবিত্ত-মধ্যবিত্ত ক্রেতাদের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে ধরে রাখবেন? এসব পণ্য কী দরে বিক্রি করে তারা ন্যূনতম নিট-মুনাফা অর্জন করবেন, গ্যারান্টি না থাকলে কীভাবে তারা নতুন শিল্প-কারখানা করবেন?

১. যে কোনো নতুন শিল্প-কারখানা গড়তে আগ্রহী উদ্যোক্তাদের জন্য ওয়ান-স্টপ সার্ভিস জরুরি। কোনো শিল্প-কারখানা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে এ দেশে এসে বিদেশি যে কোনো নাগরিক (অবশ্যই যিনি মাদক বা অন্য কোনো পণ্যের চোরাকারবারি বা অন্যভাবে কুখ্যাত অপরাধী নন) যেন সব ধরনের রেজিস্ট্রেশন ও অনুমোদনপত্র, দলিলপত্র তৈরি ও ব্যবহারে একটা অফিসে বসেই সব কর্মকাণ্ড সম্পন্ন করতে পারেন। তাঁকে/তাঁদেরকে যেন এই অফিস, সেই অফিসের সিঁড়ি ভাঙার মতো, এই কর্তা, সেই কর্তার টেবিলে টেবিলে ঘুরতে না হয় দিনের পর দিন, মাসের পর মাস। তিনি/তাঁরা যেন একটা অফিসে বসে সর্বোচ্চ তিন দিনের মধ্যে একটা ১০/২০ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগের শিল্প-কারখানা প্রকল্প প্রতিষ্ঠার সব দলিলপত্র সম্পাদনের সুযোগ পান- সেটা শতভাগ নিশ্চিত করতে হবে।

২. যেসব খাতে শিল্প-বিনিয়োগ সফল হতে পারে, রপ্তানি কার্যক্রম ও স্থানীয় বাজারে চাহিদা মেটানোর লক্ষ্যে, সেসব নিয়ে ব্যাপক স্টাডি ও গভীর গবেষণা চালিয়ে রিপোর্ট করতে হবে। সেই রিপোর্টে বাংলাদেশের নাগরিকদের ভোক্তা-চাহিদা মেটাতে যেসব পণ্যের চাহিদা রয়েছে তার প্রকৃত চিত্র এবং একই সঙ্গে বিশ্ববাজারে রপ্তানিযোগ্য পণ্য যেগুলো বাংলাদেশে উপযুক্ত শিল্প বিনিয়োগে উৎপাদন সম্ভব সেগুলোর প্রকৃত চিত্র অনুপুঙ্খ আলোচনা থাকতে হবে। যাতে যে কোনো বিদেশি (এমনকি দেশি উদ্যোক্তাও) উদ্যোক্তা যেন সহজেই সেসব রিপোর্ট পড়ে এখানকার উৎপাদন-ব্যয় পরিস্থিতি ও ভোক্তা-পণ্য-চাহিদা এবং বিদেশে রপ্তানিপণ্য পাঠানোর সুবিধাদি কী কী আছে, সেসব পুরোপুরি বুঝতে সক্ষম হন।

৩. বিদেশি শিল্পোদ্যোক্তাদের বা তাঁদের প্রতিনিধি (কর্মকর্তাদের) এখানকার বিমানবন্দরে নামার সঙ্গে সঙ্গেই যথাযথভাবে তাঁকে স্বাগত জানানো থেকে প্রতিটি পদক্ষেপে সশরীরে উপস্থিত থেকে বিডা কর্মকর্তাদের সার্বক্ষণিক সেবা দিয়ে যেতে হবে। আর বিডা কর্মকর্তাদের চীন, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, মালয়েশিয়াসহ বিভিন্ন সম্ভাবনাময় ধনবান উদ্যোক্তাদের দেশগুলোতে সাশ্রয়ী খরচে সফর করার সুযোগ দিতে হবে এবং ওই সব দেশে বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তাদের কাজে লাগাতে হবে। তবে সবার জন্য ঘুষ-উৎকোচ লেনদেন কঠোরভাবে নিষিদ্ধ করতে হবে।

৪. বিদেশি উদ্যোক্তাদের জন্য (একই সঙ্গে দেশি উদ্যোক্তাদের জন্যও) সার্বক্ষণিক রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তাব্যবস্থা কায়েম করতে হবে- তাঁদের আবাসস্থল, অফিস ও শিল্প-কারখানায় এবং চলাফেরার সময়ে সর্বত্র)।

৫. ব্যাংকঋণ সুবিধাদির নিশ্চয়তা বিধান জরুরি, এবং তা সম্ভাব্য স্বল্পতম সময়ের মধ্যে অনুমোদন ও ঋণের অর্থ যথাসময়ে ব্যবহারের সুযোগ নিশ্চিত করতে হবে। একই সঙ্গে শিল্প-কারখানার জন্য দরকারি সব যন্ত্রপাতি সরঞ্জামাদি (কাভার্ড ভ্যান ও অন্য সব যানবাহন ইত্যাদি) দ্রুততার সঙ্গে আমদানি ও ইনস্টলেশন সুবিধা এবং শিল্পে প্রয়োজনীয় উৎকৃষ্ট মানের সব কাঁচামালের সরবরাহ নিশ্চয়তা বিধান অপরিহার্য।

৬. শ্রমিক অসন্তোষ পুরোপুরি দূর করতে তাদের ন্যূনতম বেতন-ভাতা, সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা দরকার; এরপরও কোনো চক্রান্তকারী গোষ্ঠী  কুমতলবে যাতে শ্রমিক অসন্তোষ পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে না পারে,  সে লক্ষ্যে রাষ্ট্রীয় গোয়েন্দা কার্যক্রম শক্তিশালী করতে হবে।

এরপরও আছে বিনিয়োগ কার্যক্রম সফল করতে হাজার তৎপরতা চালানোর বিষয়াদি-প্রতিনিয়ত সেসব লক্ষ্যে কাজ করার জন্য চাই দেশপ্রেমিক আমলাদের নিয়োগ দান।

লেখক : বিএনপির সাবেক তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক

এই বিভাগের আরও খবর
নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
গোপালগঞ্জে কমিটি ঘোষণার পর এনসিপি থেকে নাম প্রত্যাহারের অনুরোধ
গোপালগঞ্জে কমিটি ঘোষণার পর এনসিপি থেকে নাম প্রত্যাহারের অনুরোধ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু
২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

মুরাদনগরে হত্যাকাণ্ড; ২ দিনেও নেই মামলা-গ্রেফতার
মুরাদনগরে হত্যাকাণ্ড; ২ দিনেও নেই মামলা-গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাকাশ থেকে দেখা গেল দুর্লভ লাল আলোর ঝলক
মহাকাশ থেকে দেখা গেল দুর্লভ লাল আলোর ঝলক

৩৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

মারামারি থামাতে গিয়ে প্রাণ গেল যুবদল নেতার
মারামারি থামাতে গিয়ে প্রাণ গেল যুবদল নেতার

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনর্বিবেচনার দাবিতে শাহবাগ অবরোধ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনর্বিবেচনার দাবিতে শাহবাগ অবরোধ

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাসপাতালে পুলিশকে ফাঁকি দিয়ে পালাল ডাকাত, স্ত্রী গ্রেফতার
হাসপাতালে পুলিশকে ফাঁকি দিয়ে পালাল ডাকাত, স্ত্রী গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে যুবককে হত্যার অভিযোগ
সিরাজগঞ্জে যুবককে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণের অভিযোগে যুবক আটক
ধর্ষণের অভিযোগে যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৪৮৭
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৪৮৭

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোলায় গণধর্ষণ মামলায় ৫ আসামি গ্রেফতার
ভোলায় গণধর্ষণ মামলায় ৫ আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে গৃহকর্মীসহ তিনজনের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীতে গৃহকর্মীসহ তিনজনের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাদকবিরোধী অভিযানে পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় মামলা
মাদকবিরোধী অভিযানে পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ ও আহতদের স্মরণে শাবি ছাত্রদলের দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
শহীদ ও আহতদের স্মরণে শাবি ছাত্রদলের দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো
বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন
তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে কারখানায় অভিযান, ৬ জনের কারাদণ্ড
আশুগঞ্জে কারখানায় অভিযান, ৬ জনের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ৫ হাজার রোগীকে ফ্রি চক্ষু চিকিৎসা সেবা
বাগেরহাটে ৫ হাজার রোগীকে ফ্রি চক্ষু চিকিৎসা সেবা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডোবা থেকে শাপলা তুলতে গিয়ে ভাই-বোনের মৃত্যু
ডোবা থেকে শাপলা তুলতে গিয়ে ভাই-বোনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মৌলভীবাজারে ডিবির অভিযানে গ্রেফতার ২
মৌলভীবাজারে ডিবির অভিযানে গ্রেফতার ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়েও বহু প্রবাসী গ্রেফতার
যুক্তরাষ্ট্রে ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়েও বহু প্রবাসী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেবাশিস চক্রবর্তীর আঁকা পোস্টারে ফুটে উঠবে জুলাই’র অনিবার্যতা : উপদেষ্টা আসিফ
দেবাশিস চক্রবর্তীর আঁকা পোস্টারে ফুটে উঠবে জুলাই’র অনিবার্যতা : উপদেষ্টা আসিফ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ মাসে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ২ হাজার ৭৭৮ জনের : সেভ দ্য রোড
৬ মাসে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ২ হাজার ৭৭৮ জনের : সেভ দ্য রোড

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেফালীর মৃত্যু নিয়ে মন্তব্য করে বিতর্কে জড়ালেন রামদেব
শেফালীর মৃত্যু নিয়ে মন্তব্য করে বিতর্কে জড়ালেন রামদেব

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সরকারের কঠোর অবস্থানে আতঙ্কিত এনবিআর কর্মকর্তারা
সরকারের কঠোর অবস্থানে আতঙ্কিত এনবিআর কর্মকর্তারা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার
সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা
দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম
সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে দুই ফরাসি নাগরিক অভিযুক্ত
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে দুই ফরাসি নাগরিক অভিযুক্ত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার
মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আগের দিন ক্যাম্পাসে এসে আটক জবি ছাত্রলীগ নেতা
বিয়ের আগের দিন ক্যাম্পাসে এসে আটক জবি ছাত্রলীগ নেতা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা
মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের আদেশ থামিয়ে দিলেন যুক্তরাষ্ট্রের ডিস্ট্রিক্ট জজ
ট্রাম্পের আদেশ থামিয়ে দিলেন যুক্তরাষ্ট্রের ডিস্ট্রিক্ট জজ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২
সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম