শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৪ মে, ২০২৫

নতুন বিনিয়োগের গ্যারান্টি চাই

রেজাবুদ্দৌলা চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
নতুন বিনিয়োগের গ্যারান্টি চাই

রাজধানীতে পাঁচতারকা হোটেলে গত ৭ থেকে ১০ এপ্রিল চার দিনের দারুণ এক বিনিয়োগ সম্মেলন হয়েছে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ বা বিডার উদ্যোগে। সম্মেলনে দেশ-বিদেশি শত শত বিনিয়োগকারী তাদের অভিজ্ঞতা বিনিময় করলেন, চট্টগ্রামে ও আড়াইহাজারে রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলের শিল্প-কারখানাগুলোর উৎপাদন কার্যক্রম সরেজমিন ঘুরে দেখে তাদের সুচিন্তিত অনেক সুপরামর্শ উপস্থাপন করেন। এটা দেশের শিল্পায়ন কার্যক্রমে সরকারের নিঃসন্দেহে তাৎপর্যময় এক আয়োজন। সরকারপ্রধান প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস দেশি-বিদেশি শিল্প-উদ্যোক্তাদের বাংলাদেশে ব্যাপক বিনিয়োগ করে শুধু আমাদের এই রাষ্ট্রটিই নয়, সারা বিশ্বকে উন্নত করার প্রস্তাব রাখলেন। প্রায় দেড় কোটি টাকা সরকারের এবং আরও ৫ কোটি টাকা বিনিয়োগ উদ্যোক্তাদের তহবিল থেকে খরচ করে বিদেশি উদ্যোক্তাদের কাছ থেকে ৩ হাজার ১০০ কোটি টাকার বিনিয়োগ অঙ্গীকার অর্জন করা গেছে বলে জানিয়েছেন বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক বিনতে হারুন। বর্ণাঢ্য এই সম্মেলন বাংলাদেশে শিল্প-বিনিয়োগ সম্ভাবনার দিকে বিদেশি অর্থবান শিল্পোদ্যোক্তাদের যথাযথ দৃষ্টি আকর্ষণে সক্ষম হতে পারে, কিছুটা দেশি উদ্যোক্তাদেরও। সম্মেলনটি আয়োজনে রাষ্ট্রের বা সরকারের যে কর্মকর্তা ও অন্য সব কর্মচারী ও সাধারণ নাগরিকদের মেধা-শ্রম-সময়-এনার্জি খাতসমূহে যে আসল খরচ হয়ে গেছে তা টাকার অঙ্কে হিসাব করলে কমপক্ষে ৪০০ কোটি টাকার সমমানের তো অবশ্যই হবে। বৈদেশিক মুদ্রার তীব্র সংকটের সময়ে এত বড় অঙ্কের রাষ্ট্রীয় ব্যয়ের বিপরীতে প্রকৃত অর্জন কী হলো- সেই মূল্যায়নও প্রয়োজন।

এরই মধ্যে সবচয়ে বড় দুঃসংবাদ পাওয়া গেল। বাংলাদেশের এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন- নতুন শিল্প-কারখানা প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধি নির্ধারণ করেছে ৩৩ শতাংশ বর্ধিত দাম ধরে (এপ্রিল/২০২৫ থেকে কার্যকর); আসল পেট্রোবাংলা, সরকারের শীর্ষ কর্তাদের বুঝিয়েছেন এই দাম বৃদ্ধি না করা হলে গ্যাসের ক্ষেত্রে ১৬ হাজার কোটি টাকা সরকারের বা রাষ্ট্রের গচ্চা যাবে (মিডিয়ায় প্রকাশিত রিপোর্ট)। মাথামোটা আমলারা বুঝলেন না, বুঝতে চাইলেন না, এত বড় বিনিয়োগ সম্মেলনটি করার সঙ্গে সঙ্গে এভাবে গ্যাসের দাম বাড়ানোর পরিণামে দেশি বা বিদেশি যে কোনো উদ্যোক্তা হতোদ্যম হয়ে যেতে পারেন। এত টাকা দিয়ে গ্যাস কিনে বাংলাদেশে অনেক ঝুঁকিপূর্ণ পরিবেশে শিল্প-কারখানা গড়তে, বিনিয়োগ করতে?

পাশাপাশি আরেকটি দুঃসংবাদ দিয়েছে ভারত- তারা বাংলাদেশের বিপুল পরিমাণ তৈরি পোশাক রপ্তানির প্রক্রিয়াকরণের পথে ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করে দিয়েছে। বাংলাদেশে সাধারণ পণ্য, যন্ত্রপাতি-সরঞ্জামাদিসহ বিভিন্ন জিনিসপত্রের ভারতের বছরের-বাজার (বৈধ অবৈধ উভয় পথে) রয়েছে কমপক্ষে ৫ লাখ কোটি টাকার। তাই ভারতের কাছে বাংলাদেশের শিল্পায়ন কার্যক্রমে পর্যাপ্ত সহায়তাদান কামনা করাই যায়।

দক্ষিণ কোরিয়ার ইয়াং ওয়ান গ্রুপ চেয়ারম্যান এবং সিইও মি. কিহাক সাং দীর্ঘকাল ধরে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতে ব্যাপক বিনিয়োগ করে বিশাল শিল্প-কারখানা গড়ে তুলেছেন। এই দেশের প্রায় সত্তর হাজার কর্মকর্তা-কর্মচারী শ্রমিকের কর্মসংস্থান হয়েছে সরাসরি তাঁর হাতে; তাঁকে সম্মানসূচক নাগরিকত্ব দিতে পঁয়তাল্লিশ বছর পর লেগে যায় কেন? এত বছর আমাদের রাজনীতিকগণ, আমলা-গোষ্ঠী ঘুমিয়ে ছিল সবাই? পাঁচটা বছর একটানা কারখানা চালানোর পরেই তাঁকে এই সম্মানটা দেওয়া হলে ভদ্রলোক হয়তো বিগত চল্লিশটা বছর এই সম্মানটুকু উপভোগ করতেন, তাঁর এই সম্মান-অর্জনে আরও অনেক বিনিয়োগকারী এই দেশে শিল্প-কারখানা গড়তে উৎসাহিত হতেন নিশ্চিতভাবে। আমরা এতটাই বেকুব যে বিষয়টা বুঝতে চল্লিশ বছর সময় পার করে দিই। আটাত্তর বছরের বৃদ্ধ লোকটি ইতোমধ্যে তো আমাদের এ দুনিয়া ছেড়ে চলে যেতেও পারতেন, তাহলে এই সম্মান আমরা তখন কাকে দিতাম?

গ্যাসের দাম বাড়ানোর ফলে শিল্পোদ্যোক্তারা কীভাবে কারখানা প্রতিষ্ঠায় এগিয়ে আসবেন, তাদের উৎপাদিত শিল্প-পণ্যের উৎপাদন খরচ বাড়বে অপরিসীম, কীভাবে তারা শ্রমিক-কর্মচারীদের পর্যাপ্ত বেতন-ভাতা-সুবিধাদি দিয়ে প্রোডাক্ট মূল্য নিম্নবিত্ত-মধ্যবিত্ত ক্রেতাদের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে ধরে রাখবেন? এসব পণ্য কী দরে বিক্রি করে তারা ন্যূনতম নিট-মুনাফা অর্জন করবেন, গ্যারান্টি না থাকলে কীভাবে তারা নতুন শিল্প-কারখানা করবেন?

১. যে কোনো নতুন শিল্প-কারখানা গড়তে আগ্রহী উদ্যোক্তাদের জন্য ওয়ান-স্টপ সার্ভিস জরুরি। কোনো শিল্প-কারখানা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে এ দেশে এসে বিদেশি যে কোনো নাগরিক (অবশ্যই যিনি মাদক বা অন্য কোনো পণ্যের চোরাকারবারি বা অন্যভাবে কুখ্যাত অপরাধী নন) যেন সব ধরনের রেজিস্ট্রেশন ও অনুমোদনপত্র, দলিলপত্র তৈরি ও ব্যবহারে একটা অফিসে বসেই সব কর্মকাণ্ড সম্পন্ন করতে পারেন। তাঁকে/তাঁদেরকে যেন এই অফিস, সেই অফিসের সিঁড়ি ভাঙার মতো, এই কর্তা, সেই কর্তার টেবিলে টেবিলে ঘুরতে না হয় দিনের পর দিন, মাসের পর মাস। তিনি/তাঁরা যেন একটা অফিসে বসে সর্বোচ্চ তিন দিনের মধ্যে একটা ১০/২০ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগের শিল্প-কারখানা প্রকল্প প্রতিষ্ঠার সব দলিলপত্র সম্পাদনের সুযোগ পান- সেটা শতভাগ নিশ্চিত করতে হবে।

২. যেসব খাতে শিল্প-বিনিয়োগ সফল হতে পারে, রপ্তানি কার্যক্রম ও স্থানীয় বাজারে চাহিদা মেটানোর লক্ষ্যে, সেসব নিয়ে ব্যাপক স্টাডি ও গভীর গবেষণা চালিয়ে রিপোর্ট করতে হবে। সেই রিপোর্টে বাংলাদেশের নাগরিকদের ভোক্তা-চাহিদা মেটাতে যেসব পণ্যের চাহিদা রয়েছে তার প্রকৃত চিত্র এবং একই সঙ্গে বিশ্ববাজারে রপ্তানিযোগ্য পণ্য যেগুলো বাংলাদেশে উপযুক্ত শিল্প বিনিয়োগে উৎপাদন সম্ভব সেগুলোর প্রকৃত চিত্র অনুপুঙ্খ আলোচনা থাকতে হবে। যাতে যে কোনো বিদেশি (এমনকি দেশি উদ্যোক্তাও) উদ্যোক্তা যেন সহজেই সেসব রিপোর্ট পড়ে এখানকার উৎপাদন-ব্যয় পরিস্থিতি ও ভোক্তা-পণ্য-চাহিদা এবং বিদেশে রপ্তানিপণ্য পাঠানোর সুবিধাদি কী কী আছে, সেসব পুরোপুরি বুঝতে সক্ষম হন।

৩. বিদেশি শিল্পোদ্যোক্তাদের বা তাঁদের প্রতিনিধি (কর্মকর্তাদের) এখানকার বিমানবন্দরে নামার সঙ্গে সঙ্গেই যথাযথভাবে তাঁকে স্বাগত জানানো থেকে প্রতিটি পদক্ষেপে সশরীরে উপস্থিত থেকে বিডা কর্মকর্তাদের সার্বক্ষণিক সেবা দিয়ে যেতে হবে। আর বিডা কর্মকর্তাদের চীন, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, মালয়েশিয়াসহ বিভিন্ন সম্ভাবনাময় ধনবান উদ্যোক্তাদের দেশগুলোতে সাশ্রয়ী খরচে সফর করার সুযোগ দিতে হবে এবং ওই সব দেশে বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তাদের কাজে লাগাতে হবে। তবে সবার জন্য ঘুষ-উৎকোচ লেনদেন কঠোরভাবে নিষিদ্ধ করতে হবে।

৪. বিদেশি উদ্যোক্তাদের জন্য (একই সঙ্গে দেশি উদ্যোক্তাদের জন্যও) সার্বক্ষণিক রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তাব্যবস্থা কায়েম করতে হবে- তাঁদের আবাসস্থল, অফিস ও শিল্প-কারখানায় এবং চলাফেরার সময়ে সর্বত্র)।

৫. ব্যাংকঋণ সুবিধাদির নিশ্চয়তা বিধান জরুরি, এবং তা সম্ভাব্য স্বল্পতম সময়ের মধ্যে অনুমোদন ও ঋণের অর্থ যথাসময়ে ব্যবহারের সুযোগ নিশ্চিত করতে হবে। একই সঙ্গে শিল্প-কারখানার জন্য দরকারি সব যন্ত্রপাতি সরঞ্জামাদি (কাভার্ড ভ্যান ও অন্য সব যানবাহন ইত্যাদি) দ্রুততার সঙ্গে আমদানি ও ইনস্টলেশন সুবিধা এবং শিল্পে প্রয়োজনীয় উৎকৃষ্ট মানের সব কাঁচামালের সরবরাহ নিশ্চয়তা বিধান অপরিহার্য।

৬. শ্রমিক অসন্তোষ পুরোপুরি দূর করতে তাদের ন্যূনতম বেতন-ভাতা, সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা দরকার; এরপরও কোনো চক্রান্তকারী গোষ্ঠী  কুমতলবে যাতে শ্রমিক অসন্তোষ পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে না পারে,  সে লক্ষ্যে রাষ্ট্রীয় গোয়েন্দা কার্যক্রম শক্তিশালী করতে হবে।

এরপরও আছে বিনিয়োগ কার্যক্রম সফল করতে হাজার তৎপরতা চালানোর বিষয়াদি-প্রতিনিয়ত সেসব লক্ষ্যে কাজ করার জন্য চাই দেশপ্রেমিক আমলাদের নিয়োগ দান।

লেখক : বিএনপির সাবেক তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক

এই বিভাগের আরও খবর
শ্রম সংস্কার
শ্রম সংস্কার
পুলিশ ও র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশ ও র‌্যাব পুনর্গঠন
আত্মশুদ্ধির প্রয়োজনীয়তা
আত্মশুদ্ধির প্রয়োজনীয়তা
বাইতুল্লাহর মুসাফিরদের জন্য জরুরি নসিহত
বাইতুল্লাহর মুসাফিরদের জন্য জরুরি নসিহত
ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে
ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে
গরু চোরাচালান
গরু চোরাচালান
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
মুমিনের হজ
মুমিনের হজ
চুল নিয়ে চুলোচুলি
চুল নিয়ে চুলোচুলি
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
সর্বশেষ খবর
মুস্তাফিজের আইপিএল অংশগ্রহণ নিয়ে অনিশ্চয়তা!
মুস্তাফিজের আইপিএল অংশগ্রহণ নিয়ে অনিশ্চয়তা!

৪০ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্ররা ব্যর্থ হলে বাংলাদেশ ব্যর্থ হয়ে যাবে : ড. মঈন খান
ছাত্ররা ব্যর্থ হলে বাংলাদেশ ব্যর্থ হয়ে যাবে : ড. মঈন খান

৫২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জাপানে সামরিক প্লেন বিধ্বস্ত
জাপানে সামরিক প্লেন বিধ্বস্ত

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রলির চাপায় শিশুর মৃত্যু
ট্রলির চাপায় শিশুর মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে হত্যা মামলায় ৩ জনের যাবজ্জীবন
নড়াইলে হত্যা মামলায় ৩ জনের যাবজ্জীবন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথম আলোর রিপোর্ট নিয়ে বিতর্ক
প্রথম আলোর রিপোর্ট নিয়ে বিতর্ক

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

‘সোহরাওয়ার্দী উদ্যানকে নিরাপদ জায়গায় রূপান্তরের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে’
‘সোহরাওয়ার্দী উদ্যানকে নিরাপদ জায়গায় রূপান্তরের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে’

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

নীলফামারী জেনারেল হাসপাতালে দুদকের অভিযান
নীলফামারী জেনারেল হাসপাতালে দুদকের অভিযান

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০ বছরের কার্যক্রম মূল্যায়নে জাইকা ও প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের সেমিনার
২০ বছরের কার্যক্রম মূল্যায়নে জাইকা ও প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের সেমিনার

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বাবার হাতে মায়ের মৃত্যু, হাসপাতালে কাতরাচ্ছে দুই শিশু
বাবার হাতে মায়ের মৃত্যু, হাসপাতালে কাতরাচ্ছে দুই শিশু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আরব আমিরাতের উদ্দেশে দেশ ছাড়ল টাইগাররা
আরব আমিরাতের উদ্দেশে দেশ ছাড়ল টাইগাররা

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাম্যের গ্রামের বাড়িতে শোকের মাতম, দোষীদের ফাঁসির দাবি
সাম্যের গ্রামের বাড়িতে শোকের মাতম, দোষীদের ফাঁসির দাবি

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক যেন রূপ নিয়েছে ফুলের বাগানে
সড়ক যেন রূপ নিয়েছে ফুলের বাগানে

২৩ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

মৎস্য অধিদপ্তরের অর্গানোগ্রাম বাস্তবায়নের দাবিতে হাবিপ্রবিতে মানববন্ধন
মৎস্য অধিদপ্তরের অর্গানোগ্রাম বাস্তবায়নের দাবিতে হাবিপ্রবিতে মানববন্ধন

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’ সিজন-৫-এর ফার্স্ট লুক প্রকাশ
‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’ সিজন-৫-এর ফার্স্ট লুক প্রকাশ

২৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ঠাকুরগাঁওয়ে ঘাস কাটতে গিয়ে বিএসএফের হাতে বাংলাদেশি নাগরিক আটক
ঠাকুরগাঁওয়ে ঘাস কাটতে গিয়ে বিএসএফের হাতে বাংলাদেশি নাগরিক আটক

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'২০৩০ সালের মধ্যে ১৫০ পৌরসভায় সম্পন্ন হবে বর্জ্য ব্যবস্থাপনার কাজ'
'২০৩০ সালের মধ্যে ১৫০ পৌরসভায় সম্পন্ন হবে বর্জ্য ব্যবস্থাপনার কাজ'

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিলেট সীমান্ত দিয়ে ১৬ জনকে পুশব্যাক বিএসএফের
সিলেট সীমান্ত দিয়ে ১৬ জনকে পুশব্যাক বিএসএফের

৩২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

প্রাথমিকে আসছে বড় নিয়োগ
প্রাথমিকে আসছে বড় নিয়োগ

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কালবের এজিএম হাইকোর্টে স্থগিত
কালবের এজিএম হাইকোর্টে স্থগিত

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থান: জাতিসংঘের রিপোর্টকে ঐতিহাসিক দলিল হিসেবে সংরক্ষণে রুল
জুলাই অভ্যুত্থান: জাতিসংঘের রিপোর্টকে ঐতিহাসিক দলিল হিসেবে সংরক্ষণে রুল

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে ৩ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
কক্সবাজারে ৩ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক জিয়া পরিষদ গঠন
বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক জিয়া পরিষদ গঠন

৩৮ মিনিট আগে | বাণিজ্য

মাদারীপুর জেলা তথ্য অফিসের আয়োজনে আলোচনা সভা
মাদারীপুর জেলা তথ্য অফিসের আয়োজনে আলোচনা সভা

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে ধর্ষণ ও হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে ধর্ষণ ও হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় চারজনের আমৃত্যু কারাদণ্ড
হত্যা মামলায় চারজনের আমৃত্যু কারাদণ্ড

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচারসহ বিভিন্ন দাবিতে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচারসহ বিভিন্ন দাবিতে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলনের ঘোষণা জবি শিক্ষার্থীদের
দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলনের ঘোষণা জবি শিক্ষার্থীদের

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সাম্য হত্যা : ঢাবিতে বৃহস্পতিবার শোক, অর্ধদিবস ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ
সাম্য হত্যা : ঢাবিতে বৃহস্পতিবার শোক, অর্ধদিবস ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়
কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়

১১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প
রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাকের গেজেট: রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবে না ইসি
ইশরাকের গেজেট: রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবে না ইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে কুপিয়ে দুই মেয়েকে আছাড়, শেষে নিজেই নিজের গলা কাটেন মামুন
স্ত্রীকে কুপিয়ে দুই মেয়েকে আছাড়, শেষে নিজেই নিজের গলা কাটেন মামুন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক লাইভেই গুলিতে নিহত মেয়র প্রার্থী
ফেসবুক লাইভেই গুলিতে নিহত মেয়র প্রার্থী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আহত তটিনী, দুই দিনের বিশ্রামে ঢাকায়
আহত তটিনী, দুই দিনের বিশ্রামে ঢাকায়

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ
হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই
বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী
ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প
যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু
গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিহত সাম্য আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ছাত্রনেতা: রাকিব
নিহত সাম্য আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ছাত্রনেতা: রাকিব

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুরো কাশ্মীরকেই নিজেদের ভূখণ্ড দাবি করল ভারত
পুরো কাশ্মীরকেই নিজেদের ভূখণ্ড দাবি করল ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রতিক্রিয়ায় যা বললো ভারত
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রতিক্রিয়ায় যা বললো ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক
ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ম্যাক্সওয়েলকে নিয়ে মন্তব্য, জবাবে যা বললেন প্রীতি জিনতা
ম্যাক্সওয়েলকে নিয়ে মন্তব্য, জবাবে যা বললেন প্রীতি জিনতা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা
চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের ১৪২ বিলিয়ন ডলারের সমরাস্ত্র চুক্তি সই
সৌদি আরবের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের ১৪২ বিলিয়ন ডলারের সমরাস্ত্র চুক্তি সই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ
ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ঢাবির শিক্ষার্থী খুন
বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ঢাবির শিক্ষার্থী খুন

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিয়াম-মেহজাবীনের গিগাবাইট টাইটানস চ্যাম্পিয়ন
সিয়াম-মেহজাবীনের গিগাবাইট টাইটানস চ্যাম্পিয়ন

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা
কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ঘোষণা ট্রাম্পের
সিরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ঘোষণা ট্রাম্পের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র
ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী
শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম
সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
এহতেশামের নায়িকারা কে কোথায়?
এহতেশামের নায়িকারা কে কোথায়?

শোবিজ

কূপ খননে গতি আনতে রিগ কিনছে বাংলাদেশ
কূপ খননে গতি আনতে রিগ কিনছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

তরুণ ভোটারদের কাছে টানতে মাঠে বিএনপি
তরুণ ভোটারদের কাছে টানতে মাঠে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনে আসনে সক্রিয় জামায়াত
আসনে আসনে সক্রিয় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৃণমূলে শক্ত অবস্থান তৈরিতে হিমশিম এনসিপি
তৃণমূলে শক্ত অবস্থান তৈরিতে হিমশিম এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাণিজ্য আলোচনা বন্ধ তিন বছর
বাণিজ্য আলোচনা বন্ধ তিন বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে অবৈধ রিকশা বন্ধে অভিযান
রাজধানীতে অবৈধ রিকশা বন্ধে অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বিনিয়োগেই পাল্টে যাবে বন্দর
বিদেশি বিনিয়োগেই পাল্টে যাবে বন্দর

নগর জীবন

এনামের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
এনামের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ধাপে আমিরাত যাচ্ছে লিটন বাহিনী
দুই ধাপে আমিরাত যাচ্ছে লিটন বাহিনী

মাঠে ময়দানে

নতুন উচ্চতায় যেতে চায় ডেনিম শিল্প
নতুন উচ্চতায় যেতে চায় ডেনিম শিল্প

নগর জীবন

শনিবার থেকে আইপিএল পিএসএল
শনিবার থেকে আইপিএল পিএসএল

মাঠে ময়দানে

সরকারপ্রধান হিসেবে আজ প্রথম চট্টগ্রাম যাচ্ছেন ড. ইউনূস
সরকারপ্রধান হিসেবে আজ প্রথম চট্টগ্রাম যাচ্ছেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ সচিবকে অপসারণের দাবিতে সচিবালয়ে অবস্থান
পাঁচ সচিবকে অপসারণের দাবিতে সচিবালয়ে অবস্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে পাকিস্তানপন্থা বলতে কিছু নেই
দেশে পাকিস্তানপন্থা বলতে কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দালিব রহমান পার্থর স্ত্রীকে বিদেশ যেতে বাধা
আন্দালিব রহমান পার্থর স্ত্রীকে বিদেশ যেতে বাধা

প্রথম পৃষ্ঠা

কুয়েটে ফের বিক্ষোভ
কুয়েটে ফের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে
ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে

সম্পাদকীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধে ভারতের উদ্বেগ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধে ভারতের উদ্বেগ

প্রথম পৃষ্ঠা

আনুষ্কার আসল নায়ক কে?
আনুষ্কার আসল নায়ক কে?

শোবিজ

ফাঁসির সাত আসামির সাজা কমে জেল
ফাঁসির সাত আসামির সাজা কমে জেল

প্রথম পৃষ্ঠা

৭৮তম কান-এর চমক কারা
৭৮তম কান-এর চমক কারা

শোবিজ

জুবাইদা রহমানকে বিলম্ব মার্জনা হাই কোর্টের
জুবাইদা রহমানকে বিলম্ব মার্জনা হাই কোর্টের

প্রথম পৃষ্ঠা

উৎসবে বর্ষা
উৎসবে বর্ষা

শোবিজ

জমে উঠেছে চারের লড়াই
জমে উঠেছে চারের লড়াই

মাঠে ময়দানে

একাত্তরকে বাইপাস করলে ‘বুমেরাং’
একাত্তরকে বাইপাস করলে ‘বুমেরাং’

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রিমিয়ার লিগের পথে হামজার দল
প্রিমিয়ার লিগের পথে হামজার দল

মাঠে ময়দানে

কৌশলী রাজনীতি জনগণ দেখতে চায় না
কৌশলী রাজনীতি জনগণ দেখতে চায় না

নগর জীবন

সামনে যুবাদলের সেমিফাইনাল
সামনে যুবাদলের সেমিফাইনাল

মাঠে ময়দানে