শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৩১, শনিবার, ২৪ মে, ২০২৫ আপডেট: ০৭:৩৩, শনিবার, ২৪ মে, ২০২৫

সেলাই করা খোলা মুখ

আঙুর ফল আর টক নয়

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আঙুর ফল আর টক নয়

ক’দিন আগে টিভিতে দেখলাম, চুয়াডাঙ্গা অঞ্চলের একজন উদ্যোগী চাষির ইন্টারভিউ হচ্ছে। ওই চাষি ভদ্রলোক তাঁর নিজ বাগানে পরীক্ষামূলকভাবে আঙুর চাষ করে সাফল্য লাভ করেছেন। তাঁর আঙুরলতাগুলোতে থোকায় থোকায় পাকা আঙুর ঝুলছে আর তিনি এগুলো থেকে একটি-দুটি আঙুর পেড়ে পেড়ে ইন্টারভিউগ্রহীতাকে খাওয়াচ্ছেন। আঙুর খেয়ে টিভির ভদ্রলোক খুব তৃপ্তির সঙ্গে তাঁর প্রশংসা করছেন।

দৃশ্যটি দেখে আমার বা আমার মতো অন্য সব দর্শকেরও নিশ্চয়ই খুব ভালো লেগেছে। যাক, অবশেষে তাহলে এই সোনার দেশের সোনার মাটিতে আঙুরও ফলতে শুরু করল। নিশ্চয়ই সেই দিন আর বেশিদূরে নয়, যেদিন আম-কাঁঠাল-লিচুর মতো আঙুরও বেশুমার উৎপন্ন হবে এই দেশে। এ কথা ঠিক, বাংলাদেশের জলবায়ু আঙুর-আপেল-নাশপাতি-বেদানা ইত্যাদি ফল উৎপাদনের জন্য ঠিক অনুকূল নয়।

তবে আমাদের কৃষিবিদ ও উদ্যোগী কৃষকরা যুগ যুগ ধরে চেষ্টা করে যাচ্ছেন বৈরী পরিবেশ-প্রতিবেশকে জয় করে ওই সব ‘কুলীন’ ‘বিদেশি’ ফল ফলাতে। এই কিছুদিন আগেও মাল্টাকে মনে করা হতো বিদেশি ফল। আমাদের নিষ্ঠাবান কৃষি গবেষক ও উদ্যোগী কৃষকদের চেষ্টায় এখন দেশি মাল্টা পাওয়া যায়। আর গুণে-মানে সেই মাল্টা তার বিদেশি ‘কাজিনদের’ চেয়ে খুব একটা খারাপ বলা যাবে না।

আরো পরীক্ষা-নিরীক্ষা, গবেষণার পর এর মান আরো উন্নত হবে আশা করা যায়। সেই সঙ্গে ফলনও বৃদ্ধি পাবে, সরবরাহ বাড়বে, দামও কমবে। একই কথা বলা যায় ড্রাগন ফল নামক অপর একটি ‘নবাগত’ ফল সম্বন্ধে। তা আঙুর নিয়ে কথা বলতে শুরু করলে প্রথমেই বলতে হয় কয়েক যুগ আগেও এই সুমিষ্ট সুস্বাদু ফলটি আমাদের দেশে খুব একটা সুলভ ছিল না। একে তো দেশে আম-জাম-কলা-কাঁঠাল-আনারসের মতো এটা উৎপাদিত হতো না—যাও সামান্য পাওয়া যেত, তা ছিল বাইরে থেকে আমদানি করা এবং তার মূল্য ছিল সাধারণ ক্রেতার নাগালের বাইরে, তদুপরি গুরুতর অসুখবিসুখে রোগীর পথ্য ছাড়া এটা খাওয়ার জো ছিল না এর উচ্চমূল্য ও দুষ্প্রাপ্যতার জন্য।

এ প্রসঙ্গে মনে পড়ে গেল উনিশ শ পঞ্চাশ-ষাটের দশকের একটা ‘জোকের’ কথা। এক লোক বেশ কিছুদিন ধরে হাসপাতালের শয্যায় শুয়ে শুয়ে চিকিৎসা নিচ্ছিলেন, কিন্তু তাঁর অবস্থার তেমন উন্নতি হচ্ছিল না। তাঁকে দেখতে তাঁর আত্মীয়-স্বজন, বন্ধুবান্ধব রোজই আসতেন, সঙ্গে আনতেন নানা রকম ফলমূল, খাবারদাবার। একদিন এক দর্শনার্থী আঙুর নিয়ে এলেন। আঙুর দেখেই রোগীর চোখমুখ অন্ধকার হয়ে গেল। তিনি তাঁর দর্শনার্থী বন্ধুকে কাঁদো কাঁদো গলায় বললেন, ‘পল্টু, তুই আমার বাল্যবন্ধু, আমার কাছে কিছু লুকাবি না, ভাই। ঠিক করে বল তো, ডাক্তার আমার সম্বন্ধে কী বলেছে। আমার সময় কি শেষ হয়ে গেছে?’ বলেই ভদ্রলোক কাঁদতে লাগলেন। তাঁর বন্ধু তো অবাক। তিনি চানতে চাইলেন, ‘কেন? এমনটি কেন মনে হচ্ছে তোর? তুই তো মাশাল্লাহ আগের চেয়ে অনেক ভালো আছিস।’ রোগী ভদ্রলোক বললেন, ‘তাহলে তুই আমার জন্য আঙুর নিয়ে এসেছিস কেন? আঙুর তো লোকে শেষ সময়ে খায়।’

আসলেই গত শতাব্দীর পঞ্চাশ-ষাটের দশকে আঙুর ছিল এমনই দুর্লভ একটি ফল। আমরা যখন স্বাধীনতার আগে পাকিস্তানের অংশ ছিলাম, তখন কিছু আঙুর আসত পশ্চিম পাকিস্তান থেকে। দাম ছিল সাধারণ ভোক্তার নাগালের বাইরে। সেই আমলেও বোধ করি আমাদের দেশে আঙুর ফলানোর চেষ্টা হয়েছে, তবে তা সফল হয়নি।

স্বাধীনতার পর আমাদের কৃষিক্ষেত্রে যে অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জিত হয়েছে, তার পেছনে আছে আমাদের বিভিন্ন কৃষি গবেষণা প্রতিষ্ঠান ও কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের নিরলস প্রচেষ্টা, উদ্যম ও লাঙলের পেছনের মানুষ (ম্যান বিহাইন্ড দ্য প্লাও) নীরব কর্মী কৃষক। একাত্তরে স্বাধীনতার সময় আমাদের জনসংখ্যা ছিল প্রায় সাড়ে সাত কোটি। আজ ৫৪ বছর পর তা বেড়ে ১৮ কোটির কাছাকাছি। তখনো অর্থাৎ সাড়ে সাত কোটির আমলেও ফসল ফলিয়েছে পর্দার আড়ালের আমাদের অগণিত নীরব কর্মী, নিরন্ন-নির্বস্ত্র কৃষককুল। আজ ১৮ কোটির মুখেও অন্ন তুলে দিচ্ছেন সেই কৃষক, যদিও তাঁর নিজের ভাগ্যের তেমন ইতরবিশেষ উন্নতি হয়নি। হয়তো ৫৪ বছর আগে তাঁর হাড়-জিরজিরে শরীরে একটি গেঞ্জিও ছিল না, দু’বেলা পেট পুরে খেতে পেতেন না তিনি। আজ তাঁরই পরিশ্রমের ফলে ১৮ কোটি মানুষের বাংলাদেশ খাদ্যে প্রায় স্বয়ংসম্পূর্ণ বলা চলে।

সেই পরিশ্রমী, নির্লোভ, নিরহংকার কৃষকের দেশে অভিজাত ফল আঙুর কত দিন অধরা থাকবে? আর আমরা খোঁজ রাখি না বটে, তবে লোকচক্ষুর আড়ালে অনেক উদ্যোগী মানুষ আছেন, যাঁরা চুয়াডাঙ্গার সেই সফল আঙুর চাষির মতো নীরবে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন অনেক অসম্ভবকে সম্ভব করতে। সেদিন ইনশাআল্লাহ আর দূরে নয়, যেদিন আম-জাম-কাঁঠালের মতো আঙুরও ফলবে এ দেশের গ্রামে গ্রামে, এমনকি শহরের ‘ছাদকৃষিতেও’।

তবে ভুললে চলবে না, সব প্রচেষ্টাই সফল হয় প্রয়োজনীয় সাহায্য-সহযোগিতা ও অনুকূল পরিবেশ পেলে। আমার মতে, এই জাতির অগ্রগতি-উন্নতি নির্ভর করে তিনটি বিষয়ের ওপর : স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও কৃষি। কেউ কেউ হয়তো বলবেন, শিল্পায়নকে বাদ দিচ্ছেন কেন? জবাবে আমি বলব, না, বাদ দিচ্ছি না। তবে একটি সুস্থ-সবল জাতি যদি প্রকৃত শিক্ষালাভে বঞ্চিত না হয়, আর তার অর্থনীতির প্রধান অবলম্বন যে কৃষি (এবং সেই সঙ্গে কৃষির মূল চালিকাশক্তি যে কৃষক) তা যদি অবহেলিত না হয়, তাহলে অন্য সবকিছু আসবে দুয়ে দুয়ে চারের মতো।

উন্নত, অনুন্নত সব দেশের অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি থাকে একটি বা দুটি : কারো শিল্প-কলকারখানা, কারো দক্ষ প্রশিক্ষিত জনশক্তি, কারো হয়তো খনিজ সম্পদ ইত্যাদি। আমাদের কী? আমরা তো অর্থনৈতিক দিক থেকে উন্নত দেশের কাতারে নই, বরং অনুন্নত দেশের তকমা থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের কথাবার্তা চলছে আমাদের নিয়ে। তাহলে আমাদের অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি কী? চোখ বুজে বলে দেওয়া যায়, আমাদের ‘ফরেন রেমিট্যান্স’ (যা জোগান দেয় বিদেশে কর্মরত আমাদের অগণিত অশিক্ষিত-অর্ধশিক্ষিত শ্রমজীবী মানুষ), আমাদের তৈরি পোশাক শিল্প এবং আমাদের আবহমান কালের কৃষি। সেই কৃষিতে কোনো সাফল্যের খবরে অবশ্যই সবার আগে ধন্যবাদ দিতে হয় কৃষককে এবং তাঁর সহযোগী   ‘ফ্রেন্ড, ফিলোসফার অ্যান্ড গাইড’ কৃষি বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের। আমাদের খাদ্যোৎপাদন বৃদ্ধি বা কৃষিতে যেকোনো সাফল্যের পেছনে আছেন আমাদের লাখ লাখ কৃষক ভাই এবং পর্দার আড়ালের কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলোর কর্মীরা।

সামনে আসছে নতুন অর্থবছর। সরকার জাতির সামনে পেশ করবে নতুন বছরের বাজেট। সেই বাজেটে কী থাকবে, কী থাকবে না—তা বর্তমান অনির্বাচিত সরকারের আমলে বলা মুশকিল। তবে জাতির মেরুদণ্ড বলতে যে স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও কৃষিকে বোঝায়, সেগুলো নিশ্চয়ই যথাযথ গুরুত্ব পাবে বাজেটে—এ কথা নিঃসংকোচে বলা যায়।

শেষ করি আবার আঙুর প্রসঙ্গ দিয়ে। আমাদের আশা, অচিরেই দেশে আঙুরের চাষ সাফল্যের মুখ দেখবে। ঈশপের গল্পের সেই শিয়াল যে লাফিয়ে লাফিয়ে আঙুরলতায় ঝুলন্ত আঙুর পাড়তে ব্যর্থ হয়ে নিজেকে সান্ত্বনা দিয়েছিল এই বলে : আঙুর খেতে পারলাম না তো কী হয়েছে, আঙুর তো একটা টক ফল।

আমরা কিন্তু ওই শিয়াল পণ্ডিতের মতো নিজেকে মিথ্যা সান্ত্বনা দিয়ে বলতে চাই না : ‘আগামী জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে পারব না তো কী হয়েছে, ভোট মানে তো মারামারি, কাটাকাটি, দিনের ভোট রাতের অন্ধকারে দিয়ে ব্যালট বাক্স ভর্তি করা। অতএব নির্বাচন হোক, না হয় না হোক, কিচ্ছু যায় আসে না। নির্বাচন একটা বাজে জিনিস।’ না, আমরা ওই শিয়াল পণ্ডিতের মতো কয়টা লাফ দিয়ে ব্যর্থ হয়ে নিজেকে মিথ্যা সান্ত্বনা দিতে চাই না। আমরা বিশ্বাস করি, গত ভোটবিহীন দেড় যুগের অধরা আঙুর ফল জাতির হাতের মুঠোয় এবার আসবেই আসবে। তবে তার জন্য চাই অটুট জাতীয় ঐক্য ও সংশ্লিষ্ট সবার সময়োচিত সঠিক পদক্ষেপ। লেখক : কবি ও সাবেক সচিব

mkarim06@yahoo.com

এই বিভাগের আরও খবর
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
নতুন বিনিয়োগের পথ রুদ্ধ হবে
নতুন বিনিয়োগের পথ রুদ্ধ হবে
কাঙ্ক্ষিত বৈষম্য হ্রাস অনর্জিত থেকে যাবে
কাঙ্ক্ষিত বৈষম্য হ্রাস অনর্জিত থেকে যাবে
ফাঁকফোকর এবং দারিদ্র্য গণনা
ফাঁকফোকর এবং দারিদ্র্য গণনা
এবার চমকপ্রদ কিছু করার সুযোগ নেই
এবার চমকপ্রদ কিছু করার সুযোগ নেই
বিশ্ব দুগ্ধ দিবস ও বাংলাদেশে দুগ্ধখাতের গুরুত্ব
বিশ্ব দুগ্ধ দিবস ও বাংলাদেশে দুগ্ধখাতের গুরুত্ব
সর্বশেষ খবর
কানাডায় দুর্ঘটনায় নিহত দুই বাংলাদেশির জানাজা বুধবার
কানাডায় দুর্ঘটনায় নিহত দুই বাংলাদেশির জানাজা বুধবার

এই মাত্র | পরবাস

৩৬ জেলায় বইছে মৃদু তাপপ্রবাহ
৩৬ জেলায় বইছে মৃদু তাপপ্রবাহ

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

ফ্রেঞ্চ ওপেন: দীর্ঘস্থায়ী ফাইনালের রেকর্ড গড়ে শিরোপা ধরে রাখলেন আলকারাজ
ফ্রেঞ্চ ওপেন: দীর্ঘস্থায়ী ফাইনালের রেকর্ড গড়ে শিরোপা ধরে রাখলেন আলকারাজ

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেলে বাসের ধাক্কা, প্রাণ গেল তিন বন্ধুর
মোটরসাইকেলে বাসের ধাক্কা, প্রাণ গেল তিন বন্ধুর

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হলিউড অভিনেত্রী পিপা স্কট মারা গেছেন
হলিউড অভিনেত্রী পিপা স্কট মারা গেছেন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী বছর রমজান ও দুই ঈদের সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
আগামী বছর রমজান ও দুই ঈদের সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আখাউড়া স্থলবন্দর : চারদিন বন্ধের পর আমদানি-রপ্তানি শুরু
আখাউড়া স্থলবন্দর : চারদিন বন্ধের পর আমদানি-রপ্তানি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রোহিত-কোহলিদের শূন্যতা পূরণ হয়ে যাবে; দাবি পন্টিংয়ের
রোহিত-কোহলিদের শূন্যতা পূরণ হয়ে যাবে; দাবি পন্টিংয়ের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'নির্বাচন বিলম্বিত হওয়ায় সরকারের প্রতি জনগণ আস্থা হারাচ্ছে'
'নির্বাচন বিলম্বিত হওয়ায় সরকারের প্রতি জনগণ আস্থা হারাচ্ছে'

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন সংস্করণেই পাকিস্তানের অধিনায়ক হচ্ছেন সালমান?
তিন সংস্করণেই পাকিস্তানের অধিনায়ক হচ্ছেন সালমান?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিকান্দার রাজার অভিযোগে কোচ বরখাস্ত
সিকান্দার রাজার অভিযোগে কোচ বরখাস্ত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিডনিতে ঈদ আনন্দ আড্ডা, প্রবাসে মিলনমেলা ও হৃদ্যতার উৎসব
সিডনিতে ঈদ আনন্দ আড্ডা, প্রবাসে মিলনমেলা ও হৃদ্যতার উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আইসিসির হল অব ফেমে ৭ ক্রিকেটার
আইসিসির হল অব ফেমে ৭ ক্রিকেটার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সন্ধ্যায় বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর মহারণ
সন্ধ্যায় বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর মহারণ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনির্বাচিত সরকারের লম্বা সময় থাকা উচিত নয় : নূরুল ইসলাম বুলবুল
অনির্বাচিত সরকারের লম্বা সময় থাকা উচিত নয় : নূরুল ইসলাম বুলবুল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেশনস লিগের ফাইনাল দেখতে এসে দর্শকের মৃত্যু
নেশনস লিগের ফাইনাল দেখতে এসে দর্শকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাত্র ২৯ বছর বয়সে আকস্মিক অবসরের ঘোষণা পুরানের
মাত্র ২৯ বছর বয়সে আকস্মিক অবসরের ঘোষণা পুরানের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের হামলা: গাজায় নিহত ৫৫ হাজার ছুঁইছুঁই
ইসরায়েলের হামলা: গাজায় নিহত ৫৫ হাজার ছুঁইছুঁই

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতায় খুন হওয়া এমপি আনারের কোটি টাকার প্রাডো মিলল কুষ্টিয়ায়!
কলকাতায় খুন হওয়া এমপি আনারের কোটি টাকার প্রাডো মিলল কুষ্টিয়ায়!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজিদের ফিরতি ফ্লাইট শুরু আজ, ১০ জুলাই পর্যন্ত চলবে
হাজিদের ফিরতি ফ্লাইট শুরু আজ, ১০ জুলাই পর্যন্ত চলবে

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৬০ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৬০ ফিলিস্তিনি নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় পাঁচ নম্বরে ঢাকা
বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় পাঁচ নম্বরে ঢাকা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ, ভ্রমণে সতর্কতা জারি
ভারতে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ, ভ্রমণে সতর্কতা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ঈদে নানার বাড়িতে বেড়াতে এসে ভাই-বোনের মৃত্যু
ঈদে নানার বাড়িতে বেড়াতে এসে ভাই-বোনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিবাসনবিরোধী বিক্ষোভ দমন: লস অ্যাঞ্জেলেসে এবার মেরিন সেনা মোতায়েন
অভিবাসনবিরোধী বিক্ষোভ দমন: লস অ্যাঞ্জেলেসে এবার মেরিন সেনা মোতায়েন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্মৃতির উৎসবে ঈদ পুনর্মিলনীতে কেটে গেল আনন্দঘন একটি দিন
স্মৃতির উৎসবে ঈদ পুনর্মিলনীতে কেটে গেল আনন্দঘন একটি দিন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল গার্ড : কখন, কেন এবং কীভাবে মোতায়েন করা হয়
যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল গার্ড : কখন, কেন এবং কীভাবে মোতায়েন করা হয়

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইনসুলিন ছাড়াই আমিরাতে সফল ডায়াবেটিস চিকিৎসার দাবি
ইনসুলিন ছাড়াই আমিরাতে সফল ডায়াবেটিস চিকিৎসার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

গোপন নথি সংগ্রহে ইরানের ভূমিকা উদ্বেগজনক: আইএইএ
গোপন নথি সংগ্রহে ইরানের ভূমিকা উদ্বেগজনক: আইএইএ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আবদুল হামিদ প্রসঙ্গে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আবদুল হামিদ প্রসঙ্গে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূস ছাগল দিয়ে হালচাষের চেষ্টা করছেন : কনক সরওয়ার
ড. ইউনূস ছাগল দিয়ে হালচাষের চেষ্টা করছেন : কনক সরওয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল ভ্রমণে নতুন নির্দেশনা
মেট্রোরেল ভ্রমণে নতুন নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাস্টমস অফিসে অসামাজিক কার্যকলাপ, যুবতীসহ গ্রেফতার ৩
কাস্টমস অফিসে অসামাজিক কার্যকলাপ, যুবতীসহ গ্রেফতার ৩

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি সতর্কতা
করোনা নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

গোপন নথি সংগ্রহে ইরানের ভূমিকা উদ্বেগজনক: আইএইএ
গোপন নথি সংগ্রহে ইরানের ভূমিকা উদ্বেগজনক: আইএইএ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস আসলে ক্ষমতা ছাড়তে চান না : এম এ আজিজ
ড. ইউনূস আসলে ক্ষমতা ছাড়তে চান না : এম এ আজিজ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামায়াত নেতার মৃত্যু রাজনৈতিকভাবে টেনে না নেওয়ার অনুরোধ বিএনপির
জামায়াত নেতার মৃত্যু রাজনৈতিকভাবে টেনে না নেওয়ার অনুরোধ বিএনপির

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় খুন হওয়া এমপি আনারের কোটি টাকার প্রাডো মিলল কুষ্টিয়ায়!
কলকাতায় খুন হওয়া এমপি আনারের কোটি টাকার প্রাডো মিলল কুষ্টিয়ায়!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আটক ‘ম্যাডলিন’ থেকে যে বার্তা দিলেন গ্রেটা থুনবার্গ
আটক ‘ম্যাডলিন’ থেকে যে বার্তা দিলেন গ্রেটা থুনবার্গ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁতার শেখাতে গিয়ে পুকুরেই শেষ হলো বাবা-মেয়ের জীবন
সাঁতার শেখাতে গিয়ে পুকুরেই শেষ হলো বাবা-মেয়ের জীবন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার সৈকতে পিতাপুত্রের মৃত্যু
কক্সবাজার সৈকতে পিতাপুত্রের মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোরবানি দিতে গিয়ে ৩ দিনে ৯৪২ জন পঙ্গু হাসপাতালে, ভর্তি ৩২৪
কোরবানি দিতে গিয়ে ৩ দিনে ৯৪২ জন পঙ্গু হাসপাতালে, ভর্তি ৩২৪

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইনসুলিন ছাড়াই আমিরাতে সফল ডায়াবেটিস চিকিৎসার দাবি
ইনসুলিন ছাড়াই আমিরাতে সফল ডায়াবেটিস চিকিৎসার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

এপ্রিলে নির্বাচন মাথায় রেখে সময়মতো রোডম্যাপ দেবে ইসি: আসিফ মাহমুদ
এপ্রিলে নির্বাচন মাথায় রেখে সময়মতো রোডম্যাপ দেবে ইসি: আসিফ মাহমুদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দফায় দফায় সংঘর্ষে উত্তাল ভারতের মণিপুর
দফায় দফায় সংঘর্ষে উত্তাল ভারতের মণিপুর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি রাজনৈতিক ও গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করতে চায় : সালাহউদ্দিন
বিএনপি রাজনৈতিক ও গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করতে চায় : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোরবানির মাংসের ভাগ নেওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, নিহত ১
কোরবানির মাংসের ভাগ নেওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, নিহত ১

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড. ইউনূস এবং তার কিছু পোষা স্টুডেন্ট ছাড়া সবাই নির্বাচন চায়: রুমিন ফারহানা
ড. ইউনূস এবং তার কিছু পোষা স্টুডেন্ট ছাড়া সবাই নির্বাচন চায়: রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিকান্দার রাজার অভিযোগের পর বরখাস্ত হলেন কোচ
সিকান্দার রাজার অভিযোগের পর বরখাস্ত হলেন কোচ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমরা গণতান্ত্রিক অধিকার ও নির্বাচন চাই : মির্জা ফখরুল
আমরা গণতান্ত্রিক অধিকার ও নির্বাচন চাই : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কানাডায় দুর্ঘটনায় ক্যাপ্টেন সাইফুজ্জামানের মৃত্যুতে ‘বাংলাদেশ বিমান’-এর শোক
কানাডায় দুর্ঘটনায় ক্যাপ্টেন সাইফুজ্জামানের মৃত্যুতে ‘বাংলাদেশ বিমান’-এর শোক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাইয়ে নির্মিত হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু মেট্রো স্টেশন
দুবাইয়ে নির্মিত হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু মেট্রো স্টেশন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় গরমের দাপট, তাপমাত্রা ছুঁয়েছে ৩৪.৫ ডিগ্রি
ঢাকায় গরমের দাপট, তাপমাত্রা ছুঁয়েছে ৩৪.৫ ডিগ্রি

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজনীতিতে কোন ধরনের পেশি শক্তির ব্যবহার থাকবে না : আখতার
রাজনীতিতে কোন ধরনের পেশি শক্তির ব্যবহার থাকবে না : আখতার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কক্সবাজার সৈকতে ১৭ ঘণ্টায় বাবা-ছেলেসহ ছয়জনের মরদেহ উদ্ধার
কক্সবাজার সৈকতে ১৭ ঘণ্টায় বাবা-ছেলেসহ ছয়জনের মরদেহ উদ্ধার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথম ‍দিনেই ১০ লাখ পেরিয়ে ‘ক্যাপিটাল ড্রামা’র প্রথম নাটক
প্রথম ‍দিনেই ১০ লাখ পেরিয়ে ‘ক্যাপিটাল ড্রামা’র প্রথম নাটক

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সব দলের মতামতের ভিত্তিতে জুলাই সনদ হতে হবে: শামা ওবায়েদ
সব দলের মতামতের ভিত্তিতে জুলাই সনদ হতে হবে: শামা ওবায়েদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৯ মাসে কিছু করতে না পারলে ৭ মাসে কী হবে— প্রশ্ন মাসুদ কামালের
৯ মাসে কিছু করতে না পারলে ৭ মাসে কী হবে— প্রশ্ন মাসুদ কামালের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক