শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৩ মে, ২০২৫

দেশের স্বার্থ সবকিছুর আগে

খায়রুল কবির খোকন
প্রিন্ট ভার্সন
দেশের স্বার্থ সবকিছুর আগে

রাজনৈতিক নেতা ও জনগণের সম্পর্ক মাছ ও পানির মতো। মাছ যেমন পানি ছাড়া টিকে থাকতে পারে না, তেমনি রাজনৈতিক নেতা যিনি, জনগণের সঙ্গে তার নিবিড় সম্পর্ক না থাকলে রাজনীতিতে টিকে থাকা সম্ভব হয় না। বাংলাদেশের রাজনীতি থেকে বিএনপি চেয়ারপারসন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে মাইনাস করার জন্য ওয়ান-ইলেভেনের কুশীলবরা লাগাতার চেষ্টা চালিয়েছেন। শারীরিক, মানসিক সব ধরনের নির্যাতন-নিপীড়নের মুখোমুখি হতে হয়েছে দুজনকে। কোনো অবস্থাতেই তাঁদের জনগণের কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন করা যায়নি। নির্যাতন-নিপীড়নের ভয়ে তাঁরা আত্মসমর্পণ করেননি। কারাবরণ করেছেন, ওয়ান-ইলেভেনের শাসকদের নানামুখী চাপের মুখেও দেশ ছেড়ে চলে যেতে রাজি হননি দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া। রাজনীতি থেকে অবসর নেওয়ার অন্যায় আবদারেও মাথা নত করেননি। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ওপর ওয়ান-ইলেভেনের সময় যে পৈশাচিক নির্যাতন চালানো হয়েছে তার দ্বিতীয় কোনো তুলনা নেই। তারুণ্যের অহংকার তারেক রহমানের অপরাধ তিনি স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ও তিনবারের প্রধানমন্ত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার পুত্র। তাঁদের রক্তের উত্তরাধিকার। শহীদ জিয়ার আদর্শকে যাঁরা বুকে ধারণ করেন, তাঁদের আস্থা ও ভালোবাসার লক্ষ্যস্থল। তারেক রহমান এমন এক সময়ে বাংলাদেশের রাজনীতিতে আসেন, যে সময়ে তরুণদের সিংহভাগ ছিল রাজনীতিবিমুখ। নিজের ক্যারিয়ার, ব্যক্তিগত স্বার্থ এবং আরাম-আয়েশে জীবন উপভোগেই তারা ছিল বেশি আগ্রহী। তারেক রহমান সে পথে হাঁটেননি। ভোগবিলাসের জীবন উপভোগের সুবর্ণ সুযোগ পেয়েও সে লোভ সংবরণ করেছেন সচেতনভাবে। তিনি তাঁর বাবা স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান এবং মা তিনবারের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার পথ ধরে রাজনীতিতে নামেন। বাবা শহীদ জিয়ার মতো তৃণমূলের মানুষের কাছে জাতীয়তাবাদী রাজনীতি নিয়ে যাওয়ার মিশনে নেতৃত্ব দেন। সত্যিকারের যোগ্য লোকদের বেছে নেন একবিংশ শতাব্দীর যাত্রা শুরুর নির্বাচনে।

২০০১ সালে বিএনপির বিশাল জয়ের পেছনে তারেক রহমানের অবদান অনস্বীকার্য। তৃণমূল পর্যায়ে সংগঠনকে ছড়িয়ে দিয়েছিলেন তিনি। দলকে সংগঠিত করার ক্ষেত্রে নেতৃত্ব দিয়েছেন। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের মতো তৃণমূলের নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের ইস্পাতকঠিন ঐক্য গড়ে তুলতে উদ্বুদ্ধ করেছেন। শহীদ জিয়াকে আক্ষরিক অর্থে অনুসরণের চেষ্টা করেছেন তিনি। তার সুফলও মিলেছে দৃষ্টিগ্রাহ্যভাবে। গত দুই যুগে বিএনপির ওপর অনেক ঝড় বয়ে গেলেও এ দল টিকে আছে মাথা উঁচু করে পর্বতসম উচ্চতায়। বিএনপি যে সত্যিকার অর্থে মানুষের হৃদয়রাজ্যে ঠাঁই করে নিয়েছে তার প্রমাণ মিলেছে চিকিৎসা শেষে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের সময়। দলের পক্ষ থেকে ভিড় না করতে অনুরোধ করা হলেও মানুষের আবেগ থামানো যায়নি। দেশনেত্রীর প্রতি সমর্থকদের শ্রদ্ধা ও আবেগ প্রমাণ করেছে ওয়ান-ইলেভেনের মতো আবার যদি কেউ বিরাজনীতিকরণের ষড়যন্ত্র আঁটে, দেশবাসী তাদেরও ইতিহাসের ডাস্টবিনে বিক্ষিপ্ত করবে।            

আমাদের দেশের রাজনীতিবিদরা সাধারণত তাদের সন্তানদের রাজনীতিতে আনতে চান না। সন্তানদের রাজনীতিতে এনে তাদের ঝুঁঁকির মুখে রাখতে চান না। এ প্রবণতার কারণে রাজনীতিবিদদের সন্তানরা রাজনীতিবিমুখ হন। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া দেশ ও দলের প্রয়োজনে নিজে কুলবধূ হয়েও যেমন রাজনীতিতে নেমেছেন, তেমনি পুত্র তারেক রহমানকেও রাজনীতিতে নিয়ে এসেছেন শহীদ জিয়ার আদর্শ বাস্তবায়ন করতে। দেশ ও জনগণের কল্যাণকে এ ক্ষেত্রে প্রাধান্য দিয়েছেন।

তারেক রহমান আত্মকেন্দ্রিকতার বদলে নিজেকে গণমানুষের একজন নিবেদিতপ্রাণ কর্মী হিসেবে গড়ে তুলেছেন। বিংশ শতাব্দীর শেষ ভাগে রাজনীতিতে হাতেখড়ি নেন তারেক রহমান। শুরুতেই প্রাধান্য দেন তৃণমূলের রাজনীতিকে। শুরু করেন নিবিড় যোগাযোগ। একবিংশ শতাব্দীর সূচনায় ২০০১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে তিনি রাজনীতিতে পুরোপুরিভাবে জড়িয়ে পড়েন। দলের নির্বাচনি কৌশল নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন।

প্রতিপক্ষের স্বরূপ উন্মোচনে তিনি যে গঠনমূলক প্রচারণা শুরু করেন তা ফলপ্রসূ হয়। শহীদ জিয়া তৃণমূলের মানুষের হৃদয় জয় করেন যে কৌশলে, তা রপ্ত করতে তারেক রহমান তৃণমূলের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সংযোগ স্থাপনকে লক্ষ্য হিসেবে বেছে নেন। তিনি তাতে সক্ষম হয়েছিলেন বলেই বিএনপি ২০০১ সালের নির্বাচনে অবিস্মরণীয় জয় অর্জন করেছিল।

রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের পর তারেক রহমানই হলেন একমাত্র রাজনীতিবিদ, যিনি তৃণমূল পর্যায়ের মানুষের সঙ্গে সরাসরি সংযোগ স্থাপনে সফল হন। গণমানুষের জন্য তারেক রহমান যে রাজনীতি শুরু করেন তার যাত্রাপথ কুসুমাস্তীর্ণ ছিল না। অশুভশক্তির ষড়যন্ত্র প্রতিটি মুহূর্তে মোকাবিলা করতে হয়েছে। তাঁর রাজনীতির যাত্রাপথ বাধাগ্রস্ত করতে চলেছে নানা ষড়যন্ত্র। তাঁকে ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ করা হয়েছে। নোংরা রাজনীতির কুশীলবরা তাঁর চরিত্র হননে হেন চেষ্টা নেই, যা করেনি। এক-এগারোর সময় সাঁড়াশি আক্রমণ চালিয়ে বিএনপিকে ধ্বংস করার চেষ্টা চালানো হয়। তারেক রহমানকে অপপ্রচারের শিকার বানানো হয় জাতীয়তাবাদী রাজনীতিকে ধ্বংসের পরিকল্পিত উদ্দেশ্যে। বিরাজনীতিকরণের লক্ষ্য নিয়ে বিদেশি প্রভুর হুকুমে শহীদ জিয়ার পরিবারের সদস্যদের চরিত্রহননে উঠেপড়ে লাগে বিদেশি শক্তির ভাড়াটে কিছু সংবাদমাধ্যম। এ প্রতিকূল অবস্থায়ও তারেক রহমান তাঁর লক্ষ্যে ছিলেন অবিচল। আর সে কারণেই তাঁর রাজনৈতিক ক্যারিয়ার ধ্বংসের চেষ্টা করা হয়েছে নির্দয়ভাবে। শারীরিকভাবে পঙ্গু করার চেষ্টা চলেছে সেনাসমর্থিত ওয়ান-ইলেভেনের সুশীল সরকারের সময়ে। একপর্যায়ে জননন্দিত এ নেতাকে দেশত্যাগে বাধ্য করা হয়। সীমাহীন নির্যাতনের শিকার অসুস্থ তারেক রহমান বিদেশে গিয়েও আদর্শচ্যুত হননি। ওয়ান-ইলেভেনের শাসক কিংবা তাদের দ্বারা ক্ষমতায় আসা গত পৌনে ১৬ বছরের কর্তৃত্ববাদী শাসকদের কাছে মাথা নত করেননি। বিদেশে থেকেই তিনি জনগণকে সংগঠিত করার চেষ্টা করেছেন। তারুণ্যের  ইস্পাতকঠিন দৃঢ়তা দেখিয়ে দেশের তরুণ সমাজকে উদ্বুদ্ধ করেছেন। বিদেশে থেকেও তিনি শক্তিশালী প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে অসীম সাহসে লড়াই করে গেছেন বীরের মতো।

বাংলাদেশ এখন এক কঠিন বাস্তবতার মুখোমুখি। দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব নিয়ে চলছে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র। করিডরের নামে বাংলাদেশকে যারা আরেকটি গাজা উপত্যকা বানানোর চেষ্টা চালাচ্ছে, তাদের কোমরে পুতুল নাচের দড়ি বাধা কি না, জনমনে তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। বাংলাদেশের মানুষ মানবিকতার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। কাউকে মানবিক সহায়তা দিতে বাংলাদেশের মানুষের আপত্তি নেই। তবে তা হতে হবে দেশবাসীর জ্ঞাতসারে। দেশে যখন কোনো নির্বাচিত সরকার নেই, তখন সরকারের উচিত গুরুত্বপূর্ণ সব বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া। কিন্তু মানবিক করিডরের ক্ষেত্রে তা নেওয়া হয়নি। চট্টগ্রাম বন্দরের ব্যবস্থাপনা ভিনদেশিদের কাছে ছেড়ে দেওয়ার কথা হচ্ছে। এর পেছনে কী উদ্দেশ্য জড়িত তা মানুষের কাছে স্পষ্ট নয়। সরকারের অতি উৎসাহী মনোভাবকে প্রসন্ন দৃষ্টিতে দেখার সুযোগ নেই। সরকার পতিত স্বৈরাচারীর দল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করেছে। আমরাও চাই এ দেশে যেন আর কোনো দিন ফ্যাসিবাদী রাজনীতি মাথা চাড়া না দিয়ে ওঠে। যারা করিডরের কথা বলছেন, চট্টগ্রাম বন্দরের ব্যবস্থাপনা বাইরের কারোর কাছে অর্পণের কথা বলছেন, তারা দেশের স্বার্থকে জিম্মি করছেন কি না, সে সন্দেহ দানা বেঁধে উঠছে। দেশবাসী এসব ভ্রান্ত তৎপরতা রুখে দিতে সচেতন হয়ে উঠছে। দেশের যুবসমাজও সোচ্চার হয়ে উঠছে যারা দেশকে ভুলপথে নিয়ে যেতে চান, তাদের অপতৎপরতার বিরুদ্ধে। এ দেশের মানুষ সংস্কার চায়, সুশাসন চায়, তবে সবকিছু হতে হবে স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বকে অক্ষুণ্ন রেখে। রক্তের বিনিময়ে পাওয়া স্বাধীনতাকে নিয়ে হেলাফেলা করা চলবে না। এ দেশকে আরেকটি গাজা বানানো যাবে না। বাংলাদেশের মাটি কিংবা সমুদ্রসীমা ভারত, চীন, যুক্তরাষ্ট্র  বা কোনো বিশ্বশক্তির ক্ষমতা দেখানোর ক্ষেত্র হিসেবে ব্যবহৃত হলে জনগণ মেনে নেবে না। আমাদের মধ্যে  রাজনৈতিক মতভেদ থাকতে পারে, তবে সবকিছুর আগে দেশের স্বার্থকে প্রাধান্য দিতে হবে।

লেখক : বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব, সাবেক সংসদ সদস্য ও ডাকসুর সাবেক জিএস

এই বিভাগের আরও খবর
আইনশৃঙ্খলা নিয়ে উদ্বেগ
আইনশৃঙ্খলা নিয়ে উদ্বেগ
নির্বাচনের পথে হাঁটুন
নির্বাচনের পথে হাঁটুন
বাবার সম্পদে মেয়ের হক : সমাজের সবচেয়ে বড় অবহেলিত ফরজ
বাবার সম্পদে মেয়ের হক : সমাজের সবচেয়ে বড় অবহেলিত ফরজ
হজের গুরুত্ব
হজের গুরুত্ব
বিএনপির সামনে যত চ্যালেঞ্জ
বিএনপির সামনে যত চ্যালেঞ্জ
ফের ভুলে ভরা বই!
ফের ভুলে ভরা বই!
চারদিকে অস্থিরতা
চারদিকে অস্থিরতা
অনলাইন জুয়ার ভয়াবহতা
অনলাইন জুয়ার ভয়াবহতা
মানব জাতির ইমাম ইবরাহিম (আ.)
মানব জাতির ইমাম ইবরাহিম (আ.)
বাজেটের রাজনৈতিক অর্থনীতি
বাজেটের রাজনৈতিক অর্থনীতি
কেউ নেবে না ব্যর্থতার দায়
কেউ নেবে না ব্যর্থতার দায়
কালিজিরা
কালিজিরা
সর্বশেষ খবর
ফ্যাসিবাদবিরোধী পাঁচ দলের জরুরি বৈঠক
ফ্যাসিবাদবিরোধী পাঁচ দলের জরুরি বৈঠক

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ বাতিল করলেন ট্রাম্প
হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ বাতিল করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশীয় অস্ত্র ও ককটেলসহ ৫ জনকে পুলিশে দিল জনতা
দেশীয় অস্ত্র ও ককটেলসহ ৫ জনকে পুলিশে দিল জনতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবিতে বঙ্গবন্ধু হলসহ ১২ স্থাপনার নাম পরিবর্তন
রাবিতে বঙ্গবন্ধু হলসহ ১২ স্থাপনার নাম পরিবর্তন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কর্মচারীর কমেন্ট ঘিরে চাকরি যাওয়ার বিষয়ে নিজের অবস্থান জানালেন সারজিস
কর্মচারীর কমেন্ট ঘিরে চাকরি যাওয়ার বিষয়ে নিজের অবস্থান জানালেন সারজিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাবাবের কলকাতার নিয়োগ বাতিল, নেদারল্যান্ডস থেকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ
শাবাবের কলকাতার নিয়োগ বাতিল, নেদারল্যান্ডস থেকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দৈনিকভিত্তিক শ্রমিকদের মজুরি বাড়ছে
দৈনিকভিত্তিক শ্রমিকদের মজুরি বাড়ছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পররাষ্ট্র সচিবের দায়িত্বে রুহুল আলম সিদ্দিকী
পররাষ্ট্র সচিবের দায়িত্বে রুহুল আলম সিদ্দিকী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই ঐক্য বিনষ্টের ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ঢাবিতে বিক্ষোভ
জুলাই ঐক্য বিনষ্টের ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ঢাবিতে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ক্যাম্পাসের পুকুরে ডুবে ফেনী পলিটেকনিক শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ক্যাম্পাসের পুকুরে ডুবে ফেনী পলিটেকনিক শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকা পৌরসভা মহিলা দলের নতুন কমিটি ঘোষণা
ভালুকা পৌরসভা মহিলা দলের নতুন কমিটি ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাংকে ব্যাংকে পুলিশ পাঠিয়ে ডলার বাজার নিয়ন্ত্রণ আর নয় : গভর্নর
ব্যাংকে ব্যাংকে পুলিশ পাঠিয়ে ডলার বাজার নিয়ন্ত্রণ আর নয় : গভর্নর

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সেনানিবাসে আশ্রয় গ্রহণকারীদের প্রসঙ্গে সেনাবাহিনীর অবস্থান
গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সেনানিবাসে আশ্রয় গ্রহণকারীদের প্রসঙ্গে সেনাবাহিনীর অবস্থান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে দ্রুত নির্বাচন চান অস্ট্রেলিয়ার ৪১ সিনেটর-এমপি
বাংলাদেশে দ্রুত নির্বাচন চান অস্ট্রেলিয়ার ৪১ সিনেটর-এমপি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকার মানুষের মৌলিক স্বাধীনতা ঝুঁকিতে ফেলেছে
অন্তর্বর্তী সরকার মানুষের মৌলিক স্বাধীনতা ঝুঁকিতে ফেলেছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওষুধের দাম সরকার কর্তৃক নির্ধারণসহ চার দাবিতে ভোলায় মানববন্ধন
ওষুধের দাম সরকার কর্তৃক নির্ধারণসহ চার দাবিতে ভোলায় মানববন্ধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিয়াল মাদ্রিদ ছাড়ছেন লুকা মদরিচ
রিয়াল মাদ্রিদ ছাড়ছেন লুকা মদরিচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘চাঁদপুরে চাঁদাবাজি চলবে না’
‘চাঁদপুরে চাঁদাবাজি চলবে না’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টাকে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান
প্রধান উপদেষ্টাকে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যশোরে পৌর কৃষকদল সভাপতিকে গুলি করে হত্যা
যশোরে পৌর কৃষকদল সভাপতিকে গুলি করে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৪৬
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৪৬

৯ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

এনবিআর বিলুপ্তির অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি
এনবিআর বিলুপ্তির অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা পেল আসামি গ্রেফতারের ক্ষমতা
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা পেল আসামি গ্রেফতারের ক্ষমতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীরে গোলাগুলিতে ভারতীয় সেনা নিহত
কাশ্মীরে গোলাগুলিতে ভারতীয় সেনা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান সফর থেকে ছিটকে গেলেন সৌম্য
পাকিস্তান সফর থেকে ছিটকে গেলেন সৌম্য

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যারা জনগণকে ভয় পায় তারাই নির্বাচনকে প্রলম্বিত করতে চায় : প্রিন্স
যারা জনগণকে ভয় পায় তারাই নির্বাচনকে প্রলম্বিত করতে চায় : প্রিন্স

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঐক্যের ডাকে রাজুতে নতুন কর্মসূচি
ঐক্যের ডাকে রাজুতে নতুন কর্মসূচি

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনে ভূমিধসে মৃত ২, নিখোঁজ ১৯
চীনে ভূমিধসে মৃত ২, নিখোঁজ ১৯

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর এখনই বিলুপ্ত হওয়ার সম্ভাবনা নেই: অর্থ মন্ত্রণালয়
এনবিআর এখনই বিলুপ্ত হওয়ার সম্ভাবনা নেই: অর্থ মন্ত্রণালয়

১০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সর্বাধিক পঠিত
আরব আমিরাতে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
আরব আমিরাতে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেঙে পড়ল যুদ্ধ জাহাজ, ক্ষেপে গেলেন কিম
ভেঙে পড়ল যুদ্ধ জাহাজ, ক্ষেপে গেলেন কিম

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিট খারিজ, মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথে বাধা নেই
রিট খারিজ, মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথে বাধা নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন থেকে পদত্যাগ করে ৩০ নেতাকর্মীর ছাত্রদলে যোগদান
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন থেকে পদত্যাগ করে ৩০ নেতাকর্মীর ছাত্রদলে যোগদান

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করতে সক্ষম জাপানের ‘রেলগান’
হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করতে সক্ষম জাপানের ‘রেলগান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বজুড়ে আকাশযুদ্ধের হিসাব-নিকাশ পাল্টে দিতে পারে চীনের যে ড্রোন!
বিশ্বজুড়ে আকাশযুদ্ধের হিসাব-নিকাশ পাল্টে দিতে পারে চীনের যে ড্রোন!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে একই দামে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট
সারাদেশে একই দামে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাজারে আসছে ২০, ৫০ ও ১০০০ টাকার নতুন নোট
বাজারে আসছে ২০, ৫০ ও ১০০০ টাকার নতুন নোট

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘রায়ের পরও ইশরাককে শপথ না পড়ালে আদালত অবমাননা হবে’
‘রায়ের পরও ইশরাককে শপথ না পড়ালে আদালত অবমাননা হবে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাওবাদী নিধনের নামে কাদের হত্যা করছে মোদি প্রশাসন?
মাওবাদী নিধনের নামে কাদের হত্যা করছে মোদি প্রশাসন?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংশোধিত সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ অনুমোদন
সংশোধিত সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ অনুমোদন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টাকে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান
প্রধান উপদেষ্টাকে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুক পোস্টে যে বার্তা দিলেন জামায়াত আমির
ফেসবুক পোস্টে যে বার্তা দিলেন জামায়াত আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আদালত চত্বরে মমতাজের ওপর ডিম নিক্ষেপ
আদালত চত্বরে মমতাজের ওপর ডিম নিক্ষেপ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫০ নারী ধর্ষণ: ৩ হাজার ভিডিওসহ চালক গ্রেফতার
৫০ নারী ধর্ষণ: ৩ হাজার ভিডিওসহ চালক গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আক্রমণাত্মক আচরণের মুখেও শান্ত ছিলেন রামাফোসা
ট্রাম্পের আক্রমণাত্মক আচরণের মুখেও শান্ত ছিলেন রামাফোসা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারের প্রতি সহযোগিতা অব্যাহত রাখা কঠিন হবে’
‘নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারের প্রতি সহযোগিতা অব্যাহত রাখা কঠিন হবে’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি দূতাবাসকর্মীকে হত্যা, কে এই সন্দেহভাজন হামলাকারী?
ইসরায়েলি দূতাবাসকর্মীকে হত্যা, কে এই সন্দেহভাজন হামলাকারী?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলন স্থগিত করলেন ইশরাক
আন্দোলন স্থগিত করলেন ইশরাক

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসিফ-মাহফুজের পদত্যাগের খবর না আসা পর্যন্ত লড়াই চলবে: ইশরাক
আসিফ-মাহফুজের পদত্যাগের খবর না আসা পর্যন্ত লড়াই চলবে: ইশরাক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে নারী কোটা বাতিল
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে নারী কোটা বাতিল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের যেকেনও হামলার জন্য যুক্তরাষ্ট্রকেই দায়ী করবে ইরান
ইসরায়েলের যেকেনও হামলার জন্য যুক্তরাষ্ট্রকেই দায়ী করবে ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারুন-শাওনসহ ১২ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হারুন-শাওনসহ ১২ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অধিকারভুক্ত নদীর পানি পাবে না পাকিস্তান, মোদির ঘোষণা
ভারতের অধিকারভুক্ত নদীর পানি পাবে না পাকিস্তান, মোদির ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ঝড়ের আশঙ্কা
দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ঝড়ের আশঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় প্রবেশ করল ত্রাণবাহী ১০০ ট্রাক, পৌঁছায়নি সাধারণ মানুষের কাছে
গাজায় প্রবেশ করল ত্রাণবাহী ১০০ ট্রাক, পৌঁছায়নি সাধারণ মানুষের কাছে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা খলিলুর রহমানের পদত্যাগ দাবি করলেন রিজভী
উপদেষ্টা খলিলুর রহমানের পদত্যাগ দাবি করলেন রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবাসিক এলাকায় ভেঙে পড়ল বিমান, ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
আবাসিক এলাকায় ভেঙে পড়ল বিমান, ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ শেষে পুরো গাজা নিয়ন্ত্রণ করবে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু
যুদ্ধ শেষে পুরো গাজা নিয়ন্ত্রণ করবে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
আবারও ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডিসেম্বরে নির্বাচনের আশাবাদ
ডিসেম্বরে নির্বাচনের আশাবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশের মানুষের প্রতিধ্বনি
সারা দেশের মানুষের প্রতিধ্বনি

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন উপদেষ্টার অব্যাহতি চায় বিএনপি
তিন উপদেষ্টার অব্যাহতি চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আম উৎপাদনে শীর্ষে, রপ্তানি তলানিতে
আম উৎপাদনে শীর্ষে, রপ্তানি তলানিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পদত্যাগের কথা ভাবছেন প্রধান উপদেষ্টা
পদত্যাগের কথা ভাবছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

লজ্জাজনক হারের কারণ খুঁজে পাচ্ছি না
লজ্জাজনক হারের কারণ খুঁজে পাচ্ছি না

প্রথম পৃষ্ঠা

চরম ভোগান্তিতে রাজধানীবাসী
চরম ভোগান্তিতে রাজধানীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

কাজে আসছে না ১৯ কোটির ওয়াশপিট
কাজে আসছে না ১৯ কোটির ওয়াশপিট

নগর জীবন

মৌসুমের শুরুতেই চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
মৌসুমের শুরুতেই চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের লুট হওয়া অস্ত্র নিয়ে শঙ্কা
পুলিশের লুট হওয়া অস্ত্র নিয়ে শঙ্কা

নগর জীবন

এভারেস্টের চূড়ায় দাঁড়িয়ে কাঁদলেন
এভারেস্টের চূড়ায় দাঁড়িয়ে কাঁদলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

মিউজিক্যাল নোট ছড়াচ্ছে শোভা
মিউজিক্যাল নোট ছড়াচ্ছে শোভা

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারকে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম
সরকারকে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুষখোর পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছেন না কেন
ঘুষখোর পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছেন না কেন

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে পাথর ও বালু তোলা বন্ধে অভিযান
অবৈধভাবে পাথর ও বালু তোলা বন্ধে অভিযান

দেশগ্রাম

স্বপ্নের ট্রফি মোহামেডানের ঘরে যাচ্ছে আজই
স্বপ্নের ট্রফি মোহামেডানের ঘরে যাচ্ছে আজই

মাঠে ময়দানে

আশ্রয় দেওয়া প্রসঙ্গে অবস্থান ব্যাখ্যা করল সেনাবাহিনী
আশ্রয় দেওয়া প্রসঙ্গে অবস্থান ব্যাখ্যা করল সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

হলফনামায় অসত্য তথ্য হাসিনার
হলফনামায় অসত্য তথ্য হাসিনার

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ বসবাস করলে ভারত ব্যবস্থা নেবে
অবৈধ বসবাস করলে ভারত ব্যবস্থা নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্টারনেট পেল নাগরিক অধিকারের স্বীকৃতি
ইন্টারনেট পেল নাগরিক অধিকারের স্বীকৃতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নটর ডেমের শিক্ষার্থী ধ্রুবর মৃত্যুর তদন্তের দাবি
নটর ডেমের শিক্ষার্থী ধ্রুবর মৃত্যুর তদন্তের দাবি

নগর জীবন

এক দিনে ছয় জেলায় পুশইন
এক দিনে ছয় জেলায় পুশইন

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণের মৌলিক স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার
জনগণের মৌলিক স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিসে ১০ হাজার বাংলাদেশি দুশ্চিন্তায়
গ্রিসে ১০ হাজার বাংলাদেশি দুশ্চিন্তায়

পেছনের পৃষ্ঠা

হারিয়ে যাচ্ছেন মধুমিতা!
হারিয়ে যাচ্ছেন মধুমিতা!

শোবিজ

বাপ্পা মজুমদারের বাসায় আগুন
বাপ্পা মজুমদারের বাসায় আগুন

নগর জীবন

উচ্চ আদালতের রায়ে জনগণের বিজয় : ফখরুল
উচ্চ আদালতের রায়ে জনগণের বিজয় : ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আপাতত আগের মতোই চলবে এনবিআর
আপাতত আগের মতোই চলবে এনবিআর

প্রথম পৃষ্ঠা