শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৩ মে, ২০২৫

দেশের স্বার্থ সবকিছুর আগে

খায়রুল কবির খোকন
প্রিন্ট ভার্সন
দেশের স্বার্থ সবকিছুর আগে

রাজনৈতিক নেতা ও জনগণের সম্পর্ক মাছ ও পানির মতো। মাছ যেমন পানি ছাড়া টিকে থাকতে পারে না, তেমনি রাজনৈতিক নেতা যিনি, জনগণের সঙ্গে তার নিবিড় সম্পর্ক না থাকলে রাজনীতিতে টিকে থাকা সম্ভব হয় না। বাংলাদেশের রাজনীতি থেকে বিএনপি চেয়ারপারসন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে মাইনাস করার জন্য ওয়ান-ইলেভেনের কুশীলবরা লাগাতার চেষ্টা চালিয়েছেন। শারীরিক, মানসিক সব ধরনের নির্যাতন-নিপীড়নের মুখোমুখি হতে হয়েছে দুজনকে। কোনো অবস্থাতেই তাঁদের জনগণের কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন করা যায়নি। নির্যাতন-নিপীড়নের ভয়ে তাঁরা আত্মসমর্পণ করেননি। কারাবরণ করেছেন, ওয়ান-ইলেভেনের শাসকদের নানামুখী চাপের মুখেও দেশ ছেড়ে চলে যেতে রাজি হননি দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া। রাজনীতি থেকে অবসর নেওয়ার অন্যায় আবদারেও মাথা নত করেননি। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ওপর ওয়ান-ইলেভেনের সময় যে পৈশাচিক নির্যাতন চালানো হয়েছে তার দ্বিতীয় কোনো তুলনা নেই। তারুণ্যের অহংকার তারেক রহমানের অপরাধ তিনি স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ও তিনবারের প্রধানমন্ত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার পুত্র। তাঁদের রক্তের উত্তরাধিকার। শহীদ জিয়ার আদর্শকে যাঁরা বুকে ধারণ করেন, তাঁদের আস্থা ও ভালোবাসার লক্ষ্যস্থল। তারেক রহমান এমন এক সময়ে বাংলাদেশের রাজনীতিতে আসেন, যে সময়ে তরুণদের সিংহভাগ ছিল রাজনীতিবিমুখ। নিজের ক্যারিয়ার, ব্যক্তিগত স্বার্থ এবং আরাম-আয়েশে জীবন উপভোগেই তারা ছিল বেশি আগ্রহী। তারেক রহমান সে পথে হাঁটেননি। ভোগবিলাসের জীবন উপভোগের সুবর্ণ সুযোগ পেয়েও সে লোভ সংবরণ করেছেন সচেতনভাবে। তিনি তাঁর বাবা স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান এবং মা তিনবারের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার পথ ধরে রাজনীতিতে নামেন। বাবা শহীদ জিয়ার মতো তৃণমূলের মানুষের কাছে জাতীয়তাবাদী রাজনীতি নিয়ে যাওয়ার মিশনে নেতৃত্ব দেন। সত্যিকারের যোগ্য লোকদের বেছে নেন একবিংশ শতাব্দীর যাত্রা শুরুর নির্বাচনে।

২০০১ সালে বিএনপির বিশাল জয়ের পেছনে তারেক রহমানের অবদান অনস্বীকার্য। তৃণমূল পর্যায়ে সংগঠনকে ছড়িয়ে দিয়েছিলেন তিনি। দলকে সংগঠিত করার ক্ষেত্রে নেতৃত্ব দিয়েছেন। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের মতো তৃণমূলের নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের ইস্পাতকঠিন ঐক্য গড়ে তুলতে উদ্বুদ্ধ করেছেন। শহীদ জিয়াকে আক্ষরিক অর্থে অনুসরণের চেষ্টা করেছেন তিনি। তার সুফলও মিলেছে দৃষ্টিগ্রাহ্যভাবে। গত দুই যুগে বিএনপির ওপর অনেক ঝড় বয়ে গেলেও এ দল টিকে আছে মাথা উঁচু করে পর্বতসম উচ্চতায়। বিএনপি যে সত্যিকার অর্থে মানুষের হৃদয়রাজ্যে ঠাঁই করে নিয়েছে তার প্রমাণ মিলেছে চিকিৎসা শেষে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের সময়। দলের পক্ষ থেকে ভিড় না করতে অনুরোধ করা হলেও মানুষের আবেগ থামানো যায়নি। দেশনেত্রীর প্রতি সমর্থকদের শ্রদ্ধা ও আবেগ প্রমাণ করেছে ওয়ান-ইলেভেনের মতো আবার যদি কেউ বিরাজনীতিকরণের ষড়যন্ত্র আঁটে, দেশবাসী তাদেরও ইতিহাসের ডাস্টবিনে বিক্ষিপ্ত করবে।            

আমাদের দেশের রাজনীতিবিদরা সাধারণত তাদের সন্তানদের রাজনীতিতে আনতে চান না। সন্তানদের রাজনীতিতে এনে তাদের ঝুঁঁকির মুখে রাখতে চান না। এ প্রবণতার কারণে রাজনীতিবিদদের সন্তানরা রাজনীতিবিমুখ হন। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া দেশ ও দলের প্রয়োজনে নিজে কুলবধূ হয়েও যেমন রাজনীতিতে নেমেছেন, তেমনি পুত্র তারেক রহমানকেও রাজনীতিতে নিয়ে এসেছেন শহীদ জিয়ার আদর্শ বাস্তবায়ন করতে। দেশ ও জনগণের কল্যাণকে এ ক্ষেত্রে প্রাধান্য দিয়েছেন।

তারেক রহমান আত্মকেন্দ্রিকতার বদলে নিজেকে গণমানুষের একজন নিবেদিতপ্রাণ কর্মী হিসেবে গড়ে তুলেছেন। বিংশ শতাব্দীর শেষ ভাগে রাজনীতিতে হাতেখড়ি নেন তারেক রহমান। শুরুতেই প্রাধান্য দেন তৃণমূলের রাজনীতিকে। শুরু করেন নিবিড় যোগাযোগ। একবিংশ শতাব্দীর সূচনায় ২০০১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে তিনি রাজনীতিতে পুরোপুরিভাবে জড়িয়ে পড়েন। দলের নির্বাচনি কৌশল নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন।

প্রতিপক্ষের স্বরূপ উন্মোচনে তিনি যে গঠনমূলক প্রচারণা শুরু করেন তা ফলপ্রসূ হয়। শহীদ জিয়া তৃণমূলের মানুষের হৃদয় জয় করেন যে কৌশলে, তা রপ্ত করতে তারেক রহমান তৃণমূলের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সংযোগ স্থাপনকে লক্ষ্য হিসেবে বেছে নেন। তিনি তাতে সক্ষম হয়েছিলেন বলেই বিএনপি ২০০১ সালের নির্বাচনে অবিস্মরণীয় জয় অর্জন করেছিল।

রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের পর তারেক রহমানই হলেন একমাত্র রাজনীতিবিদ, যিনি তৃণমূল পর্যায়ের মানুষের সঙ্গে সরাসরি সংযোগ স্থাপনে সফল হন। গণমানুষের জন্য তারেক রহমান যে রাজনীতি শুরু করেন তার যাত্রাপথ কুসুমাস্তীর্ণ ছিল না। অশুভশক্তির ষড়যন্ত্র প্রতিটি মুহূর্তে মোকাবিলা করতে হয়েছে। তাঁর রাজনীতির যাত্রাপথ বাধাগ্রস্ত করতে চলেছে নানা ষড়যন্ত্র। তাঁকে ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ করা হয়েছে। নোংরা রাজনীতির কুশীলবরা তাঁর চরিত্র হননে হেন চেষ্টা নেই, যা করেনি। এক-এগারোর সময় সাঁড়াশি আক্রমণ চালিয়ে বিএনপিকে ধ্বংস করার চেষ্টা চালানো হয়। তারেক রহমানকে অপপ্রচারের শিকার বানানো হয় জাতীয়তাবাদী রাজনীতিকে ধ্বংসের পরিকল্পিত উদ্দেশ্যে। বিরাজনীতিকরণের লক্ষ্য নিয়ে বিদেশি প্রভুর হুকুমে শহীদ জিয়ার পরিবারের সদস্যদের চরিত্রহননে উঠেপড়ে লাগে বিদেশি শক্তির ভাড়াটে কিছু সংবাদমাধ্যম। এ প্রতিকূল অবস্থায়ও তারেক রহমান তাঁর লক্ষ্যে ছিলেন অবিচল। আর সে কারণেই তাঁর রাজনৈতিক ক্যারিয়ার ধ্বংসের চেষ্টা করা হয়েছে নির্দয়ভাবে। শারীরিকভাবে পঙ্গু করার চেষ্টা চলেছে সেনাসমর্থিত ওয়ান-ইলেভেনের সুশীল সরকারের সময়ে। একপর্যায়ে জননন্দিত এ নেতাকে দেশত্যাগে বাধ্য করা হয়। সীমাহীন নির্যাতনের শিকার অসুস্থ তারেক রহমান বিদেশে গিয়েও আদর্শচ্যুত হননি। ওয়ান-ইলেভেনের শাসক কিংবা তাদের দ্বারা ক্ষমতায় আসা গত পৌনে ১৬ বছরের কর্তৃত্ববাদী শাসকদের কাছে মাথা নত করেননি। বিদেশে থেকেই তিনি জনগণকে সংগঠিত করার চেষ্টা করেছেন। তারুণ্যের  ইস্পাতকঠিন দৃঢ়তা দেখিয়ে দেশের তরুণ সমাজকে উদ্বুদ্ধ করেছেন। বিদেশে থেকেও তিনি শক্তিশালী প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে অসীম সাহসে লড়াই করে গেছেন বীরের মতো।

বাংলাদেশ এখন এক কঠিন বাস্তবতার মুখোমুখি। দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব নিয়ে চলছে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র। করিডরের নামে বাংলাদেশকে যারা আরেকটি গাজা উপত্যকা বানানোর চেষ্টা চালাচ্ছে, তাদের কোমরে পুতুল নাচের দড়ি বাধা কি না, জনমনে তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। বাংলাদেশের মানুষ মানবিকতার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। কাউকে মানবিক সহায়তা দিতে বাংলাদেশের মানুষের আপত্তি নেই। তবে তা হতে হবে দেশবাসীর জ্ঞাতসারে। দেশে যখন কোনো নির্বাচিত সরকার নেই, তখন সরকারের উচিত গুরুত্বপূর্ণ সব বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া। কিন্তু মানবিক করিডরের ক্ষেত্রে তা নেওয়া হয়নি। চট্টগ্রাম বন্দরের ব্যবস্থাপনা ভিনদেশিদের কাছে ছেড়ে দেওয়ার কথা হচ্ছে। এর পেছনে কী উদ্দেশ্য জড়িত তা মানুষের কাছে স্পষ্ট নয়। সরকারের অতি উৎসাহী মনোভাবকে প্রসন্ন দৃষ্টিতে দেখার সুযোগ নেই। সরকার পতিত স্বৈরাচারীর দল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করেছে। আমরাও চাই এ দেশে যেন আর কোনো দিন ফ্যাসিবাদী রাজনীতি মাথা চাড়া না দিয়ে ওঠে। যারা করিডরের কথা বলছেন, চট্টগ্রাম বন্দরের ব্যবস্থাপনা বাইরের কারোর কাছে অর্পণের কথা বলছেন, তারা দেশের স্বার্থকে জিম্মি করছেন কি না, সে সন্দেহ দানা বেঁধে উঠছে। দেশবাসী এসব ভ্রান্ত তৎপরতা রুখে দিতে সচেতন হয়ে উঠছে। দেশের যুবসমাজও সোচ্চার হয়ে উঠছে যারা দেশকে ভুলপথে নিয়ে যেতে চান, তাদের অপতৎপরতার বিরুদ্ধে। এ দেশের মানুষ সংস্কার চায়, সুশাসন চায়, তবে সবকিছু হতে হবে স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বকে অক্ষুণ্ন রেখে। রক্তের বিনিময়ে পাওয়া স্বাধীনতাকে নিয়ে হেলাফেলা করা চলবে না। এ দেশকে আরেকটি গাজা বানানো যাবে না। বাংলাদেশের মাটি কিংবা সমুদ্রসীমা ভারত, চীন, যুক্তরাষ্ট্র  বা কোনো বিশ্বশক্তির ক্ষমতা দেখানোর ক্ষেত্র হিসেবে ব্যবহৃত হলে জনগণ মেনে নেবে না। আমাদের মধ্যে  রাজনৈতিক মতভেদ থাকতে পারে, তবে সবকিছুর আগে দেশের স্বার্থকে প্রাধান্য দিতে হবে।

লেখক : বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব, সাবেক সংসদ সদস্য ও ডাকসুর সাবেক জিএস

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
হুমকির মুখে ঢাকা
হুমকির মুখে ঢাকা
নির্বাচিত সরকার
নির্বাচিত সরকার
ইসলামে জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব অপরিসীম
ইসলামে জ্ঞানার্জনের গুরুত্ব অপরিসীম
শরিয়াহভিত্তিক অর্থায়ন : মুরাবাহা ও ইজারা পদ্ধতি
শরিয়াহভিত্তিক অর্থায়ন : মুরাবাহা ও ইজারা পদ্ধতি
ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না
ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না
বন্যা-ভাঙনে দিশাহারা
বন্যা-ভাঙনে দিশাহারা
ঘুষ-দুর্নীতির দৌরাত্ম্য
ঘুষ-দুর্নীতির দৌরাত্ম্য
সর্বশেষ খবর
শাবিতে ভোক্তা অধিকার বাস্তবতা ও চ্যালেঞ্জ বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
শাবিতে ভোক্তা অধিকার বাস্তবতা ও চ্যালেঞ্জ বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ
একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কমোডিটি এক্সচেঞ্জ দেবে বিভিন্ন তথ্যের কমোডিটির প্রবাহ: আমীর খসরু
কমোডিটি এক্সচেঞ্জ দেবে বিভিন্ন তথ্যের কমোডিটির প্রবাহ: আমীর খসরু

৫৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ছয় মাসে মেটলাইফের ১৩৯৬ কোটি টাকার বীমা দাবি নিষ্পত্তি
ছয় মাসে মেটলাইফের ১৩৯৬ কোটি টাকার বীমা দাবি নিষ্পত্তি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সীমান্তে ভারতীয় পিতলের মূর্তিসহ আটক দুই যুবক
সীমান্তে ভারতীয় পিতলের মূর্তিসহ আটক দুই যুবক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাংক খাতের ইতিহাসে রেকর্ড খেলাপি ঋণ
ব্যাংক খাতের ইতিহাসে রেকর্ড খেলাপি ঋণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওভারটেক করতে গিয়ে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
ওভারটেক করতে গিয়ে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রীর
পটুয়াখালীতে ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুলাই)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ বছরের শিশুকে হত্যার অভিযোগে মধুপুরে সৎ মা ও বোন আটক
১২ বছরের শিশুকে হত্যার অভিযোগে মধুপুরে সৎ মা ও বোন আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ক্যাপিটাল মার্কেট আবার ঘুরে দাঁড়াবে’
‘ক্যাপিটাল মার্কেট আবার ঘুরে দাঁড়াবে’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্টামফোর্ডে ফোরাম ও ক্লাব এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৪ অনুষ্ঠিত
স্টামফোর্ডে ফোরাম ও ক্লাব এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৪ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘এই পরিবারগুলো ক্লান্ত এবং অপমানিত’
‘এই পরিবারগুলো ক্লান্ত এবং অপমানিত’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুয়াকাটায় সমুদ্রের ঢেউয়ে বিধ্বস্ত কোটি টাকার সড়ক
কুয়াকাটায় সমুদ্রের ঢেউয়ে বিধ্বস্ত কোটি টাকার সড়ক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির আগেই বক্স অফিসে ‘কিংডম’ ঝড়
মুক্তির আগেই বক্স অফিসে ‘কিংডম’ ঝড়

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফের আইনি নোটিশ পেলেন রিয়া চক্রবর্তী
ফের আইনি নোটিশ পেলেন রিয়া চক্রবর্তী

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইসিসির জরিমানার কবলে ওয়েস্ট ইন্ডিজ
আইসিসির জরিমানার কবলে ওয়েস্ট ইন্ডিজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয় বছর পর টেস্টে মুখোমুখি হচ্ছে নিউজিল্যান্ড-জিম্বাবুয়ে
নয় বছর পর টেস্টে মুখোমুখি হচ্ছে নিউজিল্যান্ড-জিম্বাবুয়ে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘গাজায় যুদ্ধ না থামালে সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য’
‘গাজায় যুদ্ধ না থামালে সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই শহীদ স্মৃতি শিক্ষাবৃত্তি’র আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই শহীদ স্মৃতি শিক্ষাবৃত্তি’র আবেদন শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টেস্ট নেতৃত্বে অভিষেকের অপেক্ষায় স্যান্টনার
টেস্ট নেতৃত্বে অভিষেকের অপেক্ষায় স্যান্টনার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফ্যাসিস্ট সরকার জনসংখ্যা ও মাথাপিছু আয় নিয়ে প্রতারণা করেছে : আমীর খসরু
ফ্যাসিস্ট সরকার জনসংখ্যা ও মাথাপিছু আয় নিয়ে প্রতারণা করেছে : আমীর খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৬ষ্ঠ বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক স্কোয়াশ ওপেনের সমাপনী অনুষ্ঠিত
৬ষ্ঠ বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক স্কোয়াশ ওপেনের সমাপনী অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশে ২৫০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে হংকং ভিত্তিক কোম্পানি হানডা
বাংলাদেশে ২৫০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে হংকং ভিত্তিক কোম্পানি হানডা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবিতে ১৮ অভিবাসীর মৃত্যু, নিখোঁজ ৫০
লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবিতে ১৮ অভিবাসীর মৃত্যু, নিখোঁজ ৫০

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের লক্ষ্য পুষ্টি সংবেদনশীল খাদ্য ব্যবস্থা গড়ে তোলা : খাদ্য উপদেষ্টা
বাংলাদেশের লক্ষ্য পুষ্টি সংবেদনশীল খাদ্য ব্যবস্থা গড়ে তোলা : খাদ্য উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অষ্টগ্রামে প্রতিপক্ষের হামলায় আহত ৫
অষ্টগ্রামে প্রতিপক্ষের হামলায় আহত ৫

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্গাপূজার আগে ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশকে পশ্চিমবঙ্গের মাছ ব্যবসায়ীদের চিঠি
দুর্গাপূজার আগে ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশকে পশ্চিমবঙ্গের মাছ ব্যবসায়ীদের চিঠি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বরাষ্ট্রের আলোচিত যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস বরখাস্ত
স্বরাষ্ট্রের আলোচিত যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএল ব্যর্থতায় দায়িত্ব হারালেন কেকেআর কোচ
আইপিএল ব্যর্থতায় দায়িত্ব হারালেন কেকেআর কোচ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ডিসেম্বরের মধ্যে প্রাথমিকে সাড়ে ১৫ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগ
ডিসেম্বরের মধ্যে প্রাথমিকে সাড়ে ১৫ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ১১ দিন নৈরাজ্যের আশঙ্কা এসবির, সারাদেশে ‘বিশেষ সতর্কতা’ জারি
আগামী ১১ দিন নৈরাজ্যের আশঙ্কা এসবির, সারাদেশে ‘বিশেষ সতর্কতা’ জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যানহোলে পড়ে নিখোঁজ জ্যোতির লাশ ৩৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার
ম্যানহোলে পড়ে নিখোঁজ জ্যোতির লাশ ৩৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির কাছে নীলার প্রশ্ন- এতদিন আমাকে কিসের ভিত্তিতে ব্যবহার করেছেন?
এনসিপির কাছে নীলার প্রশ্ন- এতদিন আমাকে কিসের ভিত্তিতে ব্যবহার করেছেন?

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সমন্বয়ক হয়ে বদলে গেছে রানার জীবন
সমন্বয়ক হয়ে বদলে গেছে রানার জীবন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবচেয়ে শক্তিশালী অ-পারমাণবিক বোমা উন্মোচন করল তুরস্ক
সবচেয়ে শক্তিশালী অ-পারমাণবিক বোমা উন্মোচন করল তুরস্ক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে অবতরণের পরপরই ভারতীয় বংশোদ্ভূত পাইলট আটক
যুক্তরাষ্ট্রে অবতরণের পরপরই ভারতীয় বংশোদ্ভূত পাইলট আটক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্তান কোলে নিয়েই পার্লামেন্টে প্রথম ভাষণ অস্ট্রেলিয়ার নারী এমপির
সন্তান কোলে নিয়েই পার্লামেন্টে প্রথম ভাষণ অস্ট্রেলিয়ার নারী এমপির

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘প্রমাণ ছাড়া পাকিস্তানকে দোষ দেবেন না’, বললেন ভারতের সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
‘প্রমাণ ছাড়া পাকিস্তানকে দোষ দেবেন না’, বললেন ভারতের সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশিক্ষণের নামে সাড়ে ৭ কোটি টাকা লোপাট
প্রশিক্ষণের নামে সাড়ে ৭ কোটি টাকা লোপাট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি ৬ কলেজে নতুন অধ্যক্ষ-উপাধ্যক্ষ
সরকারি ৬ কলেজে নতুন অধ্যক্ষ-উপাধ্যক্ষ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেঘনা আলমের ল্যাপটপ-মোবাইলে রাষ্ট্রবিরোধী কিছু আছে কি না তদন্তের নির্দেশ
মেঘনা আলমের ল্যাপটপ-মোবাইলে রাষ্ট্রবিরোধী কিছু আছে কি না তদন্তের নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার অডিওগুলো শুনলে দেখবেন এখনও সে প্রতিশোধপরায়ণ: আসিফ নজরুল
হাসিনার অডিওগুলো শুনলে দেখবেন এখনও সে প্রতিশোধপরায়ণ: আসিফ নজরুল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপের যে দেশে সবচেয়ে বেশি মোবাইল চুরি হয়?
ইউরোপের যে দেশে সবচেয়ে বেশি মোবাইল চুরি হয়?

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দশ মাসে বন্ধ ৪১ কারখানা, ধস নেমেছে ক্ষুদ্র ব্যবসা ও বাসা ভাড়ায়
দশ মাসে বন্ধ ৪১ কারখানা, ধস নেমেছে ক্ষুদ্র ব্যবসা ও বাসা ভাড়ায়

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিউইয়র্কে বন্দুক হামলায় বাংলাদেশিসহ নিহত ৪
নিউইয়র্কে বন্দুক হামলায় বাংলাদেশিসহ নিহত ৪

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ-আকাশে হঠাৎ বন্ধ বোয়িং বিমানের ইঞ্জিন, মে ডে কল পাইলটের
মাঝ-আকাশে হঠাৎ বন্ধ বোয়িং বিমানের ইঞ্জিন, মে ডে কল পাইলটের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভক্তের দেওয়া ৭২ কোটি রুপির সম্পত্তি ফিরিয়ে দিলেন সঞ্জয় দত্ত
ভক্তের দেওয়া ৭২ কোটি রুপির সম্পত্তি ফিরিয়ে দিলেন সঞ্জয় দত্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শ্রীলঙ্কায় নৌবাহিনীর সাবেক প্রধান গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কায় নৌবাহিনীর সাবেক প্রধান গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া র‍্যাবকে ধাওয়া আসল র‍্যাবের, দু’পক্ষকেই গণপিটুনি
ভুয়া র‍্যাবকে ধাওয়া আসল র‍্যাবের, দু’পক্ষকেই গণপিটুনি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বরাষ্ট্রের আলোচিত যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস বরখাস্ত
স্বরাষ্ট্রের আলোচিত যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্গাপূজার আগে ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশকে পশ্চিমবঙ্গের মাছ ব্যবসায়ীদের চিঠি
দুর্গাপূজার আগে ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশকে পশ্চিমবঙ্গের মাছ ব্যবসায়ীদের চিঠি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ৭ জরুরি নির্দেশনা
সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ৭ জরুরি নির্দেশনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচন ৯ সেপ্টেম্বর
ডাকসু নির্বাচন ৯ সেপ্টেম্বর

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিমান্ড শেষে আবুল বারকাত কারাগারে
রিমান্ড শেষে আবুল বারকাত কারাগারে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল : রাষ্ট্রদূত
আগে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল : রাষ্ট্রদূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এআই ভিডিও দিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার বিরুদ্ধে অপপ্রচার শনাক্ত : বাংলাফ্যাক্ট
এআই ভিডিও দিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার বিরুদ্ধে অপপ্রচার শনাক্ত : বাংলাফ্যাক্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুইসেল বাজিয়ে সিলেট-ছাতক রেলপথে আবারো ছুটবে ট্রেন!
হুইসেল বাজিয়ে সিলেট-ছাতক রেলপথে আবারো ছুটবে ট্রেন!

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিদেশ ভ্রমণের  জিওতে থাকতে হবে পাসপোর্ট নম্বর
বিদেশ ভ্রমণের  জিওতে থাকতে হবে পাসপোর্ট নম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কবে মাঠে ফিরছেন জানালেন তামিম ইকবাল
কবে মাঠে ফিরছেন জানালেন তামিম ইকবাল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য
সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবিধানিক নয়, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির পক্ষে বিএনপি
সাংবিধানিক নয়, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির পক্ষে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মুক্তির উৎসবে অনুদান চেয়ে চিঠি বিতর্কে রাবির সমন্বয়ক আম্মার
মুক্তির উৎসবে অনুদান চেয়ে চিঠি বিতর্কে রাবির সমন্বয়ক আম্মার

নগর জীবন

অচল হাসপাতালের আসবাবপত্র কিনতে ৮ কোটি টাকা বরাদ্দ
অচল হাসপাতালের আসবাবপত্র কিনতে ৮ কোটি টাকা বরাদ্দ

নগর জীবন

ডুবে যাচ্ছে ঝুলন্ত সেতু
ডুবে যাচ্ছে ঝুলন্ত সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের গডফাদার
ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে
সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ মুহূর্তে দেনদরবার
শেষ মুহূর্তে দেনদরবার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারের আগে কোনো নির্বাচন হতে পারে না
বিচারের আগে কোনো নির্বাচন হতে পারে না

পেছনের পৃষ্ঠা

জীবনযুদ্ধে হার মানছে পকেট
জীবনযুদ্ধে হার মানছে পকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

খসড়ার কিছু অংশ বিপজ্জনক
খসড়ার কিছু অংশ বিপজ্জনক

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্যায় ফের ডুবল ফেনী
বন্যায় ফের ডুবল ফেনী

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস
তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব
যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল
আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রাণ ফিরেছে কুয়েট ক্যাম্পাসে
প্রাণ ফিরেছে কুয়েট ক্যাম্পাসে

নগর জীবন

আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি
আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি আচরণবিধিতে আসছে নতুন প্রস্তাব
নির্বাচনি আচরণবিধিতে আসছে নতুন প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

মডেল মেঘনার ডিভাইসে রাষ্ট্রবিরোধী উপাদান আছে কি না তদন্ত
মডেল মেঘনার ডিভাইসে রাষ্ট্রবিরোধী উপাদান আছে কি না তদন্ত

নগর জীবন

চার বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস
চার বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস

নগর জীবন

প্রেস কাউন্সিলের সদস্য হলেন ১২ জন
প্রেস কাউন্সিলের সদস্য হলেন ১২ জন

নগর জীবন

পিন্ডি ভেঙেছি দিল্লির দাসত্ব করার জন্য নয়
পিন্ডি ভেঙেছি দিল্লির দাসত্ব করার জন্য নয়

নগর জীবন

ইসরায়েল ফিলিস্তিনে গণহত্যা চালাচ্ছে
ইসরায়েল ফিলিস্তিনে গণহত্যা চালাচ্ছে

পূর্ব-পশ্চিম

পাচারের ফাঁদ এখন প্রযুক্তি
পাচারের ফাঁদ এখন প্রযুক্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাড়ছে শিল্পীদের পারিশ্রমিক কমছে নাটকের মান
বাড়ছে শিল্পীদের পারিশ্রমিক কমছে নাটকের মান

শোবিজ

অবহেলায় নবজাতকের মৃত্যু, ক্লিনিক সিলগালা একজনের সাজা
অবহেলায় নবজাতকের মৃত্যু, ক্লিনিক সিলগালা একজনের সাজা

নগর জীবন

একাদশে ভর্তির আবেদন শুরু
একাদশে ভর্তির আবেদন শুরু

নগর জীবন

সংকট উত্তরণে ঐক্যবদ্ধ থাকা উচিত
সংকট উত্তরণে ঐক্যবদ্ধ থাকা উচিত

নগর জীবন