শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১২ মার্চ, ২০২৫

আশাবাদী করে স্বতঃস্ফূর্ত বিক্ষোভ

মোশাররফ হোসেন মুসা
প্রিন্ট ভার্সন
আশাবাদী করে স্বতঃস্ফূর্ত বিক্ষোভ

১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের পর দেশের বিভিন্ন স্থানে মুক্তিযুদ্ধ কমান্ড কাউন্সিল স্থাপিত হয়। সেসব অফিসের সাইনবোর্ডে একটি লোগো রয়েছে। একজন মুক্তিযোদ্ধা একটি বেয়নেটধারী রাইফেল ধরে দাঁড়িয়ে আছেন। নিচে লেখা রয়েছে- সদা জাগ্রত বাংলার মুক্তিবাহিনী। দুঃখজনক হলেও সত্য, শাসককুল ক্ষমতার স্বার্থে তাদের ব্যবহার করার কারণে তারা সদা জাগ্রত থাকতে পারেননি। কমান্ড কাউন্সিল শাসকদের দুর্নীতি, অনিয়ম ও অপশাসনের বিরুদ্ধে বক্তৃতা-বিবৃতি দিয়েছে- এমন ঘটনা চোখে পড়েনি। কিন্তু নতুন প্রজন্ম একটি কর্তৃত্ববাদী শাসনের অবসান ঘটিয়ে থেমে থাকেনি। ধর্ষণের বিরুদ্ধে নজিরবিহীন বিক্ষোভ করে প্রমাণ করেছে তারা সদা জাগ্রত। ৬ মার্চ মাগুরা জেলা শহরে আট বছর বয়সি আছিয়া নামে এক শিশু ভগ্নিপতির বাড়িতে বেড়াতে এসে ধর্ষণের শিকার হয়। মেয়েটিকে ধর্ষণ শেষে হত্যার চেষ্টা করা হয়। তাকে  মরণাপন্ন অবস্থায় বর্তমানে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ঘটনাটি সামাজিক মিডিয়ায় প্রচারিত হলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীরা মধ্যরাতে রাস্তায় নেমে এসে বিক্ষোভ করতে থাকেন। তাঁদের সঙ্গে দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও আন্দোলনে যুক্ত হন। আছিয়া ধর্ষণের ঘটনাকে কেন্দ্র করে দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে উত্তাল অবস্থা বিরাজ করছে। যদিও আগে থেকেই দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ও দেশের বিভিন্ন স্থানে মেয়েদের প্রতি যৌন নির্যাতনসহ মব জাস্টিসের ঘটনা ঘটায় পরিস্থিতি উত্তপ্ত ছিল। আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ ও ১৫ দিনের মধ্যে অপরাধীকে শাস্তি দেওয়াসহ ৯ দফা দাবি পেশ করেছে। নতুন রাজনৈতিক দল এনসিপি বলেছে, নারীর প্রতি সহিংসতা জুলাই গণ অভ্যুত্থানবিরোধী। ইতোমধ্যে এ ঘটনায় জড়িত চারজনকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। আছিয়ার মা বলেছেন, অভাবের তাড়নায় তিনি তার ১৪ বছর বয়সি বড় মেয়েকে বিয়ে দিতে বাধ্য হন। আছিয়া দ্বিতীয়। বড় মেয়ে এর আগে নালিশ করেছিল, তার শ্বশুর তাকে যৌন নিপীড়ন করে। আছিয়া তার বোনের বাড়িতে যেতে চায়নি। তিনি জোর করে মেয়ের বাড়িতে আছিয়াকে পাঠিয়েছিলেন। সেজন্য তার দুঃখের শেষ নেই। বিক্ষোভকারী শিক্ষার্থীরা ছাড়াও দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে দাবি উঠেছে অপরাধীকে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়ার। কেউ কেউ প্রকাশ্যে ফাঁসির দাবি তুলেছেন। এরকম ঘটনা ও শাস্তির দাবি এবারই প্রথম নয়, আধুনিক বিশ্বে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির প্রয়োগ দেখা যায় না। সৌদি আরবসহ কয়েকটি কর্তৃত্ববাদী দেশে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির উদাহরণ রয়েছে। শাস্তি সাধারণত চার প্রকার; দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি, প্রতিশোধমূলক শাস্তি, প্রতিরোধমূলক শাস্তি ও সংশোধনমূলক শাস্তি। বিশ্বের বিভিন্ন প্রাচীন গ্রন্থেও বিভিন্ন শাস্তির কথা বলা আছে যেমন মনু সংহিতায় চার ধরনের শাস্তির কথা বলা আছে; যথা বাক দণ্ড (উপদেশ), ধিক দণ্ড (নিন্দা), ধন দণ্ড (জরিমানা), বধ দণ্ড (মৃত্যুদণ্ড)। ইসলাম ধর্মেও অনুরূপ শাস্তির কথা বলা আছে; দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি, সংশোধনমূলক শাস্তি, প্রতিশোধমূলক শাস্তি ও ইনসাফভিত্তিক শাস্তি (স্থানাভাবে ব্যাখ্যা দেওয়া হলো না)। যখন কোনো অপরাধ ভয়াবহভাবে ঘটতে দেখা যায়, প্রচলিত আইনে ঠেকানো সম্ভব হয় না, তখনই দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির প্রয়োগ করা হয় (দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি সব সময় বহাল থাকলে প্রমাণ হয়, দেশের মানুষ সংশোধন হচ্ছে না)। প্রতিশোধমূলক শাস্তি হলো, অপরাধের সমানুপাতিক শাস্তি। জীবনের বদলে জীবন, চোখের বদলে চোখ, দাঁতের বদলে দাঁত ইত্যাদি। প্রতিরোধমূলক শাস্তির বেলায় বলা আছে, যে ব্যক্তি সমাজের জন্য বিপজ্জনক। সাজা ভোগ করার পরে মুক্তি পেলে অনুরূপ অপরাধ করতে পারে, সেরকম ব্যক্তিকে এ আইনে আটক রাখা যেতে পারে। উল্লেখ্য নরওয়ে ২০১১ সালের ২২ জুলাই এন্ডার্স বেহরিং ব্রেইভিক ৭৭ জনকে গুলি করে হত্যা করে এবং দুই শতাধিক ব্যক্তিকে আহত করে। সে দেশে মৃত্যুদণ্ড  না থাকায় তাকে এ আইনে ২১ বছর কারাদণ্ড দেওয়া হয়। সংশোধনমূলক শাস্তিতে অপরাধীকে সংশোধন ও পুনর্বাসনের কথা বলা আছে। বর্তমান গণতান্ত্রিক বিশ্বে সংশোধনমূলক শাস্তির প্রয়োগ বেশি (এ দেশের কারাগারগুলোকে সংশোধনাগার নাম দেওয়া হয়েছে)। এ শাস্তির দর্শন হলো, অপরাধীকে কঠোর শাস্তি দেওয়া সমাধান নয়। রাষ্ট্রের কাজ হলো, অপরাধ করার কারণগুলো দূর করা। মনোবিজ্ঞানের দৃষ্টিতে মানুষ বিভিন্ন কারণে অপরাধ করে থাকে। যেমন যখন অপরাধ করে ধরা পড়ার ঝুঁকির চেয়ে অপরাধের মাধ্যমে অর্জিত সুবিধা বেশি দেখে, তখন সে অপরাধ করে। যখন অপরাধের মাধ্যমে অন্যকে সুবিধা পেতে দেখে, তখন সে অপরাধ করতে উৎসাহী হয়। আবার কেউ কেউ অপরাধের জিনগত প্রস্তুতি নিয়ে জন্মায়। কারোর মস্তিষ্কে আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে অপরাধ নিয়ন্ত্রণকারী অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে পড়লে সে সহজেই আক্রমণকারী ভূমিকায় নেমে পড়ে। তা ছাড়া সমাজে অস্থিরতা বৃদ্ধি পেলে এবং ধর্মীয় মূল্যবোধ, নৈতিক মূল্যবোধ, সাংস্কৃতিক মূল্যবোধ, সর্বোপরি অর্থনৈতিক নিরাপত্তা হারালে মানুষ অপরাধপ্রবণ হয়ে পড়ে।

 

লেখক : গণতন্ত্রায়ন ও গণতান্ত্রিক স্থানীয় সরকারবিষয়ক গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ডেঙ্গুর আগ্রাসন
ডেঙ্গুর আগ্রাসন
সংকটে রেমিট্যান্সযোদ্ধারা
সংকটে রেমিট্যান্সযোদ্ধারা
বই পড়া কি ভুলে যাচ্ছি
বই পড়া কি ভুলে যাচ্ছি
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
হজে যেতে না পারায় মন খারাপ নয়
হজে যেতে না পারায় মন খারাপ নয়
কৃষি উদ্যোগে বেকারত্বের সমাধান
কৃষি উদ্যোগে বেকারত্বের সমাধান
ধর্মরাজ্যের ভাবনা ও আজকের পৃথিবী
ধর্মরাজ্যের ভাবনা ও আজকের পৃথিবী
আইনশৃঙ্খলা নিয়ে উদ্বেগ
আইনশৃঙ্খলা নিয়ে উদ্বেগ
নির্বাচনের পথে হাঁটুন
নির্বাচনের পথে হাঁটুন
বাবার সম্পদে মেয়ের হক : সমাজের সবচেয়ে বড় অবহেলিত ফরজ
বাবার সম্পদে মেয়ের হক : সমাজের সবচেয়ে বড় অবহেলিত ফরজ
হজের গুরুত্ব
হজের গুরুত্ব
দেশের স্বার্থ সবকিছুর আগে
দেশের স্বার্থ সবকিছুর আগে
সর্বশেষ খবর
সংকট মোকাবিলায় দ্রুত নির্বাচনের কোনো বিকল্প নাই : প্রিন্স
সংকট মোকাবিলায় দ্রুত নির্বাচনের কোনো বিকল্প নাই : প্রিন্স

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

সংস্কারের নামে নির্বাচন ঝুলিয়ে রাখার কোনো সুযোগ নেই: নজরুল ইসলাম খান
সংস্কারের নামে নির্বাচন ঝুলিয়ে রাখার কোনো সুযোগ নেই: নজরুল ইসলাম খান

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যন্ত্রপাতির অভাবে জলাবদ্ধতা নিরসন হচ্ছে না : মেয়র শাহাদাত
যন্ত্রপাতির অভাবে জলাবদ্ধতা নিরসন হচ্ছে না : মেয়র শাহাদাত

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভাঙ্গায় প্রবাসীর বাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
ভাঙ্গায় প্রবাসীর বাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বড় ভাইয়ের হাতে ছোট ভাই খুন
বড় ভাইয়ের হাতে ছোট ভাই খুন

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে জামায়াতের প্রতিনিধি দল
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে জামায়াতের প্রতিনিধি দল

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ছেলের হাতে মা খুন
ছেলের হাতে মা খুন

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করতে যমুনায় এনসিপির ৪ নেতা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করতে যমুনায় এনসিপির ৪ নেতা

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

উপদেষ্টা পরিষদ পুনর্গঠন ও ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করার রোডম্যাপ চাইল বিএনপি
উপদেষ্টা পরিষদ পুনর্গঠন ও ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করার রোডম্যাপ চাইল বিএনপি

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

পুকুরে ডুবে দুই বোনের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই বোনের মৃত্যু

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্রেতা নেই আলামপুর পশু হাটে, খরচ ওঠানোর দুশ্চিন্তায় খামারিরা
ক্রেতা নেই আলামপুর পশু হাটে, খরচ ওঠানোর দুশ্চিন্তায় খামারিরা

৫৬ মিনিট আগে | হাটের খবর

বাগেরহাটে ১৭ বছর পর পৌর বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বাগেরহাটে ১৭ বছর পর পৌর বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

'বিচ্ছিন্নতায় নয়, জাতীয় সম্পৃক্ততায় বিশ্বাস করতে হবে পাহাড়িদের'
'বিচ্ছিন্নতায় নয়, জাতীয় সম্পৃক্ততায় বিশ্বাস করতে হবে পাহাড়িদের'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহালছড়িতে ফুটবল ফাইনালে উৎসবের আমেজ
মহালছড়িতে ফুটবল ফাইনালে উৎসবের আমেজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি এডুকেশন ক্লাবের নতুন কমিটি ঘোষণা
রাবি এডুকেশন ক্লাবের নতুন কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিয়াউর রহমান জাতির মুক্তির প্রতীক: চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপি আহ্বায়ক
জিয়াউর রহমান জাতির মুক্তির প্রতীক: চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপি আহ্বায়ক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে আটক ২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
ভারতে আটক ২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিমিয়ার লিগের মৌসুম সেরা খেলোয়াড় সালাহ
প্রিমিয়ার লিগের মৌসুম সেরা খেলোয়াড় সালাহ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ‘ভয়েস ফর চেইঞ্জ’ শীর্ষক সভা অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে ‘ভয়েস ফর চেইঞ্জ’ শীর্ষক সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কলাপাড়ায় কৃষক লীগ সম্পাদকসহ আটক ৩
কলাপাড়ায় কৃষক লীগ সম্পাদকসহ আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সব অ্যাপ চলে না, ব্যাটারি টেকে না, ফোল্ডেবল ফোন কেনার আগে সতর্ক হোন
সব অ্যাপ চলে না, ব্যাটারি টেকে না, ফোল্ডেবল ফোন কেনার আগে সতর্ক হোন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে‌ বিএনপির প্রতিনিধি দল
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে‌ বিএনপির প্রতিনিধি দল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তালতলীতে গাছচাপায় এইচএসসি পরীক্ষার্থীর মৃত্যু
তালতলীতে গাছচাপায় এইচএসসি পরীক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ৯০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ৯০

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় লাশবাহী অ্যাম্বুলেন্সে ডাকাতির ঘটনায় ২ ডাকাত গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় লাশবাহী অ্যাম্বুলেন্সে ডাকাতির ঘটনায় ২ ডাকাত গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে শিশুদের জন্য নতুন কিডনি ওয়ার্ড
চমেক হাসপাতালে শিশুদের জন্য নতুন কিডনি ওয়ার্ড

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঠাকুরগাঁওয়ে স্কাউটস'র মাল্টিপারপাস ওয়ার্কশপ
ঠাকুরগাঁওয়ে স্কাউটস'র মাল্টিপারপাস ওয়ার্কশপ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাল থেকে শুরু হচ্ছে ভূমি মেলা
কাল থেকে শুরু হচ্ছে ভূমি মেলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কটূক্তি করায় ডা. মুরাদের বিরুদ্ধে সমন জারি
কটূক্তি করায় ডা. মুরাদের বিরুদ্ধে সমন জারি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
অঘোষিত যুদ্ধের মুখে ব্যবসায়ীরা
অঘোষিত যুদ্ধের মুখে ব্যবসায়ীরা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সারজিস আলমকে আইনজীবীর লিগ্যাল নোটিশ
সারজিস আলমকে আইনজীবীর লিগ্যাল নোটিশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারা গেছেন মুকুল দেব, বলিউডে শোকের ছায়া
মারা গেছেন মুকুল দেব, বলিউডে শোকের ছায়া

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগ করছেন না, আমরা যাচ্ছি না: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগ করছেন না, আমরা যাচ্ছি না: পরিকল্পনা উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদে আসছে নতুন টাকা, থাকছে না কোনও ব্যক্তির ছবি: গভর্নর
ঈদে আসছে নতুন টাকা, থাকছে না কোনও ব্যক্তির ছবি: গভর্নর

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি-জামায়াতকে বৈঠকের আমন্ত্রণ প্রধান উপদেষ্টার
বিএনপি-জামায়াতকে বৈঠকের আমন্ত্রণ প্রধান উপদেষ্টার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে তৈরি আইফোনে ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
ভারতে তৈরি আইফোনে ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যায় যমুনায় যাচ্ছে বিএনপির প্রতিনিধি দল
সন্ধ্যায় যমুনায় যাচ্ছে বিএনপির প্রতিনিধি দল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ড. ইউনূসের নেতৃত্বে জাতীয় নির্বাচন চান রাজনৈতিক নেতারা
ড. ইউনূসের নেতৃত্বে জাতীয় নির্বাচন চান রাজনৈতিক নেতারা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদে পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র বানাচ্ছে রাশিয়া ও চীন!
চাঁদে পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র বানাচ্ছে রাশিয়া ও চীন!

১১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বেসরকারি মেডিকেলে ভর্তি : অটোমেশনের কারণে নিরুৎসাহিত হচ্ছেন শিক্ষার্থীরা
বেসরকারি মেডিকেলে ভর্তি : অটোমেশনের কারণে নিরুৎসাহিত হচ্ছেন শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাল গালিচায় নজর কাড়লেন আলিয়া ভাট
লাল গালিচায় নজর কাড়লেন আলিয়া ভাট

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ মে)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ছাত্র উপদেষ্টার সঙ্গে এনসিপির কোনো সম্পর্ক নেই : নাহিদ
দুই ছাত্র উপদেষ্টার সঙ্গে এনসিপির কোনো সম্পর্ক নেই : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনসহ তিন ইস্যুতে রোডম্যাপের আহ্বান এনসিপির
নির্বাচনসহ তিন ইস্যুতে রোডম্যাপের আহ্বান এনসিপির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১১ হাজার ৮৫১ কোটি টাকার ৯ প্রকল্প একনেকে অনুমোদন
১১ হাজার ৮৫১ কোটি টাকার ৯ প্রকল্প একনেকে অনুমোদন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ মিনিটে কোটি টাকার স্বর্ণসহ সিন্দুক নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা
১২ মিনিটে কোটি টাকার স্বর্ণসহ সিন্দুক নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিয়ে স্থায়ী না হওয়ায় ক্ষোভে ঘটককে হত্যা!
বিয়ে স্থায়ী না হওয়ায় ক্ষোভে ঘটককে হত্যা!

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

২৫ মে ঢাকায় সমাবেশের ডাক জুলাই ঐক্যের
২৫ মে ঢাকায় সমাবেশের ডাক জুলাই ঐক্যের

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেক্রেটারির সঙ্গে প্রেম, আশার সঙ্গে দূরত্ব বাড়ে বড়বোন লতার
সেক্রেটারির সঙ্গে প্রেম, আশার সঙ্গে দূরত্ব বাড়ে বড়বোন লতার

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের জন্মদিন আজ
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের জন্মদিন আজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আঙুর ফল আর টক নয়
আঙুর ফল আর টক নয়

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কটূক্তি করায় ডা. মুরাদের বিরুদ্ধে সমন জারি
কটূক্তি করায় ডা. মুরাদের বিরুদ্ধে সমন জারি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রিশাদের ঝলকে পিএসএলের ফাইনালে লাহোর
রিশাদের ঝলকে পিএসএলের ফাইনালে লাহোর

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনেক সভা শেষে উপদেষ্টাদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
একনেক সভা শেষে উপদেষ্টাদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শরীরে ‘ভিটামিন ডি’ যোগ করার পন্থা
শরীরে ‘ভিটামিন ডি’ যোগ করার পন্থা

৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কাশ্মীর আন্তর্জাতিক ইস্যু, একতরফা সিদ্ধান্তের অধিকার নেই ভারতের: পাকিস্তান সেনাবাহিনী
কাশ্মীর আন্তর্জাতিক ইস্যু, একতরফা সিদ্ধান্তের অধিকার নেই ভারতের: পাকিস্তান সেনাবাহিনী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনের ১,০০০ শহীদ পরিবারের সদস্য হজে যাচ্ছেন সৌদির খরচে
ফিলিস্তিনের ১,০০০ শহীদ পরিবারের সদস্য হজে যাচ্ছেন সৌদির খরচে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে‌ বিএনপির প্রতিনিধি দল
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে‌ বিএনপির প্রতিনিধি দল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাস্তায় গাড়িতে বসে অশালীন ভঙ্গির শিকার বলিউড গায়িকা
রাস্তায় গাড়িতে বসে অশালীন ভঙ্গির শিকার বলিউড গায়িকা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবারও ভরসার বাতিঘর জেনারেল ওয়াকার
আবারও ভরসার বাতিঘর জেনারেল ওয়াকার

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে বসবাস করা শেখ রেহানার বাসা জব্দ!
লন্ডনে বসবাস করা শেখ রেহানার বাসা জব্দ!

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে কালকের পর
কী হবে কালকের পর

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কালো কুর্তার রহস্য
প্রধান উপদেষ্টার কালো কুর্তার রহস্য

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে রিজার্ভ, স্বস্তি ডলারের বাজারে
বাড়ছে রিজার্ভ, স্বস্তি ডলারের বাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিত্যক্ত উত্তরের চার বিমানবন্দর
পরিত্যক্ত উত্তরের চার বিমানবন্দর

পেছনের পৃষ্ঠা

শুধু নির্বাচনের দায়িত্ব নিইনি
শুধু নির্বাচনের দায়িত্ব নিইনি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারতীয় কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি বাতিল করল বাংলাদেশ
ভারতীয় কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি বাতিল করল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শপথ কেবল একটা ফরমালিটি
শপথ কেবল একটা ফরমালিটি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান-অভিমান ভুলে দায়িত্ব পালনের আহ্বান মামুনুলের
মান-অভিমান ভুলে দায়িত্ব পালনের আহ্বান মামুনুলের

প্রথম পৃষ্ঠা

এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি ঠিক হবে না
এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি ঠিক হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাগানে ঝুলছে ৫৭ জাতের আম
বাগানে ঝুলছে ৫৭ জাতের আম

পেছনের পৃষ্ঠা

৯০ দিনে নির্বাচন কেন নয়?
৯০ দিনে নির্বাচন কেন নয়?

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্ল্যাক ম্যাজিকের কবলে বলিউড তারকারা
ব্ল্যাক ম্যাজিকের কবলে বলিউড তারকারা

শোবিজ

খুদে বিজ্ঞানীদের উৎসাহ দিলেন জুবাইদা রহমান
খুদে বিজ্ঞানীদের উৎসাহ দিলেন জুবাইদা রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজিতে স্বস্তি, মাংস মাছে হিমশিম
সবজিতে স্বস্তি, মাংস মাছে হিমশিম

পেছনের পৃষ্ঠা

গুজবে কান না দেওয়ার অনুরোধ সেনাবাহিনীর
গুজবে কান না দেওয়ার অনুরোধ সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

শাকিলের সি টু সামিটের আদ্যোপান্ত
শাকিলের সি টু সামিটের আদ্যোপান্ত

শনিবারের সকাল

ড. ইউনূসের পদত্যাগের দাবি বিএনপি করেনি
ড. ইউনূসের পদত্যাগের দাবি বিএনপি করেনি

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকিয়ে রাখতে হবে অন্তর্বর্তী সরকার
টিকিয়ে রাখতে হবে অন্তর্বর্তী সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পরকীয়ার জেরে প্রতিবেশীকে কুপিয়ে হত্যা
স্ত্রীর পরকীয়ার জেরে প্রতিবেশীকে কুপিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইকোট্যুরিজমের সম্ভাবনা সুন্দরবনে
ইকোট্যুরিজমের সম্ভাবনা সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিলুপ্তির পথে ভদ্রা ভাদাই ও ভদ্রাবতী
বিলুপ্তির পথে ভদ্রা ভাদাই ও ভদ্রাবতী

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জের মধ্যে আছি আমরা
চ্যালেঞ্জের মধ্যে আছি আমরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই সিনেমা নিয়ে ফিরছেন বাঁধন
দুই সিনেমা নিয়ে ফিরছেন বাঁধন

শোবিজ

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - মতিন রহমান
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - মতিন রহমান

শোবিজ

মোহামেডানের নতুন জীবন
মোহামেডানের নতুন জীবন

মাঠে ময়দানে

বাংলা সিনেমায় ব্যান্ড তারকাদের গান
বাংলা সিনেমায় ব্যান্ড তারকাদের গান

শোবিজ

লিটনদের এবারের মিশন পাকিস্তান
লিটনদের এবারের মিশন পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে