শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৪ মে, ২০২৫ আপডেট: ০২:০০, শনিবার, ২৪ মে, ২০২৫

আবারও ভরসার বাতিঘর জেনারেল ওয়াকার

মোস্তফা কামাল
প্রিন্ট ভার্সন
আবারও ভরসার বাতিঘর জেনারেল ওয়াকার

গুজববাজরা গুজব রটাবে, ওপারের ময়ুখরা মলমবাজি করবে, এপার-ওপার মিলিয়ে আজগুবি কনটেনটের হাট বসাবে; এগুলো অপ্রত্যাশিত ছিল না। প্রশ্ন হচ্ছে, সুযোগটা কে করে দিয়েছে? কেউ এখানে-ওখানে জয় বাংলা ঘটাবেন, কেউ ইনকিলাব কাত করবেন, জাতীয় ঐক্যের চব্বিশের চেতনাকে বরবাদ করবেন- গুজবের কারবার হবে না কেন? নিজের নানা অপকর্ম ঢাকতে একের পর এক অঘটন ঘটাবেন, তা ঢাকতে বিভিন্ন দিকে আঙুল তুলবেন? সেনাপ্রধানকে এসে বারবার ঐক্যের বারতা দিতে হবে? বলতে হবে জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে? আর কত?

সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান তো এই কদিন আগেও লাউড অ্যান্ড ক্লিয়ারে জানিয়ে দিয়েছিলেন, মিলেমিশে না চললে সামনে খারাপি আছে। তখন কিন্তু তাঁকে দোষারোপ করা যাবে না। তখন কারও কারও কাছে তাঁর ওই সতর্কবার্তা তিতা লেগেছে। এখন? একজন সেনাপ্রধান আর কতটুকু বলতে পারেন? দেশে একদিকে মীর জাফর, লেন্দুপ দর্জি গজাবে, আরেক দিকে সেনাপ্রধানকে কদিন পর পর তাঁর বাহিনীকে নিয়ে এসে উদ্ধারের বাতিঘর হতে হবে? তা কাহাতক হতে পারে? প্রধান উপদেষ্টাকে কতটা খেলো করা যায়, সেনাপ্রধান বা সেনাবাহিনীকে নিয়ে কোন ভলিউমে কথা বলা যায়, সেই মাত্রাজ্ঞান হারিয়ে ফেলার নমুনাও চলছিল গত কটা দিন ধরে। ক্রমেই গত তিন-চারদিন তা চরমে পৌঁছতে থাকে।

রাজনীতি-কূটনীতি না বোঝা মানুষ বুঝতে পারছিল জাতীয় নিরাপত্তাসহ অভ্যন্তরীণ বিষয়ে কিছু ঘটে চলছে, আরও ঘটবে। এমন একটা সন্ধিক্ষণে আবার মুখ খুললেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। যতটুকু যা বলার আগেও বলেছেন, এবার আবারও বললেন। গণ অভ্যুত্থানের শরিক ৫ আগস্টের স্ট্যাকহোল্ডারদের মধ্যে অভ্যন্তরীণ গোলমাল, অবিশ্বাস, সরকারের কোনো কোনো অংশের ভিতরের বাঁধন ঢিলা হয়ে যাওয়াসহ তাবৎ পরিস্থিতিতে কী হয়-কী হচ্ছে জিজ্ঞাসার সময়ে তার কয়েক কথার মাঝে কিছু উপাদান খুঁজে পেয়েছে মানুষ। পেয়েছে ভরসা। ১০ কথার কয়েক কথার মতো তিনি নির্বাচিত সরকারের ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন। বলেছেন ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন কেন জরুরি। রাষ্ট্রীয় অখ তা-সার্বভৌমত্বের জন্য চ্যালেঞ্জগুলোও তুলে ধরেছেন। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতির ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন। ৯ মাস সেনাবাহিনীকে অবজ্ঞা করার অভিযোগ এনেছেন। রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্তগ্রহণে সশস্ত্রবাহিনীকে অন্ধকারে রাখা অনুচিত- এমন আক্ষেপের কথাও জানিয়েছেন। এসবের পর বলার আর কী বাকি থাকে? নির্বাচন প্রশ্নে জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান কি নতুন কিছু বলেছেন? এ বিষয়ে আগের অবস্থানেই তিনি। গেল সেপ্টেম্বরের শেষ দিকে বলেছিলেন, ১৮ মাসের মধ্যে যেন নির্বাচন হয়, সেই ভূমিকা রাখবেন। কথা রেখেছেন। যথারীতি নির্বাচনের তাগিদ দিয়ে বলেছেন, দেশের ভবিষ্যৎ পথ নির্ধারণের অধিকার নির্বাচিত সরকারেরই রয়েছে। বুধবার ঢাকা সেনানিবাসের সেনা প্রাঙ্গণে অফিসার্স অ্যাড্রেসে সেনাপ্রধান আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় উল্লেখ করেন। নির্বাচন ছাড়াও করিডর, বন্দর, সংস্কারসহ সমসাময়িক বিভিন্ন বিষয় উঠে আসে তার বক্তব্যে।

প্রশ্নের আলোকে সোজাসাপ্টা বলেছেন, মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে মানবিক করিডর বিষয়ে সিদ্ধান্ত একটি নির্বাচিত সরকার থেকেই আসতে হবে। তা করতে হবে বৈধ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে। যা করার জাতীয় স্বার্থ রক্ষা করেই করতে হবে। যা-ই করা হোক না কেন, পলিটিক্যাল কনসেনসাসের (রাজনৈতিক ঐকমত্য) মাধ্যমে সেটা হতে হবে। মব ভায়োলেন্স বা উচ্ছৃঙ্খল জনতার সংঘবদ্ধ বিশৃঙ্খলা বা আক্রমণের বিরুদ্ধেও কঠোর বার্তা দিয়েছেন জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। সংঘবদ্ধ জনতার নামে বিশৃঙ্খলা বা সহিংসতা আর সহ্য করা হবে না হুঁশিয়ারি দিয়ে জানিয়েছেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে সেনাবাহিনী সামনে আরও কঠোর অবস্থানে যাচ্ছে। চট্টগ্রাম বন্দরের নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল (এনসিটি) পরিচালনার দায়িত্ব বিদেশিদের হাতে দেওয়া নিয়ে সাম্প্রতিক আলোচনা ও বিতর্কের বিষয়েও কথা বলেছেন সেনাপ্রধান। তার সাফকথা, এক্ষেত্রে স্থানীয় মানুষ ও রাজনৈতিক নেতাদের মতামত প্রয়োজন হবে। রাজনৈতিক সরকারের মাধ্যমে এ ধরনের সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত।

সংস্কার প্রসঙ্গে জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেন, কী সংস্কার হচ্ছে, কীভাবে হচ্ছে, এ বিষয়ে তার কিছু জানা নেই। এ বিষয়ে তার সঙ্গে কোনো পরামর্শ বা আলোচনা করা হয়নি। এও বলেছেন, সেনাবাহিনী কখনোই এমন কোনো কার্যকলাপে যুক্ত হবে না, যা জাতীয় সার্বভৌমত্বের জন্য ক্ষতিকর। তিনি সব পর্যায়ের সেনাসদস্যদের নিরপেক্ষ থাকার এবং ভবিষ্যতে নির্বাচনি দায়িত্ব সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে পালনের নির্দেশ দেন। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে দায়িত্ব পালনের জন্য তিনি সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারকে সহযোগিতা করছি, করে যাব।

বলার আর কিছুই বাকি রাখেননি জেনারেল ওয়াকার। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি সহযোগিতা এবং সেনাবাহিনীর নিরপেক্ষতা বজায় রাখার প্রতিশ্রুতির মাঝে কত বড় রকমের আশাব্যঞ্জক ম্যাসেজ তিনি দিয়েছেন! বৃহস্পতিবার বিএনপি-এনসিপি নেতাদের এমন মাতবোলের একদিন আগে বক্তব্যটি দিয়েছেন তিনি। সেই সঙ্গে ছিল প্রধান উপদেষ্টার অভিমান করে ক্ষমতা ছেড়ে দেওয়ার জোর গুঞ্জন। ওই রকম সময়ে দরকার ছিল একটি স্বস্তির বারতা। এর আগে, একবার ৫ আগস্টের আগে তার বাহিনীকে নো ফায়ার নির্দেশ দিয়ে জীবদ্দশাতেই নতুন ইতিহাস হয়েছেন। মাস কয়েক আগে, সবাইকে বাস্তবতা উপলব্ধির সতর্কতা দিয়ে বলেছিলেন, পরে কিছু ঘটলে যেন তাকে দোষারোপ করা না হয়। বুধবার সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের বক্তব্য আরও ঝরঝরে।

সাধারণ কাণ্ডজ্ঞানেই বোধগম্য, যে কোনো দেশের সশস্ত্রবাহিনীকে উদ্দেশ্য করে হালকা কথা বললে তাদের মনোবলে টোকা পড়ে। বহিঃশত্রুদের মাঝে এতে তৃপ্তির ঢেকুর আসে। তারা সুযোগ নেওয়ার সাহস পায়। এতে অনিবার্যভাবে দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব হুমকির মুখে পড়ার শঙ্কা দেখা দেয়। যা দেশটির জন্য ভীষণ আত্মঘাতী। গণতন্ত্র, স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ববিরোধী ষড়যন্ত্রকারীরা সেই অপেক্ষাই করছে। সচেতন নাগরিকরা গত দিনের আলামতে তাই উদ্বিগ্ন। বর্তমানে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী অত্যন্ত পেশাদার, দক্ষ, প্রত্যয়ী। উঁচু মনোবলে কেবল নিজেরা নয়, জনতাকে নিয়েও ঐক্যবদ্ধ। বাহিনী প্রধানের ক্যারিশমা-বিচক্ষণতা-পেশাদারিত্বে মুগ্ধ। অফিসার, সৈনিক, এমনকি সেনাপ্রধানের একসূত্রে গাঁথার এ নজিরের মাঝে যে কোনো একজনের প্রতি কেউ অসম্মান করলে তার আঁচড় সবার গায়ে লাগে। তাদের কাছে এটি পুরো বাহিনীর প্রতি অসম্মান বলে মনে হয়। এ ছাড়া বর্তমান সেনাবাহিনী আর আগের সেনাবাহিনী এক নয়। ৫ আগস্টে সেনা-জনতা এক কাতারে হয়ে ভিন্ন আবহ তৈরি হয়েছে বাংলাদেশে।

এরপরও পরিকল্পিত নানা খোঁচা ও উসকানি সইতে হচ্ছিল সেনাপ্রধান ও তার বাহিনীকে। এর আগে, রাওয়া ক্লাবের অনুষ্ঠানে যদ্দূর সম্ভব সবাইকে সতর্ক করেছেন। বলেছেন, পরে যেন কেউ তাকে দোষারোপ করতে না পারেন। চাইলে তো সেই সতর্কতা না দিলেও পারতেন। বসে বসে মজা দেখতেন। কিছুদিনের ব্যবধানে আবারও সতর্কবার্তার সঙ্গে পরামর্শও রাখলেন সেনাপ্রধান। চৌকশ সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকারের চব্বিশের ম্যাজিক রক্তপাত থেকে বাঁচিয়ে দেশকে একটি পথরেখা দিয়েছে। তার ক্ষমতালিপ্সা নেই, তাও প্রমাণ হয়েছে। চাইলে এ ক্ষমতার লিপ্সা চরিতার্থ করার পর্যাপ্ত সুযোগ ছিল। এখনো আছে। কিন্তু তিনি সেই পথের পথিক নন। কিন্তু নির্বাচন আয়োজনে দেরির কারণে অবান্তর কিছু কথা রটছে। এবার সেই বিষয়টি নতুন করে ক্লিয়ার করলেন জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। যা এটি সুন্দর আগামীর পথরেখা দিতে পারে।

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট, ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি বাতিল করল বাংলাদেশ
ভারতীয় কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি বাতিল করল বাংলাদেশ
গুজবে কান না দেওয়ার অনুরোধ সেনাবাহিনীর
গুজবে কান না দেওয়ার অনুরোধ সেনাবাহিনীর
৯০ দিনে নির্বাচন কেন নয়?
৯০ দিনে নির্বাচন কেন নয়?
এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি ঠিক হবে না
এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি ঠিক হবে না
শপথ কেবল একটা ফরমালিটি
শপথ কেবল একটা ফরমালিটি
শুধু নির্বাচনের দায়িত্ব নিইনি
শুধু নির্বাচনের দায়িত্ব নিইনি
প্রধান উপদেষ্টার কালো কুর্তার রহস্য
প্রধান উপদেষ্টার কালো কুর্তার রহস্য
টিকিয়ে রাখতে হবে অন্তর্বর্তী সরকার
টিকিয়ে রাখতে হবে অন্তর্বর্তী সরকার
ড. ইউনূসের পদত্যাগের দাবি বিএনপি করেনি
ড. ইউনূসের পদত্যাগের দাবি বিএনপি করেনি
চ্যালেঞ্জের মধ্যে আছি আমরা
চ্যালেঞ্জের মধ্যে আছি আমরা
মান-অভিমান ভুলে দায়িত্ব পালনের আহ্বান মামুনুলের
মান-অভিমান ভুলে দায়িত্ব পালনের আহ্বান মামুনুলের
খুদে বিজ্ঞানীদের উৎসাহ দিলেন জুবাইদা রহমান
খুদে বিজ্ঞানীদের উৎসাহ দিলেন জুবাইদা রহমান
সর্বশেষ খবর
রেগে পানের পাত্র ছুড়ে মারেন নৃত্যগুরু, পা কাটে রেখার
রেগে পানের পাত্র ছুড়ে মারেন নৃত্যগুরু, পা কাটে রেখার

এই মাত্র | শোবিজ

যুক্তরাজ্যের নাগরিকত্ব পেতে রেকর্ড সংখ্যক আমেরিকানের আবেদন
যুক্তরাজ্যের নাগরিকত্ব পেতে রেকর্ড সংখ্যক আমেরিকানের আবেদন

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের সামনে কংগ্রেসম্যানের ফোন, যা করলেন ট্রাম্প
সাংবাদিকদের সামনে কংগ্রেসম্যানের ফোন, যা করলেন ট্রাম্প

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জার্মানিতে রেলওয়ে স্টেশনে দুষ্কৃতকারীর ছুরিকাঘাতে আহত ১২
জার্মানিতে রেলওয়ে স্টেশনে দুষ্কৃতকারীর ছুরিকাঘাতে আহত ১২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদিবাসী গোষ্ঠীকে নিয়ে সংবাদ প্রকাশ, নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে মামলা
আদিবাসী গোষ্ঠীকে নিয়ে সংবাদ প্রকাশ, নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মরাজ্যের ভাবনা ও আজকের পৃথিবী
ধর্মরাজ্যের ভাবনা ও আজকের পৃথিবী

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

অঘোষিত যুদ্ধের মুখে ব্যবসায়ীরা
অঘোষিত যুদ্ধের মুখে ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সিদ্ধিরগঞ্জে ছুরিকাঘাতে কিশোর নিহত
সিদ্ধিরগঞ্জে ছুরিকাঘাতে কিশোর নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ সাকিবের কবর জিয়ারত করলেন গৃহায়ন উপদেষ্টা
শহীদ সাকিবের কবর জিয়ারত করলেন গৃহায়ন উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯০ দিনে নির্বাচন কেন নয়?
৯০ দিনে নির্বাচন কেন নয়?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইকোট্যুরিজমের সম্ভাবনা সুন্দরবনে
ইকোট্যুরিজমের সম্ভাবনা সুন্দরবনে

৪ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

সিদ্ধিরগঞ্জে ছুরিকাঘাতে কিশোর নিহত
সিদ্ধিরগঞ্জে ছুরিকাঘাতে কিশোর নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কিশোরগঞ্জ যুব মজলিসের কাউন্সিলে সভাপতি আকরাম, সম্পাদক মাজহার
কিশোরগঞ্জ যুব মজলিসের কাউন্সিলে সভাপতি আকরাম, সম্পাদক মাজহার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় তারুণ্যের সমাবেশ সফল করতে কিশোরগঞ্জে যুবদলের প্রস্তুতি সভা
ঢাকায় তারুণ্যের সমাবেশ সফল করতে কিশোরগঞ্জে যুবদলের প্রস্তুতি সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনের ১,০০০ শহীদ পরিবারের সদস্য হজে যাচ্ছেন সৌদির খরচে
ফিলিস্তিনের ১,০০০ শহীদ পরিবারের সদস্য হজে যাচ্ছেন সৌদির খরচে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তায় গাড়িতে বসে অশালীন ভঙ্গির শিকার বলিউড গায়িকা
রাস্তায় গাড়িতে বসে অশালীন ভঙ্গির শিকার বলিউড গায়িকা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মঙ্গলের বুকে বিশাল আগ্নেয়গিরি-গিরিখাত : এক নতুন রহস্যময় জগত
মঙ্গলের বুকে বিশাল আগ্নেয়গিরি-গিরিখাত : এক নতুন রহস্যময় জগত

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নির্বাচন বিলম্বিত হলে গণতন্ত্র সংকটে পড়বে : সিপিবি
নির্বাচন বিলম্বিত হলে গণতন্ত্র সংকটে পড়বে : সিপিবি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের সবচেয়ে বড় বন্দি বিনিময়, মুক্ত ৩৯০ জন
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের সবচেয়ে বড় বন্দি বিনিময়, মুক্ত ৩৯০ জন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ মিনিটে কোটি টাকার স্বর্ণসহ সিন্দুক নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা
১২ মিনিটে কোটি টাকার স্বর্ণসহ সিন্দুক নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণালঙ্কার লুটের চেষ্টাকালে আটক ২
স্বর্ণালঙ্কার লুটের চেষ্টাকালে আটক ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি ক্লাবে দুর্দান্ত খেলা টনি নিয়ে ইংল্যান্ড দল ঘোষণা
সৌদি ক্লাবে দুর্দান্ত খেলা টনি নিয়ে ইংল্যান্ড দল ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিভাজনের ঊর্ধ্বে উঠে সবাইকে দায়িত্বশীল আচরণ করতে হবে : চরমোনাই পীর
বিভাজনের ঊর্ধ্বে উঠে সবাইকে দায়িত্বশীল আচরণ করতে হবে : চরমোনাই পীর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লুটোর বাইরে নতুন বামন গ্রহের সন্ধান
প্লুটোর বাইরে নতুন বামন গ্রহের সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

৮ ছক্কায় ১৬ বলে ফিফটি, ডি ভিলিয়ার্সের পাশে ফোর্ড
৮ ছক্কায় ১৬ বলে ফিফটি, ডি ভিলিয়ার্সের পাশে ফোর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আর নির্বাচন করবেন না এরদোয়ান?
আর নির্বাচন করবেন না এরদোয়ান?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে আলোচনা ছাড়া মানবিক করিডোর নয়’
‘রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে আলোচনা ছাড়া মানবিক করিডোর নয়’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কক্সবাজারে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় আহত ৫০
কক্সবাজারে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় আহত ৫০

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার সারাদেশে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা
শনিবার সারাদেশে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিরোজপুরে পুলিশ ভ্যান থেকে আসামি ছিনতাই, আটক ২
পিরোজপুরে পুলিশ ভ্যান থেকে আসামি ছিনতাই, আটক ২

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
গুজবে কান দেবেন না, বিভ্রান্ত হবেন না: সেনাবাহিনী
গুজবে কান দেবেন না, বিভ্রান্ত হবেন না: সেনাবাহিনী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আপনি বাংলাদেশের ১৮ কোটির ইউনূস, আমরা পদত্যাগ চাই না : ফারুক
আপনি বাংলাদেশের ১৮ কোটির ইউনূস, আমরা পদত্যাগ চাই না : ফারুক

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমেরিকা থেকে দেশে ফিরে বিমানবন্দরে গ্রেফতার আওয়ামী লীগ নেতা
আমেরিকা থেকে দেশে ফিরে বিমানবন্দরে গ্রেফতার আওয়ামী লীগ নেতা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ড. ইউনূসের পদত্যাগ বিএনপির দাবি নয় : সালাহউদ্দিন
ড. ইউনূসের পদত্যাগ বিএনপির দাবি নয় : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সশস্ত্র বাহিনীকে অন্ধকারে রাখা অনুচিত
সশস্ত্র বাহিনীকে অন্ধকারে রাখা অনুচিত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাকিবের উইকেট পাওয়ার দিনে লাহোরের দারুণ জয়
সাকিবের উইকেট পাওয়ার দিনে লাহোরের দারুণ জয়

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদে পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের সঙ্গে আমিও থাকব : ইশরাক
ঈদে পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের সঙ্গে আমিও থাকব : ইশরাক

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্যাসিবাদবিরোধী পাঁচ দলের জরুরি বৈঠক
ফ্যাসিবাদবিরোধী পাঁচ দলের জরুরি বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শনিবার সারাদেশে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা
শনিবার সারাদেশে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যেই নির্বাচন: পরিবেশ উপদেষ্টা
ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যেই নির্বাচন: পরিবেশ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদের দোসরদের অপসারণ না করলে সচিবালয় ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি
ফ্যাসিবাদের দোসরদের অপসারণ না করলে সচিবালয় ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী হামাসের পক্ষ নিয়েছেন: নেতানিয়াহু
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী হামাসের পক্ষ নিয়েছেন: নেতানিয়াহু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা বৃষ্টিতে বিপাকে হিন্দু যুগলের বিয়ের অনুষ্ঠান, পাশে দাঁড়াল মুসলিম পরিবার
টানা বৃষ্টিতে বিপাকে হিন্দু যুগলের বিয়ের অনুষ্ঠান, পাশে দাঁড়াল মুসলিম পরিবার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি থেকে দেশকে বিভাজিত করার ছক কষা হচ্ছে : নাহিদ
দিল্লি থেকে দেশকে বিভাজিত করার ছক কষা হচ্ছে : নাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইসরায়েলকে অবিলম্বে গাজায় সামরিক অভিযান বন্ধ করতে হবে’
‘ইসরায়েলকে অবিলম্বে গাজায় সামরিক অভিযান বন্ধ করতে হবে’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দামানের আকাশসীমা বন্ধ করে ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা
আন্দামানের আকাশসীমা বন্ধ করে ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি হতে দেওয়া ঠিক হবে না: ইকবাল করিম
এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি হতে দেওয়া ঠিক হবে না: ইকবাল করিম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট
এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদত‍্যাগ নয়, আলোচনার মাধ্যমে সকল পক্ষ সমাধানে আসুন : এবি পার্টি
পদত‍্যাগ নয়, আলোচনার মাধ্যমে সকল পক্ষ সমাধানে আসুন : এবি পার্টি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলে হুথির রকেট ও ড্রোন হামলা
ইসরায়েলে হুথির রকেট ও ড্রোন হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তদন্ত শুরু করেছে উত্তর কোরিয়া
যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তদন্ত শুরু করেছে উত্তর কোরিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দাবিতে বায়তুল মোকাররম এলাকায় হেফাজতের বিক্ষোভ
চার দাবিতে বায়তুল মোকাররম এলাকায় হেফাজতের বিক্ষোভ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্লামেন্টে জুতায় বিয়ার ঢেলে পান করে রাজনীতিকে বিদায় জানালেন এমপি
পার্লামেন্টে জুতায় বিয়ার ঢেলে পান করে রাজনীতিকে বিদায় জানালেন এমপি

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চিকিৎসকের নিবিড় পর্যবেক্ষণে নুসরাত ফারিয়া
চিকিৎসকের নিবিড় পর্যবেক্ষণে নুসরাত ফারিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ক্ষুদে বিজ্ঞানীদের উৎসাহ দিলেন ডা. জুবাইদা রহমান
ক্ষুদে বিজ্ঞানীদের উৎসাহ দিলেন ডা. জুবাইদা রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাবালিকা মেয়েকে ৩২ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ বাবার
নাবালিকা মেয়েকে ৩২ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ বাবার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ মে)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে জোয়ারের তোড়ে ভেসে গেল শতাধিক গরু
মুন্সীগঞ্জে জোয়ারের তোড়ে ভেসে গেল শতাধিক গরু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৮৫ নিহত, অনাহারে মৃত্যু আরও ২৯ ফিলিস্তিনির
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৮৫ নিহত, অনাহারে মৃত্যু আরও ২৯ ফিলিস্তিনির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ মিনিটে কোটি টাকার স্বর্ণসহ সিন্দুক নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা
১২ মিনিটে কোটি টাকার স্বর্ণসহ সিন্দুক নিয়ে গেল দুর্বৃত্তরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবারও ভরসার বাতিঘর জেনারেল ওয়াকার
আবারও ভরসার বাতিঘর জেনারেল ওয়াকার

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে বসবাস করা শেখ রেহানার বাসা জব্দ!
লন্ডনে বসবাস করা শেখ রেহানার বাসা জব্দ!

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে কালকের পর
কী হবে কালকের পর

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কালো কুর্তার রহস্য
প্রধান উপদেষ্টার কালো কুর্তার রহস্য

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে রিজার্ভ, স্বস্তি ডলারের বাজারে
বাড়ছে রিজার্ভ, স্বস্তি ডলারের বাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিত্যক্ত উত্তরের চার বিমানবন্দর
পরিত্যক্ত উত্তরের চার বিমানবন্দর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শুধু নির্বাচনের দায়িত্ব নিইনি
শুধু নির্বাচনের দায়িত্ব নিইনি

প্রথম পৃষ্ঠা

শপথ কেবল একটা ফরমালিটি
শপথ কেবল একটা ফরমালিটি

প্রথম পৃষ্ঠা

এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি ঠিক হবে না
এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি ঠিক হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি বাতিল করল বাংলাদেশ
ভারতীয় কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি বাতিল করল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

৯০ দিনে নির্বাচন কেন নয়?
৯০ দিনে নির্বাচন কেন নয়?

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্ল্যাক ম্যাজিকের কবলে বলিউড তারকারা
ব্ল্যাক ম্যাজিকের কবলে বলিউড তারকারা

শোবিজ

মান-অভিমান ভুলে দায়িত্ব পালনের আহ্বান মামুনুলের
মান-অভিমান ভুলে দায়িত্ব পালনের আহ্বান মামুনুলের

প্রথম পৃষ্ঠা

খুদে বিজ্ঞানীদের উৎসাহ দিলেন জুবাইদা রহমান
খুদে বিজ্ঞানীদের উৎসাহ দিলেন জুবাইদা রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

গুজবে কান না দেওয়ার অনুরোধ সেনাবাহিনীর
গুজবে কান না দেওয়ার অনুরোধ সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বাগানে ঝুলছে ৫৭ জাতের আম
বাগানে ঝুলছে ৫৭ জাতের আম

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজিতে স্বস্তি, মাংস মাছে হিমশিম
সবজিতে স্বস্তি, মাংস মাছে হিমশিম

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - মতিন রহমান
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - মতিন রহমান

শোবিজ

দুই সিনেমা নিয়ে ফিরছেন বাঁধন
দুই সিনেমা নিয়ে ফিরছেন বাঁধন

শোবিজ

লিটনদের এবারের মিশন পাকিস্তান
লিটনদের এবারের মিশন পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

বাংলা সিনেমায় ব্যান্ড তারকাদের গান
বাংলা সিনেমায় ব্যান্ড তারকাদের গান

শোবিজ

মোহামেডানের নতুন জীবন
মোহামেডানের নতুন জীবন

মাঠে ময়দানে

ড. ইউনূসের পদত্যাগের দাবি বিএনপি করেনি
ড. ইউনূসের পদত্যাগের দাবি বিএনপি করেনি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিলুপ্তির পথে ভদ্রা ভাদাই ও ভদ্রাবতী
বিলুপ্তির পথে ভদ্রা ভাদাই ও ভদ্রাবতী

পেছনের পৃষ্ঠা

টিকিয়ে রাখতে হবে অন্তর্বর্তী সরকার
টিকিয়ে রাখতে হবে অন্তর্বর্তী সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

১৩০০০ ক্লাবে জো রুট
১৩০০০ ক্লাবে জো রুট

মাঠে ময়দানে

ইকোট্যুরিজমের সম্ভাবনা সুন্দরবনে
ইকোট্যুরিজমের সম্ভাবনা সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পরকীয়ার জেরে প্রতিবেশীকে কুপিয়ে হত্যা
স্ত্রীর পরকীয়ার জেরে প্রতিবেশীকে কুপিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরে বিমানবন্দরে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরে বিমানবন্দরে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা