শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৪ মে, ২০২৫

কৃষি উদ্যোগে বেকারত্বের সমাধান

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
কৃষি উদ্যোগে বেকারত্বের সমাধান

বাংলাদেশের তরুণ সমাজ এক অভাবনীয় দ্বিধার মুখোমুখি। একদিকে তাদের উচ্চশিক্ষা, আধুনিক প্রযুক্তির সঙ্গে পরিচিতি, অন্যদিকে কর্মসংস্থানের সীমাবদ্ধতা। দেশে প্রতি বছর হাজার হাজার শিক্ষিত তরুণ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বের হয়ে কর্মসংস্থানের অপেক্ষায় থাকেন। চাকরি নামের সোনার হরিণের পেছনে ছুটতে ছুটতে তারা হারিয়ে ফেলেন নিজের স্বপ্ন, আত্মবিশ্বাস আর জীবনের লক্ষ্য। এ প্রেক্ষাপটে কিছু তরুণ যখন সাহস নিয়ে শহরের চাকরি ছেড়ে, শহুরে সাংস্কৃতিক অঙ্গন ছেড়ে কিংবা বিদেশে পাড়ি না জমিয়ে ফিরে আসেন মাটির টানে, তখন তা হয়ে ওঠে এক নতুন আশার গল্প।

যশোরের ডহরসিংগা গ্রামের হাফিজুর রহমান সেলিম তেমনই একজন তরুণ। শিকড়ের টানে ফিরে আসা তার গল্পটি শুধু ব্যক্তি সেলিমের নয়, বরং তা হয়ে উঠেছে দেশের বেকারত্ব সমস্যার একটি কার্যকর সমাধানের প্রতিচ্ছবি।

সেলিম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের থিয়েটার অ্যান্ড পারফরম্যান্স স্টাডিজে পড়াশোনা শেষে মঞ্চের আলো, চরিত্র বিশ্লেষণ আর সংলাপের ভিতর দিয়ে জীবন বোঝার চেষ্টা করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু বাংলাদেশের সমাজ-সংস্কৃতির পরিপ্রেক্ষিতে জীবনের বাস্তবতা ভিন্ন। অন্যদিকে উপযুক্ত চাকরির সন্ধান মিলছিল না সহজে। শেষে বাড়ি ফিরে হতাশাগ্রস্ত সেলিম কর্মসংস্থানের জন্য বেছে নিয়েছেন কৃষিকে। নিজেকে যুক্ত করেন কলেজ শিক্ষক বাবার শুরু করা আমবাগানের কার্যক্রমে।

গত সপ্তাহে যশোর গিয়ে সেলিমের সাক্ষাৎ পাই। সুযোগ হয় তার কৃষি কার্যক্রম ঘুরে দেখার। ডহরসিংগা গ্রামে রীতিমতো সাড়া ফেলে দিয়েছেন তিনি। আমবাগানের দিকে যেতে যেতে কথা হয় তার সঙ্গে। সেলিম বলছিলেন, উপযুক্ত চাকরি না পেয়ে যখন হতাশায় নিমজ্জিত তখন আপনার অনুষ্ঠান আমার চোখ খুলে দেয়। ইউটিউবে গিয়ে প্রায় সব প্রোগ্রাম দেখেছি, আপনি বলেছেন কৃষিতে শিক্ষিত তরুণদের যুক্ত হতে। আগামীর বাণিজ্য কৃষিকে ঘিরেই। আপনার কথাগুলো আমাকে অনুপ্রাণিত করেছে।

শুরুটা ২০১২ সালে। আজ তার তত্ত্বাবধানে রয়েছে ৩৫ বিঘা জমির তিনটি আমবাগান। বাগানে গিয়ে মুগ্ধ হলাম। হিমসাগর জাতের আমে ভরে আছে তার বাগান।

বাংলাদেশের তরুণ সমাজ এক অভাবনীয় দ্বিধার মুখোমুখি। একদিকে তাদের উচ্চশিক্ষাপ্রায় ৪০ বছর আগে সেলিমের বাবা হারুনর রশীদ যখন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ছিলেন, তখনই সেখানকার আমের ঘ্রাণে মোহিত হয়ে গিয়েছিলেন। তিনি ভেবেছিলেন, আমের এই স্বাদ, এ সম্ভাবনা যদি যশোরে ছড়িয়ে দেওয়া যায়, তবে সেটি হয়ে উঠতে পারে কর্মসংস্থানের একটি বড় ক্ষেত্র। তাই তিনি পড়াশোনা শেষে যশোর ফিরে কলেজ শিক্ষকতার পাশাপাশি উদ্যোগ নিয়েছিলেন আমের বাগান গড়ার। সেলিম তার বাবার সেই স্বপ্ন এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। তিনি শুধু আমগাছগুলোর পরিচর্যাই করেন না, নতুন করে রোপণ করেছেন স্বপ্ন, প্রসারিত করেছেন কর্মসংস্থানের ক্ষেত্র এবং হয়ে উঠেছেন আত্মবিশ্বাসী।

বাগানে ঘুরতে ঘুরতে লক্ষ করলাম সেলিম আমবাগানে সাথি ফসল হিসেবে বস্তায় আদা চাষ করছেন। জানালেন, হৃদয়ে মাটি ও মানুষ অনুষ্ঠানে রংপুরে বস্তায় আদা চাষের পর্বটি দেখেই তিনি এ উদ্যোগ নিয়েছেন। প্রিয় পাঠক, গত ৪০ বছরের বেশি সময় ধরে আমি দেখেছি কৃষি এভাবেই ছড়িয়েছে, একজনের অনুপ্রেরণা হয়ে উঠেছেন আরেকজন। দেশে আজ যে কৃষি বৈচিত্র্যের রূপ আমরা দেখছি, ধীরে ধীরে তা তৈরি হয়েছে তরুণদের হাতেই। সেলিমের মতো অনেক তরুণ আজ কৃষিকে বেছে নিচ্ছেন পেশা হিসেবে। এটি শুধু নিজেদের জীবিকার জন্য নয়, বরং গ্রামের আরও বহু মানুষের কর্মসংস্থান নিশ্চিত করছে। একসময় যে তরুণ চাকরির জন্য দ্বারে দ্বারে ঘুরতেন আজ তিনি অন্যদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করছেন। কৃষির এ নতুন ধারায় রয়েছে পরিকল্পনা, প্রযুক্তি, ব্যবস্থাপনা আর আধুনিক চর্চা। আমাদের কৃষি আজ আর শুধুই হালচাষ, পানি সেচ, কিংবা মৌসুমি ফসল উৎপাদনের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। এটি হয়ে উঠেছে বাণিজ্যিক সম্ভাবনার এক বিরাট ক্ষেত্র। হিমসাগর আম হোক বা ক্যাপসিকাম, মাছ চাষ হোক কিংবা হাইড্রোপনিক সবজি- সর্বত্রই ছড়িয়ে পড়ছে তরুণদের হাত।

এ প্রবণতা শুধু বাংলাদেশে নয়। শিকড়ের টানে ফিরে আসা তরুণদের সাফল্যের গল্প বিদেশেও আছে। নেদারল্যান্ডসের ইয়নের কথাই ধরুন- একাই সেই তরুণ পরিচালনা করছিলেন বিশাল এক ক্যাপসিকাম খামার। চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের কৃষিপ্রযুক্তি ব্যবহার করে কৃষিকে আধুনিক প্রযুক্তির সঙ্গে মিশিয়ে তিনি গড়ে তুলেছেন সফল এক ব্যবসায়িক মডেল। আমাদের দেশেও যদি এমন উদ্যোক্তা তৈরি হয়, তবে তরুণদের জন্য কৃষি হয়ে উঠতে পারে সবচেয়ে বড় কর্মসংস্থানের উৎস। ত্রিশালের শিক্ষিত তরুণ সৌরভ আধুনিক পদ্ধতিতে মাছ চাষ করে দেখিয়েছেন, উচ্চশিক্ষা আর কৃষিকাজ একে অপরের পরিপূরক হতে পারে। এমন অসংখ্য উদাহরণ প্রতিনিয়তই প্রমাণ করছে, কৃষি খাত কেবল খাদ্যের চাহিদা মেটায় না, এটি দেশের অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি।

তবে চ্যালেঞ্জও কম নয়। জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত, আবহাওয়ার অনিশ্চয়তা, বাজারব্যবস্থার দুর্বলতা ও মৌসুমি ঝুঁঁকি এখনকার কৃষির প্রধান বাধা। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে প্রতি বছরই মৌসুমের শুরুতে অসময়ের ঝড়-বৃষ্টির মুখোমুখি হওয়ার কারণে আমের ফলন কমছে। এ ছাড়াও সুষ্ঠু বাজারব্যবস্থাপনা এবং ফসল সংরক্ষণের ব্যবস্থা না থাকায় মাঝেমধ্যেই প্রতিকূল পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যেতে হয়। তবু যারা সচেতন, আধুনিক প্রযুক্তি গ্রহণে আগ্রহী এবং তথ্যভিত্তিক সিদ্ধান্ত নিতে পারেন, তারা কৃষিতে সাফল্যের মুখ দেখছেন। সেলিমদের মতো তরুণদের সফলতা প্রমাণ করে, চ্যালেঞ্জ যতই থাকুক, সুযোগ তার চেয়েও বেশি।

আজকের কৃষি সম্প্রসারণ, বৈচিত্র্য আর উদ্ভাবনের কেন্দ্রবিন্দুতে আছেন আমাদের তরুণরা। তারা মাটির মানুষ, কিন্তু তাদের দৃষ্টি প্রযুক্তিমুখী। তারা জানেন কীভাবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মার্কেটিং করতে হয়, কীভাবে আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্য পাঠাতে হয়, কীভাবে স্থানীয় বাজারে চাহিদা বুঝে উৎপাদন পরিকল্পনা করতে হয়। তরুণদের জন্য দরকার শুধু একটু পৃষ্ঠপোষকতা, সঠিক প্রশিক্ষণ আর সহায়তাপূর্ণ নীতিমালা। সরকারের তরফে কৃষিভিত্তিক স্টার্টআপ ফান্ড, সহজ শর্তে কৃষিঋণ, আধুনিক কৃষি প্রশিক্ষণ এবং বাজারসংযোগ সুবিধা নিশ্চিত করা গেলে এ তরুণরাই হয়ে উঠবেন দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের ভিত্তি।

হাফিজুর রহমান সেলিমের গল্প আমাদের চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয় কৃষি যদি পরিকল্পিতভাবে গ্রহণ করা যায়, তবে সেটি কেবল বেকারত্বের সমাধান নয়, বরং এক নতুন দিনের সম্ভাবনা তৈরি করবে। নাটকের মঞ্চ ছেড়ে মাঠে নামা সেলিম আজ নিজেই হয়ে উঠেছেন এলাকায় কৃষি পরিবর্তনের বড় এক নায়ক।

তার হাতে গড়া প্রতিটি গাছ বলছে সাহস, পরিশ্রম আর স্বপ্নের গল্প। এ গল্প যেন অনুপ্রেরণা হয় দেশের আরও হাজারো তরুণের জন্য, যারা এখনো অপেক্ষায় আছেন কর্মসংস্থানের। কৃষিই হতে পারে তাদের মুক্তির পথ, যদি মাটি আর মানুষের মাঝে তৈরি হয় সুদৃঢ় সেতুবন্ধন।

 

লেখক : মিডিয়াব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
সর্বশেষ খবর
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

২১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা
আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬
ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও
বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি
কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজে গিয়ে এখন পর্যন্ত ৪৫ বাংলাদেশির মৃত্যু
হজে গিয়ে এখন পর্যন্ত ৪৫ বাংলাদেশির মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা
বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ